সর্বশেষ সংবাদ-

6অনলাইন ডেস্ক: আজব একটি ফলের সন্ধান পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা। এটি ক্যান্সার-বিরোধী ফল। ঘাড় ও মাথার টিউমার ধ্বংস করার এক আশ্চর্য ক্ষমতা রয়েছে এই ফলের এমনটিই দাবি করছেন তারা।

অস্ট্রেলিয়ার একটি গাছে এ ফল পাওয়া গেছে। ফলটি দেখে রীতিমত বিস্মিত বিজ্ঞানীরা। আট বছর ধরে গবেষণা চালানোর পর ব্রিসবেনের একটি ইন্সটিটিউট এই ফলটি আবিষ্কার করেছে। এখনও পর্যন্ত ওই ফল থেকে তৈরি ওষুধ ৩শ’ প্রাণীর ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে। ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রে টিউমার নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আর ফিরে আসছে না।

গবেষকদের মতে, এ ফল থেকে ওষুধ তৈরি করা কঠিন ও সময়সাপেক্ষ। এই ওষুধের কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। তবে বিজ্ঞানীদের যা আরও বেশি চমক দিয়েছে, তা হলো মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যে এই ওষুধ কাজ করা শুরু করে দেয়। কয়েক দিনের মধ্যে উধাও হয়ে যায় টিউমার এমনটাই দাবি করেছেন তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

bnp
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি রাহমাতউল্লাহ পলাশ বলেছেন, মিথ্যা মামলা হামলা দিয়ে সাধারণ মানুষের মন থেকে শহীদ জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলা যাবে না। শহীদ জিয়া রয়েছেন সাধারণ মানুষের হৃদয়ে। হৃদয়ের লেখা নাম কখনো মুছে ফেলা যায় না। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিজের ভবিষ্যতের কথা না চিন্তা করে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি জানতেন এই বিদ্রোহ করা মানে নিজের মৃত্যুকে ডেকে নেওয়া। যেকারণে তাকে বন্দি করা হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ৭নভেম্বর বাংলার জেলের তালা ভেঙ্গে শহীদ জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করে আনেন। ৭নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, শহীদ জিয়া ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। জনগনের মতামত কে প্রধান্য দিতেন। জনগণ যাকে যোগ্য মনে করবে সেই দেশ পরিচালনা করবেন। কিন্তু গায়ের জোরে ক্ষমতা থাকা নই। এটাই ছিলো তার আদর্শ। এদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
সোমবার সকাল ১১টায় শহরের আমতলা মোড় এলাকায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা পরিচালনা করেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম। এসময় বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, আব্দুস সামাদ, অধ্যাপক মোদাচ্ছেরুল হুদা, শের আলী, আব্দুর রাজ্জাক শিকদার, আব্দুল্লাহ আল মামুন রাজু, হাফিজুর রহমান মুকুল, আহাদুজ্জামান আর্জেদ, সালাউদ্দিন লিটন, খায়রুজ্জামান রঞ্জু, শফিকুল আলম বাবু, এম এ রাজ্জাক, ফারুক হোসেন, শাহিনুল করিম, মাহমুদুল হক প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান, দেশবরেণ্য শিশু চিকিৎসক ও সমাজসেবক জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খানের মরদেহ ঢাকা থেকে যশোর হয়ে সাতক্ষীরায় পৌছানোর পর সকাল ১০টায় রসুলপুর ফুটবল মাঠ তথা রসুলপুর হাইস্কুল মাঠে তার নামাযে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা নামাযে অংশ গ্রহন করেন সাতক্ষীরা ১আসনের সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লা, ৪আসনের সংসদ সদস্য জগলুল হায়দার, জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনসুর আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জমান বাবুসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক শ্রেনী পেশার মানুষ। জানাযা শেষে তাকে রসুলপুরস্থ পারিবারিক গোরস্থানে সমাধিস্থ করা হয়। এর আগে রবিবার রাতে তার মরদেহ ঢাকা থেকে যশোর এসে পৌছলে যশোর শিশু হাসপাতাল প্রাঙ্গণে তার নামাযে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে রবিবার সকাল থেকে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে তার মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করে দেশের সর্বস্তরের মানুষ। উল্লেখ্য, স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিশু চিকিৎসক ও জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম আর খান গত শনিবার বিকাল ৪টা ২৫ মিনিটে রাজধানীর সেন্ট্রাল হসপিটালে চিকিৎসারত অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি শিশু চিকিৎসক হিসেবে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। বাংলাদেশের বাইরে বিশ্বব্যাপী তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। নিজ জন্মস্থান সাতক্ষীরার প্রতি তার ছিল অকৃত্রিম ভালোবাসা। তিনি শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন, শিশু হসপিটালসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1স্পোর্টস ডেস্ক: ইদানীং টেলিভিশন খুললেই একটা বিজ্ঞাপন খুব চোখে পড়ছে-তামিমের পটানোবিষয়ক বিজ্ঞাপন। তামিম কখনো বোলার, কখনো আম্পায়ার, কখনো রোদ্দুর, কখনো আরও কাকে কাকে যেন পটাচ্ছেন!
তা হয়তো আম্পায়ার, বোলার বা সমর্থকদের পটাতেও পারেন তামিম ইকবাল খান। কিন্তু পটানো বলতে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে, সেই বান্ধবী পটানোর ব্যাপারে তামিম একেবারে শুরু থেকেই বড় আনাড়ি। আসলে আনাড়ি না বলে, বলা ভালো সে চেষ্টাও খুব একটা করেননি চট্টগ্রামের খানবাড়ির এই যুবরাজ!

কেন করেননি?
কারণ, সেটা দরকারই হয়নি। কারণ, অন্যদের পটাবেন কখন? পুরো কৈশোর তো গেছে একজনকে পটাতে পটাতে। তিনি আয়েশা সিদ্দিকা। হ্যাঁ, সারা জীবন এই একজনকেই পটাতে পটাতে কেটে গেল তামিমের।

তামিম ছিলেন তখন সানশাইন গ্রামার স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘এ’ লেভেলের ছাত্র। আয়েশা ওই একই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী। হঠাৎ একদিন কী করে যেন তামিমের চোখে পড়ে গেলেন আয়েশা। তারপর সিনেমায় যা হয় আর কী!

তামিমের জীবনের তখন ধ্যানজ্ঞানই হয়ে দাঁড়াল এই আয়েশাকে পটানো। কিন্তু জীবন তো আর সিনেমা নয়। চাইলেই পটিয়ে ফেলা যায় না। প্রথম প্রথম ইশারা-ইঙ্গিতে চেষ্টা করলেন, কাজ হয় না। এরপর আয়েশার এক বান্ধবীকে দিয়ে প্রস্তাব পাঠানো, এটা চিরায়ত উপায়। কিন্তু এতেও কাজ হলো না।

অবশেষে তামিম ঠিক করলেন, আর ডিফেন্স করে লাভ নেই। হোক পেস বোলিং, এবার সামনে বেড়ে তুলে মারতে হবে। এগিয়ে গেলেন। সোজা হেঁটে গিয়ে বললেন, ‘আই লাভ ইউ’।

টি-টোয়েন্টির যুগ। এতে নাকি কাজ হয়ে যায়। কিসের কী! কাজের ‘ক’-ও হলো না। একেবারে শোনামাত্র প্রস্তাব খারিজ করে দিলেন আয়েশা। ঠিক কী বলে খারিজ করেছিলেন, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক বিতর্ক আছে। তবে কেউ কেউ বলে, আয়েশা নাকি বলেছিলেন, ‘আই হেইট দিস ওয়ার্ড-লাভ’!

তাহলে কীভাবে হবে!
তামিম মারকাটারি ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি মাঝে মাঝে স্পিন করেন? স্পিনারদের মাথায় বলের মতোই বাঁক নেওয়া কিছু বুদ্ধি থাকে। এবার তামিম পার্টটাইম স্পিনার বুদ্ধিটা কাজে লাগালেন। বিনয়ের সঙ্গে প্রস্তাব দিলেন, আচ্ছা প্রেম করে কাজ নেই! ওটা ভালো কথা না। ওর চেয়ে আমরা বন্ধু হিসেবেই থাকি।

হ্যাঁ, এটা ভালো প্রস্তাব। এমন নিরীহ প্রস্তাবে আর ‘না’ করলেন না আয়েশা। আর যায় কোথায়! যে লোক অ্যান্ডারসন, ব্রেসনান, টিনো বেস্টদের ঘুম হারাম করে দিতে পারেন, তার সঙ্গে থেকে থেকে ভালোবাসবেন না, যাবেন কোথায়। আয়েশা টেরও পেলেন না, কবে তামিমের পার্টটাইম স্পিনে কাবু হয়ে গেছেন তিনি।

আয়েশা কাবু হলেন, তামিম আগে থেকেই পড়ে ছিলেন, অতএব শুরু হয়ে গেল ভালোবাসা, প্রেম এবং ভালোবাসা।

প্রেম হয়ে গেলেও ‘পিকচার আভি বি বাকি হ্যা ’-
চট্টগ্রামের দুই সম্ভ্রান্ত রক্ষণশীল পরিবারের ছেয়েমেয়ে রাস্তায় ড্যাং ড্যাং করে হাত ধরে প্রেম করে বেড়াবে, সে কল্পনারও সুযোগ নেই। একবার প্রেম শুরু হয়ে গেলে শুরু হলো আসল যন্ত্রণা। স্কুলের দারোয়ান, বাসার পাহারাদার, অভিভাবকদের লাল লাল চোখ ফাঁকি দিয়ে দেখাই করা দায়। প্রেম হবে কী করে? ভাগ্যিস তত দিনে মোবাইল এসে গেছে দেশে। নইলে আরেকটা লাইলি-মজনু লিখতে হতো কি না, কে জানে।

মোবাইলে আবার বেশি কথা বলার উপায় নেই। তাহলে ধরা পড়ে যাবে। তাই ছোট ছোট টেক্সট মেসেজ পাঠিয়ে চলে প্রেম। আর ফাঁকে ফুসরতে একবার চোখের দেখা মিললেই যেন আকাশ হাতে মেলে। এর মধ্যে আয়েশা একবার বাসায় টেক্সট পাঠালে ধরা পড়ে কেলেঙ্কারিও নাকি হতে বসেছিল।

সমস্যাটা দিনকে দিন আয়েশার তরফেই বাড়তে থাকল। তামিম ওপেনার মানুষ তো মাকে বলে আগেই প্রেমের জানাজানির সূচনাটা করে রেখেছিলেন। তামিমের মাও খুব সেকেলে মানুষ নন। তাই মেনেই নিয়েছিলেন ব্যাপারটা। কিন্তু আয়েশার হলো ঝামেলা, বাড়ি বলতেও পারেন না, সইতেও পারেন না। আত্মীয়-স্বজনরা যা গিফট দেয় লুকিয়ে তামিমকে পাঠিয়ে দেন, আর গুমরে ফেরেন।

এর মধ্যে আয়েশাকে মুক্তি দিল মালয়েশিয়া। কুয়ালালামপুরের একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চলে গেলেন আয়েশা। ব্যস! তামিমের পৃথিবীতে প্রিয় শহর হয়ে গেল কুয়ালালামপুর, প্রিয় পরদেশ মালয়েশিয়া, প্রিয় বিমান মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনস!

তত দিনে তামিম জাতীয় দলের তারকা। সিরিজের মাঝে মাঝেই ছুটি পান। ছুটি পেয়েই সো করে চলে যান মালয়েশিয়া। আমরা যারা ক্রীড়া সাংবাদিকতা করি, তত দিনে জেনে ফেলেছি। কিন্তু পত্রিকায় লেখার উপায় নেই। কারণ, তামিমের এই মালয়েশিয়া অভিসারের তাহলে কপালে দুঃখ আছে।

দেশে যতই বাধা থাক, মালয়েশিয়াই আসলে প্রথম সিনেমার মতো প্রেম জমল। রেস্টুরেন্ট, সিনেমা, বেড়ানো এসব না হলে আর কিসের প্রেম। আর এই সবই হলো মালয়েশিয়ায়।

কিন্তু এভাবে আর কত দিন? নাহ। আর বেশি চেপে রাখলেন না তামিমের মা। বুঝলেন ছেলে বড় হয়েছে, মেয়েও যোগ্য তাহলে আর কিসের বাধা। তিনি মাথা নাড়াতেই কর্মযজ্ঞে ঝাঁপিয়ে পড়লেন আকরাম খান, নাফীস ইকবাল। শুরু হয়ে গেল বিয়ের মহাযজ্ঞ।

তারপর? তারপরের গল্প তামিম আর আয়েশার কাছ থেকেই শুনে নেবেন না হয়। শুধু তামিম মাঝে একদিন গোপনে বলার মতো করে বলছিলেন, ‘সে জীবনে আর এই জীবনে একটা বড় পার্থক্য আছে, শুনবেন? এখন আর ওর সঙ্গে লুকিয়ে দেখা করতে হয় না।’

আহ্! এই না হলে পটানোর সুফল!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

23ঢাবি প্রতিনিধি: ঢাকা কলেজের একটি ছাত্রাবাসের ছাদ থেকে লাফ দিয়েও আশ্চার্য জনকভাবে বেঁচে গেছে এক কিশোর। কলেজের দক্ষিণায়ন ছাত্রাবাসের পঞ্চম তলার ছাদ থেকে লাফ দেওয়া ওই কিশোরের নাম আবু জাফর মোহাম্মদ রাফি (১৪)।

০৬ নভেম্বর জুম্মার নামাজের পরপরই ওই ঘটনা ঘটে। ৫তলা থেকে লাফ দেওয়া ওই কিশোর গত মার্চ মাস থেকে মানসিক সমস্যায় ভূগছে বলে পরিবার সূত্রে যানা গেছে।রাফির বাবার নাম হাফিজুর রহমান। সে ঢাকা কলেজ চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক।

হাফিজুর রহমান জানান, তার ছেলে নীলক্ষেত হাই স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। গত আট মাস ধরে সে মানসিক রোগে ভুগছে। তাকে বাসার বাইরে যেতেদেওয়া হত না। শুক্রবার রাফিকে বাসায় রেখে নামাজ পড়তে গেলে ওই ফাকে সে ছাত্রাবাসের ছাদে উঠে বসে। কেউ তাকে ধরতে গেলে সে লাফ দেবে বলে জানায়।

ঢাকা কলেজের আবাসিক ছাত্র ও ঢাকা কলেজ সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান হুসাইন বলেন, রাফিকে ছাদের প্রান্তে ঝুঁকিপূর্ণভাবে অবস্থান করতে দেখে ছাত্ররা মসজিদ থেকে কার্পেট নিয়ে নিচে ধরে এবং অন্য একদল ছাত্ররা তাকে ছাদ থেকে নামার জন্য ছাদে উঠলে সে লাফ দেয়। কার্পেটের উপরে পড়লেও ছাত্ররা তার ওজন পুরোপুরি ধরে রাখতে পারেনি। ফলে সে কিছুটা আহত হয়।”

রাফির বাবা জানায়, বর্তমানে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (পিজি) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার চোখের উপরের একটি হাড় ভেঙ্গ গেছে এবং মুখমন্ডল ফুলে গেছে।

দক্ষিণায়ন ছাত্রাবাসের পাশের বিশ্বাস বিল্ডার্স ভবনের ১৪ তলার ছাদ থেকে ওই ঘটনার ভিডিও ধারণ করেছে ফজলুল করিম রিয়াদ নামক ব্যাক্তি। ফজলুল করিম রিয়াদ তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি আপলোড করলে ফেইসবুকে ভাইরাল হয় ভিডিওটি।

নিচের লিংকে ভিডিওটি দেখতে পাবেন-

https://www.youtube.com/watch?v=zyHAjcCR4Jo

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

jemes-choliভিন্ন স্বাদের সংবাদ: ভালবাসার আসল ব্যাপার দেহ নয়, মনই হওয়া উচিত। মাত্র তিন ফুট সাত ইঞ্চি উচ্চতার ২৮ বছরের জেমস লুসটেডকে ভালবেসে বিয়ে করেছেন ২২ বছরের প্রেমিকা চোল। চোলের উচ্চতা পাঁচ ফুট সাত ইঞ্চি। ৩ বছরের প্রেমের পর বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তারা।

বিয়ের সময় উচ্চতার কারণে বিপাকে পড়েন প্রেমিক জেমস। উচ্চতায় ছোট হওয়ায় কনেকে চুমু দেওয়া বা আংটি পরাতে পারছিলেন না। অবশেষে মইয়ে চড়ে কনেকে চুমু খাওয়া ও আংটি পরানোর কাজ সারলেন জেমস। ব্রিটেনের উত্তর ওয়েলেসে সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে।

উত্তর ওয়েলসের জনপ্রিয় গির্জা সেন্ট মার্গারেটে তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। বামন জেমসকে বিয়ে না করতে অনেকেই চোলেকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু ভালোবাসা কোনো বাঁধা মানে না। তাই ভালোবাসার মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে চোলে ও জেমসের সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়।

নিজের বানানো মই সম্পর্কে জেমস বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে মইটি বানিয়েছি। মইটি আমাকে চোলের চেয়ে কয়েক ইঞ্চি লম্বা দেখাতে সাহায্য করে। এটিতে চড়ে অন্যান্য দম্পতির মত চুমু খাওয়া ও আংটি পরানোর কাজ সহজেই করা যায়।’

ভালোবাসা একজন মানুষকে অসাধ্য সাধন করতে সাহায্য করে। আর এ অসাধ্য সাধন করেছেন চোলে। পরিবারের বাঁকা কথা শোনার পরও বামন বরকে বিয়ে করেছেন তিনি। কাজটি খুবই কঠিন ছিল। কিন্তু জেমস ‍লুসটেডকে বিয়ে করে তিনি খুবই খুশি।

চোলে বলেন, ‘আমাদের দুজনের মধ্যে উচ্চতার ব্যবধান দুই ফুট। কিন্তু আপনি যখন প্রেমে পড়বেন তখন এই সামান্য ব্যাপার বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’

জেমস পেশায় একজন মুখাভিনেতা আর চোলি শিক্ষিকা। দুজনই ধর্মপ্রাণ খ্রিষ্টান। তাই উত্তর ওয়েলসের সেন্ট মার্গারেট চার্চে তাদের বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেছেন।

বিয়ের দিন সম্পর্কে জেমস বলেন, ‘দিনটি খুবই চমৎকার ছিল। বিয়েতে ৮০ জন অতিথি উপস্থিত ছিলেন। রাতের অতিথির সংখ্যা বেড়ে ১২০ জন হয়েছিল। বিষয়টি খুবই চমৎকার ছিল।’

জেমস লুসটেড ড্রায়াসট্রোফিক ডেসফ্লাসিয়া নামের জেনেটিক সমস্যা নিয়ে জন্মেছিলেন। তার বাবা-মাও এ রোগে আক্রান্ত। তার ভাইয়েরও এ সমস্যা আছে। তাই অনেকে ধারণা করছেন তাদের সন্তানরাও বামন হবে।

তবে বিষয়টি বড় করে দেখছেন না চোলি। তিনি বলেন, ‘সংসার করার ইচ্ছা সবারই থাকে। তাই আমরা আর দেরি করতে চাচ্ছি না। আমাদের সন্তানরাও যদি আমার স্বামীর মত অর্থাৎ বামন হয়, তাহলেও কোনো সমস্যা নেই।’

বর জেমস লুসটেড ড্রায়াসট্রোফিক ডেসফ্লাসিয়া নামের জেনেটিক সমস্যা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার বাবা মাও এ রোগে আক্রান্ত ছিলেন।

জেমস ও চোলির ভালোবাসা পূর্ণতা পেতে খুব সমস্যা হয়েছে। কারণ, চোলির পরিবার এ বিয়েতে রাজি ছিলেন না। কোন পরিবারই চায় না তার মেয়ে একজন বামনকে বিয়ে করুক। আর আত্মীয়স্বজনরাও চাচ্ছিলেন না বিয়েটি হোক। কিন্তু জেমস ও চোলির দৃঢ়তায় তারা শেষ পর্যন্ত মত দেন।

চোলির মা সারাহ বলেন, ‘একদিন চোলে আমাকে বলে, সে জেমসকে ভালোবাসে। তার সাথে সংসার করতে চায়। কিন্তু আমি তার সিদ্ধান্তে ‍খুশি ছিলাম না, কারণ ছেলেটি বামন। আমি তাকে শুধু একবার দেখেছি। মেয়ের নিজের সিদ্ধান্তেই বিয়ে করেছে। এ বিষয়ে খুব বিস্তারিত আমি জানি না।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

9a01c1f0f8298ee01e4d26e19d069ebb-581f15155bb58অনলাইন ডেস্ক: মাইক্রোওয়েভ ওভেন কি কেবল খাবার গরম করার জন্যই ব্যবহার করবেন? একদমই না! ঘরে যদি থাকে মাইক্রোওয়েভ ওভেন, তবে পেঁয়াজ ও রসুনের খোসা ছাড়ানো থেকে শুরু করে বিভিন্ন গৃহস্থালি সমস্যার চটজলদি সমাধান করতে পারবেন সহজেই।

রিডার্স ডাইজেস্ট অবলম্বনে জেনে নিন মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ব্যতিক্রমী কিছু ব্যবহার-

লেবু অথবা কমলা ১০ সেকেন্ড মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম করুন। রস করা সহজ হবে।
রসুনের খোসা ছাড়ানো খুবই কষ্টকর কাজ। এটি সহজ করার জন্য ১৫ সেকেন্ড ওভেনে রেখে তারপর ছাড়ান খোসা।
মাইক্রোওয়েভ ওভেনপ্রুভ পাত্রে মুঠো ভর্তি বাদাম নিন। সামান্য তেল দিয়ে নেড়েচেড়ে ওভেনে দিয়ে দিন। দেখুন কয়েক মিনিটের মধ্যেই কেমন চমৎকার টোস্ট হয়ে গেছে!
বয়ামের চিনি শক্ত হয়ে গেলে ব্যাগে ঢালুন। টিস্যু পেপার ভিজিয়ে চিনির ব্যাগে দিয়ে ২৫ সেকেন্ড রাখুন ওভেনে। টিস্যুর পানি চিনির দলা ভাঙতে সাহায্য করবে।
সবজির খোসা ছাড়ানোর আগে সামান্য তাপে ২ মিনিট মাইক্রোওয়েভ ওভেনে রাখুন। খোসা ছাড়ানো সহজ হবে।
আলু ফালি করে মসলা মাখিয়ে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে টোস্ট করে নিতে পারেন সহজেই।
পেঁয়াজের নিচের অংশ কেটে ৩০ সেকেন্ড রাখুন ওভেনে। বের করে তারপর খোসা ছাড়ান। পানি আসবে না চোখে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ও জীবন: ত্বক বিবর্ণ ও ক্লান্ত দেখাচ্ছে? নিয়মিত আলুর রসের ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন। এটি ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর করার পাশাপাশি দূর করবে ত্বকেরd8270f2de83480849c952ab3887f4d91-581ee297a8bed মরা চামড়া ও রোদে পোড়া দাগ। আলুতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং বি যা দ্রুত জৌলুস নিয়ে আসে ত্বকে। এছাড়া আলুতে থাকা ক্যালসিয়াম, প্রোটিন আয়রন ত্বকের যত্ন নেয়। ত্বক প্রাকৃতিকভাবে ব্লিচ করতে পারে আলু। ফলে উজ্জ্বল ও কোমল হয় ত্বক।

জেনে নিন রূপচর্চায় আলুর ব্যবহার-

দাগ দূর করতে
একটি আলুর খোসা ছাড়িয়ে রস সংগ্রহ করুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন আলুর রস। তুলার বল ভিজিয়ে নিংড়ে নিন। দাগের উপর ভেজা তুলা চেপে নিন। কিছুক্ষণ পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুইবার এটি ব্যবহার করলে ত্বকের কালচে দাগ দূর হবে।

ডার্ক সার্কেল
চোখের আশেপাশের কালো দাগ দূর করতে আলুর রস অতুলনীয়। ১ টেবিল চামচ ঠাণ্ডা আলুর রসের সঙ্গে সমপরিমাণ শসার রস মেশান। আঙুলের সাহায্যে চোখের আশেপাশের ত্বকে এটি ম্যাসাজ করুন। ২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এভাবে লাগালে কমে যাবে ডার্ক সার্কেল।

ত্বক উজ্জ্বল করতে
আলুর সঙ্গে দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ১ টেবিল চামচ আলু-দুধের পেস্টের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু, ৫ ফোঁটা আমন্ড অয়েল ও প্রয়োজন মতো গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করুন ফেসপ্যাক। পাতলা করে মুখ ও গলার ত্বকে লাগান এটি। শুকিয়ে গেলে পানি ছিটিয়ে স্ক্রাব করে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক হবে উজ্জ্বল।

রোদে পোড়া দাগ দূর করতে
আলু দ্রুত ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করতে পারে। ১ টেবিল চামচ টমেটোর রসের সঙ্গে আধা টেবিল চামচ আলুর রস ও ৫ ফোঁটা লেবুর রস মেশান। এক চিমটি হলুদও দিতে পারেন। চামচের সাহায্যে ভালো করে মেশান। মিশ্রণ অতিরিক্ত পাতলা হলে ১ চা চামচ বেসন মেশান। মুখ ও গলার ত্বকে ফেসপ্যাক লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে মুছে নিন ত্বক।

বলিরেখা দূর করতে
আধা কাপ আলুর রসের সঙ্গে সমপরিমাণ পানি মেশান। ৫ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল দিন দ্রবণে। ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার পর মুখ ধুয়ে নিন এই দ্রবণের সাহায্যে। দিনে দুইবার ব্যবহার করতে ত্বক টানটান হবে।

টোনার হিসেবে
আলু ব্লেন্ড করে দুই টেবিল চামচ লেবুর রস মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। স্ক্রাব করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের মরা চামড়া দূর করবে এটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest