সর্বশেষ সংবাদ-
কালিগঞ্জে রাসায়নিক দ্রব্যে পাকানো ৪শ’ কেজি আম জব্দব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনার ভিডিও করায় সাংবাদিকদের মারপিটের অভিযোগ ডা; ফয়সালের বিরুদ্ধেতাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতরণআন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনাসাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস চত্বরে মরা শিশু গাছে ঝুঁকি বাড়ছেকলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টুর গণ সমাবেশএডভোকেসি নেটওয়ার্ক এবং সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন সদস্যদের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভাশ্যামনগরের কৈখালী পোলের খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধনশ্যামনগরে সালাতুল ইস্তেকার নামাজ আদায়তীব্র তাপদাহে পুড়ছে উপকুলীয় জেলা সাতক্ষীরা, তাপমাত্রা আজ সর্বোচ্চ ৩৯.৩ ডিগ্রি

বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত শুটিং করতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। জানা গেছে, আসল তরোয়াল নিয়েই শুটিং চলছিল। শুটিং চলাকালীন তরোয়ালটি এসে লাগে অভিনেত্রীর কপালে। তখন রক্ত বের হতে থাকে। পরে দ্রুত শুটিং স্পট থেকে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।

আপাতত হায়দরাবাদের অ্যাপোলো হাসপাতালের আইসিসিউ বিভাগে ভর্তি রয়েছেন কঙ্গনা। জানা গেছে, কপালের জখমটি বেশ গুরুতর। ১৫টি সেলাই পড়েছে অভিনেত্রীর কপালে। আগামী কয়েকদিন চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে তাকে।

ডাক্তারের মতে, অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন তিনি। হাড়ের খুব কাছাকাছি পৌঁছে দিয়েছিল আঘাত। এর চেয়ে বেশি জখম হওয়ার সম্ভাবনা ছিল কঙ্গনার।

এ বিষয়ে প্রযোজক কমল জৈন জানান, নিহার পান্ডেয়ার সঙ্গে এই অ্যাকশন দৃশ্য শুট করতে বডি ডাবল নিতে চাননি কঙ্গনা। ছবির প্রতিটি অ্যাকশন দৃশ্য নিজেই শুট করবেন বলে জেদ করেছিলেন অভিনেত্রী। তাই শুট করার আগে বহুবার রিহার্সাল করা হয়, কিন্তু তারই মাঝে টাইমিংএ গণ্ডগোল হয়ে যায়। তরোয়াল গিয়ে সটান লাগে কঙ্গনার কপালে। দুই ভ্রুর মাঝখান থেকে শুরু হয় রক্তপাত। শুটিং সেট থেকে ৩০ মিনিটের দূরত্বে অ্যাপোলো হাসপাতালে আনা হয় তাঁকে।

এই ঘটনায় খুবই দুঃখিত হয়ে পড়েন অভিনেতা নিহার, ক্ষমাও চান কঙ্গনার কাছে। কিন্তু রক্তাক্ত অবস্থাতেও নিহারকে চিন্তা করতে বারণ করেন অভিনেত্রী।

তিনি বলেন, এটা নিছকই একটা দুর্ঘটনা। কিন্তু এত ব্যথা ও রক্তাক্ত অবস্থায় কঙ্গনা যে সাহসিকতা দেখিয়েছেন, তা নিয়ে গর্বিত তাঁর ছবির গোটা টিম। তবে এই আঘাতের ফলে কঙ্গনার কপালে এক ক্ষতের চিহ্ন রয়ে যাবে বলা জানান চিকিৎসকরা। সেই ক্ষত এতটাই গভীর যে তাঁর দাগ সরাতে প্লাস্টিক সার্জারি করাতে হবে অভিনেত্রীকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দিয়ে অনেক ভোটার এখন দুঃখ প্রকাশ করছেন। নতুন এক জনমত জরিপের ফলাফল থেকে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

ওই জরিপের ফলাফলে বলা হয়েছে, ট্রাম্পকে ভোট দেয়া প্রতি আটজনের মধ্যে একজন দুঃখ প্রকাশ করছেন। রয়টার্স এবং ইপসোস যৌথভাবে জরিপটি পরিচালনা করেছে। জরিপে অংশ নেয়া লোকজনের শতকরা ১২ ভাগ বলেছেন, ২০১৬ সালের নির্বাচন যদি আজকে হতো তাহলে তারা ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দিতেন না। এ জরিপের ভেতর দিয়ে ট্রাম্পের সমর্থকরদের অনেকের মোহমুক্তির বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে উঠেছে।

গত নির্বাচনে ট্রাম্প সামান্য ভোটের ব্যবধানে হিলারি ক্লিনটনের বিরুদ্ধে জিতেছেন তবে দিন দিন তার সমর্থন কমছে। এতে আগামী ২০২০ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের জন্য বিজয়ী হওয়া কঠিন হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া, যেসব এজেন্ডা রয়েছে তার হাতে সেগুলো বাস্তবায়ন করাও তার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠবে।পার্সটুডে

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিদেশের মাটিতে মারা যাওয়া প্রবাসী বাংলাদেশীদের মরদেহ প্রতিদিনই আসছে দেশে। ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড সুত্রে জানা গেছে, বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ৯ থেকে ১০ জনের মরদেহ দেশে আনা হচ্ছে। এরমধ্যে সৌদিআরব থেকেই সবচেয়ে বেশী মরদেহ দেশে আনা হয়েছে।
জানা গেছে, ২০০৫ সাল থেকে ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত মোট ৩১,৭১৫ জনের মরদেহ দেশে আনা হয়েছে। এরমধ্যে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ৬ মাসে মোট ১,৭৫৭ জনের মরদেহ দেশে আনা হয়।
অন্যদিকে ২০০৫ সালে ১২৪৮, ২০০৬ সালে ১৪০২, ২০০৭ সালে ১৬৭৩, ২০০৮ সালে ২০৯৮, ২০০৯ সালে ২৩১৫, ২০১০ সালে ২৫৬০, ২০১১ সালে ২৫৮৫, ২০১২ সালে ২৮৭৮, ২০১৩ সালে ৩০৭৬, ২০১৪ সালে ৩৩৩৫, ২০১৫ সালে ৩৩০৭ এবং ২০১৬ সালে ৩৪৮১ জনের মরদেহ দেশে আনা হয়।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতি বছরই বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশী মানুষের মৃত্যুর হার বাড়ছে।বিদেশে বাংলাদেশীদের সংখ্যা বাড়ার জন্যই এই পরিসংখ্যান বাড়ছে বলে মনে করেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের পরিচালক (যুগ্ন সচিব) মোঃ শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘প্রতি বছরই বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ বিদেশে যাচ্ছেন। তাই বিদেশে বাংলাদেশী লোকও বাড়ছে। যতবেশী লোক বাড়বে ততবেশী মৃত্যুর হার বাড়বে। কোনো স্থানে যদি ৫ হাজার মানুষ থাকে তাহলে সেখানে মারা যাবে কম। যদি ৫ লাখ মানুষ থাকে তাহলে মারা যাবে বেশী। তবে বিদেশে বাংলাদেশী মানুষ মারা যাওয়া দুঃখজনক। কারণ আমরা ইয়ং লোককে বিদেশ পাঠাই। তারা যদি সেখানে মারা যায় সেটাতো আমাদের জন্য শোকের বিষয়।’
বিদেশ থেকে আনা মরদেহগুলোর বেশীরভাগই বিভিন্ন দূর্ঘটনায় মারা যান বলে জানান তিনি। এক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের জন্য তারা তাদের পরিবারকে সহযোগিতা করেন বলে জানান ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের এই পরিচালক।
তিন বলেন, ‘যারা মারা যায় তাদের কোম্পানি তাদেরকে ক্ষতিপূরণ দেয়। না দিলে আমরা তাদের পক্ষে মামলা করি। অথবা তারা (পরিবার) নিজেরাই মামলা করে। এরপর আদালত সিদ্ধান্ত দেয় ক্ষতিপূরণ পাবে কি না। যেমন অসতর্কভাবে রাস্তা পার হতে গিয়ে কেউ যদি মারা যায় সেক্ষেত্রে তো ক্ষতি পূরণ পাবে না।’
বিদেশ থেকে দেশে মরদেহ আনার প্রক্রিয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিদেশে যখন কেউ মারা যায় তখন আমাদের কাছে খবর পাঠায়। পরিবারের সদস্যরা বা অন্য কেউ খবর দেয়। এরপর লাশটি তারা দেশে আনবে নাকি ওখানে দাফন করবে তা আমাদের জানার বিষয় থাকে। পরিবার যদি দেশে আনতে চায় সেক্ষেত্রে আমরা মরদেহ দেশে আনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকি।’
মরদেহ আনার ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট সময় বেধে দেয়া নেই বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘একেক দেশ থেকে লাশ আনতে একেক সময় লাগে। যেমন সৌদি আরব থেকে আনতে দেরি হয়। কারণ তাদের ১০ থেকে ১২টা এজেন্সি আছে যারা এটা তদন্ত করে। তাই সৌদি আরবের ক্ষেত্রে ১ থেকে ২ মাস দেরি হয়। কিন্তু অনান্য দেশ থেকে কয়েকদিনের মধ্যেই আনা যায়।’
বিমানবন্দরে মৃত ব্যক্তির মরদেহ গ্রহণ করার পর তা দাফন করার জন্য পরিবারকে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড থেকে ৩৫ হাজার টাকা দেয়া হয় বলে জানান মোঃ শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘যারা বৈধভাবে বিদেশ যান তাদের ক্ষেত্রে এ টাকা দেয়া হয়। ৩৫ হাজার টাকা দেয়ার পরে আবার মৃত ব্যক্তির পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকা দেয়া হয়।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আমাদের মাঝে মধ্যেই হঠাৎ করে পেটে বা মাথার যন্ত্রণা। আমরা বুঝতে পারি না কি হয়েছে। কিন্তু ডাক্তারের কাছে গেলে তারা বলে দিচ্ছে আপনার তেমন কিছুই হয়নি। কয়েটা ঔষধ খেলেই সেরে যাবে। সারাদিন শরীরে অস্বস্তি বোধ লেগেই রয়েছে। এটার কারণ একটাই হতে পারে, আর সেটা হল কৃমি। কিন্তু পেট ব্যথা আর মাথা যন্ত্রণাই শুধু নয়, আপনার শরীরে যে কৃমি বাসা বেঁধেছে, তা বোঝার জন্য আরও কয়েকটি লক্ষণ রয়েছে।

কী সেই লক্ষণগুলো?
* অস্থিরতা, অকারণে অতিরিক্ত চিন্তা, অবসাদে ভোগা, আত্মহত্যাপ্রবণ হওয়া।
* মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার অতিরিক্ত ইচ্ছা।
* রক্তাল্পতা এবং আয়রন ডেফিশিয়েন্সি। কৃমি থাকলে শরীরে রক্তের পরিমাণ কমতে কমতে অ্যানিমিয়া পর্যন্ত হতে পারে।
* ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়া, র‌্যাশ, অ্যাকনে, চুলকুনি ইত্যাদি হওয়া।
* গা-হাত-পা ব্যথা।
* নিশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।
* মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়া।
* ঘুমনোর সময়ে মুখ থেকে লালা পড়া।
* ফুড অ্যালার্জি।
* খিদে না পাওয়া।
* মেনস্ট্রুয়াল সাইকেলে সমস্যা।
* অকারণে ক্লান্ত হয়ে পড়া।

* স্মৃতিভ্রম হওয়া।

লক্ষণগুলো পড়ে অনেকেই নিজেদের সমস্যার সঙ্গে মিল খুঁজে পাবেন, কারণ সমীক্ষা বলেছে ৮৫ শতাংশ মানুষের পেটে কৃমি থাকে। কিন্তু কীভাবে মুক্তি পাবেন কৃমির হাত থেকে! ওষুধ নয়, কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিতেই কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

কাঁচা রসুন:
কাঁচা রসুন অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। রসুন প্রায় ২০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ৬০ ধরনের ফাংগাস মেরে ফেলতে পারে। তাই নিয়মিত কুচনো কাঁচা রসুন খান অথবা রসুনের জুস করে খান।

লবঙ্গ:
লবঙ্গ কলেরা, ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মাকে প্রতিরোধ করতে পারে। এ ছাড়া রোজ লবঙ্গ খেলে ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস, ফাংগাস ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

পেঁপে:
পেটের সমস্যা দূর করতে পেঁপের থেকে ভাল কিছু হয় না। যে কোনও ধরনের কৃমি তাড়াতে পেঁপের বীজ শ্রেষ্ঠ। ভাল ফল পেতে পেঁপে এবং মধু খান।

আদা:
আদা হজমের সমস্ত রকমের সমস্যা মেটাতে সক্ষম। হজমের সমস্যা, অ্যাসিডিটি, পেটে ইনফেকশন, ইত্যাদি দূর করতে আদার জুড়ি মেলা ভার। এই সমস্যাগুলিও কৃমি থেকে তৈরি হয়। তাই এই ধরনের সমস্যা দূর করতে কাঁচা আদার রস খান খালি পেটে।

শশার বীজ:
ফিতাকৃমি রুখতে শশার দানা সর্বশ্রেষ্ঠ। শশার দানাকে গুঁড়ো করে নিন। প্রতিদিন এক চা-চামচ করে খান।

কাঁচা হলুদ:
কাঁচা হলুদ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি বিকৃত করে কার্ড ছাপানোর অভিযোগে ইউএনও গ্রেফতারের ঘটনায় খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পর্যন্ত ছিলেন বিস্মিত।
বৃহস্পতিবার পত্র-পত্রিকায় এই খবর দেখে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের কর্মকর্তারাও বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান। ঘটনার পরপরই তারা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে আনেন। প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক ও প্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম এক সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন।
সাক্ষাৎকারে এইচ টি ইমাম বলেন, “আমরা সবাই, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আজ যত কর্মকর্তা ছিলেন, এটি দেখে আমরা সকলেই বিস্মিত হয়েছি। যে ব্যক্তি এই মামলা করেছেন, আমরা মনে করি তিনি অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ করেছেন।”
এইচ টি ইমাম জানান, তিনি তাৎক্ষণিকভাবে প্রধানমন্ত্রীকে একজন ইউএনওকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার এই ছবিটি দেখান।
এইচ টি ইমাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্ধৃত করে বলেন, ছবিটি দেখে তিনি বিস্মিত হলেন। “প্রধানমন্ত্রী বললেন, ক্লাশ ফাইভের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে এই অফিসার সুন্দর একটি কাজ করেছেন।এবং সেখানে যে ছবিটি আঁকা হয়েছে, সেটি আমার সামনেই আছে, আপনারা দেখতে পারেন। এবং এই ছবিটিতে বিকৃত করার মতো কিছু করা হয়নি। এটি রীতিমত পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। এই অফিসারটি রীতিমত পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। আর সেখানে উল্টো আমরা তার সঙ্গে এই করেছি, এই বলে প্রধানমন্ত্রী তিরস্কার করলেন। বললেন, এটি রীতিমত নিন্দনীয়।
প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারীকে কিভাবে গ্রেফতার করা হলো কোনরকম অনুমোদন ছাড়া? এ প্রশ্নের উত্তরে এইচ টি ইমাম বলেন, এটি করা যায় না। কারণ ইউএনও হচ্ছেন উপজেলা পর্যায়ে সরকারের সবচেয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তাকে কোন শাস্তি দিতে হলে বা তার বিরুদ্ধে কোন মামলা বা কোন রকম কিছু করতে হলে সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন। এইচ টি ইমাম এই ঘটনার জন্য বরিশালের ডিসি, এসপিকে দায়ী করেন।
তিনি বলেন, “পুলিশ যে ব্যবহার করেছে এই ছেলেটির (ইউএনও) সঙ্গে, যেভাবে তাকে নিয়ে গেছে, এ নিয়ে আমি ওখানকার ডেপুটি কমিশনার, পুলিশ সুপার, এদের প্রত্যেককে আমি দায়ী করবো।এদের বিরুদ্ধেও আমাদের বোধহয় ব্যবস্থা নিতে হবে।”
কিভাবে পুলিশ এরকম একটি মামলা নিল আর জেলা জজই কিভাবে এই মামলা গ্রহন করলেন, সেটা নিয়েও তিনি প্রশ্ন তোলেন।
এইচ টি ইমাম বলেন, এই ঘটনায় মাঠ পর্যায়ের সরকারী কর্মকর্তাদের মধ্যে যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে তিনিও তাদের সঙ্গে একমত।
“আমাদের অফিসারটিকে যেন হেনস্থা করার জন্য পুলিশ যেভাবে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে, এই পুরো ঘটনায় যেরকম তীব্র ক্ষোভ ফেটে উঠেছে, আমি তার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত।”
এইচ টি ইমাম বলেন, ঘটনাটি শোনার পরপরই প্রধানমন্ত্রী জানতে চেয়েছিলেন, যে ব্যক্তি এই মামলা করেছে, সে কে?
মামলা দায়েরকারী ব্যক্তি সম্পর্কে সঙ্গে সঙ্গে তারা খোঁজ খবর নেন, একথা জানিয়ে এইচ টি ইমাম বলেন, এই লোক পাঁচ বছর আগেও আওয়ামী লীগে ছিল না। দলের ভেতরে ঢুকা পড়া এই ‘অতি উৎসাহীরাই’ এই কান্ড ঘটিয়েছে, এই চাটুকাররাই আমাদের ক্ষতি করছে’ বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এইচ টি ইমাম বলেন, এই ঘটনার পেছনে তিনটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, এই অফিসারের বিরুদ্ধে হয়তো তাদের কোন ক্ষোভ ছিল। তাকে অপমানিত করা ছিল তাদের লক্ষ্য। দ্বিতীয়ত বিভিন্ন সার্ভিসের মধ্যে একটি অসন্তোষ সৃষ্টি করা। আর তৃতীয়ত, সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করা।

দলের মধ্যেও ক্ষোভ : এ ঘটনা নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং দলটির সমমনাদের মধ্যেও বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
দলটির সমমনাদের অনেকে বলেছেন, এক শ্রেণীর চাটুকার বিভিন্ন সময়ই এ ধরনের মামলা করে সরকারকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলছে।
অনেকে আবার বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যবহার করে অতিউৎসাহী অনেক ব্যক্তি এবং অনেক ভূঁইফোড় সংগঠনের কর্মকান্ড তাদের দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে।
বরিশালে আওয়ামী লীগের একজন নেতা এবং সেই জেলার আইনজীবী সমিতির সভাপতি ওবায়েদ উল্লাহ সাজু আদালতে মামলাটি করেন গত ৭ই জুন।
তাতে অভিয়োগ করা হয়েছে, জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলায় স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের আমত্রণপত্রে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি বিকৃত করে ছাপা হয়েছে।
অভিযুক্ত করা হয়েছে আগৈলঝাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তারিক সালমানকে। তিনি বরগুনা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।
মামলার শুনানিতে বরিশালের মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালত প্রথমে ঐ নির্বাহী কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল। গত বুধবার এই নির্দেশ দেয়ার দুই ঘন্টা পর আদালত তাঁকে জামিন দেয়।
একটি শিশুর আঁকা ছবি আমন্ত্রণপত্রে ব্যবহার করা হয়েছিল। মামলার বাদির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
তবে তাঁর পক্ষের আইনজীবী এবং সেখানকার আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম খোকন বলছিলেন, “কার্ডের উপরে এবং ভিতরে বঙ্গবন্ধুর কোনো ছবি নাই। কার্ডের পিছনে একবারে নিচে ছবি ছাপা হয়েছে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে অবজ্ঞা করা হয়েছে বলে আমরা মনে হয়েছে। সে কারণে আমরা মামলা করেছি।”
বরিশালে এমন মামলা করার বিষয়টি নিয়ে সামাজিক নেটওয়ার্ক এবং রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা চলছে। আওয়ামী লীগেরই সমমনাদের অনেকে সামাজিক নেটওয়ার্কে তাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া তুলে ধরছেন।

আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদেরও অনেকে এই মামলার বিষয়কে ভালভাবে নেননি। দলটির নেতাদের অনেকে মনে করেন, এখন মামলার পিছনে অতি উৎসাহ কাজ করেছে।
আবার দলটির অনেকে বলেছেন, শেখ মুজিব এবং আওয়ামী লীগের নাম ব্যবহার করে অতি উৎসাহী এবং ৫০টির মতো সংগঠন কাজ করে থাকে। এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বিভিন্ন সময় দলে আলোচনা হলেও তাদের থামানো যাচ্ছে না।
এ নিয়ে দলের ভেতর ক্ষোভও রয়েছে। আওয়ামী লীগের সিনিয়র কয়েকজন নেতার সাথে কথা বলে এমন ধারণা পাওয়া গেছে।

তবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, “একটি শিশু তার কল্পনা শক্তি দিয়ে অনেক কিছু করতে পারে বা ভুল করতে পারে। কিন্তু একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা শিশুর আবেগকে কাজে লাগিয়ে ভুল করতে পারেন না।”
এদিকে, সিনিয়র সাংবাদিক আবেদ খান মনে করেন, অতি উৎসাহ থেকে বরিশালে মামলাটি হয়েছে এবং সেটি আওয়ামী লীগেরই ক্ষতি করছে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক : গল্পটা অনেক আগের। ভালোবাসা দিবস এলেই থরোথরো আবেগ হাতে বাসার দরজায় ফুল রেখে এসে মিথিলাকে ফোন করতেন তাহসান খান। দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। গভীর প্রেম, অতঃপর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় বাঁধা। সালটা ২০০৬। তাদের এমন ভালোবাসার গল্পে নাটকও নির্মাণ হয়েছে। ঈর্ষা জাগানো এ জুটি বৃহস্পতিবার সকালে এক ক্ষুদে বার্তায় জানালেন মন খারাপের তথ্য। তারা আর একসঙ্গে থাকছেন না। দুজনে বিয়ে বিচ্ছেদ করতে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে এর আনুষ্ঠানিকতা শুরুও হয়ে গেছে।
বার্তায় তাহসান ও মিথিলা বলেন, ‘বেশ কয়েকমাস ধরে নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব বা মতবিরোধ নিরসনের চেষ্টার পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সামাজিক চাপে একটা সম্পর্ক ধরে রাখার চেয়ে আমাদের আলাদা হয়ে যাওয়াই মঙ্গলজনক।’ ভক্তদের উদ্দেশে তারা বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারছি যে, এটা আপনাদের খুব খারাপ লাগবে। সেজন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমরা সবসময় নিজেদের সম্পর্ক সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে বজায় রেখেছিলাম, ভবিষ্যতেও তাই থাকবে। আমরা আশা করি, আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।’
এদিকে বিষয়টি নিয়ে তাহসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘বিচ্ছেদ নিয়ে নিয়ে খুবই কষ্টের মধ্যে আছি আমরা। এরমধ্যে অনলাইনে নানা ধরনের সংবাদ ছড়াচ্ছে। আসলে বিস্তারিত কথা বলার মতো অবস্থায় আমরা নেই। তবে আমরা আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষীদের পাশে চাই।’ ২০১৩ সালের ৩০ এপ্রিল এ তারকাদ্বয়ের ঘরে আসে একমাত্র কন্যাসন্তান আইরা তাহরিম খান। জানা গেছে, তারা সমঝোতার মাধ্যমে আইরার দেখভাল করবেন।নাটকের কাজে ফটোসেশন করেছিলেন তাহসান ও মিথিলা। তাহসান মিথিলার পরিচয় গানের মাধ্যমে। তাহসান তখন ব্ল্যাক ব্যান্ডের গায়ক। এক বন্ধুর সঙ্গে তাহসানের আড্ডায় গান শুনতে যান মিথিলা। এরপর পর ধীরে ধীরে সম্পর্ক পরিণয়ে গড়ায়। বিয়ের পর এ জুটি একাধিক নাটকে উপস্থিত হয়েছেন। সর্বশেষ চলতি বছরের ভালোবাসা দিবসের বিশেষ নাটকের জন্য কাজ করেন তারা। এটির নাম ‘আমার গল্পে তুমি’। নাটক ছাড়াও এ জুটি একসঙ্গে গানও গেয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশের সেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। তার ব্যাটে কথা বলে। তার ব্যাটিং স্টাইল বিশ্বকে ভাবাই। বাংলাদেশের ব্যাটিং ভরসার নাম তামিম ইকবাল। দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি এ দেশের ক্রিকেটকে তার ব্যাটিং দিয়ে সাহায্য করে আসছেন। আর ওপেনিংয়ে তো তাকে ছাড়া এখন চিন্তাও করা যায় না। এবার ড্যাশিং এ ব্যাটসম্যানের সাফল্যের যোগ হচ্ছে আরও একটি পালক। পরিসংখ্যানে বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় সেরা ওপেনার তিনি।
গত ১০ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারের সেরা সময়টা তামিম কাটাচ্ছেন এখনই। তা ব্যাটিং পারফর্মেন্স দেখেই বোঝা যায়। বিশেষ করে চলতি বছরে তামিম যেন হয়ে উঠেছেন অপ্রতিরোধ্য। তামিমের এই অপ্রতিরোধ্য ফর্মই তাকে বিশ্বের অন্যান্য বেশির ভাগ ব্যাটসম্যান থেকে আলাদা করে রেখেছে। চলতি বছর অর্থাৎ ২০১৭ সালে এখন পর্যন্ত ওয়ানডেতে তামিমের গড় ৬৯.২২, যা তার ক্যারিয়ার সেরা বাৎসরিক গড়। ১১টি ম্যাচে মাঠে নেমে ১০ ইনিংস খেলা তামিম চলতি বছর ৬২৩ রান করার পাশাপাশি হাঁকিয়েছেন দুটি সেঞ্চুরি ও চারটি হাফ-সেঞ্চুরি।
গত দুই বছরের বিশ্ব ক্রিকেটের পরিসংখ্যানের দিকে নজর দিলেই দেখা যাবে, বর্তমান সময় তামিমই হচ্ছেন বিশ্বের তৃতীয় সেরা ওপেনিং ব্যাটসম্যান। গত দুই বছরের পারফর্মেন্স অনুযায়ী তামিমের চেয়েও ভালো করেছেন মাত্র দুজন ওপেনার। এরা হলেন নিউজিল্যান্ডের মার্টিন গাপটিল ও অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার। পরিসংখ্যানের পাতা ঘেঁটে দেখা গেছে, গত দুই বছরে তামিম খেলেছেন মোট ২৪টি ওয়ানডে ইনিংস, যেখানে তার গড় ৫৬.৬৬ এবং মোট রান ১১৯০।
অন্যদিকে কিউই ক্রিকেটার মার্টিন গাপটিল ৩৪ ইনিংস খেলে করেছেন ১৬৫০ রান, তার গড় ৫৬.৮৯। আবার অজি ব্যাটসম্যান ডেভিড ওয়ার্নার ৬৫.৪৮ গড়ে ১৮৯৯ রান করেছেন ৩১টি ইনিংস খেলে। সেই হিসেবে তামিমের ওপর আছেন শুধু গাপটিল আর ওয়ার্নারই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের মধ্যে বাংলাদেশের পক্ষে টেস্ট ও ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান তামিমেরই, টি-টোয়েন্টিতে তার অবস্থান দ্বিতীয়। বাংলাদেশের ব্যাটিং-রেকর্ডের প্রায় সিংহভাগই এখন রয়েছে চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া এই ক্রিকেটারের দখলে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ভিন্ন স্বাদের সংবাদ : ভালোবেসে মারিয়ানাকে চুমু খেয়েছিলেন তার বাবা-মা, আত্মীয়রা। সবাই চেয়েছিলেন আদর-ভালোবাসায় শিশুটিকে জড়িয়ে রাখতে। কিন্তু সেই ভালোবাসার চুমুই যে কাল হবে, ছিনিয়ে নেবে একরত্তি মেয়েটাকে তা ছিল কল্পনারও অতীত। সম্প্রতি ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন মারিয়ানার মা নিকোল। সেখানেই তিনি জানিয়েছেন মারিয়ানার বেঁচে না থাকার সেই খবর।
মাত্র ১৮ দিন বয়স হয়েছিল নবজাতকের। ফুলের মতো ফুটফুটে মেয়ে। কিন্তু এমন পরিণতিতে শেষ হবে তার জীবন, কে ভেবেছিল? এইচএসভি-১ নামের একটি ভাইরাসের দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিল মারিয়ানা। কারও চুমু থেকেই ভাইরাসটি বাসা বেঁধেছিল ছোট্ট শরীরে। দ্রুতই তা ছড়িয়ে পড়ে। জন্মের কয়েক দিন পর থেকেই তাই মারাত্মক সর্দি বসে গিয়েছিল মারিয়ানার। সেখান থেকে ভাইরাস আক্রমণ করে মস্তিষ্কের কোষে। এরপর মেরুদ- হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সমস্ত দেহে। শেষের কয়েকটা দিন ইউনিভার্সিটি অব লোয়া চিলড্রেন’স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল সে। মাত্র ১৮ দিন বয়সে মঙ্গলবার সকালে মৃত্যু হয় মারিয়ানার।
এক সাক্ষাৎকারে নিকোল জানান, একদিন সকালে হঠাৎই নড়াচড়া বন্ধ করে দেয় মারিয়ানা। খাওয়া-দাওয়া, স্বাভাবিক কাজকর্মও বন্ধ করে দিয়েছিল। মারিয়ানাকে নিয়ে যাওয়া হয় শিশু হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসকরা জানান, ভয়ংকর ভাইরাস সংক্রমণ হয়েছে মারিয়ানার দেহে। এইচএসভি-১ টাইপের এই ভাইরাস কারও খোলা মুখ বা চুমু থেকেই বাহিত হয়।
ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যালাবাসাস পেডিয়াট্রিক্স তানিয়া অল্টম্যান জানালেন, কারও শরীরে এই ভাইরাস থাকলে চুমু থেকে তা ছড়ানো খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিশেষত প্রথম দু’মাস বাচ্চাদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতাও বেশি থাকে। মারিয়ানার ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছিল। তবে মারিয়ার মা-বাবা নিকোল ও শেনের শরীরে এই ভাইরাস ছিল না বলে জানা গিয়েছে। কীভাবে, কার কাছ থেকে ওই ভয়ঙ্কর ভাইরাস মারিয়ানার দেহে এল তা অবশ্য এখনও জানা যায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest