সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় জাতীয় ঐক্যমত গঠনের প্রক্রিয়ায় অংশীজনের মতামত শীর্ষক মতবিনিময়আশাশুনিতে টানা বৃষ্টিপাতে ভয়াবহ জলাবদ্ধতাআশাশুনিতে জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মারক স্থাপন স্থান পরিদর্শনে জেলা প্রশাসকসাতক্ষীরা সদর উপজেলা ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির কমিটি গঠনসাংবাদিক গাজী মোক্তার হোসেনের মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শোকছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনে সাতক্ষীরায় সভাপণ্যগ্রাফি নিয়ন্ত্রন আইনের মামলার আসামীদের গ্রেফতারের দাবিতে প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের বিবৃতিসাতক্ষীরায় গৃহবধু গণধর্ষণের মামলার আসামী গ্রেপ্তারআশাশুনি বাজারের পাশে বসবাসকারীরা নদী ভাঙ্গনে উদ্বিগ্ন: ইউএনওর পরিদর্শণসাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলায় ৩৩ জনের জামিন

কালিগঞ্জে জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ ঃ যুবদের জাগরণ,বাংলাদেশের উন্নয়ন”এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে উপজেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে কালিগঞ্জে যুব বর্ণাঢ্য র‌্যালি,সমাবেশ ও আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়। জাতীয় যুব উন্নয়ন দিবস ২০১৭ উপলক্ষে বুধবার সকাল ১০ টায় একটি বর্ণ্যঢ্য র‌্যালি উপজেলা থেকে বাহির হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা চত্বরে এসে শেষ হয়। এরপর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সকাল ১১ টায় আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মাঈন উদ্দীন হাসানের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক সুকুমার দাশ বাচ্চুর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব শেখ ওয়াহেদ্দুজামান,বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসার কামরুল ইসলাম, উপজেলা লাইফ সেন্টার যুব সংগঠনের সমন্নয়কারী রুহুল আমিন, যুব প্রশিক্ষানার্থীদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন আরিজুল ইসলাম। এসময় অন্যান্যদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শারমিন আক্তার,উপজেলা ক্রেডিট এন্ড মার্কেটিং অফিসার নিলুফা ইয়াসমিন, উপজেলা ওয়ার্ল্ড ভিশন নবযাত্রা প্রকল্পের অফিস কো অডিনেটর আশিষ কুমার হালদার প্রমুখ। এসময় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ৩০ জন যুবক যুবতীদের মধ্যে ১১ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা ঝণ বিতরণ করা হয় ও ৫০ জন বেকার যুবক যুবতীদের মধ্যে গাছের চারা বিতরণ এবং ৪০ জন প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত যুবক-যুবতীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে ভুলবশত কীটনাশক ট্যাবলেট খেয়ে গৃহবধুর মৃত্যু

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,কালিগঞ্জঃ কালিগঞ্জ উপজেলার ধলবাড়িয়া ইউনিয়নের তেঘরিয়া গ্রামের এক গৃহবধুর ভুলবশত কীটনাশক ট্যাবলেট খেয়ে মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের মনিরুল ইসলামের স্ত্রী ও ধলবাড়িয়া ইউনিয়নের গনেশপুর গ্রামের শেখ আবু সাঈদের মেয়ে ছালিনা বেগম (২২)। থানা ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় দীন মজুর মনিরুলের সাথে ছালিনার ৩ বছর আগে বিয়ে হয়। গত দুই সপ্তাহ আগে স্বামী মনিরুল ইটের ভাটায় শ্রমিক হিসেবে কাজে এলাকার বাইরে কাজ করতে যায়। এজন্য শ্বশুর শাশুরি ও ছালিনা একসাথে বসবাস করত। বুধবার সকাল ৬ টার দিকে সে গ্যাসের ট্যাবলেট ভেবে পুকুরে মাছের জন্য ব্যবহার যোগ্য বাড়িতে রাখা কীট নাশক ঔষধ গ্যাস ট্যাবলেট খায়।এরপর তার শরীলে অশস্তি বোধ করলে পড়শীদের বিষয়টি অবগত করে। বিষয়টি বুঝতে পেরে এলাকাবাসী সাথে সাথে কালিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তিকরে। এসময় হাসপাতালে কর্তব্যরত ডাক্তার চিকিৎসা দেওয়ার আগেই তার মৃত্যুই হয় বলে জানা যায়। এ বিষয়ে গৃহবধুর মায়ের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ভুল বশত কীটনাশক ট্যাবলেট খেয়ে আমার মেয়ে হাসপাতালে মারা গিয়েছে। হাসপাতালের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আকছেদুর রহমান জানান হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসা দেওয়ার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু অপরিচিত কীটনাশক খেয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেন।এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালিগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক ফণিভুষণ সরকার বলেন কীটনাশক খাওয়ার সংবাদ পেয়ে অফিসার ইনচার্জ লস্কর জায়াদুল হকের নির্দেশে আমি হাসপাতাল যায় সেখানে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে মৃতদেহ থানায় নিয়ে আসি কিন্তু পরিবারের লোক জনের লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে মৃতদেহ ময়না তদন্ত না করে তার আত্বীয় স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করে দাফন সম্পন্ন করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মেয়ের মা জাহানারা বেগম বাদী হয়ে কালিগঞ্জ থানায় একটি অপমৃত্যু দায়ের করেছে (মামলা নং-২৯)।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
গল্পে অ্যাকশন-থ্রিলার, গানে রোমান্স

নিরব, তমা মির্জা ও লাবণ্য লি অভিনীত ছবি ‘গেম রিটার্নস’ মুক্তি পাচ্ছে ৩ নভেম্বর। রয়েল খান পরিচালিত ছবিটি মূলত অ্যাকশন-থ্রিলার ঘরানার। তবে এতে রোমান্সের কমতি নেই। যা বোঝা গেল ছবিগুলোর গানে।

ইতোমধ্যে সিনেমাটির চারটি গান ও দুটি ট্রেলার মুক্তি পেয়েছে। ট্রেলার ও প্রতিটি গানেই রয়েছে আলাদা আমেজ। ছবিটির গানগুলো নিয়ে এ আয়োজন। নিচে সবিস্তারে থাকছে গানগুলো-
মনের মঞ্জিল- লাইভ টেকনোলজির ইউটিউব চ্যানেলে ৩১ অক্টোবর প্রকাশ পেয়েছে ছবিটির অন্যতম গান ‘মনের মঞ্জিল’। জনি হকের কথায় কাওয়ালি ঘরানার গান এটি। নিজের সংগীতায়োজনে গানে কণ্ঠ দিয়েছেন আরফিন রুমি ও দিনাত জাহান মুন্নী।

এক চোখে তুমি-

সোমেশ্বর অলির লেখা এ গানটিতে আছেন রুমি। সহশিল্পী হিসেবে গেছেন শেহনিজ। সংগীতায়োজনের কাজটিও করেছেন রুমি। গানটি ইউটিউবে ১২ অক্টোবর অবমুক্ত হয়েছে।
ভিডিও:

ভালোবাসা গেছে বেড়ে-

এ গানটিও লিখেছেন মাহতাব হোসেন। বেলাল খানের সংগীতে এতে কণ্ঠ দিয়েছেন শিল্পী নিজেই সঙ্গে ছিলেন উপমা। গানটি মুক্তি পেয়েছে ২২ মে। এতে নিরবের সঙ্গে আছেন নবাগতা লাবণ্য লি।
ভিডিও:

ভালোবেসে তোকে:

বেশ রোমান্টিক কথার এই গানটির সংগীত পরিচালনার পাশাপাশি এতে কণ্ঠ দিয়েছেন বেলাল খান নিজেই। আর এটি লিখেছেন সোমেশ্বর অলি।

ভিডিও:

এদিকে ২৫ অক্টোবর প্রকাশ পেয়েছে ছবিটির জমজমাট ট্রেলার। সেখান থেকে ভালোই প্রশংসা মিলেছে নিরব-তমা-লাবণ্যর ভাগে।
ট্রেলার:

নায়ক নিরব জানান, ৩ নভেম্বর অর্ধশতাধিক প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে ‘গেম রিটার্নস’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘ইউনেস্কোর স্বীকৃতি বাঙালি জাতি ও ভাষার জন্য বিশাল গৌরবের’

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করায় ইউনেস্কোর প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ”ইউনেস্কোর এই স্বীকৃতি বাঙালি জাতি এবং বাংলা ভাষার জন্য এক বিশাল গৌরবের।”

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্ট্রারে’ অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় পর বুধবার প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি একথা বলেছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করায় আমি ইউনেস্কো এবং এর মহাসচিব ইরিনা বোকোভাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বাংলাদেশ এবং বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ”

এর আগে, গত সোমবার ইউনেস্কোর মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভা প্যারিসে সংস্থার সদরদফতরে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি অন্তর্ভুক্তির সিদ্ধান্ত ঘোষণা দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ”বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ ২৩ বছর পাকস্তানি শাসকদের নিপীড়ন এবং বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াইড়ের পর ১৯৭০ সালে দেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাতীয় নির্বাচনে সমগ্র পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকস্তানি শাসকগোষ্ঠী গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করে। তারা উল্টো বাঙালিদের উপর অত্যাচার নিপীড়ন শুরু করে। ”

”এ প্রেক্ষাপটে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে এক জনসভার ডাক দেন। সেদিনের জনসমুদ্রে তিনি বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা দেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, জয় বাংলা।
’ বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণই ছিল প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা। ”

বঙ্গবন্ধুকন্যা আরও বলেন, এ ভাষণে বাঙালিদের প্রতি পাকিস্তানি শোষকগোষ্ঠীর হত্যা-নিপীড়ন-নির্যাতনের চিত্র মূর্ত হয়ে উঠে। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের অভ্যূদয়ের আবশ্যকতা ও আকাক্সক্ষা ছিল এ ভাষণের মূল লক্ষ্য। স্বাধীনতা সংগ্রামের চূড়ান্তপর্বে ৭ মার্চের এই ভাষণ গোটা জাতিকে ঔপনিবেশিক পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালির বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম ও সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতার ৭ মার্চের ভাষণে দিক-নির্দেশনাই ছিল সে সময়ের বজ্রকঠিন জাতীয় ঐক্যের মূলমন্ত্র, যার আবেদন আজও অম্লান। প্রতিনিয়ত এ ভাষণ তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে এবং অনাদিকাল ধরে অনুপ্রাণিত করে যেতে থাকবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
৪৪ তম জন্মদিন পালন করছেন ঐশ্বরিয়া

আজ ৪৪তম জন্মদিন পালন করছেন বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। এ বছরেই ঐশ্বরিয়ার বাবা কৃষ্ণা রাই মারা গেছেন।
তাই ঝমকালো পার্টির আযোজন করা হয়নি। জন্মদিনের ঘরোয়া আয়োজনে শুধু বচ্চন পরিবারের সদস্যরাই থাকছেন।

প্রতিদিনের মতো আজও মেয়েকে স্কুলে নিয়ে গেছেন ঐশ্বরিয়া। এরপর বান্দ্রায় মা বিন্দা রাইয়ের এপার্টমেন্টে যান। সেখানে মা-মেয়ে কিছু সময় কাটিয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় স্বামী অভিষেক বচ্চন ও একমাত্র কন্যা আরাধ্যাকে নিয়ে কেক কাটবেন। রাতে ডিনারের আয়োজন করা হয়েছে।

স্থপতি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে স্থাপত্যশিল্প বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেছিলেন ঐশ্বরিয়া। কিন্তু মডেলিংয়ের প্রতি আগ্রহ থাকার কারণে এবং বিশ্বসুন্দরী খেতাব জেতার পর পড়াশোনায় আর সময় দিতে পারেননি তিনি।
ছেড়ে দিয়েছিলেন স্থাপত্যবিদ্যা। বলিউডে সফলতা অর্জন করার পর ২০০৭ সালে তিনি বিয়ে করেন অভিনেতা অভিষেক বচ্চনকে। সূত্র : এনডিটিভি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
হাতকড়া পরা যুবতীর অন্তর্বাস খুলে নিয়ে ধর্ষণ করলো পুলিশের গোয়েন্দা

হাতকড়া পরা ১৮ বছর বয়সী এক যুবতী। তাকে তোলা হয়েছে পুলিশ ভ্যানে। এর পিছনের অংশে বসানো হয়েছে তাকে। সেই অংশে উঠে যায় নিউ ইয়র্ক পুলিশ বিভাগের দুই গোয়েন্দা কর্মকর্তা এডি মার্টিন (৩৭) ও রিচার্ড হল (৩৩)। তাদের কুনজর পড়ে ওই যুবতীর দিকে। রক্ষক হয়ে তারা ভক্ষকে পরিণত হয়।

হাতকড়া পরা ওই যুবতীকে দু’জনে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। গত মাসে এ ঘটনা ঘটে নিউ ইয়র্কের কোনি দ্বীপে। কিংস কাউন্টি ডিস্ট্রিক্ট এটর্নি অফিস থেকে বলা হয়েছে এসব কথা। অভিযুক্ত দুই ধর্ষক ব্রুকলিন সাউথ নারকোটিকস ইউনিটে দায়িত্বরত ছিল। তাদের বিরুদ্ধে সোমবার মোট ৫০টি অভিযোগ গঠন করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে সরাসরি ধর্ষণ, যৌন হয়রানি, অপহরণ সহ অনেক বিষয়। তবে অভিযুক্তরা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। আদালত দুই লাখ ৫০ হাজার ডলারের জামিনে মুক্তি দিয়েছে মার্টিনকে। রিচার্ড হলকে জামিন দিয়েছে দেড় লাখ ডলারে। আদালতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রতি জনকে ২৫ বছর করে কারাদ- দেয়া হতে পারে। নিউ ইয়র্ক পুলিশ বিভাগ বলছে, বর্তমানে বেতনহীন অবস্থায় তাদেরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। কিংস কাউন্টির ভারপ্রাপ্ত এটর্নি এরিক গঞ্জালেস বলেছেন, অভিযোগই বলে দেয় তারা কিভাবে জন আস্থার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। এটা ধারণাতীত বিষয় যে, নিউ ইয়র্ক পুলিশের দু’জন গোয়েন্দা এমন গর্হিত অপরাধে জড়িত হবে। তারা তো সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা ও তাদের সেবা দিতে শপথ নিয়েছিল। তারা ওই যুবতীকে ধর্ষণ করে সেই শপথ ভঙ্গ করেছে। উচিত ছিল তাদের তত্ত্বাবধানে থাকা ওই যুবতীর নিরাপত্তা ও সম্ভ্রম রক্ষা করা। বাদীপক্ষের আইনজীবী মাইকেল ডেভিড বলেছেন, ওই দু’জন অফিসারের বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধের অভিযোগ এটা। অপেক্ষাকৃত লঘু অর্থের বিনিময়ে তাদেরকে জামিন দেয়ার সমালোচনা করেন তিনি।  তিনি বলেছেন, ওই ঘটনার পর থেকে ধর্ষিতা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তিনি হতাশায় ডুবে আছেন। ধর্ষিতা ওই যুবতী একটি হাই স্কুল থেকে গ্রাজুয়েশন করেছেন। তিনি কলেজে পড়াশোনা করার জন্য পরিকল্পনা করছিলেন। কিন্তু ধর্ষিতা হওয়ার পর তার সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যাচ্ছে। এ নিয়ে আদালতে প্রসিকিউিটরদের সঙ্গে এটর্নি জেনারেলের অফিসের কর্মকর্তারা যোগ দেন। তারা পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার ও ধর্ষণের জন্য তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। অভিযোগে বলা হয়, ১৫ই সেপ্টেম্বর একটি পুলিশ ভ্যানে ওই যুবতীকে ধর্ষণ করে মার্টিন ও হল। এ সময় তারা সাদা পোশাকে ছিল। তারা কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়েই পোস্ট বা অফিস ত্যাগ করেছিল। এরপর গাড়ি চালিয়ে চলে যায় ব্রুকলিনে কালভার্ট ভক্স পার্কে। ওই এলাকায় দু’জন পুরুষ আরোহী সহ ১৮ বছর বয়সী ওই যুবতী একটি প্রাইভেট কার চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তারা তাদেরকে থামায়। গাড়ি থেকে নামায় তাদেরকে। এরপর ওই যুবতীকে তার পোশাক খুলতে বাধ্য করে। এমনকি শরীরের উপরের অংশের অন্তর্বাস খুলে পুরো উদোম হতে বাধ্য করে। তিনি কিছু লুকোচ্ছেন না এটা নিশ্চিত হতে পুলিশ এটা করে। এ সময় মাদকের অভিযোগে ওই যুবতীকে গ্রেপ্তার করে তার হাতে হাতকড়া পরিয়ে দেয়। পুরুষ দু’আরোহীকে ঘটনাস্থল ত্যাগ করার নির্দেশ দেয়। তারা চলে যাওয়ার পর ওই যুবতীকে তারা তুলে নেয় পুলিশ ভ্যানে। এ সময় গোয়েন্দা কর্মকর্তা মার্টিন তাকে বলে সে ও হল দু’জনেই ভীষণ ‘ক্ষুধার্ত’। যদি ওই যুবতী তাদের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান তাহলে তাকে ছেড়ে দেবে তারা। এ সময় হাতকড়া পরা ওই যুবতীকে প্রথমে ধর্ষণ করে মার্টিন। এ সময় গাড়ি চালাতে থাকে রিচার্ড হল। আয়নায় প্রত্যক্ষ করে সেই দৃশ্য। ৪ মাইল দূরত্বে গিয়ে গাড়িটি থামানো হয় বে রিজ এলাকায়। সেখানে মার্টিন নেমে গিয়ে বসে চালকের আসনে। যুবতীর কাছে উঠে যায় রিচার্ড হল। সে ওই যুবতীর সঙ্গে অশালীন যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। এ সময় গাড়িটি পিছন দিকে ছুটতে থাকে। তারা এক পর্যায়ে তাকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়। হুমকি দেয় মুখ না খুলতে। এরপর ওই ধর্ষিতা ছুটে যান মেইমোনাইড মেডিকেল সেন্টারে। সেকানে যৌন নির্যাতন বিষয়ক কিছু পরীক্ষা করান। পরীক্ষা করানো হয় ডিএনএ। তার সঙ্গে ওই দুই গোয়েন্দার ডিএনএ মিলে গেছে। অন্যদিকে ভিডিও নজরদারিতে দেখা যায়, স্থানীয় সময় রাত পৌনে নয়টার দিকে ওই যুবতীকে নামিয়ে দেয়া হচ্ছে পুলিশ ভ্যান থেকে। এ বিষয়ে মার্টিনের আইনজীবী মার্ক বেডরো বলেছেন, যেহেতু অভিযুক্তরা পুলিশ কর্মকর্তা তাই আমরা অভিযোগ অস্বীকার করছি। আমরা অভিযোগ অস্বীকার করছি যে, ওই যুবতীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়েছিল। বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করবে না। আসলে ধর্ষণ বা যৌন হয়রানির কোনো ঘটনা ঘটেনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের হাস্যকর অভিযোগ

রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তন নিয়ে ঢাকার বিরুদ্ধে এবার হাস্যকর ও গুরুতর এক অভিযোগ করেছে মিয়ানমার। তারা বলেছে, রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো নিয়ে বাংলাদেশ বিলম্ব করছে। আন্তর্জাতিক সাহায্য হিসেবে মাল্টি-মিলিয়ন ডলার বা শত শত কোটি ডলার সহায়তা না পাওয়া পর্যন্ত ঢাকা এ প্রক্রিয়া থামিয়ে রাখবে বলে আশঙ্কা করছে মিয়ানমার। দেশটির মূল নেত্রী অং সান সুচির মুখপাত্র জাওয়া হতাই এ অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেছেন,  এর আগে সম্পাদিত দু’দেশের মধ্যে চুক্তির অধীনে মিয়ানমার ‘শরণার্থীদের’ ফেরত নেয়ার প্রক্রিয়া যেকোনো সময় শুরু করতে প্রস্তুত। তবে এখনও বাংলাদেশ সেসব টার্ম বা শর্ত মেনে নিতে সম্মত হয় নি।

এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এখানে উল্লেখ্য, নিজ দেশে নৃশংস নির্যাতন করে রোহিঙ্গাদের জোরপূর্বক দেশ থেকে বিতাড়িত করে তারাই এখন হাস্যকর এ অভিযোগ করছে। বাংলাদেশ আন্তরিকতার সঙ্গে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান চায়। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সমর্থন করছে বাংলাদেশকে। কিন্তু উল্টো বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই অভিযোগ উত্থাপন করছে মিয়ানমার। ২৫ শে আগস্ট আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মির (আরসা) চালানো হামলার জবাবে সেনাবাহিনী ও অন্য নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বাহিনী ক্লিয়ারেন্স অপারেশন্স চালাচ্ছে। এ সময়ে রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে বসবাসরত রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নৃশংস নির্যাতন করে তারা। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যে অকথ্য নির্যাতন চালায় তার অনেকটাই উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। তাতে দেখা যায়, যুবতীদেরকে একেবারে বিবস্ত্র করে তাদের হাত, পা কেটে দেয়া হচ্ছে কুপিয়ে কুপিয়ে। এরপর গলায় অস্ত্র ঠেকিয়ে কেটে শিরñেদ করা হচ্ছে। বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা সাক্ষ্য দিয়েছেন, অনেক যুবতীকে ধর্ষণের পর তাদের স্তন কেটে নিয়েছে সেনাবাহিনী। পিতার সামনে মেয়েকে, সন্তানের সামনে মাকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে পুরুষদের। রক্তের এক হোলি উৎসব যেন শুরু হয় রাখাইনে। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে জোরপূর্বক বাস্তচ্যুত করা হয় রোহিঙ্গাদের। এসব বিষয়ে বিদেশী বিভিন্ন দেশ, জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলো সাক্ষ্য দিলেও মিয়ানমারের নীতিনির্ধারকরা, ‘বিবেকবান’ রাজনীতিকরা নিন্দা পর্যন্ত করেন নি। নির্যাতিত রোহিঙ্গারা যখন শুধু জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন তখন তাদেরকে ঠাঁই দিয়েছে বাংলাদেশ। এখন সেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই উল্টো অভিযোগ দাঁড় করাচ্ছে তারা। এটা হাস্যকর ছাড়া আর কি!

নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন কমপক্ষে ৬ লাখ রোহিঙ্গা। এ ঘটনাকে জাতিসংঘ জাতি নিধন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। বিশ্ব নিন্দায় জর্জরিত হচ্ছেন অং সান সুচি। তাকে দেয়া সম্মানজনক পদক, সম্মাননা কেড়ে নিচ্ছে বা নিয়েছে বৃটেনের একাধিক প্রতিষ্ঠান। কূটনৈতিক চাপ তীব্র হয়েছে মিয়ানমারের ওপর। এ অবস্থায় সম্প্রতি বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মিয়ানমার সফর করেন। তিনি সাক্ষাত করেন অং সান সুচি ও সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে। বলা হয়, মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে রাজি হয়েছে। দু’দেশ এ জন্য জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের মাধ্যমে এ লক্ষ্যে কাজ করবে। তবে মিয়ানমারের দ্য ইরাবতী এক রিপোর্টে বলেছে, মিয়ানমারের সঙ্গে ঢাকার আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। পরে আরেক রিপোর্টে বলা হয়, এর আগে দু’দেশের মধ্যে সম্পাদিত রোহিঙ্গা ফেরত নেয়া সংক্রান্ত চুক্তির কিছু অংশের সংশোধন চায় বাংলাদেশ। মিয়ানমারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সাফ জানিয়ে দেয়া হয়েছে, ওই চুক্তির মূল চারটি মূলনীতিতে হাত দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ নিয়ে আলোচনা চলছে দু’দেশের মধ্যে। মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচির অফিস সংক্রান্ত মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক জাও হতাই মঙ্গলবার এ বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে বলেন, আমরা তো (শরণার্থীদের ফেরত নেয়ার) প্রক্রিয়া শুরু করতে প্রস্তুত। কিন্তা অন্যপক্ষ (বাংলাদেশ) তা এখনও মেনে নিচ্ছে না। এতে (শরণার্থী) ফেরত নেয়ার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। এটা এক্ষেত্রে এক নম্বর ফ্যাক্ট। মিয়ানমার সফরে যাওয়া বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালের সঙ্গে আলোচার পর মিয়ানমারের রাজধানী ন্যাপিডতে গত সপ্তাহে সীমান্ত বিষয়ক একটি সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু পুরনো চুক্তিটি পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে কোনো অগ্রগতি হয় নি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে অর্থ তোলার জন্য বিলম্ব করছে বলে মন্তব্য করেন জাওয়া হতাই। মিয়ানমারের মতে, রোহিঙ্গাদের জন্য বিশাল আকারের শরণার্থী শিবির তৈরি করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আদায় করতে চায় বাংলাদেশ। বুধবার মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত পত্রিকা গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমারের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত একটি রিপোর্টে জাওয়া হতাইকে উদ্ধৃত করা হয়েছে। এতে তিনি বলেছেন, এখন পর্যন্ত তারা (বাংলাদেশ) এ খাতে পেয়েছে ৪০ কোটি ডলার। তাদের এই বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রাপ্তিতে আমরা তো শঙ্কিত। শঙ্কিত এ কারণে যে, এ জন্যই শরণার্থীদের ফেরত পাঠানোর কার্যক্রম বিলম্বিত করা হচ্ছে। তারা (বাংলাদেশ) আন্তর্জাতিক মহল থেকে ভর্তুকি পেয়েছে। আমরা শঙ্কিত, (শরণার্থীদের) ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে তারা (বাংলাদেশ) আবার নতুন করে কিছু বিবেচনা করতে বলতে পারে।

ওদিকে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সরকার একটি বিবৃতি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহের আলোচনায় বাংলাদেশের মন্ত্রী ১০ দফা তুলে ধরেছেন। তাতে সম্মত হয় নি মিয়ানমার। এর মধ্যে রয়েছে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে গঠিত এডভাইজরি কমিশন অন রাখাইন স্টেট-এর সুপারিশের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন। শরণার্থীদের মিয়ানমারে ফেরার ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতার জন্য এর বাস্তবায়ন দাবি করা হয়েছে। শুক্রবার বাংলাদেশের সাংবাদিকদের কাছে মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, দু’দেশ জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠনে সক্ষম হচ্ছে না। আগামী ৩০ শে নভেম্বর মিয়ানমার সফরে যাবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। সে সময় এ বিষয়ে ঐক্যমত হতে পারে।

উল্লেখ্য, মিয়ানমার এরই মধ্যে সাফ জানিয়ে দিয়েছে মিয়ানমারে বসবাস করতেন যেসব রোহিঙ্গা এমনটা প্রমাণ করতে পারবেন তাদেরকে গ্রহণ করবে মিয়ানমার সরকার। এ বিষয়ে জাওয়া হতাই বলেছেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ‘শরণার্থীদের’ (রোহিঙ্গা)  একটি তালিকার জন্য অপেক্ষা করছে মিয়ানমা

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটা ঈদগা বাজারে ভারী বালুরট্রাক বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

দেবহাটা ব্যুরো : দেবহাটায় ঈদগাহ বাজারে ভারী বালুরট্রাক বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সখিপুর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে বুধবার সকাল ১০টায় দেবহাটার ঈদগাহ বাজারে উক্ত মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে সখিপুর ইউপি চেয়রম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ফারুক হোসেন রতনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ্ব আব্দুল গনি। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, যুগ্ন-সম্পাদক আনারুল হক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম খোকন, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান সবুজ, ইউপি সদস্য নির্মল কুমার মন্ডল। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু বিজয় ঘোষ, শ্রমিকলীগের সভাপতি আবু তাহের, তাঁতিলীগের সাধারণ সম্পাদক আকবর আলী, মুক্তিযোদ্ধা সাবুর আলী, বাবুর আলী, আব্দুল মান্নান, সাবেক ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি হারুন অর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ আনোয়ার মিলন, উপজেলা জাতীয়পার্টির যুগ্ন-সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু, ইউপি সদস্য, আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নের্তৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষ। এসময় বক্তরা বলেন, সখিপুর মোড় হতে দেবহাটা উপজেলা গামী প্রধান সড়ক যেটি ভারী বালুরট্রাকের কারণে চলাচলের অনুপোযোগী হতে বসেছে। সরকারের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য একটি মহল চলাচলের একমাত্র সড়কটি নষ্ট করছে দাবী করে বক্তরা দ্রুত ভারী বালুরট্রাক বন্ধে করে সড়কটি সংস্কার করার অনুরোধ জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest