সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে মাটি চাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যুঅবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে যেকোনো `চ্যালেঞ্জ’ নিতে প্রস্তুত নতুন সিইসিসাতক্ষীরা জেলা স্কাউটস’র কমিটি গঠন জেলা প্রশাসক সভাপতি : সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেনআশাশুনির বুধহাটা খেয়াঘাটে বেতনা নদীতে সাঁকো নির্মানকালীগঞ্জে কৃষিজমিতে লবণ পানি ঢুকিয়ে চিংড়ি চাষ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময়তালার কপোতাক্ষ নদীর চর থেকে রাবেয়া বেগম নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধারসাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে শাহ আলম সভাপতি :ইমদাদুল সম্পাদকআসুন! নতুন স্বাধীনতা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের জন্য কাজ করি -ডা: গালিবদেবহাটা উপজেলা আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় সভাসাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারকে সংবর্ধনা : প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা প্রদান

বল্লীতে হতদরিদ্র ও অসহায় পরিবারের মাঝে ১০টাকা কেজি দরে চাউল বিতরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করছেন বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান মো. বজলুর রহমান

বল্লীতে হতদরিদ্র ও অসহায় পরিবারের মাঝে ১০টাকা কেজি দরে চাউল বিতরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করছেন বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান মো. বজলুর রহমান

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: “শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ক্ষুধা হবে নিরুদেশ” এই স্লোগানকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুযায়ী হতদরিদ্র ও অসহায় পরিবারের মাঝে ১০টাকা কেজি দরে চাউল বিতরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার বল্লী ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন বাজারে আওয়ামীলীগ নেতা মো. শাহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন করেন বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান মো. বজলুর রহমান। খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক হতদরিদ্রদের জন্য স্বল্প মূল্যে খাদ্য সষ্য বিতরণ, খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির আওতায় বল্লী বাজারে ডিলার মো. রাশিদুল ইসলামের মাধ্যমে বল্লী ইউনিয়নের ৪শ’ ৬৩ জন হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে স্বল্প মূল্যে খাদ্য শষ্য বিতরণ করা হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর থানা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহম্মেদ, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আকবার আলী, ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আবতাবুজ্জামান লাল্টু, ইউপি সদস্য মো. শামছুর রহমান, রফিকুল ইসলামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

police-arrest-without-warenআসাদুজ্জামান: সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বড়খামার এলাকা থেকে পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, ডাকাতিসহ অর্ধডজন মামলার আসামি  আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য রবিউল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার সকালে ডাকাত রবিউলকে তার শ্বশুর সদর উপজেলা ব্রক্ষ্মরাজপুর ইউনিয়নের বড়খামার গ্রামের শামছুর রহমানের বাড়ি থেকে আটক করা হয়। আটক রবিউল সদর উপজেলার ফিংড়ি ইউনিয়নের বেনেখালী গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রক্ষ্মরাজপুর পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ এস আই আব্দুল কাদেরের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টহল দল সকাল ৮টার দিকে ডাকাত রবিউলের শ্বশুর সদর উপজেলা ব্রক্ষ্মরাজপুর ইউনিয়নের বড়খামার গ্রামের শামছুর রহমানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, ডাকাতিসহ অর্ধডজন মামলার আসামি কুখ্যাত ডাকাত রবিউল ইসলামকে আটক করা হয়। আটক রবিউল ব্রক্ষ্মরাজপুর ইউনিয়নের পুরোহিত ভবসিন্ধু বর হত্যা প্রচেষ্টার পর থেকে দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন।
ব্রক্ষ্মরাজপুর পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ এস আই আব্দুল কাদের এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ডাকাত রবিউল ২০০২ সালে ব্রক্ষ্মরাজপুর পুলিশ ফাঁড়ির অস্ত্র ছিনতাই, ডাকাতিসহ অর্ধডজন মামলার আসামী।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্যা জানান, এ ঘটনাটি ব্রক্ষ্মরাজপুর পুলিশ ফাঁড়ি থেকে আমাকে এখনও পর্যন্ত অবহিত করা হয়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6bd8b3e67e6a8e73a6da5123f387890c-57e4075d94e79ডেস্ক রিপোর্ট: আইন অনুযায়ী জেলা পরিষদ নির্বাচন পরোক্ষ ভোটে হলেও প্রত্যক্ষ নির্বাচনের আদলে নির্বাচন পরিচালনা ও আচরণবিধি তৈরি করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এক্ষেত্রে নির্বাচনি প্রচারণায় অন্যান্য নির্বাচনের মতো মাইকের ব্যবহার, পথসভা, জনসংযোগের ব্যবস্থা থাকছে। একইসঙ্গে আইনে অন্যান্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের মতো জেলা পরিষদ নির্বাচন দলীয় ভিত্তিতে অনুষ্ঠানের বিধান না থাকায় নির্দলীয়ভাবে এ নির্বাচন হবে। কমিশন সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, জেলা পরিষদ নির্বাচনের পরিচালনা ও ‍আচরণবিধি তৈরি করতে বৃহস্পতিবার কমিশন বৈঠকে বসে। বৈঠকে ইসি সচিবালয় প্রস্তাবিত খসড়া আচরণবিধি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হলেও চূড়ান্ত করা হয়নি। শনিবার অনুষ্ঠিতব্য পরবর্তী বৈঠকে নির্বাচন পরিচালনা ও আচরণ বিধিমালার খসড়া চূড়ান্ত হতে পারে বলে জানা গেছে।
এর আগে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্যোগ নেয় সরকার। এ জন্য প্রয়োজনীয় আইনের সংশোধনী মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর সময় স্বল্পতার কারণে সংসদে পাস না করিয়ে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারির পর সরকারের পক্ষ থেকে জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘জেলা পরিষদ নির্বাচনের সংশোধিত আইনটি পাওয়ার পর নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। আমরা বৃহস্পতিবার আচরণ ও পরিচালনা বিধি তৈরির জন্য বৈঠক করেছি। বৈঠকে আচারণবিধি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। শনিবার কমিশন আবার বসবে। আশা করা যায়, ওই বৈঠকে দু’টো বিধিমালার খসড়া চূড়ান্ত করা সম্ভব হবে।’
এদিকে, কমিশন সূত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনটি পরোক্ষ হলেও এর আচারণবিধি প্রত্যক্ষ নির্বাচনের আদলে করা হয়েছে। এক্ষেত্রে জনগণের সরাসরি ভোটে যেভাবে সিটি করপোরেশন, উপজেলা, পৌরসভা, ইউপি নির্বাচনে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে চালাতেন, পরোক্ষ নির্বাচনেও সেই ধরনের সুযোগ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে ইসি সচিবালয় থেকে। নির্বাচনে মাইকের ব্যবহার, পথসভা, পোস্টার, লিফলেট, ব্যানার ইত্যাদিও জেলার সর্বত্র লাগানোর সুযোগ পাবেন প্রার্থীরা। তবে বিষয়টি নিয়ে একাধিক কমিশনার ভিন্নমত পোষণ করেন বলে জানা গেছে। পরোক্ষ নির্বাচন হওয়ায় এতে মাইকের ব্যবহার না রাখার সুপারিশ করেন একাধিক কমিশনার। পরে বিষয়টি নিয়ে কোনও সিদ্ধান্তে না পৌঁছে বৈঠক শনিবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।
সংধোধিত আইনে জেলা পরিষদ নির্বাচনকে দলীয় মনোনয়নে অনুষ্ঠানের কোনও বিধান যুক্ত না করায় নির্দলীয়ভাবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এক্ষেত্রে দলীয় প্রতীকেরও কোনও ব্যবহারের সুযোগ থাকছে না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আইনে যেহেতু দলীয় মনোনয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলা হয়নি, সেহেতু এই নির্বাচন নির্দলীয়ই হবে। সেই আদলেই আমরা বিধিমালা তৈরি করছি।’

বিধিমালায় আরও যা থাকছে
নতুন নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুযায়ী, জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে একজন প্রার্থীর সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা খরচের বিধান রাখা হচ্ছে। এছাড়া ব্যক্তিগত খরচ নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য পদে সর্বোচ্চ একলাখ এবং ব্যক্তিগত খরচ ১০ হাজার টাকা। জামানত হিসেবে চেয়ারম্যান পদে ৫০ হাজার এবং সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য পদে পাঁচ হাজার টাকা রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট জেলার অন্তর্ভুক্ত সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে), মেয়র, কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করে ওয়ার্ডভিত্তিক ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা হবে। আর নির্বাচনে দু’জন প্রার্থী সমান অর্থাৎ সমভোট পেলে পুনঃভোট হবে না। নির্বাচন কমিশন (ইসি) লটারির মাধ্যমে বিজয়ীকে নির্ধারণ করবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই আগামী ডিসেম্বরে দ্বিতীয়ার্ধে এই নির্বাচনটি হতে পারে বলে কমিশন সূত্রে জানা গেছে। নির্বাচনের সময় প্রসঙ্গে সচিব বলেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার পরিকল্পনা নিয়ে আমরা এগুচ্ছি। দেখা যাক কতদূর এগুতে পারি।’
জেলা পরিষদ নির্বাচনের জন্য প্রত্যেক জেলাকে ১৫টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়েছে। এই ১৫টি ওয়ার্ড থেকে ১৫ জন সদস্য নির্বাচিত হবে। এই ১৫টি ওয়ার্ডকে পাঁচটি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়েছে। নারী-পুরুষ সদস্য মিলিয়ে এসব ওয়ার্ড থেকে মোট ২০জন সদস্য ও একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। এর মধ্যে ২০ জন সদস্য নির্বাচনের জন্য কোনও কোনও উপজেলায় এক বা একাধিক ওয়ার্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকারের চারটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬৭ হাজার নির্বাচিত প্রতিনিধি এই নির্বাচনে ভোট দেবেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার ইউনিয়ন পরিষদে। দেশে বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা চার হাজার ৫৭১টি। প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধির সংখ্যা গড়ে ১৩ জন করে ৬০ হাজারের মতো। এভাবে ৪৮৮টি উপজেলা পরিষদে প্রায় দেড় হাজার, ৩২০টি পৌরসভায় সাড়ে পাঁচ হাজার এবং ১১টি সিটি করপোরেশনে প্রায় সাড়ে ৫০০ নির্বাচিত প্রতিনিধি রয়েছেন। প্রত্যেক জেলার অন্তর্ভুক্ত সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে) মেয়র, কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর; উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান; পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিল ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিল এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের সদস্যদের নিয়ে এই নির্বাচকমণ্ডলী গঠিত হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1474550094ডেস্ক রিপোর্ট: কাশ্মীরের উরি সেনাঘাঁটিতে হামলার পর যত দিন গড়াচ্ছে ততই উত্তেজনার পারদ চড়ছে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে। প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের আবহ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ভারতের সংবাদমাধ্যমগুলো।
প্রকাশ্যে সংযম দেখানোর পথে হাঁটলেও ভেতরে ভেতরে পাকিস্তানের ওপর আঘাত হানার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর দাবি, গত ২০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লির সাউথ ব্লকের ‘ওয়ার রুমে’ প্রায় দুই ঘণ্টা কাটিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে মোদির সঙ্গে ছিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, সেনাবাহিনী প্রধান দলবীর সিং সুহাগ, বিমানবাহিনী প্রধান অরুপ রাহা ও নৌবাহিনী প্রধান সুনিল লাম্বা। মূলত যুদ্ধের সময়ই সাউথ ব্লকের এই ঘরটিকে ‘কন্ট্রোল রুম’ হিসেবে ব্যবহার করা হয় বলেও দাবি সংবাদমাধ্যমের।
জানা গেছে, ওয়ার রুমে যাওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখানো হয় সেখানকার পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন। বালি দিয়ে তৈরি বিভিন্ন জঙ্গি ঘাঁটির মডেল বানিয়ে বোঝানো হয়, কীভাবে আচমকা হামলা চালিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া যায় পাকিস্তানকে।
উরি হামলার পর পাকিস্তানকে এবারে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলতে কূটনৈতিক থেকে সশস্ত্র হামলার যাবতীয় সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে ভারতের মোদি সরকার। ঘটনার পর থেকে বেশ কয়েক দফায় উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়ে গেছে। ভারতের বিভিন্ন মহল থেকেও এবারে পাকিস্তানকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার দাবি উঠতে শুরু করেছে। ফলে কাশ্মীরের উরি সেক্টরে সেনা ছাউনিতে জঙ্গি হামলার নেপথ্যে যারা রয়েছে তাদের শায়েস্তা করতে এবারে  এক রকম বদ্ধপরিকর ভারত।
এর আগে গত রোববার কাশ্মীরের উরি সেক্টরে সেনা ছাউনিতে জঙ্গি হামলার পরেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চরম হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, এই হামলার নেপথ্যে যারা তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে না। ভারতের কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকার জানিয়েছিলেন, উরি হামলার জন্য যারা দায়ী তাদের শাস্তি দিতে এবারে ভারত সরকার গুরুত্ব দিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে।
এর মধ্যে বুধবার ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘ভারত অবশ্যই একটি দায়িত্বজ্ঞানসম্পন্ন দেশ। তবে তার মানে এটা নয় যে বারবার সীমান্তপার থেকে সন্ত্রাস চলবে, আর আমরা চুপ করে বসে থাকব।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কর্তৃক Daily Satkhira

photo-1474571003ডেস্ক রিপোর্ট: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মধ্যবর্তী নির্বাচনের সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে বলেছেন, এমন কি সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে যে মধ্যবর্তী নির্বাচন দিতে হবে।
এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘মধ্যবর্তী নির্বাচনের খবর কি যমুনা নদীর স্রোতে ভেসে এসেছে। … এমন কি সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে যে মধ্যবর্তী নির্বাচন দিতে হবে।’
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণ বিষয়ে গণমাধ্যমকে জানানোর জন্য জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দেশে এখন সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক পরিবেশ বলবৎ থাকার কথা পুনরুল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে বর্তমান গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় এমন কোন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি যাতে কোন মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এবারে তাঁর সাধারণ পরিষদের ‘৭১ তম অধিবেশনে অংশ গ্রহণকে সফল এবং ফলপ্রসু উল্লেখ করে এই অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের ভাবমূর্তিকে আরো উজ্জ্বল করেছে বলেও মন্তব্য করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনে আমরা বাংলাদেশের এজেন্ডাগুলো জোরালোভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি। বিভিন্ন ফোরামে আমাদের সক্রিয় এবং ফলপ্রসূ অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে বলে আমার বিশ্বাস।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, রাজনৈতিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দসহ প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গীরাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্যবর্তী নির্বাচন ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আসন্ন কাউন্সিলের মধ্যে কোন সম্পর্ক নেই।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন আওয়ামী লীগ একটি বড় রাজনৈতিক দল। তৃণমূল থেকে প্রতিটি ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, উপজেলা এবং জেলায় দলের কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে। এখন কেন্দ্রীয় কাউন্সিল (দলের) অনুষ্ঠিত হবে এবং এই কাউন্সিলররা নেতৃত্বের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন সব সময় অনুষ্ঠিত হবে এবং তিনি মনে করেন এ নির্বাচনের সঙ্গে দলের কাউন্সিলের কোন সম্পর্ক নেই। তিনি আরো বলেন, ‘এটা আমাদের রুটিন কাজ এবং প্রতি ৩ বছরে দলীয় কাউন্সিল হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, জরুরি অবস্থায় এবং সামরিক শাসনামলে দলের কাউন্সিল হয়নি। তিনি বলেন, ‘কিন্তু অন্য সময় আমরা নিয়মিত দলীয় কাউন্সিল করার চেষ্টা করেছি এবং আমরা সেই প্রস্তুতই নিচ্ছে।’
সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান সম্পর্কে বিএনপি ও কতিপয় অন্য দলের বিরোধিতা সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধীদলের প্রবণতা হচ্ছে প্রতিটি কাজের বিরোধিতা করা এবং এ ব্যাপারে ভয়ের কিছু নেই।
তিনি আরো বলেন, ‘সংসদে বিরোধীদল যথাযথভাবে তাদের ভূমিকা পালন করছে। কিন্তু বিশেষ করে যারা সংসদে নেই এবং গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না, গত সাধারণ নির্বাচন বানচাল করতে যারা পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছে, ভোট কেন্দ্রে আগুন দিয়েছে এবং একজন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারকে হত্যা করেছে, বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও ট্রাকে আগুন দিয়েছে, আপনি তাদের কাছ থেকে কোন কিছু আশা করতে পারেন না।
প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, গত নির্বাচন বানচালের জন্য বিএনপি-জামায়াত জোট এ ধরনের অপরাধ সংঘটিত করেছে। কিন্তু গত নির্বাচন বানচালে তারা তাদের প্রচেষ্টায় সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ‘তারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে এবং যারা মানুষ পুড়িয়ে মারায় বিশ্বাসী তাদের কাছ থেকে আপনি ভালো কিছু আশা করতে পারেন না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কয়েকটি কারণে এ বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যার মধ্যে- প্রথমত, ইউরোপে চলমান শরণার্থী সংকট ও অভিভাসন সমস্যাসহ যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশগুলোর লাখ লাখ আশ্রয় প্রতাশীদের সমস্যা। দ্বিতীয়ত, মধ্যপ্রাচ্যে আইএস’সহ বিশ্বব্যাপী সহিংস জঙ্গী তৎপরতার উত্থান এবং পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে সৃষ্ট সমস্যার স্থায়ী সমাধানে জাতিসংঘের ভূমিকা। তৃতীয়ত, প্যারিস জলবায়ু সম্মেলনে ‘প্যারিস ক্লাইমেট ডিল’ অনুসমর্থনের বিষয়টি এবং চতুর্থত, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সম্বলিত ‘২০৩০ এজেন্ডা ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট’-এর চূড়ান্ত অনুমোদনসহ আরো কয়েকটি আন্তর্জাতিক চুক্তির অনুসমর্থনের বিষয়াবলী সংশ্লিষ্ট থাকা।
প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে তাঁর সাধারণ অধিবেশনের সাইড লাইনে বিভিন্ন বৈঠক এবং বিশ্বনেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়েও বিস্তারিত তুলে ধরেন।
তিনি সাধারণ অধিবেশনে তাঁর প্রদত্ত বক্তৃতা সম্পর্কে বলেন, ‘সাধারণ পরিষদের বিতর্ক অধিবেশনে আমি প্রতিবারের মত এবারেও মাতৃভাষা বাংলায় বক্তব্য রাখি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার বক্তব্যে সাম্প্রতিক সময়ে অভিভাসন সংকট, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থানকে জোরালোভাবে তুলে ধরি।’
তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির পুনর্ব্যক্ত করি এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসীদের পরামর্শদাতা, মূল পরিকল্পনাকারি, মদদদাতা, পৃষ্ঠপোষক, অর্থ ও অস্ত্র সরবরাহকারী এবং প্রশিক্ষকদের খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাই।’
এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের জন্য অর্থায়ন, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি হস্তান্তরসহ বিভিন্ন খাতে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশসমূহকে আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিশ্রুত দেশগুলোর কাছে সহায়তার আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে অত্যন্ত জোরালো বলে আখ্যায়িত করেন প্রধানমন্ত্রী।
কানাডায় পলাতক বঙ্গবন্ধুর খুনী নূর চৌধুরীকে দেশে ফিরিয়ে আনায় তাঁর সরকারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে এবং নিউইয়র্কে নিজস্ব কনস্যুলেট ভবন নির্মাণে সরকারের উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে বলেও সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের জাবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নিজস্ব আত্মজীবনী লেখার বিষয়ে আপাতত কোন চিন্তা-ভাবনা নেই উল্লেখ করে তিনি নিজেকে জাতির পিতার কন্যা এবং ‘ফাদার্স ডটার’ হিসেবেই জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চান এবং এটাকেই জীবনের অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বলেও উল্লেখ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1474559853ডেস্ক রিপোর্ট: কাশ্মীরের উরিতে জঙ্গি হামলায় ২০ ভারতীয় সেনা নিহত হওয়ার পর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে এখন যুদ্ধের আবহ। যদিও কোনো দেশ এখন পর্যন্ত সীমান্ত বিষয়ে আক্রমণাত্মক সিদ্ধান্ত নেয়নি। কিন্তু দুই দেশের সংবাদমাধ্যমই ছড়াচ্ছে যুদ্ধের ‘দামামা’।
পাকিস্তানে আঘাত হানার প্রস্তুতি বিষয়ে এর মধ্যেই ভারতের সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। এবার পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন অনলাইনও জানালো পাকিস্তানের যুদ্ধবিমানের রাস্তায় নেমে বিশেষ মহড়ার খবর। দেশ দুটির মধ্যে উত্তেজনার এই সময়ে বুধবার পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলের রাস্তায় নেমে মহড়া দেয় দেশটির বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান। বিমানবাহিনীর এই বিশেষ মহড়ার পরিপ্রেক্ষিতে গুঞ্জন উঠেছে, তবে কি পরমাণু বোমার মালিক প্রতিবেশী দেশ দুটির যুদ্ধ আসন্ন?
যদিও যুদ্ধবিমানের রাস্তায় নেমে আসা প্রসঙ্গে বিমানবাহিনী কর্তৃপক্ষ জানান, এটা ছিল বিমানবাহিনীর  প্রশিক্ষণ মহড়া ‘হাইমার্কের’ একটি অংশ। যুদ্ধকালীন অবস্থায় বিমানবাহিনীর জরুরি অবতরণ বিষয়ক এ মহড়া দেওয়া হয়।
ডন জানায়, সাধারণত যুদ্ধকালীন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান বিমান বাহিনী এই ধরনের মহড়ার আয়োজন করে এবং এ ধরনের মহড়ার জন্য এক মাসেরও বেশি প্রস্তুতিকালীন সময় নেওয়া হয়। খবর এসেছে দুই দেশের উত্তেজনার মধ্যে দেশটির সামরিক বাহিনীতে অঘোষিত এক ‘বিশেষ সতর্কাবস্থা’ চলছে। যদিও ডনের জিজ্ঞাসায় সেনাবাহিনী বা বিমানবাহিনীর কেউই এ খবর স্বীকার করেননি। তবে দুই দেশের যুদ্ধ আশংকায় এরই মধ্যে দরপতন ঘটেছে পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে। যুদ্ধাবস্থার খবরটি অস্বীকার করে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা ডনকে বলেন, আমার জানামতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কোনো ধরনের সতর্কতা ঘোষিত হয়নি। তবে ভারতের পক্ষ থেকে ক্রমবর্ধমান হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে অঘোষিত এক ধরনের ‘চরম সতর্কতা’ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। তবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শিগগিরই এই ধরনের ঘোষণা আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জ উপজেলার কুশলিয়া ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত ৪ দলীয় ফ্রিজ-কালার টেলিভিশন ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী খেলা বৃহস্পতিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কুশলিয়া কসমস ক্লাবের আয়োজনে খেলায় কালিগঞ্জ উপজেলার বাঁশতলা নিউ টেলিকম ফুটবল একাদশ ২-০ গেলে খুলনার খালিষপুর ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। বিপুল সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতিতে খেলাটি পরিচালনা করে কবির হোসেন এবং সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সুকুমার দাশ বাচ্চু ও সৈয়দ মোমিনুর রহমান। প্রধান অতিথি হিসেবে খেলাটি উদ্বোধন করেন কুশলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী মোফাখখারুল ইসলাম নীলু। এসময় বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন কুশলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী কাওফিল অরা সজল, ইউপি সদস্য কাজী মোস্তফা ও সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো : কালিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে আটক ৫ জুয়াড়িকে সাজা দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। কালিগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক হেকমত আলী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার উপজেলার রতেœশ্বরপুর গ্রামের আব্দুল হামিদের বাড়ি থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় তাদেরকে আটক করে পুলিশ। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিমুল কুমার সাহা ১৮৬৭ সালের বঙ্গীয় প্রকাশ্য জুয়া আইনের ধারায় প্রত্যেককে এক মাসের বিনাশ্রম সাজা প্রদান করে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। সাজা প্রাপ্তরা হলো ধলবাড়িয়া ইউনিয়নের রতেœশ্বরপুর গ্রামের মকবুল মোল্লার ছেলে আব্দুল হামিদ (৫০), মৌখালী গ্রামের ওয়াজেদ আলীর ছেলে রজব আলী (৪২), মথুরেশপুর ইউনিয়নের প্রবাজপুর গ্রামের মৃত শামছুর গাজীর ছেলে মিলন হোসেন (২৬), রতনপুর ইউনিয়নের গোয়ালপোতা গ্রামের মৃত জবেদ আলীর ছেলে ফারুক হোসেন (৫৮) ও ভাড়াশিমলা ইউনিয়নের ঘোনা গ্রামের গৌরপদ সরকারের ছেলে দিলীপ সরকার (৪৫)।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest