সর্বশেষ সংবাদ-
বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়াবারসিকের উদ্যোগে পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের ওরিয়েন্টেশনজামায়াত শুধু নিজেদের মানুষকেই চাকরি দেয়, তারা সার্বজনীন হতে শেখেনি: কাজী আলাউদ্দিনদেবহাটায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আহাদ আলীর রাস্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন উপকূলের মানুষের সংকট নিরসনের সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি নির্বাচনী ইশতেহারে অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে নাগরিক সংলাপসাতক্ষীরায় প্রেমিকার বাড়ি চিনিয়ে দেওয়ার অভিযোগ: গুলি করে হত্যা চেষ্টাফিজিশিয়ান স্যাম্পল বিক্রয়ের দায়ে নাহিন মেডিকেল হলকে জরিমানাসাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নো ওয়ার্ক” কর্মসূচিসাতক্ষীরায় তারুণ্য নির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই শীর্ষক আলোচনাসফটওয়্যার ও আইটি সল্যুশন কোম্পানি গ্লোরিয়াস আইটির ১১ বছর পূর্তি উদযাপন

একে একে ১১ পুরুষকে বিয়ে করে টাকা নিয়ে চম্পট!

দুই বছরের কম সময়ে একের পর এক ১১ জন পুরুষকে বিয়ে করেছেন তিনি। এর পর তাঁদের কাছ থেকে বেশ কিছু অর্থ হাতিয়ে নিয়ে তুচ্ছ অজুহাতে পলায়নের পর অবশেষে তিনি নজরে এসেছেন পুলিশের। ‘পলায়নপর কনে’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া থাইল্যান্ডের ৩২ বছর বয়সী এই নারীর নাম জারিয়াপর্ন নাম্মন বুয়াআই।

পুলিশের বরাত দিয়ে থাইল্যান্ডের স্থানীয় কিছু গণমাধ্যম জানিয়েছে, বিয়ের পর পালানোর আগে ওই নারী তাঁর প্রত্যেক স্বামীর কাছ থেকে থাই রীতি অনুযায়ী যৌতুক হিসেবে ছয় হাজার থেকে ৩০ হাজার ডলারের মতো অর্থ নিয়েছেন। প্রতিবারই তিনি কিছু তুচ্ছ অজুহাত দেখিয়েছেন। এর মধ্যে ছিল, তাঁকে নিজ বাড়িতে ফলের ব্যবসার দেখভাল করতে হবে কিংবা তাঁর রাশিফল বলছে, এই অসময়ে বিয়ে করা উচিত হয়নি।

পুলিশের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো আরো জানায়, এই কাজে জারিয়াপর্ন এতটাই পটু ছিলেন যে, তিনি আগস্ট মাসেই চারবার বিয়ে করেন।

শুরুতে পুলিশ জানিয়েছিল, জারিয়াপর্নকে বিয়ের দাবি করেন ১২ পুরুষ। পরে সেই সংখ্যা ১১তে নেমে আসে।

থাই গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, ফেসবুকে একটি পোস্টের পর ভুক্তভোগীরা থানায় গিয়ে একে একে অভিযোগ করেছেন। তবে কে পোস্টটি করেছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ১১ স্বামীর একজন সেই পোস্টটি করেন।

ভুক্তভোগী পুরুষদের একজন আইনজীবীর বরাত দিয়ে থাইল্যান্ডের ইংরেজি সংবাদপত্র দ্য ন্যাশনের খবরে বলা হয়, প্রত্যেকের ক্ষেত্রে প্রায় একই কৌশল ব্যবহার করতেন ওই নারী। তিনি একজন পুরুষকে ফেসবুকে বন্ধু বানাতেন, তাঁর সঙ্গে দেখা করতেন, শারীরিক সংসর্গে লিপ্ত হতেন। এর পর তাঁকে বিয়ে করে টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যেতেন।

থাইল্যান্ডের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্টের খবরে বলা হয়, ফলের বাগানের জন্য বিখ্যাত দেশটির নাখন পাথম প্রদেশ থেকে বৃহস্পতিবার রাতে জারিয়াপর্নকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সেই সঙ্গে তাঁর কথিত আসল স্বামী থিতিরাত নংঘানপিতাককেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীকে এখনো অভিযুক্ত করা হয়নি। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে বাংলাদেশ কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে: যুক্তরাষ্ট্র

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে বাংলাদেশ কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র হিদার নোয়ার্ট। বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে এক নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হবে কি না? উত্তরে হিদার নোয়ার্ট বলেন, ‘আমি জানি অন্য যে কোনও দেশের মতোই শরণার্থীদের গ্রহণে বাংলাদেশ কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে।’

হিদার নোয়ার্ট বলেন, রাখাইনে জনগণের ওপর কি ঘটছে সে ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র সচেতন রয়েছে। সেখানে যা ঘটছে তাতে আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।

মানবাধিকার লঙ্গনের জন্য মিয়ানমারের ওপর কোনও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি সরাসরি কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। তবে যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি এ ব্যাপারে মিয়ানমারের সঙ্গে কূটনৈতিক সংলাপ চালিয়েছে বলে জানান হিদার নোয়ার্ট।

প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আবারও বার্মার নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর মারাত্মক হামলার নিন্দা জানাই। কিন্তু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে ওই বাহিনীর প্রতি আরও সহিংসতা প্রতিরোধের এবং স্থানীয় মানুষদের সুরক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানাই।’

হিদার নোয়ার্ট বলেন, ২৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে পালিয়ে আসা হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিকদের সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে কাজ করছে।

রাখাইনে অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়, এমন কোনও কিছু করা থেকে বিরত থাকতেও সবার প্রতি আহ্বান জানান হিদার নোয়ার্ট। তিনি বলেন, ‘আক্রান্ত জনগোষ্ঠীকে জরুরি মানবিক সহায়তা দিতে দ্রুত তাদের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ করে দিতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আমাদের আহ্বান রইলো।’

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে মিয়ানমার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি সারাহ স্যান্ডার্স। মিয়ানমারের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের ব্যাপারে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

রাখাইন পরিস্থিতি নিয়ে সারাহ স্যান্ডার্স বলেন, ‘আমার জানামতে এটি এমন একটি বিষয় যা আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’ তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাননি স্যান্ডার্স। অন্যদিকে, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর বলেছে, তারা চলমান পরিস্থিতিতে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং বিষয়টি মিয়ানমারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উত্থাপন করা হবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, গত ২৫ আগস্ট একটি নিরাপত্তা চৌকিতে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (এআরএসএ) হামলার পর পরিপ্রেক্ষিতে রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার খবর এবং ওই রাজ্যের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়সহ বেসামরিক জনগণের ওপর এর প্রভাব নিয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এ খবরগুলোর মধ্যে রয়েছে— নিরাপত্তা বাহিনী ও বেসামরিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতা সৃষ্টির অভিযোগ, পাশাপাশি এআরএসএ’র হামলা।’

ওই কর্মকর্তা বলেন, মার্কিন দূতাবাস নিবিড়ভাবে চলমান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। তবে বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং রাখাইন রাজ্যে গণমাধ্যম ও বেসরকারি সংস্থাগুলোর প্রবেশে কড়াকড়ি থাকায় রোহিঙ্গাদের নিয়ে যেসব খবর উঠে আসছে, সেগুলো যাচাই করাটাও কঠিন।

এক প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘রাখাইন রাজ্যের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ রেখে চলেছি। এছাড়া দেশটির সর্বোচ্চ পর্যায়েও আমরা প্রকাশ্যে ও ব্যক্তিগতভাবে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশগুলো ও সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গেও আমরা যোগাযোগ রেখে চলেছি।’

রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছে মিয়ানমার সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এটা করতে গিয়ে যেন আইনের ব্যত্যয় না ঘটে, সেদিকে নজর রাখার আহ্বান জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা এই বিচারকাজ এমনভাবে পরিচালনর আহ্বান জানিয়েছে যেন এটি স্বচ্ছ হয় এবং মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতার সুরক্ষা দেয়। এছাড়া, মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নির্যাতনের যে অভিযোগ উঠেছে, সেগুলোর তদন্তেরও আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

সূত্র: ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ভয়েস অব আমেরিকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মেক্সিকোর ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬১

মেক্সিকোতে গত এক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬১ জ৮নে দাঁড়িয়েছে। এতে ২শ’ জন গুরুতর আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট এনরিক পেনা নিয়েটো জানিয়েছেন, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৮ দশমিক ১।

ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল মেক্সিকোর পিজিয়াপান থেকে ৮৭ কিলোমিটার দূরে প্রশান্ত মহাসাগরে। ভূমিকম্পের পর মেক্সিকো ছাড়াও গুয়াতেমালা, এল সালভাদর, কোস্টারিকা, নিকারাগুয়া, পানামা ও হন্ডুরাসে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মেক্সিকোর কয়েকটি রাজ্যে ভূমিকম্পে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।

মেক্সিকোর অন্তত পাঁচ কোটি মানুষ এই ভূমিকম্প টের পেয়েছেন। প্যাসিফিক সুনামি ওয়ার্নিং সেন্টার বলেছে, এই ভূমিকম্পের প্রভাবে সমুদ্রের স্বাভাবিক জোয়ারের চাইতে তিন মিটার উঁচু ঢেউ সৃষ্টি হতে পারে। শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের পর গুয়েতেমালা, এল সালভেদর, কোস্টারিকা, নিকারাগুয়া, পানামা, হন্ডুরাস ও ইকুয়েডরেও সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এরইমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের মেক্সিকো উপকূলে এক মিটার উচ্চতার সুনামি আঘাত হেনেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ৬৯ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্পে ভবনগুলো কেঁপে উঠলে আতঙ্কিত বাসিন্দারা ঘর ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা গেছে, বিভিন্ন স্থানে ঘরবাড়িসহ অনেক স্থাপনা ভেঙে পড়েছে।

১৯৮৫ সালের পর মেক্সিকো উপকূলে এটিই সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। ওই ভূমিকম্পে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যেসব খাবার একসঙ্গে খেলেই ঘটবে বিপত্তি

শুধু খেলেই তো আর হল না। তা হজম করার শক্তি চাই।
আর হজম করতে গেলে জানতে হবে। কোনটা খাবেন, আর কোনটা খাবেন না। আবার কোনটার সঙ্গে কোনটা খাবেন না। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন থেকে জেনে নিস সেই সম্পত্তকে-

১। দুধ-কলা দিয়ে কখনও পেটের কালসাপ পুষবেন না। কারণ দু’টি খাবারেই খুব হাই প্রোটিন থাকে যা পেট ভারী করে দেয়। আর শরীর খুব অল্প সময়েই ক্লান্ত হয়ে যায়।

২। প্রতিদিন একটি আপেল ডাক্তারের প্রয়োজন কমিয়ে দেয়। একথা যেমন ঠিক, তেমনই ঠিক আরও একটি কথা যে, আপেলের সঙ্গে কখনও অ্যালার্জির ওষুধ খাবেন না। এতে ওষুধের গুণ প্রায় ৭০ শতাংশ কমে যায়।

৩। আধুনিকতার ছোঁয়ায় বার্গার-ফ্রাইয়ের কম্বো খাননি এমন কাউকে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু জানেন কি, এই দুই ফ্যাট জাতীয় খাবার একসঙ্গে শরীরে প্রবেশ করলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়। তাতে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।

৪। ধোঁয়া ওঠা গরম পিজ্জা, সঙ্গে কোল্ড ড্রিঙ্ক। এমন ‘পাপ’ আমরা জীবনে কমবেশি সকলেই করেছি বা করে থাকি। কিন্তু এতেই বাড়ে বিপত্তি। প্রোটিনের সঙ্গে স্টার্চ মিলে মিশে হজমের শক্তি কমিয়ে দেয়। অল্প সময়েই পেট ভারী হয়ে যায়।

৫। পাস্তার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত টমেটো। এই কম্বোই আপনার পেটের ভিলেন। পাস্তার মতো কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারের সঙ্গে টমেটোর অ্যাসিড মিশে গ্যাসের সৃষ্টি করে।

৬। ডায়েট যারা মেনে চলেন তাদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের খাবার দই ও ফল। কিন্তু এই দুই স্বাস্থ্যকর খাবারই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। প্রোটিনের সংস্পর্শে অ্যাসিড আসলে টক্সিন সৃষ্টি হয়। আর কোল্ড অ্যালার্জি দেখা দিতে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের হুমকি দিচ্ছে জিহাদি গোষ্ঠীগুলো

মিয়ানামারের রাখাইনে সেনাবাহিনীর ব্যাপক সহিংসতার মুখে হাজার হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার পর আন্তর্জাতিক জিহাদি গোষ্ঠীগুলো এখন এর প্রতিশোধ হিসেবে পাল্টা হামলার হুমকি দিতে শুরু করেছে।

জিহাদী গোষ্ঠীগুলো এই সংকটকে ইসলাম এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধে ব্যাপকতর যুদ্ধের অংশ হিসেবে দেখাতে চাইছে।

কোন কোন জিহাদি গোষ্ঠী বিভিন্ন দেশে মিয়ানমারের দূতাবাসে হামলার উস্কানিও দিয়েছে।

বিভিন্ন জিহাদি গোষ্ঠীর এরকম কিছু বিবৃতি এবং বার্তা বিবিসি মনিটরিং সংকলন করেছে।

আল কায়েদা ইন ইয়েমেন (একিউএপি) এবং তালিবান মিয়ানমারের নির্যাতিত মুসলিমদের সমর্থনে পদক্ষেপ নেয়ার জন্য তাদের অনুসারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

মেসেজিং অ্যাপ ‘টেলিগ্রামে’ একটি আল কায়েদা-পন্থী চ্যানেল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মিয়ানমারের দূতাবাস পুড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এই বার্তায় তারা এমনকি বিভিন্ন দেশে মিয়ানমার দূতাবাসের ঠিকানাও শেয়ার করেছে।

এই বার্তার লিংকটি টেলিগ্রামে আল কায়েদার সমর্থকরা ব্যাপকভাবে শেয়ার করেছে।

এর আগে টেলিগ্রামে ইসলামিক স্টেট-পন্থী (আইএস) একটি গ্রুপও একই ধরণের হুমকি দেয়। এতে তুরস্ক, সৌদি আরব, পাকিস্তান এবং মিশরে মিয়ানমারের দূতাবাসে হামলার সুস্পষ্ট আহ্বান জানানো হয়।

হামলার কৃতিত্ব দাবি

গত ৬ই সেপ্টেম্বর টেলিগ্রামে আরও কিছু বার্তায় জিহাদি গোষ্ঠীগুলো দাবি করতে থাকে যে মিয়ানমারের ‘রোহিঙ্গা মুসলিম ভাইদের’ বাঁচাতে জঙ্গীরা সেখানে পৌঁছাতে শুরু করেছে।

সিরিয়ার ভিত্তিক জিহাদী গোষ্ঠী ‘হায়াত তাহরির আল-শামস (এইটটিএস) টেলিগ্রামের একটি চ্যানেলে দাবি করেছে যে “বার্মার মুজাহিদিনরা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে ঢুকে সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যার মাধ্যমে নিরস্ত্র মুসলিমদের হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে।” হায়াত তাহরির আল-শামস সিরিয়ার আল নুসরা ফ্রন্টের সঙ্গে সম্পর্কিত।

গুরুত্বপূর্ণ এক জিহাদি ইসলামী নেতা আবদ-আল-রাজ্জাক আল মাহদীও টেলিগ্রামে এক বার্তায় দাবি করেছেন যে “বার্মার অভ্যন্তরে এক আত্মঘাতী হামলায় কয়েক ডজন অভিশপ্ত বৌদ্ধকে হত্যা করা হয়েছে।” বলা হচ্ছে যে গ্রুপটি এই হামলা চালিয়েছে তাদের নাম “শাহাব আল-মুজাহেদিন মুভমেন্ট ইন বার্মা।”

টেলিগ্রামের আরেকটি জিহাদি চ্যানেলে বলা হচ্ছে “পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের মুজাহেদিনরা বার্মায় জিহাদে যোগ দিতে রওনা হয়েছে।” এই বার্তার সঙ্গে একটি ভিডিও জুড়ে দেয়া হয়েছে যাতে দেখা যাচ্ছে জঙ্গীরা একে অন্যের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছে।

চেচনিয়ার অস্বীকৃতি

এদিকে চেচনিয়া থেকে একদল জঙ্গী ইতোমধ্যে মিয়ানমারে লড়াই করার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে যে খবর প্রচারিত হয়েছে তা অস্বীকার করেছেন রাশিয়ার চেচনিয়ার কর্তৃপক্ষ।

রাশিয়ার ‘কাভকাজস্কি উযেল’ ওয়েবসাইটে প্রথম এই খবরটি প্রকাশ পায়।

চেচনিয়ার সরকারের একজন মুখপাত্র এই খবর প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, “এই দাবির সঙ্গে বাস্তবতার কোন সম্পর্ক নেই।”

এদিকে সোমালিয়ার আল শাবাব জঙ্গী গোষ্ঠী, যাদের সঙ্গে আল কায়েদার সম্পর্ক আছে, তারা মিয়ানমারের বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে জিহাদের ডাক দিয়েছে।

এই গ্রুপটি তাদের ‘জেনারেল কমান্ড’ থেকে আরবীতে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে।

তারা ‘আল কায়েদা ইন ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্ট’-কে (একিউআইএস) আহ্বান জানিয়েছে রোহিঙ্গাদের গণহত্যার প্রতিশোধ হিসেবে বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে পাল্টা হামলা চালানোর জন্য।

আল শাবাব আরও বলেছে, যদিও তাদের জঙ্গীরা রাখাইন রাজ্য থেকে অনেক দূরে, মিয়ানমার-সহ যেখানেই মুসলিমদের বিরুদ্ধে নির্যাতন চলছে, সেখানেই তারা নজর রাখছে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভারতীয় কলাকুশলী ছাড়াই ‘বেপরোয়া’

শুটিং শুরুর আগে নাম নিয়ে জটিলতা শুরু হয় জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত সিনেমা ‘বেপরোয়া’র। তবে এ জটিলতা কাটিয়ে না উঠতেই এবার ওপার বাংলার কলাকুশলীদের নিয়ে নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।

গত ২৭ আগস্ট রাজধানী সোনারগাঁও হোটেলে বেপরোয়া’র মহরত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার বিএফডিসিতে ছবিটির শুটিং শুরু হয়। কলকাতার নির্মাতা রাজা চন্দ পরিচালিত এ সিনেমার শুটিংয়ে এদিন ওপার বাংলার আরও বেশ কয়েকজন কলাকুশলী অংশ নেন। এতেই নতুন করে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।

জানা গেছে, ওপার বাংলার কলাকুলশীদের কাজের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি না থাকায় স্পেশাল ব্রাঞ্চ থেকে শুটিং না করার জন্য জাজ মাল্টিমিডিয়াকে অনুরোধ করা হয়। এছাড়া বৃহস্পতিবার সাদা পোশাকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য বিএফডিসিতে শুটিং সেটের আশে-পাশে অবস্থান করছিল। এমন পরিস্থিতিতে ওপার বাংলার কলাকুশলীদের বাদ রেখে সিনেমার শুটিং চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জাজ মাল্টিমিডিয়া।

‘বেপরোয়া’ সিনেমায় ববির সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করতে দেখা যাবে রোশানকে। এছাড়া আরও অভিনয় করছেন কাজী হায়াৎ, শহীদুল আলম সাচ্চু, তারিক আনাম খান, নানা শাহ, রেবেকা, কমল পাটকেরসহ অনেকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ট্রাম্পের কারণেই হয়েছে ঘূর্ণিঝড় ইরমা : জেনিফার লরেন্স

অস্কার বিজয়ী অভিনেত্রী জেনিফার লরেন্স সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। পর পর দুটি প্রচণ্ড শক্তিশালী হারিকেন যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আঘাত হানার পেছনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকেই দায়ী করলেন এই অভিনেত্রী।

তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রকৃতির ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ হলো এ ঘূর্ণিঝড়। আর মার্কিনিরা ট্রাম্পের মতো ব্যক্তিকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করাতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে মানুষের প্রভাবকে বিশ্বাস না করায় ঘূর্ণিঝড় ঘূর্ণিঝড় ইরমা ও হার্ভের সৃষ্টি হয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বেশ কিছুদিন ধরেই জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টিকে বিশ্বাস করেন না বলে জানিয়ে আসছিলেন। যদিও বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের অযাচিত কর্মকাণ্ডের ফলে কার্বন ডাই-অক্সাইডসহ নানা ক্ষতিকর গ্যাস বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এতেই জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ছে। ট্রাম্পের এ বিষয়টিকেই হয়ত ইঙ্গিত করেছেন জেনিফার।

সূত্র : ফক্স নিউজ

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ইতিহাস গড়লেন অ্যান্ডারসন

প্রথম ইংলিশ বোলার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৫০০ উইকেট নিয়ে ইতিহাস গড়লেন জেমস অ্যান্ডারসন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে বোল্ড করে এ মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি।

১২৯ টেস্টে এখন পর্যন্ত তার উইকেট সংখ্যা ৫০১। উইকেটের বিচারে তার ওপরে রয়েছেন মুত্তিয়া মুরলিধরন (৮০০), শেন ওয়ার্ন (৭০৮), অনিল কুম্বলে (৬১৯), গ্লেন ম্যাকগ্রাথ (৫৬৩) ও কোর্টনি ওয়ালশ (৫১৯)।

ইংলিশ বোলারদের মধ্যে অ্যান্ডারসনের পেছনে রয়েছেন তার নতুন বলের সঙ্গী স্টুয়ার্ট ব্রড, ১০৯ টেস্টে ৩৮৬ উইকেট এবং এরপরই স্যার ইয়ান বোথাম ১০২ টেস্টে ৩৮৩ উইকেট।

বৃষ্টি বিঘ্নিত টেস্টে প্রথম ইনিংসে ক্যারিবীয়রা অলআউট হয় মাত্র ১২৩ রানে। জবাবে ইংল্যান্ডের ইনিংস গুটিয়ে যায় ১৯৪ রানে। ৭১ রানে পিছিয়ে থেকে খেলতে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩ উইকেটে ৯৩ রান তুলেছে ক্যারিবীয়রা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest