সর্বশেষ সংবাদ-
তালায় খাবারের সাথে চেতনা নাশক ঔষধ মিশিয়ে দুর্ধর্ষ চুরিকোটি টাকা চাঁদার দাবিতে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ: সাতক্ষীরার সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ও পিপিসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলাসমাজকে এগিয়ে নিতে হলে নারীকেও এগিয়ে নিতে হবে- সাতক্ষীরার ডিসিসাতক্ষীরার জুলাই যোদ্ধা মোহিনী অদম্য নারী পুরস্কারে ভূষিতসাতক্ষীরায় প্রতিপক্ষের হামলায় জখম-২সখিপুরে জামায়াতের এমপি প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের পথসভাসাতক্ষীরায় বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশনের তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণনানা আয়োজনে সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস উদযাপনজাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন: সাতক্ষীরায় নবাগত এসপিআশাশুনির আনুলিয়া ও কাপসন্ডায় সড়ক নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগ

mwhনলতা প্রতিনিধি : প্রতিবন্ধিরা সমাজের বোঝা নয়। উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের মানবসম্পদে পরিণত করা সম্ভব। প্রতিবন্ধিদের সমাজের মূল¯্রােতে অন্তর্ভুক্ত করতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে তাদেরকে এগিয়ে নেয়া সম্ভাব হলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে। তারা সমাজের বোঝা হয়ে থাকবে না। প্রতিবন্ধিদের দিকে সবসময় আমাদের হাসি মুখে তাকাতে হবে। প্রতিবন্ধিরা আমাদের অলিম্পিক জয় করে এনে দিয়েছে। তাদেরকে সুশিক্ষায় শিক্ষত করে দেশের সম্পদে রূপান্তরিত করতে হবে। আর এই দায়িত্ব সরকারের একার নয়, বে-সরকারি প্রতিষ্ঠানও তাদের পাশে এসে সম্মিলিত উদ্যেগ গ্রহন করবে। তারই ধারাবাহিকতায় কালিগঞ্জ উপজেলার নলতায় প্রতিবন্ধিদের উন্নয়নে এমজেএফ কাজ করে যাচ্ছে।
শনিবার সকালে দুপুরে ভাড়াশিমলা এমজেএফ বিশেষ প্রতিবন্ধী স্কুলে বার্ষিক প্রীতিভোজ ও মিলন মেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈন উদ্দীন হাসান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কালিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ লস্কর জাহিদুল হক, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সেলিম হোসেন, কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ সাইফুল বারি সফু, সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শেখ আনোয়ার হোসেন, ডা: শংকার কুমার পাল, সাংবাদিক সকুমার দাশ বাচ্চু প্রমূখ। প্রতিষ্ঠানের স্মৃতিচারণে বক্তব্য রাখেন এমজেএফ প্রতিবন্ধী স্কুলের পরিচালক আজহারুল ইসলাম।
এসময় আরোও উপস্থিত ছিলেন, কালিগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংগাঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান শিমুল, সাংবাদিক আহমাদ উল্ল্যাহ বাচ্চু, সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম লাভলু, সাংবাদিক আ: করিমসহ উক্ত বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

087নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের ভূগোল বিভাগের গৌরব অর্জন ও নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে রুমানা ইয়াসমিন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষের চূড়ান্ত ফলাফলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় ১ম স্থান অধিকার করেছেন শিক্ষার্থী সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের ভূগোল বিভাগের রুমানা ইয়াসমিন। রুমানা ইয়াসমিন ভূগোল বিভাগ থেকে অংশ নিয়ে ১ম বর্ষে জিপিএ ৩.৭১, দ্বিতীয় বর্ষে জিপিএ ৩.৫২, ৩য় বর্ষে জিপিএ ৩.৬৯ এবং চতুর্থ বর্ষে জিপিএ ৩.৮২ পেয়ে মোট সিজিপিএ ৩.৭১ পায়। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঘোনা ইউনিয়নের মো. অলিউল ইসলাম ও রাজিয়া বেগমের একমাত্র কন্যা। তার পিতা একজন সফল কৃষক ও মাতা গৃহীনি। ২০১৪ সালে ভূগোল বিভাগ থেকে মোট ২৯ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশের হার এবং সি.জি.পি.এ অনুসারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত ৪র্থ বর্ষের ফলাফলে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের ভূগোল বিভাগ ১ম স্থান অর্জন করেছে।
রুমানা ইয়াসমিন বলেন, ‘ভালো রেজাল্ট করতে পেরে নিজেকে অনেক গর্বিত মনে হচ্ছে। আত্মবিশ্বাস ছিল এমন ভালো কিছু করবো। আসলে ভালো কিছু করতে হলে, অনেক বেশি পরিশ্রমী হতে হয়। তবেই ভালো কিছু পাওয়া সম্ভব। সত্যিই এমন সাফল্য অর্জনের পিছনে আমার বাবা-মা ও শিক্ষকদের ভূমিকা ছিল অকল্পনীয়। তবে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে ভূগোল বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু না থাকায় আমাকে যশোর এম.এম কলেজে ভর্তি হতে হয়েছে। আগামীতেও এ ধরনের সাফল্য অর্জন করবো এই আশা রাখছি এবং ভবিষ্যতে বিসিএস পরীক্ষায় টিকে একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে দেশের সেবায় নিজেকে ব্রত রাখতে চাই।’
রুমানা ইয়াসমিনের বাবা অলিউল ইসলাম বলেন, আমার মেয়ে যে সাফল্য অর্জন করেছে, তা আসলেই অকল্পনীয়। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে সে আরো ভালো কিছু করতে পারবে। পড়াশুনার পাশাপাশি সে যেন মানুষের মতো মানুষ হতে পারে। আমি দোয়া করি ভালো একটা চাকরি পেয়ে সে নিজের জীবনকে যেন সুন্দর করে গড়ে তুলতে পারে এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারে।
ভূগোল বিভাগের অধ্যাপক আনম গাউছার রেজা বলেন, রুমানা ইয়াসমিন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ফলাফলে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। আমাদের বিভাগের একজন একনিষ্ঠ, দায়িত্ববান ও পরিশ্রমী ছাত্রী। সে নিয়মিত ক্লাস ও ক্লাসে অত্যন্ত মনোযোগী ছিল। শিক্ষার প্রতি তার এ মনোযোগ ও আত্মবিশ্বাস যদি ধরে রাখতে পারে তাহলে সে অনেক বড় সাফল্য অর্জন করতে পারবে।
সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ বলেন, ‘আমাদের মূল কথা হচ্ছে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ বরাবরই কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জন করে আসছে। অনার্স পর্যায়ে আমাদের ভূগোল বিভাগের শিক্ষার্থী রুমনা ইয়াসমিন যে সাফল্য অর্জন করেছে এ জন্য কলেজের পক্ষ থেকে তাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। তবে আমাদের কলেজের শিক্ষক ও আসন সংকট মারাত্বক রুপ নিয়েছে। অনার্স পর্যায়ে প্রতি বিভাগে ১২জন শিক্ষক থাকার কথা থাকলে এখানে আছে মাত্র ৩/৪ জন। আমরা আশা করি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ যদি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অনার্স পর্যায়ে আসন বৃদ্ধি ও প্রয়োজনীয় শিক্ষক সংকট নিরসনে ভূমিকা রাখে তাহলে আমরা আরো ভালো ফলাফল করতে পারবো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

pic-manob-b
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে ট্রলির ধাক্কায় ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্কুল ছাত্র মো: আব্দুল গফ্ফারের মৃত্যুর ঘটনায় নিরাপদ সড়ক ও অবৈধ যান বাহন বন্ধের দাবিতেও মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত। শনিবার সকাল ১১ টায় সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের কাকশিয়লী নদীর ধারে বঙ্গবন্ধু মুর‌্যাল চত্বরে উপজেলা ছাত্রলীগের সহযোগিতায় কালিগঞ্জ উপজেলার শোকাহত ছাত্রসমাজ এ মানব বন্ধনের আয়োজন করে। ছাত্রলীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম জয়বাংলার সভাপতিত্বে  মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ মেহেদী, কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. মোজাহার হোসেন কান্টু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডিএম সিরাজ, নিহত স্কুল ছাত্র গফফারের পিতা-মাতাসহ স্কুল কলেজের শিক্ষক- শিক্ষিকা ও অভিভাবক উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধন শেষে একই স্থানে নিহত স্কুল ছাত্র গফফারের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বক্তারা বলেন, অপরিকল্পিত ও অবৈধ যান বাহনের কারণে জেলার সড়ক গুলো আজ অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। এছাড়া দিনের বেলায় অতিরিক্ত মাত্রায় পণ্য পরিবহন চলাচলের সড়ক হয়ে উঠছে অত্যন্ত ব্যস্ত। যে কারণে প্রায় প্রতিদিনই জেলার বিভিন্ন স্থানে অকালেই ঝরে যাচ্ছে তাজা প্রাণ। খালি হচ্ছে হাজারো মায়ের কোল। কিন্তু তারপরও ওই সব অবৈধ যান চলাচল বন্ধ করা হচ্ছে না। বক্তারা উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে সকল পণ্য পরিবহন রাতের বেলায় চলাচলের নির্দেশ দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

k-lig
নিজস্ব প্রতিবেদক : সদর উপজেলা কৃষকলীগের বর্ধিতসভা ও পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে জেলা কৃষকলীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি বিশ্বজিৎ সাধু। প্রধানবক্তা ছিলেন, জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা কৃষকলীগের অর্থ সম্পাদক ঘোষ প্রদ্যুৎ। সদর উপজেলা কৃষকলীগের আহবায়ক স.ম তাজমিনুর রহমান টুটুলের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, শিবপুর ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন ঢালী, আগরদাড়ী ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি আনছার আলী, ফিংড়ী ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি মহানন্দ, আহবায়ক সদস্য আতাউর রহমান প্রমুখ। সভায় ২১ ফেব্র“য়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস পালনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

tamaস্বাস্থ্য ও জীবন: গ্রামের মেয়েদের দিনের শেষে পানি ভর্তি কলসি নিয়ে ঘরে ফেরার দৃশ্য খুবই পরিচিত। সেই কলসি হয় মাটির তৈরি নয় তামার। নানী-দাদীদের সময় থেকে চলে আসছে এ ঐতিহ্য। বর্তমানে আমরা পানি সংরক্ষণে নানা ধরনের ফিল্টার ব্যবহার করি।
তবে আধুনিক সমাজে তামার কলসিতে পানি সংরক্ষণ সেকেলে মনে হলেও নতুন করে এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা মিলেছে। নানা ধরনের রোগ-ব্যাধির মুক্তি দেয় এই পদ্ধতি। এভাবে পানি সংরক্ষণ করলে পানিতে মিশে থাকা বিভিন্ন অণুজীব, শৈবাল, ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয়। যা মানুষকে অনেকটাই সুস্থ রাখে। সকালে ঘুম থেকে উঠে তামার পাত্রে রাখা এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তামার গ্লাসে পানি পান করলে শরীরে ১১ টি উপকার হয় বলে গবেষণায় জানা যায়।
১. হজম শক্তি বাড়ায়।
২. ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৩. দ্রুত সুস্থতা লাভে সহায়তা করে।
৪. বয়সের ছাপ কমায়।
৫. হৃৎপিন্ডকে সুস্থ রাখে এবং প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করে।
৬. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
৭. রোগ-জীবাণুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
৮. শরীরে থাইরয়েডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৯. বাতের ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
১০. ত্বকের উজ্বলতা এবং মসৃণতা বৃদ্ধি করে।
১১. রক্তশূণ্যতা কমায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1487303879-indonesia-02আন্তর্জাতিক ডেস্ক: এশিয়ার সবচেয়ে সুন্দর দেশ হিসেবে পাঠকের ভোটে নির্বাচিত হয়েছে ইন্দোনেশিয়া। লন্ডনভিত্তিক ট্রাভেল গাইড বিষয়ক ওয়েবসাইট রাফ গাইডস বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর দেশের এ তালিকা প্রকাশ করেছে।
ওয়েবসাইটটি জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়া তার দ্বীপরাশি ও দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা আগ্নেয়গিরির জন্য ভ্রমণপিপাসুদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়। তাই রাফ গাইডের পাঠকের ভোটে দেশটি এশিয়ার সুন্দরতম ও বিশ্বের ষষ্ঠ সুন্দর দেশের সম্মান লাভ করেছে। রাফ গাইড জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার জাতিগত, সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত বৈচিত্র্যময়photo-1487303886তা রয়েছে। দেশটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের দিক দিয়েও অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এ ছাড়া বৈচিত্র্যময়তা দেশটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। দেশটিতে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর বাস। দেশটির কয়েক হাজার দ্বীপে এদের বাস।
পাঠকের ভোটে ইন্দোনেশিয়া এশিয়ার অপর দুই দেশ ভারত ও ভিয়েতনামকে পেছনে ফেলেছে। এ দুটি দেশে যথাক্রমে বিশ্বের সুন্দরতম দেশের তালিকায় ১৩তম ও ২০তম স্থানে রয়েছে। স্কটল্যান্ড এ তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এর পরের স্থানে রয়েছে কানাডা, নিউজিল্যান্ড, ইতালি ও দক্ষিণ আফ্রিকা। তালিকাটিতে মোট ২০টি দেশ স্থান পেয়েছে। যার মধ্যে এশিয়ার দেশ হিসেবে রয়েছে কেবল ইন্দোনেশিয়া, ভারত ও ভিয়েতনামের নাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1471319773_1487337863বিনোদন ডেস্ক: শুধু নাচ-অভিনয় নয়, রূপ দিয়েও সবাইকে মুগ্ধ করেছেন বলিউড নায়িকা মাধুরী দীক্ষিত। কিন্তু বয়স তো আর বসে থাকে না। সময় তার ছাপ রেখে গেছে চেহারায়। মাধুরীর সেই চেহারাটা কেমন তা জানতে বলিউড প্রেমীদের আগ্রহের কমতি ছিল না। মেকআপ ছাড়া তাদের ক্যামেরাবন্দী করাই মুশকিল। ঘর থেকে তারা মেকআপ ছাড়া বেরই হন না।
তবে ব্যতিক্রম ঘটেছে বৃহস্পতিবার। মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় স্বামী শ্রীরাম নেনের সঙ্গে মাধুরী গাড়িতে করে কোথাও যাচ্ছিলেন। নজর পড়তেই ক্যামেরাম্যানরা মেকআপবিহীন মাধুরীকে লেন্সবন্দী করা শুরু করেন। টের পেতেই রুমাল ও হাত দিয়ে মুখ ঢাকার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ততক্ষণে ঢের দেরি হয়ে গেছে। ক্যামেরায় ধরা পড়েছে মাধুরীর আসল চেহারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

mastermind-schoolন্যাশনাল ডেস্ক:  বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন আমাদের জাতীয় জীবনে একটি গৌরবোজ্জল অধ্যায়। বাংলা ভাষার প্রতি নি।স্বার্থ ভালোবাসা থেকে বায়ান্নর ভাষা সংগ্রামীরা পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বুলেটের সামনে নিজেদের বুক পেতে দিয়েছিলেন। তখনকার সময়ের ছাত্র-শিক্ষক-জনতার বুকের সেই রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের প্রাণের বাংলা ভাষার অধিকার। প্রায় দেড় যুগ আগে থেকে ভাষা শহীদদের বিরল এই আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়ে সারাবিশ্বের মানুষ একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম এই ভাষা সংগ্রামীদের সম্পর্কে কতোটুকু জানতে পারছে? বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালেখা করা শিক্ষার্থীদের অবস্থা একেবারেই নাজুক। দু:খজনক হলেও সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ফেসবুকে একুশে ফেব্রুয়ারি উপলেক্ষ্যে রাজধানীর একটি ‘স্বনামধন্য’ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের একটি ব্যানার আমরা লক্ষ্য করেছি। ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে ভাষা শহীদদের ছবির বদলে দেওয়া হয়েছে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি! এর মানে হচ্ছে, ইংরেজি মাধ্যমের ওই স্কুলের শিক্ষক ও দায়িত্বশীলরা বায়ান্নর ভাষা শহীদ এবং একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠদের কাউকেই চেনেন না! আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে তারা শিক্ষার্থীদের কী শেখাচ্ছেন তা এই ঘটনা থেকে সহজেই বুঝা যায়। তবে এমন ঘটনা এবারই প্রথম নয়, বরং এর আগে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একই ধরণের ঘটনা ঘটেছে। নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার স্মরণে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলের ব্যানারে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বেগম রোকেয়া হলের’ শিক্ষার্থীরা দিয়েছিল আরেক মহীয়সী নারী নুরজাহান বেগমের ছবি! সেখানে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপস্থিত থাকলেও তারা শিক্ষার্থীদের এই ভুলের বিষয়ে কিছু বলেননি। আমরা মনে করি, বিষয়গুলো ইংরেজি মাধ্যম স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিছক ভুল নয়, বরং জাতি হিসেবে আমাদের নিজস্ব আত্মপরিচয়ের ব্যাপারে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থার সীমাহীন উদাসীনতার বহি:প্রকাশ। পাশাপাশি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর পাঠ্যবইয়ে আমাদের জাতিসত্তার ইতিহাস বাদ দিয়ে তাদের নিজস্ব পাঠ্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার প্রবণতার লাগাম শক্ত হাতে টেনে ধরতে হবে বলেও আমরা মনে করি। তাছাড়া আমাদের জাতিসত্তার ইতিহাস বাদ দিয়ে শিক্ষার্থীরা যে ইংরেজিটা ভালোভাবে শিখছে সেটাও কিন্তু আমরা অনেক ক্ষেত্রে দেখছি না। এই বিষয়গুলো খুব গুরুত্বের সঙ্গে রাষ্ট্রযন্ত্রের ভেবে দেখা উচিৎ বলে আমরা মনে করি। একইসঙ্গে ভাষার মাসে ওই ভুলের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। ওই স্কুলে পড়া কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বার্থেই তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে আমাদের জাতিসত্তার গৌরবোজ্জল ইতিহাস সম্পর্কে তাদেরকে জানতে বাধ্য করতে হবে। তারা কোন প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে এই ব্যানার করালেও নিজেরা কোনভাবেই এর দায় এড়াতে পারেন না। এটা কোনভাবেই ব্যানার তৈরির দায়িত্বে থাকা কর্মীর ভুল বলে গণ্য হতে পারে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest