সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় রাসায়নিক দ্রব্যে পাকানো ৬ হাজার কেজি গোবিন্দভোগ আম বিনষ্টশ্যামনগরে শরীরে পেট্টোল ঢেলে হত্যা চেষ্টার অভিযোগতীব্র তাবদাহে সাতক্ষীরায় সুপেয় খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধনকালিগঞ্জে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দুর্নীতি স্বেচ্ছাচারিতা ও গ্রাহক হয়রানির প্রতিবাদে বিক্ষোভঅপরিপক্ষ আম খাদ্য হিসাবে গ্রহণে সাতক্ষীরার ডিসি’র সতর্কতাআলীপুর ইউপিতে বিএনপির বহিস্কৃত নেতা রউফ বিজয়ীআশাশুনির মরিচ্চাপ সেতুর অধিকরনকৃত জমি জবরদখল: অবৈধ স্থাপনা নির্মানের হিড়িকসাতক্ষীরায় ঘরে-বাইরে তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত: বিপাকে নি¤œ আয়ের মানুষকালিগঞ্জে রাসায়নিক দ্রব্যে পাকানো ৪শ’ কেজি আম জব্দব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনার ভিডিও করায় সাংবাদিকদের মারপিটের অভিযোগ ডা; ফয়সালের বিরুদ্ধে

লিবিয়ার বেনগাজি শহরের একটি মসজিদের কাছে দু’টি গাড়ি বোমা হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ২৭ জন নিহত হয়েছে। ওই হামলায় আরও ২০ থেকে ৩০ জন আহত হয়েছে। কয়েক মিনিটের ব্যবধানেই হামলা দু’টি চালানো হয়েছে। খবর বিবিসি।

কেন্দ্রীয় আল সোলাইমানি শহরে একটি মসজিদের কাছে প্রথম গাড়ি বোমা হামলা চালানো হয়। সে সময় মসজিদ থেকে আসরের নামাজ শেষে বের হচ্ছিলেন মুসল্লিরা।

এর কিছুক্ষণ পরেই রাস্তার অপর পাশে আরও একটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরণ করা হয়। বেশ কয়েকজন সামরিক বাহিনীর সদস্য এবং বেসামরিক নাগরিক ওই হামলায় নিহত হয়েছে।

স্থানীয় আল জালা হাসপাতালের মুখপাত্র এএফপিকে জানিয়েছেন, হামলার ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারা ওই হামলা চালিয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ঘন কুয়াশার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বুধবার ভোর ৬টা থেকে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে কতৃর্পক্ষ। তবে ঘন কুয়াশায় মাঝপদ্মায় আটকা পড়েছে ৯টি ফেরি। এছাড়া যানবাহন ও যাত্রী নিয়ে পাটুরিয়া ঘাটে ৩টি, দৌলতদিয়া ঘাটে ৪টি ফেরি আটকা পড়েছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) পাটুরিয়া ফেরিঘাট শাখা বাণিজ্য বিভাগের সহকারী মহাব্যবস্থাপক নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী জানান, কুয়াশার কারণে সামান্য দূরের কিছুও দেখা যাচ্ছিল না। তাই দুর্ঘটনা এড়াতে ভোর ৬টা থেকে সাময়িকভাবে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা কিছুটা কমলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হবে বলে জানান মহাব্যবস্থাপক নাসির।

 

 

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফেসবুক বন্ধে শিক্ষামন্ত্রীর ‘তুঘলকি কাণ্ড’

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে ফেসবুক বন্ধের মতো তুঘলকি কাণ্ড ঘটাতে চান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে পরীক্ষা চলাকালীন ফেসবুক বন্ধ রাখার পক্ষে তিনি। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তার মুখে এ কথা শোনা যায়। এজন্য আইসিটি বিভাগ ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে (বিটিআরসি) অনুরোধ করবেন বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী।

তবে প্রতিক্রিয়ায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমি ফেসবুক বন্ধের পক্ষে নই।’ যোগ করে তিনি বলেছেন, ‘আমাকে এখনও কেউ অনুরোধ করেননি। করলে আমার অবস্থান জানাবো। এর আগেও ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছিল। তখন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় তা চালুর উদ্যোগ নেন। ফলে আবারও তা বন্ধের কোনও কারণ দেখি না।’

তবে প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা যে সিদ্ধান্ত দেবেন সে অনুযায়ীই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও উল্লেখ করেন মোস্তাফা জব্বার। তার ভাষ্য, ‘প্রযুক্তি দিয়েই (সচল রেখে) প্রযুক্তির মোকাবিলা করতে হবে। প্রযুক্তি বন্ধ করে দেওয়া কোনও সমাধান নয়।’

এদিকে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য গণমাধ্যমে আসার পর সংশ্লিষ্টরা ফেসবুক বন্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। অনেকের প্রশ্ন— ফেসবুক বন্ধ করলেই যে প্রশ্নফাঁস হবে না, সেই নিশ্চয়তা কি শিক্ষামন্ত্রী দিতে পারবেন? তারা মনে করেন, প্রযুক্তির অনেক ধরনের চোরাগলি রয়েছে। সেসব দিয়েও প্রশ্নফাঁস হতে পারে। তাদের পরামর্শ, সমস্যার গোড়ায় গিয়ে প্রশ্নফাঁসের ক্ষত চিহ্নিত করে তা নিরাময় করতে পারেন শিক্ষামন্ত্রী।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে ফেসবুকে রীতিমতো বিতর্কের ঝড় উঠেছে। কেউ কেউ ফেসবুক বন্ধের বিষয়টিকে তুঘলকি কাণ্ড বলেও অভিহিত করেছেন। তাদেরই একজন দেশে ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন আইএসপিএবির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক। তিনি বললেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী হয়তো নিজের অজ্ঞতার কারণে ফেসবুক বন্ধ করে প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে চাইছেন। শিক্ষামন্ত্রীর এই উদ্যোগ তুঘলকি কাণ্ড ছাড়া আর কিছুই নয়। পৃথিবীতে এ ধরনের কোনও নজির নেই। শিক্ষামন্ত্রী কি নিশ্চিত যে, তিনি ফেসবুক বন্ধ করে প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে পারবেন? ফেসবুক ছাড়াও অনেক প্রযুক্তি আছে যেসব মাধ্যমে প্রশ্নফাঁস হতে পারে। সুতরাং সেসবে না গিয়ে বরং শিক্ষামন্ত্রীর উচিত কোথায় কোথায় সমস্যা আছে তা চিহ্নিত করে এর মূলোৎপাটন করা।’

আইএসপিএবির সাধারণ সম্পাদকের আশঙ্কা, ফেসবুক বন্ধ করলে দেশের ই-কমার্স খাত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তখন অনেক উদ্যোক্তার পথে বসে যাওয়া ছাড়া পথ থাকবে না। তিনি জানান, যারা আউটসোর্সিং করেন তাদের অনেকেই ফেসবুক লাইভে দেশের বাইরে পণ্য বা সেবার ‘ডেমো’ দেন। এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

ফেসবুক ব্লক করলে বিকল্প পথে এতে প্রবেশের চেষ্টাহতে পারে বলে মনে করেন ইমদাদুল হক। তার প্রশ্ন, ‘তখন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কীভাবে?’

২০১৫ সালের ১৮ নভেম্বর ফেসবুকসহ কয়েকটি যোগাযোগভিত্তিক অ্যাপ বন্ধ করে দেয় সরকার। টানা ২২ দিন বন্ধ থাকার পর ১০ ডিসেম্বর ফেসবুক খুলে দেওয়া হয়। এ কারণে ওই কয়েক দিনে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর ব্যান্ডউইথের বিক্রি কমতে থাকে। একপর্যায়ে ব্যান্ডউইথ বিক্রি ৫০ ভাগের নিচে চলে আসে। কারণ অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী এ সময় ইন্টারনেট ব্যবহার থেকে বিরত থাকেন।

তবে অনেকেই আবার বিকল্প পথে ফেসবুকে প্রবেশ করতে সক্ষম হন। সেই সময় মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েন ফেসবুকভিত্তিক কমার্সের (এফ-কমার্স) সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। ফেসবুককে কেন্দ্র করে যেসব ই-কমার্স উদ্যোক্তা আত্মপ্রকাশ করেছিলেন তাদের প্রতিদিন প্রায় ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা লেনদেন কম হতে থাকে। ই-কমার্স অ্যালায়েন্সের সূত্রমতে, ফেসবুক বন্ধ থাকায় ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ থেকে ৫ কোটি টাকায়। এখন আবারও ফেসবুক বন্ধ করলে ক্ষতির পরিমাণ ওই অঙ্কের দ্বিগুণের বেশি হবে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা।

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সাবেক সভাপতি ও বর্তমান পরিচালক রাজিব আহমেদ বলেন, ‘দেশে বর্তমানে ২০ থেকে ২২ জন ফেসবুককেন্দ্রিক উদ্যোক্তা রয়েছেন। এই মাধ্যম বন্ধ হলে ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন তারা। তারা বুস্ট করে (ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে) গ্রাহক নিয়ে আসেন। তাদের বিনিয়োগ গচ্চা যাবে।’

রাজিব আহমেদ জানান— আইটি খাত, অনেক প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কিং, পণ্যের প্রচার ইত্যাদি বর্তমানে ফেসবুকের ওপর নির্ভর করে। তাই এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি হবে বলে মনে করেন তিনি। তার প্রশ্ন, ‘সামনে এসএসসি পরীক্ষা। এরপরে রয়েছে এইচএসসি, বিসিএস, ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা। তাহলে সব পরীক্ষার সময়ই কি সরকারকে ফেসবুক বন্ধ করতে হবে?’

ফেসবুক বন্ধ করে দিয়ে নয়, সরকারের উচিত হবে ফেসবুকের সঙ্গে বৈঠক করে সহায়তা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ই-ক্যাব পরিচালক। যেসব পেজ থেকে প্রশ্নফাঁস হয় সেগুলো লিংক বন্ধ করে দেওয়ার অনুরোধ করা যেতে পারে। এজন্য দরকার কোথা থেকে এগুলো আপলোড হয় তা চিহ্নিত করা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঐশ্বরিয়া,শাহরুখদের পেছনে ফেললেন সানি

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, শ্রদ্ধা কাপুর, অভিষেক বচ্চনদের নিয়ে ফটোশুট করেছেন সেলিব্রিটি ফটোগ্রাফার ডাবু রাত্নানি। প্রতি বছরের মতো এ বছরও তারকাদের ফটোশুট করে ক্যালেন্ডার তৈরি করেছেন ডাবু। শ্রদ্ধা, আলিয়া, ঐশ্বরিয়াদের সঙ্গে এবার ডাবুর ক্যামেরায় ঝলসে উঠলেন সানি লিওনও।

সামান্য মেকআপে কালো ব্যাকলেস পরে ডাবু রত্নানির জন্য ফটোশুট করেন বলিউডের ‘বেবি ডল’। শুধু তাই নয়, সানিকে এমন চেহারায় এর আগে কখনও দেখেননি।

বলিউড সমালোচকদের ভাষ্যমতে, ডাবু রত্নানির ক্যালেন্ডারে এবার সেভাবে নজর কাড়তে পারেননি শাহরুখ খান, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। কিন্তু, ডাবুর ক্যামেরায় সানি লিওন যে এবার প্রায় সব সেলেবকেই পেছনে ফেলে দিলেন, তেমনই মনে করছেন অনেকে।

ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন সানি ছবিটি। মাত্র ৯ ঘণ্টায় এতে লাইক পড়েছে ৪ লাখের ওপরে। মন্তব্যও পড়েছে সাড়ে ৩ হাজার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জাতীয় পতাকার আদলে পাপোষ বানালো বিমান!

জাতীয় পতাকার আদলে পাপোষ ব্যবহার করে সমালোচনার মুখে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। থাইল্যান্ডের ব্যাংককে সুবর্ণাভূমি বিমানবন্দরে বিমানের একটি কাউন্টারের সামনে রাখা হয়েছে বিমানের লোগো সংবলিত এই পাপোষ। কাউন্টারটি মূলত ভিআইপি, বিজনেস ক্লাস ও লয়্যালটি ক্লাবের গোল্ডকার্ডধারী যাত্রীদের জন্য।ব্যাংককের ওই বিমানবন্দরে জাতীয় পতাকার আদলে পাপোষ দেখে ক্ষুব্ধ হয়েছেন অনেকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ নিয়ে সমালোচনা ও তীর্যক মন্তব্য করছেন তারা।

চলচ্চিত্র নির্মাতা শাহনেওয়াজ কাকলী ফেসবুকে লিখেছেন, ‘বিদেশের মাটিতে দেশ ও জাতির সম্মানকে উজ্জ্বল করেছে বাংলাদেশ বিমান! ঘটনাস্থল ব্যাংকক বিমানবন্দর। সেখানে বিমান এয়ারলাইন্সের পাপোষ ছাড়া অন্য কোনও দেশের পাপোষ নেই। কারও এটি প্রয়োজন হয়নি। এর দায়ভার কার? সুহৃদরা কি একটু আওয়াজ দেবেন? কারা এগুলোতে পা মাড়িয়ে চলাচল করেন ইতোমধ্যে আপনারা বুঝে গেছেন। আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।’ অনেকের সমালোচনা স্বীকার করেছেন ব্যাংককে বিমানের কান্ট্রি ম্যানেজার নাজমুল হোসেন। তিনি বললেন, ‘বিমানের প্রধান কার্যালয়ের ডিজাইনেই পাপোষটি বানানো হয়েছে। এটি জাতীয় পতাকা নয়। বিমানের লোগোর চারপাশে সবুজ রঙ থাকায় পতাকার সঙ্গে সাদৃশ্য রয়েছে।’এ প্রসঙ্গে জানতে বিমানের প্রধান কার্যালয়ে যোগাযোগ করা হলে কোনও কর্মকর্তা মন্তব্য করতে রাজি হননি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, পাপোষটি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে কারা এটি ডিজাইন করেছেন সেই খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সোশ্যাল মিডিয়ায় উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন সঞ্জয় দত্তের মেয়ে

কখনও সারা আলি খান, কখনও জাহ্নবী কাপুর আবার কখনও সুহানা খান আবার কখনও তৈমুর আলি খান, বলিউডের স্টার কিড-এর নিয়ে জল্পনা সব সময় তুঙ্গে। কিন্তু, সারা, জাহ্নবী, সুহানাদের মধ্যে সঞ্জয় দত্তের মেয়ে ত্রিশলা দত্ত-কে কি মনে আছে?

পাপারাজ্জি যতই ত্রিশলার দিক থেকে নজর এড়িয়ে যাক না কেন, সঞ্জয় কন্যা কিন্তু নিজের ধুনেই মত্ত। সম্প্রতি ত্রিশলা ইনস্টাগ্রামে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন। যা দেখলে চোখ ছানাবড়া।

ইনস্টাগ্রামের ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সাদা ট্রান্সপারেন্ট কাফতান পরে সমুদ্রের পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন মোহময়ী ত্রিশলা। কোথাও আবার সমুদ্রের পাশে পুলের জলে পা ভিজিয়ে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে সঞ্জয় দত্তের মেয়েকে।
আবার কোথাও সাদা গাউন পরে পোজ দিতে দেখা যাচ্ছে ত্রিশলা দত্তকে। সবকিছু মিলিয়ে সারা, জাহ্নবীদের মতো ত্রিশলাও যে বলিউডে ডেবিউ করার জন্য এক্কেবারে তৈরি, তা কিন্তু বেশ স্পষ্ট।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণসহ ১১ দফা দাবিতে স্কুল, কলেজ কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অবিরাম ধর্মঘট শুরু করেছে জেলা শিক্ষক-কর্মচারী সংগ্রাম কমিটি। কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা মোতাবেক ২৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ কর্মবিরতি। দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে বৃহত্তর কর্মসূচি পালন করার ও ঘোষণা দিয়েছে সংগ্রাম কমিটি।
এদিকে কর্মসুচির শুরুতে জেলার শিক্ষকবৃন্দ স্বতঃস্ফুর্তভাবে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরিবতি পালন করায় সকল শিক্ষকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন শিক্ষক-কর্মচারী সংগ্রাম কমিটি সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহবায়ক অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: বেতন ভাতা বৃদ্বিসহ চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা আন্দোলন করায় বন্ধ হয়েগেছে দেশর সাড়ে ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম। ফলে চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা। কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সাতক্ষীরার ২২৪টি কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছে এ জেলার গ্রাম-গঞ্জের মানুষ। চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ নিতে এসে ক্লিনিকে তালাবন্ধ থাকায় ফিরে যেতে হচ্ছে তাদের।
বাংলাদেশ কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার এসোসিয়েশন এর সাংগঠনিক সম্পাদক আল-আমিন জানান, চাকরি জাতীয়করনের দাবিতে গত ২০ জানুয়ারী থেকে বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের কর্মীরা এক যোগে কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ রেখে আন্দোলনের ডাক দেয়। কর্মসূচির অংশ হিসাবে প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্েরর সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচির অংশ হিসাবে সাতক্ষীরা জেলায় মোট ২২৪টি কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ রেখে গত ৪ দিন ধরে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছে সিএইচসিপিরা। ফলে ভেঙ্গেপড়ে তৃর্নমূলের স্বাস্থ্য সেবা। দাবী না মানায় তারা ৪র্থ দিনের মত সোমবার সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিসের সামনে অববস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচিতে সাতক্ষীরা জেলার ৮টি উপজেলার ২২৪ জন কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেল্থ কেয়ার প্রোভাইডাররা অংশ গ্রহণ করেন।
এ সময় সাতক্ষীরা জেলা দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার এসোসিয়েশন এর সাংগঠনিক সম্পাদক আল-আমিন হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো: আলমগীর হোসেন, সদর উপজেলার সভাপতি হাসিবুর রহমান,আশাশুনি উপজেলার সভাপতি সেলিম রেজা, কালিগঞ্জের সভাপতি আব্দুস সালাম, তালার সভাপতি হাফিজুর রহমান, দেবহাটার আনোয়ার হোসেন প্রমূখ। সমাবেশে একাত্ততা ঘোষনা করে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা নাজমূল শাহদাৎ, হাবিবুর রহমান,শন্তসকুমার দাশ,নুরুল ইসলাম প্রমূখ।
এসময় সিএইচসিপিরা তাদের বক্তবে বলেন, বেতন ভাতা বৃদ্বিসহ চাকরি রাজস্বক্ষাতে না যাওয়া পর্যন্ত কমিউনিটি ক্লিনিকে তারা ফিরে যাবেনা। কারনে ইতিমধ্যে তাদের অনেকের নতুন করে চাকুরির বয়সসীমা শেষ হয়েগেছে। প্রকল্প বন্ধ হয়েগেলে তাদেও চাকুরী হারাতে হবে। পরিবার পরিজন নিয়ে রাস্তায় বসতে হবে। তাই চাকরী রাজস্বক্ষাতে দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারা।
এদিকে গত ৪দিন ধরে কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ রেখে আন্দোলনে মাঠে নামায় অচল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো। ফলে বিপাকে পড়েছে স্বাস্থ্য সেবা ও ঔষধ নিতে আসা গ্রাম গঞ্জের হতদরিদ্ররা। কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ রেখে সিএইচসিপিরা আন্দোলন করায় ভেঙ্গে পড়েছে জেলার তৃর্নমূলের স্বাস্থ্য সেবা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest