সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগআশাশুনিতে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ: ১৪৪ ধারা জারিকালিগঞ্জে দুই শিশু সন্তানসহ বিষপান : শিশু দুটি মারা গেলেও বেছে আছেন মা রত্না খাতুনকালিগঞ্জে গাছ কাটতে গিয়ে এক শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যুকোন ব্যক্তি বা কর্মীর কারনে মানুষের আস্থা নষ্ট হলে তাকে রাখতে পারবো না– তারেক রহমানআশাশুনিতে মোবাইল কোর্টে জাল বিনষ্ট ও জরিমানাশ্যামনগরের নওয়াবেঁকী মাদ্রাসায় পিঠা উৎসবঅর্থনৈতিক শুমারি-২০২৪ এর শ্রেষ্ট অফিসার হলেন নুরউদ্দীনযুবমহিলা লীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে পানির ট্যাংকি দেওয়ার নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগকলারোয়া পৌর তাঁতীদলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন

জুলফিকার আলী: বাঁশদহায় হতদরিদ্র্যদের নামের তালিকায় অনিয়ম,ভিক্ষুকরা বঞ্চিত,তালিকায় চেয়ারম্যান মেম্বরদেরআত্মীয় স্বজন ও বিত্তবানরা!”শিরোনামে সাতক্ষীরার জনপ্রিয় পত্রিকা “দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা”পত্রিকায সংবাদ প্রকাশিত হবার পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন।এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সাতক্ষীরা সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ হাফিজুর রহমান গতকাল হাওয়ালখালী ওয়ার্ডে যেয়ে সরোজমিনে তদন্ত করেন।এ সময় তিনি যেসকল বিত্তবানদের নাম হতদরিদ্র্যদের তালিকায় লিপিবদ্ধ ছিল তাদের বাড়িতে এবং অনেক হতদরিদ্র্য ব্যক্তি,যাদের হতদরিদ্র্যের তালিকায় নাম নেই তাদের বাড়িতে যেয়ে ও বাড়ির আশে পাশে যেয়ে খোজ খবর নেন।অনেক হতদরিদ্র্য ব্যক্তির সাথে কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন।উল্লেখ্য যে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ১৯৯৬ সালের  নির্বাচনী ইশতেহার উনুযায়ী হতদরিদ্র্যদের মাঝে ১০ টাকা কেজি মুল্যে চাউল বিতরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং প্রতি ইউনিয়ন হতে হতদরিদ্র্যদের নামের তালিকা প্রস্তুত করার দায়িত্ব প্রদান করা হয় স্ব স্ব ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিদের। গত ২০ জুলাই বাঁশদহা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম মোশাররফ হোসেন ও উপসহকারি কৃষিকর্মকর্তা উত্তম কুমার সাহা সরকার কর্তৃক বরাদ্দকৃত ১০৮২ টি কার্ডের বিপরীতে উপকারভোগীদের নামের যে তালিকা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের নিকট প্রেরন করে,সেই তালিকায় অধিকাংশ বিত্তবান ও কোটিপতিদের নাম এবং চেয়ারম্যান মেম্বরদের আত্মীয়-স্বজনদের নাম লিপিবদ্ধ করা হয়।তদন্তের সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাঁশদহা ইউনিয়ন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান,ইউপি সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান, ইউনিয়ন জাতীয়পার্টির সভাপতি(ভারপ্রাপ্ত) আমিনুর রহমান,আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজারুল ইসলাম,যুবলীগের সহ-সভাপতি অহেদ আলী, মেম্বর আরিজুল ইসলাম,মফিজুল ইসলাম,কামরুল ইসলাম,মোমেনা খাতুন সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ এনে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের এক দিন পর সোমবার বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট দেখে আশাশুনি উপজেলার আব্দুল হান্নানকে মারপিট করে আহত করেছে সন্ত্রসীরা। তিনি উপজেলার বাউশালী গ্রামের মৃত গনি সরদারের ছেলে। বর্তমানে তিনি সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি আব্দুল হান্নান জানান, প্রতিদিনের ন্যায় সোমবার বেলা ১১ টার দিকে আশাশুনি উপজেলার মহেশ্বরকাটি মৎস্য সেটে ঘেরের মাছ বিক্রি করে বাড়ি ফেরার পথিমধ্যে চাপড়া বাসষ্ট্যাণ্ড এলাকায় পৌছালে চাপড়া গ্রামের আবুল হাশেম সরদার ও বড়দল গ্রামের রউফ গাজীর নির্দেশে চাপড়ার আকবর হোসেন ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রাণালয়ের তালিকাভূক্ত সন্ত্রাসী আবুজাহিদ সোহাগ তাকে লোহার রড ও লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারপিট করে। এতে তিনি মারাত্মক আহত হয়ে বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি জানান, বড়দল ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বিএনপি নেতা ও বিভিন্ন অপকর্মের হোতা আব্দুর রউফ গাজী, তার সৌদি প্রবাসী ছোট ভাই গাউস গাজীর মাধ্যমে তাকে (আব্দুল হান্নান) ও মিজানুর রহমানকে বিদেশ পাঠানোর জন্য গত বছরের ২০/১১/২০১৫ তারিখে নগদ বিশ লাখ টাকা নেন। এর বিপরীতে রউফ গাজী তাকে বিশ লাখ টাকার একটি চেক প্রদান করেন। তাদের সাথে শর্ত ছিল ২ মাসের মধ্যে এক লাখ টাকা বেতনে সৌদি আরব অথবা অন্য কোন দেশে ভাল চাকুরীর ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু তিন মাস পেরিয়ে গেলেও তাদের বিদেশ না পাঠিয়ে রউফ গাজী বিভিন্ন টালবাহানা করতে থাকলে গত ০১/০৩/২০১৬ তারিখে আঃ রউফ গাজীকে বিবাদী করে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (২) নং আদালতে ভুক্তভোগী তিনি নিজ (আব্দুল হানান ) বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। যার নং-সিআর ১৯/১৬(আশা:) এবং যা বর্তমানে সেশন নং ২৯৭/১৬ যা সাব-জজ ২য় আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এর পরও আঃ রউফ গাজী টাকা পরিশোধ না করে ২নং বুধহাটা ইউনিয়নের চাপড়া গ্রামের মৃত তাহের সরদারের ছেলে আবুল হাসেম ও আকবরকে দিয়ে হত্যার হুমকি ও ভয়ভীতি দেখান। এ ঘটনায় তিনি রোববার দুপুরে তাদের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। এর একদিন পর বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট দেখে তাকে (আব্দুল হান্নানকে) চাপড়া বাসষ্ট্যাণ্ড এলাকায় একা পেয়ে চাপড়া গ্রামের সন্ত্রাসী আকবর হোসেন ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রাণালয়ের তালিকাভূক্ত সন্ত্রাসী আবু জাহিদ সোহাগ তাকে লোহার রড ও লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারপিট করে আহত করেন। তারা এ সময় তাকে হত্যার চেষ্টাও করেন এবং তার কাছে থাকা মাছ বিক্রির এক লাখ ২৫ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। বর্তমানে তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তা হীনতায় ভূগছেন বলে তিনি আরো জানান। এ ব্যাপারে আহত আব্দুল হান্নানের ভাই আব্দুস সবুর বাদী হয়ে আশাশুনি থানায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর ব্যুরো : শ্যামনগরের আটুলিয়া ১৪৬ নং বিড়ালাক্ষী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সরকারি বিধি মোতাবেক গঠিত প্রস্তাবিত কমিটি অনুমোদনের নিমিত্তে স্থানীয় এম.পি,বরাবরে আবেদন করা হয়েছে। এলাকার ইউ.পি চেয়ারম্যান, সদস্য, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান সুপারিশকৃত শতাধিক লোকের স্বাক্ষরিত এই আবেদনে জানানো হয়, এলাকাবাসীর সহায়তায় ওহায়েদ বক্স মোড়ল, আহম্মদ আলী মোড়ল ও আরশাদ আলী মোড়লের দানকৃত ভূমির উপর ১৯৮৮সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক মুহাঃ জিয়াউল হক অত্যন্ত নিয়মানুবর্তিতা, স্বচ্ছতা, আন্তরিকতা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সকলের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠানকে মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সবার নিকট পরিচয় বহন করতে সক্ষম করেছে। গত ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ স্কুলের ব্যবস্থাপনা কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ায় প্রধান শিক্ষক সরকারি বিধি মোতাবেক কমিটি গঠন করতে উদ্যোগী হলে অযোক্তিক প্রতিবন্ধকতা আসে। এলাকা সুত্রে প্রকাশ, বিধি মোতাবেক বিদ্যুৎসাহী সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদ সদস্য এস.এম জগলুল হায়দার স্বাক্ষরিত মহিলা ও পুরুষ সদস্য মনোনীত করেছেন। এ পদে এম.এ ডিগ্রীধারী আব্দুল গফুরকে মনোনীত করায় প্রতিদ্বন্দি সাইদুর রহমানের গাত্রদাহ সৃষ্টি হয়। এম.পির উপর অখুশী হয়ে মোকছেদ সানা, মুজিবর সানা ও দাউদ হোসেনের ইন্ধনে কমিটি গঠনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। মোকছেদ সানা ও মুজিবর সানা জামায়াতের নাশকতার মামলার চার্জসীট ভূক্ত আসামী। তারা এম.পি স্বাক্ষরিত মনোনীত সদস্যদেরকে কোনভাবেই  মেনে নিতে পারছেনা। সাইদুর রহমানের পিতা দাউদ হোসেন বিদ্যালয়ের জমি বা কোন সম্পদ না দিয়ে প্রতিষ্ঠাতা/দাতা সদস্য দাবী করায় গ্রহন যোগ্যতা ব্যাহতের সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্ট করতে সাইদুর রহমানের ষড়যন্ত্র ফাঁস হওয়ায় সর্বত্রে নিন্দার ঝড় উঠেছে। তাই এলাকাবাসী জরুরি ভিত্তিতে বিধিগতভাবে বিদ্যালয়টির কমিটির অনুমোদনের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর ব্যুরো : শ্যামনগরের ৪১ নং ছোট কুপট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। গত ৬ অক্টোবর বিদ্যালয়ের এ নির্বাচনে মোঃ শাহজাহান সিরাজ (নান্টুল) ১৫৮ ভোট, আক্তার হোসেন ১৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ইসরাফিল হোসেন ১০৭ ভোট পেয়ে পরাজিত হন। নির্বাচনের প্রধান দায়িত্ব পালন করেন এ.টি.ও হাসানুজ্জামান। ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে সরকারি বিধি মোতাবেক গোপন ব্যালটের মাধ্যমে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেসবিজ্ঞপ্তি: ভোমরা ইউনিয়নের বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন জেলা আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শহীদুল ইসলাম। সোমবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি ভোমরা পুরাতন হাটখোলা সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ থেকে শুরু করে ইউনিয়নের সবকটি পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে তিনি মণ্ডপে সার্বিক খোজ খবর নেন। এসময় তার সাথে ছিলেন,ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল গফুর, সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলাম, ভোমরা হ্যাণ্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজিঃ নং ১১৫৯) এরসভাপতি আনারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, (রেজিঃ নং ১১৫৫) শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রেজাউল ইসলাম, (রেজিঃ নং ১৭২২) শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মহিদুল ইসলাম, (রেজিঃ নং ১৯৬৪) এর সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রঞ্জুসহ শ্রমিক ইউনিয়নের সকল নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ। পরিদর্শনকালে শহীদুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ সম্প্রদায়ীক সম্প্রীতির দেশ। এখানে অতিতকাল থেকে সকল মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে স্ব স্ব ধর্ম পালন করে আসছে। সম্প্রীতি দেশে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সরকারের কঠোর হস্তক্ষেপে জঙ্গিরা আজ ধরাশয়ী। সম্প্রদায়িক দাঙ্গাসৃষ্টিকারীদের কোন ভাবে ছাড় দেওয়া হবে না। এছাড়া জেলার আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সজাগ রয়েছে। তারপরও যদি কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে সাথে সাথে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে জানানোর নির্দেশ দেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোমরা স্থলবন্দরকে অস্থিতিশীল করতে একটি কুচক্রী মহল পায়তারা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে বিরাজ করছে চাপা উত্তেজনা। যে কোন সময় বন্দরে ঘটে যেতে পারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। বন্দরের শ্রমিকরা জানান, ভোমরা বন্দরকে অস্থিতিশীল করতে যারা এ পায়তারা চালাচ্ছে তারা কেউ বন্দরের শ্রমিক নন। তারা সকলেই বহিরাগত। শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্ব যদি শ্রমিকদের হাতে না থাকে তাহলে শ্রমিকদের প্রকৃত অধিকার ক্ষুন্ন হবে বলে শ্রমিকরা দাবি করেন। শ্রমিকরা আরো জানান, বিগত ২০১৩ সালে জামাত-বিএনপির নাশকতার সময় সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার ও বিজিবি’র সিও এর বক্তব্য ছিলো। যদি বন্দর একদিনও বন্ধ হয় তাহলে বন্দরের সকল সংগঠনের নেতাদের কাছ থেকে তার সুস্পষ্ট জবাব নেওয়া হবে। তাদের নির্দেশ অনুযায়ী তারপর পর থেকে শ্রমিকদের কারণে ১দিনের জন্য বন্ধ হয়নি বন্দর। যে কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বন্দরের উপর সন্তোষ প্রকাশ করে শ্রমিকসহ সকল নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন। সিএণ্ডএফ এসোসিয়েশনের নেতৃত্বে বন্দরের স্থাপিত ৮টি সংগঠন বিশেষ করে শ্রমিক নেতারা শ্রমিকদের নিয়ে লাঠি হাতে করে বন্দর পাহারা দিয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ করে জামায়াত-বিএনপির একটি কুচক্রী মহল বন্দরের শ্রমিক ইউনিয়ন দখলের অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এবিষয়ে ভোমরা হ্যাণ্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজিঃ নং১১৫৯) সভাপতি আনারুল ইসলাম বলেন, ১৯৯৬ সালে ভোমরা স্থলবন্দর উদ্বোধন করা হয়। এর পর থেকে আমরা শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আজ পর্যন্ত শ্রমিকদের কারণে কোনদিন পোর্ট বন্ধ হয়নি। অথচ কিছু ভূইফোঁড় নেতা শ্রমিক না হয়েও শ্রমিকদের নেতৃত্বে আসার পায়তারা চালাচ্ছে। তারা যদি নেতৃত্বে আসে তাহলে বন্দরে শ্রমিকদের টিকে থাকা কষ্টকর হয়ে যাবে। সম্প্রীতি সদর থানা আওয়ামীলীগের অর্থ সম্পাদক কামরুল ইসলাম (রেজিঃ নং১১৫৯) শ্রমিক ইউনিয়নের সামনে এসে বলেন, পূজা পর্যন্ত খেয়েনে। পূজার পরে তোদের ব্যবস্থা করা হবে। এখবর শ্রমিকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার পর শ্রমিকরা কামরুলকে খোজাখুজি করে না পেয়ে বন্দরে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে। এছাড়া কয়েকদিন পূর্বে বন্দরের ৮টি সংগঠনের যৌথ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সকলনেতৃবৃন্দ একমত হয়ে বলেন, যে কোন মূল্যে বহিরাগতদের প্রতিহত করা হবে। বন্দরে কোন রকম অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না বলে একমত পোষণ করেন তারা। এঅবস্থা চলতে থাকলে যে কোন মুণ্ডর্তে বন্দরে একটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংখ্যা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কৃষ্ণনগর(কালিগঞ্জ) প্রতিনিধি: প্রতি বছরের ন্যয় এবারও শারদীয় দূর্গা পূজা জাকজমক পূর্ণ ভাবে পালিত হচ্ছে কৃষ্ণনগর সার্বজনীন পূজা মন্দিরে। এটি সাতক্ষীরা জেলার অন্যতম প্রাচীন মন্দির। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন দুর্গা দর্শনে হাজারো অতিথির আগমনে প্রতিধবনি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এর মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অতিথির গমন লক্ষ্য করা গেছে। আমন্ত্রিত অতিথির মধ্যে ইতিমধ্যে জেলা আ’লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক শফিউল আযম লেলিন। কালিগঞ্জ উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ অহেদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক সাঈদ মেহেদী সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের আগমন লক্ষ্য করা গেছে। এদিকে পূজার অনুষ্ঠানকে ঘিরে কিষাণ মজদুর মাধ্যমিক স্কুলের মাঠে চলছে মেলা। মেলায় বিভিন্ন খেলা সহ বিভিন্ন কসমেটিকের দোকানসহ বাড়ির তৈরি খেলার দোকান সহ অন্যান দোকান বসেছে। সব মিলে আইন শৃঙখলা বাহিনীর কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে চলছে কৃষ্ণনগরের শারদীয় দুর্গোৎসব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান, রবি ও সোমবার ইউনিয়নের ১৮টি পুজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন। সরুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, বিশ্বাস আতিয়ার রহমান, মফিদুল ইসলাম,জলিল ফকির,অশোক কুমার ঘোষ,শেখ টিপু সুলতান,আবুহোসেন, মাহফুজুর রহমান মধু,রিপন হোসাইন প্রম্খু। এসময় তিনি সকল পূজা মণ্ডপে নিজস্ব তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest