সর্বশেষ সংবাদ-
কালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসাশ্যামনগরে বুনো শাকের রান্না প্রতিযোগিতাসাতক্ষীরায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে রাস্তা সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধনতারেক রহমানের জন্মদিনে সাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ছাত্রদলের শিক্ষা উপকরণ বিতরণদেবহাটায় উপজেলা মাসিক আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভামহেশ্বরকাটি বাজারে বিএনপির প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের লিফলেট বিতরণ

জেনে নিন বিশ্বকাপের অজানা কিছু তথ্য

খেলার খবর: বিশ্বকাপ নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে আরও বছরখানেক আগে থেকেই। পৃথিবী জুড়ে ফুটবল অনুরাগী কোটি কোটি মানুষ প্রতিটি দিন  গুণে গুণে পার করছেন। এইতো আর মাত্র ছ’মাস, এইতো আর মাত্র ৪৫ দিন, এই তো আর মাত্র এক মাস। প্রতিদিন যেখানেই যাক না কেন ফুটবলপাগল মানুষ দিনগুলো অধীর অপেক্ষায় কাটাচ্ছেন।

অবশেষে সেই প্রতীক্ষার অবসান হচ্ছে। দুয়ারে দাঁড়িয়ে বিশ্বকাপ। আর মাত্র ৯ দিন বাকি। তবে এই বিশ্বকাপ এলেই অনেকের মনে উঁকি দেয় নানা তথ্য-উপাত্ত। অনেকেই জানতে চায়- ফুটবল ইতিহাসের বিভিন্ন টুকিটাকি।

বিশ্বকাপ ফুটবলের সেরকমই কিছু জানা অজানা তথ্য আজ তুলে ধরা হয়েছে বিডি২৪লাইভের পাঠকদের জন্য।

১. ১৯৩০ সাল থেকে বিশ্বকাপের যাত্রা শুরু হলেও এবারই প্রথম রাশিয়ায় বসছে বিশ্বকাপের আসর।

২. চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি এবার নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উতরাতে পারেনি।

৩. অবাক করার মতো বিষয় হলো- যে কোচের অধীনে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্ব নিশ্চিত করেছে সৌদি আরব সেই দেশটিই বিশ্বকাপ নিশ্চিত হওয়ার পর দুজন কোচ বাতিল করেছে।

৪. পাঁচবারের বিশ্বসেরা ব্রাজিল এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশিবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছে। যার মধ্যে গোটা বিশ্বে পেলে একমাত্র খেলোয়াড় যিনি তিনটি বিশ্বকাপ জিতেছেন।

৫. মাত্র চারটি দল এক বিশ্বকাপের সব ম্যাচ জিতেছে। উরুগুয়ে (১৯৩০, ৪টি ম্যাচ), ইতালি (১৯৩৮, ৪টি ম্যাচ), ব্রাজিল (১৯৭০, ৬টি ম্যাচ ও ২০০২, ৭টি ম্যাচ)।

৬. বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ গোল করেছেন রাশিয়ার ওলেগ সালেনকোর। যেটি তিনি করেছিলেন ১৯৯৪ বিশ্বকাপে ক্যামেরুনের বিপক্ষে।

৭. ২০১৪ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের সামনে সে সুযোগ ছিল। কিন্তু সেমিফাইনালে জার্মানদের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয় সেলেসাওদের। তবে এখন পর্যন্ত স্বাগতিক দেশ হিসেবে ৬টি দল বিশ্বকাপ জিতেছে।

৮. বিশ্বকাপে অন্তত ১০ গোল করেছেন সাত জন খেলোয়াড়। সবচেয়ে কম সময়ে হ্যাটট্রিকের রেকর্ড। ১৯৮২ সালে এল সালভাদরের বিপক্ষে ৫৯ থেকে ৭৬ মিনিটের মধ্যে হ্যাটট্রিক করেছিলেন হাঙ্গেরির লাস্লো কিস।

৯. গত ৮৪ বছরে অনুষ্ঠিত মোট ২০টি বিশ্বকাপ ভাগাভাগি করে নিয়েছে ৮টি দেশ। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ব্রাজিল (৫ বার)।

১০. বিশ্বকাপে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়টি এসেছিল ১৯৮২ বিশ্বকাপে। সেবার এল সালভাদরকে ১০-১ গোলে হারিয়েছিল হাঙ্গেরি।

১১. এশিয়ার একমাত্র দল হিসেবে ১০টি বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া।

১২. ২০০২ সালে তরুণ তুর্কি মালিক হাকান সুকুর বিশ্বকাপে সবচেয়ে দ্রুততম গোলটি করেছিলেন। যিনি কিনা ম্যাচ শুরুর ১১ সেকেন্ডেই দলকে লিড এনে দিয়েছিলেন।

১৩. রাশিয়ার ১১টি শহরের ১২টি স্টেডিয়ামে হবে বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো। এর মধ্যে রাজধানী মস্কোতে দুটি স্টেডিয়াম।

১৪. এক বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল ফ্রান্সের জাঁ ফন্টেইন।

১৫. বিশ্বকাপে সর্বশেষ ১৪ ম্যাচে স্পেন ড্র করেনি।

১৬. এবার রাশিয়ায় নিজেদের ১৫তম বিশ্বকাপে অংশ নেবে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স।

১৭. বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা মিরোস্লাভ ক্লোসা (১৬টি)। ২০১৪ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের মাটিতে ব্রাজিলের বিপক্ষে সেমিফাইলে গোল করে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রোনালদোর বিশ্বকাপে ১৫ গোলের রেকর্ডটি ভেঙে দেন ক্লোসা।

১৮. বিশ্বকাপে টানা ১৭ ম্যাচ হারের কলঙ্কিত রেকর্ডটি বুলগেরিয়ার দখলে। তারা ১৯৬২ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত টানা ১৭ ম্যাচ জয় পায়নি।

১৯. এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে মোট ১৮টি ম্যাচ খেলা কলম্বিয়া প্রত্যেক ম্যাচেই একটি হলেও গোল পেয়েছে।

২০. ২০১০ সালে বিশ্বকাপের ১৯তম আসর বসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। স্বাগতিক দল হিসেবে তারাই শুধুমাত্র দ্বিতীয় পর্ব খেলেতে পারেনি।

২১. বিশ্বকাপজয়ী দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হেরেছে জার্মানি (২০)। সবচেয়ে কম জয় উরুগুয়ের (২০)।

২২. একমাত্র দল ব্রাজিল যারা কোন বিশ্বকাপে বাছাই পর্ব থেকে বাদ পড়েনি। সবগুলো বিশ্বকাপেই অংশ নিয়েছে ব্রাজিল।

২৩. সবচেয়ে কম বয়সে বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের টনি মিওলা (১৯৯০, প্রতিপক্ষ চেকোস্লোভাকিয়া)।

২৪. ফাইনাল না খেলে এক টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড ফ্রান্সের (১৯৫৮)। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলে গ্রুপ পর্ব পার হতে না পারার রেকর্ড স্কটল্যান্ডের।

২৫. বিশ্বকাপে অংশ নেয়া সব দল এখনও শেষ চারে খেলতে পারেনি।

২৬. লাতিনের দেশ হিসেবে তুলনামূলক বেশিবার বিশ্বকাপ খেলেও সবচেয়ে বেশি হার মেক্সিকোর।

২৭. বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয় অস্ট্রেলিয়ার। আমেরিকান সামোয়াকে ২০০১ সালে ৩১-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল দলটি।

২৮. বিশ্বকাপে ডেনমার্ক যত গোল করেছে সবগুলোই ডি-বক্সের ভেতর থেকে।

২৯. ২০০৬ বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি লাল কার্ড দেখানো হয়েছিল।

৩০. পাঁচবার বিশ্বকাপ জিতলেও কলঙ্কটাও ব্রাজিলের গায়েই বেশি। কারণ, এখন পর্যন্ত সবগুলো বিশ্বকাপ মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১১টি লাল কার্ড পেয়েছে ব্রাজিল, যেখানে আর্জেন্টিনার লাল কার্ডের সংখ্যা ১০।

৩১. ২৬তম বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে ২০৩৮ সালে। সেটি হবে বর্তমান ট্রফিতে শেষ বিশ্বকাপ। এর পর ২০৪২ বিশ্বকাপ থেকে ট্রফিতে বিজয়ী দলের নাম লেখা থাকবে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অহনার ‘বোম্বাই দুলাল’ মীর সাব্বির

বিনোদন ডেস্ক: পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে নির্মিত হয়েছে নাটক ‘বোম্বাই দুলাল’। অভিনয়ের পাশাপাশি নাটকটি রচনা ও পরিচালনাও করেছেন মীর সাব্বির। এতে মীর সাব্বিরের বিপরীতে রয়েছেন অভিনেত্রী অহনা।

ইতোমধ্যে সাব্বির ও অহনা জুটির নাটকগুলো দর্শকদের কাছে থেকে প্রশংসা কুড়িয়েছে।

সম্প্রতি ‘বোম্বাই দুলাল’ নাটকটির দৃশ্যায়নের কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে নির্মাতা সূত্রে জানা যায়। এই নাটকে একটি গান ব্যবহার করা হয়েছে। আর গানটি গেয়েছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী পলাশ। ঈদুল ফিতরে ‘বোম্বাই দুলাল’ নাটকটি গাজী টিভিতে প্রচারিত হবে বলে জানান নির্মাতা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলকাতার ছবিতে অপু বিশ্বাস

বিনোদন ডেস্ক: কলকাতার জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তীর লেখা গল্প নিয়ে ছবি হচ্ছে। ছবির নাম দেয়া হয়েছে ‘শর্টকাট’। এতে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, গৌরব চক্রবর্তী, অনিন্দিতা বসুর পাশাপাশি অভিনয় করবেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস।

ছবিটি সঙ্গীত পরিচালনা করবেন নচিকেতা নিজেই। তিনি বলেন, এই গল্পের মধ্যে সিনেমার উপাদান আছে। এটা ছোট্ট একটা গল্প। কলকাতাকে আমরা যেভাবে দেখি, সেটাই তো শহরের আসল রূপ নয়। গভীরে গভীরে অনেক স্তর রয়েছে। বাংলা ছবিতেও সেগুলো উঠে আসেনি। এই ছবির মাধ্যমে সেগুলো দর্শক জানতে পারবেন।

ছবির কাহিনী নিয়ে পরিচালক সুবীর মণ্ডল বলেন, আমাদের সকলের মধ্যেই একটা শর্টকাট নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। পরিণতিতে কেউ সফল, কেউ ব্যর্থ। এই সময়ের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে দুটো আলাদা আর্থ-সামাজিক অবস্থার দুই যুবকের গল্প ‘শর্টকাট’। বিত্তবান পরিবারের একটি ছেলে আর ঠিক পাশের বস্তিতে থাকা আর একটি ছেলে। আপাতদৃষ্টিতে দু’জনের অবস্থান আলাদা হলেও তাদের দু’জনের জীবনেই ব্যর্থতার গ্লানি রয়েছে। কোথাও গিয়ে তারা মিলে যায়। এ বার তারা পরিস্থিতি থেকে বেরোতে পারে কি না সেটা নিয়েই গল্প। সূত্র: আনন্দবাজার

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সুস্থ আছেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল

বিনোদন ডেস্ক: জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক, গীতিকার, সুরকার আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের হৃদযন্ত্রে গত শনিবার দুটি রিং স্থাপন পরানো হয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছে তার পরিবারের সদস্যরা।

গত ১৫ মে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে নিজের অসুস্থতার খবর জানান আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। এতে তিনি লেখেন, আমার হার্টে ৮টা ব্লক ধরা পড়েছে এবং বাইপাস সার্জারি ছাড়া চিকিৎসা সম্ভব না। এরই মাঝে কাউকে না জানিয়ে আমি ইব্রাহিম কার্ডিয়াকে-এ সিসিইউ তে চারদিন ভর্তি ছিলাম। আগামী ১০ দিনের মধ্যে আমি আমার হার্টের বাইপাস সার্জারি করাতে প্রস্তুত রয়েছি।

বিষয়টি জানার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের চিকিৎসার দায়িত্ব নেন। তাকে ভর্তি করা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে। সেখানে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে চিকিৎসকরা বাইপাস সার্জারি না করে শরীরে রিং পরানোর সিদ্ধান্ত নেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পেটের সমস্যায় কিসমিসের পানি

স্বাস্থ্য ডেস্ক: পেটের সমস্যা? ওষুধে তেমন কাজ হচ্ছে না? নিয়মিত কিসমিস খান। রক্তাল্পতায় কিসমিস যে উপকারী, তা অনেকেই জানেন। কারণ কিসমিস শরীরে নতুন রক্ত তৈরি করে। সেইসঙ্গে নিয়মিত কিসমিসের পানি খেলে একদম পরিষ্কার থাকবে লিভারও।

গবেষণায় দেখা গেছে, কিসমিসের পানি খেলে লিভারে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়। শরীরে রক্ত দ্রুত পরিশোধন হতে থাকে। টানা চার দিন কিসমিসের পানি খেলে পেট একদম পরিষ্কার হয়ে যায়। পেটের গণ্ডগোল উধাও হয়ে যায়। সঙ্গে পাওয়া যায় ভরপুর এনার্জি। সেইসঙ্গে কিসমিসে রয়েছে নানা রকম ভিটামিন ও মিনারেল। কিসমিস না খেয়ে কিসমিসের পানি খেলেও সেই ভিটামিন ও মিনারেল শরীরে ঢোকে। পানি ভেজানোর বাড়তি উপকারিতা হলো শর্করার মাত্রা কমে।

কীভাবে তৈরি করবেন কিসমিসের পানি?
দুই কাপ পানিতে ৪০০ গ্রাম কিসমিস রাতভর ভিজিয়ে রাখুন। সকালে কিসমিস ছেঁকে নিয়ে জল হালকা গরম করে খান। পানি পানের পর আধঘণ্টা অন্য কিছু খাবেন না। তবে একটা কথা মাথায় রাখা দরকার। ডায়াবেটিস রোগীদের কিন্তু কিসমিস খাওয়ার আগে ডাক্তারদের পরামর্শ নিতে হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
করলার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

স্বাস্থ্য ডেস্ক: করলা (করল্লা, উচ্ছা, উচ্ছে) এক প্রকার ফল জাতীয় সবজি। এলার্জি প্রতিরোধে এর রস দারুণ উপকারি। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও এটি উত্তম। প্রতিদিন নিয়মিতভাবে করলার রস খেলে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। করলায় যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন ছাড়াও এতে রয়েছে বহু গুণ। এবার জেনে নিন, করলার আরো পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা-

ব্রকলি থেকেও দ্বিগুণ পরিমানে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে এতে। দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে ও চোখের সমস্যা সমাধানে বিটা ক্যারোটিন উপকারী। করলায় প্রচুর পরিমানে আয়রণ রয়েছে। আয়রণ হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে। পালংশাকের দ্বিগুণ ক্যালসিয়াম ও কলার দ্বিগুণ পরিমান পটাশিয়াম করলায় রয়েছে। দাঁত ও হাড় ভাল রাখার জন্য ক্যালসিয়াম জরুরি। ব্লাড প্রেশার মেনটেন করার জন্য ও হার্ট ভাল রাখার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন।
করলায় যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন-সি রয়েছে। ভিটামিন সি ত্বক ও চুলের জন্য একান্ত জরুরি।

ভিটামিন সি আমাদের দেহে প্রোটিন ও আয়রন যোগায় এবং ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তোলে। ফাইবার সমৃদ্ধ করলা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমায়। করলায় রয়েছে ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স, ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক এসিড, জিঙ্ক, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম।

অসুখ নিরাময়ে সাহায্য করে। ডায়বেটিসের পেশেন্টের ডায়েটে করলা রাখুন। করলায় রয়েছে পলিপেপটাইড পি, যা ব্লাড ও ইউরিন সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে করলার রস ও করলা সিদ্ধ খেতে পারেন। নানা রকমের ব্লাড ডিজঅর্ডার যেমন স্ক্যাবিজ, রিং ওয়র্ম এর সমস্যায় করলা উপকারি। ব্লাড পিউরিফিকেশনে সাহায্য করে। স্কিন ডিজিজ ও ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে।

করলা পাতার রসের উপকারিতা
করলা পাতার রস খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে, নানা ধরনের ইনফেকশন থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এনার্জি ও স্টেমিনা বাড়িয়ে তুলতেও করলা পাতার রস সাহায্য করে। অতিরিক্ত এলকোহল খাওয়ার অভ্যাস থেকে লিভার ড্যামেজড হলে , সে সমস্যায় করলা পাতার রস দারুন কাজে দেয়। ব্লাড ডিজঅর্ডার সমস্যায় লেবুর রস ও করলা পাতার রস মিশিয়ে খেতে পারেন। করলা পাতার রসে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, ফেরেনজাইটিসের মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে সোরিয়াসিসের সমস্যা, ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মিমির শরীরে আঘাতের দাগ নিয়ে প্রশ্ন

বিনোদন ডেস্ক: হাতে মোটা মোটা লাল দাগ। ভালোবাসার নয়! বেদনার। সম্প্রতি নিজের টুইটার ওয়ালে একটি ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। যেখানে তার শরীরের দেখা যাচ্ছে মারের দাগ! কিন্তু কে এমন হাল করল নায়িকার!

এ প্রশ্নের উত্তরটা নায়িকা নিজেই দিয়েছেন। বলেছেন, না কোনও রকম শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি অভিনেত্রীর ওপর। তাহলে! হেভি ওয়ার্ক আউট। আসলে বেশ কিছুদিনের জন্য ছুটিতে গিয়েছিলেন মিমি। সম্প্রতি হলি-ডে কাটিয়ে ফিরেছেন আবারও রোজকার রুটিংয়ে।

শুরুতেই গিয়েছেন জিমে। আর সেখানে ১০ দিনের গ্যাপিং ফুলফিল করতে সুন্দরীকে দিয়ে হেভি ওয়েট তুলিয়েছে ট্রেইনার। আর তাতেই এমন দশা হয়েছে নায়িকার।

‘ক্রিসক্রস’ শ্যুটিং শেষ করে ঘুরতে বেড়িয়েছিলেন মিমি। গিয়েছিলেন মুম্বাই। বিরসা দাশগুপ্তের পরিচালনায় এই ছবিতে একজন ফটোগ্রাফারের ভূমিকায় দেখা যাবে অভিনেত্রীকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
স্বামী-স্ত্রী’র রক্তের গ্রুপ এক হলে যা হয়

স্বাস্থ্য ডেস্ক: স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কোনো সমস্যা হয় কি? অনেকের মধ্যে এমন অজানা একটি প্রশ্ন ভর করে। যা নিয়ে তারা অযথা দুশ্চিন্তাগ্রস্তও থাকেন। কিন্তু ডাক্তারদের মতে, “কোনো সমস্যাই হয় না।’

সারা দুনিয়ায় ৩৬ শতাংশ “ও” গ্রুপ, ২৮ ভাগ “এ” গ্রুপ, ২০ শতাংশ “বি” গ্রুপ। কিন্তু এশিয়াতে প্রায় ৪৬ ভাগ মানুষের রক্তের গ্রুপ “বি”। এশিয়ায় নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপ ৫ শতাংশ, সেখানে ইউরোপ আমেরিকাতে প্রায় ১৫ শতাংশ।

যেখানে উপমহাদেশে সিংহভাগ মানুষের রক্তের গ্রুপ ‘বি’। সেখানে স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপের মিল হবে সেটাই স্বাভাবিক। এতে কোনো সমস্যা হয় না। কিন্তু যদি স্ত্রীর নেগেটিভ রক্তের গ্রুপ থাকে এবং স্বামীর পজিটিভ গ্রুপ থাকে তাহলে সমস্যা হয়ে থাকে। যাকে Rh Isoimmunization বলে। সেটারও সহজ চিকিৎসা বা টিকা আছে। অনেকের ভ্রান্ত ধারণা- বাবা মায়ের রক্তের গ্রুপ এক হলে বাচ্চার থ্যালাসেমিয়া হয়। এটাও সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কারণ, থ্যালাসেমিয়া রোগ ক্রোমোজোম এবনরমালিটি থেকে হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest