সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় প্লাস্টিক “অদল-বদল” ক্যাম্পেইনহাদির মৃত্যুতে সাতক্ষীরায় গায়েবানা জানাজাসাতক্ষীরার সাবেক পিপি লতিফের ৪ দিন : ছেলে রাসেলের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরসাতক্ষীরায় মুন্ডা সম্প্রদায়ের নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রকল্প সমাপনীতালায় আলাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধারআশাশুনিতে আশা ব্রিক্সের লেলিহান শিখায় জনজীবন বিপর্যস্তসাতক্ষীরায় উন্নয়ন কাজে নিরব চাঁদাবাজী: পুলিশ পাহারায় কাজ শেষ করলো ঠিকাদারস্বাধীনতা বিরোধীদের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে সাতক্ষীরায় গণস্বাক্ষরদেবহাটায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে সবজি বীজ বিতরনসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে বিজয় দিবস পালন

শিক্ষা ক্যাডারের পদোন্নতি কমিটির সভা মুলতুবি

ন্যাশনাল ডেস্ক : বি সি এস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের সহকারি অধ্যাপকদের পদোন্নতি দেয়ার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির রবিবারের সভা মুলতুবি করা হয়েছে।

একধিক সূত্রে জানা যায়, খসড়া তালিকা সঠিকভাবে হয়েছে কি-না, এসিআর আছে তো কর্মস্থল নেই, কর্মস্থলের উল্লেখ আছে তো এসি আর নেই- এমন সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও মহাপরিচালক। এছাড়া ২৬তম বি সি এস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতিবঞ্চিত হওয়ার আংশকা কতটুকু সত্যি ইত্যাদি বিষয় জানতে চেয়েছেন জন প্রশাসনসহ অন্যান্য মন্ত্রণালয় থেকে সভায় যোগদেয়া সদস্যরা। কাল মঙ্গলবার বিকেলে আবার সভা বসবে বলে আশা করা যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শেষ পর্যন্ত কোচিং-টিউশন নিষিদ্ধ করেই চূড়ান্ত হচ্ছে শিক্ষা আইন

ডেস্ক রিপোর্ট : সাড়ে ছয় বছরে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অবশেষে কোচিং, প্রাইভেট ও সব ধরনের নোট-গাইড, অনুশীলন বা সহায়ক বই নিষিদ্ধ করে শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এত সহায়ক বা অনুশীলন বই প্রকাশের সুযোগ রাখা হয়নি । এসব অপরাধে কেউ জড়িত হলে জেল-জরিমানা বা চাকরিচ্যুত (শিক্ষক হলে) করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বিভাগের মতামত পাওয়ার পর খসড়াটি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এখন আনুষঙ্গিক কিছু কাজ করে শিগগির খসড়াটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠনো হবে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে মন্ত্রিসভা থেকে। তিনি বলেন, মন্ত্রনালয় কোচিং, প্রাইভেট টিউশন ও নোট-গাইড বা অনুশীলন বই নিষিদ্ধ করার পক্ষে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, ২০১০ সালে জাতীয় শিক্ষানীতি হওয়ার পর ২০১১ সালের জানুয়ারিতে শিক্ষা আইনের খসড়া পণয়ন করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। এরপর এ নিয়ে বেকল আলোচনাই হয়েছে। এই আইন না হওয়ায় জাতীয় শিক্ষানীতির বাস্তবায়নেও বাধ্যবাধকতা থাকছে না।

গত বছরের ডিসেম্বরে ‘নমনীয়’ করে শিক্ষা আইনের খসড়া তৈরি হয়। খসড়াটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তাতে সহায়ক বা অনুশীলন বই প্রকাশেরও সুযোগ রাখা হয়েছিল। এমনকি ‘ছায়া’ হিসেবে কৌশলে কোচিং ও প্রাইভেট টিউশনের বৈধতা দেওয়ার কথা বলা ছিল। এ নিয়ে তখন একটি দৈনিকে ‘বৈধতা পাচ্ছে কোচিং-টিউশন, সহায়ক বই খাকবে’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে শিক্ষাবিদসহ বিভিন্ন মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে আইনের খসড়াটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ফেরত এনে পর্যালোচনা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রায় ১০ মাস পর নতুনভাবে খসড়াটি চুড়ান্ত করা হলো। নতুন চুড়ান্ত কসড়ায় বরা হয়েছে, এই আইন জারির পর সব ধরনের কোচিং নিষিদ্ধ হবে। যেকোন ধরণের কোচিং সেন্টার পরিচালনা, কোচিং সেন্টরে শিকক্ষতা করা শাস্তিযোগ্য হবে। কেউ এই অপরাধ করলে অনধিক দুই লাক্ষ টাকা অর্থদন্ড বা ছয় মাসের কারাদন্ড অথবা উভয় দন্ড ভোগ করতে হবে।

কোন শিক্ষক শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট (প্রাইভেট টিউশন) পড়াতে পারবে না । কেউ এটা করলে সরকারি শিক্ষক হলে চাকরিবিধি অনুয়ায়ী অসাদআচরণের জন্য শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর বেসরকারি শিক্ষক হলে শিক্ষক নিবন্ধনও এমপিও (বেতন বাবদ মাসিক সরকারি অংশ) বাতিল ও চাকরিচ্যুত করা হবে। তবে শিক্ষপ্রতিষ্ঠান পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করে অভিভাবকদের লিখিত সম্মতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্লাস সময়ের পরে সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করতে পারবে। বর্তমানে এই নিময় আছে। এ জন্য সরকারে নির্ধারিত ফি দিতে হয় শিক্ষার্থীদের। আইনে, ‘প্রাইভেট টিউশন’ বলতে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকের মূল শিক্ষা কার্যক্রমের বাইরে অর্থের বিনিময়ে যেকোন স্থানে শিক্ষা দেওয়া বোঝাবে। প্রস্তাবিত এই আইন বলছে, কোনো ধরনের নোট বই বা গাইড বই মুদ্রণ, বাঁধায় প্রকাশ ও বাজারজাত করা দন্ডনীয় অপরাধ।

এই আইন না মানলে অনাধিক পাঁচ লাখ টাকা অর্থদন্ড বা এক বছরের কারাদন্ড আথবা দন্ড উভয় ভোগ করতে হবে। বিদ্যামান আইনে আষ্টম শ্রেণি পর্য়ন্ত নোট বা গাইড বই নিষিদ্ব,যদিও এখন এগুলোর বদলে সহায়ক বা অনুশীলন বই চালু হয়েছে।

গত ডিসেম্বরে করা আইনের খসড়ায় সকায়ক বইয়ের অনুমোদন দিয়ে বলা হয়য়েছিল কোনো প্রকাশক বা প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তি কেবল সহায়ক পুস্তক বা ডিজিটাল শিখন-শেখানো সামগ্রী প্রকাশ করতে পারবেন। তখন শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিরা এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। প্রস্তাবিত আইনে এই ধারাটি আর রাখা হয়নি।

এতে নোট ও গাইড বই বলতে বোঝাবে, যেসব পুস্তকে পাঠ্যবইয়ের বিষয়বস্তর আলোকে বিভিন্ন পরিক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নাবলির উত্তর লেখা থাকে,যা শুধু পরিক্ষা পাসের উদ্দেশ্যে পাঠ্যপুস্তকের বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা হয় এবং যা অধ্যয়ন করলে শিক্ষেোথীদের সৃজনশীল প্রতিভা বাধাগ্রস্ত হয় এবং মূল পাঠ্যপুস্তক পাঠে উৎসাহ হারায়।

আরও যা থাকছে আইনে :
সরতার নির্ধারিত হারের চেয়ে অতিরিক্ত হারে বেতন-ভাতা বা ফি নিলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষর্থী মূল্যায়নের ফলাফল পরপর দুই বছর অসন্তোষজনক হওয়াসহ আট অপরাধের জন্য বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার সরকারি অংশ (এমপিও)সাময়িক বন্ধ, আংশিক কর্তন বা বাতিল করা হয়।

শিক্ষার্থীদের কোন প্রকার শারীরিক ও মনিসিক শাস্তি দেওয়া যাবে না। থাকবে একটি স্থায়ী শিক্ষা কমিশন। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর বিস্তারিত পরিচিতি সংরক্ষণ করবে এবং প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে।

জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ম্যাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমেদ বলেন আইনের খসড়াটি সংক্ষেপে করা হয়েছে। বিধিমালা বিস্তারিত বলা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
টানা ৭১ দিন বন্ধুদের মাংস খেয়েছিলেন এই ‘মানুষখেকো’

১৯৭২ সাল। তুমুল তুষার ঝড়ে ঢেকে গিয়েছে আন্দিজ পর্বতমালা। তারই মাঝ দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল ৪০ সিটের ছোট প্লেনটা। গন্তব্য চিলে। বেশ কিছু সময় আগে উরুগুয়ে থেকে যখন প্ল্যানটি আকাশ ছুঁয়েছিল তখনও আবহাওয়া এতটা খারাপ ছিল না।

প্রথমে প্লেনে তুমুল ঝাঁকুনি। তার পরে হাওয়ার ধাক্কায় এদিক সেদিকের পাহাড়ে ধাক্কা মারতে মারতে প্লেনটা যখন শান্ত হল, তখন ৪০ জনের মধ্যে অনেকেই মৃত্যুর দেশে চলে গিয়েছেন। আর বাকিরা তখনও নিশ্চিত মৃত্যুর সঙ্গে জীবনের শেষ দান খেলতে ব্যস্ত। এদের মধ্যেই একজন ছিলেন পেদ্রো অ্যালগোর্টা। তাঁরই রোমহর্ষক গল্প শুনুন।

চারদিক শুধু থেঁতলে যাওয়া লাশের ভিড়। তারই মাঝে কাটা ধানের মতো পড়ে রয়েছে কতগুলি মানব শরীর। ওরা মরেনি তখনও। বেঁচে আছে। কিন্তু এত ঠাণ্ডায় কতক্ষণ বাঁচা সম্ভব হবে কেউ জানে না। পেদ্রোরও একই অবস্থা। পাশের যাত্রীরা ততক্ষণে মৃত।

পেদ্রো কোনও মতে রক্ত ভেজা লাশগুলোকে সরিয়ে প্লেনের ভাঙা দরজা ঠেলে বাইরে বেরিয়ে এসেছেন। সঙ্গে আরও কয়েকজন। এখন কী হবে? হঠাৎই একজন আশার মশাল জানালেন। বললেন, “চিন্তা নেই বন্ধুরা। এতক্ষণে প্লেন ভেঙে পড়ার খবর নিশ্চিত চিলে পৌঁছে গিয়েছে। সেখান থেকে উদ্ধারকারী দল এল বলে!”

এর পরে বেশ কয়েকদিন কেটে গিয়েছে। তবু কারও দেখা নেই। এদিকে তুষার ঝড়ের দাপটে মারা গিয়েছেন আরও কয়েকজন। তখনও বেঁচে গুটিকয়েক যুবক। পেদ্রো তখনও লড়ছেন মৃত্যুর সঙ্গে। কিন্তু এবার! কীভাবে এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসা যায় সেই নিয়ে চলতে থাকল যুক্তি-তক্ক।

এদিকে ঠান্ডা হাওয়ার তেজ যেন বেড়েই চলেছে। কাটা কাটা হাওয়া যেন করাতের মতো আঘাত করে চলেছে শরীরটাকে। তবু আশা ছাড়েনি কেউ। বাঁচতে হবেই। ঠান্ডাকে হার না মানালে যে মৃত্যু নিশ্চিত। কিন্তু এদিকে বাঁচার উপায়ও মাথায় আসছে না। এদিকে কমছে মজুত খাদ্য আর জল। কী হবে এবার? ঠান্ডা না মারুক, খিদে ঠিক মারবেই মারবে।

শেষ দানাটা দ্রুত মুখে পরে দিল লোকটা। খাবার শেষ। আর কেউ বাঁচতে পারবে না। খাবার ছাড়া এই ঠান্ডায় বাঁচা অসম্ভব, যদি না কোনও জাদু ঘটে। এদিকে পেদ্রো এক ঝলক ঘড়ির দিকে তাকালেন।

১৩ দিন কেটে গিয়েছে। তবু কারওর দেখা নেই। তাদের যেন বাকি বিশ্ব ভুলতে বসেছে। না হলে কেউ আসছে না বাঁচাতে! “আমি পেদ্রো অ্যালগোর্টা। আমি বাড়ি ফিরতে চাই। পরিবারের মুখ দেখতে চাই।”

এই কথাগুলোই যেন ছেঁড়া পাতার মতো ঘুরপাক খাচ্ছিল পেদ্রোর মনে। তখনই সবাই সিদ্ধান্ত নিল, বাঁচতে গেলে খেতে হবে। আর খাবার যখন নেই, তখন মৃত বন্ধুরাই একমাত্র ভরসা। প্রথমটায় বমি করে ফেলেছিলেন বেশিরভাগই। তার পর খিদের চোটে পাগলের মতো মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করেছিলেন সবাই।

পেদ্রোর ভাগ্যে জুটেছিল এক মৃত বন্ধুর কাটা হাত আর থাই। তাই কামড়ে কামড়ে খাচ্ছিলেন পেদ্রো। মানুষের দাঁত কি মানুষের মাংস খেতে পারে? সেদিন পেরেছিল! বাঁচার তাগিদে সেদিন যেন ওই মানুষগুলো এক একটা হিংস্র দানবে পরিণত হয়েছিল।

কেমন ছিল সেই ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা? ঘটনার প্রায় ২৫ বছর পর পেদ্রো একটি বই লিখেছিলেন, নাম দিয়েছিল “ইন্টু দ্য মাউন্টেন”। তাতে সেই সময়কার পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা দিয়েছিলেন। লিখেছেন, “আজও যখন সেই দিনটার দিকে ফিরে তাকাই মনে হয়, যদি ওই কাজটা না করতাম সেদিন, তাহলে বোধহয় আজকের দিনটা দেখতে পেতাম না।”

কী ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা একবার ভাবুন! প্রাণ বাঁচাতে নিজের সহযাত্রীদের মাংস খাচ্ছে একদল সভ্য মানুষ। ভাবা যায়! আসলে সেদিন বাঁচার তাগিদেই মানুষের মাংস খেতে বাধ্য হয়েছিল ওরা। যারা মারা গিয়েছে তারা তো আর নেই। কিন্তু দেখুন সেই মৃত মানুষগুলোর কারণেই আজও অনেকে বেঁচে আছে। পেদ্রো অ্যালগোর্টাও তাঁদের একজন।

“দ্য বডি অব ক্রাইস্ট”: পেদ্রো নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে একবার বলেছিলেন, সেদিন কেউ এটা ভাবেনি যে তারা মানুষের মাংস খাচ্ছে। সবার মনে হয়েছিল বন্ধুরা মরে গিয়েও তাঁদের বাঁচিয়ে রেখেছে।

এর থেকে বেশি সেই মুহূর্তে আর কিছুই মনে আসছিল না তাঁদের। মাথার উপরে‌ কালো মেঘ। অঝোরে হতে থাকা তুষারপাত আর মাইনাস সেন্টিগ্রেডের মাঝে বেঁচে থাকাটাই সে সময় শেষ কথা ছিল। তাই তো মৃতদের শরীরকে স্বয়ং যিশুর শরীর ভেবে তারা গ্রহণ করছিল সেদিন। সূত্র: এবেলা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মন্ত্রীর বক্তব্যের পর রশিদের গুদামে পুলিশের অভিযান

চাল নিয়ে কারসাজির জন্য রাইস মিল মালিক সমিতির দুই নেতাকে অভিযুক্ত করে বাণিজ্যমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যের পরপরই কুষ্টিয়ায় একটি গুদামে অভিযান চালিয়েছে টাস্কফোর্স। গুদামটি মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদের।

এর আগে রোববার বিকালে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, চালের বাজারে কারসাজির মূলহোতা হলেন বাংলাদেশ রাইস মিল অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক লায়েক আলী। এই দুইজনই বাজারে সঙ্কটজনক পরিস্থিতি তৈরি করেছেন। তাদের গ্রেফতার করা উচিত।

গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বস্তাপ্রতি চালের দাম বেড়েছে ৩০০ থেকে ৫০০। গত কয়েক মাস ধরেই এই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও বর্তমানে তা অসহনীয় মাত্রায় পৌঁছেছে।

মোটা চালের বাজারদর ওঠা-নামা করছে পঞ্চাশের ঘরে। এর আগে এমন চড়া দরে চাল কিনতে হয়নি কখনোই। কোরবানী ঈদের আগে আর পরে মাত্র এ ক’দিনেই চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৮ থেকে ১০ টাকা

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বড়দলে অতিরিক্ত মূল্যে সার বিক্রয়ের অভিযোগ

বড়দল প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়নে অতিরিক্ত মূল্যে ইউরিয়া সার বিক্রয়ের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিস বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বসহকারে হস্তক্ষেপ নেওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রয়েছে।
বড়দল ইউনিয়নের গোয়ালডাঙ্গা গ্রামের আকছেদ মোড়লের পুত্র মইনুর ও মৃত ভৈরব সরকারের পুত্র সুখদেব সরকার জানান, গোয়ালডাঙ্গা বাজারে সারের ডিলার মেসার্স সুবর্ণা ট্রেডার্সের মালিক বাবু গাজী খুচরা সার বিক্রয় করতে চাইছেন না। এছাড়া ১৬ টাকার স্থলে প্রতি কেজি সারের মূল্য ১৭ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রয় করছেন। অভিযোগ পাওয়ার পর উপজেলা কৃষি অফিসের উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা দিপক কুমার মল্লিক ডিলারের দোকানে ও গোডাউনে গিয়ে তদারকি শুরু করেছেন। অভিযোগকারীদের সাথে কথা বলেন। সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সার বিক্রয় কার্যক্রম চালু রাখতে গোপনে ও প্রকাশ্যে বিক্রয় কার্যক্রম পর্যবেক্ষন করেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, খুচরা ব্ক্রিয় ও প্রতি কেজি ১৬ টাকা দরে ইউরিয়া সার বিক্রয় নিশ্চিত করা হয়েছে। সার সরবরাহ ও নির্ধারিত মূল্যে কৃষকদের কাছে পৌছে দিতে তিনি প্রতিদিন এলাকায় তদারকিতে থাকবেন বলে জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘সাম্প্রতিক কর ও ভ্যাট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক অধিপরামর্শ সভা

নিজস্ব প্রতিবেদক : করদাতাকে উৎসাহিত করতে গণসচেতনতা সৃষ্টি করতে আরও বেশি পরিমাণে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারি ও বেসরকারিভাবে সাধারণ মানুষকে কর প্রদানে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। সাধারণ মানুষের মধ্য থেকে কর ভীতি দূর করতে হবে। কর যারা আদায় করেন সেই কর্তৃপক্ষকে আরও বেশি জনবান্ধব হতে হবে। কর বিভাগের কর্মকর্তাদের সাধারণ মানুষের কাছাকাছি অবস্থান করতে হবে। নাগরিক সুবিধা বাড়াতে হলে নাগরিককে কর প্রদান করতে হবে। রাষ্ট্র যত বেশি কর আদায় করতে পারবে তত বেশি নাগরিক সুবিধা প্রদান করতে পারবে। রোববার সকাল ১০টায় শহরের কাটিয়ায় সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়িতে সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান-সুপ্র, সাতক্ষীরা জেলা কমিটি আয়োজিত আয়োজিত ‘সাম্প্রতিক কর ও ভ্যাট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক অধিপরামর্শ সভায় অতিথিবৃন্দ এসব কথা বলেন। অক্সফ্যামের আর্থিক সহযোগিতায় সুপ্র সাতক্ষীরা জেলা কমিটি আয়োজিত এই অধিপরামর্শ সভায় প্রদান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মোঃ নজরুল ইসলাম। সুপ্র জেলা কমিটির সহসভাপতি মরিয়ম মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অধিপরামর্শ সভায় জেলা কমিটির সদস্য সচিব মাধব চন্দ্র দত্তের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা পৌরসভার মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতী, শেখ আজহার হোসেন ও সাতক্ষীরা কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় ভূয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বেকার যুবকদের অর্থ হাতিয়ে নেয়া চলছেই

এম বেলাল হোসাইন : পত্রিকায় আকর্ষণীয় বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ভূয়া নিয়োগপত্র প্রদান ও ভূয়া অফিস দেখিয়ে একটি চক্র হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা। ওই প্রতারক চক্রের হাতে প্রতারিত হওয়া যুবক-যুবতিরা এ ব্যাপারে গোয়েন্দা শাখাসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
নগরঘাটা গ্রামের ইদুয়ার রহমানের ছেলে আশরাফুল ইসলাম, একই গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে জান্নাতুল ফেরদৌসী, মিলন ঘোষাল, হারুনের কন্যা সাবিরা পারভীন ও হাবিবুর রহমান জানান, সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকায় গত ২৬ আগস্ট’১৬ তারিখে একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার অনুমোদিত পিডিএস স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে মা ও শিশু স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জামানত বিহীন কিছু শর্ত সাপেক্ষে পুরুষ/মহিলা নিয়োগ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে শাখা পরিচালক পদে ১ জন (বেতন ১৮ হাজার ৬০০+টাকা মাসে) অফিস সহকারী পদে ১জন (বেতন মাসে ১৪ হাজার ১০০+ টাকা), ইউনিয়ন অফিসার পদে ১জন (বেতন ১২হাজার ৩০০+ টাকা), এবং ভিজিটর পদে ১জন (বেতন প্রতিমাসে ৯হাজার+ টাকা) নিয়োগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে ০৫ সেপ্টেম্বর’১৬ তারিখের মধ্যে ৩৩/১১, ব্লাক-সি,তাজমহর রোড- মোহাম্মাদপুর, ঢাকা-১২০৭, এই ঠিকানায় বিধি মোতাবেক ছবি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের ফটোকপি ও নাগরিক সনদ/ জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি সহ আবেদন করতে বলা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে একটি ফোন নং ও দেওয়া হয়। নাম্বার হলো ০১৭৩৫ ৪৮২২০২।আবেদনের সময় উত্তীর্ণ হবার পর ঢাকার ওই অফিস থেকে নিজেকে পরিচালক পরিচয় দিয়ে ০১৭৩১২১৫৯৯০ নং মোবাইল ফোন থেকে প্রত্যেক আবেদনকারীর কাছে কথা বলে তাদের চাকরি হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন।
তবে কার্যক্রম শুরু করার পূর্বে আপনাদের তালায় একটি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষণ দিতে যেহেতু ঢাকার থেকে বিশেষজ্ঞরা যাবেন সে কারণে তাদের খরচ বাবদ ২৬৫০ টাকা দাবি করা হয়। কিন্তু আজও কোন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়নি। এরপর বেতন উত্তোলনে জন্য একাউন্ট খোলার নাম করে ১০৫০ টাকা। বিজ্ঞপ্তির পর ১ বছর যাবত বিভিন্ন কৌশলে প্রতি প্রার্থীর কাছ থেকে ১৮ হাজার ২৫০ টাকা আদায় করে ওই চক্রটি। কিন্তু তাদের কোন চাকরি হয়নি।
টাকার পাঠানোর পর থেকে ওই নাম্বারগুলো বন্ধ থাকে। তবে পরিচালক রুহুল আমিনের ফোন নাম্বারটি খোলা থাকলেও রিসিভ করা হয় না।
ভুক্তভোগীরা উপায় না পেয়ে ঢাকার অফিসে খোজ নিতে গিয়ে দেখেন সেখানে অফিস রয়েছে ঠিকই কিন্তু অফিসে সবসময় তালা মারা থাকে। তথ্যানুসন্ধান করে তারা জানতে পারেন ওই পরিচালক পরিচয়দানকারী রুহুল আমিনের বাড়ি সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নে। সে অনুযায়ী তারা রুহুল আমিনের গ্রামের বাড়ি সোনাবাড়িয়ায় গেলে তার আতœীয় স্বজনরা জানান রুহুল আমিন দীর্ঘদিন বাড়িতে আসে না। তার সাথে আমাদের কোন যোগাযোগ নেই।
অন্যদিকে তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে, সাতক্ষীরা জেলার ৮টি থানা ও ৭৮টি ইউনিয়ন, যশোর জেলার ৮টি উপজেলা, বাগেরহাট জেলার ৯টি উপজেলা খুলনার কয়রা উপজেলা থেকে ৪টি পদে কয়েক হাজার বেকার ব্যক্তি আবেদন করেন। প্রত্যেক আবেদনকারির নিকট থেকে নেওয়া হয়েছে সর্বমোট ১৮ হাজার ২৫০টাকা করে।
এবিষয়ে ঢাকার অফিসে পরিচালক রুহুল আমিনের মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে কেউ ফোন রিসিভ করেননি।
এঘটনায় সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডা. তৌহিদুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ধরনের কোনো নিয়োগ বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে তার জানা নেই। পত্রিকায় লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে একটি চক্র এভাবে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লুটে নিচ্ছে। এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি এব্যাপারে আইন প্রয়োগ সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জের বাল্য বিবাহ নির্মূলে র‌্যালি ও আলোচনা

কালিগঞ্জ ব্যুরো : “বালিকা বধূ নয়, ১৮ বছরের আগে বিয়ে নয়” এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে বড় শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। রোববার বিকেল সাড়ে ৩টায় বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ নবযাত্রা প্রকল্পের সহযোগিতায় ও সুশীলনের বাস্তবায়নে বাল্য বিয়ের কুফল ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ভাড়াশিমলা ইউনিয়ন পরিষদের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্যানেল চেয়ারম্যান নিরঞ্জন কুমার ঘোষের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ভাড়াশিমলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওবায়দুর রহমান। নবযাত্রা প্রকল্পের জেন্ডার অর্গানাইজার বন্দনা মন্ডলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের তথ্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এসএম,আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু, ইউপি সদস্য রেজাউল, শামছুর রহমান, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মনোয়ারা খাতুন, ইউনিয়ন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়, মোজাহার মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাইফুল ইসলাম, ইউনিয়ন ম্যারেজ রেজিষ্ট্রার মাওঃ রুহুল আমিন, ভাড়াশিমলা জামে মসজিদের ইমাম মোহাম্মাদ আলী, পুরোহিত রমেশ চন্দ্র, কলেজ ছাত্র আবু মুছা মোহাজার মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবম শ্রেনীর ছাত্রী ইরিনা সুলতানা ইতি, রায়হানা ইসলাম, প্রমুখ। অনুষ্ঠানের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন জেন্ডার অর্গানাইজার আল-আমিন। অপর দিকে মৌতলা ইউনিয়ন পরিষদে সকাল ১১টায় বাল্য বিবাহ নির্মূলে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষ ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও মৌতলা ইউপি চেয়ারম্যান সাঈদ মেহেদীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা এমএ নাহার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য খলিলুর রহমান, মুন্সী মশিউর রহমান পলাশ, রাজিয়া সুলতানা, হামিদা খাতুন, মাহফুজা খাতুন, কাজী হাফিজ উদ্দিন বাবু, নজরুল ইসলাম, ফেরদাউস মোড়ল, রবিউল আলম, মির্জা ছাদেক আলী, স্বর্ণ কিশোরী ক্লাবের সভানেত্রী নাজনীন মেহেদী দোলা, নবযাত্রা প্রকল্পের জেন্ডার অর্গানাইজার মুন্সী হারুনার রশীদ, নার্গিস সুলতানা প্রমুখ। এসময় বক্তারা বাল্যবিয়ের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরে বলেন, বাল্য বিয়ের কারণে পারিবারিক জীবনে অশান্তি সৃষ্টি হয়, পুষ্টিহীনতার শিকার হয় মা ও শিশু। বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়াতে হবে। শুধু সচেতন হলে চলবে না, আইনের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমেই দেশ থেকে বাল্য বিবাহ মুক্ত করা সম্ভব। বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest