সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে শহীদের স্মরণে দুঃস্থদের মাঝে জামায়াতের খাবার বিতরণদেবহাটায় বিয়ের প্রলোভনে কলেজ শিক্ষার্থীর সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে থানায় মামলাস্বৈরাচার ঠেকিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার এনসিপিরসাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদেররাষ্ট্রপতির ক্ষমার আগে ভুক্তভোগী ও পরিবারের মতামত নেওয়ার প্রস্তাবতালায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিতভোমরায় জামায়াতের হুইল চেয়ার বিতরণসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ইটাগাছা এলাকা পরির্দশনে সদর ইউএনও

সাতক্ষীরায় নারী ও মেয়েদের অধিকার সুরক্ষাকারীদের সহায়তা প্রদান প্রকল্পের উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সাতক্ষীরায় “ বাংলাদেশের নারী ও মেয়েদের অধিকার সুরক্ষাকারীদের সহায়তা প্রদান ” শীর্ষক তিন বছর মেয়াদী একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সোমবার (৩০ এপ্রিল’১৮) বেলা ১১ টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে কর্মশালার মধ্যমে তিন বছর মেয়াদী এই প্রকল্পের শুভ উদ্বোধন ঘোষনা করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন নিউজ নেটওয়ার্ক- এর প্রধান নির্বাহী ও এডিটর শহিদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো: নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আসাদুজাজামান বাবু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ হুমায়ুন কবির, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, এটিএন বাংলা নিজস্ব প্রতিনিধি এম কামরুজ্জামান । সার্বিক সহযোগিতা করেন নিউজ নেটওয়ার্কের প্রোগ্রাম বিশেষজ্ঞ রেজাউল করিম।
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রকল্পের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করেন প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা “ নিউজ নেটওয়াকর্ ” এর প্রধান নির্বাহী ও এডিটর শহিদুজ্জামান। তিনি বলেন,
Supporting Human Rights Defenders Working for Woman’s and Girls Rights Defenders Bangladesh.
( বাংলাদেশে নারী মেয়েদের অধিকার সুরক্ষাকারীদের সহায়তা প্রদান ) প্রকল্পটি ৩ বছর মেয়াদি একটি প্রকল্প যার কার্যক্রম শুরু হয়েছে ২০১৮ সালের জানুয়ারীতে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে এবং উদয়ঙ্কুর সেবা সংস্থার (ইউএসএস) সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তবর্তী ৮ জেলায় (সাতক্ষীরা, যশোর, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রামে) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে নিউজ নেটওয়ার্ক। এই কার্যক্রমের সামগ্রিক উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশে নারী ও মেয়েদের অধিকারের জন্য কর্মরত নারীর মানবাধিকার রক্ষাকর্র্মী এবং মানবাধিকার রক্ষাকর্মীদের সহায়তা প্রদান করা।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করেন সাংবাদিক, আইনজীবী, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, এনজিও কর্মকর্তা, পুরোহিত,মসজিদের ইমাম, ম্যারেজ রেজিষ্টার সহ বিভিন্ন পেশার শতাধিক ব্যাক্তিবর্গ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কাবুলে বোমা বিস্ফোরণে আট সাংবাদিকসহ নিহত ২৫

আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে দুইদফা আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণে আট সাংবাদিকসহ কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছেন।

দেশটির প্রচার এজেন্সি আমাক’র বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সোমবার (৩০ এপ্রিল) সকালে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থার মূল কার্যালয়ের সামনে দুই দফায় আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছেন।

জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস এ হামলার দায় স্বীকার করেছে।

হামলায় এএফপি’র চিফ ফটোগ্রাফার শাহ মারাইসহ আরও আট সাংবাদিক নিহত হয়েছেন বলে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও এএফপি নিশ্চিত করেছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ হামলায় কমপক্ষে ২৭ জন আহত হয়েছেন। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

কাবুল পুলিশের মুখপাত্র হাশমাত স্ট্যানিকজাই জানিয়েছেন, সকাল ৮টার দিকে আফগান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কাছে প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটানো হয়। এক মোটরসাইকেল আরোহী প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটান। পরে বিস্ফোরণের খবর সংগ্রহ করতে সাংবাদিক ও চিকিৎসা কর্মীরা জড়ো হলে সেখানে আবারও হামলা চালানো হয়। দ্বিতীয়বার হামলা করার সময় হামলাকারী নিজেকে সাংবাদিক বলে পরিচয় দেন।

দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রথম হামলায় চারজনের মৃত্যু হয় এবং পাঁচজন আহত হন।

মারাই ১৯৯৬ সালে গাড়িচালক হিসেবে এএফপিতে যোগ দেন। ২০০১ সাল থেকে তিনি ছবি তুলতে শুরু করেন। ২০০২ সাল নাগাদ তিনি পুরোদস্তুর ফটো সাংবাদিক হয়ে উঠেন। এরপর তিনি চিফ ফটোগ্রাফার হিসেবে পদোন্নতি পান। তিনি ছয় সন্তানকে রেখে গেছেন।

আফগান সরকারের শান্তি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে তালেবানের পক্ষ থেকে ‘বসন্ত অভিযান’ শুরুর ঘোষণা দেওয়ার কয়েকদিনের মাথায় এ হামলা হলো।

এর আগে গত ২২ এপ্রিল সকালে পশ্চিম কাবুলের দাস্ত-এ-বাচরি এলাকার ভোটার নিবন্ধন কেন্দ্রে হামলায় ৬০ জন নিহত হন। ২২ এপ্রিলের ওই হামলার দায় স্বীকার করেছিল জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা-৩ ও ৪ বহাল রেখে ২৫ সংসদীয় আসনের সীমানা পরিবর্তন

অনলাইন ডেস্ক: সাতক্ষীরা-৩ ও ৪ সংসদীয় আসনের ২০0৮ সালের পুনর্নির্ধারিত সীমানা বহাল রেখে জাতীয় সংসদের ২৫টি আসনের সীমানা পরিবর্তন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (৩০ এপ্রিল) আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়েছে।

এর ফলে সাতক্ষীরা ৩ আসনের দেবহাটা উপজেলা, আশাশুনি উপজেলা ও কালিগঞ্জের ৪টি ইউনিয়ন নিয়ে এবং সাতক্ষীররা ৪ আসনের শ্যামনগর উপজেলা ও কালিগঞ্জ উপজেলার ইট ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সীমানা বহাল থাকল।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রশাসনিক অখণ্ডতা ও স্থানীয় জনগণ এবং সংসদ সদস্যদের (এমপি) চাহিদার ভিত্তিতে সংসদীয় ২৫টি আসনের সীমানায় পরিবর্তন এনেছে কমিশন।
পরিবর্তন আনা সংসদীয় আসনগুলো হচ্ছে- নীলফামারী-৩ ও ৪, রংপুর-১ ও ৩, কুড়িগ্রাম-৩ ও ৪. সিরাজগঞ্জ-১ ও ২, খুলনা-৩ ও ৪, জামালপুর-৪ ও ৫, নারায়ণগঞ্জ-৪ ও ৫, সিলেট-২ ও ৩, মৌলভীবাজার-২ ও ৪, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-৫ ও ৬, কুমিল্লা-৬, ৯ ও ১০ এবং নোয়াখালী-৪ ও ৫।
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেন, পরিবর্তিত সংসদীয় আসনগুলো বেশির ভাগই ২০০৮ সালে নির্বাচনের সময়ের সীমানায় ফিরে গেছে। আর বাকি ২৭৬টি আসন দশম নির্বাচনের সময়ের মতো রয়েছে।
তিনি বলেন, প্রতি সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন আদমশুমারি রিপোর্টের ভিত্তিতে জনসংখ্যার অনুপাত, প্রশাসনিক সুবিধা, ভৌগলিক অখণ্ডতা বিবেচনায় নিয়ে সংসদীয় আসেন সীমানা পরিবর্তন করে থাকে। সে অনুযায়ী এবার আদমশুমারি রিপোর্ট প্রকাশিত না হলেও এমপি ও স্থানীয় জনগণের চাহিদার ভিত্তিতে এসব আসনের সীমানায় এ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এর আগে ৪০টি আসনের সীমানায় পরিবর্তন আনার কথা বলে নির্বাচন কমিশন। তবে ওই সময় কমিশনের খসড়া তালিকার ওপর ৬০টি দাবি আপত্তি ও সুপারিশ জমা পড়ে। সেগুলোর উপর শুনানি শেষে সোমবার চূড়ান্তভাবে ২৫টি আসনের সীমানা পরিবর্তন আনলো ইসি।
তবে ঢাকার কেরাণীগঞ্জ ও সাভারের সীমানা পরির্বতন আনতে চাইলেও সরকারের আপত্তির কারণে তা আনা হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে ইসি সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অক্টোবরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল

আগামী অক্টোবর মাসে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম। আজ এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। বিস্তারিত আসছে…

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মৃত্যুকূপের সন্ধান লাভ!

সম্প্রতি গবেষকেরা ওমান উপসাগরে বিশাল একটি মৃত্যুকূপের সন্ধান পেয়েছেন। গবেষকদের দাবি, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় মৃত্যুকূপ। এর আয়তন স্কটল্যান্ডের চেয়েও বেশি। লন্ডনের ইস্ট অ্যাংলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইউইএ) গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। ওমানের সুলতান কাবুস বিশ্ববিদ্যালয় ওই গবেষণায় সহযোগিতা করেছে।

গবেষকেরা জানিয়েছেন, ওমান উপসাগরের ওই বিশাল জায়গায় কোনো প্রাণী টিকতে পারছে না। আরব সাগরের অংশ ওই জায়গা আগে অপেক্ষাকৃত ছোট থাকলেও ধীরে ধীরে বিস্তৃত হচ্ছে। জলদস্যু ও সাগরের ওই অংশের মালিকানা নিয়ে আঞ্চলিক শক্তিগুলোর দ্বন্দ্ব থাকায় এত দিন ওই এলাকা নিয়ে কোনো গবেষণা হয়নি।

সম্প্রতি গবেষকেরা এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। প্রতিবেদন বলছে, ওমান উপসাগরের প্রায় অক্সিজেনশূন্য ওই এলাকা স্কটল্যান্ডের চেয়ে বড়। ওই এলাকার আয়তন ৭৮ হাজার বর্গকিলোমিটারের চেয়েও বেশি, যা দিন দিন আরও বাড়ছে।

ওই অঞ্চলের তথ্য সংগ্রহে সিগ্লাইডার্স নামের রোবট ব্যবহার করেছেন গবেষকেরা। এই রোবট পানিতে এক হাজার মিটার গভীর পর্যন্ত যেতে পারে। এই রোবটে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার থাকে, যা তথ্য বিশ্লেষণে বেশ দক্ষ। গবেষকেরা বলছেন, মৃত্যুকূপে এমনও জায়গা আছে যেখানে রোবট তেমন কোনো অক্সিজেনই পায়নি।

গবেষকেরা বলছেন, পরিবেশগত এই বিপর্যয় শুধু সেখানকার সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের জন্যই হুমকি নয়। সেখানকার সমুদ্রের ওপর জীবন-জীবিকার জন্য নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীর জন্যও হুমকি।

গবেষক দলের প্রধান বাসতিন কুইস্ট বলেন, ওমান উপসাগরের এই এলাকা বিশ্বের সবচেয়ে বড় মৃত্যুকূপ। এর জন্য দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন। বিশ্বের যেকোনো সাগরে ২০০ থেকে ৮০০ মিটার গভীরতায় অক্সিজেন কম থাকে। কিন্তু মৃত্যুকূপে পানির এই গভীরতায় অক্সিজেনের পরিমাণ আরও কম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
লা লিগার পুনরুদ্ধার করলো মেসির বার্সেলোনা
লিওনেল মেসির হ্যাটট্রিকে দেপোর্তিভো লা করুনাকে হারিয়ে লা লিগা শিরোপা পুনরুদ্ধার করলো বার্সেলোনা। রবিবার রাতে দেপোর্তিভোকে তাদেরই মাঠে ৪-২ গোলের জয় পেয়েছে এরনেস্তো ভালভারদের দল।
ম্যাচের সপ্তম মিনিটেই দলকে এগিয়ে দেন ব্রাজিল তারকা ফিলিপ কুতিনহো। সেই এগিয়ে থাকার স্বাদ বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি বার্সেলোনা। ৩৮তম মিনিটে সুয়ারেজের পাঠানো বল দুরূহ কোণ থেকে প্রতিপক্ষের জালে জড়ান মেসি। এর দুই মিনিট পরেই ব্যবধান কমায় দেপোর্তিভো। লুকাস পেরেসের নীচু শট সহজেই পরাজিত করে টের স্টেগানকে। ৬৪তম মিনিটে ম্যাচে সমতা টেনে সমর্থকদের উচ্ছ্বাসে ভাসায় দেপোর্তিভো। দারুণ এক পাসিং আক্রমণে গোলটি করেন তুরস্কের মিডফিল্ডার এমরে কোলাক। ৮০ মিনিট পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আরো আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন মেসি। তিন মিনিটের ব্যবধানে আরো দুটি গোল করে দলকে এনে দেন বড় জয়।
এই নিয়ে মোট ২৫ বার লা লিগা চ্যাম্পিয়ন হলো বার্সেলোনা।
0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আম্বার রাড পদত্যাগ করেছেন। ‘উইন্ডরাশ জেনারেশন’ বিতর্কে সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করেছেন তিনি। অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতার বিষয়ে সরকারি কমিটিকে ‘অসাবধানতাবশত বিভ্রান্ত’ করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গত ২৪ এপ্রিল যুক্তরাজ্যে আসা কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকদের কোনো ডকুমেন্ট ছাড়াই ন্যূনতম ফি’র বিনিময়ে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব দেওয়ার ঘোষণা দেন আম্বার রাড। তিনি অভিবাসন সংক্রান্ত সরকারি কমিটিকে জানান, এ বিষয়ে তার কোনো জ্ঞান ছিল না। অন্যদিকে ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা দ্য গার্ডিয়ানকে রাড বলেছিলেন, ‘অভিবাসন কোটা নির্ধারণ করা হয়েছে।’

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কমনওয়েলথভুক্ত ক্যারিবীয় দেশগুলো থেকে আসা উইন্ডরাশ জেনারেশনের ল্যান্ডিং কার্ড ধ্বংসের অভিযোগে সমালোচনার মুখে পড়েছিল সরকার। এ জন্যে উইন্ডরাশ জেনারেশনের কাছে ক্ষমাও চাইতে হয়েছে প্রধানমন্ত্রী মে’কে।

উইন্ডরাশ জেনারেশন বিষয়ে সরকার ঘোষণা দেয় যে, ১৯৪৮ থেকে ১৯৭৩ সাল সময়ে যুক্তরাজ্যে কর্মজীবন কাটিয়ে যারা নিজ দেশে ফেরত গেছেন তারাও চাইলে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিতে পারবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মোদিবিরোধী প্রথম র‌্যালি রাহুলের; ‘মোদির মুখোশ খুলে গেছে’

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার দলকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদির মুখোশ খুলে গেছে। মানুষ বুঝে গেছেন তার কথা আর কাজে কোনো মিল নেই। ২০১৯ সালে কংগ্রেস জিতছেই! কংগ্রেস তার শক্তি দেখিয়ে দেবে।’ রবিবার নয়াদিল্লির রামলীলা ময়দানে এক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। এসময় সেখানে রাহুল ছাড়া বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী মননোহন সিং, সোনিয়া গান্ধী। খবর এনডিটিভির।

জনসভায় রাহুল আরো বলেন, মোদি যেখানেই যান দুর্নীতি দূর করার প্রসঙ্গ তোলেন। কিন্তু কাজে কতটা কী করেন তা সবাই দেখতে পাচ্ছেন।

তিনি বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি বড় বড় শিল্পপতির ঋণ মওকুফ করে দেন, কিন্তু কৃষকদের এক পয়সাও ছাড়েন না। দেশে একের পর এক কৃষক আত্মহত্যা করছেন অথচ মোদি সে বিষয়ে একটি শব্দও খরচ করলেন না।

শুধু তাই নয়, নীরব মোদি যে এত বড় কাণ্ড ঘটিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেল তা নিয়েও দেশের ‘চৌকিদার’ চুপ।’ কেমন প্রধানমন্ত্রী তিনি, এমন প্রশ্নও তোলেন রাহুল। উন্নাও এবং কাঠুয়া কাণ্ড নিয়েও নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করেন রাহুল।

জনসভার আগে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে রবিবার নয়াদিল্লির রামলীলা ময়দানে র‌্যালি করেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest