সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনীইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

976a2bbdbc9b047b08773815b0c4eb18-584e53c6b9e87অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সহায়তা চেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র-প্রবাসী বাংলাদেশিদের একাংশ। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা ভয়াবহ জঙ্গি-হুমকিতে রয়েছে উল্লেখ করে এ ব্যাপারে ওবামার হস্তক্ষেপ করেন তারা।

হোয়াইট হাউসের সামনের এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এইসব দাবি জানানো হয়। সমাবেশ শেষে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর সুরক্ষায় ওবামার হস্তক্ষেপ চেয়ে হোয়াইট হাউসে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় রবিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের সুরক্ষায় ওই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সংখ্যালঘুদের সংগঠন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইউনিটি কাউন্সিল ওই সমাবেশের উদ্যোগ নেয়। সমাবেশে যোগ দিতে মার্কিন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা নিউ ইয়র্ক ও ওয়াশিংটন ডিসির আশেপাশের এলাকা থেকে হোয়াইট হাউসের সামনে এসে একত্রিত হন। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইউনিটি কাউন্সিল-এর প্রেসিডেন্ট নবেন্দু বিকাশ দত্ত সমাবেশে বলেন, ‘গত সাত বছরে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা ২৭৩টি মামলার মধ্যে মাত্র একটি মামলার নিস্পত্তি হয়েছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক এক জরিপের প্রসঙ্গ ধরে নবেন্দু বিকাশ জানান, প্রতি বছর ২ লাখ ৩০ হাজার সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দুরা বাংলাদেশ ছাড়ছে। তিনি অভিযোগ করেন, ‘বাংলাদেশে নীরব গণহত্যা চলছে। যে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতির ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা পেয়েছিল তা প্রতিদিন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।’
এতে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িতদের বিচারের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর সহিংস বিক্ষোভ এবং আনসারুল্লাহ বাংলার নামে কিংবা আল কায়েদা-আইএস-এর ছায়াতলে বুদ্ধিজীবী, ব্লগার, বিদেশি নাগরিক এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং অপ্রথাগত বিভিন্ন মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতাদের হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশে ইসলামী জঙ্গিবাদের উত্থান সম্পর্কে আঁচ পাওয়া যায়। এতে বাংলাদেশের একটি ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পর্যবসিত হওয়ার বাস্তবতাকেই সামনে আনে।
এতে আরও বলা হয়, ‘ইসলামী জঙ্গিবাদের উত্থানের নেপথ্যে রয়েছে সৌদি আরবসহ অন্যান্য উপসাগরীয় দেশ থেকে আসা অর্থসহায়তা। এই টাকাগুলো যায় বিভিন্ন মাদ্রাসা এবং ইসলামী সংগঠনে। ২০১৫ সালের জুলাই মাসের গুলশান হামলার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের সরকার আইএস-এর উপস্থিতির বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মিমকে নিয়ে গান!

কর্তৃক Daily Satkhira

f291f6468a98fea7d6b518dc502f214d-584e823941cbaবিনোদন ডেস্ক: গানের কয়েকটি বাক্য এমন- ‘মিম মিম মিম তুই আমার মনের স্মার্টফোন, থ্রিজি সিম, তোকে পটাতে গিয়ে খাই হিমশিম।’ হ্যাঁ, এটা অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিমকেই উদ্দেশ করে বলা! আর তার তালে তালে নাচা!
তানজিলের কোরিওগ্রাফিতে এ গানটিতে নিজেই নেচেছেন মিম। এর শিরোনাম রাখা হয়েছে ‘হেইল্যা দুইল্যা নাচ’। মজার বিষয় হচ্ছে, এটি কোনও চলচ্চিত্রের গান নয়, মিউজিক ভিডিও। এটি নির্মাণ করা হয়েছে মিমের নতুন ছবি ‘আমি তোমার হতে চাই’-এর প্রচারণার জন্য। ছবিটি ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে।
এদিকে গানের ভিডিওটির বিষয়ে ছবির পরিচালক অনন্য মামুন বলেন, ‘গানটি শুধু ছবির প্রচারণার জন্য ব্যবহার হবে। এটি ছবিতে থাকবে না। আমরা আগামীকাল (১৩ ডিসেম্বর) এটি ইউটিউবে প্রকাশ করব।’
‘হেইল্যা দুইল্যা নাচ’ গানটির শুটিং রবিবার রাতে বিএফডিসিতে হয়েছে। লিখেছেন প্রিয় চট্টোপাধ্যায়, সুর ও কণ্ঠ দিয়েছেন আকাশ সেন।
উল্লেখ্য, এর আগে একই ছবির জন্য এমন প্রচারণামূলক গান তৈরি করেছেন হাবিব ওয়াহিদ। গানটির শিরোনাম ‘ওরে মন বেপরোয়া কেন আজ’। এতে হাবিবের সঙ্গে মডেল হয়েছেন তানজিকা তিশা।
‘আমি তোমার হতে চাই’ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান লাইভ টেকনোলোজি। চলচ্চিত্রটিতে মিম ছাড়াও অভিনয় করেছেন বাপ্পী চৌধুরী, দীপালি, মিশা সওদাগর, ডন, মনিরা মিঠু প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

121 211মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: সাতক্ষীরা পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল এলাকা থেকে মধুমাল্লারডাঙ্গার রাস্তার পাকা করণ কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার সকালে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের বাসটার্মিনাল এলাকা থেকে মধুমাল্লারডাঙ্গীর রাস্তা পাকাকরণ এ  নির্মান কাজের উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি। ৫ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা ব্যয়ে পৌরসভার অর্থায়নে ৫শ’ ২৫ ফুট রাস্তা পাকাকরণ কাজ সম্পন্ন করা হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শেখ শফিক উদ-দৌলা সাগর, পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল করিম, সহকারি প্রকৌশলী কামরুল আখতার, শহর পরিকল্পনাবিদ শুভ্র চন্দ্র মহলী, উপ-সহকারি প্রকেীশলী সাগর দেবনাথ, আশা এনজিও’র ফিল্ড কো-অর্ডিনেটর লক্ষন কুমার দত্ত প্রমুখ। অপর দিকে কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনালের পীছনে নির্মানাধীন  বায়োগ্যাস প্লান ও পানির প্লান পরিদর্শণ করেন। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ শেখ কামরুল ইসলাম।
এদিকে, ৬ নং ওয়ার্ডে রাস্তার ইটের সলিংকরণ কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার সকালে পৌরসভার ৬ নং সাবেক কমিশনার অজিহার রহমানের বাড়ি থেকে তমিজ উদ্দিনের বাড়ি পর্যন্ত এ ইটের সলিংকরণ কাজের উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি। সাতক্ষীরা পৌরসভার অর্থায়নে ২ লক্ষ ৩ হাজার টাকা ব্যয়ে ৭শ’ ৯০ফুট রাস্তা এ রাস্তা পাকা করণ কাজ সম্পন্ন করা হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ৬ নং ওয়ার্ডের শহিদুল ইসলাম, মহিলা কাউন্সিলর অনিমা রানী মন্ডল, পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল করিম, সহকারী প্রকৌশলী কামরুল আখতার, শহর পরিকল্পনাবিদ শুভ্র চন্দ্র মহলী, উপ-সহকারি প্রকৌশলী সাগর দেবনাথ, আশা এনজিও’র ফিল্ড কো-অর্ডিনেটর লক্ষণ কুমার দত্ত প্রমুখ। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ শেখ কামরুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc01286নিজস্ব সংবাদদাতা: সুইড খাতিমুন্নেছা হানিফ লস্কর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার সকালে সুইড খাতিমুন্নেছা হানিফ লস্কর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের ৭৩ জন শিক্ষার্থীদের মাঝে বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) মোস্তফা কামাল লস্কারের আর্থিক সহায়তায় এ ড্রেস বিতরণ করা হয়।
সুইড খাতিমুন্নেছা হানিফ লস্কর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন (সজল), জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক দেবাশিস সরদার, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও দন্ত চিকিৎসক আলহাজ্ব ডাঃ আবুল কালাম বাবলা, জেলা প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা তুলশি কুমার পাল, অভিভাবক সদস্য মোস্তফা মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ।
এসময় জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘প্রতিবন্ধীরা সমাজের বোঝা নয়, তারাও আমাদের সন্তান। তাদেরকে সুন্দর পরিচর্যার মাধ্যমে গড়ে তুলতে হবে। মানবিক দৃষ্টিতে সহানুভূতি নিয়ে শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধীদের পাশে দাঁড়াতে হবে তাহলে তারাও জীবনে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। সাধারণ মানুষের মতো বাঁচার অধিকার তাদেরও রয়েছে। তাদেরকে অবহেলার চোখে দেখার কোন সুযোগ নেই।’ এসময় উপস্থিত ছিলেন স্কুলের সহকারী শিক্ষক নাজমা আক্তার, রুমা রাণী বর্কন্দাজ প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kalaroa-mp-picনিজস্ব প্রতিবেদক: কলারোয়া উপজেলার ৬নং সোনবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এসএম মনিরুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বেলা ১১ টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত উপজেলা আওয়ামীলীগ ও ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। তবে এভাবে একযোগে রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নারী নির্যাতনের পক্ষে অবস্থান নেয়াকে সমালোচনা করছেন সচেতন নাগরিকরা।
উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি ওয়াদুদ ঢালীর সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, তালা-কলারোয়া আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা আ’লীগ নেতা ফিরোজ কামাল শুভ্র, উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, জেলা আ’লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক কলারোয়া বাজার কমিটির সভাপতি আরাফাত হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সেলিনা আনোয়ার ময়না, সুপ্রসাদ চৌধুরী, মাস্টার আলমগীর হোসেন, লিয়াকত আলী, যুবলীগ নেতা আশিকুর রহমান মুন্না, ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হাসান প্রমুখ।
সমাবেশে প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য এ্যাড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আগামী ১৫ ডিসেম্বর ধার্যকৃত দিনে ইউপি চেয়ারম্যানকে জামিনে মুক্ত করে নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি দিলে বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত নেতাকর্মীরা সমাবেশ প্রত্যাহার করে শান্তিপূর্ণভাবে স্ব-স্ব এলাকায় ফিরে যান।
উল্লেখ্য, নারী নির্যাতন ও আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় গত শনিবার রাতে সোনাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলামসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার অপর দুই সহযোগী হলেন, চৌকিদার ইসলাম ও জয়। গ্রেফতারকৃত চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম সোনাবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এর  আগে, গত শুক্রবার দুপুরে কাজের ফাঁকে আফরোজা নামের এক তরুনী বাড়ির পাশে সোনাবাড়িয়ায় হাসানের দোকানে যান মোবাইল ফোনে রিচার্জ করতে। এ সময় পলাশ নামের এক যুবক আসে হাসানের কাছে তার পাওনা টাকা নিতে। এক পর্যায়ে পলাশ ও আফরোজাকে একটি ঘরে ঢুকিয়ে দিয়ে বাইরে থেকে দরজা আটকে দেয় হাসান ও তার বন্ধু হাফিজ। পরে তারা চিৎকার দিয়ে লোক জড়ো করে।
বিষয়টি ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলামকে জানালে তিনি বিচারের নামে মেয়েটিকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাচ ও নানাভাবে অপমানিত করে মারধর করেন এবং তার হুকুমে তাদের দুজনকে দড়ি দিয়ে বেধে সমস্ত গ্রাম ঘুরানো হয়। এই অপমান সইতে না পেরে শনিবার সন্ধ্যায় নিজ ঘরে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে আফরোজা। এ ঘটনায় আফরোজার ভাই ইব্রাহীম খলিল শনিবার রাতেই ৭জনকে আসামি করে কলারোয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি কালিগঞ্জ : কালিগঞ্জে ৯ বোতল ফেনসিডিল সহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হলো উপজেলার দক্ষিণশ্রীপুর ইউনিয়নের আবেদ আলীর ছেলে জিয়াউর রহমান (২৪), কুশুলিয়া ইউনিয়নের ভদ্রখালী গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে মাহমুদুল হাসান মামুন (২৫), ও শ্যামনগর উপজেলার ভুরুলিয়া ইউনিয়নের কাটিবারহল গ্রামের সুধীব দাশ এর ছেলে বিশ্বজিৎ কুমার (৪২)। পুলিশ সুত্রে জানাযায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার উপ-পরিদর্শক রাজীব কুমারের নেতৃত্বে পুলিশ রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে পশ্চিম নারায়ণপুর খেয়াঘাটের পাশ থেকে জিয়াউর, মামুন ও বিশ্বজিৎ কুমারকে আটক করে। এসময় তাদের দেহ তল্লাশী করে ৯ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে কালিগঞ্জ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক শরিফুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন (মামলা নম্বর: ১০ তারিখ: ১১/১২/১৬ খ্রিঃ।)

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_783391962_1481514809অনলাইন ডেস্ক: জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এতে ২২ জেলায় চেয়ারম‌্যান পদের জন‌্য কোনো ভোট হচ্ছে না। ৬১ জেলার মধ্যে ২৮ ডিসেম্বর ৩৯টিতে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।

এর মধ্যে ৩৪ জেলায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা চেয়ারম্যান পদে নিজেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বাকি ৫ জেলায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সঙ্গে স্বতন্ত্র বা অন্য কোনো দলের লড়াই হবে। যেসব জেলায় চেয়ারম্যানরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন সেখানে শুধু সাধারণ ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ভোট হবে।

শতাধিক ওয়ার্ডে সংরক্ষিত সদস্য ও সাধারণ সদস্য পদেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন অনেকে। ভোলায় চেয়ারম্যান, ৫টি সংরক্ষিত সদস্য ও ১৫টি সাধারণ সদস্য পদের সবক’টিতে একক প্রার্থী থাকায় সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ওই জেলায় ভোট গ্রহণ হবে না। রোববার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যারা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন, তারা হলেন-

নারায়ণঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন, গাজীপুরে মো. আখতারুজ্জামান, ঠাকুরগাঁওয়ে সাদেক কোরাইশী, জয়পুরহাটে আরিফুর রহমান রকেট, নাটোরে সাজেদুর রহমান খান, সিরাজগঞ্জে আবদুল লতিফ বিশ্বাস, যশোরে শাহ হাদিউজ্জামান, বাগেরহাটে শেখ কামরুজ্জামান টুকু, ঝালকাঠিতে সরদার শাহ আলম, ভোলায় আবদুল মোমিন টুলু, নেত্রকোনায় প্রশান্ত কুমার রায়, মুন্সীগঞ্জে মো. মহিউদ্দিন, দিনাজপুরে আজিজুল ইমাম চৌধুরী, নওগাঁয় একেএম ফজলে রাব্বি, কুষ্টিয়ায় রবিউল ইসলাম, ঝালকাঠিতে সরদার মো. শাহ আলম, কিশোরগঞ্জে মো. জিল্লুর রহমান, ঢাকায় মো. মাহবুবুর রহমান, হবিগঞ্জে ডা. মো. মুশফিক হুসেন চৌধুরী, চট্টগ্রামে মোহাম্মদ আবদুস সালাম, টাঙ্গাইলে ফজলুর রহমান খান ফারুক ও ফরিদপুরে মো. লোকমান মৃধা।

নির্বাচন কমিশনের আইন শৃঙ্খলা বৈঠকে কর্মকর্তারা জানান, ৩৬ জেলায় ৭৭ জন বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের। এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে।

২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদ নির্বাচন হতে যাচ্ছে। এতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন ১৯০ জন প্রার্থী। সংরক্ষিত সদস্য পদে ৮৯৫ এবং সাধারণ সদস্য পদে ৩ হাজার ৫৬১ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1137544906_1481534699অনলাইন ডেস্ক: মার্কিন বিমান নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বোয়িং-এর কাছ থেকে ৮০টি বিমান কেনার চুক্তি সই করেছে ইরান। রোববার ইরান এয়ার ও বোয়িং কোম্পানির প্রতিনিধিরা তেহরানে এ চুক্তি সই করেন এবং এর ভিত্তিতে আগামী ১০ বছরে পর্যায়ক্রমে এসব বিমান ইরানের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

চুক্তি স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইরানের সড়ক ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী আব্বাস আখুন্দি। এসব বিমানের মোট দাম ১৬ হাজার ৬০০ কোটি ডলার বলে জানিয়েছেন চুক্তি সই করতে তেহরান সফরে আসা বোয়িং’র উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফ্লেচার বার্কডাল।

এ সম্পর্কে ইরানের রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থা- ইরান এয়ার’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরহাদ পারভারেশ বলেছেন, আগামী ১০ বছরে ইরান বোয়িং’র কাছ থেকে ৫০টি ৭৩৭ এবং ৩০টি ৭৭৭ মডেলের বিমান গ্রহণ করবে।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে আব্বাস আখুন্দি বলেন, এসব বিমান ইরানের হাতে আসলে আকাশপথে ভ্রমণসুবিধা দেয়ার জন্য ইরান এয়ারে ৫০ হাজার অতিরিক্ত আসন যুক্ত হবে। এছাড়া, ফরাসি বিমান নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এয়ারবাসের কাছ থেকে ১০০টি বিমান কেনার চুক্তিও শিগগিরই চূড়ান্ত হবে বলে তিনি জানান। ইরানের সড়ক ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী বলেন, বোয়িং’র সাথে ৪১ বছর পর ইরানের এ ধরনের কোনো চুক্তি সই হলো।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বোয়িং’র উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফ্লেচার বার্কডাল বলেন, মার্কিন সরকারের সবুজ সংকেত পেয়েই তারা এ চুক্তি সই করেছেন। ইরানের সাথে আবার সহযোগিতায় আসতে পেরে বোয়িং আনন্দিত বলেও জানিয়েছেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest