সর্বশেষ সংবাদ-
বৃত্তি উৎসবের নামে সাতক্ষীরায় চলছে কোচিং সেন্টারের রমরমা বাণিজ্য: প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনাসাতক্ষীরায়পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের বীমাদাবীর ৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকার চেক হস্তান্তরসাতক্ষীরায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে হেলমেট বিতরণসাতক্ষীরার প্রাণসায়ের খাল রক্ষায় যুব সমাজের দাবি আশাশুনি উপজেলা যুব দলের যুগ্ম আহবায়কের পিতার দাফন দুই মেয়ের পর আবারো মেয়ের জন্ম :  ৫দিনের কন্যাশিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা- মা আটকবিএনপির কণ্ঠে স্বৈরাচারের সুর শুনতে পাচ্ছি– সাতক্ষীরায় গোলাম পরওয়ারজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে সাতক্ষীরায় বিআরটির রোড শোতালায় বালু বিক্রয় নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪ : ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগলাবণ্যবতী খালের উপর কাঠের ব্রিজটি যেন মৃত্যুর ফাঁদ

cccccসাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাঁশদহায় দৈনিক আজকের প্রতিনিধি জুলফিকার হোসেনকে বেধড়ক পিটিয়ে তার হাতের একটি নখ উপড়ে দিয়েছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী। এ ঘটনায় একটি মামলাও দায়ের করা হয়েছে সাতক্ষীলা সদর থানায়। যদিও পুলিশ এখনও পর্যন্ত প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ানো আসামিদের গ্রেফতার করতে পারেনি। এ ঘটনায় সাতক্ষীরাসহ সারাদেশের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ তীব্র প্রতিবাদ ও দোষিদের অবিলম্বে আটকের দাবি জানিয়ে প্রতিনিয়ত বিবৃতি দিচ্ছেন। সামনে হয়ত আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারেন তারা।
মোশারফ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনীটির যে পরিচয় আমরা পাচ্ছি তা আরও ভয়ংকর। তার আত্মীয়দের নিয়ে গড়া নিজস্ব বাহিনীর সদস্যরা কেউ ইয়াবা ব্যবসা করেন এবং নিয়মিত ইয়াবা সেবনের আড্ডা বসান। কেউ যখন তখন যাকে খুশি দাঁত-মুখ ভাঙেন।
চেয়ারম্যান নিজেই নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইনে আদালতের রায়ে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদ-প্রাপ্ত ব্যক্তি! ভারতীয় সীমান্তবর্তী বাঁশদহা ইউনিয়ন মাদক, অস্ত্র ও স্বর্ণ চোরাচালানের গুরুত্বপূর্ণ রুট। এই রুট দিয়ে যেসব অবৈধ ব্যবসা চলছে তার থেকে নিয়মিত মাসোহারা নিয়ে নিজ বাহিনীকে আর্থিকভাবে লালন-পালন করছেন এই চেয়ারম্যান।
সাংবাদিক জুলফিকার ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে করা ১০টাকা কেজি দরের চাউলের কার্ড বিতরণে অনিয়মের একটি সংবাদ প্রকাশ করে চেয়ারম্যানের রোষানলে পড়েন। তারই জের ধরে চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে তার সন্ত্রাসী বাহিনী বেধড়ক পিটিয়ে আহত করে সাংবাদিক জুলফিকারকে। এসময় তার হাতের একটি নখও উপড়ে ফেলে নৃশংস ওই সন্ত্রাসী চক্রটি।
দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করে যদি এধরনের নির্যাতনের শিকার হতে হয়Ñআর নির্যাতনকারী যদি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ায় তবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলার নৈতিক অধিকার সরকারের আর থাকে কি নাÑ সে প্রশ্ন উঠতেই পারে।
বৃহস্পতিবার, ০৫ জানুয়ারি ২০১৬

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sam_1874নিজস্ব প্রতিবেদক: বাঁশদহা ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ বাহিনীর হামলায় গুরুতর আহত সাংবাদিককে দেখতে হাসপাতালে গেলেন সাতক্ষীরার সিনিয়র সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক জুলফিকার আলীকে দেখতে যান।
সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ জুলফিকার আলীর শারীরিক অবস্থার সার্বিক খোঁজ নেন এবং তার সুচিকিৎসার জন্য চিকিৎসকদের সুদৃষ্টি কামনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জি এম নূর ইসলাম, দৈনিক প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যনার্জি, সময় টিভি’র সাতক্ষীলা প্রতিনিধি মমতাজ আহমেদ বাপী, আরটিভি’র জেলা প্রতিনিধি রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী, এটিএন বাংলার স্টাফ রিপোর্টার এম. কামরুজ্জামান, দৈনিক যুগের বার্তার সম্পাদক আবু নাসের মোহাম্মদ আবু সাঈদ, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি কালিদাস কর্মকার, দৈনিক যশোরের জেলা প্রতিনিধি সেলিম রেজা মুকুল, দৈনিক কল্যাণের জেলা প্রতিনিধি কাজী শওকত হোসেন ময়না, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম, দৈনিক আমাদের অর্থনীতির জেলা প্রতিনিধি শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, দৈনিক প্রবর্তনের জেলা প্রতিনিধি কাজী জামাল উদ্দিন মামুন, দৈনিক ভোরের ডাকের জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মাদ আলী সুজন, দৈনিক পিপলস টাইমের জেলা প্রতিনিধি খন্দকার আনিসুর রহমান, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার বার্তা সম্পাদক ও ঢাকা টাইমস টুয়েন্টি ফোর’র জেলা প্রতিনিধি এম. বেলাল হোসাইন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc05327-copyতীব্র নিন্দা ও দোষিদের গ্রেপ্তারের দাবি কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের
কালিগঞ্জ ব্যুরো: সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার বাঁশদহ প্রতিনিধি জুলফিকার আলী বাঁশদহ ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান মোশারাফ হোসেন ও তার সহযোগিদের বিরুদ্ধে দূর্নীতির সংবাদ পত্রিকায় লেখায় ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিক জুলফিকার আলীকে মারপিট ও হাতের নখ উপড়ে গুরুতর আহত এবং লাঞ্চিত করায় কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন। সাথে সাথে দোষী ইউপি চেয়ারম্যান মোশারাফসহ তার সহযোগিদের গ্রেপ্তার পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন। কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ সাইফুল বারী সফু, সহ-সভাপতি  শেখ আনোয়ার হোসেন, নিয়াজ কওছার তুহিন, সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্চু, যুগ্ম সম্পাদক শেখ ইকবাল আলম বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক এম হাফিজুর রহমান শিমুল, তথ্য ও সংস্কৃতিক সম্পাদক এস এম আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু, কোষাধ্যক্ষ কাজী মোজাহিদুল ইসলাম তরুণ, দপ্তর সম্পাদক মীর জাহাঙ্গীর, নির্বাহী সদস্য শেখ আবু হাবিব ও নারায়ন চন্দ্র চক্রবর্তী রাজিবসহ সকল সদস্যবৃন্দ।
আশাশুনি প্রেসক্লাবের নিন্দা ও প্রতিবাদ
আশাশুনি ব্যুরো: বাঁশদহা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক আজকের সাতক্ষীরার প্রতিনিধি জুলফিকর আলীর উপর পৈশাচিক হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছেন আশাশুনি প্রেসক্লাব নেতৃবন্দ। প্রতিবাদ জানিয়ে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন, আশাশুনি প্রেসক্লাব উপদেষ্টা একেএম এমদাদুল হক, অধ্যাপক সুবোধ চক্রবর্তী, রমেশ চন্দ্র বসাক, সভাপতি জি এম মুজিবুর রহমান, সহ-সভাপতি আঃ আলিম, সাধারণ সম্পাদক জি এম আল-ফারুক, যুগ্ম সম্পাদক মাসুদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সমীর রায়, দপ্তর সম্পাদক আলী নেওয়াজ, কোষাধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক সচ্চিদানন্দদে সদয়, প্রকাশনা সম্পাদক প্রভাষক শাহাদাৎ হোসেন টিটল, ক্রীড়া সম্পাদক এস কে হাসান, প্রচার সম্পাদক বাহবুল হাসনাইন, কার্যনির্বাহী সদস্য এস এম আহসান হাবিব, হাবিবুল্লাহ বিলালী, সদস্য গোপাল কুমার মন্ডল, বোরহান উদ্দিন বুলু, হাসান ইকবাল মামুন ও আকাশ হোসেন এবং সাংবাদিক এম এম সাহেব আলি, ফয়জুল কবির, এস এম শাহীন রেজা, শেখ আরাফাত প্রমুখ।

দেবহাটা রিপোর্টাস ক্লাবের নিন্দা
সাতক্ষীরার বাঁশদাহে সাংবাদিকের উপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দেবহাটা রিপোর্টাস ক্লাবের নের্তৃবৃন্দরা। আহত সাংবাদিকের সুস্থতা কামনা এবং জড়িতদের বিচারের দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন দেবহাটা ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, সহ-সভাপতি আবু সাঈদ, কেএম রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রব লিটু, যুগ্ন- সম্পাদক কবির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আকতার হোসেন ডাবলু, অর্থ সম্পাদক এমএ মামুন, দপ্তর সম্পাদক শরিফুজ্জামান, নাজমুল হোসেন, আরিফুল ইসলাম, মীর শাহনেওয়াজ আলী সাজু, গোপাল কুমার দাস, তরিকুল ইসলাম লাভলু, আরাফাত হোসেন লিটন, শেখ জাহিদ আলম, মাহমুদুল হাসান, আবুল হাসান প্রমূখ। এদিকে, আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯ টায় রিপোর্টাস ক্লাবের উদ্যেগে হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত সভায়  সকল সদস্যদের উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন দেবহাটা রিপোর্টাস ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম।
ঝাউডাঙ্গা প্রেসক্লাবের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
ঝাউডাঙ্গা ব্যুরো: দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল ডেইলি সাতক্ষীরা’র বাশদহা প্রতিনিধি সাংবাদিক জুলফিকার আলীর উপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঝাউডাঙ্গা প্রেস ক্লাবের নেতৃবৃন্দরা। আহত সাংবাদিকের সুস্থতা কামনা এবং ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ সহ সকল হামলাকারীদের গ্রেফতার ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার নিজস্ব প্রতিবেদক জি.এম আবুল হোসাইন, দৈনিক প্রভাতের ডাক ও কালের চিত্রের নিজস্ব প্রতিবেদক প্রভাষক রাশেদ রেজা তরুন, সাতক্ষীরা নিউজের বার্তা সম্পাদক একরামুল কবীর, সাতক্ষীরা টুডের সদর প্রতিনিধি মো. লিয়াকাত আলী, দৈনিক যুগের বার্তা’র ঝাউডাঙ্গা প্রতিনিধি প্রভাষক শওকাত আলী, দৈনিক কাফেলা’র ঝাউডাঙ্গা প্রতিনিধি ডা. আবুল হোসেন, দৈনিক সত্য পাঠের ঝাউডাঙ্গা প্রতিনিধি প্রভাষক সোহাগ হোসেন, দৈনিক দৃষ্টিপাতের বাশদহা প্রতিনিধি প্রভাষক অহিদুজ্জামান লাভলু, সাতক্ষীরা টুডের ঝাউডাঙ্গা প্রতিনিধি এস.এম আবু রায়হান, সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান আসাদ, শরিফুল ইসলাম সহ প্রেসক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ। এদিকে ঝাউডাঙ্গা প্রেসক্লাব ও সচেতন নাগরিক সমাজের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সকালে হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।
সাংবাদিকের উপর হামলাকারীদের গ্রেফতার দাবি
প্রেসবিজ্ঞপ্তি: গত রবিবার রাতে বাঁশদহ ইনিয়নের দুর্নীতিবাজ চেয়ারম্যান মোশাররফসহ তার সন্ত্রাসীর কর্তৃক বাহিনীরা সাতক্ষীরা প্রকাশিত দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা পত্রিকার বাঁশদহা প্রতিনিধি জুলফিকারে উপর হামলা ও নির্মামভাবে তাকে নির্যাতন করার ঘটনায় সদর উপজেলা কদমতলা আঞ্চলিক রিপোটার্স ক্লাবের নেতৃবৃন্দরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন এবং ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ সহ তার সন্ত্রাসী বাহিনীদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে শাস্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ক্লাবের উপদেষ্টা সাংবাদিক এস এম শহিদুল ইসলাম, এস এম রেজাউল ইসলাম, মোঃ শফিকুল ইসলাম, এম.বেলাল হোসেন, ক্লাবের সভাপতি শওকত আলি, সহ-সভাপতি শেখ রফিকুর রহমান মিন্টু ,সাধারণ সম্পাদক সেলিম হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ শাহাজান আলি ,জাহিদ হোসাইন,শাহিনুর,আঃ সালাম,গোলাম মোস্তফা, জাকির হোসেন, আশিকুর রহমান,মামুন ,সোহাগ,  মোমিন  প্রমূখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc05361-large
নিজস্ব প্রতিবেদক: র‌্যালি, আলোচনাসভা ও কেককাটার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, সাতক্ষীরা জেলা শাখার আয়োজনে শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক থেকে একটি বর্ণিল র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে আলোচনা সভায় মিলিত হয়। আলোচনা সভায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাইন সুজনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু সায়ীদ, যুগ্ম সম্পাদক রাশিদুজ্জামান রাশি, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান, জেলা পরিষদের নব নির্বাচিত সদস্য আমিনুর রহমান বাবু, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এহসান হাবীব অয়ন, পৌর যুবলীগের আহবায়ক মনোয়ার হোসেন অনু প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে অতিথিবৃন্দ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কাটেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আসাদুজ্জামান বাবু, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মীর মোশাররফ হোসেন মন্টু, দেবহাটা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর আলম খোকন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গণেশ চন্দ্র মন্ডল, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মনির হোসেন মাসুম, ডা: আফম রহুল এমপি’র সহকারী মহিউদ্দীন,  জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি জাবিদ হোসেন জনি, আরিফুল ইসলাম, সাংগঠনিক এমরান বাহার বুলবুল, যুগ্ম সম্পাদক শেখ আফজাল হোসেন শাওন, শহর ছাত্রলীগের সভাপতি আহসান হাবীব লিমু, সাধারণ হাসানুজ্জামান শাওন, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মিঠুন ব্যানার্জী, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহেদ পারভেজ, সদর থানা সভাপতি রমজান আলী রাতুলসহ জেলা আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এহসান হাবীব অয়ন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

chatroleeg_picদেশের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। বাংলার স্বাধীনতা ও বাঙালির স্বাধিকার অর্জনের লক্ষ্যে মূল দল আওয়ামী লীগের জন্মের এক বছর আগেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল গৌরব ও ঐতিহ্যের এ ছাত্র সংগঠন।

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়া এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা পরে জাতীয় রাজনীতিতেও নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং এখনও দিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমান জাতীয় রাজনীতির অনেক শীর্ষনেতার রাজনীতিতে হাতেখড়িও হয়েছে ছাত্রলীগ থেকে।

১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। তার নেতৃত্বেই ওই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আনুষ্ঠানিকভাবে এর যাত্রা শুরু হয়।

গত ৬৯ বছরে ছাত্রলীগের ইতিহাস হচ্ছে জাতির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, মুক্তির স্বপ্ন বাস্তবায়ন, স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনা, গণতন্ত্র ও প্রগতির সংগ্রামকে বাস্তবে রূপদানের ইতিহাস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতৃত্ব দিয়েছে এবং চরম আত্মত্যাগের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে।

১৯৪৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল হিসাবে ‘আওয়ামী মুসলিম লীগে’র আত্মপ্রকাশ ঘটে, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে এ দেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়। এ প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বাঙালি জাতির ইতিহাসে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে বাঙালির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, ৫৪’র সাধারণ নির্বাচনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ পরিশ্রমে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, ৫৮’র আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা, ৬৬’র ৬ দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়া, ৬ দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ হিসাবে প্রতিষ্ঠা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে পাক শাসককে পদত্যাগে বাধ্য এবং বন্দীদশা থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করা, ৭০’র নির্বাচনে ছাত্রলীগের অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখসমরে ছাত্রলীগের অংশগ্রহণ, স্বাধীনতা পরবর্তী সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণসহ প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রলীগের অসামান্য অবদান দেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ব‌বিদ্যাল‌য়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের কর‌বে ছাত্রলীগ। এরই ম‌ধ্যে সকল ধর‌নের প্রস্তু‌তি নি‌য়ে‌ছে সংগঠন‌টি। ঢাকা বিশ্ব‌বিদ্যাল‌য়ের প্র‌বেশ পথসহ বি‌ভিন্ন স্থা‌নে মঞ্চ ও অস্থায়ী গেইট নির্মাণ করা হ‌য়ে‌ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

3অনলাইন ডেস্ক: বিখ্যাত চকোলেট নির্মাতা সংস্থা ক্যাডবেরি তাদের সংস্থার চকোলেট সায়েন্টিস্ট হেইলি কার্টিসের জিভের ১ মিলিয়ন পাউন্ডের বিমা করিয়েছে। সেই বিমার অর্থ টাকার হিসেবে প্রায় ৮ কোটি।

আসলে হেইলির টেস্ট বাডসের বিমা করিয়েছে সংস্থা। একটি বিখ্যাত বিমা সংস্থার থেকে এই বিমা করানো হয়েছে। বোর্নভিলে ক্যাডবেরির সদর দফতরে যে তিনশ জনের ইনোভেশন টিম রয়েছে, ওই তরুণী বিজ্ঞানী তারই অংশ।

ক্যাডবেরি বাজারে যে নতুন চকোলেট নিয়ে আসে, তার মধ্যে কী কী উপাদান কোন অনুপাতে থাকবে এবং ফাইনাল টেস্ট বা স্বাদ কেমন হবে, তা ঠিক করার দায়িত্ব থাকে ওই ইনোভেশন টিমের ওপরে।

যেহেতু হেইলি সেসব নতুন চকোলেটের স্বাদ পরীক্ষা করে দেখেন, তাই তার জিভের টেস্ট বাডের বিমা করিয়ে রাখল ক্যাডবেরি। টাকার অংকে যে বিমার পরিমাণ ৮ কোটি ১৫ লাখ ৩৭ হাজার টাকার কিছু বেশি।

এই বিমার শর্ত অনুযায়ী, নিজের জিভের টেস্ট বাডের কোনো ক্ষতি হয়, এমন কোনো কাজ ওই বিজ্ঞানী করতে পারবেন না।

হেইলি নিজে বলেছেন, চকোলেট তৈরির পুরো পদ্ধতিই অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত। নিজের জিভের বিমা হয়ে যাওয়ার পরে আগামী দিনে আমি আর নতুন স্বাদের চকোলেট সৃষ্টির ওপরে মনোনিবেশ করতে পারব।

বিমা কর্তারা বলছেন, বিখ্যাত ফুটবলারদের কাছে তাদের পা যতটা দামি, ক্যাডবেরি সংস্থার কাছে টেস্ট বাড ঠিক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ। আর বিমার মূল্য থেকেই বোঝা যায়, নিজের সহকর্মীদের সঙ্গে মিলে নতুন স্বাদ সৃষ্টি করতে হেইলি কতটা ভালো কাজ করছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

8স্পোর্টস ডেস্ক: বছরের শুরুটাই হলো হার দিয়ে। আসলে ওয়ানডে খারাপ করার কারণে এই দলটার ওপর একটা প্রভাব পড়েছে। বিশেষ করে ব্যাটসম্যানদের ওপর। কিছু ব্যাটসম্যান রান পাচ্ছেন সত্য; কিন্তু ধারাবাহিকতা নেই তাদের। শুরুতে দ্রুত তিনটা উইকেট পড়ে যাওয়াতে আমরা ব্যাকফুটে চলে যাই। যদি আরও ১৫-২০ রান বেশি করতে পারতাম, তাহলে অবশ্যই ভালো একটা পর্যায়ে যেতে পারতাম। কথাগুলো দেশের প্রথম সারির একটি গণমাধ্যমের খোলা কলামে লিখেছেন আকরাম খান।

নিউজিল্যান্ডের বোলিংটাও বেশ ভালো হয়েছে। যেহেতু ওরা সেন্সর বোলিং করেছে সেহেতু ওরা জানে যে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের দুর্বলতা কোথায়। এ কারণে দেখেছি তারা অধিকাংশ বলই শর্ট বল করেছে। কারণ তারা জানে, বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা এতটা স্বাচ্ছন্দ্য না শর্ট বলে। এগুলো দিয়েই তারা আমাদের ব্যাটসম্যানদের বিপদে ফেলে দিয়েছে।

ব্যাটসম্যানদের দুর্বলতাগুলো খুঁজে খুঁজেই তারা প্ল্যান করে খেলতে নেমেছে। আমাদের চেয়ে তাদের প্ল্যানিং নিঃসন্দেহে অনেক ভালো। প্রশ্ন উঠেছে, আমরা কেন পারছি না এই দুর্বলতাগুলো ঢাকতে। এ ক্ষেত্রে আমি বলবো, নিউজিল্যান্ডে অনেক কিছুই আমাদের প্রতিপক্ষ। কন্ডিশন, উইকেটেও একটা ব্যাপার আছে। আমরা যে ধরনের উইকেটে সাধারণত খেলে থাকি, সে উইকেটের বিপক্ষে খেলতে হচ্ছে। ওদের ফিল্ডিং দুর্দান্ত। যার কারণে আমাদের রানও অনেক কম হচ্ছে। এরপর ওরা বোলিংটাও করছে পরিকল্পনা অনুযায়ী। আমাদের প্রতি ওভারে হয়তো দু’তিনটা বল ভালো হচ্ছে। আবার একটা দুইটা লেগ স্ট্যাম্পে পড়ছে। কিংবা হাফভলি দিয়ে দিচ্ছে।

আর ১৪১ রান কিন্তু এই উইকেট কিংবা এই মাঠে এতবড় স্কোর না। এই মাঠে এর চেয়েও অনেক বেশি রান ওঠে। টি-টোয়েন্টিতে জিততে হলে এসব মাঠে আগে ব্যাটিং করে অনেক বেশি রান তুলতে হবে। আমাদের টপ অর্ডার রান তুলতে পারেনি। এখানে বিশেষ করে আমি সৌম্যর কথা বলবো। টিম ম্যানেজমেন্ট তার প্রতি অনেক বেশি আস্থা দেখিয়ে ফেলেছে; কিন্তু সে আস্থার প্রতিদান দিতে পারছে না সে।

এর কারণ আমার মনে হয়, সৌম্য নিজেই ভেঙে পড়েছে। তার এখন উচিৎ হবে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলে রানে ফেরা। এখন তাকে তার নিজের ওপর ছেড়ে দেয়া উচিৎ। তাকে পাঠিয়ে দেয়া প্রয়োজন ঘরোয়া ক্রিকেটে। এখানে খেলে খেলে রান করতে পারলেই কেবল তার আত্মবিশ্বাস ফিরবে। আমি নিজে মনে করি, সে ঘরোয়া ক্রিকেটটা খেললে খুব ভালো করবে। জাতীয় লিগ খেললে, হয়তো বা সেখানে রান করে, নাসিরের মত ফর্মে ফিরতে পারবে। সে যে লেভেলেই রান করুক না কেন, ব্যাটসম্যানরা রান পেলেই তাদের আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ooooooooooooooনিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরায় গ্রাহকের বিনিয়োগকৃত অর্ধ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছে ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেড নামের একটি বেসরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান। মঙ্গলবার সকালে সাতক্ষীরা শহরের শহীদ নাজমুল স্মরনীর হাসিনা ভিলায় তাদের ভাড়াকৃত অফিসে যেয়েকোন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে না পেয়ে গ্রাহকরা সর্বশান্ত হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেডের ডিভিশনাল কোঅর্ডিনেটর রেহেনা পারভীন জানান, মাসিক ২০ হাজার চার’শ বেতন দেয়ার কথা বলে আমাকে এখানে চাকুরি দেন এই কোম্পানীর এমডি আব্দুল ওহাব দুলাল। একইসাথে আমাকে দিয়ে নগদ ২৪ হাজার টাকার একটি পলিসিও খুলে নেন। তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, জীবনের বেকারত্ব ঘোচাতে অনেক কষ্ট করে সেখানে টাকা ইনভেষ্ট করি। একমাস চাকুরীও করেছি। কিন্তু কোন বেতনও পাই নাই। সকালে এসে দেখি এমডি আব্দুল ওহাব দুলাল, এএমডি রিতা আক্তারসহ এই জেলার বাইরে থেকে যারা এখানে চাকুরী করতেন তারা সবাই পালিয়ে গেছেন। গ্রাহকরা কাউকে না পেয়ে এ সময় বিক্ষোভ করতে থাকেন। এ সময় অনেক গ্রাহকরা অফিসের চেয়ার, টেবিলসহ বিভিন্ন ফার্নিচার নিয়ে চলে যান। গ্রাহকরা এ সময়  এমডি আব্দুল ওহাব দুলাল, এএমডি রিতা আক্তারসহ এই অর্থ আতœসাতের সাথে যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদের শাস্তির দাবি জানান। এ ব্যাপারে জানার জন্য ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেডের এমডি আব্দুল ওহাব দুলালের কাছে তার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারে বার বার ফোন দিলে নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়। সাতক্ষীরার সদর থানার ওসি ফিরোজ হোসেন মোল্যা জানান, এ ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত থানায় কেউ কোন অভিযোগ দায়ের করেননি। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest