সর্বশেষ সংবাদ-

আফগানিস্তানের পাকিস্তান বধ

অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই চমক আফগানিস্তানের। পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারাল আফগানিস্তান। টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করে ৪৭.‌৪ ওভারে ১৮৮ রান তোলে পাকিস্তান। জবাবে ৪৭.‌৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৯৪ রান তুলে ফেলে আফগানরা।

পাকিস্তানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৮১ রান করেন রোহেল নাজির। আফগানিস্তানের আজমাতুল্লা ওমরজাই এবং কাইস আহমেদ ৩টি করে উইকেট নেন। রাসোলি অপরাজিত থাকেন (‌‌৭৬)‌‌ করে। তিনিই ম্যাচের সেরা।

অন্য ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৯ উইকেটে হারিয়েছে নিউজিল্যান্ড। টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নিয়েছিল কিউয়িরা।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার সিমন্স অপরাজিত ৯২ এবং মেলিআস ৭৬ শুরুটা করেছিলেন দারুণ। কিন্তু তারপরই ব্যাটিং বিপর্যয়। ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৩৩ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
১০০ বছরের নিষেধাজ্ঞাতেও উত্তর কোরিয়ার কোনো ক্ষতি হবে না: কিম

আন্তর্জাতিক মহলে উত্তাপ ছড়িয়ে মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। আর ধারাবাহিকভাবে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষার জন্য এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পড়েছে পিয়ংইয়ং। এবার তারই জের ধরে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রনেতা কিম জং উন বললেন, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ১০০ বছর ধরে বলবৎ থাকলেও তার দেশের কোনো ক্ষতি হবে না।

এ ব্যাপারে শুক্রবার তিনি পিয়ংইয়ংয়ে বলেছেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে গুরুত্ব দেওয়ার কারণে তার দেশে সব ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি অর্জন করেছে। কাজেই তার ভাষায় শত্রুরা যদি ১০ বছর থেকে শুরু করে ১০০ বছর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রাখে তারপরও উত্তর কোরিয়ার কোনো ক্ষতি হবে না।

এসময় কিম আরও বলেন, বিদেশের ওপর নির্ভরশীলতা না থাকা, অভ্যন্তরীণ শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তি এবং প্রযুক্তি ও গবেষণা খাতে দেশীয় গবেষকদের সক্রিয় উপস্থিতির কারণে বিদেশি চাপের বিরুদ্ধে তার দেশ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে।

উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি দেশটির বিরুদ্ধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তার পরিপ্রেক্ষিতে এ বক্তব্য দেন কিম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ও বমি ভাব দূর করবে দারচিনি

গা গুলানো বা বমি বমি ভাব হলেই প্রথমে আসে লেবু-পানির কথা। কিন্তু এই সমস্যার আরও ভাল একটি সমাধান রয়েছে। মাত্র একটু দারচিনিতেই এই সমস্যার সমাধান হতে পারে অতি সহজেই।

শুধু বমি বমি ভাবই নয়, পেট খারাপ ও খুব তেলযুক্ত খাবার খাওয়ার পরেও দারচিনি খেলে সহজেই ফল পাওয়া যায়। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন, কীভাবে খাবেন এই দারচিনি-

প্রথমত, এক গ্লাস পানির মধ্যে দারচিনি ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত। পরের দিন সেই পানি খান। প্রায়ই যদি বমি বমি ভাব হয়, তা হলে দারচিনি ভেজানো পানি সঙ্গে রাখুন।

এছাড়া বাড়িতে দারচিনি দিয়ে চা বানিয়েও খেতে পারেন। পানি গরম করার সময়ে দারচিনি দিয়ে খান। এতেও চটজলদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বা বমি ভাব কমবে।

দারচিনি সাধারণত বিরিয়ানি এবং মশলাদার খাবারে স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আযুর্বেদ অনুযায়ী, মশলাদার খাবার খেয়ে বমি ভাব হলেও তখন দারচিনিই ওষুধের কাজ করে। পেটও ঠান্ডা রাখে এই মিশ্রণ। গাড়িতে যাতায়াত করার সময়ে বমি বমি ভাব হলেও দারচিনি ভেজানো পানি সঙ্গে রাখুন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অক্টোবরে নির্বাচনকালীন সরকার

আগামী অক্টোবরে গঠিত হবে নির্বাচনকালীন সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও জোটের গ্রহণযোগ্যরাই মন্ত্রিত্বে থাকবেন। বিএনপিকে রাখা নিয়ে কোনো কিছুই ভাবছে না ক্ষমতাসীনরা। নির্বাচনকালীন প্রশাসনও ঢেলে সাজানো হবে। নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে। ওই সরকার শুধু রুটিনমাফিক কাজ করবে এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে সব রকম সহায়তা করবে। দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। মন্ত্রিসভার আকার ছোট বা বড় হতে পারে। এ এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর আছে।

সূত্রমতে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল রয়েছে দুই মেরুতে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর বিএনপি বলছে, তারা বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর অধীনে নির্বাচনে অংশ নেবেন না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার নয়, সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। ২০১১ সালের ৩০ জুন সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপ করে রাজনৈতিক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা রাখা হয়। সে অনুযায়ী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় ছিল। তবে ওই সরকারকে একটি সর্বদলীয় সরকারের রূপ দেওয়া হয়েছিল জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য আরও দু-একটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে। বিএনপিকে ওই সরকারে আমন্ত্রণ জানানো হলেও দলটি সাড়া দেয়নি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়ও সংবিধান অনুসারে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হচ্ছে। সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রিসভার প্রধান থাকবেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সরকার গঠন প্রক্রিয়া শুরুর কার্যক্রমও আওয়ামী লীগই করবে। সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী ব্যক্তিরাই এ সরকারের অংশ হবেন এ সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে সরকার। একই সঙ্গে ওই সময়ের মাঠ প্রশাসন থেকে শুরু করে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায় পর্যন্ত ঢেলে সাজানো হবে। সূত্রমতে, সংবিধানে সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে দুই ধরনের বিধান রয়েছে। এর একটি হচ্ছে চলমান সংসদের মেয়াদ অবসানের ক্ষেত্রে এবং অন্যটি মেয়াদ পূর্তির আগেই সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে। সংবিধানের ১২৩ (৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে- (ক) মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে, এবং (খ) মেয়াদ অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে।’ সংবিধানের এই বিধান মতে, বর্তমান দশম সংসদের মেয়াদপূর্ণ করলে ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবর থেকে ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারির মধ্যে যে কোনো দিন ভোট হতে হবে। ১২ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী ২০১৮ সালের শেষদিকে একাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কীভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে বলা আছে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের আগে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে। সেই সরকার সর্বতোভাবে নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচন পরিচালনায় সহায়তা দিয়ে যাবে।’

আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্র জানায়, আগামী অক্টোবরেই হবে নির্বাচনকালীন সরকার। কারণ ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণা করা হবে। তফসিল ঘোষণার কয়েক দিন আগেই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হবে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতোই নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভার আকার ছোট করা হবে। গত ডিসেম্বরে ১৪ দলের এক বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই হবে। এ সময় মন্ত্রিসভার আকার ছোট থাকবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।’

আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক শ. ম. রেজাউল করিম বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার গঠন প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। এ সরকার নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে বিবেচনা করা হবে। কিন্তু আইনে কোথাও নির্বাচনকালীন সরকারের অস্তিত্ব নেই। প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তে স্বল্প পরিসরে মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার চর্চা করতে গিয়ে কতজন সদস্য রাখবেন বা কবে গঠন করবেন তা আইনে সুনির্দিষ্ট না হলেও তফসিল ঘোষণার পূর্ব মুহূর্তে গঠন করাটাই দীর্ঘদিনের রেওয়াজ। সংবিধানের ৫৫ ও ৫৬ ধারায় প্রধানমন্ত্রীকে এ অধিকার দেওয়া আছে।’

বিএনপিকে নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় রাখা হবে কিনা জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক রেজাউল করিম বলেন, ‘যে কোনো সরকারের টেকনোক্রেট কোটায় মন্ত্রী করার বিধান রয়েছে। এই সুযোগে কাউকে টেকনোক্রেট কোটায় মন্ত্রী রাখবেন কিনা তা নির্ভর করবে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার ওপর।’ তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিলেও প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকার দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত বর্তমান প্রধানমন্ত্রীই দায়িত্ব পালন করবেন এটাই সাংবিধানিক বিধান।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, ‘সংসদের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলগুলো থেকেই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হবে। এ ক্ষেত্রে বিএনপির প্রতিনিধি থাকার সুযোগ নেই।’ তিনি বলেন, বিএনপিকে গতবার প্রস্তাব করা হলেও তারা সাড়া দেয়নি। এবার ডাকা হবে না। নিজেদের প্রয়োজনেই তাদের নির্বাচনে আসতে হবে।’

সূত্রমতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হলেও ওই সরকার রুটিনমাফিক দায়িত্ব পালন এবং নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠু নির্বাচনে সার্বিক সহায়তা করবে। সংবিধানের ১২০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত দায়িত্ব পালনের জন্য যেরূপ কর্মচারীর প্রয়োজন হইবে, নির্বাচন কমিশন অনুরোধ করিলে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনকে সেইরূপ কর্মচারী প্রদানের ব্যবস্থা করিবেন।’ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাহী বিভাগের সহযোগিতার বিষয়ে সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’
সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
চুপড়িয়ায় প্রাইমারি স্কুলে শীতবস্ত্র বিতরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রতিবন্ধী ছাত্র/ছাত্রী ও দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে সদরের আগরদাড়ি ইউনিয়নের চুপড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জন্মভুমি প্রতিবন্ধী ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা (জে.পি.এস.ইউ.এস) এর আয়োজনে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার মো. আজিজুল হক ডেভিট’র সহযোগিতায় আগরদাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান মজনুর রহমান মালি’র সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস, জাতীয় আবৃতি শিল্পী ও কবি বি.এম সিরাজ, কলারোয়া প্রতিবন্ধী স্কুলের পরিচালক মনোয়ারা বেগম, ইন্দ্রিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজাউল করিম, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক নান্টু, সদস্য মীর মহি আলম, জেলা তাঁতীলীগের সভাপতি মীর আজহার আলী শাহীন, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হাসান ও ইউপি সদস্য মো. শরিফুজ্জামান ময়না প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে ৪ শতাধিক অসহায় গরীব শীতার্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম ও তুজুলপুর জেসি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল কাশেম।

 

 

 

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার সমাপনী

কেএম রেজাউল করিম : সরকারের চলমান সাফল্য তুলে ধরতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে উন্নয়ন মেলা ২০১৮ সারাদেশের ন্যায় দেবহাটায় সমাপনি হয়েছে। উপজেলা মুক্তমঞ্চ চত্বর জুড়ে বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার তিনব্যাপী এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়। সমাপনি অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ আল-আসাদের সভাপতিত্বে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাজমুন নাহারের সঞ্চলনায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম খোকন। বক্তব্য রাখেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগের সভাপতি এড. গোলাম মোস্তফা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরোজা পারভীন, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল লতিফ, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা বিষ্ণুপদ, দেবহাটা থানার ওসি (তদন্ত) শরিফুল ইসলাম। এসময় উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সম্পাদক আনোয়ারুল হক, কৃষি কর্মকর্তা জসিমউদ্দীন, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বদরুজ্জামান, এলজিইডি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম, সমাজসেবা কর্মকর্তা অধির কুমার গাঈন, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল ওহাব, দেবহাটা রিপোর্টাস ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, দেবহাটা মডেল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মদন মোহন পালসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী, শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। উন্নয়ন মেলায় ৫১টি স্টলে অংশ নেওয়া বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের মধ্যে একটি বাড়ি একটি খামার প্রথম, কৃষি-সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২য় এবং উপজেলা এলজিইডি অধিদপ্তর ৩য় স্থান লাভ করে। অন্যদিকে, বেসরকারি সংগঠনের মধ্যে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড ১ম, সাতক্ষীরা উন্নয়ন সংস্থা(সাস)২য় এবং ব্রেকিং দ্যা সাইল্যান্স ৩য় হয়। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে প্রথম, ২য় ও ৩য় এবং সকল স্টল প্রদানকারীদের সম্মানী পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবারে উন্নয়ন মেলা সুন্দর ও মনোমুগ্ধ ভাবে শুরু ও শেষ করায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে দেবহাটা উপজেলাবাসী ধন্যবাদ জানায়। সমাপনি অনুষ্ঠান শেষে মুক্তমঞ্চে মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখতে শত শত নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালা প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির পলাশ সভাপতি, এমরান সম্পাদক

তালা প্রতিনিধি : সহকারী শিক্ষক মো. আব্দুর রব পলাশকে সভাপতি ও খন্দকার এমরান আহম্মেদকে সাধারণ সম্পাদক করে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি (রেজিষ্ট্রেশন নং : ১২০৬৮) তালা উপজেলা শাখার ৪৩সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের সুপারিশক্রমে সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুল হান্নান গত ৬ জানুয়ারী ৩/১৮ নং স্মারকে তালা উপজেলা কমিটি অনুমোদন করেন। নব গঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ শনিবার বিকালে তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফরিদ হোসেন ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. অহিদুল ইসলামের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। এসময় কর্মকর্তাবৃন্দ ফুল দিয়ে কমিটির সকলকে বরণ করে নেন। সাক্ষাতকালে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির তালা উপজেলা সভাপতি আব্দুর রব পলাশ, সহ সভাপতি মো. অলিউল ইসলাম, সঞ্জয় কুমার দাশ, মো. গোলাম মোস্তফা, সঞ্জীব কুমার দাশ, ইফতেখারুল ইসলাম, আনজুমান আরা, নাজমা রহমান, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এমরান আহম্মেদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক বদিয়ার রহমান, সুপ্রিয়া রাণী, মিজানুর রহমান, কলিম উদ্দীন সরদার, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আনিছুর রহমান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন (সারসা), বিশ্বজিৎ দাশ, সাকিনা আক্তার, ফারুক হোসেন (তেঁতুলিয়া) অর্থ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মিন্টু, দপ্তর সম্পাদক শ্রীকান্ত সরদার, প্রচার সম্পাদক শাহনেওয়াজ শাহীন, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. আনিছুজ্জামান, আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মজিদ, প্রকাশনা সম্পাদক পরেশ দত্ত, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ইরানী আক্তার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাহাফুজুর রহমান, সমাজ কল্যান সম্পাদক আফজাল হোসেন, সমবায় সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান (তেঁতুলিয়া), মিডিয়া সম্পাদক জাকির হোসেন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতি সম্পাদক হুমায়ন কবির, আপ্যাায়ন সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান (তালা), কাব ও স্কাউট সম্পাদক মো. রবিউল ইসলাম, কল্যাণ ট্রাস্ট সম্পাদক মো. মঞ্জুরুল, সদস্য মো. সাজ্জাত হোসেন, জালাল উদ্দীন, আপ্তাবুজ্জামান, রুহুল আমীন, আব্দুল হান্নান, রমেশ ঢালী, উজ্জ্বল কুমার ও তিথি চক্রবর্তী সহ শিক্ষক, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, এনজিও প্রতিনিধি ও সুশীল সমাজ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে নব গঠিত বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির তালা উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দকে শুভেচ্ছা সহ অভিনন্দন জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন- তালা রিপোটার্স ক্লাবের সভাপতি মীর জাকির হোসেন ও সাধারন সম্পাদক বি.এম. জুলফিকার রায়হান সহ ক্লাবের সকল নেতৃবৃন্দ। এছাড়া অনুরুপ বিবৃতি প্রদান করেছেনম উপজেলার খলিশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দাশ সহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় ঘোনা পল্লী মঙ্গল হাইস্কুলে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

তালা প্রতিনিধি : তালা উপজেলার ঘোনা পল্লী মঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে বিদ্যমান বৈষম্য দলিত ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নারীদের উন্নয়নে প্রধান অন্তরায়- শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে এবং ইউএনডিপির সহযোগীতায় ১১জানুয়ারী সকালে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় কক্ষে উক্ত প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগীতায় সভাপতিত্ব করেন, ঘোনা পল্লী মঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. সহিদুল ইসলাম। অতিথি এবং বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, একই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মফিদুল ইসলাম, বিশ্বনাথ বন্দোপাধ্যায়, অফিস সহকারী মো. আব্দুল হালিম ও উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থার প্রজেক্ট অফিসার মো. মুক্তাবিউর রায়হান। প্রতিযোগীতায় পক্ষে অংশগ্রহণ করেন দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী পূজা হালদার, রামপ্রসাদ দাস, আঁখি রাজবংশী, সপ্তম শ্রেণির ফারজানা ইয়াছমিন ও আবুল কালাম আজাদ। এছাড়া বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন, দশম শ্রেণির শেখ আলাউদ্দীন, সুজন মন্ডল, নবম শ্রেণির চায়না খাতুন, মাধবী পাল ও ষষ্ট শ্রেণির ইমন সরদার। মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, সহকারী শিক্ষক শেখ রিপন হোসেন। বিতর্ক প্রতিযোগীতায় পক্ষের শাপলা দল বিজয়ী হয় এবং বিপক্ষ দলের দলনেতা চায়না খাতুন প্রধান বক্তা নির্বাচিত হন। প্রতিযোগীতা শেষে বিজয়ী দলকে পুরুস্কার প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest