সর্বশেষ সংবাদ-
ভারতীয় পর্ন ভিডিওতে সাংবাদিকের ছবি জুড়ে ব্লাকমেইল করে চাঁদা দাবিকালিগঞ্জে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দূধর্ষ ডাকাতিজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণভোমরার ইউপি চেয়ারম্যানকে ৪৮ ঘন্টা সময় বেঁধে দিলেন ইউনিয়নবাসীআশাশুনিতে শহীদের স্মরণে দুঃস্থদের মাঝে জামায়াতের খাবার বিতরণদেবহাটায় বিয়ের প্রলোভনে কলেজ শিক্ষার্থীর সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে থানায় মামলাস্বৈরাচার ঠেকিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার এনসিপিরসাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদের

সানি লিওনকে দেখতে রাস্তা বন্ধ, ‘অবরোধ’

ভারতে সানি লিওনের শুরুটা হয়েছিল টিভি শো ‘বিগ বস’-এর মাধ্যমে। এখানে আসার পর পরই তাঁর জনপ্রিয়তা বেড়ে যায় এবং তাঁকে নিয়ে ভারতে হইচই শুরু হয়ে যায়। এতে দুদিনে তাঁর টুইটারে আট হাজার নতুন ফলোয়ার যোগ হয় এবং সানি লিওনকে এত খোঁজা হয় যে গুগল এটাকে ‘ব্রেকআউট’ (প্রাদুর্ভাব) হিসেবে উল্লেখ করে।

‘বিগ বস’-এর ঘরেই প্রযোজক মহেশ ভাট সানি লিওনকে ‘জিসম-২’ ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাব দেন এবং সানি রাজিও হয়ে যান। ‘জিসম-২’ ছবির পরে সানিকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।

যতই দিন যাচ্ছে, সানি লিওনের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। গতকাল সানির এই জনপ্রিয়তা দেখা গেলে ভারতের কেরালা রাজ্যের কোচি শহরে। হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে জানা গেল, কোচিতে সানি লিওন গিয়েছিলেন স্মার্টফোন ব্র্যান্ডের শো-রুম উদ্বোধন করতে। আর এই খবর শুনে সানিকে দেখতে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে সেখানে। সানিকে দেখতে আসা মানুষগুলোর ভিড়ে কোচির রাস্তা বন্ধ হয়ে অবরোধের সৃষ্টি হয় এবং মানুষের এই ঢল নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে। এসব মানুষের ভিড়ের কারণে কোচির রাস্তায় বেশ ভালোই হট্টগোল হয় এবং পরে পুলিশ ওই শো-রুমের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে।

সানি লিওনও নিজে তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে ভিডিওসহ বেশ কিছু ছবি আপলোড করেছেন। সানি টুইটারে আপলোড দেওয়া ছবিতে লিখেছেন, ‘কোচিতে আমার গাড়ি জনসমুদ্রে ভাসছিল এবং এখানকার ভালোবাসা পেয়ে আমি অভিভূত।’ সানির পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যায়, সেখানে পৌঁছার আগে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়েছিল এবং তাঁর গাড়িতে আসতে বেশ হিমশিম খেতে হয়েছিল।

সানি অবশ্য টুইটারে হাজার হাজার মানুষের মাঝে তাঁকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য কোচি পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

তবে মজার বিষয় হচ্ছে, সানি লিওনের স্বামী ডেনিয়েল ওয়েবার টুইটারে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকের দিনে মানুষের ঢলের সঙ্গে সানি লিওনের গতকালকের কোচির মানুষের ঢলের তুলনা করেছেন।

সম্প্রতি সানিকে ‘বাদশাহো’ ছবিতে ইমরান হাশমির সঙ্গে ‘প্রিয়া মোরে’ আইটেম গানে দেখা গেছে। সঞ্জয় দত্তের ‘ভূমি’ ছবিতেও ‘ট্রিপি ট্রিপি’ আইটেম গানেও সানি লিওন বেশ ভালোভাবেই নাচের ঝঙ্কার তুলেছেন। এই দুই আইটেম গান সানি লিওনকে আরো জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে গেছে।

এই অভিনেত্রী ও তাঁর স্বামী কিছুদিন আগে ২১ মাসের এক শিশুকে দত্তক নিয়েছেন। ভারতের মহারাষ্ট্রের লাতুর থেকে দত্তক নেওয়া এই শিশুর নাম রাখা হয়েছে নিশা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অন্তঃসত্ত্বার কারণে দ্রুত বিয়ে করলেন অভিনেত্রী রিয়া

হুট করেই দীর্ঘদিনের বয়ফ্রেন্ড শিবম তিওয়ারির সঙ্গে সাত পাঁকে বেঁধে ফেললেন টালিউড ও বলিউডের তারকা রিয়া সেন। বিয়েতে পরিবারের খুব ঘনিষ্টজনেরা ছাড়া ছিল না কেউ। কিন্তু কেন এমন হঠাৎ তাড়াহুড়ো করে বিয়ের পিড়িতে বসলেন রিয়া? উত্তরটা অবশ্য জানা গেছে। আর সেটা হলো রিয়া সন্তান সম্ভবা। আর ‘প্রেগনেন্সি’র কারণেই দ্রুত বিয়েটা সেড়ে ফেলতে হলো তাকে।

শিবমের সঙ্গে রিয়ার পরিচয় অনেক দিনের । তবে তার ব্যাপারে খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। শুধু জানা গেছে শিবম ফটোগ্রাফিটা খুব ভালোবাসেন।

এদিকে রিয়া সেনের সাবেক প্রেমিকদের তালিকাটাও দীর্ঘ। এর আগে জন এব্রাহাম ও অস্মিত প্যাটেলের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করেছেন রিয়া।

রিয়াকে প্রথম পর্দায় দেখা যায় ১৯৯১ সালে শিশুশিল্পী হিসেবে। তার পরিবারের প্রায় সবাই অভিনয়ের সঙ্গেই আছেন। সাবেক বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেনের নাতনী রিয়ার মা মুনমুন সেন। আর বড় বোন আরেক অভিনেত্রী রাইমা সেন। ডেকান ক্রনিকল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ইমরান এইচ সরকারের ওপর আবারও হামলা

ন্যাশনাল ডেস্ক : রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের ওপর আবারও হামলা করেছে একদল দুর্বৃত্ত। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে এই হামলা করা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এর আগে গতকাল বিকেলে শাহবাগ মোড়ে হামলার শিকার হয়েছিলেন ইমরান। বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারে নিষ্ক্রিয়তার প্রতিবাদ ও ত্রাণ জোরদারের দাবিতে শাহবাগে মানববন্ধন শেষে তাঁর ওপর হামলা করা হয়েছিল।
ইমরান এইচ সরকার বলেন, গতকালের হামলার প্রতিবাদে আজ বিকেল চারটায় শাহবাগে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে গণজাগরণ মঞ্চ। কিন্তু পুলিশ তাদের সেই কর্মসূচি পালন করতে দেয়নি। কর্মসূচি পালন করতে না পেরে তাঁরা ১০-১২ জন যখন হেঁটে পরিবাগের দিকে যাচ্ছিলেন, তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আসার সঙ্গে সঙ্গে ১৫-২০ জন লোক অতর্কিতে তাঁদের ধাওয়া দেয়। তাঁরা দৌড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে অবস্থান নেন।
ইমরান এইচ সরকার বলেন, হামলাকারীরা ইটপাটকেল ছুড়েছে। তবে কেউ আহত হননি।
ইমরান এইচ সরকার বলেন, এর আগে আদালত প্রাঙ্গণে তাঁর ওপর হামলার করেছিলেন ছাত্রলীগের কর্মীরা। তাঁরা হুমকি দিয়ে রেখেছিলেন, যেখানে তাঁকে পাবেন, টুকরো টুকরো করা হবে। ইমরান বলেন, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরাই বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার তাঁর ওপর হামলা করেছেন।
এদিকে বৃহস্পতিবার ইমরান এইচ সরকারের ওপর হামলার প্রতিবাদে শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেছেন গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী নাসির উদ্দিন। শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনকে আসামি করে ওই মামলা করা হয়। ঘটনাটি তাঁরা খতিয়ে দেখছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় দলিতের মৎস্য খাদ্য বিতরণ

তালা প্রতিনিধি : দরিদ্র চাষীদের মাছ চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্ভী করার লক্ষ্যে বেসরকারি সংস্থা দলিত’র আয়োজনে উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের ৪৭টি পরিবাকে মাছের খাদ্য দেয়া হয়েছে। দাতা সংস্থা সিইআই এর অর্থায়নে এবং এল আলবেরু ডিলা ভিটা অনলুস (এফএডিভি) এর সহ-অর্থায়নে, বৃহস্পতিবার সকালে স্থানীয় সুজনশাহা বাজারে উপকারভোগীদের মাঝে উক্ত খাদ্য বিতরণ করা হয়।
দলিতের “ওয়াটার ফর ফুড ইন দ্য কোষ্টাল এরিয়া অব সুন্দরবনস্- বাংলাদেশ” প্রকল্পের আওতায় মাছের খাদ্য বিতরন অনুষ্ঠানে- স্থানীয় ইসলামকাটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক সুভাষ চন্দ্র সেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এসময় তালা রিপোটার্স ক্লাবের সদস্য সচিব বি. এম. জুলফিকার রায়হান, ইউপি সদস্য সোহরাব হোসেন, দলিতের সংশ্লিষ্ট প্রকল্প ব্যবস্থাপক রবিতা মন্ডল ও কমিউনিটি মোবিলাইজার জুয়েল সরকার সহ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজ প্রতিনিধি, গ্রামবাসী এবং উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। দলিত’র প্রকল্প ব্যবস্থাপক রবিতা মন্ডল জানান, সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার বড়দাল ইউনিয়নে এবং তালা উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নে দলিতের “ওয়াটার ফর ফুড ইন দ্য কোস্টাল এরিয়া অব সুন্দরবনস- বাংলাদেশ” প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায়, ইসলামকাটি ইউনিয়নের ৪৭টি দরিদ্র পরিবারকে মাছের খাদ্য হিসেবে ৯০১ কেজি করে যথাক্রমে খৈল ও ভূষি দেয়া হয়। এরপূর্বে একই উপকারভোগীদের মাঝে রুই, কাতলা ও মৃগেল জাতীয় কার্প মাছের পোনা বিতরণ করা হয়েছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় চোরাই মটরসাইকেলসহ সেলিম খাঁ আটক, জনমনে স্বস্তি

তালা প্রতিনিধি : মটরসাইকেল চুরি, পুলিশের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি, এলাকায় চুরি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের সখ্যতা গড়ে আতংক সৃষ্টি, সংখ্যালঘু পরিবারের উপর হামলা এবং হুমকি প্রদানসহ বহু অপকর্মের হোতা সেলিম খাঁ অবশেষে পুলিশের হাতে আটক হয়েছে। তালা থানা পুলিশ দুর্বৃত্ত সেলিমকে আটক করায় এলাকার মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। সে উপজেলার মাগুরা গ্রামের মৃত. নওয়াব আলী খাঁ এর পুত্র। আটক সেলিমের বিরুদ্ধে এলাকায় বহু অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, বছর দুয়েক আগে মাগুরা এলাকায় রাতের ডিউটি করার সময় তালা থানা পুলিশ সেলিম খাঁ’র নসিমন ভাড়া নিতো। সেই সূত্রে সেলিম পুলিশের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলে এবং পুলিশের নাম ব্যবহার করে মাগুরা এলাকায় ব্যপক চাঁদাবাজি শুরু করে। এসময় সে এলাকার আরো একাধিক দুর্বৃত্তকে সাথে নিয়ে স্থানীয় নীরিহ মানুষদের কাছ থেকে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি শুরু করে। এছাড়া তদন্তাধীন মামলায় রায় করিয়ে দেবার কথা বলেও ব্যপক অর্থ বানিজ্য শুরু করে। এলাকার মাদকসেবি, মাদক ব্যবসায়ী, থেকে শুরু করে চিহ্নিত দুর্বৃত্ত ও চরমপন্থীদের দলবদ্ধ করে মটরসাইকেল চুরি-ছিনতাই, বিল থেকে বোরো ধানচাষের বোরিং মেশিন চুরি, চাঁদাবাজি, মাগুরা গ্রামের সংখ্যালঘু মলয় বিশ্বাসের পরিবারের উপর হামলা ও হুমকি প্রদান সহ সীমাহীন অপকর্ম শুরু করে। স্থানীয় একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক মহলের ছত্রছায়ায় থেকে এসব অপকর্ম করায় সাধারণ মানুষ সেলিম ও তার লোকজনের বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহস পায়নি। সূত্রে জানা গেছে, চরমপন্থী ও মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলার পর সেলিম খাঁ’র নিয়ন্ত্রণে আগ্নেয়াস্ত্র চলে আসে। বিষয়টি জানার পর তালার থানার তৎকালিন ওসি মো. ছগির মিয়া থানা পুলিশের রাত্রিকালীন ডিউটির কাজে ব্যবহারের জন্য সেলিমের নসিমন নেয়া বন্ধ করে দেন। এছাড়া সেলিমের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং তাকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালান। কিন্তু সেলিম বিষয়টি বুঝতে পেরে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। প্রায় ৫/৬ মাস পালিয়ে থাকার পর সেলিম এলাকায় ফিরে আবারও মটরসাইকেল চুরি ও চাঁদাবাজিসহ নানান অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। এবিষয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তালা থানা পুলিশ বুধবার রাতে সেলিমকে আটক করে এবং তার নিয়ন্ত্রণ থেকে একটি মটরসাইকেল উদ্ধার করে। চুরি করে আনা উক্ত মটরসাইকলেটি চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মে সেলিম এবং তার দুর্বৃত্ত সঙ্গীরা ব্যবহার করতো বলে এলাকার একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে, বহু অপকর্মের হোতা সেলিম খাঁ আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করায়- এলাকার শান্তিপ্রিয় মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
১৯নং কোচ প্রত্যাহার কর – অতিথি পাখি

১২ আগস্ট। রাতের গাড়িতে ঢাকা থেকে সাতক্ষীরায় ফিরবো। প্রথমে টিকিট কাটলাম এ কে ট্রাভেলসে। আব্দুল্লাহপুর থেকে রাত ১০টায় গাড়ি। সন্ধ্যার দিকে কাউন্টার ফোন করে বললো আব্দুল্লাহপুর থেকে গাড়ি যাবে না। যে কোন সময় এসে টিকিট দিয়ে টাকা নিয়ে যাবেন। পড়লাম বিপদে। রাতে ফিরতেই হবে- এই চিন্তা থেকেই ওদের বললাম আপনাদের শ্যামলী কাউন্টার থেকে এ কে ট্রাভেলসের দুটি টিকিট কনফর্ম করে দিন। তাই দিলো। উত্তরা থেকে শ্যামলী পৌঁছে সঙ্গীসহ রাত ১১টায় গাড়িতে (এ কে ট্রাভেলস, ১৯নং চেয়ার কোচ) উঠলাম। বাসে উঠেই বিপদ শুরু!
বসলেই সিট শুয়ে পড়ছে। সিটের চাবি (গিয়ার কি) নষ্ট। সিটটি ছিল ই-১, ই-২। আমি ই-২’তে। আমারটির গিয়ার কি নষ্ট। আর ই-১ এর গিয়ার কি ঝালাই করে ফিক্সড করা। কোন নড়ন-চড়ন নেই। আশপাশে তাকিয়ে দেখলাম ১৯ নং কোচের অধিকাংশ যাত্রীই একই কারণে বিরক্ত। সুপারভাইজারকে ডেকে গাল মন্দ করছে।
আমার সামনের সিটেরও একই অবস্থা। সামনের যাত্রী বসলেই সিট এসে পড়ছে আমার মুখে। আমি বসলেই সিট শুড়ে পড়ে পড়ছে পিছনের যাত্রীর মুখে। আবার আমার পাশের সিট চেষ্টা করেও উঠানো-নামানো করা যাচ্ছে না।
আমি ওইদিন ছিলাম এ কে ট্রাভেলসের যাত্রী। কিন্তু লিখতে বসেছি শুধু এ কে ট্রাভেলসের বিরুদ্ধে ক্ষোভের কারণে নয়। সাতক্ষীরার যতগুলো পরিবহন কোম্পানি রয়েছে- প্রত্যেকটিরই রয়েছে এমন অসংখ্য কোচ। যেগুলো রাস্তায় নেমেছে পরিবহন কোম্পানিগুলো উদ্বোধনের সময় ৫, ১০, ১৫, ২০ বছর আগে। তারপর থেকে ওই সব কোচের আর কোন সংস্কার করা হয়নি। তবে, চলাচলের অযোগ্য এসব কোচ রাস্তায় খাটিয়ে মালিক পক্ষ ঠিকই মুনাফা করছে।
ঠিক একইভাবে সরকারের যেসব কর্তৃপক্ষের এসব দেখার কথা, যে কর্তৃপক্ষ গাড়ির ফিটনেস সার্টিফিকেট দেয় মাল পেয়ে তারাও থাকে নিশ্চুপ। ফলশ্রুতিতে যাত্রীদের ভোগান্তির শেষ থাকে না। কিন্তু পরিমানমত ভাড়া দিয়ে ভ্রমণ করবো, অথচ কাক্সিক্ষত সেবা পাব না- তা কি সহনীয়। অনেক সময় এসব নিয়ে যাত্রীদের সাথে গাড়ির হেলপার-সুপারভাইজারদের হাতাহাতিও হয়। কিন্তু মালিক পক্ষও দেখে না, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষও দেখে না। সাধারণ মানুষ যাবে কোথায়? আর বেশি কিছু লিখব না। শুধু এতটুকুই বলতে চাই- এ কে ট্রাভেলসসহ অন্যান্য কোম্পানিতে বিদ্যমান ১৯নং মার্কা কোচগুলো ট্রিপ সিডিউল থেকে অনতি বিলম্বে প্রত্যাহার কর। লেখক: সংবাদ কর্মী, (১৮.৮.১৭/সাতক্ষীরা)।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষায় শত শত বিসিএস কর্মকর্তা কর্মকর্তা ফেল

সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষায় শত শত কর্মকর্তা উত্তীর্ণ হতে পারছেন না। এমনকি পরীক্ষার আবেদনপত্রেও ভুল করছেন তারা। এর ফলে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা উপসচিব পদে পদোন্নতিও পাচ্ছেন না। বিসিএস ক্যাডারগুলোর কর্মকর্তাদের সিনিয়র স্কেলের পরীক্ষায় বারবার অকৃতকার্য হওয়ার বিষয়টি প্রশাসনকে ভাবিয়ে তুলছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষা বিসিএস ক্যাডারভুক্ত কর্মকর্তাদের চাকরি জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হলেও অনেকেই উত্তীর্ণ হতে পারছেন না। আর এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারলে চাকরি জীবনে বেতনভাতা বৃদ্ধিসহ সিনিয়র সহকারী সচিব হওয়া যায় না। মেলে না উপসচিব পদে কাক্সিক্ষত পদোন্নতি।

সূত্র জানায়, সিনিয়র স্কেল পদোন্নতি পরীক্ষায় বেশির ভাগ কর্মকর্তা একবারে পাস করতে পারছেন না। আবার অনেকে একাধিকবার পরীক্ষা দিয়ে ফেলের কাতারে থাকছেন। আবার অল্পকিছু কর্মকর্তা পরীক্ষা না দিয়ে চাকরির দীর্ঘ সময় পর চাকরিতে সিনিয়র স্কেল পাওয়ার আশায় থাকেন। তবে তাদের কপালে পদোন্নতি জোটে না। সিনিয়র কর্মকর্তার পরিচয়টুকু সম্বল করে চাকরিতে বহাল থাকেন।

সম্প্রতি এক সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় ২ হাজার ৮৭৭ জন কর্মকর্তা আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে ২৬৯ জন কর্মকর্তার আবেদনপত্রেই ভুলত্রুটি পাওয়া গেছে। তবে বহুবার ফেল করা কিছু কর্মকর্তাকে বিশেষ বিচেনায় পাস করানোর নজির আছে।

সিভিল সার্ভিস ক্যাডারভুক্ত কর্মকর্তাদের সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসে। এ পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য বিভিন্ন ক্যাডার থেকে ২ হাজার ৮৭৭ জন কর্মকর্তা আবেদন করেন। এর মধ্যে ২৬৯ জন কর্মকর্তার আবেদনেই বিভিন্ন ত্রুটি বিচ্যুতি রয়েছে। ফলে ৩১ জুলাই ২০১৭ সালের মধ্যে এসব ভুল সংশোধনের নির্দেশ দেয় সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।

২০১৬ সালের আগস্ট মাসে এ পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য আবেদন করেন ২ হাজার ৯৯৬ জন কর্মকর্তা। এর মধ্যে যোগ্য আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯২২ জন। প্রথম পত্রে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৪৯৭ জন। পরীক্ষায় অংশ নেন ১৬৩২ জন। উত্তীর্ণ হন ১৩৭০ জন। এতে অনুপস্থিতি ও অনুত্তীর্ণ কর্মকর্তার সংখ্যা ৪৫ দশমিক ১৩ শতাংশ। ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিগত বছরে অনুষ্ঠিত অন্যান্য পত্রের পরীক্ষাতেও অনুপস্থিতি ও অনুত্তীর্ণ হার প্রায় একই রকম।

এ প্রসঙ্গে সরকারি কর্ম কমিশনের পরিচালক (সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষা) সেলিমা বেগম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষা প্রতি বছরের ফেব্রুয়ারি ও আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত হয়। বছরে অনুষ্ঠিত দুটি পরীক্ষাতেই একজন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করতে পারেন। সেলিমা বেগম বলেন, চলতি মাসে এ পরীক্ষায় অংশ নিতে আগ্রহী ২৬৯ কর্মকর্তার আবেদনপত্রেই বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। বিভিন্ন শর্তে এসব আবেদন সংশোধনের জন্য সময় দেয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভুল সংশোধন না করলে আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। তিনি বলেন, প্রতিটি পরীক্ষাতেই কর্মকর্তাদের একটি বড় অংশ আবেদন করার পরও অংশ নেন না।

এ মাসে পরীক্ষায় অংশ নিতে আগ্রহী ১৬ কর্মকর্তার আবেদনপত্রের সঙ্গে স্থায়ীকরণের আদেশ না থাকায় ভুল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এছাড়া আবেদনপত্রে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর ও সিল নেই ৪৩ জনের, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিল আছে স্বাক্ষর নেই ২ জনের, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর আছে সিল নেই ২৮ জনের, প্রার্থী ও ঊর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষের স্বাক্ষর ও সিল নেই ২ জনের, প্রার্থী ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর আছে সিল নেই ৩ জনের, প্রার্থীর স্বাক্ষর আছে, সিল নেই ৩২ জনের, মূল আবেদনপত্রের ফটোকপি নেই ১ জনের, স্থায়ীকরণের আদেশ নিজের দ্বারা সত্যায়িত ১ জনের, বিলম্বে জমা দেন ১৪১ জন। উল্লিখিত কারণে ২৬৯ কর্মকর্তার আবেদনপত্রই ভুল হিসেবে চিহ্নিত করেছে সংশ্লিষ্টরা।

সিনিয়র স্কেলে তিনটি বিষয়ে ৩০০ নম্বরের পরীক্ষা নেয়া হয়। এর মধ্যে প্রথম পত্র- বাংলাদেশ ও চলতি বিষয়াবলি, দ্বিতীয় পত্র- সব সরকারি অফিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য আইন, বিধি ও পদ্ধতি, তৃতীয় পত্র- সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের কাজকর্ম সম্পর্কিত বিষয়াদি। একজন কর্মকর্তা এক সঙ্গে তিনটি অথবা কম সংখ্যক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। তবে এ পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য চাকরির বয়স কমপক্ষে চার বছর ও স্থায়ী হতে হবে। যদি কোনো কর্মকর্তা এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারেন তাহলে চাকরির বয়স ১৪ বছর বা নিজের বয়স ৫০ বছর হলে সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণের সুযোগ দেয় সরকার।

এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক যুগ্মসচিব বলেন, সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষায় পাস করার পর কোনো কর্মকর্তা তার সিনিয়র স্কেল পেয়ে থাকেন। এ পরীক্ষায় পাস করতে না পারলে সিনিয়র স্কেল পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ওই কর্মকর্তা বলেন, ক্যাডারভুক্ত কর্মকর্তারা নবম গ্রেডে চাকরিতে যোগদান করেন। সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষায় পাস করার পর ষষ্ঠ গ্রেডে বেতন পান।

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার এ প্রসঙ্গে বলেন, সরকারি কর্মকর্তাদের এখন বেতন অনেক বেড়েছে। আমাদের সময়ে বেতন-ভাতা অনেক কম ছিল। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে অবসরের সময় আমি মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে যে বেতন পেতাম, এখন নতুন চাকরিতে ঢুকেই একজন বিসিএস অফিসার সেই বেতন পাচ্ছেন। স্বচ্ছল জীবন-যাপন করতে পারছেন। কাজেই সাধারণ মানুষকে সঠিক সেবা দেয়ার স্বার্থে কর্মকর্তাদের আরো অনেক পড়াশোনা করা উচিত। সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হওয়া খুবই দুঃখজনক।

সর্বশেষ ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে এ পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন ২ হাজার ৯৯৬ জন। এর মধ্যে যোগ্য আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯২২ জন। প্রথম পত্রে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৪৯৭ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৬৩২ জন। এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ১ হাজার ৩৭০ কর্মকর্তা। ২৬২ জন কর্মকর্তা ফেল করেন। তাছাড়া পরীক্ষায় অংশ নেননি ৮৬৫ কর্মকর্তা। অর্থাৎ ফেল করা ও পরীক্ষা না দেয়া কর্মকর্তার সংখ্যা মিলে দাঁড়ায় ১ হাজার ১২৭ জন।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন ২ হাজার ৭০০ জন। এর মধ্যে যোগ্য আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৫৪৭ জন। প্রথম পত্রে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৯ জন। পরীক্ষায় অংশ নেন ৮৪৭ জন। উত্তীর্ণ হন ৭২১ জন। দ্বিতীয় পত্রে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৪৫ জন। পরীক্ষায় অংশ নেন ১ হাজার ২৬ জন। উত্তীর্ণ হন ৮২৪ জন। তৃতীয় পত্রে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৯৩৩ জন। পরীক্ষায় অংশ নেন ৭৯৭ জন। উত্তীর্ণ হন ৭০২ জন।

২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৭৩ জন ক্যাডার কর্মকর্তাকে সিনিয়র স্কেলে পদোন্নতি পরীক্ষায় বিশেষ বিবেচনায় যোগ্য ঘোষণা করে পিএসসি। এর আগেও একাধিকবার বিশেষ বিবেচনায় অনেক কর্মকর্তাকে উত্তীর্ণ ঘোষণা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অধ্যাপক হলেন সরকারি কলেজের ২৭৪ জন শিক্ষক

অধ্যাপক হলেন বি সি এস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ২৭৪ জন সহযোগী অধ্যাপক। পদোন্নতিপ্রাপ্ত সব অধ্যাপকদের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে ওএসডি করে রাখা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ই আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত এক আদেশ জারি করেছে। গত ৮ই আগস্ট বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সভায় পদোন্নতির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হওয়ার পর আদেশ জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। পদোন্নতিপ্রাপ্তদের মধ্যে সংস্কৃত বিষয়ের একজন রয়েছেন।

এদিকে বি সি এস সাধারণ শিক্ষা্ ক্যাডারে পদোন্নতির ওপর আদালতের স্থগিতাদেশ চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন সংক্ষুব্ধ সহযোগী অধ্যাপক আবদুল করিম। তিনি ১০ শতাংশ কোটায় নিযুক্ত বাংলার শিক্ষক। বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক ট্রাইবুনালে শুনানি চলাকালে পদোন্নতির ওপর স্থগিতাদেশ চেয়েছিলেন করিমের আইনজীবী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।

অপরদিকে  মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষে নিযুক্ত আইনজীবী ছিলেন বিশ্বজিৎ রায়। অধিদপ্তরের আইনজীবীর কাছে আদালত জানতে চান রিটকারী আবদুল করিমের পদোন্নতি দেয়া হবে কি-না। জবাবে বৃহস্পতিবার সকাল এগারেটার দিকে আদালতকে জানানো হয়, পদোন্নতির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে তবে চূড়ান্ত আদেশ জারি হয়নি।

পদোন্নতির তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest