সর্বশেষ সংবাদ-
নাসিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর বিলুপ্তির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় আলোচনা সভা  দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসা

photo-1479886264স্বাস্থ্য ও জীবন: পেঁয়াজ শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, দৈনন্দিন জীবনের নানা কাজেও পেঁয়াজ বেশ কার্যকর। এমনকি সৌন্দর্যচর্চায় অবদানের পাশাপাশি পেঁয়াজ ঘরোয়া নানা সমস্যারও সমাধান করে। ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার দেওয়া তালিকাটি একবার দেখে নিতে পারেন।
১. ছুরির মরিচা দূর করতে চান? তাহলে একটি বড় পেঁয়াজ কাটাবস্থায় ছুরিটি ওইভাবে রেখে দিন। দেখবেন, ছুরির ওই অংশের মরিচা দূর হয়ে যাবে।
২. একটি পেঁয়াজ ভালো করে ব্লেন্ড করুন। এর সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মেশান। একটি সুতির কাপড়ে এই মিশ্রণ লাগিয়ে ধাতব অলংকার দিয়ে কিছুক্ষণ ঘষে নিন। দেখবেন, গয়নাগুলো নতুনের মতো চকচক করবে।
৩. ঘরে নতুন রং করলে কিছুদিন চারদিকে রঙের গন্ধ থাকে। এ ক্ষেত্রে একটি প্লেটে সামান্য পানি নিয়ে তার মধ্যে পেঁয়াজ কেটে ছড়িয়ে রাখুন। এই প্লেট নতুন রং করা রুমে সারা রাত রেখে দিন। দেখবেন সকালেই রঙের গন্ধ গায়েব।
৪. মৌমাছি কামড় দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেঁয়াজ কেটে ওই অংশে কিছুক্ষণ ঘষুন। এই রস ব্যথা কমানোর পাশাপাশি ফোলা ভাবও কমাতে সাহায্য করবে।
৫. অনেক সময় কাপড় ইস্ত্রি করার সময় হাত পুড়ে যায় কিংবা রান্না করতে গিয়ে আগুনের ছ্যাঁকা লাগে হাতে। এমনটা ঘটলে ওই অংশে পেঁয়াজ কেটে হালকাভাবে ঘষুন। দেখবেন, জ্বালাপোড়া অনেকাংশে কমে যাবে।
৬. পেঁয়াজ কেটে দুই ভাগ করে নিন। কাঁটাচামচ দিয়ে পেঁয়াজের টুকরো ধরে চুলার আশপাশের জায়গাগুলো ঘষে নিন। এতে খুব সহজেই তেলতেল ভাব ও পোড়াভাব দূর হয়ে যাবে।
৭. অনেক সময় রান্না করতে গিয়ে ভাত পুড়ে যায়। রান্নাঘর থেকে এই পোড়া গন্ধ সহজে যেতে চায় না। এ ক্ষেত্রে চুলার পাশে এক টুকরা পেঁয়াজ কেটে রেখে দিন। এই কাটা পেঁয়াজ পোড়া গন্ধ সহজেই দূর করবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sunny-leoneবিনোদন ডেস্ক: বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় জায়গা পেয়েছেন বলিউডের আলোচিত গ্ল্যামার গার্ল নায়িকা সানি লিওন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি এ তালিকা প্রকাশ করেছে।
প্রভাবশালী ওই তালিকায় ভারতীয় আরো চারজন রয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, কেউ বা ট্র্যাক্টর কোম্পানির মালিক, কেউ পরিবেশবিদ কেউ বা আবার সমাজকর্মীও।
২০১১ সালে জনপ্রিয় টিভি শো বিগ বসে অংশগ্রহণের মধ্যদিয়ে বলিউডে পা রাখেন এই কানাডিয়ান বংশোদ্ভূত সানি। বলিউডে তার উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে জিসম ২, জ্যাকপট ও এক পেহলি লীলা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

vampভিন্ন স্বাদের সংবাদ: এ যুগেও ভ্যাম্পায়ার রয়েছে কি? প্রশ্নটা অনেকের মনেই থাকতে পারে। এর পুরোপুরি উত্তর না মিললেও এই ঘটনাটা পড়ার পরে কিছুটা কৌতূহল তো মিটবেই। অস্ট্রেলিয়ার এই মহিলা রক্ত পান করেন। হলই বা সেটা নিজের, রক্তই তো! আর যিনি রক্ত পান করেন, তাঁকে কি আর মানুষের দলে ফেলা যায়?
তাঁর নাম জর্জিনা কন্ডন। তিনি কিন্তু কখনও ভ্যাম্পায়ার বা পৈশাচিক কোনও কিছুর সঙ্গে নিজের তুলনা করেন না। নিজেকে দেবী বলতেই বেশি ভাল লাগে তাঁর। যখন তিনি থাকেন তাঁর দৈব সত্বায়, তখন তাঁর নাম এসথার। গডেস এসথার। এই দেবীকে বলা হয় নবজীবনের দেবী। জর্জিনা কন্ডনের এই নিজ রক্তপান ঘটনাটির সঙ্গে নতুন জীবন লাভের একটা সাদৃশ্য রয়েছে।
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, জর্জিনা, খুব ছোটবেলা থেকেই রক্তাল্পতায় ভোগেন! ফলে, নিজের রক্ত পান করে মানসিক শান্তি পান তিনি। একদম অল্প বয়স থেকেই নিজের রক্ত পান করে চলেছেন তিনি। কখনও সূচ দিয়ে শিরা থেকে রক্ত তুলে নেন, কখনও আবার নিজেকে আহত করে রক্ত পান করেন জর্জিনা।
তবে সবসময় চাইলেও যে রক্ত পান করতেন পারেন, এমনটা নয়। কারণ রক্তাল্পতার অন্যতম লক্ষণ শরীরে রক্তের অভাব। জর্জিনা যখন গথিক আন্ডারগ্রাউন্ড ক্লাবে যান, তখন অনেকেই না কি তাঁকে নিজেদের রক্ত উৎসর্গ করতে চেয়েছে তাঁর এই ঘটনা জানার পরে। জর্জিনা নিজেই জানিয়েছেন সেই কথা। কিন্তু, তিনি আজ পর্যন্ত অন্য কারও রক্ত পান করেননি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

06d95a1b5c4da834a99f67f9870e2a81-58354f64ef92cস্পোর্টস ডেস্ক: বিপিএল-এর চট্টগ্রাম পর্ব শেষে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষ তালিকাতে জায়গা করে নিয়েছেন সব বাংলাদেশি তারকা। অন্যদিকে বোলারদের তালিকায় যৌথভাবে আছেন চিটাগং ভাইকিংসের স্পিনার মোহাম্মদ নবী ও ঢাকা ডায়নামাইটসের পেসার মোহাম্মদ শহীদ।
নতুন সূচি অনুযায়ী ৮ নভেম্বর শুরু হয় মারকাটের এই ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। ১৪ নভেম্বর ঢাকার প্রথম পর্ব শেষে ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয় চট্টগ্রাম পর্বের খেলা। যা শেষ হয়েছে মঙ্গলবার। এরপর ফের ঢাকায় ফিরছে বিপিএল। আগামী ২৫ নভেম্বর রংপুর রাইডার্স ও রাজশাহী কিংসের ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে ঢাকায় বিপিএল-এর দ্বিতীয় পর্ব।
এই অবস্থায় ঢাকায় প্রথম পর্ব ও চট্টগ্রাম পর্ব শেষে বিপিএল-এর সেরা পারফরম্যান্সের তালিকাতে স্থান করে নিয়েছে বেশিরভাগ বাংলাদেশি। এবার পরিসংখ্যানের আলোয় ঢাকা পর্বের চিত্র পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো-
২২ গজে ব্যাট হাতে বাংলাদেশিদের দাপট: বিপিএল-এর সর্বাধিক রানের তালিকায় শীর্ষ পাঁচটি স্থানই বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের দখলে। শীর্ষে আছেন ঢাকা ডায়নামাইটসের ওপেনার মেহেদী মারুফ। ৭ ম্যাচে ৪০.৬৬ গড়ে ২ হাফসেঞ্চুরিতে তার রান সংখ্যা ২৪৪। এরপর আছেন বরিশাল বুলসের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। ২ হাফসেঞ্চুরিতে তার রান সংখ্যা ২৩৯। একই দলের টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান ২২৫ রান করা শাহরিয়ার নাফিস আছেন তৃতীয় স্থানে। আর চিটাগং ভাইকিংসের তামিম ইকবাল ২২৩ রান করে চতুর্থ ও রাজশাহী কিংসের মমিনুল হক ২১৬ রান করে আছেন পঞ্চম স্থানে। যদিও চিটাগং ভাইকিংস একটি ম্যাচ বেশি খেলেছে।
বোলিংয়ে যৌথভাবে সেরা দেশি ও বিদেশিরা: বোলিংয়ে যৌথভাবে শীর্ষে আছেন ঢাকা ডায়নামাইটসের পেসার মোহাম্মদ শহীদ ও চিটাগং ভাইকিংসের স্পিনার মোহাম্মদ নবী। চিটাগংয়ের এই স্পিনার আট ম্যাচে ১১.৮৫ গড়ে ১৪ উইকেট নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছেন। এক ম্যাচ কম খেলে সমান সংখ্যক উইকেট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন মোহাম্মদ শহীদ।
এছাড়া বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে আরও দাপট দেখিয়েছেন খুলনা টাইটানসের পেসার শফিউল ইসলাম। ৭ ম্যাচে তার উইকেট সংখ্যা ১৩টি। এরপরে থাকা পাকিস্তানি তারকা শহীদ আফ্রিদি ও জুনায়েদ খান নিয়েছেন ১১টি করে উইকেট।
ছক্কা মারার শীর্ষে মেহেদী মারুফ ও সাব্বির রহমান: ধুম ধারাক্কার এই ক্রিকেটে ছক্কা মারার শীর্ষে রয়েছেন দেশি তারকা মেহেদী মারুফ ও সাব্বির রহমান রুম্মন। ৭ ম্যাচে তিনি হাঁকিয়েছেন মোট ১৩টি ছক্কা। অন্যদিকে এক ম্যাচ কম খেলে সাব্বির রহমানের ভা-ারে আছে ১৩টি ছক্কা। এছাড়া ঢাকার শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার সেকুগে প্রসন্ন মেরেছেন ১২টি ছক্কা। চিটাগং ভাইকিংসের নবী ১০টি এবং বরিশালের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম মেরেছেন ৯টি ছক্কা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexস্পোর্টস ডেস্ক: ১ বল ৩ রান। বুলাওয়ের স্পোর্টস ক্লাবে এই সমীকরণ মেলাতে পারলেই ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল নিশ্চিত হতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ৩০০ রানের বেশি তাড়া করে প্রথম জয়টাও তুলে নিতে পারত ক্যারিবীয়রা। কিন্তু পারলেন না জেসন হোল্ডার। আসলে হতে দিলেন না নুয়ান প্রদীপ। মাথা ঠা-া রেখে ১৪৪ কিলোমিটার গতির এক ইয়র্কার দিলেন শ্রীলঙ্কান পেসার। হোল্ডার কোনোরকমে বলটাকে শুধু একস্ট্রা কাভারে ঠেলে নিতে পারলেন ১ রান। ফল, জিম্বাবুয়ের সঙ্গে আগের ম্যাচে টাই করা ক্যারিবীয়রা হারল ১ রানে। আর ফাইনালে উঠে গেল শ্রীলঙ্কা। পরশু জিম্বাবুয়ে-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফিরতি ম্যাচেই নির্ধারিত হবে ২৭ তারিখের ফাইনালের দ্বিতীয় দল।
৩৩১ রানের লক্ষ্যে যাত্রাটা ভালোই শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জনসন চার্লস ও এভিন লুইস ৮ ওভারেই দলকে এনে দেন ৬৩ রান। এরপর নিয়মিত উইকেট হারালেও ক্যারিবীয়দের আশা হয়ে টিকে ছিলেন লুইস। ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে এই ওপেনার যখন ফিরলেন জয়ের জন্য ৫৭ বলে ৬৫ রান দরকার। এর আগেই অবশ্য ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিটি তুলে নিয়েছেন লুইস। মাত্রই চতুর্থ ওয়ানডে খেলা লুইস ১২২ বলে ১৫ চার ও ৪ ছয়ে করেছেন ১৪৮ রান।
শেষ ওভারে ২ উইকেট হাতে নিয়ে যেটা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে করতে হতো ১০ রান। তৃতীয় বলে সুলিমান বেন ছক্কা মারার পর ৩ বলে দরকার। চতুর্থ বলে রান হলো না, পঞ্চম বলে ডিপ কাভারে ক্যাচ দিলেন বেন। এরপর ওই শেষ বল।
এর আগে শ্রীলঙ্কার ইনিংসে ঠিক ৯৪ রানে করে আউট হয়েছেন নিরোশান ডিকভেলা ও কুশল মেন্ডিস। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই প্রথম এক ইনিংসে দুই ব্যাটসম্যান ৯৪ রানে কাটা পড়লেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6018ddd9c61c15cd49eb50ce252bb149-chapped-lipsস্বাস্থ্য ও জীবন: শীতের সময় আবহাওয়া থাকে শুষ্ক। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমে যায়। এতে ত্বক হয়ে যায় রুক্ষ, খসখসে। ঠোঁটের বারোটা বাজে সবার আগে। এ সময় অনেকেরই ঠোঁট ফাটে, কথা বলা ও হাসির ক্ষেত্রে যা বিড়ম্বনা সৃষ্টি করে।
ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে অনেকেই চ্যাপস্টিক আর লিপবাম ব্যবহার করেন। এসব উপাদান হয়তো সাময়িক স্বস্তি দেয়, তা কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয়। লিপবাম বা চ্যাপস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্রাকৃতিক উপায়ে ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারেন। জেনে নিন কীভাবে ঠেকাবেন ঠোঁট ফাটা:
মধু-ভ্যাসলিন: মধুতে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী উপাদান আছে। ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে নরম রাখে। তাই মধু ও ভ্যাসলিন মিশিয়ে মাখলে ঠোঁট ফাটার উপশম হবে।
ঘৃতকুমারী: এটি শুধু ত্বকের জন্য উপকারী নয় ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারে। এতে যে প্রাকৃতিক উপাদান আছে, তা নিয়মিত ঠোঁটের সংস্পর্শে এলে ঠোঁট ফাটা সারে।
অলিভ অয়েল: এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ও লুব্রিকেন্ট। এতে যে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, তা ত্বকের শুষ্কতা দূর ও ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারে। দিনে দুবার ঠোঁটে অলিভ অয়েল মাখলে ঠোঁট নরম ও মসৃণ হয়।
নারকেল তেল: ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে দীর্ঘদিন ধরেই নারকেল তেলের ব্যবহার দেখা যায়। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যা ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে। ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে নিয়মিত নারকেল তেল লাগাতে পারেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

10-1স্বাস্থ্য ও জীবন: দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। হেমন্তের শেষবেলায়ই কাঁপুনি শুরু সারা শরীরে। সাত-সকালে উঠে বেশ অনুভব হচ্ছে সেটা। অথচ অফিসে যেতে হলে শাওয়ারের নীচে দাঁড়াতেই হবে। সপ্তাহের কর্মব্যস্ত দিনে নিমরাজি হলেও গোসল করা তো এড়ানো যায় না।
কিন্তু, রাস্তায় পা রাখতেই ফের গায়ে কাঁটা ধরানো ঠান্ডা হাওয়া। মনে মনে ভাবছেন, আহা গোসল করাটা যদি সত্যিই এড়ানো যেত! এক-আধদিন কিন্তু এমনটা করতেই পারেন। গোসল না করে অফিসের পথে বাড়াতেই পারেন। তা সত্ত্বেও আপনাকে দেখাবে ঝরঝরে, একেবারে ফ্রেশ। কী ভাবে? দেখুন নিছের টিপসগুলো:
১) বাজারচলতি যে কোনও নামী ব্র্যান্ডের বেবি ওয়াইপ্স কিনে নিন। ত্বকের তৈলাক্ত অংশগুলো বেবি ওয়াইপ্স দিয়ে ভাল করে মুছে নিন। এ বার সারা শরীরে একটা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বডি ওডার স্প্রে ছড়িয়ে নিন। সারা দিন ফ্রেশ থাকবেন।
২) গোসল না করতে ইচ্ছে করলে সমস্যা নাই। মাথার চুলের গোড়ায় ছড়িয়ে দিন বেশ খানিকটা বেবি পাউডার। চুলের তেলতেলে ভাবটা কেটে যাবে। মাথায় দুর্গন্ধ এড়াতে ড্রাই শ্যাম্পুও ব্যবহার করতে পারেন।
৩) চুলের যতœ তো হল। কিন্তু, তেলতেলে ত্বকের কী করবেন? কাজে আসতে পারে অ্যাপল সাইডার ভিনিগার। প্রথমে একটা মাইল্ড ক্লেনজার দিয়ে মুখ মুছে নিন। এ বার সামান্য পানিতে অ্যাপল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে মুখের তৈলাক্ত জায়গাগুলি ভাল করে ঘষে মুছে নিন।
৪) গোসল না করলে পায়ের পাতায় ছড়িয়ে নিন টি ট্রি অয়েল। এর পর খানিকটা ডিওডোরেন্ট স্প্রে করুন। পায়ের সমস্ত দুর্গন্ধ দূরে পালাবে।
৫) গোসল না করলে অনেক সময় ত্বকে শুকনো ভাব আসে। তা এড়াতে মুখে যে কোনও ভাল ব্র্যান্ডের এসেনশিয়াল অয়েল স্প্রে করতে পারেন। ত্বকের সজীবতা বজায় থাকবে।
৬) গোসল না করেও মুখ পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত ফেস স্ক্রাব করুন। এতে মুখের ধুলোময়লা দূর হবে। সঙ্গে স্কিনের গ্লো-ও ফিরে পাবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

3-1স্বাস্থ্য ও জীবন: শীতকাল আসলে সরিষার তেলের কদর বেড়ে যায় বহুগুন। সরিষার তেলের নানা উপাকারীতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে আমাদের দাদী-নানীরা যেন কখনো ক্লান্ত হতেন না। আসুন দেখে নেওয়া যাক সৌন্দর্য চর্চায় এর কী উপকারিতা রয়েছে:
১. ত্বকের প্রাকৃতিক আভা ফিরিয়ে আনে: শত শত বছর ধরে ভারতীয়রা গোসলের আগে দেহে সরিষার তেল ব্যবহার করে ম্যাসেজ করতেন। গোসলের আগে দেহের শুষ্ক জায়গাগুলো ম্যাসেজ করতে সরিষার তেল ব্যবহার করা যায়। শুকিয়ে যাওয়া ত্বক অপসারণের জন্য সরিষার তেলের সঙ্গে বেসন, দই এবং লেবুর জুস মিশিয়ে বডি প্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
২. ত্বক প্রস্তুতকরণ: শুষ্ক ছালওঠা ত্বক একটি সাধারণ সমস্যা রুঢ় শীতকালে আমাদের সকলেই যার মুখোমুখ হই। আর কোনো পার্টিতে যোগদানের আগে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য একটি প্রধান বাধা হতে পারে এটি। কয়েক ফোটা সরিষার তেল নিয়ে মুখে ঘষুণ। এরপর পানি দিয়ে ধোয়ার আগে কয়েক মিনিট তা ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ধোয়ার পর ত্বক মসৃণ হয়ে আসবে এবং ফাউন্ডেশন ও মেকআপ করার জন্য তৈরি হবে।
৩. যথাযথ চুলের যতœ: মাথার ত্বকে নিয়মিতভাবে সরিষার তেল ব্যবহার করলে খুশকি, খোস-পাঁচড়া এবং চুলপড়ার মতো শীতকালীন সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। কেউ চাইলে সরিষার তেল দিয়ে একটি গরম তেল চিকিৎসাও করাতে পারেন। এরপর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে স্বাস্থ্যবান ও উজ্জ্বল চুল পাওয়া যাবে।
৪. ঠোঁটের সুরক্ষা প্রদান: খসখসে শুষ্ক ঠোঁট পুরো চেহারা সুরতের ওপরই ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল প্রয়োগে ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করা সম্ভব। যা মোড়কজাত ঠোঁটের বামের চেয়েও বেশি নিরাপদ। কিন্তু পরিহাস হলো দাদী-নানীরা বলতেন, রাতে ঘুমানোর সময় নাভীতে এক বা দুই ফোটা সরিষার তেল লাগিয়ে ঘুমালে সকাল বেলা আপনার ঠোঁটগুলো শিশুর ত্বকের মতো নরম তুলতুলে হয়ে থাকবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest