সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি  মাদক বিক্রিকালে গ্রেফতার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি আল আমিনআশাশুনিতে যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিতসাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট নির্বাহী কমিটির নির্বাচন: ৭টি পদের বিপরীতে ২৬ টি মনোনয়নপত্র বিক্রিজুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভআশাশুনিতে স্থানীয় পর্যায়ে কর্মশালা  সাতক্ষীরা জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্নকলারোয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরা হল না কিশোর নয়নেরসাতক্ষীরায় পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনবৃত্তি উৎসবের নামে সাতক্ষীরায় চলছে কোচিং সেন্টারের রমরমা বাণিজ্য: প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা

একটি কান্দিতে-ই ৬৪৩ টি সুপারি!!

নিজস্ব প্রতিনিধি : একটি কান্দিতে-ই ৬৪৩ টি সুপারি!! সাধারণত: এমন বিরল দৃশ্য দেখা যায় না। সচারচার সুপারি গাছের একেকটি কান্দিতে ২’শ থেকে ৩’শ সুপারি হয়। কিন্তু ৬শতাধিক সুপারি তাও আবার এক কান্দিতেই।
হ্যা, উপজেলার চন্দনপুর গ্রামের ডা.আমিরুল ইসলামের বসত বাড়ির একটি সুপারি গাছের একটি কান্দিতেই এরূপ দেখা গেলো। আর সেই কান্দিসহ সুপারি দেখতে অনেকে ভিড়ও করেন, তোলেন ছবিও।
কলারোয়া উপজেলার চন্দনপুর ইউনিয়নের গয়ড়া বাজারের বিশিষ্ট পল্লী চিকিৎসক ডা.আমিরুল ইসলাম। চন্দনপুর গ্রামে আলহাজ্ব আমানত আলী মন্ডলের ছেলে তিনি। বসত বাড়ির বিভিন্ন মৌসুমী ফলের গাছ-গাছালির দেখভাল ও যতœ করেন নিজ সন্তানের মতোই। এমনই একটি সুপারী গাছের একটি মাত্র কান্দিতে সুপারি ধরেছে ৬৪৩টি। আরো কিছু সুপারি ঝরে গিয়েছে- এমনটাই জানালেন গাছটির মালিক ডা.আমিরুল ইসলাম।
তিনি জানান- ‘সাধারণত একেকটি বা প্রতিটি কান্দিতে ২শত থেকে ৩শত সুপারি ধরে। তবে একটিমাত্র কান্দিতে-ই এতগুলো সুপারি একসাথে ফলন হওয়া বিরল ও ব্যতিক্রমী। শুধু তাই নয়, অন্য গাছের সুপারির চেয়ে এই সুপারিগুলো বেশ বড় বা মোটা বা স্বাস্থ্যবান।’
সুপারি গাছের একটি ছোট ডালকে কান্দি বা খান্দি বলা হয়ে থাকে স্থানীয় ভাষায়।
শনিবার বিকেলে কান্দিসহ সুপারি গয়ড়া বাজারে নিয়ে আসলে অনেকেই তা দেখতে ভিড় করেন আমিরুল ডাক্তারের দোকানে। পরে স্থানীয় আরেক ব্যবসায়ী আকবর আলী কান্দিসহ সুপারিগুলো ক্রয় করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ধুলিহর ছাত্রলীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

ধুলিহর প্রতিনিধি : সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের উদ্যোগে শনিবার (৪ নভেম্বর) বিকালে বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ধুলিহর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হলরুমে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ আব্দুর রশিদ। প্রধান বক্তা ছিলেন সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ আহসান হাবিব লিমু। বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গণেশ চন্দ্র মন্ডল ও সদর উপজেলা আ’লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক স,ম জালাল উদ্দিন। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ফিংড়ী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হেদায়েত উল্যাহ রানা, ধুলিহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের জয়নুল আবেদীন, প্রসেনজিৎ বিশ্বাস, সাদ্দাম হোসেন, মিয়ারাজ হোসেন, সালমান, অনিক, ইমরান, ডালিম, হুমায়ন, রাসেল, সুমন, মিজানুর রহমান, সুবজ হোসেন, রুবেল, কামরুল, রুহুল আমিন নয়ন, মোস্তাকিম হোসেন, মাসুদ রানা, রমিজ, মামুন হোসেন, ইয়াছিন, রবিউল ইসলাম, আরাফাত হোসেন বাবু, সুব্রত প্রমূখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ধুলিহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাছানুর জামান। বর্ধিত সভায় অছাত্র, সংগঠন গতিশীল, ধুলিহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নিয়ে বিশেষ মহলের ষড়যন্ত্র ও উস্কানি ও আগামী সংসদ নির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকা- তুলে ধরে এলাকায় প্রচার করাসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক আলোচনা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিপিএল অভিষেকেই সিলেট সিক্সারসের জয়

লক্ষ্যমাত্রাটা খুব বড় ছিল না। ১৩৭ রান করে জেতাটা খুব কঠিন কিছু নয়। তারপরও ঢাকার অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের প্রত্যাশা নিশ্চয়ই ছিল তাঁর বোলারদের ওপর আদিল রশিদ, সাকলাইন সজীব, মোহাম্মদ শহীদ ও তিনি নিজে—বোলিং শক্তিটা তো হেলাফেলার ছিল না তাঁদের। কিন্তু ঘরের মাঠে সিলেটের দুই ওপেনার রীতিমতো অপ্রতিরোধ্যই হয়ে উঠলেন। উপুল থারাঙ্গা ও আন্দ্রে ফ্লেচারের ১২৫ রানের জুটি ম্যাচটাকে একেবারেই একপেশে বানিয়ে দিয়েছে। বিপিএলের পঞ্চম আসরের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। আর বিপিএলের অভিষেকেই বাজিমাত করল সিলেট সিক্সারস।

১৩৭ রানের লক্ষ্যে এই দুই ওপেনারের কৌশলটাও ছিল দারুণ। ব্যাটকে খড়্গ বানিয়ে কচুকাটা করেছেন ফ্লেচার। আর ধীরস্থির ব্যাটিংয়ে একটু একটু করে সাকিব-রশিদদের ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছেন থারাঙ্গা। জয় থেকে মাত্র ১২ রান দূরে থাকতে ৬৩ রান করা ফ্লেচারকে ফিরিয়েছেন লেগ স্পিনার আদিল রশিদ। সাব্বির রহমানকে নিয়ে বাকি পথ নিশ্চিন্তে পাড়ি দিয়েছেন এই লঙ্কান ব্যাটসম্যান। অপরাজিত ছিলেন ৬৯ রানে।
এর আগে স্বাগতিকদের বোলিং নৈপুণ্যে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে ঢাকা ডায়নামাইটস। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সাঙ্গাকারা আর এভিন লুইসই, যা একটু প্রতিরোধ গড়েছিলেন। ৫৪ রানের জুটি গড়ে নাসির হোসেনের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন লুইস, আউট হয়েছেন ২৬ রানে। দুই ওভার পর বল হাতে নিয়ে পথের কাঁটা হয়ে থাকা সাঙ্গাকে ৩২ রানেই থামিয়েছেন প্লাঙ্কেট। কাইরন পোলার্ডের সঙ্গে সাকিবের ২২ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছিল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু আবুল হাসানকে তুলে মারতে গিয়ে হাত থেকে ব্যাট ছুটে গিয়েছিল পোলার্ডের, বাউন্ডারিতে ক্যাচ ধরেছেন সেই নাসির হোসেনই। এরপর বাউন্ডারি বের করতে গিয়ে সাব্বিরের ক্যাচ হয়ে আউট হয়েছেন জাতীয় দলের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, করেছেন ২৩ রান।
ইনিংসে সিলেটের সেরা বোলার অধিনায়ক নাসির। ৪ ওভার বোলিং করে ২১ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন। পাওয়ার প্লেতে বোলিং করেও দিয়েছেন ১৪টি ডট বল। প্রায় একই বোলিং ফিগার প্লাঙ্কেটের। তাঁর ডট বল ১০টি, দিয়েছেন ২০ রান। ২ উইকেট নিয়েছেন আবুল হাসানও। পুরো ইনিংসে মাত্র ১২টি বাউন্ডারি হয়েছে সিলেট সিক্সারসের বিপক্ষে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে টানা ৫ দিন আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : অপহরণ করে বিয়ের নামে ভূয়া কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার শিমুলবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে(১৪) টানা ৫ দিন আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই স্কুলছাত্রী নিজেই বাদি হয়ে ৩ জনকে আসামি করে ২ নভেম্বর সাতক্ষীরা নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন, দেবহাটা থানার গোবরাখালি গ্রামের সামাদ মোল্লার ছেলে মোস্তাকিম হোসেন (২১), মোস্তাকিমের চাচা বেলায়েত মোল্লাা ও চাচাতো ভাই আব্দুর রাজ্জাক।
স্কুলছাত্রী বলেন, ‘গত ২৬ অক্টোবর বিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় মুখে রুমাল দিয়ে মুস্তাকিম ও তার সহযোগীরা আমাকে অজ্ঞান করে একটি মাইক্রোবাস যোগে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রথমে আমাকে নেওয়া হয় যশোর। সেখানে যেয়ে আমাকে এক হুজুরের কাছে নিয়ে লাল রং এর একটি কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে নেয় এবং বলে আমাদের বিয়ে হয়ে গেছে। এরপর আমি কান্নাকাটি শুরু করলে সে আমাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে যেয়ে আমাকে একটি হোটেলে রাখে। আমার উপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন।
ছাত্রীর নানা আলাউদ্দীন গাইন বলেন, ‘মেয়েটি ছোটবেলা থেকে আমার কাছে মানুষ। আমাদের কাছে থেকে সে লেখাপড়া করে। ঘটনার দিন আমরা তাকে অনেক খোজাখুজি করেছি। শেষবেশ না পেয়ে আমরা দেবহাটা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। গত ৩১ নভেম্বর আমার নাতনিকে গোবরা খালী গ্রামের দবির সানার ছেলে শফিকুলের বাড়িতে রাখে। পরবর্তীতে শফিকুল আসামীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে আমাদের বিভিন্নভাবে হুমকি-ধামকি দিয়ে বিষয়টি মীমাংসা করে নিতে বলে। গত ২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার আমার নাতনিকে আমাদের হাতে তুলে দেয়।’
তিনি আরো বলেন, ‘ছোট মেয়ে। সে কিছুই বোঝে না। তাকে ৫ দিন ধরে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে। আমার ভাগ্নে বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। পরবর্তীতে সকল ভীতি উপেক্ষা করে সাতক্ষীরা আদালতে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে ৩ জনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়েছে। এ দিকে মামলা করায় অস্ত্রসহ একাধিক মামলার আসামি শফিকুল ও তার সহযোগীরা আমাদেরকে মামলা তুলে নিতে উপর্যুপুরী হুমকি ধামকি দিচ্ছে।’
তবে শফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কারো কাছ থেকে কোন টাকা পয়সা নেয়নি এবং কোন প্রকার হুমকি ধামকি দিচ্ছি না।’
এ ব্যাপারে দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী কামাল হোসেন বলেন, ‘একটি মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে এমন অভিযোগে একটি সাধারণ ডায়েরি হয়েছিলো। পরবর্তীতে মেয়ের বয়স কম থাকায় তাকে তার পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আমার কাছে কেউ কোন লিখিত অভিযোগ দেয় নি।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফের কাঁদলেন অপু বিশ্বাস

ঢাকাই ছবির এই সময়ের ‘সুপারস্টার’ শাকিব খানের সঙ্গে তার বিয়ে ও ভালোবাসার সব কষ্ট একাকী বয়ে বেড়াচ্ছেন স্ত্রী অপু বিশ্বাস। জনপ্রিয় এই নায়িকা এটাও অনুভব করেন, শাকিবও ভালো নেই। কষ্টটা বরং শাকিবেরই বেশি। অপু তো দিন শেষে তবু কাছে পাচ্ছেন ছেলে জয়কে, শাকিব তো তাও পাচ্ছেন না; একাকিত্বই তার সঙ্গী এখন। আর এটা ভেবেও কষ্ট হয় অপুর। একই সঙ্গে নিয়তিকে মেনে নিয়ে শাকিব-পত্নী সবকিছু ছেড়ে দিয়েছেন আল্লাহর ওপর।

গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ের বিনোদন বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠান কিউট সাময়িকীতে এসব বলতে বলতে অঝোরে কাঁদলেন বাংলা চলচ্চিত্রের এই সময়ের সবচেয়ে আলোচিত নায়িকা অপু বিশ্বাস।

শুক্রবার সন্ধ্যার ওই লাইভ অনুষ্ঠানের উপস্থাপক আবদুর রহমান তার কাছে জানতে চান, ‘এখন তোমার স্বামী শাকিব খান যে দূরত্বের মধ্যে আছে, ভবিষ্যতে যদি এই দূরত্ব আরও বাড়তে থাকে তখন তুমি কী করবে?’

উত্তরে অপু বলেন, ‘আমি ধরে নেব ভুলটা আমারই ছিল। হয়তো লাইভে আসার কারণে সে আমার প্রতি ক্ষিপ্ত। আমি বাচ্চা পেটে নিয়ে অনেক সাফার করেছি। তখন আমি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলাম। আমি ভাগ্য, সময়, বিবেচনা- সবকিছুই মেনে নিয়েছি। বেশি কিছু ভাবি না। যেটা হচ্ছে, আল্লাহ তাআলা চাচ্ছেন তাই হচ্ছে। যেটা হবার নয়, আল্লাহ না চাইলে কখনোই হবে না।’

নিয়তিকে মেনে নেয়ার কথা বলতে গিয়ে নিজের একটি ঘটনা তুলে ধরেন অপু। ‘লাইভে আসার আগে আমি বাসায় দুধে সেমাই বসিয়েছিলাম। পাতিলটা নামানোর সময় হাত থেকে পড়ে গেল। কোনোভাবেই আর সেটাকে উঠিয়ে খাওয়া সম্ভব না। ওইটা আমার রিজিকে ছিল না। যতটুকু রিজিকে ছিল ততক্ষণ আমি রান্না করেছি। ফিল করেছি, ঠান্ডা হলে খাব। কিন্তু যখন পড়ে গেছে তখন ফিলটাও নষ্ট হয়ে গেছে। ওটা আর খেতে পারলাম না। আমাকে আবার তৈরি করে খেতে হবে।

‘আমি জয়কে পেটে নিয়ে নিজে নিজে সাফার করেছি। ভেঙে পড়িনি। কারণ আমি তখনই নিজেকে মেন্টালি সেটআপ করে নিয়েছি। শুধু ভেবেছি, সন্তানটা তো নিষ্পাপ। আর আমি যাকে ভালোবাসি, এটা সেই ভালোবাসার একটা প্রতীক। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু।’

গত কয়েক মাস তোমরা আলাদা থাকো। দীর্ঘ একটা বছর। তো যখন একেবারে নিরালায় থাকো, একাকী থাকো, তখন মন কী বলে?

উপস্থাপকের এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন অপু। বলেন, ‘একা একা অনেক কান্না করি। নিজেকে হালকা করার চেষ্টা করি। আর আমার কষ্টটা আমি কারো সাথে শেয়ার করতে চাই না। এই কষ্টের ভাগিদার আমি নিজেই। কারণ পরিবার থেকে আমাকে আগেই না করে দিয়েছিল। তারা বলেছিল, সময় থাকতে সবকিছু নিজের মতো করে নাও। আমি সেটা করিনি। তার জন্য কান্নাটা আমার একান্ত।’

চোখের পানি মুছতে মুছতে অপু বলেন, ‘যে কষ্ট আমি পাচ্ছি সেটা আমার একার মধ্যেই রাখি। আমি চাই না আমার বয়স্ক মা এবং আমার পরিবারের যারা আমাকে অনেক ভালোবেসে বড় করেছে তারা জীবনে আর কোনো কষ্ট পাক। কষ্ট একজন পাওয়া ভালো। সবাইকে কষ্ট দেয়াটা আমার কাছে ভালো লাগে না। আমি সবকিছু উপরওয়ালার ওপরে ছেড়ে দিয়েছি। উপরওয়ালাকে আমি বিশ্বাস করি।’

কিছুটা ভালো সময় কাটে, জয় যখন কাছে থাকে। কিন্তু দিনশেষে রাতে, মধ্যরাতে কেমন লাগে?

দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে অপু বলেন, ‘ভালো আছি। প্লিজ আমাকে আর হার্ট কইরেন না। আমি অনেক ভালো আছি। বিয়ের পর থেকে দর্শকরা আমাকে অনেক ভালোবাসা দিয়েছে, উৎসাহ দিয়েছে। এখনো দিচ্ছে। দোকান, এয়ারপোর্ট, যেখানেই যাই না কেন ভক্তরা দেখলে আমাকে স্যালুট জানায়। এত ভালোবাসার মধ্যে একটি ভালোবাসা তো তুচ্ছ। আর ওই একটি ভালোবাসা তো আমি সবকিছু ফুলফিল করি আমার সন্তান জয়ের মধ্য দিয়ে। সো, আমার কাছে ওটা বড় কোনো কষ্টের ব্যাপার না।’

উপস্থাপককে উদ্দেশ্য করে অপু বলেন, ‘ভালোবাসা কি শুধু আমি খুইয়েছি? আপনি তাকেও (শাকিব) প্রশ্ন করে দেখেন। তার জীবনে বড় একটা একাকিত্ব। আমার কাছে আমার ছেলে জয় আছে। তার কাছে কিছুই নাই। আমি কাজ শেষে, বেলাশেষে রাতে জয়কে বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিচ্ছি। কিন্তু শাকিব? সে তো টোটালি একা। ওর কাছে না আছে জয়, না তার স্ত্রী তাকে দেখাশোনা করছে। আমার খারাপ লাগে কি জানেন, শাকিব ভীষণ একা, আমি কিন্তু একা না। আমি যখন ঘরে ঢুকি ছেলেটা তখন দৌড়ে আমার বুকের মধ্যে আসে। পৃথিবীর সমস্ত প্রেম-ভালোবাসা তখন আমার কাছে তুচ্ছ মনে হয়। সেটা হতে পারে স্বামী, হতে পারে মা-বাবাও। কারণ সন্তানটা তো আমার। শাকিব তো সেটাও মিস করছে। সো, একা সে, আমি না।’

২০০৮ সালে গোপনে বিয়ে করার পর প্রায় নয় বছর তা গোপনে করে রেখেছিলেন শাকিব-অপু। এরই মধ্যে তাদের কোল জুড়ে আসে ছেলে আব্রাম জয়। কিন্তু তখনো বিয়ের কথা লুকিয়ে রাখেন এই তারকা দম্পতি। ছেলের জন্ম দিতে ২০১৬ সালের শুরুর দিকে হঠাৎ উধাও হয়ে যান অপু। ভারতের কলকাতার একটি হাসপাতালে গত বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর পৃথিবীর আলো দেখে আব্রাম জয়।

উল্লেখ্য, গত ১০ এপ্রিল ছেলেকে নিয়ে প্রথমবারের মতো টিভি চ্যানেলে হাজির হয়ে বিয়ে ও ছেলের কথা ঘোষণার দেয়ার সময়ও কেঁদেছিলেন অপু। এর সাত মাসের মাথায় আবার ছেলে জয় ও শাকিবের কথা বলতে গিয়ে অঝরে কাঁদলেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাংলাদেশ আজ থেকে পরমাণু বিদ্যুৎ যুগে প্রবেশ করেছে- রুহুল হক এমপি

তোষিকে কাইফু : বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে নির্মণাধীন রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পের ইউনিট-১ এর মূল পর্বের কাজ শুরু করার জন্য প্রকল্পের মালিক প্রতিষ্ঠান ৪ নভেম্বর শনিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনকে কতিপয় শর্ত সাপেক্ষে ডিজাইন এন্ড কনস্ট্রাকশন লাইসেন্স প্রদান করে। এই লাইসেন্স প্রাপ্তির মাধ্যমে লাইসেন্সধারী শর্ত পূরণ সাপেক্ষে মূল নির্মান কাজ শুরু করার অনুমতি পেল।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এই অনুমতি প্রদানে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আই.এ.ই.এ) এর সকল প্রযোজ্য সেফটি মানদ- ও গাইডলাইন এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করে। এছাড়াও পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির সেফটি যথাযথভাবে নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন রাশিয়ান ফেডারেশন, ভারত ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাসহ স্থানীয় ও নিজস্ব জনবলের মাধ্যমে সকল রেগুলেটরী ডকুমেন্টের কারিগরি মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তপক্ষ নির্মাণাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পের ইউনিট-১ এর জন্য ডিজাইন এন্ড কনস্ট্রাকশন লাইসেন্স প্রদান করে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী স্থপতি ইয়াসেফ ওসমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রাণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. আ ফ ম রুহুল হক এমপি। এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মূখ্য সমন্বয়ক মোঃ আবুল কালাম আজাদ।
উক্ত অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রাণালয়ের সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন, রাশিয়ান ফেডারেশন রেগুলেটরী বডি রোসটেকনাযর এর ডেপুটি চেয়ারম্যান আলেক্সি ফেরাপনটভ, রোসাটম এর ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল নিকোলাই স্পাস্কি, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ শৌকত আকবর, নিউক্লিয়ার সেপটি এন্ড সিকিউরিটি বিভাগের পরিচালক ড. সত্যজিৎ ঘোস।
উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ পরমানু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. নঈম চৌধুরী। অনুষ্ঠান শেষে ডিজাইন এন্ড কনস্ট্রাকশন লাইসেন্সটি বাংলাদেশ পরমানু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. নঈম চৌধুরী আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ড. দিলীপ কুমার সাহার নিকট হস্তান্তর করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী স্থপতি ইয়াসেফ ওসমান বলেন- বঙ্গবন্ধু কন্যার একটি বিশাল বড় সিদ্ধান্ত ছিল রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মান করা। সেই সিদ্ধান্ত আজ বাস্তবায়িত হয়েছে। এই কৃতিত্ব বাঙ্গালি জাতির, এই কতিত্ব জননেত্রী শেখ হানিার। তিনি আরও বলেন, ডা. রুহুল হক এমপি এই প্রকল্পের নেতা। তিনি বর্তমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রাণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। প্রকল্পের শুরু থেকে অধ্যবদি তিনি নিজেকে সর্বদা নিয়োজিত রেখেছেন এই প্রকল্পে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রাণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ডা. রুহুল হক এমপি বলেন- বাংলাদেশ আজ থেকে পরমাণু বিদ্যুৎ যুগে প্রবেশ করেছে। স্বাধীনতার পরে এত বড় উন্নয়নের কাজ আর হয়নি। আগামীকাল থেকে এর মূল কাজ শুরু হবে। আর এটি সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধু কন্যার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। তিনি আরও বলেন, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য আই.এ.ই.এ এর গাইড লাইন অক্ষরে অক্ষরে পালন করছে এবং প্রতিটি স্তওে নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করবে বাংলাদেশ।বিশ্বের দরবারে প্রমান করছি যে পরমাণু বিদ্যুৎ তৈরি করতে বাঙ্গালিরা পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সমাজতন্ত্র শুধু সংবিধানে লিখে রাখলে চলবে না – রাশেদ খান মেনন

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিশিষ্ট বাম রাজনীতিক ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, সমাজতন্ত্র কেবল সংবিধানে লিখে রাখার বিষয় নয়। সমাজতন্ত্র মানুষের মুক্তির পথ দেখায়। বাংলাদেশে সমাজতন্ত্রের চিন্তা এমনি এমনি আসেনি। এসেছে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত প্রাণ ও আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে। মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাওয়া সংবিধান থেকে এসেছে বাংলাদেশের সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র বাদ দিয়ে গণতন্ত্র হয় না। আমরা যে উন্নয়নের কথা বলি সেটি কেবল ইট কাঠ অবকাঠামো উন্নয়নের ব্যাপার নয়। উন্নয়ন জনজীবনের সমস্যা মোকাবেলা করে মানুষের আর্থিক সামাজিক উন্নয়নের ব্যাপার। বলার অপেক্ষা রাখেনা দেশ এগিয়ে চলেছে। কিন্তু দেশকে এগিয়ে নিতে মানুষের কথা প্রাণ থেকে শুনতে হবে। সত্যিকার অর্থে জনগনের জীবন মানের উন্নয়ন ঘটাতে হবে।
রাশেদ খান মেনন বলেন, রুশ বিপ্লব’র অনুপ্রেরণা বাংলাদেশের সব মানুষের। বাংলাদেশের বামপন্থীরা ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ সব রকম গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বামপন্থীরাই ছিল অনুঘটকের ভূমিকায়। রুশ বিপ্লবের অনুপ্রেরণায় বাংলাদেশকে সমাজতন্ত্রের পথেই এগিয়ে যেতে হবে। সমাজতন্ত্র বিকল্প বাংলাদেশে কখনই গণতন্ত্র’র পূর্ণ বিকাশ হবে না।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন আরও বলেন, হঠাৎ করে ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে মরিচ পেয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য। খতিয়ে দেখতে হবে কারা এই সংকটের সাথে জড়িয়ে আছে। যারাই জড়িত থাকুক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। যদি ব্যবস্থা না নেয়া যায় তাহলে বিএনপি জামাত জোট এটাকে সুযোগ করে দেশে বিশৃংখলা সৃষ্টি করবে। ভুলে গেলে চলবে না মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সরকার হিসেবে আমাদের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে সুশাসন নিশ্চিত করা- উন্নয়ন অব্যাহত রাখা। ক্ষেতমজুরের রেশনিং, যুবসমাজের কাজ, ছাত্রদের বিজ্ঞানভিত্তিক গণমুখী শিক্ষার দাবি পূরণের প্রতিশ্রুতি থেকে আমরা সরে আসিনি। একে একে একটি গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক, আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মানের যে স্বপ্ন তা’র জন্য সংসদে ও রাজপথে ওয়ার্কার্স পার্টি যে লড়াই জারি রয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্র অভিমুখি লড়াইয়ে বাংলাদেশে ওয়ার্কার্স পার্টি’র নেতাকর্মীদের আত্মত্যাগ অনুস্মরণযোগ্য। ওয়ার্কার্স পার্টি তার লক্ষ্য থেকে কোনদিন বিচ্যুত হয়নি। আদর্শ ও লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য পার্টির নেতাকর্মীরা জনগণকে সংগঠিত করে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।
শনিবার দুপুর দুইটায় সাতক্ষীরার শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে রুশ বিপ্লবের শতবর্ষের সমাবেশ ও আলোচনাসভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে রাশেদ খান মেনন এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা কমিটি’র সভাপতি মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি। অনুষ্ঠানের শুরুতে গণসঙ্গীত পরিবেশন হয়।
আলোচনা করেন শিক্ষাবিদ সুশান্ত দাস, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি, ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা দিপংকর সাহা দিপু। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মহিবুল্লাহ মোড়ল। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, জাসদ (ইনু)’র জেলা কমিটির সভাপতি কাজী রিয়াজ, বাসদ নেতা আজাদ হোসেন বেলাল, জাসদ (আম্বিয়া)’র জেলা কমিটির সভাপতি সরদার কাজেম আলী, সিপিবি’র জেলা কমিটির সভাপতি আবুল হোসেন, ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা সাবীর হোসেন, ফাহিমুল হক কিসলু, ময়নুল হক প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নলতা প্রাইমারি স্কুলে বাল্যবিবাহ ও যৌতুকবিরোধী নাটিকা প্রদর্শন

তরিকুল ইসলাম লাভলু : বাল্যবিবাহ ও যৌতুক বিরোধী সচেতনতা বৃদ্ধিতে ৪ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০ টায় সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রঙ্গনে ইন্টার এ্যাক্টিভ পপুলার থিয়েটর (আইপিটি) নাটিকা প্রদর্শিত করা হয়েছে।
কালিগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে ও ইউনিসেফের অর্থায়নে সাতক্ষীরা দীপালোক একাডেমীর পরিবেশনায় বাল্যবিবাহ ও যৌতুক প্রথা বন্ধের উপর ইন্টারএ্যাক্টিভ পপুলার থিয়েটার (আইপিটি) নাটিকা প্রদর্শন করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- প্রথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক দেবেশ চন্দ্র সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আব্দুল হাকিম, কালিগঞ্জ উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার শেখ মিরাজুল আশরেকীন, ৭১ টিভির সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি ও দীপালক একাডেমীর পরিচালক বরুণ ব্যানার্জী, নলতা সরকারি প্রাথমি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম, সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম লাভলু, উচ্চমান সহকারী কাম-হিসাব রক্ষক মোঃ মাহবুব আলমসহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিবাক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest