সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবিইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে সাতক্ষীরায় আহলে হাদীছ আন্দোলনেi বিক্ষোভপরীক্ষামূলক যুদ্ধবিমান (মডেল) তৈরিতে অবদানের জন্য বোরহান উদ্দীন- কে ছাত্রশিবিরের সম্মাননাপুনরায় সচল বৈছাআ, অসম্পূর্ণ কাজ বাস্তবায়নের ঘোষণা দিলেন সাতক্ষীরার আহ্বায়কজাতীয়তাবাদী সাইবার দল সাতক্ষীরা জেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণাসাতক্ষীরায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের পরিচিতি সভাসীমান্ত প্রেস কাবের সভাপতি ইমন – সম্পাদক লিংকন,সাতক্ষীরায় জেলা তাঁতীদলের সভাপতি রিপন – সম্পাদক সাহেব আলীআশাশুনিতে এক রাতে ৪ দোকানে দুঃসাহসীক চুরি

কুসুম সিকদারের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা

মিউজিক ভিডিওর আড়ালে পর্নোগ্রাফির অভিযোগ এনে অভিনেত্রী কুসুম সিকদারসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালত মামলাটি গ্রহণ করে রমনা থানাকে এ বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

এর আগে, রবিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুরুন্নাহার ইয়াসমিনের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন খন্দকার নাজমুল আহসান নামের সুপ্রিমকোর্টের এক আইনজীবী।

প্রসঙ্গত, গত ৩ আগস্ট অভিনেত্রী কুসুম সিকদারের ‘নেশা’ শিরোনামে একটি মিউজিক ভিডিও ইউটিউবে মুক্তি পায়। এতে কুসুম সিকদারের খোলামেলা ও আবেদনময়ী উপস্থিতি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় জোর সমালোচনা শুরু হয়।

এরপর গত ১৩ আগস্ট গানটির সব বৈধ-অবৈধ ভিডিও ও টিজার ইউটিউব থেকে সরানোর জন্য বাদীর পক্ষে আইনজীবী আফতাব উদ্দিন ছিদ্দিকী রাগিব আইনি নোটিশ দেন। তারপরও কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় রবিবার পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের কার হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভারতে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাঁধ চালু

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশটির গুজরাট রাজ্যের নর্মদা জেলায় বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাঁধ সর্দার সরোবর ড্যামের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। আদালতের মামলা এবং ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীদের প্রতিবাদের মুখে অবশেষে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের প্রায় ৫৬ বছর পর এ বাঁধটি উদ্বোধন করা হল।

আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৬৭তম জন্মদিন। নিজের জন্মদিনে তিনি এ প্রকল্পটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন। নর্মদা নদীর ওপর ওই বাঁধের উচ্চতা বাড়িয়ে ১৩৮ মিটার করার ফলে ওই জলাধারের ধারণ ক্ষমতা ১২.৭ লাখ কিউবিক মিটার থেকে বেড়ে হবে ৪৭.৩ লাখ কিউবিক মিটার। ১৯৬১ সালে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু এই বাঁধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তখন থেকেই এটি ঘিরে বিতর্ক শুরু হয়। বিতর্কের কারণেই ১৯৮৭ সালের আগে এর নির্মাণ কাজ শুরু করা যায়নি।

এদিন প্রকল্পের চূড়ান্ত পর্যায়টির উদ্বোধন করার পর প্রধানমন্ত্রী মোদি দাবি করেছেন, এই বাঁধের বিরুদ্ধে বিপুল অপপ্রচার ও মিথ্যা প্রচারণা চালানো চেয়েছে। কিন্তু আসলে এটি হল প্রযুক্তিগত একটি বিস্ময়! বিশ্বব্যাংক এই প্রকল্পে অর্থায়ন করতে রাজি হয়নি, কিন্তু তারপরও ভারত নিজেদের শক্তি ও সামর্থ্যে এই বাঁধ নির্মাণ করেছে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাষায় ‘মা নর্মদার জল দেশের লাখ লাখ নাগরিকের জীবনকে চিরদিনের জন্য পাল্টে দেবে। ‘ এই উদ্বোধনের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেও নর্মদা নদীর জলসীমা বৃদ্ধি পেয়ে মধ্যপ্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকা ও বহু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের নেত্রী মেধা পাটেকর পরিবেশগত ঝুঁকি আর মানুষের জীবন-জীবিকা বিপন্ন হওয়ার যুক্তিতে আগাগোড়াই এই প্রকল্পের বিরোধিতা করে আসছেন। তিনি এদিন মধ্যপ্রদেশের বারওয়ানি জেলাতে এই বাঁধের বিরুদ্ধে ‘জল সত্যাগ্রহ’ আন্দোলন করেছেন।

সরকার দাবি করছে, এই জল একটি ক্যানাল নেটওয়ার্কের মধ্যে দিয়ে গুজরাটের প্রায় নয় হাজার গ্রামে পৌঁছে দেয়া হবে, আর তাতে ১৮ লাখ হেক্টরেরও বেশি কৃষিজমি সেচের পানি পাবে। সর্দার সরোবর ড্যামে উৎপাদিত বিদ্যুৎ মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রও গুজরাট, এই তিন রাজ্য নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেবে।

ভারতের পরিবেশ আন্দোলনের যে কর্মীরা বহু বছর ধরে এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে আসছেন তারা এ কথার সঙ্গে একমত নন। বরং এই সর্দার সরোবর ড্যাম লাখ লাখ গ্রামবাসীকে আশ্রয়হীন করেছে বলে দাবি করছেন তারা।

‘নর্মদা বাঁচাও’ আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ বলছেন, এই প্রকল্পের ফলে বাস্তুচ্যুত মধ্যপ্রদেশের ১৯০টি গ্রামের চল্লিশ হাজার পরিবারকে পুনর্বাসনের আওতাতেই আনা হয়নি। যে আশ্রয় কেন্দ্রগুলো গড়া হয়েছে সেগুলোও বসবাসের অযোগ্য।

শুক্রবার যখন ড্যামের উচ্চতা বাড়িয়ে ১২৮.৩ মিটার করা হয়, তখনই মধ্যপ্রদেশের নিসারপুর শহর ও আশেপাশের বহু গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ে। রবিবারের মধ্যে ওই রাজ্যের বারওয়ানি জেলার রাজঘাটে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুও পানির নীচে তলিয়ে যায়। ওই সেতুটি পার্শ্ববর্তী ধার জেলার সঙ্গে রাজঘাটের সংযোগ রক্ষা করত। সর্দার সরোবর ড্যাম এভাবে বহু গ্রাম-শহর-জনপদকেই চিরতরে দেশের মানচিত্র থেকে মুছে দিয়েছে বলে জানাচ্ছেন পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের কর্মীরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এথনিক ক্লিনজিং: শিশুটি আর কতদিন বাঁচবে?

ডেস্ক রিপোর্ট : নির্মমতার বলির পথে যখন শিশু। তখন মানবতা আটকা পরে বর্বরতার জালে। ঠিক এমনটিই হচ্ছে মিয়ানমারে নিরীহ রোহিঙ্গাদের সাথে। যেখানে প্রতিনিয়তই প্রতিহিংসার আগুনে জ্বলছে রোহিঙ্গা ও তাদের বাড়ি ঘর। নির্মম অত্যাচার ও নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেনা শিশু –নারীসহ কেউই।

এমনই এক দৃষ্টান্তের জ্বলন্ত সাক্ষী দেড় বছর বয়সের রোহিঙ্গা শিশু হারেজ। নিজ দেশের সেনাদের দেওয়া হিংসার আগুনে জ্বলসে গেছে তার শরীর। মায়ের কোলে চড়ে বাংলাদেশে এসে জীবন মৃত্যুর দোলাচলে শেষ আশাটুকু বেঁচে থাকলেও আর কত দিন বেঁচে থাকবে শিশুটি? আগুনে পুড়ে গেছে শিশু হারেজের অর্ধেক দেহ।

রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) কক্সবাজার সদর জেনারেল হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, কাতর দৃষ্টিতে চেয়ে আছে শিশুহারেজ। মায়ের সাথে কথা বলে জানা গেল, কারো সাথে আর কথা বলে না সে, আগে যেটুকু শব্দ করতো সেটিও কেঁড়ে নিল হিংসার আগুন। এখন জীবন প্রদীপও নেভার পথে। দেখা যায় মায়ের কোলে কাত হয়ে শুয়ে আছে নিশ্চুপ শিশু হারেজ।

তার মায়ের কাছে নির্মতার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বার্মিজ আর্মিরা গত ১০ দিন আগে তাদের বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দেয়। তার স্বামীকে পুড়িয়ে মারে। কোন রকম জীবন বাঁচিয়ে শিশু পুত্রকে নিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন তিনি। শিশু হারেজের চিকিৎসা সপ্তাহ পার হলেও ক্রমেই নিভে আসছে তার জীবন প্রদীপ। তবুও শেষ সম্বল শিশুকে নিয়ে অনিশ্চিত জীবনে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখছেন শিশু হারেজের মা।

এদিকে হাসপাতালের দায়িত্বরত ডাক্তারের সাথে কথা বললে, তিনি বলেন, হাসপাতালে ভর্তি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে বেশি আশঙ্কাজনক শিশু ও নারীরা। শিশুদের অনেকেই পুষ্টিহীনতার শিকার।

তিনি বলেন, এখানে আমাদের সাধ্যের চেয়ে দ্বিগুণ রোগী আসছে প্রতিদিন। তবুও আমরা সর্বাত্মক আন্তরিকতার সাথে সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

প্রসঙ্গত, মিয়ানমারে গত ২৫ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া সংঘাতে এই পর্যন্ত ৬ লাখেরও অধিক রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তাদের অধিকাংশই কক্সবাজারের উখিয়া ঘুমধুম সীমান্ত ও টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ দিয়ে অনুপ্রবেশ করছে। মানবিক কারণে তাদের আশ্রয় দিচ্ছে বাংলাদেশ। প্রতিদিনই মারাত্মক আহত অবস্থায় অনেক শরণার্থী ভর্তি হচ্ছেন আশপাশের হাসপাতাল গুলোতে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অস্ট্রেলিয়াকে ২৬ রানে হারাল ভারত

বৃষ্টি-বিঘ্নিত ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ২৬ রানে হারিয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ভারতের এ জয়।
রবিবার চেন্নাইয়ের এম এ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে টসে জিতে প্রথম ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে সাত উইকেটের বিনিময়ে ২৮১ রান তোলে ভারত।

অস্ট্রেলিয়া ইনিংসে বাধ সাধে বৃষ্টি। বৃষ্টি থামলে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে টার্গেট কমে হয় ২১ ওভারে ১৬৪। ভারতের মতো শুরুতেই বিপদে পড়ে যায় অজিরাও। ৩৫ রানে চলে যায় ৪ উইকেট। এর পরই হঠাৎ চালিয়ে খেলতে থাকেন ম্যাক্সওয়েল। ঝোড়ে ব্যাটিংয়ে করে যান ১৮ বলে ৩৯। কিন্তু তিনি আউট হতেই কার্যত ম্যাচটা চলে যায় ভারতের পকেটে। শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া করে ১৩৭/৯। চাপের জয় করা দূরে থাক, নিজেদের স্বভাবজাত টি-টুয়েন্টি খেলাটাও এদিন ভুলে বসল অস্ট্রেলিয়া। অবধারিত ফল, ২১ ওভারেও স্মিথরা ১৬৪ রান করতে পারলেন না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কোটি কোটি অবৈধ টাকা! সাতক্ষীরার সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা আল আমীনের বিরুদ্ধে মামলা করছে দুদক

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গেছেন ভোমরার সাবেক সহকারী কাস্টমস কমিশনার শরিফ মো. আল আমীন। বর্তমানে সুনামগঞ্জের বিভাগীয় ভ্যাট কার্যালয়ে কর্মরত এ কর্মকর্তার বিভিন্ন নামে-বেনামে ব্যাংক হিসাবে মাত্র ১৯ দিনে ৬ কোটি ২৬ লাখ ১১ হাজার ২২২ টাকা জমা হয়েছে। এসব টাকার বৈধ কোনো উৎস খুঁজে না পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার কমিশনের নিয়মিত বৈঠকে এ মামলার অনুমোদন দেন দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। শিগগিরই শরিফ মো. আল আমীনের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, আসামি কাস্টমসের সহকারী কমিশনার শরীফ মোঃ আল আমীন ৩১তম বিসিএস (কাস্টমস) এর একজন কর্মকর্তা। তিনি ৩১তম বিসিএস (কাস্টমস) ক্যাডারে সহকারী কমিশনার পদে গত ২০১৩ সালের ১৫ জানুয়ারি যোগদান করেন। তিনি দীর্ঘদিন সাতক্ষীরার ভোমরা শুল্ক স্টেশনে চাকরি করে গেছেন। সেসময় তার বিরুদ্ধে অসংখ্য দুর্নীতির অভিযোগ উঠিছিল।
একজন নবীন কর্মকর্তা হওয়া সত্ত্বেও সোনালী ব্যাংক লিঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় ২০১৫ সালের ২৭ অক্টোবর নিজ নামে একটি ৮০ লাখ টাকার এফডিআর করেন তিনি। এরপর একই বছরের নভেম্বর মাসের ৪ তারিখ ও ১৬ তারিখে তার মা শরীফ হাসিনা আজিম ও তার বোন শরীফা খানমের নামে ৭৫ লাখ টাকা করে ২টি এফডিআর করেন। এসব এফডিআরে শতভাগ নমিনি কাস্টমসের সহকারী কমিশনার নিজেকে রেখেছেন।
দুদক সূত্রে আরো জানা গেছে, শরীফ মোঃ আল-আমীন অবৈধ উপায়ে দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে অর্জিত মোট ৬ কোটি ২৬ লাখ ১১ হাজার ২২২ টাকা তার নিজের ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির ব্যাংক হিসাবে জমা করেন। জমা করা অর্থের মধ্যে তিনি ৪ কোটি ১২ লাখ ৫১ হাজার টাকা নগদ তুলে নেন।
এরপর বিষয়টি দুদকের অনুসন্ধানে চলে এলে বাকি ১ কোটি ৭৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৭ টাকা আর তুলতে পারেননি। দুদকের নির্দেশে এ টাকা ফ্রিজ করে রেখেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
দুদকের অনুসন্ধানে আরো বেরিয়ে আসে, শরীফ মোঃ আল-আমীন পরিবারের জন্য ৩৭ লাখ ৩৩ হাজার টাকায় গাড়ি কেনেন। এ অপকর্মে শরীফ মোঃ আল-আমীনকে সহযোগিতা করায় তার মা, বোনসহ মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে মামলার অনুমোদন দেওয়া হয়।
দুদকের সহকারী পরিচালক একেএম ইসমাইল আহম্মেদ এ ঘটনা অনুসন্ধান করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় আয়কর ক্যাম্পের উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিবেদক: কলারোয়ায় আয়কর ক্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার সকালে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল কাশেম মো.মহিউদ্দীন।
‘জনকল্যাণে রাজস্ব, উন্নয়নের অক্সিজেন রাজস্ব’ স্লোগানে দেশের সর্বক্ষেত্রে রাজস্ব বান্ধব সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা ও করদাতা সেবার মানবৃদ্ধির চলমান প্রয়াসের ধারাবাহিকতায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আয়কর অনুবিভাগ কর্তৃক গৃহীত কর্মসূচি হিসাবে এই আয়কর ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলারোয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বাসু দেব বসু, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন ও নবাগত কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মনিরা পারভীন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কর অঞ্চল খুলনার কর কমিশনার মো. ইকবাল হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কর অঞ্চল খুলনার যুগ্ম কর কমিশনার মো. মঞ্জুর আলম।
এসময় স্থানীয় ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও সুধিজনেরা উপস্থিত ছিলেন।এর আগে বেলনু উড়িয়ে তিন দিন ব্যাপী এ আয়কর ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন অতিথিরা।
অনুষ্ঠানে করদাতাদের ই-টিআইএন রেজিস্ট্রেশন/ রি-রেজিস্ট্রেশন, স্পট এসেসমেন্ট এর মাধ্যমে কর নির্ধারণ, দাবি সৃষ্টি ও আদায় এবং আয়কর প্রত্যয়নপত্র প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ : কালিগঞ্জে ৩পিস ইয়াবা ও ৫ গ্রাম গাঁজা সহ শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১০ টার দিকে বিশ্বজিৎ দাশ (৪০) নামে এক কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। সে শ্যামনগর উপজেলার ভুরুলিয়া ইউনিয়নের কাটিবারহল গ্রামের সুজিত দাশের ছেলে। থানার উপ-পরিদর্শক হেকমত আলী জানান মাদক ক্রয়Ñবিক্রয় হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ উপজেলার মৌতলা ইউনিয়নে কাছারীপাড়া গ্রামের সরদার রশিদের বাড়ির সামনে রোডের উপর অভিযান চালায়। এসময় মাদক বিক্রয়রত অবস্থায় ৩ পিস ইয়াবা ও পাঁচ গ্রাম গাঁজা সহ মাদক ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎকে আটক করে পুলিশ। এব্যাপারে থানার সহকারী উপÑপরিদর্শক সুজিত বিশ্বাস বাদী হয়ে থানায় একটি মাদক মামলা দায়ের করেছে (মামলা নংÑ১৩,তাং-১৬-৯-১৭ ইং খ্রিঃ)।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের শ্লীলতাহানীর অভিযোগ

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ : কালিগঞ্জ উপজেলার মথুরেশপর ইউনিয়নের বাগ বসন্তপুর সরকারি প্রাথামিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তারিকুল ইসলাম মন্টু (৪৫) এর বিরুদ্ধে ৫ম শ্রেণির ছাত্রীদের শ্লীলতাহানীর অভিযোগ উঠেছে। সরেজমিনে যেয়ে অভিভাবক ও ভুক্তভোগী ১৫ জন শিক্ষার্থীদের কাছে জানা যায় সহকারী শিক্ষক মন্টু দীর্ঘ দিন যাবৎ ৫ম শ্রেণির একাধীক ছাত্রীদেরকে শ্লীলতাহানি করে আসছিল কিন্তু ভয়ে কোন ছাত্রী কাউকে বলতে সাহস পায়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন ৫ জন ছাত্রী বলেন মন্টু স্যার আমাদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে শ্লীলতাহানীর চেষ্টা করে। আমরা ভয়ে কাউকে বলতে পারিনা। গত দুই সপ্তাহ আগে গণপতি গ্রামের ৫ম শেণির এক শিক্ষার্থীকে মন্টু শ্লীলতাহানীর চেষ্টা করলে সেই শিক্ষার্থী বাড়িতে যেয়ে তার অভিভাবকদের জানায়। তারপর ওই শিক্ষার্থীর পিতা স্কুলে এসে প্রধান শিক্ষককে এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানায়। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে মিমাংসার জন্য ওই স্কুল ছাত্রীর পিতাকে নিয়ে গণপতি গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা জামাত আলী ৫০ হাজার টাকা লেনদেনের মাধ্যমে গত সোমবার বিষয়টি নিরসন করে দেয়। এরপর বেরিয়ে আসতে থাকে মন্টুর বিরুদ্ধে একের পর এক ছাত্রীদের শ্লীলতাহানীর অভিযোগ।একাধিক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী সাংবদিকদের অকাপটে বলেন এই সব অভিযোগের কথা। এ বিষয়ে সহকারী শিক্ষক তারিকুল ইসলাম মন্টু বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন আমি এখনো বিয়ে করিনি এজন্য বিভিন্ন সময় অনেকে অনেক কথা বলে।আমার বিরুদ্ধে যে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে সেটা সঠিক নয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেন আমার স্কুলের ব্যাপার আমি বুঝবো এ নিয়ে অন্যদের মাথা ব্যাথার দরকার নেই। ওই লম্পট শিক্ষকের উপযুক্ত শাস্তি দাবী করেছেন ভুক্তভোগী ছাত্রী এবং অভিভাবকবৃন্দ সহ এলাকার সচেতন মহল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest