সর্বশেষ সংবাদ-
করোনার টিকার মতোই গুরুত্বপূর্ণ টাইফয়েড এর টিকাদেবহাটা সদর ইউনিয়নকে শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষনাসাতক্ষীরায় পাখিমারা টিআরএমের বকেয়া ৪৮ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবিতে স্মারকলিপিকালিগঞ্জের সাবেক সমাজসেবা অফিসার শহিদুরের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর নামে বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরাদেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগসাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণ

দীপিকা পাড়ুকোনে এবং রণবীর সিং আর কোনও সম্পর্কে নেই, এই দাবি করছে ডেকান ক্রনিকল সংবাদমাধ্যম। সত্যি সত্যিই নাকি তারা ৫ বছরের সম্পর্ক ঘুচিয়ে দিলেন। প্রতিবেদনের দাবি, সম্পর্ক থেকে ‘মুভ অন’ করে রণবীর নাকি অন্য একজনের সঙ্গে ডেট করছেন! তবে কার সঙ্গে রণবীর ডেট করেছেন এবিষয়ে কোন তথ্য কারো জানা নেই।

এদিকে শোনা যাচ্ছে, রণবীর নাকি অনেক দিন ধরেই দীপিকাকে বিয়ের জন্য রাজি করানোর চেষ্টা করছিলেন। এরমধ্যে হলিউডে ব্যবসাসফল সিনেমা উপহার দিয়ে আরেকটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন দীপিকা। এই রমরমা ক্যারিয়ারের মুহূর্তে কিছুতেই রাজি নন বিয়ে করতে নায়িকা। তাই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসেছেন রণবীর।

৩১ বছর বয়সী দীপিকার মতে, এখনই বিয়ে করলে তা তার ক্যারিয়ারে প্রভাব ফেলবে। তাই এখনই বিয়ে নয়। এরপরই নাকি সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসেন রণবীর। তবে বি-টাউনে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, দীপিকা আর হলিউড তারকা ভিন ডিজেলের সম্পর্কের গুঞ্জনও নাকি দীপিকা আর রণবীরে সম্পর্ক ভাঙার অন্যতম কারণ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মরুঅঞ্চলের ফল খেজুর। পুষ্টিমানে যেমন এটি সমৃদ্ধ, তেমনি এর রয়েছে অসাধারণ কিছু ঔষধিগুণ। চিকিৎসাবিজ্ঞানে বলা হয়েছে, সারা বছর খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া, এই ফলটিতে রয়েছে প্রাণঘাতী রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা। জেনে নিন খেজুরের কিছু ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে-

১. রুচি বাড়াতে খেজুরের কোন তুলনা হয় না। অনেক শিশুরা তেমন একটা খেতে চায় না, তাদেরকে নিয়মিত খেজুর খেতে দিলে রুচি ফিরে আসবে।

২. তুলনামূলকভাবে শক্ত খেজুরকে পানিতে ভিজিয়ে (সারা রাত) সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তাজা খেজুর নরম এবং মাংসল যা সহজেই হজম হয়।

৩. হৃদপিণ্ডের সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। গবেষণায় দেখা যায়, পুরোরাত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সকালে পিষে খাওয়ার অভ্যাস হার্টের রোগীর সুস্থতায় কাজ করে।

৪. ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ এই ফল দৃষ্টিশক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান থাকায় অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব। সাথে সাথে আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে সহায়তা করে।

৫. খুব দুর্বল লাগছে অথবা দেহে এনার্জির অভাব হচ্ছে? তাহলে ঝটপট খেয়ে নিন খেজুর। তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহের ক্ষেত্রে খেজুরের তুলনা নেই।

৬. খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমন খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

৭. খেজুরের মধ্যে রয়েছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার ও বিভিন্ন ধরণের অ্যামিনো অ্যাসিড যা সহজে খাবার হজমে সহায়তা করে। এতে করে খাবার হজম সংক্রান্ত সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

৮. খেজুরে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়। ফলে ওজন বেশি বাড়ে না, সঠিক ওজনে দেহকে সুন্দর রাখা যায়।

৯. মুখের অর্ধাঙ্গ রোগ, পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী। খেজুর বিচিত্র রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

১০. গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস আমাদের দেহের ইন্টেস্টাইনের ভেতর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো প্যাথলজিক্যাল অর্গানিজমের উৎপাদন বৃদ্ধি করে যা ইন্টেস্টাইনের নানা সমস্যা দূর করে।

১১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য খেজুর খুবই উপকারী।

১২. খেজুরের চূর্ণ মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত পরিষ্কার হয়।

১৩. পেটের ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্যানসারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে খেজুর। এছাড়াও মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধেও এই ফল বেশ কার্যকরী। গবেষণায় দেখা যায়, অ্যাবডোমিনাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করার ক্ষমতা রয়েছে খেজুরের।

১৪. খেজুর দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়ক। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস রাতকানা রোগ ভালো করতেও সাহায্য করে থাকে।

১৫. খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের আয়রনের অভাব পূরণ করে এবং রক্তস্বল্পতা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। যাদের এই রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিন খেজুর খাওর অভ্যাস করা উচিত। কারণ, রক্তস্বল্পতা ও শরীরের ক্ষয়রোধ করতে খেজুরের রয়েছে বিশেষ গুণ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কেন তাকে নিতে বড় বড় ক্লাবগুলোর আগ্রহ তা আরেকবার বোঝালেন নেইমার। ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন্স কাপে ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডের নৈপুণ্যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে হারিয়েছে বার্সেলোনা।

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ডে বুধবার রাতে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন পিএসজির আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু নেইমার। আগের ম্যাচেও নেইমারের জোড়া গোলে ইউভেন্তুসকে হারিয়েছিল এরনেস্তো ভালভেরদের দল।

গুঞ্জন রয়েছে, কাম্প নউ থেকে নেইমারকে নিতে তার বাই আউট ক্লজের ২২ কোটি ২০ লাখ ইউরো দিতে প্রস্তুত ফরাসি ক্লাব পিএসজি। তবে এসব আলোচনা যেন স্পর্শই করছে না ২৫ বছর বয়য়ী এই ফরোয়ার্ডকে।

ম্যাচের প্রথমার্ধে ছন্দে ছিল বার্সেলোনার আত্রমণ-ত্রয়ী। দ্বাদশ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া মেসির শট ডান পোস্টে লাগায় এগিয়ে যেতে পারেনি স্প্যানিশ দলটি।

তিন মিনিট পর অপর প্রান্তে পল পগবার দূরপাল্লার শট বাঁয়ে ঝাঁপিয়ে ঠেকান গোলরক্ষক ইয়াসপার সিলেসেন।

প্রথমার্ধের ৩১তম মিনিটে লিওনেল মেসির বাড়ানো বল আন্তোনিও ভালেন্সিয়া বিপদমুক্ত করতে ব্যর্থ হলে নেইমার বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে জালে পাঠান।

বিরতির তিন মিনিট আগে লুইস সুয়ারেসের অ্যাক্রোবেটিক ভলি ঠেকিয়ে ব্যবধান বাড়াতে দেননি ইউনাইটেড গোলরক্ষক দাভিদ দে হেয়া।

বিরতিতে গোলরক্ষক ছাড়া বাকি সবাইকে বদল করেন বার্সা কোচ। তবে ম্যাচে ফিরতে পারেনি জোসে মরিনিয়োর দল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সেই আদিকাল থেকে দেশে মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান। জন্নের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব (আধঘণ্টার মধ্যে) বুকের দুধ খাওয়ানো শুরু করা উচিত।

পূর্ণ ছয় মাস (১৮০ দিন) বয়স পর্যন্ত শুধু বুকের দুধ (এক ফোঁটা পানিও নয়) খাওয়াতে হবে। শিশুর জন্য মায়ের দুধ বাদে অন্য কোনো প্রাণীর দুধ, যেমন−গরু, ছাগল ইত্যাদির দুধ বা টিনের দুধ ব্যবহার করলে তাকে বিকল্প দুধ বলা হয়। বুকের দুধ শিশুর জীবনে শ্রেষ্ঠ সূচনা। শিশুর আয়ু, পুষ্টি, বৃদ্ধি ও বিকাশ−সব মঙ্গল নিহিত আছে এতে।

কবির ভাষায়−

ভূমিষ্ঠক্ষণ থেকে জগজ্বননীর অনুপম দান
তৃষ্ণা হরা, স্বর্ণকুম্ভ শ্বেতরক্ত দুগ্ধ সুধা পুষ্টি ধারা।

আর বিকল্প দুধ হচ্ছে শিশুর মৃত্যুবাণ। এর ব্যবহারে শিশুর অমঙ্গল তৈরি হয় নানাভাবে−

  • শিশু ঘন ঘন অসুখে ভোগে। কেননা দুধ, নিপল ও বোতলের সঙ্গে কিংবা বিকল্প দুধ তৈরিতে ব্যবহূত পানির সঙ্গে সব সময় রোগজীবাণু থাকার আশঙ্কা আছে।
  • গরমকালে দুধসহ বোতল কিছুক্ষণ থাকলেই তাতে দ্রুত রোগজীবাণু বাসা বাঁধে।
  • বিকল্প দুধে মায়ের দুধের মতো রোগপ্রতিরোধক কোনো শক্তি থাকে না। শিশুর ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, কানপাকাসহ অন্যান্য রোগব্যাধির ঝুঁকি অনেক গুণ বেড়ে যায়। পরিণামে শিশু অপুষ্টি ও মৃত্যুর শিকার হয়।
  • বিকল্প দুধে বেড়ে ওঠা শিশুর স্বাভাবিক শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
  • বিকল্প দুধে আয়রন কম থাকে বলে শিশু আয়রনের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতায় ভোগে।
  • গরুর দুধ প্রকৃত অর্থে বাছুরের জন্য। মানবশিশুতে সহজে হজম হয় না। শিশু প্রায়ই কোষ্ঠকাঠিন্যে কষ্ট পায়।
  • বোতলের দুধে মায়ের খাটুনি ও খরচ অনেক। বোতলের ছিদ্রে একটু চাপ দিলে শিশু অনায়াসে দুধ পায়, যা মায়ের দুধের তুলনায় কিছুটা বেশি মিষ্টি। ফলে শিশু কষ্ট করে মায়ের দুধ খেতে চায় না। শিশু ধীরে ধীরে মায়ের দুধ খাওয়া কমিয়ে দেয়। ফলে বুকের দুধ ক্রমে শুকিয়ে যায়।

লেখক : প্রণব কুমার চৌধুরী
সহকারী অধ্যাপক, শিশু বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্কুল জাতীয়করণ করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনের জন্য দেয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তালিকা মন্ত্রণালয় খুঁজে না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সংসদীয় কমিটি। একইসঙ্গে তালিকা খুঁজে না পেলে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণেরও সুপারিশ করা হয়।

আজ বুধবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩৭তম বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়। কমিটির সভাপতি মো. মোতাহার হোসেন বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

কমিটি সূত্র জানায়, প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য বিভিন্ন সময় এমপিরা তাদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকা থেকে স্কুলের তালিকা দিয়েছিলেন। সেই তালিকা পর্যালোচনা করতে বার বার তাগাদা দেওয়ার পর মন্ত্রণালয় জানায় তালিকাটি খুঁজে পাচ্ছেন না তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

অর্থ উপার্জনের একাধিক মাধ্যম থাকাটা একজন ব্যক্তির জন্য অসম্ভব কিছুই না। অভিনেত্রী নায়লা নাঈমেরও রয়েছে। তিনি তার নিজ ফেসবুক ভেরিফাইড পেজে বিভিন্ন নিউজ পোর্টালের কনটেন্ট শেয়ার করেন। অযথা করেন না, এর বিনিময়ে তিনি পান টাকা। নায়লা নাঈমের এভাবে অর্থ উপার্জনের গুঞ্জন এতদিন ভাসা ভাসা ছিল বাতাসে। গুঞ্জনের সত্য মিথ্যা নির্ণয়ে সাংবাদিকরা যোগাযোগ করে তার সঙ্গে। নায়লা নাঈম বেশ সাবলীল কণ্ঠেই স্বীকার করে নেন বিষয়টি। তিনি বলেন- ‘হ্যাঁ, বিজ্ঞাপন হিসেবে ওগুলো আমি শেয়ার দিই’।

বিজ্ঞাপন হিসেবে শেয়ার দিয়ে আপনি কি কোনো টাকা নিয়ে থাকেন? সাংবাদিকদের সোজা-সাপ্টা প্রশ্নের উত্তরে নায়লা নাঈমও সরল উত্তর প্রদান করেন। তিনি বলেন- ‘যেহেতু বিজ্ঞাপন হিসেবে যাচ্ছে, সেহেতু টাকা তো নেবই’।

নায়লা নাঈম পেশায় একজন দন্তচিকিৎসক হলেও মডেল ও অভিনেত্রী হিসেবেই তাকে চেনেন মানুষ। ২০০৯ সালে গ্রামীণফোনের একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে অলোচনায় আসেন তিনি। একজন ফ্যাশন মডেল হিসেবে, পাশাপাশি একাধিক ব্র্যান্ডের টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। এছাড়া তিনি দেশী-বিদেশী বিভিন্ন পোশাক পণ্যের মডেল হয়েছেন। তিনি টেলিভিশন নাটকেও অভিনয় করেন। এরপর তন্ময় তানসেন পরিচালিত রান আউট চলচ্চিত্রে একটি আইটেম গানে অংশ নেয়ার মধ্য দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রে তার অভিষেক ঘটে। পরবর্তীতে তিনি কাজী হায়াত পরিচালিত মারুফ টাকা ধরে না চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়ও তিনি ফুডপান্ডা প্রচারণায় অংশ নেন। সূত্র- প্রতিদিনের সংবাদ

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহাটা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সারাদেশব্যাপী মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও পাচার বিরোধী আর্ন্তজাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল ১১ টায় এক র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ-আল আসাদের নেতৃত্বে শুরু হয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা অধীর কুমার গাইন। প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ-আল আসাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন দেবহাটা থানার ওসি কাজী কামাল হোসেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকৌশলী আলহাজ¦ আব্দুল হামিদ মাহমুদ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিঞ্চুপদ বিশ^াস, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুস সামাদ, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রনব কুমার মল্লিক, প্রধান শিক্ষক মদন মোহন পাল প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

দেবহাটা ব্যুরো : দেবহাটা উপজেলার পারুলিয়া ইউনিয়নের জেলিয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় টানা বৃষ্টিতেই হাটুপানিতে নিমজ্জিত হয়, চরম ভোগান্তিপড়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। দেখার যেন কেউ নেই। সংশ্লিষ্ট সূত্র ও সরেজমিনে জানা যায়, এই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যাপিঠের দুর্দশার চিত্র। বিদ্যালয়টি ১৯৪০সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৪ শতাধিক। প্রতি বছর বর্ষার সময় টানা বৃষ্টি হলেই বিদ্যালয় মাঠে বেড়ে যায় হাটু পানি, পানি শুকিয়ে গেলে কাদায় পরিপূর্ণ হয় থাকে মাঠ। অপরদিকে বিদ্যালয়ের ক্লাস রুম পানিতে ডুবে যায়, সেই সাথে সাপ ও বিষাক্ত পোকা মাকড়ের ভয়ে স্কুলে আসছে না অনেক শিক্ষার্থী। টানা বৃষ্টি হলেই পানি নিষ্কাষণ ব্যবস্থা বন্ধ হওয়ায় ক্লাসরুমে পানি ডুকে যায় এবং ক্লাসের বিঘœ ঘটে। পানিতে ডুবে গেলে পাঠদানের জন্য বিকল্প কোন ব্যবস্থা থাকেনা। ওই অবস্থার কারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম, বিপাকে শিক্ষকরা।
জেলিয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুজিত ঘোষ জানান, বিষয়টি আমরা কর্তৃপক্ষকে বার বার জানিয়েছি তারা কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেয়নি। তাছাড়া বিদ্যালয়ের পানি একটি ড্রেন দিয়ে পাশের বিলের মাধ্যমে নিষ্কাষণ হত। কিন্তু ড্রেনগুলো বর্তমানে পলিজমে ভরাট হয়েগেছে। যার ফলে পানি নিষ্কাষণ পুরোপুরি বন্ধ হয়েগেছে। যদি ড্রেনগুলো পুনঃখনন করা যায় তাহলে সমস্যাটি সমাধান হবে। তা না হলে জমে থাকা পানিতে বিভিন্ন রোগের অবির্ভাব ঘটবে।
বিষয়টি নিয়ে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর বলেন, বিষয়টি যতদ্রুত সম্ভব সমাধানের জন্য চেষ্টা করছি। তবে আপাতত সমাধান করা গেলেও স্থায়ী সমাধান করতে পাকা ড্রেন নির্মাণ অতি জরুরি। সে জন্য বিদ্যালয়ের পাঠ দানের পরিবেশ বজায় রাখতে সমস্যাটির স্থায়ী সমাধান করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest