সর্বশেষ সংবাদ-
ভারতীয় পর্ন ভিডিওতে সাংবাদিকের ছবি জুড়ে ব্লাকমেইল করে চাঁদা দাবিকালিগঞ্জে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দূধর্ষ ডাকাতিজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণভোমরার ইউপি চেয়ারম্যানকে ৪৮ ঘন্টা সময় বেঁধে দিলেন ইউনিয়নবাসীআশাশুনিতে শহীদের স্মরণে দুঃস্থদের মাঝে জামায়াতের খাবার বিতরণদেবহাটায় বিয়ের প্রলোভনে কলেজ শিক্ষার্থীর সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে থানায় মামলাস্বৈরাচার ঠেকিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার এনসিপিরসাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদের

photo-1478188828অনলাইন ডেস্ক: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অভিযোগ করেছেন, হতদরিদ্রদের জন্য দেওয়া ১০ টাকা কেজির চাল আওয়ামী লীগের স্বচ্ছল নেতারা লুটপাট করে নিচ্ছেন।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টার দিকে এক টুইট বার্তায় খালেদা জিয়া এ কথা বলেন। তিনি অভিযোগ করেন, ১০ টাকা কেজি চাল দেওয়ার নিয়ম করে চলছে হরিলুট।

টুইটারে লেখা হয়, ‘হতদরিদ্রদের নামে বরাদ্দ করা ১০ টাকা কেজি দরের চাল সারা দেশে আওয়ামী লীগের স্বচ্ছল লোকেরা লুটেপুটে খাওয়ার সংবাদে আমরা লজ্জিত ও স্তম্ভিত।’

বিএনপি সরকারের সময় হতদরিদ্রের জন্য সাহায্যের পাশাপাশি ওপেন মার্কেট সেল (ওএমএস) কার্যক্রমের উদাহরণ তুলে ধরে খালেদা জিয়া টুইট বার্তায় বলেন, ‘হতদরিদ্রদের নামে বরাদ্দ করা ১০ টাকা কেজি দরের চাল সারা দেশে আওয়ামী লীগের স্বচ্ছল লোকেরা লুটেপুটে খাওয়ার সংবাদে আমরা লজ্জিত ও স্তম্ভিত। আমরা সরকার পরিচালনার সময়ে মোটা চালের দর ২০০৭ সাল পর্যন্ত কেজি প্রতি ১৪/১৫ টাকায় সীমিত রেখেছি। কখনো একটু দাম বাড়লে বা অনটনের সময়ে আমরা হতদরিদ্রদের জন্য বিনামূল্যে খয়রাতি সাহায্যের পাশাপাশি কম দামে চাল খোলাবাজারে বিক্রি বা ওএমএস চালু করেছি। তাতে গরিবরা পাঁচ কেজি পর্যন্ত চাল কমদামে কিনতে পারত। এখন শুধু কার্ডধারীদের জন্য ১০ টাকা কেজিতে চাল দেওয়ার নিয়মকরে সেই কার্ড শাসক দলের স্বচ্ছল লোকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এতে চলেছে হরিলুট। গরিবরা বঞ্চিত হচ্ছে। গরিবের মুখের গ্রাস এভাবে কেড়ে নিয়ে লুটে খাওয়ার সুবিধা বিনাভোটের সরকার করে দিয়েছে। আমরা নিন্দা জানাই।’

চলতি বছরই খালেদা জিয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার ব্যবহার শুরু করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1478230582অনলইন ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দুদের মন্দির ও বাড়িতে হামলার এক সপ্তাহ পর আবার নাশকতা চালানো হলো। এবার একই উপজেলায় হিন্দুদের পাঁচটি ঘরে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে উপজেলার পশ্চিমপাড়ার দুটি ঘর ও দক্ষিণপাড়ার তিনটি ঘরে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।

নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শওকত হোসেন জানান, রাত আড়াইটা থেকে ৩টার দিকে দুটি পাড়ার গোয়ালঘর ও রান্নাঘরে আগুন দেয় দুবৃর্ত্তরা। তবে এতে কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

গত ২৮ অক্টোবর শুক্রবার নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড় গ্রামের রসরাজ দাস নামের এক যুবক পবিত্র কাবাঘরের ছবি সম্পাদনা করে ফেসবুকে পোস্ট করে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এরপর স্থানীয় লোকজন তাঁকে পুলিশে সোপর্দ করে।

এ ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে শনিবার দিনভর নাসিরনগর সদর উত্তাল হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় রোববার উপজেলা সদরের কলেজ মোড়ে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়। সমাবেশ চলাকালে সদরের কয়েকটি মন্দির ও হিন্দুদের বাড়িতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

am-pic-3
কলারোয়া প্রতিনিধি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না এলে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতার হত্যাকান্ডের বিচার হত না। মৃত্যু ঝুঁকি নিয়েও বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার হত্যার বিচার করেছেন। বৃহস্পতিবার কলারোয়ায় উপজেলা আ.লীগের আয়োজনে জেল হত্যা দিবসের সমাবেশে উপজেলা আ.লীগের সভাপতি ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন এ সব কথা বলেন। তিনি আরো গত ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর নানা অজুহাতে জাতীয় চারনেতা হত্যা মামলা ঝুঁলিয়ে রেখে প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আপীলের মাধ্যমে আমরা এ মামলার বিচারের রায় পেয়েছি। সমাবেশে তিনি বলেন, আজকে কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগকে দ্বিধা বিভক্ত করার জন্য একটি সুবিধাবাদী মহল ষড়যন্ত্র করছে। তিনি এসব গুজবে কান না দেয়ার জন্য তৃনমূলের প্রতি আহবান জানান। বিকাল সাড়ে ৩ টায় কলারোয়া উপজেলা পরিষদ চত্তরে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলার আওয়ামী লীগের আ.লীগ নেতা শেখ আমজাদ হোসেন, আরাফাত হোসেন, কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান বুলবুল, ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম. রবিউল হাসান, মাষ্টার নুরুল ইসলাম, আব্দুল হামিদ, ইউনিয়ন আ.লীগ নেতা সুপ্রশাদ, মশিয়ার, মোসলেম আলী, কাউন্সিলর মফিজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর হোসেনসহ  উপজেলার সকল ইউনিয়নের আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন নেতা-কর্মিরা। এ ছাড়া একইদিন বিকাল ৪ টায় কলারোয়া পাইলট হাইস্কুল চত্তরে জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টুর নেতৃত্বে উপজেলা আ.লীগের একটি অংশ, উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতা-কর্মিরা র‌্যালি ও আলোচনা সভা করে। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু বলেন, জাতীয় চার নেতাকে খন্দকার মোস্তাক নিজের দলে নেওয়ার জন্য অনেক প্রলোভন দেখিয়েছিল। কিন্তু তারা যেমন সে প্রলোভনে নিজেদের বিক্রি করেন নি তেমনি মৃত্যুকেও ভয় করেননি। তিনি নিজ দলীয় নেতা, কর্মিদের এই মহান নেতাদের আদর্শ ধারণ করে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পাশে থাকার আহবান জানান। এ সময় তিনি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায় থেকে আসা নেতা কর্মীদের জাতীয় চারনেতার আদর্শ থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহবান জানিয়ে তারা আরো বলেন, দলের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। ‘মৃত্যুকে অবধারিত জেনেও বিন্দুমাত্র বিচলিত  না হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে। সমাবেশে কলারোয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাজী আসাদুজ্জামান শাহজাদা বলেন, দলীয় লেবাস ধরে আজ কলারোয়ায় নব্য এরশাদ শিকদারের জন্ম হয়েছে। তিনি আমাকে বিভিন্ন ভাবে হত্যার চেষ্টা করছে বলে তিনি সমাবেশে দাবি করেন। এ সময় তিনি সুবিধাবাদী ও দলীয় লেবাসধারী নেতার দল থেকে বহিস্কারের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্ঠি আকর্ষন করেন। সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক স.ম মোরশেদ আলী, নেতা ভুট্টো লাল গাইন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এমএ কালাম, মারুফ হোসেন মিঠু, পৌর আ.লীগের সভাপতি আজিজুর রহমান, শ্রমীক লীগের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম মিঠু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম, যুবলীগ নেতা, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্ত, শফিউল আজম শফি, আশরাফুল ইসলাম মাগফুর, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান ইমরান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রাসেলসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ দলীয় নেতা, কর্মি ও সমর্থকরা। সমাবেশ শেষে কলারোয়া পৌর সদরে একটি বিশাল মিছিল গুরুত্ব পূর্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে। প্রসঙ্গত; ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামান মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এই নেতারা মুক্তিযুদ্ধকে সফল পরিণতির দিকে নিয়ে যান। স্বাধীনতার চার বছরের মধ্যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাত্রিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। খুনিচক্র জাতীয় চার নেতাকে কারাগারে বন্দি করে। এরপর গুলি ও বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: পাটকেলঘাটা ৩নং সরুলিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের উদ্যোগে ৩রা নভেম্বর ঐতিহাসিক জেল হত্যা দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টায় আ’লীগ ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতৃবৃন্দ র‌্যালি সহকারে পাটকেলঘাটা বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কাঁচা বাজার সংলগ্ন নতুন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সরুলিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, তালা উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান ইখতিয়ার হোসেন, প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ জহরুল হক সরুলিয়া আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস আতিয়ার রহমান, আ’লীগ নেতা আনছার আলী, নগরঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু, আ’লীগ নেতা এ্যাড.কার্ত্তিক চন্দ্র দাশ, বাজার ব্যবসায়ী নিজাম উদ্দীন ভূইয়া, মফিদুল ইসলাম, সজল নন্দী, তরিকুল ইসলাম, কল্যান ঘোষ, ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলাম, পরিতোষ দাশ, হাফিজুর রহমান, সবিতা দাশ, সুবির বিশ্বাস, সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা শাহিদুজ্জামান পাইলট, আবু হোসেন, আনোয়ার হোসেন, ওয়ার্কাস পাটির নেতা আদিত্য মল্লিক, তরিকুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা আসাদুজ্জামান মিন্টু, ইউনিয়ন আ’লীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মাহফুজুর রহমান মধু প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাহাবুব হোসেন মিন্টু।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি:পাটকেলঘাটা থানায় চলতি বছরে ছিনতাইয়ের কোন ঘটনা না ঘটলেও বুধবার রাতে অভিনব কায়দায় মোটরভ্যান ছিনতাইকালে এক ছিনতাইকারী জনতার গণপিটুনি খেয়ে ভর্তি হয়। পুলিশ ক্লিনিক থেকে ছিনতাইকারী কে আটক করেছে। এ ঘটনায় ভ্যানচালক মারাত্মক জখম হয়ে ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ৮ টার দিকে পাটকেলঘাটা ওভারব্রীজের নিচে মোটরভ্যান চালক বৃদ্ধ মজিবর রহমান (৬৩)’র কাছে ৩ জনের একটি ছিনতাইকারী দল ৩০ টাকায় ভ্যান ভাড়া করে। তারা ভ্যান যোগে ইসলামকাটি ব্রীজে উঠে বলরামপুর বাজারে চা খেয়ে ফিরে আসার পথে জামতলা নামক স্থান পার হলে ভ্যানচালকের মাথায় লাঠি দিয়ে সজোরে ৩/৪ বার আঘাত করে। পরে ছিনতাইকারীরা ভ্যানটি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে থাকে। এসময় ভ্যানচালকের আত্মচিৎকারে পার্শ্ববর্তি ঘের পাহারাদাররা দ্রুত মিজাপুর গ্রামের মিলন ঘোষ (২৭) কে ভ্যান সহ হাতেনাতে ধরে ফেলে গণপিটুনি দিয়ে আহত অবস্থায় ভ্যানচালকসহ তাকে পাটকেলঘাটা ক্লিনিকে ভর্তি করে। খবর পেয়ে পুলিশ ক্লিনিক থেকে ছিনতাইকারী মিলন কে আটক করে নিয়ে যায়। মিলনের সাথে থাকা অন্য ২ ছিনতাইকারী পালিয়ে যায়।
পাটকেলঘাটায় ভ্যান ছিনতাইকারী আটক
পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি:পাটকেলঘাটা থানায় চলতি বছরে ছিনতাইয়ের কোন ঘটনা না ঘটলেও বুধবার রাতে অভিনব কায়দায় মোটরভ্যান ছিনতাইকালে এক ছিনতাইকারী জনতার গণপিটুনি খেয়ে ভর্তি হয়। পুলিশ ক্লিনিক থেকে ছিনতাইকারী কে আটক করেছে। এ ঘটনায় ভ্যানচালক মারাত্মক জখম হয়ে ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ৮ টার দিকে পাটকেলঘাটা ওভারব্রীজের নিচে মোটরভ্যান চালক বৃদ্ধ মজিবর রহমান (৬৩)’র কাছে ৩ জনের একটি ছিনতাইকারী দল ৩০ টাকায় ভ্যান ভাড়া করে। তারা ভ্যান যোগে ইসলামকাটি ব্রীজে উঠে বলরামপুর বাজারে চা খেয়ে ফিরে আসার পথে জামতলা নামক স্থান পার হলে ভ্যানচালকের মাথায় লাঠি দিয়ে সজোরে ৩/৪ বার আঘাত করে। পরে ছিনতাইকারীরা ভ্যানটি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে থাকে। এসময় ভ্যানচালকের আত্মচিৎকারে পার্শ্ববর্তি ঘের পাহারাদাররা দ্রুত মিজাপুর গ্রামের মিলন ঘোষ (২৭) কে ভ্যান সহ হাতেনাতে ধরে ফেলে গণপিটুনি দিয়ে আহত অবস্থায় ভ্যানচালকসহ তাকে পাটকেলঘাটা ক্লিনিকে ভর্তি করে। খবর পেয়ে পুলিশ ক্লিনিক থেকে ছিনতাইকারী মিলন কে আটক করে নিয়ে যায়। মিলনের সাথে থাকা অন্য ২ ছিনতাইকারী পালিয়ে যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জে প্রতিবন্ধী পুর্নবাসন উন্নয়ন সমিতির আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় উপজেলা পূর্নবাসন উন্নয়ন কল্যান সমিতির সভাপতি আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রতিবন্ধী পুর্নবাসন কল্যাণ সমিতির সভাপতি আবুল আজাদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলার প্রতিবন্ধী উন্নয়ন কেন্দের (ডিডিসি) নিবার্হী পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম, শ্যামনগর উপজেলা প্রতিবন্ধী কল্যান ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোকছেদ আলী প্রমুখ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন আকবার হোসেন, গোলাম রব্বানী, মোয়াজ্জেম হোসেন দুখে, কল্পনা রানী, রোকেয়া খাতুন, আনছার আলী, ফারুক হোসেন আমজাদ। সভায় প্রতিবন্ধীদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদ, ইউনিয়ন কমিটি গঠণ, আগামী ৩ ডিসেম্বর আর্ন্তজাতিক প্রতিবন্ধী দিবস পালন, প্রতিবন্ধীদের বাসে চলাচল ইত্যাদি বিষয়সহ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জ উপজেলার ধলবাড়িয়া ইউনিয়নের এমপি জগলুল হায়দার সমর্থক গোষ্ঠী আয়োজিত আট দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনাল খেলা বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টায় ধুলিয়াপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ খেলায় পিডিকে মিতালী সংঘ ২-০ গোলের ব্যবধানে নূরনগর ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। বিপুল সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতিতে খেলাটি পরিচালনা করেন রেফারী সুকুমার দাশ বাচ্চু ও সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ মোমেনুর রহমান ও শাহীন আলম। এসময় উপস্থিত ছিলেন ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সজল মূখার্জ্জী, দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গোবিন্দ মন্ডল, মথুরেশপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ মোখলেছুর রহমান মুকুল, মৌতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, রতনপুর ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান, ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ওবায়দুর রহমান বাবু প্রমুখ। টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে সাদপুর ফুটবল একাদশ ধলবাড়িয়া ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে ফাইনালে উন্নীত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের চৌমুহনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশের মধ্যদিয়ে শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৩০৫ জন ভোটারের মধ্যে ২৪০ জন অবিভাবক তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এই নির্বাচনে চারটি অভিভাবক পদের বিপরীতে দু’টি প্যানেলে আট জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে রফিকুল ইসলাম ১৪২ ভোট, শেখ সিরাজুল ইসলাম ১৩৯ ভোট, সফির উদ্দীন ও আনিসুর রহমান প্রত্যেকে ১১৪ ভোট পেয়ে অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন। অপর প্রার্থী আবুল বাশার সরদার ও জয়দেব বিশ্বাস প্রত্যেকে ১১৩ ভোট, ফারুক হোসেন ৭৯ ভোট ও আব্দুল আজিজ গাইন পেয়েছেন ৭৮ ভোট। চৌমুহনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ডিএম মোমতাজ উদ্দীন জানান, সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক প্রতিনিধি হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন রেহেনা পারভীন। নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উপজেলা মাধ্যমিক অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest