সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

‘বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে জাবিতে অবাঞ্ছিত হবেন মতিয়া চৌধুরী’

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের নিয়ে জাতীয় সংসদে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর দেওয়া বক্তব্য আগামী তিন দিনের মধ্যে প্রত্যাহার করে ক্ষমা না চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) তাঁকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

আজ মঙ্গলবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এক সমাবেশে এ ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

এ সময় আন্দোলনরত সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের জাবির আহ্বায়ক খান মুনতাসির আরমান বলেন, ‘বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বেড়ে উঠেছে। এ চেতনাকে সমুন্নত রেখেই আমাদের আন্দোলন। কিন্তু মতিয়া চৌধুরী জাতীয় সংসদে আমাদের নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা অত্যন্ত হতাশাজনক ও জাতির জন্য অপমানকর। আগামী তিন দিনের মধ্যে তিনি এ বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে তাঁকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে।’

গতকাল জাতীয় সংসদে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে দেওয়া এক বক্তব্যে ‘এই রাজাকারের বাচ্চাদের অবশ্যই আমরা দেখে নেব’ বলে মন্তব্য করেন মতিয়া চৌধুরী।

এদিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর গতকাল সোমবার পুলিশি হামলার প্রতিবাদে তিন দিনের জন্য ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি চলছে। আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব বিভাগে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার নিয়ে আন্দোলন এবং রোববার দিবাগত রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ভাঙচুর প্রসঙ্গে সোমবার রাতে জাতীয় সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘রাতের অন্ধকারে বাসভবনে হামলা চালিয়ে উপাচার্যের গায়ে হাত দেওয়া, ভাঙচুর ও তাণ্ডব চালানো, এটা কোনো দুর্ঘটনা নয়, এটি জঘন্য অপরাধ। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়।’

কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের নামে সাধারণ ছাত্রদের ব্যবহার করে পরিকল্পিতভাবে এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। এরা ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের উত্তরসূরি।’

মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘মূল গাত্রদাহ মুক্তিযোদ্ধা কোটা। পৃথিবীর দেশে দেশে যারা স্বাধীনতার জন্য জীবনবাজি রাখে, তাদের সন্তানদের জন্য বিশেষ সুযোগ থাকে। এদের দাবি রাজাকারের সন্তানদের জন্য মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটা সংকুচিত করা। পরিষ্কার বলতে চাই, মুক্তিযুদ্ধ করেছি, মুক্তিযুদ্ধ চলছে—মুক্তিযুদ্ধ চলবে এবং রাজাকারের বংশধরদের অবশ্যই আমরা দেখে নেব। তবে ছাত্রদের বিরুদ্ধে আমাদের কোনো রাগ নেই। কারণ ফেসবুকে যারা স্ট্যাটাস দিয়েছে এরা তো ছাত্র না, এরা মতলববাজ, স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরের এজেন্ট। এদের সম্পর্কে সামান্যতম শৈথিল্য আমরা দেখতে চাই না।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
স্বাধীণতা বিরোধী দুর্নীতিবাজদের নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক : স্বাধীনতা বিরোধী, যুদ্ধাপরাধী পরিবারের সদস্য ও চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদের নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় মুক্তিযোদ্ধা-জনতার ব্যানারে শহীদ স.ম আলাউদ্দিন চত্বরে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বীরমুক্তিযোদ্ধা সাবেক অধ্যক্ষ সুভাষ সরকার। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের আহবায়ক এড. ফাহিমুল হক কিসলু, সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জী, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সাবেক সভাপতি এড.আবুল কালাম আজাদ, ডেইলি সাতক্ষীরার সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম, জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ওবায়েদুস সুলতান বাবলু,মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড সাতক্ষীরা জেলা শাখার সদস্য সচিব লায়লা পারভীন সেজুতি, লাবসা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া বাবু, জেলা পরিষদের সদস্য এড. শাহনেওয়াজ পারভীন মিলি, পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুজ্জামান রাশি, জে এস ডি’র সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু শেখর সরকার, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সদস্য স্বপন কুমার শীল, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অহিদুজ্জামান টিটু, সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মহিদুল ইসলাম, রওনক বাসার, লোদী ইকবাল প্রমুখ। বক্তারা বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। সেই প্রতিষ্ঠানে যুদ্ধাপরাধী পরিবারের সদস্য ও সাতক্ষীরার চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদের নিয়ে যে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি গঠিত হওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ জনতার মধ্যে ব্যপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। অবিলম্বে এই কমিটি বাতিল ঘোষণা করে সাতক্ষীরার মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষদের নিয়ে কমিটি গঠন করার জন্য জোর দাবি জানান। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের সদস্য সচিব আলীনুর খান বাবুল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভারতে পুলিশি হেফাজতে সেই কিশোরীর বাবার মৃত্যু

ভারতের উত্তর প্রদেশে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে আত্মহত্যার চেষ্টাকারী কিশোরীর (১৬) বাবা পুলিশ হেফাজতে মারা গেছেন। বিধায়ক কুলদীপ সিং সেনগার ও তাঁর ভাই বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ রোববার ওই কিশোরী (১৬) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বাসভবনের সামনে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।

এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, কিশোরীর বাবা রোববার পেটে ব্যথা অনুভব করলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার তিনি মারা যান। অভিযোগ রয়েছে, গত সপ্তাহে বিধায়ক কুলদীপ সিং ও তাঁর লোকজন ওই কিশোরীর বাবাকে পিটিয়ে গুরুতর জখম জখম করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ এনে পুলিশে দেওয়া হয়।

এদিকে এই মৃত্যুর ঘটনায় দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ ছয় পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বরখাস্ত চার পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা গ্রেপ্তারের পর ওই ব্যক্তিকে পিটিয়েছেন।

এর আগে রোববার এনটিভির খবরে বলা হয়, মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে ওই কিশোরী ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। ওই কিশোরীর অভিযোগ, রাজ্য ক্ষমতাসীন বিজেপির বিধায়ক ও তাঁর সঙ্গীরা মিলে তাঁকে গণধর্ষণ করেছেন। এর বিরুদ্ধে পুলিশ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ওই নারী ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন। তবে ওই বিধায়ক অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

নির্যাতিত কিশোরী ও তাঁর পরিবারের অভিযোগ, বিজেপির বিধায়ক কুলদীপ সিং সেনগার ও তাঁর ভাই গত বছরের জুনে তাঁকে ধর্ষণ করেন। এরপর তাঁরা থানায় অভিযোগ দিলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। থানায় অভিযোগ দেওয়ায় পর তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। বিচারের আশায় তিনি এক বছর ধরে ঘুরছেন। তাই মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্য নাথের বাড়ির সামনে তাঁরা আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন। তাঁরা অপরাধীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

বার্তা সংস্থা এএনআইকে ওই কিশোরী বলেন, ‘আমি ধর্ষণের শিকারের পর এক বছর ধরে অনেকের কাছে গেছি। কিন্তু কেউ আমার কথা আমলে নেননি। সবাই গ্রেপ্তার না হলে আমি আত্মহত্যার পথ বেছে নেব। আমি মুখ্যমন্ত্রী আদিত্য নাথের কাছেও গিয়েছি। কিন্তু কোনো ফল পাইনি। আমরা থানায় অভিযোগ দেওয়ার পর হুমকি দেওয়া হয়েছে।’

কুলদীপ সিং সেনগার তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার প্রতি তাঁদের কোনো অভিযোগ নেই। তাঁরা নিম্নস্তরের মানুষ। আমাকে মিথ্যে অভিযোগ দিয়ে সম্মানহানি করতে চেষ্টা করেছে।’

পুলিশ কর্মকর্তা রাজীব কৃষ্ণ বলেন, কুলদীপ সিং সেনগারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন ওই কিশোরী। তদন্তের পরে জানা গেছে, ১০-১২ বছর ধরে ওই পরিবারর সঙ্গে কুলদীপের বিবাদ চলছিল। মামলাটি লক্ষ্ণৌ আদালতে পাঠানো হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
৩২ ধারা রেখেই সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল

বহুল আলোচিত ৩২ ধারা রেখেই জাতীয় সংসদে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল-২০১৮’ উত্থাপন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে বিলটি উত্থাপন করেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। বিলটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়েছে। বিলটি উত্থাপনের আগে জনমত যাচাইয়ের প্রস্তাব করেন বিরোধীদলীয় একজন সদস্য। তাঁর প্রস্তাব কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়। এরপর অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বিলটি সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। কমিটিকে চার সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

বিলের বিধানে রয়েছে, ‘যদি কোনো ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা জাতির পিতার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রোপাগান্ডা ও প্রচারণা চালান বা মদদ দেন তাহলে ওই ব্যক্তি অনধিক ১৪ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। আবার যদি কোনো ব্যক্তি একই অপরাধ দ্বিতীয়বার বা পুনঃ পুনঃ সংগঠিত করেন তাহলে তিনি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা অনধিক তিন কোটি টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

উল্লেখ্য, গত ২৯ জানুয়ারি খসড়া আইনটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। ব্যাপক সমালোচিত ৫৭ ধারাসহ কয়েকটি ধারা তথ্য-প্রযুক্তি আইন থেকে সরিয়ে সেগুলো আরো বিশদ আকারে যুক্ত করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে। বিলে আলোচিত ৩২ ধারা সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘যদি কোনো ব্যক্তি বেআইনি প্রবেশের মাধ্যমে কোনো সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ কোনো সংস্থার কোনো ধরনের অতি গোপনীয় বা গোপনীয় তথ্য-উপাত্ত কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে ধারণ, প্রেরণ বা সংরক্ষণ করেন বা করতে সহায়তা করেন তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরূপ কার্য হইবে কম্পিউটার বা ডিজিটাল গুপ্তচরবৃত্তির অপরাধ।’ এ ধরনের অপরাধের শাস্তির বিধানে বলা হয়েছে, ‘এ ধরনের অপরাধে অনধিক ১৪ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।’ আরো বলা হয়েছে, ‘উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয়বার বা পুনঃ পুনঃ সংঘটন করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।’

এই ধারা নিয়ে বিলটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর থেকে আন্দোলন-সংগ্রাম চলছে। সংসদে উত্থাপনকালেও বিলের ওই ধারার বিরোধিতা করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মো. ফখরুল ইমাম। তিনি বলেন, ২০০৬ সালের আইসিটি আইনের ৫৭ ধারার অপপ্রয়োগ হয়েছে। সেটা বাতিলের প্রতিশ্রুতিও ছিল। কিন্তু ৫৭ ধারা বাতিল করে যে ৩২ ধারা করা হয়েছে, সেটা সংবিধানবিরোধী। এটা জনগণের মৌলিক অধিকার হরণ করবে। বিলের ৩৯/খ ধারাও সংবিধানবিরোধী। আর কয়েকটি অপরাধে জামিন অযোগ্য বিধান বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ বলে তিনি দাবি করেন।

বিলটি উত্থাপনের আগে জনমত যাচাইয়ের প্রস্তাব করেন বিরোধীদলীয় এই সদস্য। তবে তাঁর প্রস্তাব কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়। এরপর বিলটি উপস্থাপন করা হয়।

বিলটিতে জাতীয় ডিজিটাল নিরাপত্তা কাউন্সিল গঠনের কথা বলা হয়েছে। ১১ সদস্যবিশিষ্ট ওই কমিটিতে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন প্রধানমন্ত্রী। সদস্য হিসেবে থাকবেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইজিপি, বিটিআরসি চেয়ারম্যান ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক। আর সদস্য সচিব থাকবেন জাতীয় ডিজিটাল নিরাপত্তা কাউন্সিলের মহাপরিচালক।

এ ছাড়া বিলে ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালনের জন্য এজেন্সির অধীনে একটি জাতীয় কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম গঠনের কথা বলা হয়েছে। বিলে ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাব স্থানেরও বিধান রাখা হয়েছে।

বিলে পরোয়ানা ছাড়া তল্লাশি, জব্দ ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আর সাইবার সন্ত্রাস কাজের জন্য ১৪ বছর কারাদণ্ডের বিধান করা হয়েছে। একই অপরাধ যদি দ্বিতীয়বার করা হয় তাহলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া যাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর মানহানিকর তথ্য প্রকাশ, সম্প্রচার ইত্যাদির জন্য তিন বছর কারাদণ্ড ও পাঁচ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এমন বিধান রাখা হয়েছে। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হবে। হ্যাকিং অপরাধের জন্য ১৪ বছর কারাদণ্ড বা এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করা হলে যাবজ্জীবন বা পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া যাবে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ও নিরাপদ ব্যবহার আবশ্যক। বর্তমান বিশ্বে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহারের মাধ্যমে এর সুফল ভোগের পাশাপাশি অপপ্রয়োগ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে সাইবার অপরাধের মাত্রাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। জাতীয় ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও ডিজিটাল অপরাধসমূহের প্রতিকার, প্রতিরোধ, দমন, শনাক্তকরণ, তদন্ত এবং বিচারের উদ্দেশ্যে এ আইন প্রণয়ন অপরিহার্য। সাইবার তথা ডিজিটাল অপরাধের কবল থেকে রাষ্ট্র এবং জনগণের জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান এ আইনের অন্যতম লক্ষ্য।

বিলে আরো বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকে প্রকারান্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলার পুনর্জাগরণ বলা যেতে পারে। এই মহান স্বপ্নদ্রষ্টার সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়নে তাঁরই যোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ অন্যতম সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে সবেদা

সফেদা বা ‘সবেদা’ এক প্রকার মিষ্টি ফল। সবেদা গাছ বহুবর্ষজীবি, চিরসবুজ বৃক্ষ; এর আদি নিবাস মেক্সিকোর দক্ষিণাংশ, মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চল। পেটেনেস ম্যানগ্রোভ ইকো-অঞ্চলের উপকূলীয় ইউকাতানে এই গাছ প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। স্প্যানিশ উপনিবেশ আমলে এটি ফিলিপাইনে নেয়া হয়েছিল। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও মেক্সিকোতে এর ব্যাপক উৎপাদন হয়।

মুখে দিলে নিমেষে মিলিয়ে যায় এই মিষ্টি ফলটা। থেকে যায় মিষ্টি রসের আস্বাদ। কেবল স্বাদে নয়, গুণেও অতুলনীয় এই সবেদা।

চলুন জেনে নেই সবেদার গুনাগুন:

১) সবেদার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি থাকে। ভিটামিন এ চোখের পক্ষে খুবই ভাল। আর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি’র জুড়ি মেলা ভার।

২) সবেদায় প্রচুর পরিমাণে শর্করা রয়েছে। তাই ব্যস্ত দিনের আগে একটি সবেদা খেয়ে নিলে শরীর গোটা দিন চাঙ্গা থাকে।

৩) এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা ওরাল ক্যাভিটি ক্যান্সারের মতো রোগকেও প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৪) সবেদায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও আয়রন রয়েছে। ফলে এটি যেমন আপনার হাড়ের জোর বাড়ায়, তেমনই শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে।

৫) সবেদা আবার শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে। ফলে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিজলী ঠেকাতে হুমকি

বিজলী ঠেকাতে হুমকি

কর্তৃক Daily Satkhira

পহেলা বৈশাখে সারা দেশে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ববি প্রযোজিত প্রথম ছবি ‘বিজলী’। ইফতেখার চৌধুরীর ছবিটিতে তিনি সুপারহিরোইন। দর্শকদের পাশাপাশি ছবিটির জন্য অপেক্ষায় আছেন প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে ছবিটি মুক্তি না দেওয়ার জন্য বিভিন্ন নম্বর থেকে ববিকে কল করা হচ্ছে। হত্যার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন এই অভিনেত্রী। বাধ্য হয়ে রমনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন বলে জানান।

ববি বলেন, ‘যখন একের পর এক প্রযোজক ছবি নির্মাণ বন্ধ করে দিচ্ছেন, তখন আমি নায়িকা হয়েও ছবি নির্মাণে নেমেছি। ঝুঁকি জেনেও পিছপা হইনি। কোথায় সবাই আমাকে সাধুবাদ দেবেন, আমার পাশে এসে দাঁড়াবেন তা নয়, উল্টো পথের কাঁটা হতে চাইছেন! শত্রুরা ভুল করছেন, আমি ভয় পাওয়ার মেয়ে নই। ছবিটি মুক্তি দেওয়ার পর প্রশাসনের সহায়তায় খুঁজে বের করব এই চক্রান্তের সঙ্গে কারা জড়িত। যোগ্য শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করব তাদের।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফের কলকাতার ছবিতে ঢাকার অরিন

কলকাতার ছবিতে ফের অভিনয় করছেন ঢাকাই ছবির এ প্রজন্মের নায়িকা অরিন। ‘গ্ল্যামার’ খ্যাত পরিচালক মহুয়া চক্রবর্তীর নতুন ছবি ‘আমার ভয়’-এ তাকে দেখা যাবে। চারটি মেয়ের গল্প নিয়ে ছবিটির কাহিনি। আর চার মেয়ের একটিতে অভিনয় করছেন অরিন। ছবির একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে আছেন কলকাতার ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এছাড়াও রয়েছেন মোনালি দে, দেবাশীষ, শান্তিলাল ও মৌসুমী।

সোমবার থেকে কলকাতায় এ ছবির শুটিং করছেন অরিন। ‘আমার ভয়’ ছবিতে অরিনের চরিত্রের নাম এনা। ছবিটি নিয়ে তিনি বলেন, ‘ভয় বা ফোবিয়া নিয়ে আগেও অনেক কাজ হয়েছে। এই ছবির ঘটনা কাল্পনিক। আর ফোবিয়া কেনো হয়, তার উৎস কী এবং সেটার শেষ কোথায় তা নিয়েই ছবির কাহিনি।’

অরিন, ‘অপরাজেয়’ ছবির মাধ্যমে টালিউডের ছবিতে নাম লেখান। তার বিপরীতে ছিলেন কলকাতার শায়ান। এরই মধ্যে ছবিটির শুটিং শেষ হয়েছে। পরিচালনা করেছেন নেহাল দত্ত। ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন রঞ্জিত মল্লিক, লাবণী সরকার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কোটা সংস্কার আন্দোলন: সংসদে তীব্র ক্ষোভ

চাকরির কোটা প্রথা বাতিলের আন্দোলনের নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্যের বাসায় হামলায় ও দেশে অরাজকতা সৃষ্টির অপচেষ্টায় সংসদে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংসদ সদস্যরা। সংসদের ২০তম অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে সোমবার তারা এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘রাজধানী কেন্দ্রিক একটি এলিট শ্রেণী তাদের ছেলে মেয়েদের সুপ্রতিষ্ঠিত করতে একটা সুপরিকল্পিত চক্রান্তের অংশ হিসেবে এই আন্দোলনের সৃষ্টি করেছে। তারা মুক্তি মুক্তিযোদ্ধা কোটা চায় না। যারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ (মুক্তিযুদ্ধ) করেছে তাদের সন্তানরা সুযোগ পাবে না, তাদের বাদ রেখে রাজাকারের বাচ্চাদের সুযোগ দিতে হবে? সে জন্য পরিষ্কার বলতে চাই, তারা যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। মুক্তিযুদ্ধ করেছি, চলছে চলবে। এই রাজাকারের বাচ্চাদের আমরা দেখে নেব। আর ছাত্রদের প্রতি আমাদের কোনো রাগ নাই। কিন্তু স্টেটাস যারা দিয়েছে তারা তো ছাত্র না, তারা তো জামাত শিবিরের এজেন্ট। এদের প্রতি সামান্যতম শৈথিল্য দেশবাসী আর দেখতে চায় না। হয় ওরা থাকবে, নয় আমরা থাকবো। হামলাকারীদের কোনো ক্ষমা নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলবো এদের প্রতি কোনো শৈথিল্য নয়, উপযুক্ত ব্যবস্থা নিন, যুদ্ধ ঘোষণা করুন, হয় এরা থাকবে নয় আমরা থাকবো, এই হোক আজকের প্রতিজ্ঞা।

অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। আলোচনার সূত্রপাত করেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী। আলোচনায় আরও অংশ নেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, আবুল কালাম আজাদ, ইয়াসীন আলী ও সাবিনা আকতার তুহিন।

একপর্যায়ে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সময় কঠিন আন্দোলন করেছি। কিন্তু মুখোস পরতে হবে কেন। কেন গভীর রাতে আন্দোলনের নামে উপাচার্যের বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করতে হবে। কেন মেয়েদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতে হবে। সাহস থাকলে মুখটা দেখা, লজ্জা করে না। ইতর হওয়ার একটা সীমা আছে।

গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বাবায়ক ড. ইমরান এইচ চৌধুরীর নাম উল্লে­খ না করে মতিয়া বলেন, ফেসবুক ব্যবহার করে যে মারা যায়নি তাকে মেরে ফেলবেন? তিনি বলেন, আসল সমস্যা মুক্তিযোদ্ধা কোটায়।

তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারনা হালিম বলেন, দাবি সকলের থাকতে পারে। দাবি যৌক্তিক। দাবি আদায় সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু সেটার জন্য রাতের আধারে উপাচার্যের বাড়িতে ঢোকা, তার আলমারী ভাঙচুর, স্ত্রীর ভ্যানেটি ব্যাগ ভাঙচুর, জাতির জনকের প্রতিকৃতি ভাঙাএটাকে কোনোভাবেই আমরা দাবি আদায়ের পথ বলতে পারি না। আন্দোলন বহু দেখা গেছে। কিন্তু কোনো দিন এই ধরনের নৈরাজ্যজনক আন্দোলন দেখি না। তারা ঘরে ঢুকে স্ত্রী সন্তানদের খোঁজ করছে। আর স্ত্রী সন্তান বাড়ির কোণে বাগানে লুকিয়ে ছিল।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, কোটা নিয়ে যে আন্দোলন, সেটা এখন আর আন্দোলনের মধ্যে নেই। এটি বহুমাত্রিক ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে আবদ্ধ। এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিশেষ করে আমাদের পুলিশ বাহিনী এই আন্দোলনকে আরও বেগবান করেছে। এটি সঠিক হয়নি। এই বহুমাত্রিক ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সতর্কভাবে মোকাবিলা করতে হবে।

তিনিও এ ব্যাপারে সংসদীয় কমিটি গঠন করে সমস্যা সমাধানের পক্ষে মত দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest