সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনীইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

32মাহাফিজুল ইসলাম আক্কাজ: জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন ২০১৬ এর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার সকালে সাতক্ষীরা আমতলা মোড়স্থ সূর্যের হাসি ক্লিনিকে এ ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করা হয়। শিশুদের মুখে ক্যাপসুল দিয়ে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব রাশিদা বেগম ও সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডাঃ উৎপল কুমার দেবনাথ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডাঃ আরিফুজ্জামান, সূর্যের হাসি ক্লিনিকের মেডিকেল অফিসার ডাঃ সাবেরা সুলতানা, ডাঃ মাসুদুর রশীদ, ক্লিনিক ম্যানেজার মো. মফিজুল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডাঃ হালিমা খাতুন, জেলা স্বাস্থ্য তত্বাবধায়ক জগদীশ চন্দ্র হাওলাদার, ইপিআই সুপার সন্তোষ কুমার সানা প্রমুখ।
জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে সাতক্ষীরা জেলার ৭টি উপজেলার মোট ২০৩১টি টিকাদান কেন্দ্রে ২লক্ষ ৩২হাজার ৪শ ৯৭ জন শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী শিশু ২৪ হাজার ৪শ ৪১জন এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশু ২লক্ষ ৮ হাজার ৫৬ জন। ৬-১১ মাস বয়সী শিশুকে একটি নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুরা পাবে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল। সাতক্ষীরা পৌরসভার মধ্যে ২৫টি কেন্দ্রের মাধ্যমে ৬-১১ মাস বয়সী ৫৬৪ জন এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৪২৪০ জন শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1481363399স্পোর্টস ডেস্ক: ইনজুরি কাটিয়ে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে দীর্ঘ পাঁচ মাস পর আবারো মাঠে ফেরার অপেক্ষায় বাংলাদেশের বিস্ময় বালক মোস্তাফিজ। আর এ সফরে মোস্তাফিজকে দেখা যাবে নতুন হেয়ারস্টাইলে।

বিপিএলের ফাইনালের জন্য দুই ভাগে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ দল। প্রথম ফ্লাইটেই মুশফিক-তাসকিনদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়া গেছেন টাইগার এই বোলার। অভিষেকের পর থেকেই একের পর এক কীর্তি গড়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার মত দৈত্যদের বোধ তার হাত ধরেই হয়েছে। তাই নিউজিল্যান্ড সিরিজে তাকে ঘিরেই আবার স্বপ্ন দেখছে টাইগার বাহিনী।

উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ায় ১০ দিনের ক্যাম্প শেষে তিনটি ওয়ানডে, তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট খেলতে নিউজিল্যান্ড যাবে বাংলাদেশ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_644616739_1480950047স্পোর্টস ডেস্ক:সব সময়ই তারকাদের ভীড়ে পার্শ্ব নায়ক হয়ে থাকা মাহমুদউল্লাহ যেন এবার নিজের কাধেই তুলে নিয়েছিলেন দলকে টেনে নেয়ার দায়িত্ব। প্রায় একক প্রচেষ্টায় দলকে তুলেছন কোয়ালিফায়ারে। তবে দল ফাইনালে জেতে ব্যর্থ হলেও খুলনার অধিনায়ক পেয়েছেন তার নৈপুণ্যের পুরস্কার। ১৪ ম্যাচে ব্যাট হাতে ৩৯৬ রানের পাশাপাশি বল হাতে নিয়েছে ১০ উইকেট। হয়েছেন চতুর্থ বিপিএলে সেরা খেলোয়াড়।

টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচেই শেষ ওভারের বোলিং কারিশমায় দলকে এনে দিয়েছেন জয়। ৬ বলে মাত্র ৭ রান দরকার ছিলো রাজশাহীর। স্পেশালিষ্ট বোলার ছিল দলে কিন্তু মাহমুদউল্লাহ তাদের ওপর ভরসা করার চেয়ে কঠিন দায়িত্বটা নিজেই নিলেন। শেষ ওভারে বল করতে এসে নিলেন ৩ উইকেট। অবিশ্বাস্যভাবে ৩ রানে ম্যাচ জিতলো খুলনা। দলের তৃতীয় ম্যাচেই একই ভুমিকায় অবতীর্ণ হন এই দলপতি। সে ম্যাচে হাতে চার উইকেট নিয়ে ৬ বলে মাত্র ৬ রান দরকার ছিলো চিটাগং কিংসের। আবারো বল হাতে নিলেন মাহমুদউল্লাহ এবং আবারো বাজিমাত। এবার ছয় বলে মাত্র এক রান দিয়ে নিলেন ৩ উইকেট। আবারো ৩ রানের জয়।

রোববারের শেষ ম্যাচে শক্তিশালী ঢাকা ডায়নামাইটসের বিরুদ্ধে আরো একবার নিজেই নায়কের ভুমিকায়। এই ম্যাচ ছিলো দলের ‘বাঁচা-মরার’ লড়াই। সে লড়াইয়ে নিজেই উৎরে নিলেন দলকে। মাত্র ২৮ বলে তুলে নিয়েছে টুর্নামেন্টে নিজের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি।

সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তার অবস্থান দুইয়ে। একমাত্র তামিম ইকবালের পিছনে থাকা মাহমুদউল্লাহর রান ১৪ ম্যাচে ৩৯৬। দুটি হাফ সেঞ্চুরির সাথে চল্লিশোর্ধ ইনিংস তিনটি। ব্যাটে-বলে টুনামেন্টের সবচেয়ে সফল পারফরমার তিনিই।

নামী দামি তারকার ভিড় না থাকায় শুরুতে অনেকেই খুলনাকে এবারের আসরের ফেবারিটের তালিকায় রাখেননি। মাহমুদউল্লাহ প্রমাণ করেছেন অনিশ্চয়তার খেলা ক্রিকেটে তারকার চেয়ে পারফরমার আর যোগ্য নেতৃত্ব বেশি কার্যকর। কয়েকটি ম্যাচেই অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মূহুর্তে চমৎকার কৌশলি সিদ্ধান্ত নিয়ে ঘুড়িয়ে দিয়েছেন ম্যাচের মোড়। যা তার নেতৃত্বের গুণকে ফুটিয়ে তোলে। অবশ্য মাহমুদুল্লার অধিনায়কত্ব গত বিপিএলেও দেখেছে বাংলাদেশ। সেবার বরিশাল বুলসের গড়পড়তা মানের একটি দল নিয়ে পৌছে গেছেন ফাইনালে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

2বিনোদন ডেস্ক: ভারতের নামকরা পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলীর ‘বিসর্জন’ ছবিতে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কার জয়ী অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবিটি এখনো মুক্তি না পেলেও জয়ার কাজ নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে।

ভারতের চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের দাবি, এমন দক্ষ অভিনয়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য দাবিদার জয়া। কিন্তু ভারতের নাগরিক না হওয়ার কারণে তিনি পুরস্কার পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জয়া বলেন, কী আর করা! অন্য কাউকে তো পেলাম না। এ দেশের গাছের সঙ্গে ভাবছি বিয়ে করে নেব। তা হলে অন্তত আমি জাতীয় পুরস্কারের জন্য যোগ্য বিবেচিত হব। কী বলেন, আইডিয়াটা কেমন?

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: কথায় আছে—রোম একদিনে গড়ে ওঠেনি। অসম্ভব কাজকে সম্ভব করতে যথেষ্ট ধৈর্য আর সময় দিতে হয়। লেগে থাকতে হয়, হতাশ হয়ে ভেঙে পড়লে কোনো অসাধ্যসাধন করা যায় না। জীবনের লক্ষ্য, উচ্চাকাঙ্ক্ষা বা স্বপ্নের হাল ছেড়ে দেওয়া খুব সহজ। কিন্তু অধ্যবসায়ের বিষয়টি অধিক গুরুত্বপূর্ণ। চর্চা চালিয়ে যাওয়া দরকার। সফল মানুষেরা কীভাবে তাঁদের প্রত্যাশা পূরণ করেন, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?সব মানুষের মেধা, অর্থ বা পৃষ্ঠপোষক থাকে না! কিন্তু সবার একটি মন্ত্র থাকে, আর তা হচ্ছে—হাল না ছাড়া। জীবনে কোনো কাজে কেন লেগে থাকবেন জেনে নিন, তার ৭ কারণ:দুঃখবোধ সঙ্গী হয়: অনেকে কোনো কঠিন কাজে হঠাৎ হাল ছেড়ে দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে থাকেন। মনে একটা প্রশ্ন সব সময় ঘুরপাক খেতে থাকে—খানিকটা যদি অন্যভাবে চেষ্টা করতাম! এই দুঃখবোধ তাঁকে কষ্ট দেয়। এ থেকে বাঁচতে কঠোর পরিশ্রম করে যান। মনে করুন, নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করতেই হবে।সাফল্যর শক্তি: কঠোর পরিশ্রম আর অসংখ্য জটিলতা পেরিয়ে যখন সাফল্য ধরা দেয়, তার স্বাদ তো অকল্পনীয়। সেখান থেকে যখন অতীতের কষ্টের দিকে তাকাবেন, তখন বিজয়ের এক অভূতপূর্ব আনন্দ আপনাকে সব সময় ভরিয়ে রাখবে।জীবনে পরিবর্তন আসে: ফল যাই হোক না কেন, প্রতিটি সংগ্রামমুখর কাজের শেষে নিজের মধ্যে ক্ষুদ্র একটি পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। অনেক সময় এ পরিবর্তন বুঝতে পারবেন না। তবে এর মধ্যে দিয়ে একটি নতুন মানুষ তৈরি হবে। কিন্তু হাল ছেড়ে দিলে ব্যক্তিত্বপূর্ণ কোনো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবেন না।মানসিক বাধা: হাল ছেড়ে দিলে মনের মধ্যে কখনো জিততে না পারার একটি মনোভাব জেঁকে বসে। কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে না পারার এক মানসিক বাধা স্থায়ীভাবে মনে গেঁথে যায়। হাল ছাড়ার কারণে মানসিক দুর্বলতা ও পরে কোনো কিছু নতুন করে করার চেষ্টা মরে যায়।প্রেরণাদাতা হন: প্রত্যেকের জীবনে একজন হিরো থাকে। সেই হিরো হওয়ার চেষ্টা করুন। জীবনের সব কঠিন বাধা পাড়ি দিয়ে জয়ী হওয়ার চেষ্টা করুন। জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারলে শুধু অন্যের কাছে নয় নিজের প্রেরণা হয়ে উঠুন নিজে। একটি কাজের সাফল্য আরেকটি কাজের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে নিতে পারেন। একটি কাজ পারলে আরেকটি পারবেন না?আপনিই প্রথম নন: জীবনে কী চান? গাড়ি-বাড়ি? দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে চান? হাল না ছেড়ে, ইতিহাসের দিকে একবার তাকান। মানব সভ্যতার ইতিহাসে কত মানুষ একদম জিরো থেকে হিরো হয়েছেন। জীবনসংগ্রাম শুধু আপনি একা নন, আপনার আগেও অনেকেই করেছেন। আরেকজন পারলে আপনি কেন পারবেন না? সফলতা খুব কাছে: লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করার পর তার হাল ছেড়ে দিলে মনে হবে সাফল্যের কতটা কাছে ছিলেন। এই অনুভূতিটা সবচেয়ে বাজে একটা অনুভূতি। তাই হতাশ হয়ে নিজেকে গুটিয়ে নেবেন না। আপনার অভিধান থেকে ‘না’ কথাটি বাদ দিন। কাজে লেগে থাকুন। সফলতা আসবেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক: ফেসবুকে যাঁরা বেশি বেশি শেয়ার করেন, তাঁদের জন্য বিপদ ওত পেতে আছে। বেশি শেয়ার করলে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, সাইবার দুর্বৃত্ত বা ক্ষতির উদ্দেশে যে কেউ ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য জোগাড় করতে পারে। যাঁরা ফেসবুকে বেশি বেশি শেয়ার করেন, তাঁদের টাইমলাইন থেকে সব তথ্য খুব সহজে সংগ্রহ করতে পারে দুর্বৃত্তরা।এ ক্ষেত্রে শুধু নির্দিষ্ট বছর ও মাসের ওপর ক্লিক করলেই টাইমলাইন থেকে সব তথ্য দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে অবশ্য ফেসবুক টাইমলাইনে তথ্য প্রাইভেসি সেটিংস থেকে ‘ফ্রেন্ডস অনলি’ করে দেওয়া যায়। তবে ফেসবুকের কিছু অ্যাপস আছে, যা ব্যবহারকারীর অবস্থানগত তথ্য শেয়ার করে এবং এগুলোর প্রাইভেসি সেটিংস অনেক দুর্বল। এসব অ্যাপ থেকে তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে দুর্বৃত্তরা। ফেসবুকের এই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে আপনার ফেসবুকের প্রাইভেসি সেটিংস পরীক্ষা করুন। এ ছাড়া আপনার ফেসবুক অ্যাপগুলো কোন ধরনের তথ্য বন্ধু বা বন্ধুর বাইরের সবার সঙ্গে বিনিময় করছে, তা পরীক্ষা করুন। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষার জন্য যতটা সম্ভব অ্যাপের তথ্য বিনিময় করার বিষয়টি সীমিত করুন। ফেসবুকে কখনো অবস্থানগত তথ্য যেমন—বাড়িতে একা থাকা, বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বরসহ বিপদ ডেকে আনার মতো তথ্য শেয়ার করবেন না। দুর্বৃত্তরা এসব তথ্য পেতে ওত পেতে থাকে। সুযোগ বুঝে সর্বনাশ করে ফেলতে পারে বলে আগেই সাবধান হন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক:গতকাল মুক্তি পেয়েছে শাকিব ও পরীমনি অভিনীত নতুন ছবি ধূমকেতু। ছবিটি পরিচালনা করেছেন শফিক হাসান। ছবি মুক্তি, শুটিং ও নিজের ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলেছেন এ ছবির নায়িকা পরীমনি—নতুন ছবি মুক্তি পেল, আপনি প্রচারণায় নেই?আসলে ধূমকেতু ছবিটি নিয়ে এত প্রচারণা হয়েছে যে আমার নতুন করে কোথাও যাওয়ার নেই। এরই মধ্যে খবর পাচ্ছি, দর্শক খুব পজিটিভলি নিয়েছেন এ ছবি। এ জন্য সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।আপনার সঙ্গে শাকিব খানের এটি দ্বিতীয় ছবি…মুক্তির হিসাবে হয়তো দ্বিতীয় ছবি। কিন্তু তাঁর সঙ্গে প্রথম চুক্তিবদ্ধ ছবি ধূমকেতু। ২০১৪ সালের মাঝামাঝিতে ছবিটির শুটিং শুরু করি। ওই সময় আমার হাতে একদমই ছবি ছিল না। শুটিং শুরুর প্রায় আড়াই বছর পর ছবিটি মুক্তি পেল। মুক্তি পেয়েছে, এটাই বড় কথা।এত সময় লাগার কারণ কী?অনেক কারণ। সেসব আর না বলি। একটা বড় কারণ হলো আমাদের সবার প্রিয় অভিনেত্রী দিতি। যাঁকে আমি ‘মা’ বলে ডাকতাম। তাঁর মৃত্যুর কারণে গল্পেরও পরিবর্তন করতে হয়েছে বেশ। দিতির সঙ্গে কোনো স্মৃতি মনে আছে?কয়টার কথা বলব! অসংখ্য স্মৃতি। আমার মা নেই। তাই ওনাকে আমি মন থেকে ‘মা’ ডেকেছি। তিনি প্রায়ই শুটিংয়ে বাসা থেকে খাবার রান্না করে আনতেন। সবাই মিলে মজা করে সেগুলো খেয়েছি। আমাকে অনেক আদর করতেন।আর শাকিব খান। তাঁকে নিয়ে কোনো কিছু বলতে চান?না, তাঁকে নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। তিনি তো তিনিই!কিছুদিন ধরে প্রেমের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। কেমন চলছে প্রেম?চলছে না, আজীবন চলবে। তবে এখন এর চেয়েও বড় হলো আমার কাজ। সামনে দর্শকেরা আমার কাজই দেখবেন। অন্য কিছু না। কাজের ফাঁকে ফুসরত পেলে প্রেমের ব্যাপারে সবাইকে জানাব। তার আগে কিছু বলতে চাই না। সবাই দোয়া করবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ডেস্ক: রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তি দেখে অনেকেই দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন। আবার কেউ ভাবেন, শরীর ও হাড়ে ব্যথার কারণ এই ইউরিক অ্যাসিড। এ সমস্যার জন্য বাতরোগ হয় বলেও ধারণা আছে অনেকের। আসলে ইউরিক অ্যাসিড সম্পর্কে আমাদের অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে। সঠিক তথ্য কী, চলুন জেনে নিই: ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে কেন? রক্তের ইউরিক অ্যাসিডের তিন ভাগের এক ভাগ আসে খাবার থেকে, দুই ভাগ দেহের পিউরিন নামের পদার্থ ভেঙে তৈরি হয়। যদি কোনো কারণে এই ইউরিক অ্যাসিড তৈরির প্রক্রিয়ায় গোলমাল হয় বা কিডনি দিয়ে কম বের হয়, রক্তে এর মাত্রা বেড়ে যায়। ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে কী হবে? দুই-তৃতীয়াংশ মানুষের ক্ষেত্রে এই বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড শরীরের কোনো ক্ষতি করে না। তাই দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কখনো বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল তৈরি করে গিরায় প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। তখন ওই গিরায় তীব্র ব্যথা করে, লাল হয়ে ফুলে যায়। একে তখন গাউট বা গেঁটে বাত বলে। এটা কিডনিতে পাথরও তৈরি করতে পারে। শুরুতে গাউটে একটি মাত্র গিরা (বিশেষ করে, পায়ের বুড়ো আঙুল) আক্রান্ত হয়। একবার এই তীব্র আক্রমণের পর অনেক দিন আর কোনো (দ্বিতীয় দফায়) আক্রমণ হয় না। কী কী খাওয়া নিষেধ? অনেকে মাছ-মাংস, ডাল, বীজ, কিছু সবজি পুরোপুরি ছেড়ে দেন। আসলে খাবারে তেমন কোনো নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন নেই। অতিরিক্ত পিউরিনযুক্ত খাবার, যেমন লাল মাংস, কলিজা, লাল মদ, সামুদ্রিক মাছ কম খেতে হবে। ওষুধ কখন খাবেন? উপসর্গ না থাকলে কেবল বাড়তি ইউরিক অ্যাসিডের জন্য কোনো ওষুধের প্রয়োজন নেই। নারীদের ১৩ ও পুরুষদের ১১ মিলিগ্রাম/লিটারের বেশি ইউরিক অ্যাসিড থাকলে চিকিৎসা নিতে হবে। এ ছাড়া বছরে একাধিকবার গাউটের আক্রমণ, কিডনিতে পাথর, গিরা নষ্ট হওয়া, কিডনির অকার্যকারিতার চিকিৎসা লাগবে। সাময়িক নয়, সাধারণত সারা জীবনই চিকিৎসা নিতে হয়। তাই নিশ্চিত না হয়ে ওষুধ শুরু করবেন না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest