সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার নারায়নজোল ব্রীজটি সংস্কারের দাবিশিবপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের ইফতার ও দোয়াদেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন তাঁতীদলের মতবিনিময়সাতক্ষীরায় পিপি অফিস দুর্নীতিমুক্ত করতে যা করলেন এড. শেখ আব্দুস সাত্তারসাতক্ষীরায় তিনতলা ভবন জায়গা দেখিয়ে রেজিষ্ট্রি : সরকারের রাজস্ব ফাঁকি ২০ লাখ টাকা !সাতক্ষীরার সাবেক ডিসি নাজমুল আহসানের বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধনতরুণদল সাতক্ষীরা সদর থানা শাখার কমিটি অনুমোদনদ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ-রমজানের পবিত্রতা রক্ষার দাবিতে সাতক্ষীরায় ছাত্র শিবিরের র‍্যালিসাতক্ষীরায় মাসব্যাপী সুলভ মূল্যে মাংস, দুধ ও ডিম বিক্রির উদ্বোধনবন্ধন টেলিমিডিয়া ও শিল্পী সংসদের আয়োজনে স্মৃতি চারন ও দোয়া

সাতক্ষীরার মেডিকেল এর সামনে বাইপাস সড়কে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)’র চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদারের নির্দেশনা ও খুলনা বিভাগের পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জিয়াউর রহমানের তত্ত্বাবধানে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা ও যাত্রী, চালক, পথচারীদের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও বিআরটিএ’র উদ্যোগে মোটযানের উপর ধারাবাহিক ভাবে মোবাইল কোর্ট অব্যহত রয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় রোববার বিকালে বৃষ্টি উপেক্ষা করে সাতক্ষীরা শহরের অদূরে মেডিকেল এর সামনে বাইপাস সড়কে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময় অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো ও সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ এর বিভিন্ন ধারা ভঙ্গের কারনে ২ টি মামলার বিপরীতে ৩ হাজর ২ শত’ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

এ সময় উক্ত মোবাইল কোর্টে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার নুসরাত জাহান অনন্যা, বিআরটিএ সাতক্ষীরা সার্কেলের মেকানিক্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট মোঃ ওবায়দুর রহমান সহ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স।

মোবাইল কোর্টের অভিযানের বিষয়ে সাতক্ষীরা বিআরটিএ’র সহকারী পরিচালক (ইঞ্জি:) কে এম মাহবুব কবির বলেন, বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার, জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ও বিআরটিএ খুলনা বিভাগীয় পরিচালক (ইঞ্জি:) মোঃ জিয়াউর রহমানের নির্দেশনায় খুলনা বিভাগের প্রত্যেকটি সার্কেলের আওতাধীন জেলা গুলোতে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা ও দূর্ঘটনা হ্রাসকল্পে এবং বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষের মধ্যে সড়কে চলাচলের উপর সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ধারাবাহিক ভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা অব্যাহত রাখা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমরা শুধু যানবাহনের উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে মামলা ও জরিমানা করছি না এর পাশাপাশি সড়কে শৃঙ্খলা ও চালক পথচারীদের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। এছাড়া সরকার ইতিমধ্যে দ্বিতীয় ধাপে যে সকল মোটরযানের ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন ও রুট পারমিট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন নেই তাদেরকে জরিমানা ব্যাতীত মূল কর ফিস দিয়ে কাগজ পত্র হালনাগাদ করার জন্য আগামী ৩০ জুন’২৪ পর্যন্ত সময় বর্ধিত করেছে। এ সময়ের পরে যেসকল যানবাহনের কাগজ পত্র খেলাপি এবং চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন থাকবে না সে সকল যানবাহন ও চালকদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ সহ চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩ পদের বিপরীতে ১৩ প্রার্থীর শেষ মুহুর্তের বিরামহীন প্রচার প্রচারণা শেষ হল

বিএম আলাউদ্দীন আশাশুনি ব‍্যরো:
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে (মঙ্গলবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আশাশুনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে আশাশুনি উপজেলার ১১ ইউনিয়নের ৯৯টি ওয়ার্ডে ৮৭ ভোটকেন্দ্রের ৬০৪টি ভোটকক্ষে সর্বমোট ২,৩৯,২১০ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এ উপজেলায় মোট ভোটারের ১,২১,৯৭৯ জন পুরুষ, ১,১৭,২৩০ জন নারী ও ১ জন হিজড়া ভোটার রয়েছে।

এবারের নির্বাচনে এ উপজেলা থেকে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এ ৩টি পদের বিপরীতে সর্বমোট ১৩ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহন করেছেন। যার মধ্যে উপজেলা পরিষদ চেয়াম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এবিএম মোস্তাকিম চিংড়ী মাছ প্রতীক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাড. শহিদুল ইসলাম পিন্টু আনারস প্রতীক, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খাজরা ইউনিয়ন পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান এসএম শাহনেওয়াজ ডালিম ঘোড়া প্রতীক এবং শিল্পপতি আলহাজ্ব গাউসুল হোসেন রাজ দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে মাঠের লড়াইয়ে রয়েছেন। পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান অসীম বরণ চক্রবর্তী টিউবওয়েল প্রতীক, আশাশুনি প্রেসক্লাবের সভাপতি জিএম আল ফারুক টিয়া পাখি প্রতীক, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি এনএমবি রাশেদ সারোয়ার শেলী চশমা প্রতীক, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আসমাউল হোসাইন মাইক প্রতীক ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি সাহেব আলী তালা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। এছাড়াও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসলেমা খাতুন মিলি কলস প্রতীক, জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক সীমা পারভীন হাঁস প্রতীক, জেলা যুব মহিলা লীগের সদস্য ও বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা মেহেরুন্নেছা ফুটবল প্রতীক ও সদ্য সাবেক আশাশুনি সদর ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য মারুফা খাতুন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। এসব প্রার্থীরা প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে ভোট এবং দোয়া চেয়ে পোস্টার ও লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ পথসভা উঠান বৈঠক এবং নির্বাচনী সভা করে চলেছেন। আজ (রবিবার) রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের প্রচার-প্রচারণা শেষ হবে। ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন চায়ের স্টল, হাট-বাজার, পাড়া-মহল্লায় আর রাজনীতি সচেতন মানুষের মুখে মুখেও চলছে আগামী ২১মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে আলাপ আলোচনা। কখনো কখনো আবার চায়ের আড্ডায় বা রাজনৈতিক পরিচয় এর সূত্র ধরে প্রার্থীদের ভালো-মন্দ দিক, জনসেবা, যোগ্যতার মাপকাঠি নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। এদিকে, এ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখলের আশঙ্কা বিরাজ করছে স্বয়ং প্রার্থীদের মাঝে। এছাড়াও প্রার্থী থেকে কর্মী সমর্থকদের মাঝে বাক যুদ্ধ যেন কোনভাবেই থামছেনা।

চলমান এ বাকযুদ্ধ যে কোনো সময় রূপ নিতে পারে সংঘর্ষে। যতই সময় গড়িয়ে যাচ্ছে ততই উৎতপ্ত হচ্ছে ভোটের মাঠ। এবারের নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকলেও সরাসরি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকা তিনজন ও স্বতন্ত্র এক প্রার্থী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন। তবে বিএনপি ও জামায়াত অংশগ্রহণ না করায় যেমন কমতে পারে ভোটার উপস্থিতি তেমনি সংঘর্ষে জড়াতে পারে আওয়ামী লীগের ঘরোয়া প্রার্থীরা। এ উপজেলায় বিগত ৩টি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবিএম মোস্তাকিম। প্রথম ও দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হলেও সর্বশেষ নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীক নিয়ে। মোস্তাকিমের দুর্গে হানা দিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে মাঠে নেমেছেন আলহাজ্ব এসএম শাহনেওয়াজ ডালিম। আশাশুনি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এসএম শাহনেওয়াজ ডালিম ছিলেন খাজরা ইউনিয়ন পরিষদের টানা তিনবারের চেয়ারম্যান। প্রথমবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হলেও পরবর্তী দুবার তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। অন্যদিকে, আশাশুনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক আশাশুনি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. শহিদুল ইসলাম পিন্টু আনারস প্রতীক নিয়ে আটঘাট বেঁধে নেমেছেন মাঠে। অ্যাড. শহিদুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাতক্ষীরায় গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার আইনজীবী। অপরদিকে, এবারের উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে নতুন মুখ শিল্পপতি আলহাজ্ব গাউসুল হোসেন রাজ। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তার সাংগঠনিক সম্পর্ক নেই। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চমক দেখানোর প্রত্যাশা তার নেতাকর্মীদের। দলীয় কোনো ব্যানার, পদপদবি বা প্রতীকের ব্যবহার না থাকলেও সরকার দলীয় দুজন হেভিওয়েট প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক এবং খাজরা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এসএম শাহনেওয়াজ ডালিম এ দুই প্রার্থী ও কর্মী সমর্থকদের মধ্যে চলছে একধরনের স্নায়ু যুদ্ধ। যে কোনো সময় এই টানটান স্নায়ু যুদ্ধ রূপ নিতে পারে সংঘর্ষে। এদিকে, আনারস প্রতীকের উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাড. শহিদুল ইসলাম পিন্টু ২৪টি কেন্দ্র খুবই ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে স্থানীয় প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন দপ্তরে নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছেন। এছাড়াও প্রতাপনগর, আনুলিয়া, খাজরা, কাদাকাটি, কুল্যা ও বুধহাটা ইউনিয়নে অনেক কেন্দ্র দখল করে ভোট কেটে নেওয়ার আশঙ্কা করছেন সদ্য সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এসএম শাহনেওয়াজ ডালিম। এদিকে, পুরুষ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ও তাদের কর্মী সমর্থকরা নিরবে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন। তবে সকল বিষয় বিবেচনায় নিয়ে কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন। এখন দেখার বিষয় আগামী ২১ মে (মঙ্গলবার) আশাশুনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহন শেষে তিন পদের বিপরীতে কোন তিন প্রার্থী বিজয়ের শেষ হাসিটা হাসতে পারেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহের উদ্বোধন

বিএম আলাউদ্দীন, আশাশুনি ব‍্যুরো:
“শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আশাশুনিতে অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহ-২০২৪ এর উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা খাদ্য বিভাগের আয়োজনে আশাশুনি সরকারি খাদ্য গুদামে শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রনি আলম নূর। উদ্বোধন কালে তিনি বলেন, উপজেলা খাদ্য গুদামে কৃষক সরাসরি তাদের ধান বিক্রয় করতে পারবেন।

এ বছর আশাশুনি কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ বোরো ধান উৎপাদিত হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি অফিসার এর নিকট আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্র রয়েছে। তারা মাঠ পর্যায়ে ধানের আদ্রর্তা পরিমাপ করে দিচ্ছেন।খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক অভ্যন্তরিণ বোরো সংগ্রহ- ২০২৪ মৌসুমে আশাশুনিতে সিদ্ধ চাল কেজি প্রতি ৪৫ টাকা দরে ১৫৪ মেট্রিক টন, আতপ চাল কেজি প্রতি ৪৪ টাকা দরে ৬৯ মেট্রিক টন এবং ধান কেজি প্রতি ৩২ টাকা দরে ৮৭৬ মেট্রিক টন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সংগ্রহ কার্যক্রম চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। উদ্বোধন কালে আশাশুনি উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সঞ্জয় কুমার রায়, আশাশুনি উপজেলা সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উত্তম কুমার ভক্ত, বড়দল খাদ্য গুদামের কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মেসার্স মা রাইস মিলের স্বত্বাধিকারী মোঃ আসাদুল্লাহ, মেসার্স রেবেকা রাইস মিলের স্বত্বাধিকারী মোঃ আকবর আলী, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা দীপক কুমার মল্লিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে প্রধান শিক্ষক মান্নানের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের পুকুরের মাছ ধরে নেওয়ার অভিযোগ

শ্যামনগর প্রতিনিধি :

সাতক্ষীরার শ্যামনগরের পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পুকুরে গ্যাসট্যাবলেট ব্যাবহারের কারনে দুর্গন্ধে পরিণত হয়েছে পানি। ব্যাবহারেও অনুপযোগী হয়ে পড়েছে ।

শনিবার (১৮ মে) সকালে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের একক মতামতের ভিত্তিতে গ্যাসট্যাবলেট প্রয়োগ করা হয়েছেপুকুরের মাছ ধরে নিয়েছে বলে জানাযায়।

দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ের শিক্ষক কাউন্সিলের ম্যাধমে পুকুরে মাছের পোনা ছাড়া ও ধরার কাজ করতেন। কিন্ত হটাৎ করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ড.আব্দুল মান্নান পুকুরের মাছ ধরে নেওয়ার জন্য বলেন, একই দিনে জালদিয়ে মাছ ধরেন ও গ্যাসট্যাবলেট ব্যাবহার করেন এবং পুকুর লিজ দেওয়া হবে মাইকিং মাধ্যমে জন সম্মুখে প্রচার করে।

বিদ্যালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষকের দাবি পুকুর লিজ দিলে পুকুর পানি ব্যাবহারের অনুউপযোগী হয়ে পড়বে। শিক্ষার্থী থেকে শুরু এলাকার মানুষ রীতিমতো দুর্ভোগে পড়বে।ঐ পুকুরের পানি দিয়ে এলাকাবাসী রান্নার কাজ ও করেন।

এ বিষয় প্রধান শিক্ষক ড.আব্দুল মান্নান বলেন, মাছ ধরছে সকল শিক্ষকরা মিলে আমি সেখানে যাইনি। সরকারের কোষাগারে টাকা দেওয়ার জন্য লিজ দেওয়া হচ্ছে এবং সেটা কতৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে। পুকুর লিজ দিলে পানি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না জানতে চায়লে বলেন পানি আমার শিক্ষার্থীদের কোন কাজে লাগে না কালিগন্জ থেকে পানি নিয়ে এসে তাদের দেওয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীদের নির্দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
আশাশুনিতে পূর্ব শত্রুতার জেরে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীদের নির্দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোত্তালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন আশাশুনির দেয়াবর্ষিয়া গ্রামের মৃত প্রফুল্ল্যের পুত্র নৃপেন্দ্র নাথ মন্ডল।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি আশাশুনি থানাধীন ৫নং বড়দল ইউনিয়ন ও ৮০৭২ খাজরা ইউনিয়নের নদী ও খাল সুরক্ষা নাগরিক কমিটির আহবায়ক হিসাবে নদী সুরক্ষা আইনে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের দায়িত্বে আছি। আশাশুনি উপজেলার খাজরা ও বড়দল ইউনিয়নের জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করে যাচ্ছি। এতে আমার উপর ক্ষিপ্ত হয় সাবেক চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ ডালিমসহ তার সঙ্গীরা। নির্বাচন আসলেই বরাবরই সংখ্যালঘুদের উপর হামলা হয়।

রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী শাহনেওয়াজ ডালিমের নির্দেশে তার ভাই মোঃ জুলফিকার আলী (জুলি) (৫০) পিং-মৃত মোজাহার উদ্দীন, মোঃ সাকিল মোড়ল (২৬) মোঃ ভুলু মোড়ল (২৩) উভয় পিং-মোঃ সৈয়দ আলী মোড়ল, উভয় সাং-কাপসন্ডা, সর্ব থানা-আশাশুনি, জেলা-সাতক্ষীরা সহ অজ্ঞাত ১০/১২ জন এলাকার চিহ্নিত হত্যা, নাশকতা, ডাকাতি, বোমাবাজি সহ একাধিক মামলার এজাহার ভুক্ত আসামী কাপসন্ডা বাজারে আমাকে পেয়ে অশ্লিল ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। আমি তখন মৌখিক ভাবে প্রতিবাদ করা সহ এখানে কোন রাজনৈতিক বিষয়ে আলাপ আলোচনা হচ্ছে না বলিলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে অতর্কিত ভাবে চড়, থাপ্পড়, কিল, ঘুসি মারা সহ খুন জখমের হুমকি ধামকি দেয়। এসময় তারা বলতে থাকে নির্বাচনের পরে এলাকায় কি ভাবে থাকিস আমাকে দেখে নিবে বলিয়া ভয়ভীতি দেখায় চলে যায়।

তিনি আরো বলেন, খাজরার কোথায় একটি রাস্তা ঘাট নেই। সাধারণ মানুষ আজ নির্যাতিত, সুপেয় পানির ব্যবস্থা নেই, এমনকি পানি নিষ্কাসনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় ১০ হাজারের অধিক জমিতে এবছর কেহই ধান চাষ করতে পারেনি। খাজরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী ডালিম ও তার বাহিনী সম্পর্কে আপনারা অবগত আছেন। তারা একাধিক হত্যা, ডাকাতি, বোমাবাজী ও নাশকতা মালার আসামী। ইতোমধ্যে ন্যায় বিচার চেয়ে আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জেলা নির্বাচন অফিসার ও আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি ভোটের পূর্ব মুহুর্তে এধরনের হামলার ঘটনায় ন্যায় বিচার চেয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। ##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় বজ্রপাতে এক শিশুর মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরায় বজ্রপাতে ১৩ বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে সদর উপজেলার নারানপুর এলাকায় এঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশু মাসুম(১৩) নারানপুর গ্রামের আমিরুল ইসলামের পুত্র।

স্থানীয়রা জানান, বৃষ্টি শুরু হওয়ার পূর্বে এলাকার শিশুরা বিকালে ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য মাঠে যায়। ঘুড়ি ওড়ানোর সময় আকস্মিক বজ্রপাতে শিশু মাসুম ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।
সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক তুহিন হোসেন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় আইআরআই’র আয়োজনে ‘তর্কে বিতর্কে উপজেলা নির্বাচন’ নির্বাচনী বিতর্ক অনুষ্ঠিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় আন্তর্জাতিক রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এর আয়োজনে ‘তর্কে বিতর্কে উপজেলা নির্বাচন’ নির্বাচনী বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (১৯ মে) সাতক্ষীরা শহরের লেকভিউ রির্সোটে অনুষ্ঠিত ব্যতিক্রমী এই নির্বাচনী বিতর্কে অংশ নেন সাতক্ষীরা উপজেলার ৪ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এসএম শওকত হোসেন, মশিউর রহমান বাবু, এ্যাড. তামিম হোসেন সোহাগ এবং প্রভাষক সুশান্ত কুমার মন্ডল।

জনপ্রিয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ফেরদৌসবাপ্পীরসঞ্চালনায় ‘তর্কে বিতর্কে উপজেলা নির্বাচন’ শীরোনামে এই নির্বাচনী বিতর্কে অংশ নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীগণ তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী ইশতেহার, জাতীয় ও স্থানীয় অঙ্গীকার, প্রত্যাশাও অবস্থান তুলে ধরছেন। এসয় তাদের বক্তব্যে উঠে আসে জলাবদ্ধতা নিরসনে নদী ও খাল খনন, সুপেয় পানি সংকট সমাধান, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধসহ নির্বাচনী এলাকার নানা সমস্যা, তানিয়ে এলাকাবাসীর হতাশা, সংশয়, উৎকণ্ঠা প্রভৃতি বিষয়ে প্রার্থীদের ভাবনা ও অঙ্গীকার প্রভৃতি বিষয়।

অনুষ্ঠানে সাতক্ষীরা সদরে জলাবদ্ধতা, সুপেয় পানি সংকট, যানজট, চাকরী সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে প্রার্থীদের প্রশ্ন করেন সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ড. দিলারা বেগম, সাপ্তাহিক সূর্যের আলোর সম্পাদক ওয়ারেশ খান চৌধুরী, জেলা নাগরিক কমিটির আলিনুর খান বাবুল, মহিলা পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জ্যোৎস্না দত্তসহ বেশ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা।

এসময় উত্থাপিত প্রশ্ন, সাম্প্রতিক সমস্যা এবং নির্বাচিত নির্বাচিত হলে সেই সব সমস্যা সমাধানে প্রার্থীদের ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন অংশগ্রহণকারী প্রার্থীগণ।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন চ্যানেল আই এর সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আবুল কালাম আজাদ, উদীচী শিল্পগোষ্ঠী সাতক্ষীরা জেলার সভাপতি সম্পাদক সিদ্দকুর রহমান, জাতীয় পার্টির শরিফুল ইসলাম, বাপ্পীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও কর্মী ও সমর্থক।

চলমান ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থাইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)-এর সহযোগিতায় দেশের অন্যতম শীর্ষ বিজ্ঞাপনী সংস্থা ইনোভেটিভক্রিয়েশনলিমিটেড (আই ক্রিয়েশন) এই বিতর্কের আয়োজন করেছে। ব্যতিক্রমী এই নির্বাচনী বিতর্কের প্রতিটি পর্বে অংশ নিচ্ছেন এক একটি নির্দিষ্ট উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীগণ। সাতক্ষীরা শহরের লেকউভিতে ধারণকৃত অনুষ্ঠানটি আগামী ২৪ মে রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে জনপ্রিয় স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল ‘চ্যানেল আই’তে প্রচারিত হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে শেষ মুহূর্তে  প্রচারনায় সরগরম দেবহাটা

কে এম রেজাউল করিম দেবহাটা : সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্ত জুড়ে দেবহাটা উপজেলার অবস্থান। আগামী ২১ মে দেবহাটা উপজেলা পরিষদের নির্ব াচন উপলক্ষে সরগরম হয়ে উঠেছে উপজেলা। দেবহাটার উত্তরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা, দক্ষিণে কালিগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে আশাশুনি উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারত-বাংলাদেশ আর্ন্তজাতিক সীমানা নির্দেশিত ইছামতি নদী প্রবাহিত। জেলার মধ্যে এলাকাটি একটি মৎস্য সমৃদ্ধ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এখানে প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন হয়। এই এলাকাকে “বাংলাদেশের কুয়েত” বলা হয়। উপজেলার মোট আয়তন ১৭৬.৩৩ বর্গ কিলোমিটার যা ৬৮ বর্গমাইলের সমান। জনসংখ্যা ১,৫১,৭১৭ জন। প্রতি কিলোমিটারে জনবসতি গড়ে ৬৯০ জন। ১৯১৯ সালে দেবহাটা থানা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে ২ জুলাই দেবহাটা উপজেলার মর্যাদা লাভ করে। এছাড়া ১৬৬৮ সালে দেবহাটাতে ড়গে উঠেছিল একটি পৌরসভা, যেটি ১৯৫৩ সালে পাকিস্তান সরকারের সময়ে বিলুপ্ত হয়। পাঁচটি ইউনিয়ন নিয়ে দেবহাটা উপজেলা গঠিত। ইউনিয়নগুলো হলো কুলিয়া, পারুলিয়া, সখিপুর, নওয়াপাড়া ও সদর দেবহাটা। উপজেলার মোট গ্রামের সংখ্যা ১১৬টি ও মৌজার সংখ্যা ৫৮ টি।

এই উপজেলায় আগামী ২১ মে সষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র কওে চলছে জোর প্রচার প্রচারনা। প্রার্থীরা ছুটছেন জনগনের দ্বারে দ্বারে বিভিন্ন প্রতিশ্রæতি ও উন্নয়নের বার্তা নিয়ে।

এই উপজেলার মোট ভোটার রয়েছেন ১ লক্ষ ১১ হাজার ৫২৭ জন। তার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫৬ হাজার ৫৫ জন ও মহিলা ভোটার রয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৭১ জন। ১ জন রয়েছেন হিজড়া সম্প্রদায়ের ভোটার। এই ভোটাররাই আগামী ২১ মে নির্বাচিত করবেন আগামী ৫ বছরের জন্য তাদের প্রতিনিধি কে হবেন। ভোটকে কেন্দ্র কওে হাট-বাজার, রাস্তা-ঘাট, চায়ের দোকানসহ পাড়া মহল্লায় সর্বত্র আলোচনা সমালোচনা চলছে। এবারের নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ২ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্ব›দ্বীতা করছেন।

উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মুজিবর রহমান জানান, তিনি বিগত সময়ে দায়িত্বে থাকাকালীন উপজেলার প্রতিটি সেক্টরে উন্নয়নের ছোয়া দিয়েছেন। তার সময়ে ১৩০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ হয়েছে, তাই ভোটাররা তাকেই আবার নির্বাচিত করবেন।

অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডঃ গোলাম মোস্তফা বলেন, তিনি ২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেবহাটাকে একটি আধুনিক ও উন্নয়নের রোল মডেলে নিয়ে যেতে কাজ করেছেন। দেবহাটা রুপসী ম্যানগ্রোভ তার প্রচেষ্টায় তৈরি করেছেন যেখান থেকে এখন অনেক যুবকের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে এবং সরকার প্রচুর রাজস্ব আয় পাচ্ছে। তিনিও ভোটাররা তাকে নির্বাচিত করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও নির্বাচনে প্রার্থী হাবিবুর রহমান সবুজ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জি.এম স্পর্শ আবারো নির্বাচত হবেন ও ভোটাররা তাদেও মূল্যবান ভোট দেবেন বলে জানান।

এবিষয়ে দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আসাদুজ্জামান, আগামী নির্বাচনকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও ভোটারদের নিশ্চয়তা নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মেনে সকল কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলে জানান। প্রতিটি ইউনিয়নে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয়ে টহল টিম প্রতিনিয়ত কাজ করছে বলে ইউএনও জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest