সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

ঝাউডাঙ্গায় একাধিক মামলার আসামী জামায়াতের আমীরসহ আটক ৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর সহ ৩জনকে আটক করেছে সদর থানা পুলিশ। বুধবার সকালে ঝাউডাঙ্গা বাজার থেকে মাদক সম্রাট শহিদুল ইসলাম (৪০) কে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝাউডাঙ্গা বিটের দায়িত্বপ্রাপ্ত এস.আই আব্দুর রহমান তাকে আটক করে। সে ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের গোবিন্দকাটি গ্রামের জাহার বক্সের ছেলে। উল্লেখ্য মাদক সম্রাট শহিদুল ৪টি মামলা সহ ৩বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী।

অপরদিকে ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর সহ আরো ২জনকে আটক করেছে পুলিশ। এস.আই আব্দুর রহমানের নেতৃত্বে এ.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান সহ সঙ্গীয় ফোর্স তাদেরকে মঙ্গলবার দুপুরে আটক করে। আটককৃত হলেন, ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর ও ঝাউডাঙ্গা ইসলামিয়া ফাযিল মাদ্রাসার প্রভাষক মো. ইকবাল হোসেন (৪৬) সদর উপজেলার খানপুর গ্রামের জবেদ আলীর ছেলে মনিরুজ্জামান (৪৩)। পুলিশ সুত্রে জানা যায়, প্রভাষক মো. ইকবাল হোসেন জামায়াত শিবিরের হামলায় নিহত ছাত্রলীগ নেতা মামুন হত্যা মামলাসহ ৬টি নাশকতা মামলার আসামি। অপরদিকে খানপুর গ্রামের মনিরুজ্জামান মামুন হত্যা মামলাসহ ১৭টি মামলার আসামি।

এছাড়া তাদের নেতৃত্বে এলাকায় সরকার বিরোধী আন্দোলন, গাছকাটা, রাস্তা কাটা, বাড়িঘর ও গাড়িতে অগ্নি সংযোগসহ নানা কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি প্রশিক্ষনার্থীদের ভ্যালেন্টাইন ডে পালিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ব্যাচের প্রশিক্ষনার্র্র্র্র্র্র্থীদের আয়োজনে ভ্যালেন্টাইন দিবস পালিত হয়েছে। বুধবার বিকালে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের উন্মুক্ত ক্যাম্পাসে এ উপলক্ষে কেক কাটা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলার যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সহকারি যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান শাহিন। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন উক্ত ব্যাচের শিক্ষার্থী রওশন জাহান রুপা, মিজানুর রহমান, বুশরা তাহসিন, শাহ আলম হোসেন, হাসানুজ্জামান, রফিখা লায়লা পাপড়ী, ছুইটি রানী দাস, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সুমন প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কৈখালীতে বিজিবি’র কাছে বাংলাদেশী মাছ ধরা ট্রলার সহ চার জেলে হস্তান্তর

কৈখালী প্রতিনিধি : ১৪ই ফেব্র“য়ারি ২০১৮সকাল ১১টায় রিভারাইন বর্ডার গার্ড কোম্পানী নীল ডুমুর এর অধীনস্হ কৈখালী বি,ও,পির দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় কালিন্দী নদীর মধ্যবর্তী স্হানে উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বি,জি,বি ও বি,এস,এফ) সদস্যদের উপস্হিতিতে বাংলাদেশী একটি মাছ ধরার ট্রলার এবং চার জন জেলে যথাক্রমে ২জন পটুয়াখালী,একজন পিরোজপুর এবং এক জন খুলনা হস্তান্তর করা হয়। শ্যামনগর থানার অফিসার ইন চার্জ এর পক্ষে থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হেঙ্গলগঞ্জ এর কোস্টাল থানার অফিসার্স ইনচার্জ রাকেশ চ্যাটার্জি,১৭ বর্ডারগার্ড ব্যাটেলিয়ন নীলডুমুর এর ইন্টেলিজেন্স অফিসার মেজর মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, এসপিপি। লেং আসিফ ইকবাল,(ই),বি,এন উপপরিচালক(অপারেশন প্লাটুন)রিভারাইন বর্ডার গার্ড (কোম্পানি নীলডুমুর)সহ বাংলাদেশের পুলিশবাহিনী,বিজিবি বাহিনীর সদস্য ও সরকারী কর্মকর্তাগণ উপস্হিত ছিলেন।জেলেদের নিকট থেকে তথ্য নিয়ে জানা যায় বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ করার সময় তাদের ইন্জিনচালিত ট্রলার অকেজো হয়ে গেলে পথ ভুলে তারা ভারতীয় জলসীমানায় প্রবেশ করে।পরবর্তীতে ভারতীয় প্রশাসন কর্তক তাদের ভারতের দিঘামোহনা এলাকায় নিয়ে যায়।দুই দেশের আইনানুযায়ী তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় মামলাবাজ প্রতারক আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা এক মামলাবাজ প্রতারক কে আটক করেছে সদর থানা পুলিশ। বুধবার সাতক্ষীরা পলাশপোল এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত ওই মামলাবাজ খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার হাতিমুড়া গ্রামের মৃত. আব্দুর রহমান শিকদারের পুত্র কামাল শিকদার(৩৭)।
ভুক্তভোগীরা জানায়, আটক কামাল প্রতারক চক্রের সদস্য। সে ঢাকার আশুলিয়া এলাকার ভন্ডপীর জিল্লুর রহমানের প্রতিনিধি। তারা অর্থশালী মানুষদের নামে দেশের বিভিন্ন জেলায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে। পরবর্তীতে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে উক্ত মামলা মিমাংসা করেন।
সম্প্রতি ঢাকার আশুলিয়া এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে ওমর ফারুকের কাছে ১২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। তার দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় প্রতারক কামাল চট্টগ্রামের জনৈক ব্যক্তিকে বাদী করে ওমর ফারুকের নামে সাতক্ষীরায় ঘটনাস্থল দেখিয়ে সাতক্ষীরায় এমটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার ধার্য তারিখ ছিলো মঙ্গলবার। মামলায় হাজিরা দিতে তারা সাতক্ষীরায় আসেন। কামাল শিকদার সুযোগ বুধবার দুপুরে চাঁদার দাবিতে একটি মাইক্রো বাসে জোরপূর্বক ওমর ফারুককে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ বিষয়ে স্থানীয়রা সাতক্ষীরা সদর থানাকে অবহিত করেন। এ খবরের ভিত্তিতে বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরা শহরের পলাশপোল এলাকায় থেকে প্রতারক কামাল শিকদারকে আটক করে সদর থানার সাব-ইন্সপেক্টর নুর আলম খান। ওই দিন আদালতের মাধ্যমে উক্ত প্রতারক কামাল শিকদারকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মাদকসেবী ছেলের হাত থেকে রক্ষা পেতে মা’র সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় মাদকসেবী ছেলের অত্যাচারের হাত থেকে অসহায় মাতার জীবনের নিরাপত্তার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে জনার্কীন সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাতক্ষীরা শহরের বাটকেকালী গ্রামের মৃত আকবর আলী মাতুব্বর এর স্ত্রী রাবেয়া খাতুন। তিনি লিখিত বক্তব্য বলেন,আমি একজন অসহায় মাতা। আমার ৬ ছেলে মেয়ের মধ্যে আমার বড় ছেলে আব্দুল মান্নান(পান্না) একজন মাদক সেবী ও অবাধ্য সন্তান। আমি মাতা হিসাবে অনেক চেষ্টা করি তাকে সুপাথে আনার। কিন্তু পারিনি উল্টো নেশা করে বাড়ি এসে আমাকেসহ আমার অন্য সন্তানদের মারপিটসহ বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করে। তার দুইটি পুত্র সন্তান রয়েছে। তার ছোট ছেলে এখনো কর্মক্ষম হয়নি। বড় ছেলেটা যা আয় করে তা দিতে তাদের সংসার চলে। এদিকে সে তার স্ত্রী ও সন্তানদের খাদ্যবস্ত্র কোন কিছুর খরচ বহন তো করেই না। উল্টো ওই উঠতি বয়সের যুবক ছেলের আয়ের টাকা দিয়ে সংসার পরিচালনা করে এবং তাদের উপর জুলুম করে টাকা নিয়ে নেশা করে। নেশা করে মাতাল হয়ে বাড়ি ফিরে স্ত্রী ও সন্তানদের মারপিট শুরু করে এবিষয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে বিগত ২০১৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর আমাকে মারপিট করে। এবিষয়ে কিছু বলতে গেলে সে তার স্ত্রী, সন্তানসহ অন্য ভাইদের মারপিটসহ মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করার হুমকি প্রদর্শন করে। এঘটনায় আমি সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি যার নং- ৭৩৫। তাং- ১৪/১২/২০১৬।
আমার অন্য সন্তানরা নিরীহ প্রকৃতির। তারা শান্তি প্রিয় মানুষ। তার এসব অপকর্মের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে অন্যছেলেদের মারপিট করাসহ তাদের বাড়িতে মাদক রেখে পুলিশে আটক করিয়ে হয়রানিসহ মিথ্যা মামলায় জড়ানোর হুমকি প্রদর্শন করে। যেকারণে আর কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না।
তিনি আরও বলেন গত ১৩ ফেব্রুয়ারি‘১৮ তারিখে আমার ছেলে আব্দুল মান্নান (পান্না) নেশা করে বাড়ি এসে তার স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে এবং লাঠি নিয়ে তাকে তাড়া করে। আমি এসময় এর প্রতিবাদ করলে পান্না আমাকে মারপিট করার জন্য তাড়া করলে আমি দৌড়ে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পেলেও ওই ঘটনার পর আমি অসুস্থ্য হয়ে পড়েছি। আমি একজন মা। কোন মা কি তার সন্তানের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে? কিন্তু আমি এতই অতীষ্ঠ হয়েছি যে, বাধ্য হয়েছি সন্তানের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে। এক্ষনি যদি আমার মাদকসেবী সন্তান পান্নাকে আটকানো না যায় তাহলে আমার পরিবারে যে কোন সদস্যকে হত্যাসহ বড় ধরনের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
আমি আমার উক্ত মাদক সেবী ছেলে পান্নার হাত থেকে আমার পরিবারের সদস্য এবং আমার জীবনের নিরাপত্তার দাবিতে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারসহ সংশি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার ব্লাক পার্ল কালোমুক্তা!

ব্লাক পার্ল কালোমুক্তা হলো ক্যাভিয়ার। ক্যাভিয়ার সম্পর্কে আপনাদের নিশ্চয়ই জানা আছে। তারপরও যাদের জানা নেই তাদের জন্য বলছি এটা এক ধরনের সামুদ্রিক মাছের ডিম। স্টার্জন মাছের ডিম। ইরানে ওই মাছটির নামও ক্যাভিয়ার। সবচেয়ে উৎকৃষ্টমানের ক্যাভিয়ার হলো ব্ল্যাক ক্যাভিয়ার। ক্যাভিয়ার অ্যানার্জিপূর্ণ একটি খাবার। যেমন সুস্বাদু তেমনি সুঘ্রাণময়।

এই ব্ল্যাক ক্যাভিয়ার বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার হিসেবে পরিচিত। তবে রেড এবং গোল্ডেন ক্যাভিয়ারও রয়েছে, সেগুলো ব্ল্যাক ক্যাভিয়ারের মতো দামি নয়।

স্টার্জন বা ক্যাভিয়ার বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ। বিশ্বের জীবিত ফসিল নাম দেওয়া হয়েছে এই মাছকে। কারণটা হলো এই মাছ প্রজাতির বয়স কয়েক কোটি বছর পুরনো। সেই জুরাসিক কালের বলে অনেকের ধারনা। ডাইনোসরসহ এই ক্যাভিয়ার মাছ পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে পাওয়া যেত সেই সময়। কালক্রমে পরিবেশগত বিচিত্র পরিবর্তনের ফলে ক্যাভিয়ারের জীবনযাত্রা সীমিত হয়ে পড়ে। বর্তমানে এই ক্যাভিয়ার ইরানের কাস্পিয়ান সাগর, কৃষ্ণ সাগর, ইউরাল ও আজভ সাগরসহ ইউরোপ ও আমেরিকার বিক্ষিপ্ত কিছু এলাকায় পাওয়া যায়। তবে স্টার্জন বা ক্যাভিয়ার মাছের নিরাপদ স্থান হলো ইরানের কাস্পিয়ান সাগর।

কাস্পিয়ানকে সাগর বলা হলেও এটি আসলে সাগর নয়, বিশ্বের সর্ববৃহৎ হ্রদ। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে বিশ্বের শতকরা ৯৩ ভাগ ক্যাভিয়ার রয়েছে এই কাস্পিয়ান হ্রদে। বলা হয়ে থাকে উপযুক্ত পরিবেশের কারণে বিশ্বের শতকরা নব্বুই ভাগ ক্যাভিয়ার এই কাস্পিয়ানেই শিকার করা হয়। ইরান, রাশিয়া,আজারবাইজান প্রজাতন্ত্র,তুর্কমেনিস্তান এবং কাজাখস্তানের মাঝখানে এই কাস্পিয়ান হ্রদ অবস্থিত। ক্যাভিয়ার মাছ মানে যেসব মাছ থেকে ক্যাভিয়ার পাওয়া যায় সারাবিশ্বের এরকম মাছগুলোকে কমপক্ষে বিশ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এরমধ্যে ৫ প্রকারের মাছ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন হস্তি মাছ ইংরেজিতে বলা হয় গ্রেট হোয়াইল স্ট্রার্জেন বেলুগা, ইরানি আঁশবিহীন ক্যাভিয়ার বা পার্সিয়ান স্ট্রার্জেন, রাশিয়ান স্ট্রার্জেন, স্পাইনি বা শিপ স্ট্রার্জেন এবং ওজুন বরুন বা স্টিলেইট স্ট্রার্জেন। এই সব প্রজাতির মাছই কাস্পিয়ান হ্রদে রয়েছে।

ক্যাভিয়ার বা স্ট্রার্জেন মাছ আঁশবিহীন। দেখতে লম্বা,প্রায় ১ থেকে ২ মিটারের মতো। মাথার দিক থেকে লেজের দিকে ক্রমশ চিকন। আঁশ না থাকায় এই মাছ দ্রুত চলতে পারে। তুলনামূলকভাবে জলের বেশ গভীরে বাস করে এই মাছ। এক হাজার কেজি পর্যন্ত ওজন হয় কোনো কোনো ক্যাভিয়ারের। পৃথিবীর সমুদ্র তলদেশের বিস্ময় এই ক্যাভিয়ার মাছ বিশেষ করে যে পাঁচটি বিরল ও গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতির কথা বললাম, বিভিন্ন রঙের হয়। সাদা, কালো, ধূসর এবং হলুদ ক্যাভিয়ারও রয়েছে। ক্যাভিয়ার মাছ তো ডিমের জন্যই বিখ্যাত সে কথা আগেই বলেছি। এই মাছ নোনাজলের মাছ। তবে খুবই কম মিষ্টি পানিতে দেখতে পাওয়া যায়। এর একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞগণ। তা হলো ক্যাভিয়ার মাছ ডিম পাড়ার সময় হলে মিষ্টি জলের গভীর এবং খরস্রোতা নদীতে চলে যায় কখনো কখনো।

ই ডিমগুলো নদীর তলদেশের লতাপাতা কিংবা পাথরকুচিতে লেপ্টে যায়। সেখান থেকেই ধীরে ধীরে ডিম ফুটে বাচ্চা মাছে পরিণত হয়। মজার ব্যাপার এই বাচ্চাগুলো যখন বড় হয় তখন তাদের বেশিরভাগই আবার সমুদ্রের দিকে চলে যায়। অন্যান্য মাছের তুলনায় এই মাছের এতো বেশি গুরুত্বের কারণ হলো তাদের ডিম বা ক্যাভিয়ার। যাকে কৃষ্ণ মুক্তা নামে অভিহিত করা হয়। এই ক্যাভিয়ার মাছ বয়োসন্ধিকালে পৌঁছতে অন্যান্য মাছের চেয়ে একটু বেশি সময় নেয়। মাছের প্রজাতি এবং বসবাসের পরিবেশগত পার্থক্যের দিক থেকে ৮ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত সময় লাগে।

বলাবাহুল্য ক্যাভিয়ার মাছ এবং এই মাছের ডিম দুটোই সারাবিশ্বে বেশ দামি খাদ্যপণ্য।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘সুন্দরবনে বাঘ গণনায় ২৩৯ পয়েন্টে ক্যামেরা স্থাপন’

ক্যামেরায় ছবি তোলা, পায়ের ছাপ ও গতিবিধি দেখে সুন্দরবনে রয়েল বেঙ্গল টাইগার গণনার কাজ শুরু হয়েছে।
বুধবার সকাল থেকে বনের হিরণ পয়েন্টের নীলকমল বনফাঁড়ি থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসেন চৌধুরী জানান, প্রথম দিনে বনের বিভিন্ন পয়েন্টে ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। বন বিভাগ ও ওয়াইল্ড টিমের মোট ৬০ জন কর্মী ক্যামেরায় ছবি তোলা ও খালে বাঘের পায়ের ছাপ গণনার কাজ করবেন। ৪৭৮টি ক্যামেরার সাহায্যে বাঘ গণনা করা হবে। সুন্দরবনের মধ্যে ২৩৯টি পয়েন্টে এসব ক্যামেরা স্থাপন করা হবে।
জানা যায়, সর্বশেষ ২০১৫ সালে ক্যামেরা পদ্ধতিতে সুন্দরবনের বাঘ জরিপ করা হয়। সেসময় বাঘের সংখ্যা ছিল ১০৬টি। এর আগের জরিপে বাঘের সংখ্যা বলা হয়েছিল ৪০০ থেকে ৪৫০টি।

বন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সুন্দরবনকে খুলনা ও বাগেরহাট দুই ব্লকে ভাগ করে বাঘ গণনা করা হচ্ছে। ২০১৭ সালে সাতক্ষীরা ব্লকে একই পদ্ধতিতে বাঘ গণনা করা হয়। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে জরিপের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

খুলনায় সুন্দরবন দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, বাঘ গণনায় সর্বাধুনিক পদ্ধতি ক্যামেরা ট্রাপিং বা ক্যামেরা ফাঁদের মাধ্যমে সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা নির্ণয়ের কাজ শুরু হয়েছে। এদিকে কোন বাঘের ছবি বা পায়ের ছাপ একাধিকবার নেওয়া হলেও স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে প্রকৃত বাঘের সংখ্যা নিরূপন করা যাবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মথুরেশপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কমিটি গঠন

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি শেখ শাওন আহমেদ সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ হোসেন স্বাক্ষরিত পত্রে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ০৯ নং মথুরেশপুর ইউনিয়ন শাখার ১৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি আগামী ০১ বছরের জন্য অনুমোদন দিয়েছেন ।

কমিটিতে সভাপতি মনোনিত হয়েছেন আব্দুল্লাহ আল হাসান,সাধারণ সম্পাদক শামীম এহছান কিরণ। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি নূর মোহাম্মদ, শেখ ফয়ছাল হোসেন মো: রাসেল শাহাজী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোছা: শিল্পী সুলতানা, রেজাউল করিম সবুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোকলেছুর রহমান পলাশ, জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রচার সম্পাদক আবু রায়হান, দপ্তর সম্পাদক মহাসিন কবির, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শরিফ হোসেন, শিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক জাহিদ হোসেন, সমাজ সেবা সম্পাদক মো: মফিজুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest