সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসাশ্যামনগরে বুনো শাকের রান্না প্রতিযোগিতাসাতক্ষীরায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে রাস্তা সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধন

কেকেআরকে ৫৫ রানে হারাল দিল্লি ডেয়ারডেভিলস

চলমান আইপিএলে ছয় ম্যাচের পাঁচটিতেই হেরে পয়েন্ট টেবিলের একেবারে শেষে চলে যাওয়া সেই দিল্লি এই আসরে রেকর্ড সংগ্রহ গড়েই কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৫৫ রানে বড় ব্যবধানে হারাল।

দিল্লির নতুন অধিনায়ক শ্রেয়াসের অপরাজিত ঝড়ো ৯৩ রানের কল্যাণে দিল্লি প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ২১৯ রান সংগ্রহ করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভার খেললেও ৯ উইকেট হারিয়ে ১৬৪ রানের বেশি করতে পারেনি কলকাতা।

ফিরোজ শাহ কোটলায় ২২০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে কলকাতার হয়ে কোনো ব্যাটসম্যানই ভালো কিছু করে দেখাতে পারেননি। দলের পক্ষে ৩০ বলে ৩টি চার ও ৪টি ছক্কায় সর্বোচ্চ ৪৪ করলেও দলকে জেতাতে পারেননি আন্দ্রে রাসেল। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন শুবমান গিল। দিল্লি বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট তুলে নেন ট্রেন্ট বোল্ট, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, আভেশ খান ও অমিত মিশরা।

এর আগে টসে হেরে এর আগে প্রথমে ব্যাট করতে ২১৯ রান সংগ্রহ করে দিল্লি। দলের পক্ষে ৪৪ বলে ৬২ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে পৃত্থী শাহ। তবে মূল কাজটি করেন নতুন অধিনায়ক আইয়ার। ৪০ বলে ৩টি চার ও ১০টি বিশাল ছক্কায় ৯৩ করে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন তিনি। এছাড়া ২৭ রান করেন ম্যাক্সওয়েল। কলকাতা বোলারদের মধ্যে পিযুশ চাওলা, শিভাম মাভি ও রাসেল একটি করে উইকেট পান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সদর উপজেলার কুশখালীতে ওয়ার্ড সভা অনুষ্ঠিত

এম.এ হোসাইন : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালী ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে বৃহস্পতিবার বিকালে ওয়ার্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কুশখালী ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স ও সেভ দ্য চিলড্রেন’র টেকনিক্যাল সহযোগিতায় ওয়ার্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। ইউপি সদস্যা মোছা. মনজুরা খানম ইতি এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম শ্যামল, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. মতিউর রহমান, ইউপি সদস্য আজিজার রহমান, মনিরুল ইসলাম, সংরক্ষিত আসনের ইউপি সদস্যা মোছা. রহিমা খাতুন, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা’র নিজস্ব প্রতিবেদক জি.এম আবুল হোসাইন, ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স’র জিসিসি প্রকল্পের কমিউনিটি মোবিলাইজার মো. আব্দুল আলীম, সিরাজুম মনিরা প্রমুখ।

শিশু বান্ধব স্থানীয় সুশাসন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে জনপ্রতিনিধিরা ৯টি ওয়ার্ডের উপস্থিত শিশু সদস্য ও এলাকাবাসীর বিভিন্ন চাহিদা ও দাবী উপস্থাপনার আহবান জানান। অনুষ্ঠানে ওয়ার্ডবাসী ও ৯টি ওয়ার্ডের শিশু প্রতিনিধিরা তাদের নিজ এলাকার রাস্তাঘাট, কালভার্ট, শিশু নির্যাতন, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ,  সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি প্রভৃতি  উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডের উপর উন্মুক্ত আলোচনা ও প্রস্তাবনা  তুলে ধরেন। জনগণের মুখোমুখি হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শ্যামল সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সকলের প্রস্তাবনা ও আলোচনার ভিত্তিতে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

শিশু ও প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ রেখে পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যয় ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে, বাল্যবিবাহ ও যৌন নির্যাতন প্রতিরোধে ইউনিয়ন পরিষদের অগ্রনী ভূমিকা রাখতে সভায় জনপ্রতিনিধিদের সাথে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। শিশুসহ এলাকাবাসী রাস্তাঘাট, স্যানিটেশন, স্কুল, কমিউনিটি ক্লিনিক এর অব্যবস্থাপনা সহ অারো নানা ধরনের সমস্যা ওয়ার্ড সভার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।

সমগ্র সভাটি উপস্থাপনা ও পরিচালনা করেন, ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স’র জিসিসি প্রকল্পের কমিউনিটি মোবিলাইজার মো. আবুল হোসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরা সদর উপজেলা রং পালিশ শ্রমিক ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক সাইফুল ইসলামের পুত্র আকতারুজ্জামান শিমুল(২৩) এর আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বাদ মাগরিব রং পালিশ শ্রমিক ইউনিয়নের নিজস্ব কার্যালয়ে এ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ জুম্মান আলী সরদার, সহ-সভাপতি আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফারুকুজ্জামান ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু সাদেক, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ বাবুল আকতার, প্রচার সম্পাদক রেজাউল হক, দপ্তর সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল হামিদ, হাফিজুল ইসলাম, নেছার উদ্দীন, মদিনা হার্ডওয়ারের সত্বাধিকারী ও পৌর কৃষকলীগের যুগ্ম আহবায়ক শাহ মোঃ আনারুল ইসলাম, ন্যাশনাল হার্ডওয়ারের সত্বাধিকারী আলহাজ্ব মোঃ কামাল হোসাইন, সাজিদ এন্টার প্রাইজের সত্বাধিকারী আবু সাঈদ, রাজধানী হার্ডওয়ারের সত্বাধিকারী টুটুলসহ অত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন, পাওয়ার হাউজ জামে মসজিদের পেশ ইমাম জাহাঙ্গীর আলম।
উল্লেখ্য: গত ২০ এপ্রিল শুক্রবার খুলনার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আকতারুজ্জামান শিমুলের অকাল মৃত্যু হয়। তার এ অকাল মৃত্যুতে পরিবারসহ শহরে শোকের ছায়া নেমে আসে। সে সদর উপজেলা রং পালিশ শ্রমিক ইউনিয়নের ৭০ নং সদস্য ছিলেন। তার বাড়ী শহরের কাটিয়া লঙ্করপাড়ায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বড় ভাইয়ের সম্পত্তি থেকে ধান কেটে নেওয়ার অভিযোগ ছোট ভাইদের বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
আদালতের উপেক্ষা করে বড় ভাইয়ের রেকর্ডীয় সম্পত্তি থেকে ধান কেটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছোট ভাইদের বিরুদ্ধে। ২৫ এপ্রিল সকালে শহরের পুরাতন সাতক্ষীরা ঘুড্ডের ডাঙ্গী এলাকায় এঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে আতিয়ার রহমান জানান, দহাকুলা মৌজা, জে এল ৯৭, এস এ ৫৪২, খতিয়ান নং- ৮/৪, দাগ নং- ১৭৫৬, যার হোল্ডিং নং ২৮৫৬, জমির পরিমান ৩৬৩৭১০০ শতক, খতিয়ান ১৯০২/১০, হোল্ডিং নং ৮৩৩৭, দাগ নং ২৮৭১, ৩৮৩০, জমির পরিমান ৫০.৩০ শতক, মৌজা- দহাকুলা, খতিয়ান নং- ৮/৩ হোল্ডিং নং- ২৭৪৫, জমির পরিমান ১৮.৬৩, মৌজা- সাতক্ষীরা, খতিয়ান ১৯০২/১১, হোল্ডিং নং- ৮৩৩৮, দাগ নং- ২৫৭৩, জমির পরিমান ৫.৭৫ শতক। মোট ০৪ খতিয়ানে ১১১.৭৫ শতক সম্পত্তি ওয়ারেশ এবং ক্রয়সূত্রে জমির মালিক হয়ে দীর্ঘদিন ভোগ দখলে ছিলেন।
বিগত ২০১৩ সালের আতিয়ার রহমানের পিতা আব্দুল কাদের মৃত্যুবরণ করেন। পিতা জীবিত থাকা কালিন ভিটাবাড়ীর ৩৭ শতক জমির মধ্যে ৩৩ শতক ৩ ভাই ও ২ বোন লিখে নেয়। পিতার মৃত্যুর ১ বছর পর ২০১৪ সালের দিকে অন্য ৩ ভাই মতিয়ার, মশিবার ও হবিবার রহমান তাদের পিতা ৯ লক্ষ টাকা ঋণ ছিলেন বলে দাবি করেন। আর এ কারণে পুরো ৯ লক্ষ টাকা পরিশোধের জন্য আতিয়ার রহমানের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। অথচ বিগত ২০০৪ সাল থেকে আতিয়ার রহমান পিতার সংসার থেকে আলাদা থাকেন। এছাড়া কার কাছে তাদের পিতা ঋণ ছিলেন এমন কোন প্রমান দেখতে চাইলে তারা তা না দেখিয়ে এড়িয়ে যান। তারপরও সঠিক প্রমান থাকায় আতিয়ার রহমান পিতার ঋণ বাবদ ৬০ হাজার টাকা এবং মতিয়ার ঋণ বাবদ ৫ হাজার মোট ৬৫ হাজার পরিশোধ করেন এবং মিউটেশন কেস বাবদ ১১ হাজার টাকা ব্যয় করেন। এদিকে ইতোমধ্যে উক্ত ৩ ভাইয়ের ভাগের দহাকুল মৌজায় সমুদয় সম্পত্তি তারা একই এলাকার মৃত হেমান্ত দাসের ছেলে নব মুসলিম আবু বক্কর সিদ্দিকের নিকট বিক্রয় করেছেন। এঘটনায় সাতক্ষীরা সদর সার্কেলের সহযোগিতায় পুলিশ সুপারের অপরাধ দমন শাখায় এক সালিশি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় বিমাতা ৩ বোন,সৎ মাতা এবং আতিয়ার কে ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হবে। টাকা পরিশোধের সাথে সাথে উল্লেখিত ৫ জনের সমুদয় সম্পত্তি বুঝায়া দিবে এবং পরবর্তীতে উল্লেখিত ৩ ভাই তাদের পিতার ঋণ, বন্ধক বাবদ কোন টাকা দাবি করতে পারবে বলে অঙ্গীকার করেন। কিন্তু ওই টাকা ছাড়াও আরো ৮ লক্ষ টাকা দাবি করে। না দিলে জমি জবর দখল করবে বলে হুমকি প্রদর্শন করে। উপায় না পেয়ে আতিয়ার রহমান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মতিয়ার রহমান, মশিবার রহমান ও হবিবার রহমানের নামে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সদর উপজেলা কশিমান(ভূমি) কে তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন এবং সাতক্ষীরা সদর থানাকে শান্তি শৃঙ্খলা বজার রাখার নির্দেশ দেন।
সে মোতাবেক গত ০৮/০৩/১৮ তারিখে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা সহকারী কমিশার (ভূমি) এর আওতায়ভুক্ত ধুলিহর ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ মোকলেস আলী তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন মতিয়ার,মশিবার ও হবিবারের নামে দহাকুল মৌজায় কোন জমি নেই। প্রতিবেদন দাখিলের পর আদালত গত ১৭/৪/১৮ তারিখে “ওসিকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখা নির্দেশ দেন। এরপর সেখানে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ এস আই কবির হোসেন মোল্যাকে দায়িত্ব প্রদান করেন। কিন্তু উল্লেখিত মতিয়ার, মশিবার ও হবিবার থানাপুলিশকে ম্যানেজ করে কথিত বিএনপি নেতা রকিব ও কথিত মহুরী সাঈদের কু পরামর্শে গত ২৬ এপ্রিল’১৮ তারিখে লোকজন নিয়ে জোরপূর্বক আতিয়ারের সম্পত্তি থেকে প্রায় ৫০ বস্তা কাঁচা ধান কেটে নিয়ে যায় এবং ৩ তিন আগের এক বিঘা জমির কাটাধানও তুলে নিয়ে যায় তারা। তবে এলাকার জনরোষে পড়ে ১৩ বস্তা ধান ও ২ কাউন বিছলি ফেরত দিতে বাধ্য হয়। এঘটনায় ভুক্তভোগী আতিয়ার উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় বেসরকারি বিদ্যুৎ ও পানির লাইন শ্রমিক ইউনিয়নের আত্মপ্রকাশ

বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে সাতক্ষীরায় বেসরকারি বিদ্যুৎ ও পানির লাইন শ্রমিক ইউনিয়নের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এ উপলক্ষ্যে শুক্রবার বিকালে সাতক্ষীরা পুরতান আইনজীবী ভবনে আসাদুজ্জামানের সভাপতিত্বে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি এড. ফাহিমুল হক কিসলু। এসময় বক্তব্য রাখেন, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাকীম, রেজাউল ইসলাম, আব্দুল আজিজ, আবুল হাসান, মোঃ জাকির হোসেন, জহুরুল হক সরদার, আরশাদ আলী, হাফিজুর রহমান, আনোয়ার হোসেন বাবু, আমজেদ হোসেন প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, নির্মল চন্দ্র দাশ।
সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে আছাদুজ্জামান কে সভাপতি ও আবুল হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট সাতক্ষীরা বেসরকারি বিদ্যুৎ ও পানির লাইন শ্রমিক ইউনিয়নের নতুন কমিটি গঠন করা হয়। বাকী নেতৃবৃন্দরা হলেন, সহ-সভাপতি রেজাউল ইসলাম, সহ-সাধারণ সম্পাদক নির্মল চন্দ্র দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বাবু, প্রচার সম্পাদক হাফিজুর রহমান, ক্রীড়া সম্পাদক জাকির হোসেন, কোষাধ্যক্ষ আরশাদ আলী, সদস্য জহুরুল হক, আব্দুল আলিম, মাহবুব হোসেন ও আব্দুল আজিজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভ্যান চালকদের ডাবের পানি পান করালেন সাতক্ষীরা মানব কল্যাণ সোসাইটি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরা মানব কল্যাণ সোসাইটির উদ্যোগে প্রচণ্ড তাপদাহে তৃষ্ণার্থ ভ্যান চালকদের ২ দফায় ডাবের পানি পান করানো হয়েছে। শুক্রবার সকালে ও দুপুরে ২ফায় কাটিয়া আমতলা মোড়স্থ মেসার্স এম এ ট্রেডার্সে সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রচণ্ড তাপদাহে তৃষ্ণার্থ ভ্যান চালকদের ডাবের পানি পান করানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সভাপতি মোঃ আব্দুল আলম, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান, মোঃ শফিকুল ইসলাম, মোঃ আরিজুল ইসলাম, মিসেস রিজিয়া রায়হান, সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান জেমস, মোঃ ওকিফুল কবির, কোষাধ্যক্ষ মোঃ আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। সংগঠনটি দীর্ঘদিন যাবত মানব কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভারত ও আইসিসি দুই প্রতিপক্ষ মুখোমুখি!

অনলাইন ডেস্ক: একটা সময় ছিল যখন আইসিসি মানেই ‘তিন মোড়ল’ এর শাসন। সেই ‘তিন মোড়ল’ নীতির অবসানের পর প্রায়শই দ্বন্দ্ব লেগে যাচ্ছে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) মাঝে। কলকাতায় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত আইসিসির বোর্ড সভায় এই দ্বন্দ্ব চরম রূপ নিয়েছে। ভারত ২০২১ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করতে চাইলেও আইসিসি সবুজ সংকেত দেয়নি। এর বদলে একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভারতকে। এই ইস্যুতেই এখন আইসিসির মুখোমুখি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ক্রিকেট বোর্ড।

ভারতের প্রয়াত ক্রিকেট সংগঠক জগমোহন ডালমিয়া চ্যাম্পিয়নস ট্রফির চালু করেছিলেন। ১৯৯৮ সালে এর প্রথম সংস্করণ ‘মিনি বিশ্বকাপ’ নামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশে। এরপর আরও ৭টি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এতে আর্থিকভাবে ব্যাপক লাভবান হয় আইসিসি। কিন্তু ২০২১ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ভারত আয়োজন করতে চাইলেও ট্যাক্স সংক্রান্ত ইস্যুতে আইসিসি তা নাকচ করে দেয়। এর বদলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের। আগের বছর ২০২০ সালে আবার অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।

২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ধরলে পরপর তিন বছর তিনটি বিশ্বকাপ দেখবে ক্রিকেটবিশ্ব। তবে এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছে খোদ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের একাংশ। তাদের মতে, আইসিসির সভায় বিশ্বকাপ আয়োজনে সম্মতি দিয়ে বিসিসিআই ভারপ্রাপ্ত সচিব অমিতাভ চৌধুরী ও প্রধান নির্বাহী রাহুল জোহরি পেছন থেকে বোর্ডকে ছুরি মেরেছে! চ্যাম্পিয়নস ট্রফি তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত তাই সহজে বাস্তবায়ন হবে বলে মনে হচ্ছে না।

ভেতরের এসব খবরের পাশাপাশি প্রকাশ্যেও অনেক কর্মকর্তা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বয়কটের দাবিও তুলেছেন। অন্যদিকে বিসিসিআইয়ের বড় অংশের এই অবস্থান জানতে পেরে কড়া বক্তব্য দিয়েছে আইসিসি। ভারতীয় গণমাধ্যমের রিপোর্ট মতে, সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী বলেছেন, ‘ভারত যদি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করতে না চায়, তবে শ্রীলঙ্কা বা বাংলাদেশ এটার আয়োজন করবে।’

অর্থাৎ, খুব পরিস্কারভাবেই বোঝা যাচ্ছে যে ভারতের দাদাগিরিকে আর তেমন পাত্তা দিতে চাচ্ছে না আইসিসি। তবে মনে রাখতে হবে, ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যের উর্বর ভূমি হলো ভারত। এখন দেখার বিষয়, আইসিসি তাদের এই কঠোর অবস্থান শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারে কিনা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাবেক সচিবের সম্পদের পাহাড়, সাতটি বিয়ে!

অনলাইন ডেস্ক: দুই লাখ ৮০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাজা হয়েছিল পাঁচ বছর। ওই সাজার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল দায়ের করেন তিনি। তবে আপিলের শুনানি চলাকালীন মামলার নথি তুলতে ব্যর্থ হন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী। কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, হাইকোর্ট থেকে নথিই গায়েব। তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপনে ব্যর্থ হওয়ায় শেষমেষ অভিযোগ থেকেই অব্যাহতি পান তিনি।এখন পর্যন্ত তিনি সাতটি বিয়ে করেছেন।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) সিনিয়র সহকারী সচিব তোফাজ্জল হোসেনের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুদকের মামলার ক্ষেত্রে এমনটি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, আদালতের দুই কর্মচারীকে মোটা অংকের অর্থ দিয়ে মামলার নথি নাকি তোফাজ্জল হোসেন গায়েব করিয়েছেন!
সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। অভিযোগটি প্রাথমিকভাবে গ্রহণ করেছে কমিশন। শিগগিরই শুরু হবে প্রাথমিক তদন্ত। তোফাজ্জল হোসেন বর্তমানে অবসরোওর ছুটিতে (পিআরএল) আছেন।
জামালপুরের বিশেষ আদালতের তথ্য অনুযায়ী, তোফাজ্জল হোসেন ১৯৮৭ সালে পূবালী ব্যাংকে চাকরিরত অবস্থায় দুই লাখ ৮০ হাজার টাকা ক্যাশ থেকে আত্মসাৎ করেন। দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে চলা ওই মামলার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০০১ সালে জামালপুরের স্পেশাল জর্জ কোর্ট তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড, একই সঙ্গে ১২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন। ওই দণ্ডের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করেন তোফাজ্জল। আদালত প্রথমে ছয় মাস এবং পরবর্তীতে তিন মাসের জন্য দণ্ডাদেশ স্থগিত করেন। উচ্চ আদালতে মামলাটির বিচারকালীন আসামিপক্ষ (দুদক) মামলার পক্ষে কোনো নথি না দেখাতে পারায় অবশেষে অব্যাহতি পান তোফাজ্জল হোসেন।

দুদকের কাছে নতুন করে তোফাজ্জল হোসেনের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, তিনি হাইকোর্টের অফিস সহকারীপর্যায়ের দু’জনকে ম্যানেজ করে অর্থের বিনিময়ে তাদের দ্বারা মামলার গুরুত্বপূর্ণ নথি চুরি করান এবং তার দুই সহোদর মো. দুলাল হোসেন ও মো. মহর আলী নথিগুলো নিজ হাতে কোর্ট থেকে নিয়ে বেরিয়ে যান। এ বিষয়ে তার বিরুদ্ধে পুনঃতদন্তের আবেদন করা হয়েছে।

দুদকে আসা অভিযোগের ভিত্তিতে জাগো নিউজের পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় খোঁজ নেয়া হয়। প্রশাসনিক ভবন- ৩ এর তৃতীয় তলায় নথি ঘেটে মামলার তথ্য পাওয়া যায়। ২০০১ সালের রেজিস্ট্রার বইয়ে (ভলিউম) ২০০১ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর মামলার আপিল নম্বর ৩৫২৯ অন্তর্ভুক্ত করা ছিল। কিন্তু শাখার কর্মকর্তারা সেখানে খোঁজ নিয়ে ওই মামলার কোনো নথি খুঁজে পাননি।
এ বিষয়ে জানতে তোফাজ্জল হোসেনকে ফোন দেয়া হয়। তিনি বলেন, ‘আমার কোনো বক্তব্য নেই। আমি কিছুই জানি না।’
একপর্যায়ে তিনি উল্টো প্রশ্ন রাখেন, ‘আপনাকে (দুদকে দেয়া অভিযোগ) এগুলো কে দিয়েছে? তার নামটা বলেন…’
অভিযোগকারীর নাম প্রকাশে অস্বীকৃতি জানালে তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
আদালত থেকে ফাইল সরিয়ে ফেলাসহ তোফাজ্জল হোসেনের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ জমা পড়েছে দুদক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে।

অর্থ নিয়ে চাকরি না দেয়ার অভিযোগ
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, তোফাজ্জল হোসেনের নিজ বাড়ি জামালপুরের সরিষাবাড়িতে। তার বিরুদ্ধে অর্থ নিয়ে চাকরি না দেয়ার অভিযোগ করেছেন আব্দুল আজিজ। সম্পর্কে তিনি তোফাজ্জলের আত্মীয়। তিনি জানান, তোফাজ্জল হোসেন ও তার বোন ফারজানা আফরোজ আমার মা’র আপন মামাতো ভাই-বোন। ফারজানা আফরোজ রিচিং আউট অব স্কুল চিলড্রেনের (রস্ক) ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর।
তিনি বলেন, ফারজানার সঙ্গে আমার বোনের পরিচয় থাকায় তার মাধ্যমে আমি তোফাজ্জল হোসেনের কাছে একটি চাকরির জন্য যাই। তখন তিনি পুলিশে চাকরি দেয়ার নামে আমার কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করেন। ২০১২ সালে জামালপুরের দৌলভিটীতে তোফাজ্জলের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে তার হাতে টাকা দেই। কিন্তু পাঁচ বছরেও চাকরি না পেয়ে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে তার বাড়িতে যাই। তিনি আমাকে পাঁচ লাখ টাকার একটি চেক দেন। ব্যাংকে চেক জমা দিয়ে দেখি অ্যাকাউন্টে কোনো টাকা নেই। পরে ব্যাংকের চেকটি নিয়ে আমি তোফাজ্জল হোসেনের বাড়িতে যাই। তার বোন আমার কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত চেকটি ফেরত নেন এবং আমার স্ত্রীকে মারধর করেন। হাতে চেক না থাকায় তার বিরুদ্ধে মামলা করতে পারছি না।
সম্প্রতি এ বিষয়ে তিনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে একটি লিখিত অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন।
জামালপুরের সরিষাবাড়ির অপর চাকরিপ্রত্যাশী ইদ্রিস আলী। তিনি অভিযোগ করেন, তার কাছ থেকে ২০১৫ সালে আট লাখ টাকা নেন তোফাজ্জল হোসেন। কিন্তু তাকেও চাকরি দেয়া হয়নি। এখন টাকা ফেরতের জন্য ফোন দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেন না।
চাকরিপ্রত্যাশীদের অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তোফাজ্জল হোসেন এ প্রতিবেদকের ফোন কেটে দেন।

মামলা নিষ্পত্তির নামে স্থানীয়দের জমি লিখে নেয়ার অভিযোগ
সরিষাবাড়ির লেবু নামের এক ব্যবসায়ীর ‘কোম্পানির মালিকানা’ পুনরুদ্ধার করে দেবেন- এমন আশ্বাস দিয়ে তার কাছ থেকে ১৫ শতাংশ জমি লিখে নেন তোফাজ্জল হোসেন। ব্যবসায়ী লেবু মিয়া অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি আক্তার গ্রুপের (আক্তার ফার্নিচার) মালিক। আমার কয়েকজন কর্মী কাগজপত্র জাল করে প্রতিষ্ঠানটি হাতিয়ে নেয় এবং নিজেদের বলে ব্যবসা পরিচালনা করতে থাকে। প্রতিষ্ঠানটি ফিরিয়ে দেয়ার আশ্বাস দিয়ে তোফাজ্জল হোসেন আমার কাছ থেকে ১৫ শতাংশ জমি লিখে নেন। কিন্তু দুই বছরেও তিনি আমার প্রতিষ্ঠানটি ফিরিয়ে দিতে পারেননি।

তোফাজ্জল হোসেনের সম্পদের বিবরণ
দুদকে আসা অভিযোগ পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তোফাজ্জল হোসেনের মোহাম্মদপুরে দুটি ফ্ল্যাট, মিরপুর ও মোহাম্মদপুরে দুটি প্লট, বগুড়া শহরে তিনতলা ভবন, জামালপুরে ১৫ শতাংশ জমি, চাঁপাইনবাবগঞ্জে সপ্তম স্ত্রী যোবীর নামে জমি ও আমের বাগান, গাজীপুরের আশুলিয়া ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় ২৫ বিঘা জমি এবং সরিষাবাড়িতে ১০০ বিঘা জমি রয়েছে।
এছাড়া ময়মনসিংহ শহরে তোফাজ্জলের পাঁচটি বাড়ির মধ্যে তৃতীয় স্ত্রী বীথির নামে একটি, সপ্তম স্ত্রী যোবীর নামে একটি, দুই মেয়ের নামে দুটি এবং ছেলের নামে একটি বাড়ি রয়েছে।
এখন পর্যন্ত তিনি সাতটি বিয়ে করেছেন। এর মধ্যে তিন স্ত্রী তাকে তালাক দিয়ে চলে গেছেন।
ফাইল চুরি, অর্থ আত্মসাৎ ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুদকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ গৃহীত হয়েছে। তবে এখনও তালিকাভুক্ত হয়নি। প্রাথমিকভাবে অভিযোগের বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই করা হবে। এরপর দুদকের এখতিয়ারভুক্ত মনে হলে একজন অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হবে। ওই কর্মকর্তা পরবর্তীতে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest