সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনির আনুলিয়া ও কাপসন্ডায় সড়ক নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগবাঁশদহে স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়াকেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতাদের বিরুদ্ধে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্য প্রচার’: সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদলের নিন্দাসাতক্ষীরার আপন প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট এ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেমুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগাঁথা দেবহাটা মুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভাআশাশুনি বকচরে মানবতার আলোর শীতবস্ত্র বিতরণসাতক্ষীরায় ৩৪তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস পালনসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ছাত্রদলের দোয়াফেসবুক পোস্ট মুছে ফেলাকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা সরকারি বালক বিদ্যালয়ে সংঘর্ষতালায় যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের পর তরুণীকে হত্যার অভিযোগ

সাতক্ষীরায় আন্তঃজেলা মোবাইল চোর সিন্ডিকেটের মূল হোতা আরিফসহ আটক ২

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশের অভিযানে আন্তঃজেলা মোবাইল চোর সিন্ডিকেটের মূল হোতা আরিফ (২৮) ও সহযোগী আব্দুল মজিদ (৪৮)-কে ২৭ টি নতুন মোবাইল ফোনসহ আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভোর ৫টায় যশোরের চৌগাছা এলাকায় আরিফের শ্বশুর অজিউল্লাহর বাড়ি থেকে মোবাইল ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে তাকে ২৬ টি মোবাইল সহ আটক করা হয়। পরে আরিফের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী একই এলাকা থেকে যশোর জেল রোড এলাকার মৃত আব্দুর রহিম বক্সের পুত্র আব্দুল মজিদকে আরো একটি মোবাইলসহ আটক করে পুলিশ। আরিফ যশোরের রাম নগর রাজারহাট এলাকার আবুল কালামের পুত্র এবং যশোর, খুলনা ও সাতক্ষীরা এলাকার মোবাইল চোর সিন্ডিকেটের মূল হোতা। উল্লেখ্য, গত ৮ নভেম্বর সাতক্ষীরার মোবাইল প্লাস শো রুমের মার্কেটিং অফিসার সিম্পোনি ব্র্যান্ডে এক কার্টুন মোবাইল শো রুম থেকে বের করে ভ্যান ডাকতে যায় পথিমধ্যে কার্টুনটি চুরি হয়ে যায়। এঘটনায় মোবাইল প্লাসের স্বত্বাধিকারী জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর তাজুল ইসলাম রিপন মোবাইল ফোন গুলোর আইএমই নাম্বার উল্লেখ্য করে একটি সাধারণ ডায়েরি করে। সে সূত্র ধরে, ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে সাতক্ষীরা সদর থানার এসআই মিরাজ আহমেদ ও এএসআই এর নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
৭ মাস ধরে ২ কিশোর নিখোঁজ, ১৬ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

সাত মাস ধরে নিখোঁজ কিশোর সাঈদ (১৭) ও তার বন্ধু শাওন। যশোরের বাসিন্দা ওই দুই কিশোর গত ৫ এপ্রিল পৌর পার্কে ঘুরতে যায়। সাঈদের মা হিরা খাতুনের দাবি, পুলিশের গাড়িতে করে ওই দুজনকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পর থেকে তাদের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

মঙ্গলবার যশোর কোতোয়ালি থানার ১৬ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে যশোরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিমের আমলি আদালতে মামলা করেছেন হিরা খাতুন। তিনি অভিযোগ করেন, অপহরণের পর টাকা দাবি এবং টাকা না পেয়ে বিবাদীরা তাঁর ছেলেকে গুম করেছেন। বিচারক শাহীনুর রহমান এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দিয়েছেন।

হিরা খাতুন যশোর শহরের শংকরপুর এলাকার বাসিন্দা। মামলার আরজিতে তিনি উল্লেখ করেন, ‘গত ৫ এপ্রিল সকাল ১০টার দিকে তার একমাত্র ছেলে সাইদ ও তার বন্ধু শাওন শহরের পৌর পার্কে বেড়াতে যায়। ওই দিন বেলা ১২টার দিকে সাব্বির হোসেন নামে এক যুবক তাঁকে মোবাইল ফোনে জানায় যে পুলিশ সাইদ ও শাওনকে আটক করেছে। ওই সময়ই তিনি পৌর পার্কে যান এবং দেখতে পান যে সাইদ ও শাওনকে পুলিশ গাড়িতে করে নিয়ে যাচ্ছে। এ সময় তিনি দৌড়ে গাড়ির কাছে গিয়ে পুলিশের কাছে আটকের কারণ জানতে চাইলে তারা তাঁকে থানায় গিয়ে কথা বলতে বলেন। পরে থানার সামনে গিয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত বসে থাকলেও তাঁকে থানায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। সন্ধ্যা ৭টার দিকে দুই পুলিশ সদস্য তাঁকে ডেকে ছেলেকে ছাড়ানোর জন্য দুই লাখ টাকা দাবি করেন। এরপর ৭ এপ্রিল তিনি পত্রিকা মারফত জানতে পারেন যে, তাঁর ছেলে সাইদ ও শাওন পুলিশের কাছ থেকে পালিয়ে গেছে। তিনি থানায় গিয়ে এ বিষয়ে কিছু জানতে পারেননি। পরে আদালতে গিয়ে জানতে পারেন যে পুলিশ আদালতে একটা মামলা করেছে। ওই মামলায় তাঁর ছেলে ও শাওন পালিয়ে গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর তাঁর ছেলের সন্ধানে তিনি বারবার পুলিশের কাছে গেলেও তাঁর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়।’

একপর্যায়ে ছেলের সন্ধান চেয়ে হিরা খাতুন গত ৩০ মে যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তাঁর ছেলে ও ছেলের বন্ধুর কোনো খোঁজ মেলেনি। দুই লাখ টাকা ঘুষ না পেয়ে আসামিরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর ছেলে ও ছেলের বন্ধুকে পরিকল্পিতভাবে অপহরণ ও তাদের লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে বলে সন্দেহ করছেন তিনি। হিরা খাতুন জানান, ওই কারণেই আদালতে মামলা করছেন তিনি।

মামলার আসামিরা হচ্ছেন যশোর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এইচ এম শহিদুল ইসলাম, আমির হোসেন ও হাসানুর রহমান, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) রাজন গাজী, সেলিম মুন্সি, বিপ্লব হোসেন ও সেলিম আহম্মেদ, কনস্টেবল আরিফুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম, মো. রমজান, হাবিবুর রহমান, আবু বক্কার, মিজান শেখ, মাহমুদুর রহমান, রাজিবুল ইসলাম ও টোকন হোসেন।

বাদীর আইনজীবী অজিত কুমার দাস বলেন, ‘বাদীর অভিযোগ আদালত গ্রহণ করে তা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।’

পুলিশের বিরুদ্ধে মামলার ব্যাপারে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাদীর অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও কাল্পনিক। একটি কুচক্রী মহল পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্যই এ মামলা করেছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মহাবিপদের মুখোমুখি মানবসভ্যতা, জানালেন ১৫ হাজার বিজ্ঞানী

মহাবিপদের মুখোমুখি রয়েছে মানবসভ্যতা। এখনই ব্যবস্থা না নিলে ঘটে যেতে পারে অকল্পনীয় কোনো বিপর্যয়। এক খোলা চিঠির মাধ্যমে এই সতর্কবার্তা দিয়েছেন সারা বিশ্বের ১৫ হাজারের বেশি বিজ্ঞানী।

সম্প্রতি ইউনিয়ন অব কনসার্নড সায়েন্টিস্টসের পক্ষ থেকে প্রকাশিত ওই খোলা চিঠিতে জানানো হয়, শুরু থেকে পৃথিবীর পরিবেশকে বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে আসছে মানুষ। এভাবে নিজের অস্তিত্বকেই ধীরে ধীরে সংকটের মুখে ফেলেছে মানবসভ্যতা। তবে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে হুমকির মুখে রয়েছে তারা।

খোলা চিঠিটিতে বিশ্বের ১৮৪ দেশের ১৫ হাজার ৩৬৪ জন বিজ্ঞানী স্বাক্ষর করেন। চিঠিটিতে ২৫ বছরের পুরোনো এক হাজার ৭০০ বিজ্ঞানীর স্বাক্ষরও রয়েছে। তবে ১৯৯২ সালের চেয়ে মানবসভ্যতা বর্তমানে অনেক বেশি সংকটের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আর এই সংকট যদি এখনই মোকাবিলা না করা হয়, তাহলে অকল্পনীয় দুর্ভোগ অপেক্ষা করছে সামনে।

বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী ‘বায়োসায়েন্সে’ উইলিয়াম রিপল নামের এক মার্কিন বিজ্ঞানী বলেন, ‘মানবসভ্যতাকে এবার দ্বিতীয়বারের মতো নোটিশ দিলাম… আমরা ভৌগোলিক ও জনসংখ্যার বিবেচনায় প্রাকৃতিক সম্পদের অসম ব্যবহারে লাগাম না টানতে পারায় নিজেদের ভবিষ্যৎকেই বিপদগ্রস্ত করছি। এ ছাড়া জনসংখ্যার লাগামছাড়া বৃদ্ধি পরিবেশগত ও সামাজিক হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এসব বিষয়কে গুরুত্বের সঙ্গে আমলে না আনার জন্য বিভিন্ন দেশের সরকার, গণমাধ্যম ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে দায়ী করা হয়। এ ছাড়া এই সতর্কতা মোটেও খাটো করে দেখা যাবে না বলে উল্লেখ করেন রিপল। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীদের এই খোলা চিঠির ফলে মানুষ আরো সচেতন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

গত ২৫ বছরে পৃথিবীতে অনেক পরিবর্তন এসেছে, যা শঙ্কার মধ্যে ফেলেছে মানবসভ্যতাকে। বিজ্ঞানীরা এমন কতগুলো পরিবর্তন তুলে ধরেছেন তাঁদের খোলা চিঠিতে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-

১. সারা পৃথিবীতে মাথাপিছু পানযোগ্য পানির পরিমাণ ২৬ শতাংশ কমেছে।

২. মহাসাগরগুলোতে ‘মৃত অঞ্চলের’ পরিমাণ ৭৫ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অঞ্চলগুলোতে দূষণ ও অক্সিজেনের অভাবের কারণে কোনো প্রাণী বেঁচে থাকতে পারে না।

৩. গত ২৫ বছরে সারা বিশ্বে ৩০ কোটি একর বনাঞ্চল ধ্বংস হয়েছে।

৪. সারা বিশ্বজুড়ে কার্বন নির্গমন ও তাপমাত্রা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

৫. ১৯৯২ সালের পর থেকে জনসংখ্যা ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

৬. সামগ্রিকভাবে স্তন্যপায়ী, সরীসৃপ, উভচর, পাখি ও মাছের সংখ্যা ২৯ শতাংশ কমে গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রংপুরে হিন্দুদের বাড়ি ঘরে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটকারীদের বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ রংপুর সদরের ঠাকুরপাড়ায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি ঘরে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটকারিদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবীতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন কর্মসুচি পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৪ টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ, পূজা উদযাবন পরিষদ ও জেলা মন্দির সমিতি এ মানববন্ধন কর্মসুচির আয়োজন করে।
জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি গোষ্ঠ বিহারি মন্ডলের সভাপতিত্বে উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সাধারন সম্পাদক স্বপন কুমার শীল, উন্নয়ন কর্মী মাধব দত্ত, অরুণ কুমার ঘোষ ও শিবপদ গাইন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দেশে একের পর এক সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন করা হলেও সরকার ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন রকম সহযোগিতা পাচ্ছে না সংখ্যালঘুরা। নাম মাত্র কমিটি করে দায় এড়াচ্ছে প্রশাসন। আসল অপরাধিরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। বক্তরা অবিলম্বে রংপুরে হিন্দু সম্প্রাদায়ের বাড়ি ঘরে অগ্নিসংযোগ ও হামলাকারিদের গ্রেফতারসহ দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দক্ষিণ কাটিয়া প্রাইমারি স্কুলে মিড ডে মিল ও মা সমাবেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা শহরের দক্ষিণ কাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘মিড ডে মিল’ ২০১৭ ও মা সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে বিদ্যালয়ের কার্যকরী কমিটি’র সহযোগিতায় শিক্ষকম-লীর নিজস্ব অর্থায়নে শিক্ষার্থীদের জন্য এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিদ্যালয়ের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির ৭০ জন শিক্ষার্থীর জন্য দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ অহিদুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। এসময় জেলা প্রশাসক তার বক্তব্যে বলেন, ‘প্রত্যেক শিশু যাতে স্কুলে খাবার এনে খায়, সে অভ্যাস গড়ে তোলার লক্ষ্যেই এ ‘মিড ডে মিল’ কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়েছে। এতে শিশুরা বিদ্যালয় মুখী হয়ে খাবারের প্রতি আগ্রহের সৃষ্টি হবে।’ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ঝড়ে পড়া রোধে মিড ডে মিল অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। তিনি অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ভাল ছাত্র-ছাত্রী তৈরী করা শুধু শিক্ষকের একার দায়িত্ব নয়। মায়েদেরকে বেশি ভূমিকা রাখতে হবে তারা ঠিকমত স্কুলে আসছে কিনা তা নিয়মিত তদারকী করতে হবে। তিনি আরো বলেন, এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সানজিদা শাহনাজ সোমা সদর উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। তাই তারই হাত ধরে বিদ্যালয়টি সাফল্যের সাথে আরো এগিয়ে যাবে বলে আমরা আশা করি। আলোচনা সভা শেষে তিনি কোমলমতি শিশুদের প্লেটে খাবার পরিবেশনের মধ্য দিয়ে মিড ডে মিল কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এসময় উপস্থিত প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এবং শিক্ষকদের নিজস্ব অর্থায়ণে এ খাবার দেয়া হয়। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা অফিসার মো. মহিউদ্দিন, সহকারী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার গৌরাঙ্গ গাইন, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা মীর মোশারফ হোসেন মন্টু, জেলা যুবলীগ নেতা মীর মহিতুল আলম মহি, সাবেক যুবলীগের সভাপতি শেখ জুলফিকার রহমান উজ্জল প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ কাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সামছুন্নাহার, সহকারি শিক্ষক নিলুফা ইয়াসমিন, হাফিজা খাতুন, ফারজানা বানু হোসনে আরা প্রমুখ। এসময় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সানজিদা শাহনাজ সোমা ‘মিড ডে মিল’ এবং বিদ্যালয়ের ক্লাসরুমসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অতিথিদেরকে ঘুরিয়ে দেখান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ ও হাইজেনিক সচেতনতায় ব্রহ্মরাজপুর গার্লস হাইস্কুলে আলোচনা সভা

ব্রহ্মরাজপুর ডিবি গার্লস হাইস্কুলে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ ও বয়ো:সন্ধিকালীন হাইজেনিক সমস্যায় করণীয় বিষয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । মঙ্গলবার স্কুলের হলরুমে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর হোসেন সজল। বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহিদুর রহমান, স্কুলের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছোবহান। স্কুলের প্রধান শিক্ষক এমাদুল ইসলাম দুলুর সভাপতিত্বে ও সহকারি শিক্ষক এসএম শহীদুল ইসলামের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্কুলের সহকারি প্রধান শিক্ষক অনুজিৎ কুমার মন্ডল, ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স’র শরিফুল ইসলাম, সহকারি শিক্ষক হাফিজুল ইসলাম, দেবব্রত ঘোষ, শিক্ষার্থী সুমাইয়া সুলতানা আখি, শিমলা বিশ্বাস, জাকিয়া সুলতানা প্রমুন। আলোচনা সভা শেষে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একটি করে সাবান ও ন্যাপকিন প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ। সদর উপজেলা নারী উন্নয়ন ফোরাম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
থানাতে নারী সহকর্মীকে দিয়ে পুলিশ অফিসারের মাসাজ ভিডিও ভাইরাল

থানাতে নারী সহকর্মীকে দিয়ে মাসাজ করাচ্ছেন পুলিশ অফিসার! ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যে। আর এ ঘটনার ভিডিও ইতোমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছে নেট দুনিয়ায়।

বেঞ্চের ওপর গেঞ্জি পরে উপুর হয়ে শুয়ে রয়েছেন এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর। আর তাঁকে মাসাজ করছেন উর্দি পরা এক নারী পুলিশকর্মী। আর মাসাজের পুরো আরাম নিচ্ছেন ওই এএসআই। থানার মধ্যেই দৃশ্যত মাসাজ পার্লার খুলে বসেছেন তারা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তেলেঙ্গানার জোগুলাম্বা গাদওয়াল জেলার এক পুলিশ স্টেশনের অভিযুক্ত ওই এএসআইয়ের নাম হাসান। জেলা সদর দফতরে আর্মড রিজার্ভ ইউনিটে কর্তব্যরত তিনি। অভিযোগ, পুরুষ ব্যারাকের বেঞ্চে শুয়ে এক মহিলা হোম গার্ডকে দিয়ে মাসাজ নিচ্ছিলেন তিনি। নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ কার্যত স্বীকারও করে নিয়েছেন হাসান।

ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ সুপার।
এসপি বিজয় কুমার এবিষয়ে এএসপি ভাস্করকে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের ভিত্তিতে রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু কর্তব্যরত থাকাকালীন পুলিশের এমন আচরণে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়েই উঠেছে সমালোচনার ঝড়।

https://www.youtube.com/watch?v=6bGlULZ8N-I

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নাটকীয় ম্যাচে খুলনাকে হারালো ঢাকা

শেষ ওভারে জয়ের জন্য ঢাকা ডায়নামাইটসের দরকার ছিল ৬ রান। হাতে ৬ উইকেট।
এর মধ্যে ক্রিজে রয়েছে সেট হওয়া ব্যাটসম্যান জহুরুল ইসলাম। তার সঙ্গে রয়েছেন জাতীয় দলের বাইরে থাকা অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক হোসেন। কার্লোস ব্রাথওয়েটের প্রথম তিনটি বল থেকে কেবল একটি রান নিতে পারলেন জহুরুল। স্ট্রাইক প্রান্তে গিয়ে মোসাদ্দেকও একটির বেশি রান নিতে পারলেন না। স্ট্রাইকে আবারও জহুরুল। প্যাভিলনে তখন দেখানো হচ্ছিল হেলমেট পরা পেসার আবু হায়দার রনিকে। যেন তিনি নামতে পারলেও ম্যাচটি বের করে আনতে পারতেন।

২ বলে দারকার ৪ রান। টান টানা উত্তেজনা।
কিছুক্ষণ আগে যে ম্যাচ ছিল ঢাকার দিকে। সেই ম্যাচই এখনও খুলনার দিকে হেলে পড়েছে। তবে জয়ের জন্য একটি বলই যথেষ্ট ছিল। আর তাই কঠিন পরিস্থিতিতে কৌশলী হলেন এবার জুহুরুল। ব্রাথওয়েটের পঞ্চম বলটি একটু ফুলটস বানিয়ে স্যুইপ করলেন। ক্যাচ উঠার সম্ভাবনা জাগিয়ে তা চলে গেল সীমানার বাইরে। এক বল বাকি থাকতেই ৪ উইকেটের জয় পেল ঢাকা। আর আশা জাগিয়েও ম্যাচটা ফসকে গেলে খুলনার হাত থেকে।

এর আগে, কার্লোস ব্রাথওয়েটের ২৯ বলে ৬৪ রানের ওপর ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৫৬ রান সংগ্রহ করে খুলনা। জবাব দিতে নেমে ৪১ রানে প্রথম সারির ৫ ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ঢাকা। সেখান থেকে জহুরুল ইসলামকে সাথে নিয়ে মিরপুরে ঝড় তোলেন কাইরন পোলার্ড। ২৪ বলে ৫৫ রানে আউট হওয়ার আগে ম্যাচটিকে ঢাকার জয়ের দিকেই এগিয়ে রাখেন এই ক্যারিবীয়ান। শেষ দিকে ওই নাটকীয়তার পর ম্যাচটি ৪ উইকেটে জিতে নেয় ঢাকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest