সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক’কে বর্জ্য ও জলাশয় ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে কর্মশালাআশাশুনিতে পানিতে ডুবে বৃদ্ধের মৃত্যু দেবহাটায় ব্রেকিং দ্যা সাইলেন্সের সুরক্ষা প্রদান প্রকল্পের অবহিতকরণ সভাআনুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদে বাজেট সভাসাতক্ষীরা শহরের রহমতপুর ক‌লোনী‌তে বারসিকের স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্পসাতক্ষীরায় মানব পাচার প্রতিরোধে উপজেলা পর্যায়ে রেফারেন্স পাথওয়ে নেটওয়ার্ক সক্রিয়করণ সভাসাতক্ষীরায় দলিল লেখক সমিতির নির্বাচনখলিষাখালী ভ‚মিহীন জনপদে অগ্নিসংযোগ ও বোমা নিক্ষেপ করে ত্রাস সৃষ্টি করার প্রতিবাদে সম্মেলনসাতক্ষীরার কুমিরার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ শুরুআশাশুনিতে নিরাপদে বাগদা চিংড়ীতে অপদ্রব্য পুশ চলছে

_92210138_hakimpuri-zarda-jpg_220x220ন্যাশনাল ডেস্ক: পঞ্চাশের দশকে আড়াই হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করেন হাকিমপুরী জর্দার মালিক মো. কাউছ মিয়া। তাঁর সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। আর কাউছ মিয়াই দেশের শীর্ষ করদাতা।
প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০০ জনের যে তালিকা প্রকাশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, অনেক নামিদামি প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীকে পেছনে ফেলে সেখানে শীর্ষস্থান দখল করেছেন তামাকপণ্য ব্যবসায়ী মো. কাউছ মিয়া।
গত বছর যে শীর্ষ ১০ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল, সেটির প্রথম স্থানেও ছিলেন তিনি। এর আগেও তিনি শীর্ষ করদাতার পুরস্কার পেয়েছেন।
কাউছ মিয়া জানিয়েছেন, এখন তাঁর বিভিন্ন ব্যবসা আর জায়গাজমি মিলিয়ে মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। কাউছ মিয়া ব্যবসা শুরু করেন চাঁদপুরে। স্টেশনারি দোকান দিয়ে শুরু করেন। পরের ২০ বছরে ধীরে ধীরে ব্যবসা বাড়তে থাকায় তিনি চলে আসেন নারায়ণগঞ্জে। শুরু করেন তামাকের ব্যবসা।
কাউছ মিয়া বলেন, তখন তামাক বাংলাদেশে চাষ হতো না। পাকিস্তানের মারদান থেকে আসত। তামাকের ব্যবসা থেকেই কাউছ মিয়ার মাথায় আসে জর্দা উৎপাদনের কথা।
প্রথমে একটা ছোট কারখানা দিয়ে বাজারে ছাড়লেন ‘শান্তিপুরী জর্দা’। পরে সেটা নকল হতে থাকায় নতুন করে চালু করেন ‘হাকিমপুরী জর্দা’। ১৯৯৬ সালে হাকিমপুরী জর্দার যাত্রা শুরু হয়।
কাউছ মিয়া জানান, ‘শান্তিপুর’ বা ‘হাকিমপুর’ এসব নামকরণের পেছনে বিশেষ কোনো কারণ নেই। তবে হাকিমপুর নামটা লোকের মুখে সহজে আসে, সহজে বলতে পারে- এ জন্যই এই নাম রাখা।
ছেষট্টি বছর ধরে ব্যবসা করছেন কাউছ মিয়া। এর মধ্যে তামাক ও জর্দার ব্যবসা থেকেই তিনি লাভ করেছেন চার থেকে পাঁচশ কোটি টাকা। কাউছ মিয়া জানান, করদাতা হিসেবে তিনি পাকিস্তান আমল থেকেই পুরস্কৃত হচ্ছেন। এতবার সর্বোচ্চ করদাতা হতে পেরে তিনি খুশি।
কাউছ মিয়া জানান, অন্য ব্যবসায়ীরা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা করেন। কিন্তু তিনি জীবনে ব্যাংকের টাকা নেননি। তিনি বলেন, ‘বরং ব্যাংকই আমার রাখা টাকা খাটিয়েছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_92225868_20161031_163304অনলইন ডেস্ক: রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলায় হিন্দুদের জীবনে এমন ভয়ানক দিন স্বাধীন বাংলাদেশে এর আগে কখনো আসেনি।

শতশত মানুষ যখন বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে নাসিরনগরের হিন্দু বাড়ি এবং মন্দিরগুলোতে ভাংচুর এবং লুটপাট চালায়, তখন আতঙ্কিত হিন্দুদের অনেকেই বাড়ি-ঘর ছেড়ে প্রাণ রক্ষার জন্য পালাতে শুরু করে।

কিন্তু এসময়ই হামলাকারীদের সামনে বাধার দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন এলাকার কয়েকজন মুসলমান যুবক।

হিন্দুবাড়ি এবং মন্দির বাঁচাতে তারা নিজেদের জীবন বাজি রেখেছিলেন।

এদেরই একজন জামাল উদ্দিন – তিনি নাসিরনগর সদর হাসপাতালে স্টোরকিপারের চাকুরী করেন।

হিন্দুদের বাড়িগুলোতে যখন আক্রমণ শুরু হয়, জামালউদ্দিন তখন হাসপাতালে বসে থাকতে পারেননি।

তিনি দৌড়ে যান কিছুটা দূরে অবস্থিত দত্তবাড়িতে।

তার সাথে আরো কয়েকজন মুসলমান যুবক দত্তবাড়ির প্রধান গেটের সামনে দাঁড়িয়ে হামলাকারীদের ঢুকতে বাধা দিচ্ছিলেন। আট থেকে দশজন মুসলমান যুবক দত্তবাড়ির সামনে সারিবদ্ধ হয়ে আক্রমণকারীদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।

কিন্তু আক্রমণকারীদের সংখ্যার তুলনায় জামালউদ্দিন ও সহযোগীদের শক্তি ছিল খুবই নগণ্য।

হামলাকারীদের কারো কারো হাতে ছিল ধারালো অস্ত্র, রড ও লাঠি। তারা জামালউদ্দিনকে রড় দিয়ে আঘাত করলে তিনি মাটিতে পড়ে যান।

শেষ পর্যন্ত দত্তবাড়ির পূজামণ্ডপ রক্ষা করতে পারেননি জামালউদ্দিন।

জামালউদ্দিন ও তার সহযোগীদের আঘাত করে হামলাকারীরা ভেতরে ঢুকে যায়। তারপর হামলাকারীরা সে পূজামণ্ডপ গুড়িয়ে দেয়।

শতশত আক্রমণকারীর সামনে নিজের জীবন বাজি রেখে জামালউদ্দিন কেন এগিয়ে গিয়েছিলেন?

জামালউদ্দিন  বলেন, “আমি তখন নিজের জীবনের চিন্তা করি নাই। ওরা আমার ভাই, এটা আমার গ্রাম। ওরা তো নিরপরাধ লোক। এ বর্বরোচিত হামলা কেন এদের উপর হবে?”

তিনি বলছিলেন হিন্দু গ্রামবাসীদের আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য তিনি মৃত্যুর জন্য তৈরি ছিলেন।

রবিবার সকালে হামলার বর্ণনা দিতে গিয়ে জামালউদ্দিনের শরীর এখনো শিউরে ওঠে।

ভয়ঙ্কর এক সাম্প্রদায়িক আক্রমণ দেখেছেন জামালউদ্দিন। এ ধরনের আক্রমণের কথা তিনি কখনো ভাবতেও পারেননি।

নাসিরনগর উপজেলার দত্তবাড়ি, নমশূদ্র পাড়া, কাশিপাড়া এবং ঘোষ পাড়ায় ব্যাপক হামলা চালিয়েছে উগ্র ইসলামপন্থীদের একটি গোষ্ঠী।

জামালউদ্দিন বলছিলেন, “ওইদিন আমার নিজের প্রতি একটুখানিও মায়া ছিল না। আমার এক ভাই অন্যায় হামলার শিকার হবে, আমাদের মা বোনদের ইজ্জত যাবে – তাহলে আমাদের থেকে লাভ কী?”

জামাল উদ্দিনের সাথে হিন্দুবাড়ি রক্ষা করতে আরো এগিয়ে গিয়েছিলেন আব্দুল মজিদ। তিনি স্থানীয় একটি স্কুলের লাইব্রেরিয়ান। মি: মজিদ জানালেন আক্রমণকারীদের বয়স ২০-২৫ বছরের মধ্যে বলে তাদের মনে হয়েছে।

মজিদ বলছিলেন, যে হিন্দু যুবকের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে কাবাঘরকে অবমাননা করে ছবি দেয়া হয়েছে তার বিচার হোক। কিন্তু তারা কখনোই চাননি নির্বিচারে হিন্দু বাড়ি ও মন্দিরে হামলা হোক।

তিনি বলেন, “যারা হামলা করছিল, তারা মুসলমান নামের কলঙ্ক। এরা অন্য কোন হাসিল আদায় করার জন্য এ ঘটনা ঘটাইয়া গেছে। আমরা বলছি বাড়িতে ঢুকতে হইলে আমাদের মাইরা তারপরে ঢুকতে হইব”।

হামলাকারীরা  মজিদকে ইট এবং লাঠি দিয়ে আক্রমণ করেছিল।

মজিদের বর্ণনায় নাসিরনগরে হিন্দু-মুসলমান ভাই ভাইয়ের মতো বহু বছর ধরে একসাথে বাস করছে। উভয় ধর্মের উৎসবে গ্রামের সবাই যোগ দেয় এবং সহযোগিতা করে।

রবিবার সকালে শতশত আক্রমণকারীর মাঝে কয়েকজন মুসলমান যুবক যেভাবে হিন্দুদের রক্ষার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন, সেটিকে কৃতজ্ঞতার সাথে বর্ণনা করছেন স্থানীয় দত্তবাড়ির বাসিন্দারা।

দত্তবাড়ির বাসিন্দা নীলিমা দত্ত বলেন, “এক মুসলমান হামলা করেছে, আরেক মুসলমান বাঁচাইছে। ওরা যদি আমাদের রক্ষা না করতো, তাহলে এখানে লুটপাট হইতো”।

তিনি বলছিলেন যে এ ধরনের সাম্প্রদায়িক আক্রমণ তিনি তার জীবনে কখনো দেখেননি। হামলাকারীরা পূজামণ্ডপ ভাংচুর করলেও মুসলমান যুবকদের বাধার কারণে বাসস্থানের ঘরে ঢুকতে পারেনি। তবে বাইরে থেকে ঢিল ছুঁড়েছে।

এমনকি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ও দত্তবাড়িতে এ ধরনের আক্রমণ হয়নি বলে নীলিমা দত্ত উল্লেখ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ও মুসলমানদের সহযোগিতায় হিন্দুরা দত্তবাড়িতে পূজার আয়োজন করেছিল বলে এখানকার বাসিন্দারা জানালেন।

নীলিমা দত্ত বলেন, যে হিন্দু যুবকের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে কাবাঘরকে অবমাননা করে ছবি দেয়া হয়েছিল, তার কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার।

কিন্তু সে ছবির জের ধরে সব হিন্দুবাড়ি এবং মন্দিরে কেন হামলা চালানো হলো, সে প্রশ্নের উত্তরটাই খুঁজে পাচ্ছেন না নীলিমা দত্ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

22222222222নিজস্ব প্রতিবেদক: সদর উপজেলার লাবসায় সাড়ে তিন বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। গ্রামবাসী ধর্ষক মজিদ পাটোয়ারীকে হাতেনাতে ধরে গাছে বেঁধে রাখেন। কিন্তু আটক ধর্ষককে কিছু সময়ের মধ্যে ছাড়িয়ে নিয়ে যান যুবলীগের এক নেতার নেতৃত্বে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। শিশু ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় ওই শিশুর মা বাদি হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় মামলাটি করেন। মামলার বাদি জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার রাজনগর গ্রামে প্রতিবেশী মজিদ পাটোয়ারীর বাড়ির উঠোনে তার শিশুকন্যা খেলা করছিল। ওই সময় মজিদ পাটোয়ারী তাকে মুড়ি খেতে দেওয়ার নাম করে নিজ ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় চিৎকার শুনে তিনিসহ আশপাশের লোকজন সেখানে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় শিশুটিকে উদ্ধার করেন। জড়ো হওয়া লোকজন ঘটনা বুঝতে পেরে ধর্ষক মজিদ পাটোয়ারীকে আটক করে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। এদিকে, ধর্ষিত শিশুটির চিকিৎসার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন তার মা। এই সুযোগে সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাপ্পীসহ প্রভাবশালীরা ধর্ষক মজিদ পাটোয়ারীকে ছাড়িয়ে নিয়ে যান বলে অভিযোগ করেন ওই নারী। এর পর আর মজিদ পাটোয়ারীর খোঁজ মেলেনি। মামলার বাদি আরো জানান, শিশুটিকে প্রথমে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় বুধবার সকালে তাকে সদর হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে এখনো ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে রয়েছে শিশুটি। বুধবার সন্ধ্যায় মজিদ পাটোয়ারীকে আসামি করে থানায় এজাহার দাখিল করেন ধর্ষিত শিশুটির মা। সদর হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেলের (ওসিসি) প্রোগ্রাম অফিসার মো. আবদুল হাই সিদ্দিক শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে লিখিতভাবে নিশ্চিত করেছেন। শিশুটিকে মনো-সামাজিক কাউন্সেলিংও দেওয়া হয়েছে বলে তিনি থানার অফিসার ইনচার্জকে (ওসি) লিখেছেন। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্যা জানান, বুধবার সন্ধ্যায় অভিযোগ পেয়েই ৯/১ ধারায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। মামলা নম্বর ৩। তিনি আরো বলেন, ধর্ষককে গ্রেফতারে অভিযান শুরু হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

a-wadudনিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদরে সাবেক জিএস ও সাতক্ষীরা সিটি কলেজের প্রভাষক শেখ আব্দুল ওয়াদুদকে নাশকতার মামলায় কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। সে সদর উপজেলার বাধনডাঙ্গা গ্রামের মৃত শামছুদ্দিনের ছেলে ও সিটি কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক। ১ নভেম্বর নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ১৯৯৩-৯৪ সালে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদসের সাবেক জিএস ও ছাত্রশিবিরের কলেজ শাখার তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক এ শিবির ক্যাডার পরবর্তীতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের ক্যাডার ছিলেন। আব্দুল ওয়াদুদ সাতক্ষীরা সিটি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ আবু সাইদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্লা তাকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: পাটকেলঘাটার কুমিরা ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান-কে কুমিরা মহিলা ডিগ্রি কলেজের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় কুমিরা মহিলা কলেজের শিক্ষক মিলনায়তনে এক বর্ণাঢ্য পরিবেশে সমাজের বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান আজিজুর রহমানকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। কুমিরা মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক আলমগীর হোসেনের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ লুৎফুন আরা জামান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন তালা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন তালা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও তালা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু সনৎ কুমার ঘোষ, সাতক্ষীরা জেলা কৃষকলীগের সভাপতি ও সাতক্ষীরা জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্যপরিষদের সভাপতি বাবু বিশ্বজিৎ সাধু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কুমিরা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সেক্রেটারী রফিকুল ইসলাম, তালা উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী নজরুল ইসলাম হিল্লোল, তালা উপজেলা কৃষকলীগের সদস্য সচিব প্রভাষক আমিনুজ্জামান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান তার বক্তব্যে কুমিরা মহিলা ডিগ্রি কলেজ সহ অত্র ইউনিয়নের সার্বিক সহয়তা ও উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বুধহাটা প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী শাহেদুর রহিম। বুধবার দিনব্যাপী এই পরিদর্শন কাজ করা হয়। উপজেলার চিলেডাঙ্গা-ব্যাংদহা ভায়া পাইথালী সড়ক, বসুখালী সাইক্লোন শেল্টার, বুসখালী সাইক্লোন শেল্টার কানেক্টিং রোড, বদরতলা সাইক্লোন শেল্টার, নাছিমাবাদ সাইক্লোন শেল্টার, নাছিমাবাদ সাইক্লোন শেল্টার কানেক্টিং রোড, থানাঘাটা-বকচর সাইক্লোন শেল্টার ও কানেক্টিং সড়ক, পুইজালা সাইক্লোন শেল্টার, পুইজালা বাজার উন্নয়ন, পুইজালা বউদির ঘাট রোড, নাটানা-পুইজালা রোড ও বদরতলাÑমজগুরখালী সড়ক নির্মান কাজ চলছে। সরকারি বরাদ্দপ্রাপ্ত এসব উন্নয়ন মূলক কাজ শেষ হলে এলাকাবাসীর সার্বিক কল্যাণ সাধিত হবে। নির্বাহী প্রকৌশলী শাহেদুর রহিম গতকাল সকল কাজের খোঁজখবর নেন। কাজের মান নির্ণয় করেন। সরেজমিন পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষন করেন। এসময় উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার শামীম মুরাদ, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার, প্রকল্প সহকারী প্রকৌশলী, কনসালট্যান্ট তার সাথে ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6
নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে কেন্দ্র করে দুগ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার বেলা ১২ টায় সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসের শহীদ মিনারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৫ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে দ্বাদশ শ্রেনীর ছাত্র সাজেদুর রহমান, অপর দিকে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সমর্থক দ্বাদশ শ্রেণির হাবিবুল্লাহ। এদের দুজনের আহত অবস্থায় সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ হামলার বিষয় জানতে চাইলে আহত সাজেদুর জানান দীর্ঘদিন ধরে বিবাহীতরা ছাত্রলীগের পদ ধরে রেখেছে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলায় শহীদ মিনারে বসা অবস্থায় সাধারণ সম্পাদক এ উস্কানীতে হাবিবুল্লাহ, রাজু, মুহিতসহ একদল বহিরাগত সশস্ত্র বাহিনী আমার উপর হামলা চালায়। আহত হাবিবুল্লাহ বলেন তাদের মারধর ঠেকাতে গেলে আমাকে মারধর করে। এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকাত পারভেজ এর সাথে যোগাযোগ করা হলে বলেন ঘটনা শুনেছি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কুলিয়া প্রতিনিধি: দেবহাটা উপজেলার ০১কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদে বুধবার সকাল ১০টায় পরিষদ মিলনায়তনে সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন কুলিয়া ইউপি এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিকাশ সরকার। উক্ত কমিটির ৫১ জন সদস্যের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখেন, দেবহাটা উপজেলা সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক আজিজুলহক, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম, পরিবার কল্যান পরিদর্শক আঃ মালেক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা প্রতিনিধি আলহাজ্ব ইমাদুল হক, ইউপি সদস্য রওনাক-উল ইসলাম, শাহাদাৎ হোসেন, গোলাম রব্বানী, আমিরুল ইসলাম, প্রেম কুমার, অচিন্ত মন্ডল, ভরত চন্দ্র সরকার, ইউপি সদস্যা ফতেমা খাতুন,শিরিনা রসুল, শ্যামলী রানী, এনজিও প্রতিনিধি মনিরুজ্জামান টিটু, মোন্তাজুর রহমান, সাইফুল ইসলাম প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিনিধি,আবু ছালেক কুলিয়া বাজার প্রতিনিধি, আব্দুল্লাহ আল মামুন সমবায় প্রতিনিধি প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ইউপি সচিব মোঃ ফারুক হোসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest