সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ভূমিহীন সমিতির কঠোর হুশিয়ারীসাতক্ষীরায় শিশু-যুব ও স্টেকহোল্ডারদের কর্মশালাশ্যামনগরে অস্ত্র-গুলিসহ আটক সুন্দরবনের ত্রাস সাইফুলসাতক্ষীরায় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিতসাতক্ষীরায় বিএনপি নেতা চিশতি’র মনোনয়নের দাবিতে সড়ক অবরোধগ্রীন কোয়ালিশন সাতক্ষীরা জেলা ইউনিটের কমিটি গঠনগণভোটসহ ৫ দফা দাবিতে সাতক্ষীরা জামায়াতের বিক্ষোভসাতক্ষীরায় প্রকাশ্যে চেতনানাশক স্প্রে করে এক নারীর গহনা ও মোবাইল ছিনতাইসাতক্ষীরায় উপকূলীয় এলাকায় ক্রীড়া উৎসব১২ নভেম্বরকে ‘উপকূল দিবস’ ঘোষণার দাবি

নুরনগরে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির উদ্বোধন

পলাশ দেবনাথ নুরনগর থেকে : শ্যামনগর উপজেলার নুরনগরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য অধিদপ্তর কতৃক পরিচালিত খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করলেন এম পি এস এম জগলুল হায়দার। ৬ই মার্চ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় নুরনগর নবীন সংঘ চত্তরে ১০টাকা কেজি দরে, সাধারণ মানুষের মাঝে চাউল বিতরণের মধ্য দিয়ে উক্ত কর্মসূচির উদ্বোধন করেন তিনি। নুরনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আসা গরিব পরিবারের সহায়ক হিসেবে, জননেত্রী শেখ হাসিনার উপহার ১০টাকা কেজি দরে চাউল মানুষের কাছে পৌচ্ছে দিলেন এম পি জগলুল হায়দার। এ সময় তিনি মাথায় চাউলের বস্তা নিয়ে অসহায় গরিবদের হাতে চাউল তুলে দিয়েছেন । অত্র এলাকার মোট ১২৫৩টি পরিবারের মাঝে ৩০কেজি করে ১০টাকা কেজি দরে চাউল দেওয়া হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নুরনগর ইউনিয়ন আ”লীগের সভাপতি জি এম হাবিবুর রহমান হবি, সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন নুরনগর ইউনিয়ন আ”লীগের সাধারন সম্পাদক এস এম সোহেল রানা বাবু। এছাড়া শ্যামনগর উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা এস এম মাহফুজুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম অফিসার এস এম আমিনুর রহমান, নুরনগর ইউনিয়ন আ”লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল কাদের, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশিষ ঘোষ, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ ইলিয়াছ আহমেদ, উপজেলা যুব লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মজিদ,রতনপুর ইউনিয়ন কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম নাসির উদ্দিন, ইউপি সদস্য আবু বক্কার সিদ্দিক, ইউপি সদস্যা চন্দনা রানী ও আছিয়া খাতুন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ দূর্নীতি অভিযোগ

তরিকুল ইসলাম লাভলু : কালিগঞ্জ উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার তুষার কান্তি মন্ডল এবং সমিতির পরিচালক সাব্বির আহমেদ ওরফে বিদ্যুৎ এবং নাজমুল হোসেন ওরফে বাবুর বিরুদ্ধে নানাবিধ ঘুষ দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘুষ নিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ, মিটার স্থাপন, খুঁটি বসানো, স্থানান্তর সহ গ্রাহক হয়রানি এবং সাধারণ গ্রাহকদের সঙ্গে অসদচারণের প্রতিকার চেয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যাপক ডাঃ আ ফ ম রুহুল হক, সংসদ সদস্য এস,এম, জগলুল হায়দার, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক সংসদ আলহাজ্ব মুনসুর আহমেদ, সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বরদের সুপারিশকৃত অভিযোগ গত ৩০ ডিসেম্বর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার বরাবর করেও কোন লাভ হয়নি। উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘুষ দুর্নীতি আরও বেড়ে যায়। উপায়ন্তর না পেয়ে এলাকাবাসী প্রধান মন্ত্রীর নিকট অভিযোগ সহ সাংবাদিকদের নিকট ধর্ণা দিয়ে বেড়াচ্ছেন প্রতিকারের আশায়। এলাকাবাসীর অভিযোগের সূত্র থেকে জানা যায়, কালিগঞ্জ উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অফিসে তুষার কান্তি মন্ডল ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হিসাবে যোগদানের পর হতে নিজেকে দলীয় পরিচয় দিয়ে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পরিচালক সাব্বির আহমেদ ওরফে বিদ্যুৎ এবং নাজমুল হোসেন ওরফে বাবু ও কতিপয় দালালদের নিয়ে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলে এবং তাদের মাধ্যমে নতুন সংযোগে মিটার প্রতি ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা এবং খুঁটি বসানো, স্থানান্তরের নাম করে ২০-৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বলে ভুক্ত ভোগীরা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী যখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌছানোর প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ঠিক তার বিপরীতে কালিগঞ্জের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ঘুষ ছাড়া এবং সিন্ডিকেট ছাড়া কারও বাড়িতে বিদ্যুৎ এর মিটার বা সংযোগ লাগছে না। বিশেষ করে নলতা ও তারালী ইউনিয়নের শত শত লোক কালিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নিয়ম অনুযায়ী ২০১৫ সাল হতে অনলাইনের মাধ্যমে সংযোগ পাইবার জন্য আবেদন করেও আজও পর্যন্ত বাড়িতে মিটার লাগানো সম্ভব হয়নি। ডি,জি,এম তুষার কান্তি মন্ডল ও পরিচালকদের দাবিকৃত টাকা দিলে তার পর দিনে বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ পৌছে যাচ্ছে। বরেয়া আশ্রায়ন প্রকল্পের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ৮ বছর আগে বিদ্যুৎ সংযোগের নির্দেশ দিলেও গত এক মাস আগে ঘর প্রতি ২২ শত টাকা নিয়ে মিটার বা সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে বলে ভুক্ত ভোগীরা জানান। পূর্ব নলতা গ্রামের রঞ্জু আহমেদ গত ১১/১/১১ ইং তারিখে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অফিসের নিয়ম অনুযায়ী ৩ হাজার ৭শত ২১ টাকা জমা এবং ডিজিএম পরিচালকদের ১০ হাজার টাকা খুঁটি সরানোর জন্য ঘুষ দিলেও আজও পর্যন্ত তার কোন সুরহা হয়নি। গোপালপুরগ্রামের ইশার আলী, বারি গাজী, আব্দুর রহিম, রশিদ, আমিন, তারালী গ্রামের বৈদ্য নাথ, রহিমপুর গ্রামের আকরাম, মুশফিক, রহিমা খাতুন, আব্দুর রউফ, ফুলজান, রাশিদা, মনিরুজ্জামান, রিপন, আরিজুল, গোপালপুর গ্রামের উষা রানী, ইব্রাহীম আলী সহ নলতা, পাইকাড়া, ইন্দ্রনগর, কাজলা গ্রামের ২শতাধিক ব্যক্তি জানান আমরা গত ২ বছরে বেশি সময় ধরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের নিয়ম অনুযায়ী টাকা জমা দিলেও আজও পর্যন্ত মিটার পায়নি। কিন্তু ডিজিএম পরিচালকদের আজ টাকা দিলে কাল মিটার বসিয়ে দিচ্ছে। অনেকে আক্ষেপ করে বলেন আমরা গরীব বলে কি মানুষ না ? বিষয়টি নিয়ে কালিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজারের অফিসে গেলে তাকে না পাওয়ায় তার মুঠো ফোনে ফোন দিলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন এবং বলেন আমি মিটিংয়ে ব্যস্ত আছি পারলে কাল আমার অফিসে আসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

গত ২০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে (সিএমএম) পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ মঙ্গলবার এ অভিযোগপত্র গ্রহণ করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ দেন ঢাকার মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনসারী।

মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত অপর আসামি আমার দেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মামলার শুরু থেকে পলাতক তিন আসামি হলেন, জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তাঁর ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।

প্রসঙ্গত, জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনা হয়েছিল নিউইয়র্কে। সেখানে এই মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। মামলার রায়ে সেখানকার বিএনপি নেতার ছেলে রিজভী আহমেদ সিজারের ৪২ মাসের কারাদণ্ড হয়। এ ছাড়া ঘুষ লেনদেনের জন্য এক এফবিআই এজেন্টের বন্ধুর ৩০ মাসের কারাদণ্ড হয়।

আদালত সূত্র বলছে, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যাচেষ্টা ষড়যন্ত্রের নির্দেশদাতা হিসেবে শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। আর আসামি মোহাম্মদ উল্লাহর বিরুদ্ধে পরামর্শদাতার অভিযোগ এনেছে পুলিশ।

মোহাম্মদ উল্লাহর ছেলে রিজভী আহাম্মেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত সংস্থা এফবিআইয়ের কাছ থেকে সজীব ওয়াজেদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করেন। পরে অন্য আসামিদের কাছে সেই তথ্য সরবরাহ করেন। অর্থায়ন ও পরামর্শদাতার অভিযোগ আনা হয়েছে মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে।

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে ডিবির পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় মামলা করেন। দণ্ডবিধির ৩০৭ এবং ১২০-বি ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের আগে যেকোনো সময়ে জাসাস নেতা মোহাম্মদ উল্লাহসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা ঢাকা শহরের পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে ও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহর ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় আসামিরা একত্র হয়ে বৈঠকে অংশ নেন। তাঁরা সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিলেন। অপরাধ ঘটানোর দায়িত্ব দেওয়া হয় রিজভী আহাম্মদকে।

২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল এ মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান। মাহমুদুর রহমানও এ মামলায় জামিনে আছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগর কাশিমাড়ীতে ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প

আব্দুল আলিম, শ্যামনগর প্রতিনিধিঃ শ্যামনগরের কাশিমাড়ীর ঐতিহ্যবাহি জয়নগর আমিনিয়া হামিদিয়া ফজিল (ডিগ্রি) মাদরাসায় এ.কাদের রক্তদান সংস্থার উদ্যোগে ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শুভ উদ্বোধন করেন কাশিমাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম আব্দুর রউফ।
উক্ত অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন, জয়নগর মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা এইউএম গোলাম বারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,
আলহাজ্ব মাওলানা নেছার উদ্দীন পীর সাহেব জয়নগরী, জয়নগর মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আশরাফ হুসাইন। অন্যানদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন, এ.কাদের রক্তদান সংস্থার সাধারন সম্পাদক গাজী আব্দুর রউফ, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইস্রাফিল হোসেন উজ্জল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক তারিকুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক রুহুল আমিন কবির, আফজাল হোসেন প্রমূখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংস্থার অন্যতম সদস্য সাংবাদিক ডি এম আব্দুল্লাহ আল মামুন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশ্বের ৫৭তম শক্তিধর মিলিটারি

বিশ্বের ১৩৩টি দেশের সামরিক বাহিনীর শক্তিমত্তার র‌্যাঙ্কিং তৈরিকারী এক বৈশ্বিক সুচকে বাংলাদেশ ৫৭তম স্থান দখল করেছে। সুচকটির শিরোনাম ‘গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স ২০১৭’।

ওই তালিকায় প্রথম স্থানে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় রাশিয়া, তৃতীয় চীন চতুর্থ ভারত। পাকিস্তান আছে ১৩ নাম্বারে। আর বাংলাদেশের আরেক প্রতিবেশী মিয়ানমার আছে ৩১ তম স্থানে।

ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, জাপান এবং ইসরায়েল আছে শীর্ষ ১৫ টি দেশের মধ্যে।

তবে ওই সুচকে কোনো দেশের কৌশলগত সামরিক শক্তি যেমন, পারমাণবিক শক্তি বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাজেট মাত্র ১.৫৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে চীনের প্রতিরক্ষা বাজেট ১৬১.৭ বিলিয়ন ডলার, ভারতের ৫১ বিলিয়ন, মিয়ানমারের ২.৪ বিলিয়ন আর পাকিস্তানের ৭ বিলিয়ন।

সুচক মতে, বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর সক্রিয় সামরিক সদস্যের সংখ্যা ১ লাখ ৬০ হাজার।

যেখানে ভারতের  আছে ১৩ লাখ ৬২ হাজার ৫০০ জন। চীনের আছে ৩৭ লাখ ১২ হাজার ৫০০ জন। পাকিস্তানের আছে ৬ লাখ ৩৭ হাজার সেনা সদস্য।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মোট ১৬৬টি বিমান আছে। যার মধ্যে যুদ্ধবিমান ৪৫টি, আক্রমণ বিমান ৪৫টি।

ভারতের বিমান বাহিনীর আছে ২১০২টি বিমান। চীনের আছে ২৯৫৫টি। মিয়ানমারের আছে ২৪৯টি। আর পাকিস্তানের আছে ৯৫১টি বিমান।

প্রতিবেদন মতে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আছে মোট ৫৩৪টি যুদ্ধ ট্যাঙ্ক। ৯৪২টি সশস্ত্র যুদ্ধ যান, ১৮টি স্ব-চালিত গোলা ছোঁড়ার বন্দুক এবং ৩২টি রকেট প্রজেক্টর।

চীনের আছে ৬৪৫৭টি যুদ্ধ ট্যাঙ্ক। ভারতের আছে ৪৪২৬টি যুদ্ধ ট্যাঙ্ক, ৫৯২টি যুদ্ধ যান। আর পাকিস্তানের আছে মোট ২৯২৪ টি ট্যাঙ্ক।

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আছে ৮৯টি যুদ্ধ যান। এর মধ্যে ৬টি যুদ্ধ জাহাজ, ৪টি রণতরী, ২৮টি টহল যান, ৫টি মাইন যুদ্ধ জাহাজ। কিন্তু কোনো বিমানবাহী রণতরী, ডেস্ট্রয়ার এবং ডু্বোহাজ নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় আন্তর্জাতিক নারী দিবসে মানববন্ধন

কলারোয়া(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি: -“সময় এখন নারীর উন্নয়নে তারা”এই স্লোগান কে সামনে রেখে সাতক্ষীরার কলারোয়ায় আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মানববন্ধন করেছে উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর। উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার আয়োজনে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্তরে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা পারভীন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল হামিদ, উপজেলা কৃষি অফিসার মহাসীন আলী, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শেখ ফারুক হোসেন, উপজেলা শিক্ষা অফিসার আকবর হোসেন, উপজেলা সমবায় অফিসার নওশের আলী, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নুরুন নাহার আক্তারসহ বিভিন্ন এনজিও প্রতিনিধি, স্কুলের শিক্ষক, ছাত্র/ছাত্রী ও ন্যাশনাল সার্ভিসের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় প্রাণীসম্পদ খামারীদের মধ্যে উপকরণ বিতরণ

কলারোয়া,প্রতিনিধি: মঙ্গলবার বেলা ১২টায় কলারোয়া প্রাণীসম্পদ অফিসে খামারীদের মধ্যে উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা পারভীন উপস্থিত থেকে ২৮জন খামারীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের উপকরণ বিতরণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন-উপজেলা কৃষি অফিসার মহাসীন আলী, সিনিয়র সহকারী মৎস্য অফিসার বজলুর রশীদ,উপজেলা প্রাণীসম্পদ অফিসার এএসএম আতিকুজ্জামান প্রমুখ। উল্লেখ্য-দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রাণীসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কলারোয়া উপজেলার ৫জন খামারীকে হ্যান্ড স্প্রে মেশিন, ৫জনকে তাপমাত্রা ও ময়েশ্চার মাপার যন্ত্র, ৫জনকে দুধ রাখার এ্যালুমিনিয়াম ক্যান, ৫জন মুরগী খামারীকে ঠোট কাটার যন্ত্র, ১জন গাভী খামারীকে ক্রীম তোলার যন্ত্র বিনামুল্যে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ৭জনকে ৭টি হ্যান্ড স্প্রে মেশিন প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতির মানবন্ধন

কলারোয়া,প্রতিনিধি: মঙ্গলবার সকালে কলারোয়ায় পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতির সদস্যদের ৬দফা দাবী আদায়ের লক্ষে মানবন্ধন ও স্বারকলিপি প্রদান করেছে। কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর সামনে মানববন্ধন শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে স্বরকলিপি প্রদান করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন- সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সহ-সভাপতি হাসানুজ্জামান, জেলা মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা জেসমিন সুলতানা, উপজেলা কমিটির সভাপতি কাজী মো: জুলকার নাঈম, বিভাগীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশরাফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, সহ-সভাপতি কামাল হোসেন, তরুন কুমার, সহ-সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর হোসেন, কোষাধ্যক্ষ নাছরিন সুলতানা, জেলা সদস্য খালেদা নাহার, উপজেলা সদস্য আনোয়ার পারভেজ প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest