সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভাসাতক্ষীরা কারা মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধে মানহানি মামলাসাতক্ষীরায় গ্রিলের তালা ভেঙে দুর্ধর্ষ চুরিসাতক্ষীরার লাবসা বাইপাস সড়কে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্টদেবহাটায় অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে স্কুল শিক্ষক ও আয়া আটক কালিগঞ্জে শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে আটক-৩সাংবাদিক কামরুজ্জামানের শ্যালকের মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শোকসাতক্ষীরায় ভেজাল মাছের খাবার ও সার তৈরির অভিযোগে ২০ হাজার টাকা জরিমানাজলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে শ্যামনগরে প্রশাসনকে স্মারকলিপিছাত্রশিবিরের সাদিক ভিপি-ফরহাদ জিএস-মহিউদ্দীন এজিএস নির্বাচিত

আবারও উত্তপ্ত দক্ষিণ চীন সাগর, ফাইটার জেট মোতায়েন

আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগর। যুক্তরাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ জানাতে এবার রাশিয়ার তৈরি এসইউ-৩৫ ফাইটার জেট বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগরে মোতায়েন করল চীন। চীনা বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দক্ষিণ চীন সাগরে নজরদারির জন্য ওই ফাইটার জেট পাঠায় চীন।

পিপলস্ ডেইলির খবর অনুযায়ী, এই প্রথম এসইউ-৩৫ ফাইটার জেটের মোতায়েনের বিষয়ে জানায় পিপলস্ লিবারেশন আর্মি এয়ারফোর্স। ফাইটার জেটের এই অংশগ্রহণ ভবিষ্যতে চীনের কার্যক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তুলবে বলে মত চীনা বিমান বাহিনীর। তবে মহড়া বা নজরদারির সময় সম্পর্কে কোনো কিছু উল্লেখ করেনি এই বাহিনী।

এদিকে, এই অঞ্জলে এখানে চীনের আধিপত্ব থাকলেও, যুক্তরাষ্ট্র তার প্রয়োজনে সময়ে সময়ে রণতরী এবং ফোর্স জেট পাঠায়। ওই বিতর্কিত এলাকায় চীন, যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও অধিকার দাবির লড়াইয়ে রয়েছে ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, তাইওয়ানের মতো দেশগুলোও৷

রাশিয়ার টেকনোলজি করপোরেশন রসটেক এর আগে জানিয়েছিল, ২৪টি এসইউ-৩৫ এর জন্য দুই বিলিয়ন ইউএসডি-র চুক্তি হয় রাশিয়া এবং চীনের মধ্যে। এই এসইউ-৩৫ হল একটি মাল্টিরোল ফাইটার এয়ারক্র্যাফ্ট যা স্থলে বা পানিতে শত্রুর ওপর সমানভাবে আঘাত হানতে সক্ষম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাদাম খাওয়ার পরে পানি খেলেই বিপদ!

ছোটবেলায় হয়ত অনেকেই শুনেছেন বাদাম খাওয়ার পর পানি পান করলে মারাত্মক হয়। বিশেষ করে চীনাবাদাম খেয়ে পানি খেলে হয় মারাত্নক ক্ষতি। তবে কী ক্ষতি হয় তা হয়তো জানতাম না। তবে এবার জেনে নেই।

চীনাবাদাম শরীর গরম করে। তাই শীতকালে বাজার তাতে ভরে যায়। এ সময় অনেকের এটি না হলে চলেই না। কিন্তু সাবধান! বিজ্ঞানীরা বলছেন, বাদাম খাওয়ার পর পানি পানে সর্দি লেগে যেতে পারে। হানা দিতে পারে কালাজ্বর। চীনাবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে তেল। তাই এটি খাওয়ার পর পানি পানে খাদ্যনালিতে চর্বি জমে যায়। ফলে কাশি হয়।

বাদাম খাওয়ার পর পানি পানে শিশুদের হজমে সমস্যা হয়। এটি অনেকের অ্যালার্জির উদ্রেক ঘটায়। ফলে শরীর-হাত চুলকায়। পানি পানে পরিস্থিতি আরও খারাপ দিকে ধাবিত হয়।

অবশ্য চীনাবাদাম খাওয়ার পর পানি পান করা যাবে না তা নয়। এ জন্য একটু ধৈর্য ধরতে হবে। বিজ্ঞানীদের মতে, বাদাম খাওয়ার ১৫ মিনিট পর পানি পান করলে সমস্যার সম্ভাবনা ক্ষীণ থাকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রোগমুক্ত থাকতে চান? নিয়মিত খেতে হবে ১০টি খনিজ পুষ্টি

স্বাস্থ্যবান হৃদপিণ্ড থেকে শুরু করে শক্তিশালী হাড় পাওয়ার জন্য প্রতিটি মানবদেহেরই দরকার পড়ে কিছু জরুরি খনিজ পুষ্টির। কিন্তু দুঃখজনকভাবে এই অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এর যুগে আমরা প্রায়ই আমাদের দেহের চাহিদাকে অগ্রাহ্য করি। তারচেয়ে বরং আমরা শুধু স্বাদের ওপর জোর দেই। ফলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ কমে যায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক ১০টি খনিজ পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার সমুহের কথা যেগুলো নিয়মিত খেলে রোগমুক্ত থাকতে পারবেন।

১. সোডিয়াম
এই খনিজ পুষ্টি উপাদানটি রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি আমাদের দেহের নানা ধরনের তরল পদার্থের মধ্যকার ভারসাম্য বজায় রাখে। তবে বেশি মাত্রায় সোডিয়াম খেলে আবার ক্ষতি হতে পারে।

লবণ, আচার, ভাজা ও লবণাক্ত বাদাম, ঘোল, বেগুন, এবং তরমুজে সোডিয়াম পাওয়া যায়।

২. পটাশিয়াম
পটাশিয়াম এর আরেক নাম ইলেকট্রোলাইট। যা প্রোটিন গড়তে সহায়ক এবং কার্বোহাইড্রেটসকে আরো ভেঙ্গে ফেলতে কাজ করে। এবং হৃদপিণ্ডকে সচল রাখতে সহায়ক।

আলু, টমেটো, ব্রোকোলি, লাল মাংস, মুরগী এবং কমলায় পটাশিয়াম থাকে প্রচুর।

৩. ফসফোরাস
হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করা, হরমোনগত ভারসাম্য রক্ষা, এবং হাড়কে শক্তপোক্ত করতে কাজ করে এই খনিজ পুষ্টি উপাদানটি।

শীম, ডাল, টোফু, ব্রোকোলি, ব্রোকোলি, কর্ন, বাদামের মাখন এবং চিয়া বীজে আছে ফসফোরাস।

৪. জিঙ্ক
ঠাণ্ডা-সর্দি এবং ইনফেকশনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে খুবই কার্যকর জিঙ্ক। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। এছাড়া প্রজনন উর্বরতাও বাড়ায় এটি।

হিজলি বাদাম, ছোলা, দই, ওটমিল, মুরগী, বুকের দুধ এবং সবুজ মটরশুটিতে পাওয়া যায় এই খনিজ পুষ্টি উপাদানটি।

৫. ম্যাগনেশিয়াম
আমাদের দেহের জন্য আরেকটি জরুরি খনিজ পুষ্টি উপাদান হলো ম্যাগনেশিয়াম। গ্লুকোজের বিপাকীয় প্রক্রিয়া এবং হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে ম্যাগনেশিয়াম। ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হলে হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয় এবং দেহের ইনসুলিন সংবেদনশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ফ্ল্যাক্সসীড বা শ্বেতবীজ, হিজলি বাদাম, কাজু বাদাম এবং ডার্ক চকোলেট খেতে হবে।

৬. আয়রন
রক্তের হিমোগ্লোবিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিমোগ্লোবিন। ফুসফুস থেকে রক্তে অক্সিজেন স্থানান্তরে প্রধান ভুমিকা পালন করে হিমোগ্লোবিন। মানব দেহে আয়রন বা লৌহ এর ঘাটতি হলে রক্তশুন্যতা বা রক্তাল্পতার মতো মারাত্মক সমস্যা দেখা দেয়।

ছোলা, কুমড়ো বীজ, কিশমিশ, ডাল, কচু এবং সিসেম বীজ খেতে আয়রনের জন্য।

৭. আয়োডিন
থাইরয়েড হরমোন তৈরির জন্য মানবদেহের আয়োডিন দরকার হয়। আর আয়োডিনের ঘাটতি হলে অবসাদ, ক্লান্তি, কোলেস্টেরলের উচ্চমাত্রা এবং থাইরয়েড গ্রন্থির স্ফীতি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।

চিংড়ি, লবণ, শুকনো আলুবোখারা, সেদ্ধ ডিম, স্ট্রবেরি, ডেডার বা চেষর পনির এবং দই খেতে হবে আয়োডিনের জন্য।

৮. কপার
কোলাজেন গঠনের সহায়ক কপার। যা আমাদের দেহের টিস্যুগুলোর স্বাস্থ্য ভালো রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। এছাড়া দেহের যথাযথ বৃদ্ধি এবং হৃদপিণ্ডের ছন্দ ঠিক রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
মাশরুম, কিডনি বিন, হিজলি বাদাম, অ্যাভোকাডো শুকনো আলু বোখারা এবং সিসেম বীজ খেতে হবে কপার পেতে চাইলে।

 

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
লাবসায় যুবলীগের মহড়া

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: খালেদা জিয়ার রায়ের দিনে জামায়াত-বিএনপির নাশকতা ঠেকাতে ও খালেদা জিয়ার রায়ের দাবিতে সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়ন যুবলীগের উদ্যেগে মহড়া দেওয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল কদমতলা বাজারস্থ ব্রীজের উত্তর পাশের্^ লাবসা ইউনিয়ন যুবলীগের কার্যালয়ে সামনে মহড়া দেওয়া ও আলোচনা সভা করা হয়। আলোচনা সভায় লাবসা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আক্তারুল ইসলাম আলতুর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি ও লাবসা ইউপি সদস্য গোলাম কিবরিয়া বাবু, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও লাবসা ইউপি সদস্য আসাদুজ্জামান আসাদ, লাবসা ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি এ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমান শাহানাজ, সাংগঠনিক শেখ ফিরোজ আহমেদ, শফিকুল ইসলাম, আবুল কালাম, ঈয়ারুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর, আঃ আলিম, আঃ হান্নান সহ ইউনিয়ন আ.লীগ, যুবলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী বৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নাশকতা এড়াতে দেবহাটায় পুলিশের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা

দেবহাটা ব্যুরো : দেবহাটায় খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে পুলিশের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ছিল বিজিবির টহল ও আঃলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সতর্ক অবস্থান। বুধবার রাতে দেবহাটা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে পুলিশ ৩ জনকে আটক করেছে বলে জানা গেছে। আটককৃতরা হলো উপজেলার ঘলঘলিয়া গ্রামের ফজলু সরদারের ছেলে রবিউল ইসলাম (২৮), আশকারপুর গ্রামের মৃত শহিদুল্লাহ গাজীর ছেলে আবু জাফর (৪৮) ও গোপাখালী রহিমপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান (২৯)। এই রায়কে ঘিরে যেকোন ধরনের নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে গত কয়েকদিন ধরে সারাদেশের ন্যায় দেবহাটা উপজেলা এলাকায় দেবহাটা থানা পুলিশ নিরবিছিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। বৃহষ্পতিবার সকাল থেকে কালীগঞ্জ সার্কেল এএসপি মির্জা সালাউদ্দীন, দেবহাটা থানার ওসি কাজী কামাল হোসেন, ওসি (তদন্ত) শরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে দেবহাটা থানা পুলিশ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এছাড়া উপজেলার পারুলিয়া, কুলিয়া, সখিপুর, নওয়াপাড়া, টাউনশ্রীপুর, দেবহাটা সদর সহ বিভিন্ন এলাকায় আঃলীগের সর্বস্তুরের নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থান নিতে দেখা গেছে। পারুলিয়াতে উপজেলা আঃলীগ সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির নেতৃত্বে আঃলীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। গাজীরহাটে নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আঃলীগ সভাপতি মাহমুদুল হক লাভলু, সাধারন সম্পাদক আলমগীর হোসেন সাহেব আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক গৌতম রায়, ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান মনি, মমিন গাজী প্রমুখ নেতৃবৃন্দ ছিলেন। এছাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ¦ আব্দুল গনি বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে নেতাকর্মীদের সাথে বিভিন্ন সভায় যোগদান করেন। ওসি কাজী কামাল জানান, উপজেলার সকল এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেয়া পুলিশের কাজ উল্লেখ করে তিনি বলেন, সকল এলাকায় পুলিশের পক্ষ থেকে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কোন ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠিন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেশের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রবাসীদের রুখে দাঁড়াতে হবে- এমপি রবি

নিজস্ব প্রতিবেদক: বিশ্ব সন্ত্রাসবিরোধী সংগঠন ওয়ার্ল্ড এন্টি টেরোরিজম ওরগানাইজেশন এর আয়োজনে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। জার্মানীর হেসেন প্রদেশের রাজধানী ভিসবাডেন এ বিশ্ব সন্ত্রাসবিরোধী সংগঠন ওয়ার্ল্ড এন্টি টেরোরিজম ওরগানাইজেশন এর আয়োজনে এবং জার্মান পার্লামেন্টারীর সহযোগিতায় সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জার্মানী সফররত সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এসময় তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের জন্য সবচেয়ে বড় অন্তরায় হল সন্ত্রাস। সন্ত্রাস দমনে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি অনেক দেশের জন্যেই অনুকরণীয় হয়ে থাকবে। দেশের উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রবাসী বাংলাদেশীদের রুখে দাঁড়াতে হবে। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন জার্মানীতে বিশ্ব সন্ত্রাসবিরোধী সংগঠন ওয়ার্ল্ড এন্টি টেরোরিজম ওরগানাইজেশন সংগঠনের উপদেষ্টা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মহসিন হায়দার মনি, সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুর রহমান খসরু, সিনিয়র সহ সভাপতি সাগির খান স্বপন ও সাধারণ সম্পাদক মিসেস সাবরা খান। এসময় জার্মান পার্লামেন্টারীর সদস্য, ওয়ার্ল্ড এন্টি টেরোরিজম ওরগানাইজেশন এর সদস্য ও জার্মানে অবস্থিত প্রবাসী বাঙ্গালীরা উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আজ নলতায় ওরছ শরীফের ২য় দিন : কাল আখেরী মোনাজাত

নলতা প্রতিনিধি: খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.)’র ৫৪ তম বার্ষিক ওরছ শরীফে যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যময় পরিবেশে সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতায় আজ ৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার ২য় দিনের অনুষ্ঠানের কার্যক্রম চলছে।
নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের সার্বিক ব্যস্থাপনায় অন্যান্য বছরের ন্যায় এবছরের বার্ষিক ওরছ শরীফের সকল প্রকার প্রস্তÍতি সম্পন্ন হয়ে ওরছ শরীফের কার্যক্রম সুষ্ঠ ও সুন্দরভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সভাপতি আলহাজ্জ মুহাম্মদ সেলিমউল্লাহ’র সভাপতিত্বে পবিত্র ওরছ শরীফের ১ম দিনে মাহফিলসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী অধ্যাপক ডাঃ আ ফ ম রুহুল। কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি ও প্রাক্তন সংসদ সদস্য মোঃ মনসুর আহমেদ, নলতা কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি ও ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের পরিচালক আলহাজ্ব কাজী রফিকুল আলম, কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সাধারন সম্পাদক মোঃ আব্দুল মজিদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইদুর রহমান, মিশন কর্মকর্তা আলহাজ্ব মোঃ আমজাদ হোসেন, মোঃ মালেকুজ্জামান, অধ্যক্ষ রিয়াজুল ইসলাম, আলহাজ্ব আবুল ফজল, মোঃ এনামুল হক, ডাঃ নজরুল ইসলাম, মোঃ শফিকুল হুদা, ডাঃ আকবর হোসেন, আলহাজ্ব মোঃ আউনুছ আলি, শফিকুল আলম, রঞ্জুসহ কেন্দ্রীয় ও দেশ, বিদেশ থেকে আগত হাজার হাজার ভক্তবৃন্দ।
আগামিকাল ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকাল ৮ টায় আখেরী মোনাজাতের মাধ্য দিয়ে তিনদিন ব্যাপি খানবাহাদুর আহছানউল্লা (র.) এঁর ৫৪তম বার্ষিক ওরছ শরীফের পরিসমাপ্তি ঘটবে।
এদিকে ওরছ শরীফ উপলক্ষে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আনসার বাহিনী, গ্রাম পুলিশ, রোভার স্কাউট্স, স্কাউট্স, নারী-পুরুষ স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ সর্ব সাধারণের নিরাপত্তার বিষয়ে তৎপর ভূমিকায় আছেন বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যে ১০ ইস্যু বিবেচনায় নিয়ে খালেদা জিয়ার মামলার রায়

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার ছেলে তারেক রহমানসহ ছয়জন আসামির বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে পেরেছে বলে আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। রায়ে আরও বলা হয়েছে, আসামিদের নির্দোষ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাদের আইনজীবীরা। এর ফলে খালেদা জিয়ার পাঁচ বছর ও তারেক রহমানসহ বাকি আসামিদের ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন পুরান ঢাকার বকশিবাজারে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ জজ আদারতের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান।

যেসব অভিযোগ বিবেচ্য ছিল আদালতে
বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান ৬৩২ পৃষ্ঠার রায়ের সংক্ষিপসারে উল্লেখ করেন—
(১) ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকীকে দিয়ে প্রাইম মিনিস্টার কোম্পানিজ ফান্ড নামীয় সোনালী ব্যাংক রমনা শাখায় হিসাব খুলেছিলেন কিনা?
(২) ওই হিসাবে ১৯৯১ সালের ৯ জুন ১২ লাখ ৫৫ হাজার ইউএস ডলার জমা করেছিলেন কিনা?
(৩) ওই ১২ লাখ ৫৫ হাজার ডলারের সমপরিমাণ বাংলাদেশি টাকায় চার কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ৩১৬ টাকা প্রাইম মিনিস্টার কোম্পানিজ ফান্ডে জমা হয়েছিল কিনা?
(৪) ওই টাকা বৃদ্ধি পেয়ে চার কোটি ৬৬ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ টাকায় উন্নীত হয়েছে কিনা?
(৫) প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টে দুই কোটি ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার ৫০০ টাকা স্থানান্তরিত হয় কিনা এবং আসামি তারেক রহমান ও মমিনুর রহমান প্রাইম ব্যাংকে স্থানান্তর করেছেন কিনা?
(৬) কাজী সালিমুল হক কামাল প্রাইম ব্যাংক গুলশান শাখা থেকে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিউ ইস্কাটন শাখায় স্থানান্তর করেন কিনা?
(৭) কাজী সালিমুল হক কামাল অবৈধভাবে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে লাভবান হয়ে ব্যক্তি বিশেষকে লাভবান করতে সহায়তা করেন কিনা?
(৮) খালেদা জিয়াসহ আসামিরা পরস্পর সহযোগিতায় অবৈধভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে এবং অন্যদের লাভবান করার অসৎ মানসে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে টাকা স্থানান্তর করাতে পারেন কিনা এবং ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করা হয় কিনা?
(৯) আসামিরা ৪০৯ ও ১০৯ ধারার অপরাধ করেছেন কিনা?
(১০) আসামিরা শাস্তির যোগ্য কিনা?

বিবেচ্য অংশটুকু উল্লেখ করে বিচারক বলেন, প্রসিকিউশন অভিযোগের বিবেচ্য বিষয় প্রমাণ করতে পেরেছে। আসামি পক্ষ ডিসপ্রুভ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest