সর্বশেষ সংবাদ-
ব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনার ভিডিও করায় সাংবাদিকদের মারপিটের অভিযোগ ডা; ফয়সালের বিরুদ্ধেতাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতরণআন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনাসাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস চত্বরে মরা শিশু গাছে ঝুঁকি বাড়ছেকলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টুর গণ সমাবেশএডভোকেসি নেটওয়ার্ক এবং সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন সদস্যদের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভাশ্যামনগরের কৈখালী পোলের খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধনশ্যামনগরে সালাতুল ইস্তেকার নামাজ আদায়তীব্র তাপদাহে পুড়ছে উপকুলীয় জেলা সাতক্ষীরা, তাপমাত্রা আজ সর্বোচ্চ ৩৯.৩ ডিগ্রিদেবহাটায় উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময়

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোট বড়দল ইউনিয়ন শাখার কমিটি গঠন সভাপতি দেবব্রত ॥ সম্পাদক বিশ্বজিত

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোট আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়ন শাখার আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৪ এপ্রিল’ ১৮ তারিখে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক খুলনা বিভাগের দায়িত্বরত ও সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি মিহির কান্তি সরকার, সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ সরকার এবং আশাশুনি উপজেলার সমন্বয়ক প্রসেনজিৎ সরকার স্বাক্ষরিত একপত্রে ২৬ সদস্য বিশিষ্ট বড়দল ইউনিয়ন কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সভাপতি দেবব্রত মন্ডল, নির্বাহী সভাপতি অরুণ কুমার বিশ্বাস, সহ-সভাপতি নিশিকান্ত গাইন, রমেশ চন্দ্র গাইন, প্রধান সমন্বয়কারী রাম প্রসাদ বাইন, সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিত মন্ডল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত কুমার শীল, বিকাশ মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন মন্ডল, যুব বিষয়ক সম্পাদক কীরন চন্দ্র গাইন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক উত্তম মন্ডল, কোষাধ্যক্ষ গণেশ চন্দ্র মন্ডলসহ বাকীদের সদস্য করে উক্ত কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এই গরমে শরীরের সুরক্ষায় শশার উপকারিতা

বাইরে প্রচন্ড রোদ, নাজেহাল করে দেওয়া গরম, ঘরের মধ্যেও গরমের থেকে রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না। বারবার গোসল করেও কিছুতেই গরম কমছে না। রোদে বের হলেই শরীরের খোলা অংশ পুড়ে কালো হয়ে যাচ্ছে। আর না বেরোলেও ডিহাইড্রেশন এবং আরও অন্যান্য উপসর্গ তো লেগে আছেই।

এই গরমে প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে শশার স্যালাদ নিশ্চয়ই খাচ্ছেন। কিন্তু জানেন কি, প্রতিদিনকার খাবারের তালিকায় থাকা এই শশাই হয়ে উঠতে পারে রোদ আর গরমের অসুখের হাত থেকে মুক্তি দেওয়া একমাত্র জাদুকরী খাবার।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শশায় রয়েছে ৯৫ শতাংশ পানি। যা আমাদের শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং শরীর থেকে সমস্ত টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
শশায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ত্বকের জন্যও দারুণ উপকারী শশা। প্রত্যেকদিন ত্বকে শশার রস লাগালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূর হয়ে ত্বকে ঔজ্জ্বল্য নিয়ে আসে।

আপনার ত্বক যদি রোদে পুড়ে কালো হয়ে গিয়ে থাকে, তাহলে শশার রসের সঙ্গে দই এবং লেবুর রস মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণ রোজ ব্যবহার করলে সানবার্ন মুহূর্তে ভ্যানিশ হয়ে যাবে।

শশার বীজও মোটেই ফেলে দেওয়ার নয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম। যা রিঙ্কল মুক্ত করতে সাহায্য করে, ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
স্ত্রীর পরকীয়ায় খুন আইনজীবী রথীশ চন্দ্র

ত্রীর পরকীয়ার জেরে আওয়ামী লীগ নেতা আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক খুন হয়েছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে রথীশ চন্দ্রের লাশ উদ্ধার পর রংপুরের এএসপি মিজানুর রহমান একথা জানান।

হত্যাকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত দাবি করে তিনি আরও জানান, রথীশ চন্দ্র ভৌমিকের স্ত্রী স্নিগ্ধা সরকারের সহকর্মীর সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জের ধরে তাকে হত্যা করা হয়েছে।

এর আগে, মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে রংপুর কোতয়ালি থানার তাজহাট মোল্লাপাড়ায় নির্মাণাধীন একটি ভবন থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে র‌্যাব-১৩। অভিযানে নেতৃত্ব দেন র‌্যাব-১৩ এর অধিনায়ক মেজর আরমিন রাব্বী।

তিনি বলেন, রথীশের স্ত্রীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। হত্যার পর সেই বাড়িতে মরদেহটিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়। দাম্পত্য কলহ ও পরকীয়া প্রেমের কারণে গ্রেফতারকৃতরা এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে স্ত্রীসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের রংপুর জেলা কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক এবং রংপুর বিশেষ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি। তিনি রংপুর আইনজীবী সমিতির সহ সাধারণ সম্পাদক রথীশ জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটেরও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট ও রংপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা; পরিবহন ও বাসের সংঘর্ষে আহত ৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনা যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিনই জেলার কোথাও না কোথাও ঘটছে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা। বিগত কয়েক দিনে ঝরে গেছে অনেকগুলো তাজা প্রাণ। এরই মধ্যে সাতক্ষীরার তালায় খুলনা-পাইকগাছা সড়কে হানিফ পরিবহন ও যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই ড্রাইভারসহ ৫ জন আহত হয়েছে। বুধবার সকাল সাত টার দিকে তালা উপজেলার গঙ্গারামপুর এলাকায় এ দূর্ঘটনাটি ঘটে। আহতদের নাম ঠিকানা এখনও পাওয়া যায়নি।
তালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান হাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহন ও খুলনার পাইকগাছা উপজেলা থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাস তালা উপজেলার গঙ্গারামপুর এলাকায় আসলে তাদের মুখোমুখি সংঘর্ষে হয়। এসময় দুই ড্রাইভারসহ ৫ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাগরতলে খোঁজ মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় গুহার

বিশ্বের দীর্ঘতম ও বৃহত্তম সামুদ্রিক গুহা সাক আতুন। মেক্সিকোয় অবস্থিত গুহাটি ৩৪৭ কিলোমিটার লম্বা। প্রাগৈতিহাসিক কালের এ গুহাটি দোস ওহোস নামের ৮৩ কিলোমিটার দীর্ঘ অপর একটি গুহার সঙ্গে যুক্ত।

চলতি বছরের প্রথম দিকে মেক্সিকোর টুলুম বিচ রিসোর্টের কাছে এটির সন্ধান পাওয়া যায়। বিশ্বের বৃহত্তম ও দীর্ঘতম গুহাটি প্রাচীন মায়া সভ্যতার ওপর আলো ফেলবে বলে আশা করছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা।

স্কুবা ডাইভাররা পানিভর্তি এই সুড়ঙ্গ গুহাটি আবিষ্কার করেছেন, যা অনেকটাই অন্তঃসলিল নদীর মতো। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, গুহা আবিষ্কারের ফলে ওই অঞ্চলে গড়ে ওঠা ও বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রাচীন মায়া সভ্যতা বিষয়ে বহু রহস্যের সমাধান মিলবে।

অসংখ্য পার্শ্ব-সুড়ঙ্গ থাকায় এটি ডুবুরিদের কাছে গোলকধাঁধার চেয়ে কম নয়। প্রথমে এটিকে দুটি আলাদা সুড়ঙ্গ হিসেবে মনে করা হয়েছিল। পরে সুদক্ষ ডুবুরি আর বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণে প্রমাণ হয়, আসলে এটি একটি গুহারই অংশ।

অনেকে মনে করছেন, প্রাচীন মায়ান শহরগুলো মাটির তলার এ সুড়ঙ্গ দিয়ে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এর মাধ্যমে শহরের বাসিন্দারা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতেন।

গুহাটির অবস্থান পূর্ব মেক্সিকোর কোয়ান্টানা রু রাজ্যের টুলুম শহরের কাছে। এর নামকরণ করা হয়েছে সাক আতুন। গ্রান অকুইফারো মায়া প্রজেক্টের অধীনে চালানো অনুসন্ধানে এর খোঁজ পাওয়া যায়।

এ প্রকল্পের মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানির সন্ধান ও সংরক্ষণ বিষয়ে গবেষণা করা হয়। ইউকাটান উপদ্বীপ অঞ্চলের পানির তলার জগৎ পর্যবেক্ষণ ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে প্রকল্পের আওতায় কাজ করা হয়।

কিছুদিন কাজ করার পর প্রথম দিকে অনুসন্ধান দল মাটির নিচে কয়েকটি সুড়ঙ্গের সন্ধান পায়। এরপর ব্যাপক তল্লাশিতে দেখা যায়, এগুলো ৩৪৭ কিলোমিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গ-গুহার অংশ। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।

অনুসন্ধান দল যখন প্রথমে গুহাটির মাপজোখ করে তখন সাক আতুনের দৈর্ঘ্য ২৬২ কিলোমিটার বলে জানা যায়। ওই সময়ে ডুবুরিরা এর পাশেই আরেকটি সুড়ঙ্গের সন্ধান পান যার দৈর্ঘ্য ছিল ৮৫ কিলোমিটার।

এ সুড়ঙ্গটি দোস ওজোস নামে পরিচিত। প্রথমে তারা দুটি আলাদা টানেল মনে করলেও পরে বুঝতে পারেন আসলে একটি গুহারই অংশ। প্রকল্প পরিচালক ও আন্ডারওয়াটার আর্কিওলজিস্ট জুয়েরিলামো ডি এন্ডা বলেন, দোস ওজোস আদতে সাক আতুনেরই অংশ। এ আবিষ্কার মায়াসভ্যতা থেকে স্প্যানিশ সাম্রাজ্যের সময়ের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভারত মহাসাগরে পাকিস্তান-মালদ্বীপ যৌথ নৌ-মহড়া

ভারতের চিন্তা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে যৌথ মহড়া দিল পাকিস্তান ও মালদ্বীপ৷ মালদ্বীপের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল বা ইইজেড এলাকায় পাকিস্তানের সঙ্গে যৌথভাবে নৌ-মহড়া দিয়েছে মালদ্বীপ৷

এর আগে, পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম কমর জাভেদ বাজওয়া মালদ্বীপ সফরে যান৷ এই সফরেই যৌথ মহড়া করতে সম্মত হয় দুই দেশ৷ বাজওয়ার আগে কোনও সেনাপ্রধান মালদ্বীপ সফর করেননি৷

মালদ্বীপে ৪ ফেব্রুয়ারি ৪৫ দিনের স্থায়ী জরুরি অবস্থার পর তার সফরটিই ছিল সর্বোচ্চ মর্যাদার কোনো বিদেশির সফর। সফরে তিনি মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আদম শরিফ উমার, প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আবদুল গাইয়ুমের সাথেও সাক্ষাৎ করেন।

উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত শুধু ভারতই মালদ্বীপের সাথে ইইজেডে যৌথ টহল দিয়েছে৷ ইইজেডের আয়তন প্রায় ৯ লাখ বর্গকিলোমিটার। এলাকাটির ওপর নজরদারির জন্য ভারত তার নৌসেনা ও বিমান সেনাকে ব্যবহার করে৷

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শতবর্ষী হতে চাইলে…

চাপমুক্ত থাকতে হবে

অনেকেই নানা রকম মানসিক চাপে থাকে। এর নেতিবাচক প্রভাব স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে, যা শারীরিক ও মানসিক—দুই ধরনের স্বাস্থ্যেরই ক্ষতি করে। তাই চাপমুক্ত থাকার উপায় খুঁজে নিতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে

রাতে ঘুম কেমন হয় বা কতুটুকু ঘুমানো হয়—এর ভিত্তিতে স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব পড়ে। বেশি ঘুম যেমন খারাপ, তেমনি অল্প ঘুমও খারাপ। সে কারণে পরিমাণমতো ঘুমাতে হবে। শরীরের গঠনভেদে মানুষের ঘুমের প্রয়োজন একেক রকম হয়।

হাঁটতে হবে

সব সময় বসে থাকা লোকের সংখ্যা খুব একটা কম নয়। এ বিষয়টি স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো নয়। এ জন্য ‘ম্যারাথন রানার’ হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। যা করতে হবে তা হলো—প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটতে হবে। অনেক গবেষণায় এসেছে, দীর্ঘজীবী হওয়ার অন্যতম গোপন সূত্র এটি।

পছন্দের কাজ করতে হবে

যে কাজটি মনকে প্রফুল্ল রাখে, আনন্দ দেয় কিংবা যে কাজের জন্য মন থেকে সাড়া মেলে—সে কাজটি করা উচিত। একটি উদ্যমী শরীরের সঙ্গে একটি প্রফুল্ল মন দীর্ঘজীবী করতে সহায়তা করে থাকে।

খাবারে সচেতন হতে হবে

খাবারের বিষয়ে সচেতনতা দীর্ঘায়ুর জন্য খুব জরুরি বিষয়। পরিমাণমতো সহজপাচ্য খাবার খেতে হবে। প্রচুর পানি পানের পাশাপাশি ধূমপান ও মদ এড়িয়ে চলতে হবে।

কার্বোহাইড্রেট

অনেকেই অধিক কার্বোহাইড্রেটের তকমা লাগানো ভাত ও রুটি এড়িয়ে চলেন। তবে জেনে রাখা ভালো, ব্যালান্সড ডায়েটের জন্য এসবও খেতে হবে। এ ক্ষেত্রে অপরিশোধিত মোটা আটা আর লাল চালের প্রতি একটু বেশি গুরুত্ব দেওয়া যেতে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তুরস্কে পরমাণু ঘাঁটি বানাচ্ছে রাশিয়া

তুরস্কের প্রথম পরমাণু ঘাঁটি ‘আকুইয়ু’ নির্মাণ করে দেবে রাশিয়া। আর এই উপলক্ষে জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে আঙ্কারা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি হবে ভূমধ্যসাগর উপকূলীয় শহর মারসিনে। আকুইয়ু পরমাণু ঘাঁটিটি রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি সংস্থা রোজাটম নির্মাণ করবে। তুর্কি এই ঘাঁটির চারটি ইউনিট থাকবে। এবং প্রতিটি ইউনিট ১,২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হবে।

পরমাণু ঘাঁটি নির্মাণ করতে মোট ব্যয় হবে দুই হাজার কোটি ডলার। এবং সংস্থাটি বছরে আট হাজার ঘণ্টা কাজ করতে পারবে। পরমাণু স্থাপনাটি নির্মাণের বিষয়ে ২০১০ সালে রাশিয়ার সাথে তুরস্কের চুক্তি হয়েছিল।

কাতারভিত্তিক আল-জাজিরা টেলিভিশন জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে দুটি ইউনিটের কাজ শেষ করা হবে যা থেকে ২,৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে। পরবর্তীতে বাকি দুটি ইউনিটের কাজ শেষ করা হবে। ঘাঁটিটি পুরোপুরি চালু হলে সেখান থেকে সাড়ে তিন হাজার কোটি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে যা তুরস্কের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার শতকরা ১০ ভাগ। এই পরিমাণ বিদ্যুৎ লাগে শুধু ইস্তাম্বুল শহরেই।

পরমাণু এই ঘাঁটি চালু করার জন্য প্রাথমিক সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২০২৩ সাল। এবং পূর্ণ মাত্রায় চালু হবে ২০২৫ সালে। ঘাঁটিটি নির্মাণের জন্য পুরোপুরি কাজ শুরু হলে ১০ হাজার লোক নিয়োগ হবে আর বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে সেখানে সাড়ে তিন হাজার ব্যক্তি চাকরির সুযোগ পাবে। এই ঘাঁটি কাজ করার জন্য তুরস্কের ২৪৮ জন ছাত্রকে রাশিয়ায় লেখাপড়া করানো হয়েছে। এর মধ্যে গত মাসে ৩৫ জন ছাত্র গ্রাজুয়েট হয়েছে যাদের লেখাপড়া শেষ করতে সময় লেগেছে সাড়ে ছয় বছর।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest