ছুরিকাঘাতে আহত অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ছুরিকাঘাতে আহত অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ছুরি হামলায় আহত ড. জাফর ইকবাল শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন সিলেটের ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের উপ পরিচালক ডা. দেবপদ রায়।
তিনি বলেন, ‘আমি ওটি’র ভিতরে ছিলাম। স্টিল নাও হি ইজ আন্ডার এনেস্থেশিয়া। ৬-৭ জন প্রফেসর সেখানে উপস্থিত আছেন। তারা অপারেশন করছেন। ওনার কন্ডিশন খারাপ না, শঙ্কামুক্ত।’
শনিবার বিকালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) মুক্তমঞ্চে এক অনুষ্ঠান চলাকালে দুর্বৃত্তের হামলার শিকার হন বিশিষ্ট একই লেখক ও অধ্যাপক। এরপর তাকে ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় হামলাকারী যুবককে সঙ্গে সঙ্গে আটক করে গণধোলাই দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ তথ্য জানিয়েছেন।
ইহসানুল করিম জানান, প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার জন্যও নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। চিকিৎসাধীন মুহম্মদ জাফর ইকবালের তিনি নিয়মিত খোঁজ-খবর রাখছেন।
উল্লেখ্য, শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শাবি ক্যাম্পাসে একটি অনুষ্ঠানে ছুরি নিয়ে হামলা করা হয় তাকে। ঘটনার পর রক্তাক্ত অবস্থায় ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালকে ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার মাথায় সেলাই দেয়া হয়।
অপরদিকে ছুরিকাঘাতকারী যুবককে আটক করেছে ছাত্ররা। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। জাফর ইকবালের ওপর হামলার ঘটনায় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম শ্রেণির জাতীয় ইংরেজি দি ডেইলি সান পত্রিকার সাতক্ষীরা প্রতিনিধি নিয়োগ পেয়েছেন শেখ আমিনুর রশিদ (সুজন)। স্মারক: ডি.এস/ এ্যাডমিন/৫০০ তাং-২৫ফেব্র“য়ারি-২০১৮ পত্রিকাটির সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত নিয়োগপত্রটি প্রদান করেন। কর্মকালীন সময়ে পত্রিকাটির নিয়ম অনুযায়ী সকল সুযোগ সুবিধা পাবেন। উল্লেখ্য: শেখ আমিনুর রশিদ(সুজন) বিগত ২০১০ সাল থেকে জাতীয় দৈনিক কালের কণ্ঠ ও ডেইলি সান পত্রিকার সাতক্ষীরা জেলা কর্মাশিয়াল এক্সিকিউটিভ হিসাবে অতি সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি জেলার সকল সাংবাদিক, উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সাতক্ষীরাবাসীর কাছে দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।
রোজ রোজ এই ঘুমের ওষুধ থেকে কিন্তু শরীরের ভেতরে অজান্তেই বাড়ছে নানা সমস্যা। তাই ঘুম ভালো হবার জন্য রোজ ঘুমের ওষুধ খাওয়া কিন্তু কাজের কথা নয়। তাই চেষ্টা করুন প্রাকৃতিক ভাবে যাতে ভেতর থেকে কাজ হবে আবার শরীরের কোন ক্ষতিও হবে না। এমনই ৫টি ফল যা এই অনিদ্রা সমস্যা কমাতে বেশ সাহায্য করে। এই ফলগুলো রোজ খেলে, তখন আর রাতে ঘুমের জন্য ঘুমের ওষুধ খেতে হবে না। এমনিই ঘুম আসবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে-
১) কলা-
কলা শুধু যে শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে তাই নয়,অনিদ্রা সমস্যা কমাতেও বেশ উপকারী কলা। এতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম। এই দুটি মিনারেল শরীরকে রিলাক্স করতে সাহায্য করে। প্রতিটা পেশীকে রিলাক্স করে। তার ফলে ঘুমোতে সাহায্য করে। শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব ঘটলে ঘুমের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। কলাতে থাকা ভরপুর ম্যাগনেসিয়াম ঘুমোতে সাহায্য করে।
২) আনারস-
আনারস যেমনই সুন্দর স্বাদ, তেমনই সুন্দর গুণ। কারণ এটা আপনাকে সাহায্য করবে ভালো ভাবে ঘুমোতে, অনিদ্রার মত বিরক্তিকর সমস্যা থেকে বেড়িয়ে আসতে। কারণ এটা রক্তে মেলাটোনিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে, যেটা ভালো ভাবে ঘুমের একমাত্র ওষুধ।
৩) আপেল-
আপেল যেমন সুস্বাদু, তেমনই আছে এর গুণ। রোজ একটা আপেল শরীরের অন্যান্য সমস্যার মত, ঘুমের সমস্যার ক্ষেত্রেও খুব ভালো কাজ করে। কারণ এতে থাকা বিভিন্ন রকম নিউট্রিয়েন্ট ও প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা শরীরকে ভেতর থেকে একদম ফ্রেশ ও ফিট রাখে,যেটা ঘুম ভালো হতে সাহায্য করে।
৪) কাঠবাদাম-
বাদাম আপনাকে অন্যান্য উপকারিতাও দেবে, সঙ্গে রাতে ভালো ভাবে ঘুমোতেও সাহায্য করবে। কারণ এতে আছে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম,যেটা পেশীকে রিলাক্স করে এবং ভালো ভাবে ঘুমোতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে থাকা অন্যান্য প্রোটিন যা শরীরকে রিলাক্স করে। তাই রাতে খাবারের সাথে রোজ একটু কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন।
৫) চেরি-
চেরি এমনি একটা ফল, যেটা ঘুমোতে সাহায্য করে। বিভিন্ন স্টাডি থেকে দেখা গেছে, চেরিতে আছে প্রচুর মেলাটোনিন। এটা একটা হরমোন যেটা ঘুম গাঢ় হতে সাহায্য করে। সকালে এক গ্লাস চেরির রস খেলে ভালো বা রাতেও খাওয়া যেতে পারে। রাতে ঘুম নিয়ে আর চিন্তার কোন কারণ থাকবে না। যদি রস না খেতে পারেন , তাহলে কাঁচা চেরি চিবিয়েও খেতে পারেন।
আশুতোষ সরকার
নো ম্যানস-ল্যান্ড
তুরাগ পাড়।
হাজারো মুসলিম জনতা ডাকছে পরওয়ারদেগার।
অশ্রুজলে সিক্ত। মন-প্রাণ তাদের নিবিষ্ট চিল্লায় ;
বিশ্বাস তাদের সেই আদি কারণ পরম করুণাময় আল্লায়
অনড়। বিশ্বব্যাপী মুসলিমের দুর্দশায় ব্যাকুল
সহমর্মী মুসলিম বেরাদরগণ। তাই আকুল
হয়ে ডাকছে- ‘প্রভু,
দয়া করো মুসলিম জাহানে। তোমার নির্র্র্দেশ মতো আমরা কভু
ছাড়বো না এই ভ্রাতৃত্বের রজ্জু। তুমি
রক্ষা করো মুসলিম উম্মাহ্কে। নিরাপদে রাখো তাদের পবিত্র স্বদেশভূমি।’
অপরাপর জাতিগোষ্ঠী যারা আছে পড়শীর ন্যায়
সারা দেশে ; তুরাগ পাড়ের সেই প্রার্থনায়’
আসেনি তাদের কথা ; তাদের কল্যাণ প্রার্থনা করে কোন বয়ান
দেয়নি কেউ। কারো করুণ নয়ন
হয়নি সিক্ত তাদের জন্য। তাদের জন্য প্রভুর দরবারে কোন চাওয়া নেই।
জানা গেলো- মোনাজাতের নিয়মই এই।
ঢাকেশ্বরী মন্দির।
ভক্তগণ সমাগত ; জোড় কর। এ অঙ্গন পবিত্র ভূমি-হৃদয় সন্ধির।
কিছুক্ষণ আগে-
পূজা হয়েছে শেষ। ভক্তগণ আর্দ্র-চিত্ত; শুদ্ধস্বত্ত্ব ভক্তি অনুরাগে।
প্রধান পুরোহিত যিনি-
গৈরিকবসনধারী, মুক্ত পুরুষ। তিনি
সবিনয়ে উঠে
সমবেত ভক্ত পানে চেয়ে কৃতাঞ্জলিপুটে
বললেন- ‘ভ্রাতাগণ, আসুন প্রার্থনা করি ঈশ্বরের কাছে
এ বিশ্বে যেখানে যত হিন্দুজন আছে-
সকলেই থাকে যেন থাকে ভালো
তাদের জীবনে যুক্ত যত অন্ধকার-যত আছে কালো
দূর হয়ে যাক।
বৈরী স্বজন বা পড়শী থেকে আজ তারা প্রত্যশিত পরিত্রাণ পাক।
মুসলিম, বৌদ্ধসহ এদেশে পাশাপাশি একসাথে বাস করে যারা
সেই তারা
এলো না সে প্রার্থনায় আদৌ। চাওয়া হলো না তাদের জন্য ঈশ্বরের দয়া।
‘সব্বেবত্তা সুখিনা ভবন্তু সব্বেসন্তু নিরাময়া’-
নিরর্থক হলো।
‘প্রার্থনা শেষ’ – বললেন ধর্মগুরু। ‘ভ্রাতৃগণ, ধীরে ধীরে গৃহপানে চলো।’
রামুর বৌদ্ধমঠ।
মঠ্যাধ্যক্ষ ঋষিজ। শ্রমণগণ শ্রবণ করছেন পবিত্র ত্রিপটক পাঠ।
পাশে উপবিষ্ট-ধ্যানী বুদ্ধ
যিনি ঈশ্বর না মানলেও, মানতেন-মুক্তির জন্য দরকার চিত্ত-পরিশ্রুত, শুদ্ধ।
‘বিরত হও সে-সব হতে যা পাপ-কর্ম
জানিও অহিংসা পরমঃ ধর্ম।’
গ্রন্থ পাঠ শেষে
ভিক্ষু-কোন এক ভদ্র মহাথেরো-দাঁড়ালেন এসে
শ্রমণদের কাছাকাছি। বললেন-‘ এক্ষণে প্রার্থনা হবে।
বলো সবে
বিশ্বের যেখানে আছে যত বৌদ্ধজন
সকলের শান্তি হোক-সকলেই মুক্তি লাভ করুক। তাদের পাপ-চঞ্চল মন
পবিত্র হোক। দুঃখী আছে যারা
তথাগতের কৃপায় আত্মিক শান্তি-সুধা লাভ করুক তারা।’
দেশে আছে আরো যত অবৌদ্ধ প্রাণ
হিন্দু-মুসলিম-ক্রিশ্চান
তাদের দুঃখ মোচনের কোন কথা উচ্চারিত হলো না ভিক্ষুর মুখে
শুধু বৌদ্ধর সুখে
সুখী হতে আসেন, যান মঠ্যাধ্যক্ষ জনাব মহাথেরো
এর চেয়ে শ্রেয়তর
কোনো বিকল্প চাওয়া কোনদিন ঠাঁই পায়নি তাঁর মনে।
নিরাপদে শান্তিতে থাকুক শুধু বৌদ্ধজনে।
হোলি সানডে।
বড়ো একটা ডোনেশন এসেছে চার্চের সোশাল ওয়েলফেয়ার ফান্ডে।
বিলাতে হবে বিলাতি সে পাউন্ড
তজ্জন্য বানাতে হবে খাত, তৈরি করতে হবে গ্রাউন্ড।
যে-ভাবেই হোক, ক্রিশ্চান হয়েছে যারা
পাবে তারা
এই সব কড়কড়ে নোট।
অথবা যারা ক্রিশ্চান হতে রাজি, ঈশ্বর-পুত্র যিশুকে দেবে ভোট
মুক্তি দাতা হিশেবে ; তাদের ঘরে
থরে থরে
সাজানো থাকবে এ যাদুর কাগজ। এরূপ সিদ্ধান্তের পর-
ফাদার বললেন-‘গেট রেডি। নাউ দিস ইজ দ্য টাইম ফ’ প্রেয়ার।’
‘সদাপ্রভু কৃপাময়, কৃপা করো তুমি তাদের
অন্তর যাদের
পূর্ণ হয়ে আছে তোমার পুত্র কেন্দ্রিক বিশ্বাসে;
যাদের প্রতিটা নিঃশ্বাসে
মিশে আছে ঈশ্বর-ঈশ্বরপুত্র-পবিত্র আত্মা বিষয়ক সত্য
(যার নাম ত্রিত্ব)
তুমি স্বর্গ হতে হে সদাপ্রভু করো আশীর্বাদ
সুখী হয়ে পৃথিবীতে, মৃত্যুর পরে পায় যেন তারা তোমার প্রেমের প্রসাদ।
ভাগ্যবান ক্রিশ্চান ছাড়া
আসেনি অন্যের কথা সে প্রার্থনায়। মতিচ্ছন্ন হতচ্ছাড়া
মানব-সন্তানগুলোর তরে
কাঁদেনি যাজকের প্রাণ। ফিরে চললেন প্রার্থনা শেষ করে।
অতএব উপপাদ্য হলো এই
বিশ্বে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, ক্রিশ্চান আছে ; শুধু, কোথাও কোন মানুষ নেই।
মোস্তাফিজুর রহমান, আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনিতে সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত। শনিবার বেলা ১২টায় আশাশুনি রিপোর্টার্স ক্লাব হলরুমে উপজেলার নয়াখালী বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাব্বির আহম্মেদ তার লিখিত বক্তব্যে ও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, আনুলিয়া মহিলা মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী শিক্ষক নজরুল ইসলাম গত বৃহম্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে আমি সহ আমার প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক ও চেচুয়া গ্রামের করিম বক্স সরদারের পুত্র মোস্তাফিজুর রহমানকে জড়িয়ে বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। তিনি আরও বলেন নয়াখালী বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে শিক্ষানুরাগী মৃত ছিয়ামউদ্দীন শেখ ও চেচুয়া গ্রামের আবু দাউদ সানা নিজেদের সম্পত্তি প্রতিষ্ঠানের নামে মহা পরিচালক প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা বরাবর রেজিষ্ট্রি করে দেন। অন্যদিকে তৎকালিন রাজাপুর কমিউনিটি বিদ্যাঃ প্রধান শিক্ষক ও বর্তমানে কাপসন্ডা সরকারী প্রাথঃ বিদ্যাঃ প্রধান শিক্ষক তাপস কুমার মন্ডল ও আনুলিয়া মহিলা মাদ্রাসার সহঃ মৌলভী শিক্ষক নজরুল ইসলাম এর যোগসাজশে ২০১২সালের প্রথম দিকে সাব্বির আহমেদ, আব্দুর রশিদ, লাকি পারভীন ও ফতেমার নিকট থেকে সার্টিফিকেটসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নজরুল জমা নেন। এবং ২০১৭ সালের অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন কিস্তিতে আমাদের নিকট থেকে স্কুলের কাজের কথা বলে প্রায় সাড়ে ৮লাখ টাকা নেয় কিন্তু আমাদের নিয়োগ সংক্রান্ত/স্কুল সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র দেন নাই। এর পরেও শিক্ষক নজরুল ও তাপস মন্ডল আরও ১০লাখ টাকা দাবী করেন। আমরা অতিরিক্ত টাকা দিতে অস্বীকার করে পূর্বের টাকা ফেরত অথবা নিয়োগের কাজপত্র দাবী করলে শিক্ষক তাপস বলেন আমার স্ত্রীকে প্রতাপনগর ফকির তাকিয়া বে-সরঃ প্রাথঃ বিদ্যালয়ে যেভাবে নিয়োগ দিয়েছি, আমার গুরুর মাধ্যমে দুটি স্কুলের কাগজপত্র একই সাথে সম্পন্ন করে দেব। আমার কথা না মানলে আপনাদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। উল্লেখ্য জমিদাতা মৃত্যুতে সন্তান নজরুল ইসলাম পিতার দানকৃত সম্পত্তি ফিরিয়ে নিতে বিভিন্ন ফন্দি ফিকর সহ মামলা মকদ্দমা চালিয়ে যাচ্ছেন। এমতাবস্থায় সংবাদ সম্মেনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট হয়রানী বন্দের প্রতিকার চেয়েছেন ভুক্তভোগীর পক্ষে প্রধান শিক্ষক সাব্বির হোসেন।
অজ্ঞাতপরিচয় যুবকের ছুরির আঘাতে আহত ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবালকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) নেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) কোষাধক্ষ্য ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আজ শনিবার শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চ এলাকায় শিক্ষক জাফর ইকবালের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। মুক্তমঞ্চে বসে থাকা অবস্থায় পেছন থেকে তাঁর মাথায় আঘাত করেন সেই যুবক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের একটি উৎসব ছিল। সেই উৎসবে অংশ নিয়ে অন্যদের সঙ্গে মুক্তমঞ্চে বসে ছিলেন মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। সন্ধ্যার ৬টার দিকে এক যুবক হঠাৎ পেছন থেকে তাঁর মাথায় ছুরিকাঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশের একই মাইক্রোবাসে করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এদিকে, হামলাকারী ওই যুবককে আটক করে গণপিটুনি দিয়েছেন উপস্থিত শিক্ষার্থীরা। ওই যুবককে এখন আটক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ভবনে রাখা হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী না বহিরাগত সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের বকচর গ্রামে সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় শিশুদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে…
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা-২ আসনে এবি পার্টির দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জি এম সালাউদ্দিন শাকিল (এমএ,…
অনলাইন ডেস্ক : ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনার প্রধান কিছু অংশে সম্মতি জানানোর পর…