সর্বশেষ সংবাদ-
ব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনার ভিডিও করায় সাংবাদিকদের মারপিটের অভিযোগ ডা; ফয়সালের বিরুদ্ধেতাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতরণআন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনাসাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস চত্বরে মরা শিশু গাছে ঝুঁকি বাড়ছেকলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টুর গণ সমাবেশএডভোকেসি নেটওয়ার্ক এবং সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন সদস্যদের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভাশ্যামনগরের কৈখালী পোলের খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধনশ্যামনগরে সালাতুল ইস্তেকার নামাজ আদায়তীব্র তাপদাহে পুড়ছে উপকুলীয় জেলা সাতক্ষীরা, তাপমাত্রা আজ সর্বোচ্চ ৩৯.৩ ডিগ্রিদেবহাটায় উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময়

পুলিশ পদক পাচ্ছেন যে ১৮২ জন

দায়িত্ব পালনে সাহসিকতা এবং জনগণের জান-মাল রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এবার ১৮২ জন কর্মীকে পুরস্কৃত করতে যাচ্ছে পুলিশ। তাদেরকে বিভিন্ন পদক দেয়া হবে বাহিনীটির পক্ষ থেকে। এর আগে এক সঙ্গে এত বেশিসংখ্যক কর্মকর্তাকে কখনো পুরস্কৃত করেনি পুলিশ।

চলতি বছর চারটি শাখায় সাহসিকতার জন্য ৩০ জনকে পুলিশ মেডেল বিপিএম দেয়া হবে। সেবার স্বীকৃতি হিসেবে ২৮ জন পাবেন একই পদক। আর সাহসিকতার জন্য ৭১ জনকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল বা পিপিএম দেয়া হবে। আর সেবার স্বীকৃতি হিসেবে এই পদক পাবেন ৫৩ জন।

যারা বিপিএম পাচ্ছেন তাদের মধ্যে ২৪ মার্চ সিলেটের আতিয়া মহলে জঙ্গিবিরোধী অভিযানের সময় বোমা বিস্ফোরণে নিহত র‌্যাবের সে সময়ের গোয়েন্দা প্রধান লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদের নামও রয়েছে। তাকে মরণোত্তর পদক দেয়া হবে। মরণোত্তর পুলিশ মেডেল দেয়া হবে আরও দুইজনকে।

জঙ্গি ও মাদকের প্রতিকার করার অঙ্গীকার নিয়ে আগামী ৮ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে পুলিশ সপ্তাহ। এই আয়োজনেই এসব পদক তুলে দেয়া হবে। পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনী দিন রাজারবাগ পুলিশ লাইন মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশের প্যারেডে সালাম গ্রহণ করবেন ও পদক তুলে দেবেন।

এবার যারা পদক পাচ্ছেন তাদের মধ্যে আছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের জঙ্গিবিরোধী বিশেষ শাখা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) ৩৬ সদস্যসহ ১০৬ জন পুলিশ সদস্য। জঙ্গিবিরোধী অভিযান সাফল্যের স্বীকৃতির জন্য পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন তারা।

প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের তিনজন পুলিশ সদস্য আছেন পদকপ্রাপ্তদের তালিকায়।

যারা পদক পাচ্ছেন তাদের মধ্যে কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদমর্যাদার সদস্যদের হার ৪৬ শতাংশ। বাকিরা সহকারী পুলিশ সুপার থেকে ঊর্ধ্বতন পদমর্যাদার।

গত বছর সাহসিকতা ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে বিপিএম ও পিপিএম দেয়া হয় ১৩২ জনকে। তারও আগের বছর এই স্বীকৃতি পান ১০২ জন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (মিডিয়া) আবদুল আলীম মাহমুদ বলেন, কাউকে পুরস্কৃত করা সংখ্যার বিষয় না। এটা তাদের কাজের পাওনা। তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী এটা পাবে।’

পদকপ্রাপ্তদেব বাছাইয়ে কমিটির সদস্য সচিব অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ তারপরও অন্য বাহিনীতে যেভাবে পুরস্কৃত করা হয়, পুলিশে সেভাবে দেয়া সম্ভব হয়নি। হলে আরও বেশিসংখ্যক পুলিশকে এবার পুরস্কৃত করা উচিত ছিল।’

এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এবার ১০৬ জন পেয়েছে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে ভূমিকা রাখায়। জঙ্গি নির্মূলে গত এক বছর মোট ৩৫টি অভিযান হয়েছে। এই অভিযানে কনস্টেবল থেকে শুরু করে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শকসহ সবাই জীবনে ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই বিবেচনায় পুরস্কৃত করা হয়েছে।’

‘এদের কারণে জঙ্গিরা মাথাচাড়া দিতে পারেনি, সে কারণে দেশ এখনো শান্তিপূর্ণ আছে।’

পুলিশ সদর দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, এবারের পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পুলিশ সপ্তাহে উপস্থিত থাকবেন। প্রথম দিনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে নৈশভোজে অংশ নেবেন তিনি। এ সময় পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাবেন।

যারা পাচ্ছেন পদক

কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট

প্রধান মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত কমিশনার, ডিএমপি), উপ-কমিশনার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান (সিটি), এএইচএম আবদুর রকিব (ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম), প্রলয় কুমার জোয়ারদার (স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আব্দুল মান্নান (সিটি), এসএম নাজমুল হক (সিটি), জাহিদুল হক তালুকদার (সিটি), নাজমুল ইসলাম (সাইবার ক্রাইম), রহমত উল্লাহ চৌধুরী (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট), জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার এসএম জাহাঙ্গীর হাছান (সোয়াট), সহকারী কমিশনার আহসান হাবীব (সিটি), শাহিদুর রহমান (সিটি), সহকারী কমিশনার তৌহিদুল ইসলাম (সিটি), সহকারী কমিশনার অহিদুজ্জামান নূর (সিটি), শেখ ইমরান হোসেন (সিটি), মাহবুব উর রশিদ (সোয়াট), পরিদর্শক আবুল বাশার, আবুল বাশার (২) ও গোলাম মাওলা, উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া, আকবর হোসেন, মইনুদ্দিন ওমর ফারুক, মাহফুজুল হক চৌধুরী, রফিক উদ্দিন ও এসএম রাইসুল ইসলাম, এএসআই আনিসুর রহমান, আ. করিম ও মোতাহার হোসেন, নায়েক আকতারুজ্জামান, কনস্টেবল সজীব মিয়া, আসিফ আহমেদ, শাওরিদ হাসান, রিপন হোসেন, বাছেদ আলম, আব্দুল্লাহ আল শাফী ও জহিরউদ্দিন।

পুলিশ সদর দপ্তরে কর্মরত যারা পদক পাচ্ছেন

অতিরিক্ত আইজি মোখলেছুর রহমান ও মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ডিআইজি রৌশন আরা বেগম (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট), মাহবুবুর রহমান (অপারেশন্স), অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান (পার্সোনাল ম্যানেজমেন্ট), মনিরুল ইসলাম (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং), মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যা (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), আবদুল্লাহ আল জহির (স্টাফ অফিসার টু অতি. আইজিপি), এসএম হাসানুল জাহিদ (ইন্টেলিজেন্স শাখা), আলী আশরাফ ভূঁইয়া (ইন্টেলিজেন্স শাখা), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সংস্থাপন) জেসমিন কেকা, গোয়েন্দা শাখার জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার রকিবুল হাসান, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল আবু নাঈম ও খলিল উল্যাহ।

সিআইডি

অতিরিক্ত আইজি শেখ হিমায়েত হোসেন, বিশেষ পুলিশ সুপার রেজাউল হায়দার, জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার (প্রেষণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) হরি দেবনাথ ও ওবায়েদ উল্লাহ, জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার এহসান উদ্দিন চৌধুরী,

স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি)

বিশেষ পুলিশ সুপার এজাজ আহমেদ ও এএফএম আনজুমান কালাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলী, পুলিশ পরিদর্শক মশিউর রহমান ও ইউনূস আলী শেখ।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ও গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)

ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম (ডিবি), উপ-কমিশনার হামিদা পারভীন (প্রটেকশন), আনোয়ার হোসেন (ডিসি-মতিঝিল), লিটন কুমার সাহা (ট্রফিক পশ্চিম), আসমা সিদ্দিকা মিলি (উইমেন সাপোর্ট সেন্টার), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গোলাম মোস্তফা রাসেল (ডিবি পশ্চিম), মাঈনুল ইসলাম (ডিবি পূর্ব), ডিএমপির জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার ইবনে রায়হান (নিউমার্কেট জোন), ডেমরা অঞ্চলের জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার ইফতেখায়রুল ইসলাম, জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার (ডিবি পশ্চিম) নাজমুল হাসান ফিরোজ, জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার (ডিবি পশ্চিম) রাহুল পাটোয়ারী, যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিছুর রহমান, তুরাগ থানার ওসি নুরুল মোত্তাকীন, শেরেবাংলা নগর থানার ওসি গণেশ গোপাল বিশ্বাস, শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান, নিউমার্কেট থানার ওসি আতিকুর রহমান, কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল আজিজ, কদমতলী থানার এসআই লালবুর রহমান, বংশাল পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) নুরুজ্জামান সরকার ও হাজারীবাগ থানার কনস্টেবল গোলাম আজম।

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)

র‌্যাব-১২ এর অধিনায়ক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল আরিফ উদ্দিন মাহমুদ (উন্নয়ন শাখা), পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল মাহাবুব হাসান, র‌্যাব-১১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান, র‌্যাব-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ, গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ (মরণোত্তর)ও বর্তমান পরিচালক লে. কর্নেল মাহবুব আলম, সদর দপ্তরের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সৈয়দ নজরুল ইসলাম, র‌্যাব-৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম, র‌্যাব-৮-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ার উজ জামান, সদর দপ্তরের স্কোয়াড্রন লিডার এ এন এ মুসাব্বির, র‌্যাব-৭-এর স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত জামিল ফাহিম, র‌্যাব-৫-এর এএম আশরাফুল ইসলাম, সদর দপ্তরের মেজর শাহীন আজাদ, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর এইচএম সাজ্জাদ হোসেন, উপ-পরিচালক (অপারেশন্স) মেজর এস এম সুদীপ্ত শাহীন, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর মনিরুল ইসলাম, উপ-পরিচালক মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র‌্যাব-১০-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দীন ফারুকী, র‌্যাব-৪-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান, র‌্যাব-১২ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিনা রানী দাশ, র‌্যাব-৮-এর সিনিয়র এএসপি (সদর) জসীম উদ্দিন, র‌্যাব-১১ এর র সিনিয়র এসএসপি জসিম উদ্দীন চৌধুরী, র‌্যাব গোয়েন্দা শাখার সিনিয়র এসএসপি জসিম ইয়াসিন আরাফাত, সিনিয়র এএসপি আতিকুল হক প্রধান, র‌্যাব-১১-এর জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন, র‌্যাব-৭-এর জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার মিমতানুর রহমান, গোয়েন্দা শাখার লেফটেন্যান্ট করপোরাল নাজমুল ইসলাম, ট্রেনিং অ্যান্ড ওরিয়েন্টশন শাখার ল্যান্স করপোরাল মিজানুর রহমান ও অপারেশন্স উইংয়ের সৈনিক ইসমাইল হক।

রেঞ্জ ও জেলা পুলিশ

খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহম্মেদ, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এম খুরশিদ হোসেন, বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি শফিকুল ইসলাম, বগুড়ার পুলিশ সুপার (বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি) আসাদুজ্জামান, গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশ সুপার শফিকুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের এসপি মাহবুব আলম, ঢাকা জেলার এসপি শাহ মিজান শাফিউল রহমান, নারায়ণগঞ্জের এসপি মঈনুল হক, নোয়াখালীর এসপি ইলিয়াছ শরীফ, চট্টগ্রামের এসপি নূরে আলম মিনা, কিশোরগঞ্জের এসপি আনোয়ার হোসেন খান, ময়মনসিংহের এসপি সৈয়দ নূরুল ইসলাম, দিনাজপুরের এসপি হামিদুল আলম, শরীয়তপুরের এসপি সাইফুল্লাহ আল মামুন, হবিগঞ্জের এসপি বিধান ত্রিপুরা, মৌলভীবাজারের এসপি মোহাম্মদ শাহ জালাল, বরগুনার এসপি বিজয় বসাক, জামালপুরের এসপি দেলোয়ার হোসেন, কুষ্টিয়ার এসপি এসএম মেহেদী হাসান, বগুড়ার অতিরিক্ত এসপি আরিফুর রহমান ম-ল, দিনাজপুরের অতিরিক্ত এসপি মিজানুর রহমান, চাপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত এসপি মাহবুব আলম খান, কুমিল্লার অতিরিক্ত এসপি তানভীর সালেহীন ইমন, পাবনার অতিরিক্ত এসপি আশিস বিন হাছান, নেত্রকোণার অতিরিক্ত এসপি ছানোয়ার হোসেন, মৌলভীবাজারের জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার (সদর) রাশেদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি অশোক কুমার সিংহ, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন, ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড মডেল থানার ওসি ইফতেখার হাসান, নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মাহবুবুর রহমান, গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ওসি আসাদুজ্জামান, গাজীপুরের টঙ্গী মডেল থানার ওসি ফিরোজ তালুকদার, কুমিল্লা কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ আবু সালাম মিয়া, ব্রহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও এসআই রফিকুল ইসলাম, আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) জাহিদুল ইসলাম, কক্সবাজার মহেশখালী থানার এসআই শাওন দাস, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই জুলহাস উদ্দিন, ফারুক হোসেন ও আলমগীর হোসেন, চট্টগ্রাম রিজার্ভ অফিসার-১-এর এসআই কাজী শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই আবদুল গাফফার, মানিকগঞ্জ সাটুরিয়া থানার এসআই আসলাম খান ও ওয়াহিদুজ্জামান, মৌলভীবাজার সদর থানার এসআই আব্দুল মানিক, কুমিল্লার মিরপুর হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট মোস্তফা কামাল, রাজশাহী ট্রাফিক অফিসের এটিএসআই তাইজুল ইসলাম, ঝিনাইদহের এএসআই মহাসীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিশেষ শাখার এএসআই আজিজুর রহমান, রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা শাখার এএসআই উৎপল কুমার, হাইওয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের কনস্টেবল পারভেজ মিয়া, ময়মনসিংহ ভালুকা মডেল থানার কনস্টেবল রাসেল আহমেদ, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল ইসমাইল হোসেন ও বগুড়া পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল হেলাল উদ্দিন।

অন্যান্য

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) রংপুর জেলার অতিরিক্ত এসপি শহিদুল্লাহ কাউসার, ময়মনসিংহের অতিরিক্ত এসপি আবু বকর সিদ্দিক, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সিএমপির অতিরিক্ত এসপি মীর্জা সায়েম মাহমুদ, আকবর শাহ থানার ওসি মোহাম্মদ আলমগীর, ডিবি উত্তরের এসআই জিহাদ হোসেন, খুলনা মহানগর পুলিশের জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার এমএম মোহাইমিনুর রশিদ, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সহকারী পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম, সিলেট মহানগর পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট) মরহুম চৌধুরী মো. আবু কায়সার, জালালাবাদ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও এএসআই জনি লাল দে, বরিশাল মহানগর পুলিশের কোতয়ালি মডেল থানার এসআই মহিউদ্দিন আহমেদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভাতানির্ভর জাতি গড়তে চাই না: প্রধানমন্ত্রী

ন্যাশনাল ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, সমাজের বিভিন্ন স্তরে ভাতা চালু থাকলেও তার সরকার ভাতানির্ভর জাতি গড়তে চায় না। কর্মোক্ষম সবাই কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করবে এটাই তার চাওয়া। তবে সমাজে যেন কোনো বৈষম্য না থাকে সে ব্যাপারে সচেষ্ট তার সরকার।

মঙ্গলবার সকালে বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। জাতীয় সমাজসেবা দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তিনি। পরে শেখ হাসিনা এই দিবসের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

সরকার বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধীসহ সমাজে বিভিন্ন স্তরে ভাতা দিচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ভাতা দেয়ার একটি লক্ষ্য আছে। কেউ যেন এই ভাতার ওপর নির্ভরশীল না হয়। এজন্য আমরা বেশি পরিমাণে ভাতা দিতে চাই না যার কারণে হাত গুটিয়ে বসে থাকে।’ তবে কেউ যেন ক্ষুধার্ত কিংবা অবহেলার শিকার না হয় সে দিকে তার সরকার বিশেষ লক্ষ্য রাখছে বলে জানান তিনি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী সুশীল সমাজের যারা ভাতার পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তাদের সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলেন এই সামান্য ভাতা দিয়ে সংসার কীভাবে চলে। আমরা কারও সংসার চালানোর দায়িত্ব নেব না। সংসার যার চালাবে সেই। আমরা শুধু অসহায়দের সহযোগিতা করতে চাই। কেউ যেন অভুক্ত ও অবহেলার শিকার না হয় সে দিকে আমাদের লক্ষ্য।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি চাই সবাই কর্মমুখর হয়ে উঠুক। কেউ যেন ভাতার দিকে তাকিয়ে না থাকে।’

প্রধানমন্ত্রী জানান, আগে প্রতিবন্ধীদের ভাতা দেয়া হতো না। তিনি সরকারে আসার পর এই ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। সরকার ৮০ হাজার প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীকে ভাতা দিচ্ছে বলেও জানান তিনি। এছাড়া শিশু-কিশোর, নারী, প্রতিবন্ধীসহ সমাবের সব স্তরের মানুষের সুরক্ষায় সরকার বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে বলেও জানান শেখ হাসিনা।

সমাজে কেউ অবহেলিত থাকবে না জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গের মর্যাদা দিয়েছি। তাদের শিক্ষা, ট্রেনিং ও ভাতার ব্যবস্থা করেছি। হিজড়াদের সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে লাগানো যায় বলে মত দেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির জনকের দেখানো পথে আমরা দেশকে উন্নত করতে চাই। তবে সেই উন্নয়নটা সবার জন্য হতে হবে সমানভাবে।’ এ সময় তিনি ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মন্ত্রিপরিষদে রদবদল! বঙ্গভবনে যাচ্ছেন মোস্তফা জব্বারসহ ৪ জন

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের সঙ্গে আগামীকাল মঙ্গলবার বঙ্গভবনে যাওয়ার ডাক পেয়েছেন আরো তিনজন।

এঁরা হলেন লক্ষ্মীপুরের সংসদ সদস্য এ কে এম শাহজাহান কামাল, রাজবাড়ীর সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী এবং তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) বিশেষজ্ঞ মোস্তফা জব্বার। আজ সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. শফিউল আলম বলেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।

এর আগে বিকেলে নারায়ণ চন্দ্র চন্দ জানান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কাল তাঁকে বঙ্গভবনে যেতে বলা হয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে মন্ত্রিপরিষদে কোনো রদবদল বা নতুন দায়িত্ব দেওয়ার ঘটনা ঘটবে আগামীকাল। বিভিন্ন গণমাধ্যমে অবশ্য এই প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও আইটি বিশেষজ্ঞকে মন্ত্রিপরিষদে স্থান দেওয়া হচ্ছে বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কারিমা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বই উৎসব অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : সারা দেশের ন্যায় সাতক্ষীরার কারিমা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে সোমবার সকালে প্রধান অতিথি হিসাবে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিয়ে বই উৎসবের উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহিদুর রহমান প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎসাহী সদস্য মোঃ আবুল খায়ের, অভিভাবক সদস্য সালাউদ্দিন ফিরোজ ও শেখ সৌখিন আলী, সহ-প্রধান শিক্ষক মোঃ আজিজুল ইসলাম, শিক্ষক প্রতিনিধি আব্দুল মালেক, সিনিয়র শিক্ষক মো: আব্দুল হক, মো: আ: আজিজ, মোঃ আবু সাঈদসহ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষক প্রতিনিধি মো: রুস্তম আলী। এসময় প্রধান অতিথি বলেন, বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়ার চিত্র বিশ্বের কোথাও দেখা যায় না। শুধুমাত্র বাংলাদেশেই এটি সম্ভব। যা বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রীর কারণে সম্ভব হয়েছে। বছরের প্রথম দিনে নতুন বই নিয়ে শিক্ষার্থীরা নতুন উদ্যামে লেখাপড়া করবে। এছাড়া দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়নের সুবাত লেগেছে। যা আমরা ইতোমধ্যে উপলদ্ধি করতে পেরেছি। যে আগামী নির্বাচনে ধারা রাখার জন্য নৌকার উপর ভরসা রাখার আহ্বান জানান তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসবে নিজ নির্বাচনী এলাকায় এমপি রুহুল হক

নিজস্ব প্রতিনিধি : সারাদেশের ন্যায় সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আয়োজনে বিদ্যালয় মাঠে ১ জানুয়ারী ২০১৮ সোমবার সকাল সাড়ে ১০ টায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমান সরকারের গৃহীত সাহসী পদক্ষেপের অংশ হিসেবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আলহাজ্জ অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক।
কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মাঈনউদ্দীন হাসানের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুহুল হক এমপি বলেন, বর্তমান জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, কৃষি, তথ্যসহ সার্বিক বিষয়ে উন্নয়ন করে যাচ্ছে। ইংরেজী বছরের প্রথম দিন সারাদেশে একযোগে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে কোটি কোটি বই বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে। যাতে তারা নব উদ্যমে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারে। এজন্য ইংরেজি বছরের ১ম দিনটাকে এখন থেকে বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসব হিসেবে পালিত হচ্ছে। নলতার প্রায় প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফলাফল মোটামুটি সন্তোষজনক। ভবিষ্যতে লেখাপড়ার মান আরো উন্নত করতে হবে। কারণ প্রত্যন্ত এ অঞ্চল থেকেই বাংলাদেশের প্রথম স্থান অধিকার করেছিল। তাই আজকের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে যে বড় কিছু হবে না তা বলা যাবে না। সেজন্য শিক্ষকমন্ডলীদের পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি খেলাধুলা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিসহ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। সকল বিষয়ের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। ধর্মীয় গোড়ামী থেকে শিক্ষার্থীদের সঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে। তাহলে একদিন এদেশ সোনার বাংলায় পরিণত হবে। পীর কেবলা হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) অবিভক্ত বাংলার শিক্ষা বিভাগের সহকারী পরিচালক থাকাকালীন সময় ছাড়াও সারাজীবন শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করে গেছেন।
সারাবিশ্বে বহু উৎসব পালিত হয়। কিন্তু বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে ৩৬ কোটি বই বিতরণ একটি নজিরবিহীন ঘটনা। তাই এর যথাযথ ব্যবহার করতে হবে। মানুষের মত মানুষ হতে হবে। বাল্য বিবাহ থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে হবে।
উক্ত অনুষ্ঠানে শিক্ষক মো. মাহাবুবুর রহমান ও শিক্ষক মোঃ আলমগীর কবীরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- কালিগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল হাকিম,সহঃ শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান,কালিগঞ্জ কলেজের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক গাজী আজিজুর রহমান, নলতা আহছানিয়া মিশন রেসিডেন্সিয়াল কলেজেরে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তোফায়েল আহমেদ, নলতা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম, নলতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ারুল হক, নলতা আহছানিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মাওঃ সফিউল্লাহ হাবিবী, কে বি আহছানউল্লা জুনিয়র হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্রীকুমার বসাকসহ সাংবাদিক, শিক্ষকমন্ডলী, কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার সহ¯্রাধিক ব্যক্তিবর্গ।
শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন মোঃ আব্দুর রহমান ও গীতা পাঠ করেন মোহন ঘোষ। বই বিতরণ উৎসবে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুল মোনায়েম।
সর্বশেষ পর্যায়ে নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, নলতা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, নলতা আহ্ছানিয়া দারুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা, ৭৪ নলতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কে বি আহছানউল্লা জুনিয়র হাইস্কুলের দুইজন করে মোট ৮ জন শিক্ষার্থীর হাতে প্রধান অতিথিসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ বিনামূল্যে সরকারী বই তুলে দিয়ে উক্ত বই বিতরণ উৎসব আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপিত হয়।
এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : “ নতুন বইয়ের গন্ধ শুঁকে ফুলের মতো ফুটব বর্ণমালার গরব নিয়ে আকাশ জুড়ে উঠব’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে কুয়াশামাখা, শিশির স্নিগ্ধ সোনালি সকাল আর শীতের মিষ্টি রোদের হাল্কা আঁচ নিতে নিতে যেন প্রস্ফুটিত হয়ে উঠেছিল শতসহ¯্র মুকুল। সোমবার শীতের সকালে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নতুন বছরের শুরুতে হাতে পেল নতুন বই। নিষ্পাপ মুখের মিষ্টি হাসির সঙ্গে রঙিন বইয়ের ঝাঁপি এনে দিল নতুন বছরের নতুন আনন্দ। নতুন বই হাতে পেয়ে শিক্ষার্থীরা যেমন আনন্দিত তেমনি তাদের স্বপ্ন আর কল্পনার রাজ্যও যেন নতুন নতুন পরিকল্পনায় সেজে উঠলো। সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার সকালে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, পাঠ্যপুস্তক দিবস ২০১৮ বই উৎসব বেলুল ও ফেস্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা- ০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এসময় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে ২০১৮ শিক্ষাবর্ষে মোট ৩৫ কোটি ৪২ লাখ ৮৫ হাজার ৯৪৯ কপি পাঠ্যবই বিতরণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের বই ২৪ কোটি ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার ৪২৮ কপি এবং প্রাথমিক স্তরের বই ১১ কোটি ছয় লাখ এক হাজার ৫২১ কপি। সাতক্ষীরা জেলায় মাধ্যমিক স্তরে ২০লক্ষ ৫৭ হাজার ৯০ সেট বই এবং সদর উপজেলায় ৪লক্ষ ২০ হাজার সেট বই বিতরণ করা হচ্ছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১লক্ষ ৪০ হাজার ৬শ’ ৬১ সেট বই এবং ৩৩ হাজার ৩শ সেট বই বিতরণ করা হচ্ছে। আজকে খুব আনন্দের দিন। নতুন বই মানে আলাদা আনন্দ। উন্নত জাতি গঠনে শিক্ষাই একমাত্র পন্থা। বিশ্বে এমন কোন দেশ নেই যেখানে বছরের প্রথম দিনে বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছেন।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনোয়ারা খাতুন। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জেলা শিক্ষা অফিসার এস.এম ছায়েদুর রহমান, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ অহিদুল আলম, সাতক্ষীরা সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. জিয়াউল হক, জেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার অলোক কুমার তরফদার, সমরেশ কুমার দাস, মো. আব্দুর রাজ্জাক, সিরাজুল ইসলাম ও ইয়াহিয়া ইকবাল প্রমুখ। বই উৎসবে এ বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের হাতে ২ হাজার ৫শ’ সেট নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। এসময় বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শিক্ষক মো. আব্দুস সবুর ও শিক্ষক মো. কাবিজুল ইসলাম।

সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
‘শিক্ষা নিয়ে গড়বো দেশ শেখ হাসিনার বাংলাদেশ” এই স্লোগানকে সামনে রেখে সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে বই উৎসব-২০১৮ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে পাঠ্যপুস্তক দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বছরে নতুন বই তুলে দিলেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
এসময় বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস.এম আব্দুল্লাহ আল-মামুন, জেলা শিক্ষা অফিসার এস.এম ছায়েদুর রহমান, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ অহিদুল আলম, জেলা সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার অলোক কুমার তরফদার, সহকারী প্রধান শিক্ষক সামিমা ইসমত আরা, সিনিয়র শিক্ষক মো. আনিসুর রহমান, মো. আবুল খায়ের, মো. আলাউদ্দিন, দীপা সিন্ধু তরফদার, মো. হাবিবুল্লাহ, বাবলু স্বর্ণকার, মো. ওয়ালিদুর রহমান, মো. আব্বাস আলী সরদার, ছাত্রীদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মুর্শিদা তাসনিম প্রমুখ। বই উৎসবে এ বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের হাতে ২ হাজার ৬০ সেট নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সিনিয়র শিক্ষক মো. আনিসুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরে স্বর্নের বারসহ দুই পাসপোর্ট যাত্রী আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ পায়ে পরিহিত জুতোর সোলের মধ্যে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা ১৫টি সোনার বারসহ দু’ পাসপোর্ট যাত্রীকে আটক করেছে শুল্ক কর্তৃপক্ষ। সোমবার দুপুর দু’ টোর দিকে সাতক্ষীরার ভোমরা শুল্ক অফিস থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন, নোয়াখালি জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার কেশরপাড়া গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে আব্দুল বায়েজিদ (পাসপোর্ট নং ইচ০২৫২৩৪১) (১৮) ও একই উপজেলার পডিপাড়া গ্রামের আলী আহম্মেদের ছেলে আল আমিন (৩১) (পাসপোর্ট নং ইছ০৫৭০৩৮১) ।
ভোমরা শুল্ক অফিসের তথ্য কর্মকর্তা বিকাশ বড়–য়া জানান, সোমবার দুপুর দু’ টোর দিকে বায়েজিদ ও আল আমিন ভারতে যাওয়ার জন্য শুল্ক অফিসে আসেন। এ সময় গোপন খবরের ভিত্তিতে তাদের পরিহিত জুতোর তলার সোলের মধ্যে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা ১৫টি সোনার বার আটক করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আটককৃত সোনার মূল্য ৬১ লাখ টাকা।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মারুফ আহমেদ জানান, উপপরিদর্শক হারুণ এর নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। আটককৃতদের থানায় আনার প্রস্তুতি চলছে।#

০১.০১.২০১৮

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পুলিশ পদক পাচ্ছেন ১৮২ জন

অনলাইন ডেস্ক: ‘জঙ্গি ও মাদক প্রতিকার, পুলিশ সপ্তাহের অঙ্গীকার’ স্লোগান নিয়ে আগামী ৮ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে পুলিশ সপ্তাহ। এ আয়োজনে সাহসিকতা ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে ১৮২ জন পুলিশ সদস্যকে দেওয়া হবে বিশেষ পদক। এর মধ্যে রয়েছেন কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) ৩৬ সদস্যসহ ১০৬ জন পুলিশ সদস্য। জঙ্গি দমনে বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য পুলিশ পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন তারা।

গত বছরের ২৪ মার্চ সিলেটের আতিয়া মহলে জঙ্গি হামলায় নিহত র‌্যাবের সাবেক গোয়েন্দা প্রধান লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদসহ তিন জনকে সাহসিকতা পদক হিসেবে দেওয়া হবে মরণোত্তর বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম)।
চারটি ক্যাটাগরিতে এবার সাহসিকতার জন্য ৩০ জনকে বিপিএম, সেবার স্বীকৃতি হিসেবে ২৮ জনকে বিপিএম, সাহসিকতার জন্য ৭১ জনকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে পিপিএম পাবেন ৫৩ জন।
প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের তিন পুলিশ সদস্য আছেন এ তালিকায়। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানদের অনেকের নামও আছে। পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এবার কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদমর্যাদার সদস্যদের হার ৪৬ শতাংশ। বাকিরা সহকারী পুলিশ সুপার থেকে ঊর্ধ্বতন পদমর্যাদার।
গত বছর সাহসিকতা ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে বিপিএম ও পিপিএম প্রাপ্তদের তালিকায় ছিলেন ১৩২ পুলিশ সদস্য। ২০১৬ সালে এসব পদক দেওয়া হয়েছিল ১০২ জনকে। এবারই সর্বোচ্চ সংখ্যক (১৮২) পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন এই পদক।

পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনী দিন ৮ জানুয়ারি সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশের প্যারেডে সালাম গ্রহণ করবেন ও পদক তুলে দেবেন।
পুলিশ সদর দফতর সূত্র বলছে, এবারের পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পুলিশ সপ্তাহে উপস্থিত থাকতে সম্মতি জানিয়েছেন। প্রথম দিন রাতে পুলিশ সদস্যদের মাঝে নৈশভোজে অংশ নেবেন তিনি। এ সময় পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাবেন।

পদক তালিকা থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট অনুযায়ী নাম ও পদবী দেওয়া হলো—

পুলিশ সদর দফতর
অতিরিক্ত আইজি মোখলেছুর রহমান ও মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ডিআইজি রৌশন আরা বেগম (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট), ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান (অপারেশন্স), অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান (পার্সোনাল ম্যানেজমেন্ট), মনিরুল ইসলাম (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং), মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যা (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), আব্দুল্লাহ আল জহির (স্টাফ অফিসার টু অতি. আইজিপি), এসএম হাসানুল জাহিদ (ইন্টেলিজেন্স শাখা), আলী আশরাফ ভূঁইয়া (ইন্টেলিজেন্স শাখা), অ্যাডিশনাল এসপি (সংস্থাপন) জেসমিন কেকা, গোয়েন্দা শাখার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রকিবুল হাসান, এএসআই আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল আবু নাঈম ও খলিল উল্যাহ।

ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) ও স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি)
সিআইডির অ্যাডিশনাল আইজি শেখ হিমায়েত হোসেন, বিশেষ পুলিশ সুপার রেজাউল হায়দার, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (প্রেষণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) হরি দেবনাথ ও ওবায়েদ উল্লাহ, সিনিয়র এএসপি এহসান উদ্দিন চৌধুরী, এসবি’র বিশেষ পুলিশ সুপার এজাজ আহমেদ ও এএফএম আনজুমান কালাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলী, পুলিশ পরিদর্শক মশিউর রহমান ও ইউনূস আলী শেখ।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ও ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ (ডিবি)
ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম (ডিবি), উপ-কমিশনার হামিদা পারভীন (প্রটেকশন), আনোয়ার হোসেন (ডিসি-মতিঝিল), লিটন কুমার সাহা (ট্রাফিক পশ্চিম), আসমা সিদ্দিকা মিলি (উইমেন সাপোর্ট সেন্টার), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গোলাম মোস্তফা রাসেল (ডিবি পশ্চিম), মাঈনুল ইসলাম (ডিবি পূর্ব), ডিএমপির সিনিয়র এসি ইবনে রায়হান (নিউমার্কেট জোন), সিনিয়র এসি ইফতেখারুল ইসলাম (ডেমরা জোন), এসি নাজমুল হাসান ফিরোজ, সিনিয়র এসি রাহুল পাটোয়ারী (ডিবি পশ্চিম), যাত্রাবাড়ী থানার ওসি আনিছুর রহমান, তুরাগ থানার ওসি নুরুল মোত্তাকীন, শেরেবাংলা নগর থানার ওসি গণেশ গোপাল বিশ্বাস, শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান, নিউমার্কেট থানার ওসি আতিকুর রহমান, কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) এসআই আব্দুল আজিজ, কদমতলী থানার এসআই লালবুর রহমান, বংশাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই নুরুজ্জামান সরকার ও হাজারীবাগ থানার কনস্টেবল গোলাম আজম।

কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি)
সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত কমিশনার, ডিএমপি), উপ-কমিশনার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান (সিটি), এএইচএম আবদুর রকিব (ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম), প্রলয় কুমার জোয়ারদার (স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আব্দুল মান্নান (সিটি), এসএম নাজমুল হক (সিটি), জাহিদুল হক তালুকদার (সিটি), নাজমুল ইসলাম (সাইবার ক্রাইম), রহমত উল্লাহ চৌধুরী (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট), সিনিয়র এসি এসএম জাহাঙ্গীর হাছান (সোয়াট), এসি আহসান হাবীব (সিটি), শাহিদুর রহমান (সিটি), এসি তৌহিদুল ইসলাম (সিটি), এসি অহিদুজ্জামান নূর (সিটি), শেখ ইমরান হোসেন (সিটি), মাহবুব উর রশিদ (সোয়াট), পরিদর্শক আবুল বাশার, আবুল বাশার (২) ও গোলাম মাওলা, এসআই নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া, মোহাম্মদ আকবর হোসেন, মইনুদ্দিন ওমর ফারুক, মাহফুজুল হক চৌধুরী, রফিক উদ্দিন ও এসএম রাইসুল ইসলাম, এএসআই আনিসুর রহমান, আ. করিম ও মোতাহার হোসেন, নায়েক আকতারুজ্জামান, কনস্টেবল সজীব মিয়া, আসিফ আহমেদ, শাওরিদ হাসান, রিপন হোসেন, বাছেদ আলম, আব্দুল্লাহ আল শাফী ও জহিরউদ্দিন।

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)
র‌্যাব-১২’র অধিনায়ক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল আরিফ উদ্দিন মাহমুদ (উন্নয়ন শাখা), পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল মাহাবুব হাসান, র‌্যাব-১১’র অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান, র‌্যাব-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ, গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক মরহুম লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ ও বর্তমান পরিচালক লে. কর্নেল মাহবুব আলম, সদর দফতরের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সৈয়দ নজরুল ইসলাম, র‌্যাব-৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম, র‌্যাব-৮-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ার উজ জামান, সদর দফতরের স্কোয়াড্রন লিডার এএনএ মুসাব্বির, র‌্যাব-৭-এর স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত জামিল ফাহিম, র‌্যাব-৫-এর এএম আশরাফুল ইসলাম, সদর দফতরের মেজর শাহীন আজাদ, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর এইচএম সাজ্জাদ হোসেন, উপ-পরিচালক (অপারেশন্স) মেজর এসএম সুদীপ্ত শাহীন, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর মনিরুল ইসলাম, উপ-পরিচালক মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র‌্যাব-১০-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দীন ফারুকী, র‌্যাব-৪-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আফম আনোয়ার হোসেন খান, র‌্যাব-১২’র অ্যাডিশনাল এসপি বিনা রানী দাশ, র‌্যাব-৮-এর সিনিয়র এএসপি (সদর) জসীম উদ্দিন, র‌্যাব-১১’র সিনিয়র এসএসপি জসিম উদ্দীন চৌধুরী, র‌্যাব ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এসএসপি জসিম ইয়াসিন আরাফাত, ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এএসপি আতিকুল হক প্রধান, র‌্যাব-১১-এর সিনিয়র এসএসপি আলেপ উদ্দিন, র‌্যাব-৭-এর সিনিয়র এএসপি মিমতানুর রহমান, গোয়েন্দা শাখার লেফটেন্যান্ট করপোরাল নাজমুল ইসলাম, ট্রেনিং অ্যান্ড ওরিয়েন্টশন উইংয়ের ল্যান্স করপোরাল মিজানুর রহমান ও অপারেশন্স উইংয়ের সৈনিক ইসমাইল হক।

রেঞ্জ ও জেলা পুলিশ
খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহম্মেদ, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এম খুরশিদ হোসেন, বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি শফিকুল ইসলাম, বগুড়ার পুলিশ সুপার (বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি) আসাদুজ্জামান, গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশ সুপার শফিকুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের এসপি মাহবুব আলম, ঢাকা জেলার এসপি শাহ মিজান শাফিউল রহমান, নারায়ণগঞ্জের এসপি মঈনুল হক, নোয়াখালীর এসপি ইলিয়াছ শরীফ, চট্টগ্রামের এসপি নূরে আলম মিনা, কিশোরগঞ্জের এসপি আনোয়ার হোসেন খান, ময়মনসিংহের এসপি সৈয়দ নূরুল ইসলাম, দিনাজপুরের এসপি হামিদুল আলম, শরীয়তপুরের এসপি সাইফুল্লাহ আল মামুন, হবিগঞ্জের এসপি বিধান ত্রিপুরা, মৌলভীবাজারের এসপি মোহাম্মদ শাহ জালাল, বরগুনার এসপি বিজয় বসাক, জামালপুরের এসপি দেলোয়ার হোসেন, কুষ্টিয়ার এসপি এসএম মেহেদী হাসান, বগুড়ার অ্যাডিশনাল এসপি আরিফুর রহমান মণ্ডল, দিনাজপুরের অ্যাডিশনাল এসপি মিজানুর রহমান, চাপাইনবাবগঞ্জের অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান, কুমিল্লার অ্যাডিশনাল এসপি তানভীর সালেহীন ইমন, পাবনার অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ আশিস বিন হাছান, নেত্রকোনার অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন, মৌলভীবাজারের সিনিয়র এসএসপি (সদর) রাশেদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি অশোক কুমার সিংহ, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন, ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি ইফতেখার হাসান, নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মাহবুবুর রহমান, গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ওসি আসাদুজ্জামান, গাজীপুরের টঙ্গী মডেল থানার ওসি ফিরোজ তালুকদার, কুমিল্লা কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ আবু সালাম মিয়া, বি. বাড়িয়ার কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও এসআই রফিকুল ইসলাম, আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) জাহিদুল ইসলাম, কক্সবাজার মহেশখালী থানার এসআই শাওন দাস, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই জুলহাস উদ্দিন, ফারুক হোসেন ও আলমগীর হোসেন, চট্টগ্রাম রিজার্ভ অফিসার-১-এর এসআই কাজী শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই আ. গাফফার, মানিকগঞ্জ সাটুরিয়া থানার এসআই আসলাম খান ও ওয়াহিদুজ্জামান, মৌলভীবাজার সদর থানার এসআই আব্দুল মানিক, কুমিল্লার মিরপুর হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট মোস্তফা কামাল, রাজশাহী ট্রাফিক অফিসের এটিএসআই তাইজুল ইসলাম, ঝিনাইদহের এএসআই মহাসীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিশেষ শাখার এএসআই আজিজুর রহমান, রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা শাখার এএসআই উৎপল কুমার, হাইওয়ে পুলিশ সদর দফতরের কনস্টেবল পারভেজ মিয়া, ময়মনসিংহ ভালুকা মডেল থানার কনস্টেবল রাসেল আহমেদ, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল ইসমাইল হোসেন ও বগুড়া পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল হেলাল উদ্দিন।

অন্যান্য
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) রংপুর জেলার অ্যাডিশনাল এসপি শহিদুল্লাহ কাউসার, ময়মনসিংহের অ্যাডিশনাল এসপি আবু বকর সিদ্দিক, চট্টগ্রাম মেট্রোর পুলিশ পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সিএমপির অ্যাডিশনাল এসপি মীর্জা সায়েম মাহমুদ, আকবর শাহ থানার ওসি মোহাম্মদ আলমগীর, ডিবি উত্তরের এসআই জিহাদ হোসেন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সিনিয়র এসি এমএম মোহাইমিনুর রশিদ, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের সিনিয়র এসি মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) এএসপি মনিরুল ইসলাম, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট) মরহুম চৌধুরী মো. আবু কায়সার, জালালাবাদ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও এএসআই জনি লাল দে, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালী মডেল থানার এসআই মহিউদ্দিন আহমেদ।

 

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest