সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

অনলাইনে সাড়া ফেলেছে ‘সোহাগ চাঁদ’

অনলাইনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে মুক্তি পাওয়া রূপঙ্কর ও সীমা খানের গাওয়া ‘সোহাগ চাঁদ’ গান ও মিউজিক ভিডিও। কবির বকুলের লেখা গানটি এরই মধ্যে ৫ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।

গানটিতে মডেল হয়েছেন তানভীর ও নীলাঞ্জনা নীলা। গানটির মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন নুর হোসেন হীরা।

এ ব্যাপারে নির্মাতা হীরা বলেন, আমরা গানের কথার সঙ্গে মিল রেখেই ভিডিওতে একটি গল্প বলার চেষ্টা করেছি। শ্রোতা-দর্শক ভিডিওটি পছন্দ করছেন এটা সত্যি ভীষণ আনন্দের।

বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড প্রযোজিত ‘সোহাগ চাঁদ’মিউজিক ভিডিওটির উপদেষ্টা সৈয়দ আশিক রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘আমেরিকাই বিশ্বের প্রধান মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী দেশ’

ইরান ও বিশ্বের কয়েকটি দেশের বিষয়ে আমেরিকা যে বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তাকে ‘বিদ্বেষ ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপূর্ণ’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে তেহরান।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বাহরাম কাসেমি বলেছেন, ইরানের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর থেকে প্রকাশ করা বার্ষিক প্রতিবেদনকে ইসলামি প্রজাতন্ত্র সম্পূর্ণভাবে বিদ্বেষ ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপূর্ণ বলে মনে করে। তিনি বলেন, এ প্রতিবেদনে ইরান সম্পর্কে বিকৃত ও অবাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।

কাসেমি বলেন, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নির্ভরযোগ্য প্রতিবেদনের মাধ্যমে বলেছে, আমেরিকা শুধু বিশ্বের প্রধান মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী দেশ নয় বরং তারা ইসরায়েলসহ মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিক্রিয়াশীল মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী দেশগুলোরও পৃষ্ঠপোষক।

মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনের নিন্দা জানিয়ে বাহরাম কাসেমি একে ভিত্তিহীন ও অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, অন্য দেশের মানবাধিকার নিয়ে কথা না বলে মার্কিন সরকারের উচিত নিজ দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটানো। মার্কিন সমর্থনপুষ্ট দেশগুলো যে ব্যাপক মাত্রায় মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে সে বিষয়েও পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান ইরানের এ মুখপাত্র।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভারতের মহারাষ্ট্রে বন্দুকযুদ্ধে ১৪ মাওবাদী নিহত

ভারতের মহারাষ্ট্রের গড়চিরোলি জেলায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৪ মাওবাদী নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে সিনু ও সাইনাথ নামে জেলা পর্যায়ের দুই জন কমান্ডারও রয়েছে। সিনু সিপিআই (মাওবাদী) দক্ষিণ গড়চৌলি ডিভিশনের ডিভিশনাল কমিটি মেম্বার অন্যদিকে পারিমিলি দালাম কমান্ডার হলেন সাইনাথ, সম্প্রতি তিনিও ডিভিশনাল কমিটি মেম্বার পদে উত্তীর্ণ হয়েছে।
রাজ্য পুলিশের ডিআইজি (গড়চৌলি রেঞ্জ) অঙ্কুশ শিন্ডে এই সংঘর্ষের কথা স্বীকার করে জানিয়ে বলেছেন ‘দুই পক্ষের গোলাগুলিতে ১৪ জন নকশাল নিহত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে এখনও অভিযান চলছে’। তিনি আরও জানান ‘তাদগাঁও-এর পাশে পারিমিলি দালামে মাওবাদীদের অবস্থানের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পরই শনিবার রাতে সেখানে অভিযান চালানো হয়। রবিবার সকালে সাড়ে নয়টা নাগাদ দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। ঘটনাস্থল থেকে আমরা ১৪ মাওবাদীর লাশ উদ্ধার করতে পেরেছি। যার মধ্যে সিনু ও সাইনাথ বলে মাওবাদীদের দুই শীর্ষ নেতাও রয়েছে। এই প্রথম কোন অভিযানে দুই জন ডিভিশনাল কমিটি মেম্বার (ডিভিসি) পর্যায়ের দুই মাও নেতা নিহত হয়েছে’।
রাজ্য পুলিশের আইজি শরদ সেলকর জানান ‘মাওবাদীদের উপস্থিতির খবর পেয়েই মাও দমনে প্রশিক্ষিত সি-৬০ জনের একটি দল গড়চিরোলি জেলার ভামরাগড়ের তাদগাঁও জঙ্গলে অভিযান শুরু করে। এরপরই দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গোলাবর্ষণ শুরু হয়। তাদগাঁওয়ের গভীর জঙ্গলে এখনও অভিযান চালানো হচ্ছে বলেও জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মশা যাদের রক্ত বেশি পছন্দ করে!

আপনি হয়তো একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন, আপনারা দু’জন একসঙ্গে বসে আছেন। অথচ আপনার পাশের লোককেই বেশি মশা কামড়াচ্ছে! দু’জনই ব্যাপারটা খেয়াল করছেন। কিন্তু এর কারণ বুঝতে পারেন না?

তাহলে জেনে রাখুন, মশারা কিন্তু ‘ও’ পজিটিভ গ্রুপের রক্ত খেতে বেশি পছন্দ করে! তাই যদি আপনার ‘ও’ পজিটিভ গ্রুপের রক্ত হয়, মশা তো আপনাকে কিছুতেই ছাড়বে না। আপনি মশার কাছে প্রায় অমৃত সমান। তাছাড়া আরও কিছু অদ্ভূত কিন্তু বিজ্ঞানসম্মত কারণে মশা আমাদের কামড়িয়ে থাকে। মশা কেন বেছে বেছে কিছু মানুষদেরই বেশি কামড়ায়? মশা আকৃষ্ট হয়, এমন কয়েকটি কারণ খুঁজে বের করেছেন গবেষকেরা। যেমন-

গবেষকরা বলেছেন, লম্বা, বেঁটে না মোটা তার থেকেও মশা বেশি নজর দেয় গন্ধে! মশার রয়েছে দারুণ গন্ধ বিচার ক্ষমতা। যাদের শরীরে কায়রামোনস রাসায়নিক বেশি থাকে তাদের রক্তই মশার দারুণ পছন্দ। অন্যদিকে অ্যালামোনস রাসায়নিক শরীরে বেশি থাকলে মশা ফিরেও তাকায় না।

শুনতে অদ্ভূত মনে হলেও ব্যায়াম করার পর পর মশা মানুষকে কামড়িয়ে থাকে। কেন? কারণ হল ব্যায়াম করলে মানুষ বেশি বেশি নিশ্বাস নেয়। আর এই নিশ্বাসের সাথে বের হয়ে আসে কার্বন ডাই অক্সাইড। কার্বন ডাই অক্সাইডে মশা আকর্ষিত হয়। আপনাকে যে মশাটি কামড় দিচ্ছে সেটি একটি নারী মশা কারণ পুরুষ মশারা মানুষের রক্ত খায় না। পুরুষ মশার পেট ভরে গাছগাছালির রস খেয়ে। আর নারী মশারা একবার রক্ত দিয়ে ডিনার করে যেখানে সেখানে একশ থেকে চারশ’র মত মশার ডিম পাড়ার ক্ষমতা অর্জন করে।

আবার বিয়ার পান করলে মশা সেটা টের পেয়ে আপনার রক্ত খেতে চায়। মশা ঘন ঝোপঝাড়ের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে। সেই সাথে অন্ধকার ও ভ্যাপসা জায়গা তাদের কাছে সবচেয়ে আরামের জায়গা। আর জমে থাকা পানি তো তাদের জন্মস্থানই। গর্ভবতী নারীদের তুলনামূলকভাবে বেশি কামড়িয়ে থাকে মশা। জিন দেখেও নাকি মশা নিজের খাদ্য তালিকা পছন্দ করে। আইডেন্টিকাল টুইনসদের উপর পরীক্ষা করে দেখা গেছে, হয় দুজনকেই মশা পছন্দ করে। অথবা দু’জনকেই অপছন্দ করে মশা।
আর দশজনের মধ্যে এই বিশেষ একজনকে খুঁজে পেতে মশাদের খুব বেগ পেতে হয় না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এবার বিজ্ঞাপনে নোবেল-পূর্ণিমা

প্রথমবারের মত একটি বিজ্ঞাপনে দেখা যাবে মডেল ও অভিনেতা নোবেল ও চিত্রনায়িকা পূর্ণিমাকে। শুক্রবার উত্তরার একটি শপিংমলে শুটিংয়ে অংশ নেন তারা। বিজ্ঞাপনটি হল জমজম টাওয়ার শপিং মলের। এটি নির্দেশনা দিয়েছেন রানা মাসুদ।

এর আগে হুমায়ূন আহমেদের গল্প নিয়ে রায়হান খানের নির্দেশনায় ‘যদি ভালো না লাগে তো দিওনা মন’ টেলিছবিতে এবং ‘যখন সময় থমকে দাঁড়ায়’ নাটকে নোবেল ও পূর্ণিমা একসঙ্গে কাজ করেন। এবার বিজ্ঞাপনচিত্রে এই দুই তারকাকে দর্শকরা ছোট পর্দায় দেখতে পাবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সুফিয়া কামাল হলে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নারী নির্যাতিত হয়েছে: সৈয়দ আবুল মকসুদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কবি সুফিয়া কামাল হলে প্রথমবারের মতো প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নারী নির্যাতিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ। রবিবার (২২ এপ্রিল) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সচেতন শিক্ষকদের ব্যানারে ‘ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষা কর’ দাবির পক্ষে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, ‘মধ্যরাতে ছাত্রীদের হল থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক। বাংলাদেশে বিভিন্নভাবে নারীরা নির্যাতিত হচ্ছেন। কিন্তু এই প্রথম প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। আমি শিক্ষকদের সব দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বলছি, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যে নারী নির্যাতন করা হয়েছে, তা যেন এদেশে আর দ্বিতীয়বারের মতো না ঘটে। এটা সবার কাছে খুবই লজ্জার।’

মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষকদের পক্ষ থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা উল্লেখ করে কয়েকটি দাবি পেশ করা হয়। দাবিগুলো হলো— বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ছাত্র-ছাত্রীর নিরাপত্তা অক্ষুণ্ন রাখতে হবে এবং তাদের মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; রাষ্ট্রীয় বাহিনী কিংবা বেসরকারি কোনও গোষ্ঠী দ্বারা কোনও ছাত্র-ছাত্রী যাতে আক্রান্ত না হয়, সেজন্য অবিলম্বে একটা বিশেষ সেল গঠন করতে হবে; অজ্ঞাতনামা কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়, আন্দোলন চলাকালে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সঙ্গে সুনির্দিষ্টভাবে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের বাসভবনে চালানো তাণ্ডবের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে;বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বাসভবনসহ সব আবাসিক এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে; শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে হবে এবং তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার সুরক্ষা দিতে হবে ।
সভাপতির বক্তব্যে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, ‘আমরা কোনও বিশেষ রঙের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য এখানে দাঁড়াইনি। আমরা সাধারণ ছাত্র, শিক্ষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থ রক্ষার জন্য এখানে দাঁড়িয়েছি। যে সংকট তৈরি হয়েছে, তার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র দায়ী। আমরা জানি, বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ও প্রক্টরের অনুমতি ছাড়া পুলিশ ঢুকতে পারে না। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনে যারা রয়েছেন তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছেন না। আমরা হলে হলে দেখতে পাই সামন্ত প্রভুর কর্তৃত্ব কায়েম হয়েছে। কিন্তু সেই হলের প্রভোস্ট সেই হলের হাউজ টিউটরের দায়িত্ব ছিল এই ধরনের কার্যক্রম থেকে তাদের বিরত রাখা। কিন্তু তারা দলের স্বার্থ দেখবেন নাকি ছাত্রদের স্বার্থ দেখবেন, এই দুইয়ে দ্যোদুল্যমান রয়েছেন।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. রোবায়েত ফেরদৌসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক তাসনীম সিরাজ মাহবুব, মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নাসরীন ওয়াদুদ প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীসহ আটক ৪৬

সন্ত্রাস, নাশকতা ও মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযানে জামায়াত-শিবিরের তিন নেতা কর্মীসহ ৪৬ আটক করা হয়েছে পুলিশ।আজ সকাল পযর্ন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছে। এসময় উদ্ধার করা হয়েছে ২০ পিস ইয়াবা ও ২৫ পিস ফেনন্সিডিল।

পুলিশ জানায়, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ৭ জন, কলারোয়া থানা থেকে ৮ জন, তালা থানা ৬ জন, কালিগঞ্জ থানা ৪ জন,শ্যামনগর থানা ৮ জন,আশাশুনি থানা ৪ জন,দেবহাটা থানা ৩ জন,পাটকেলঘাটা থানা পুলিশ ৩ জনকে আটক করেছে।

সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক আজম খান তাদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান,আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জে মাছ শিকারের অভিযোগে ৮ জেলে আটক

আসাদুজ্জামান: সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের গবীর অভয়ারন্য এলাকায় মাছ শিকার করার সময় বিভিন্ন মালামালসহ ৮ জেলেকে আটক করেছে বনবিভাগের সদস্যরা। রোববার সকাল ৮টার দিকে গভীর অভয়ারন্যের মাইটার খাল নামক স্থান থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটক জেলেরা হলেন, আশাশুনি থানার মনিপুর গ্রামে রজব আলী গাজীর পুত্র আব্দুল হান্নান (৪০), পাইকগাছা থানার বাকা গ্রামে বকস সরদারের পুত্র শুকর আলী সরদার (৫২), খুলনা রুপসা থানার জয়পুর গ্রামের শেখ আফজাল হোসেন এর পুত্র শেখ ইসমাইল হোসেন (৪০), কয়রা থানার গোগড়া গ্রামের আকবর আলী সরদারের পুত্র আলমগীর হোসেন (২১) একই এলাকার মদিনাবাদ গ্রামের আব্দুল হামিদ গাজী পুত্র আব্দুল খালেক(২০), গাটাখালী গ্রামের ইউনুচ আলী মোল্যার ছেলে আব্দুল মালেক (৪২), গোদাড়া গ্রামের নুরুল ইসলাম সানার ছেলে আলমগীর হোসেন (৩৩) ও মইনদ্দীন এর ছেলে তৈয়বুর রহমার (৩০)।

বুড়িগোয়ালিনী ষ্টেশন কর্মকর্তা কে,এম কবীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তার নেতৃত্বে বন বিভাগের সদস্যরা সুন্দরবনের নিরাপত্তা টহল দেওয়ার সময় কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে গভীর অভয়ারন্যে মাছ শিকারের অভিযোগে উক্ত জেলেদের আটক করা হয়। এ সময়ে তাদের ব্যবহৃত ২টি ট্রলার, জাল ও মাছ সহ আনুসাঙ্গিক মালামাল জব্দ করা হয়। তিনি আরো জানান, আটক ৮ জেলেকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest