news-nobojibon-large
প্রেসবিজ্ঞপ্তি: সাতক্ষীরা নবজীবন ইন্সটিটিউটে অভিভাবক সমাবেশ ও জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের শহিদ খান বৃত্তি প্রদান ও সংবর্ধনা-২০১৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকাল ১১টায় নবজীবন কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত অভিভাবক সমাবেশ ও জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের শহিদ খান বৃত্তি প্রদান ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন নবজীবনের নির্বাহী পরিচালক তারেকুজ্জামান খান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন নবজীবন ইন্সটিটিউট হাটি হাটি পা পা করে সাতক্ষীরার একটি উল্লেখযোগ্য এবং আদর্শ বিদ্যাপিঠে রুপান্তরিত হতে চলেছে। পরিচালনা কমিটির দক্ষতা ও শিক্ষকদের অক্লান্ত  পরিশ্রমের কারনে সেটি সম্ভব হয়েছে। শিশু শ্রেনীর (এঞ্জেল) ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তৈরী করা হয়েছে অত্যাধুনিক খেলার সরঞ্জাম সমৃদ্ধ রুম। যার মাধ্যমে খেলার ছলে কোমলমতি শিশুদের বিশেষ কায়দায় দেওয়া হবে টিচিং। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিষ্ঠানিক ক্লাশের পাশাপাশি বিনা খরচে ব্যবস্থা করা হয়েছে বিশেষ ক্লাশের। বিগত বছরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যাও সন্তোষজনক। প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষার সাথে সাথে নবজীবন ইন্সটিটিউটের ছাত্র-ছাত্রীরা পিছিয়ে নেই বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান,বিতর্ক প্রতিযোগিতা, শরীরচর্চ্চা, এমনকি খেলাধুলায়ও। এসকল অর্জনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে তিনি অভিভাবকদের আরো দায়িত্বশীল এবং সন্তানদের প্রতি কঠোর নজরদারীর আহব্বান জানান। তিনি বলেন ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার প্রতি আরো উৎসাহী ও মনোযোগী করতে সরকারী বৃত্তির পাশাপাশি প্রতিবছর জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের শহিদ খান বৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে। নবজীবনের নির্বাহী পরিচালক তারেকুজ্জামান খান অভিভাবকদের বক্তব্য শোনেন এবং প্রতিষ্ঠানিক ও ক্লাশের কোন ত্রুটি থাকলে তা অবিলম্বে নিরসনের আশ্বাষ দেন। অনুষ্ঠানে ২০জন কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে শহিদ খান বৃত্তি সনদ ও নগদ অর্থ বিতরন করা হয়। নবজীবন ইন্সটিটিউটের প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল হান্নান মোল্যার সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন নবজীবন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ শেখ রফিকুল ইসলাম,অভিভাবক আহসান হাবিব, ফাতেমাতুজ জোহরা, কৃতি শিক্ষার্থী মেহজাবিন খান দোলা, আসাদুজ্জামান,ও জান্নাতুল মাওয়া। সহকারী প্রধান শিক্ষক রোকেয়া পারভিন, শেখ মফিজুর রহমান, শেখ বোরহান উদ্দীন,অহিদা বেগম সহ সকল শিক্ষক ,অভিভাবকও শিক্ষাথর্রিা উপস্থিত ছিলেন  ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা প্রতিনিধি: পাইকগাছা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও জাতীয়পার্টির জেলা নেতা এড. বিলাস চন্দ্র রায় (৬১) হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে শনিবার রাত গভীর রাতে মৃত্যুবরণ করেছে। তিনি উপজেলার লতা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান অমূল্য রায়ের পুত্র। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দু’কন্যা সন্তান সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। রোববার সকালে সিনিয়র সহকারী জজ আদালত, পাইকগাছা খুলনায় কোর্ট রেফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে আইনজীবী সমিতির সম্মেলন কক্ষে এক শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শোক সভা শেষে শোক-সন্তপ্ত পরিবারের সমাবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন, আইনজীবী সমিতির দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি এড. প্রশান্ত কুমার মন্ডল, দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শেখ তৈয়েবুর রহমান, এ্যাডঃ কিশোরী মোহন মন্ডল, এ্যাডঃ বিপ্লব কান্তি মন্ডল, এ্যাডঃ সমীর কুমার বিশ্বাস, এ্যাডঃ পংকজ ধর, এ্যাডঃ আব্দুল মজিদ গাজী, এ্যাডঃ প্রশান্ত ঘোষ, এ্যাডঃ শফিকুল ইসলাম কচি, অরুন জ্যোতি মন্ডল, শেখ আব্দুর রশিদ, আবুল কালাম আজাদ, রেখা রাণী বিশ্বাস, জি,এম, আককাছ আলি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

paik
পাইকগাছা প্রতিনিধি : খুলনার পাইকগাছায় জন্মান্ধ ও বোবা ৩ সন্তানকে নিয়ে এক কালের জমিদার বংশ আজ পথের ভিখারী। বিষন্নতার কান্না প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে তাদের। দুঃখ, কষ্ট, লাঞ্চনা, বঞ্চনা কাকে বলে এ পরিবারটির দিকে তাকালে তা অনুভব করা যায়। এমতাবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর সাহায্য কামনা করেছেন এ অসহায় পরিবারটি। খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার তোকিয়া গ্রামের আবুল কাশেম (আবুল) বিশ্বাসের ৩ সন্তানই জন্মান্ধ। আবুলের পূর্বসূরীরা ছিলেন জমিদার পরিবার। এ জমিদার পরিবারের উত্তরসূরী আবুল কাশেম (আবুল) বিশ্বাসের ৪ সন্তানের মধ্যে জাকির বিশ্বাস (৪০), ফারুক বিশ্বাস (৩৮), শেফালী খাতুন (২৬) জন্মান্ধ। প্রথম কন্যা সন্তানটি সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকলেও অন্ধ ৩ সন্তানকে নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। সম্পদ-সম্পত্তি যা ছিল সবকিছুই ৩ সন্তানের চিকিৎসার পিছনে খুইয়ে আজ তিনি নিঃস্ব। শিশুকালে অন্ধাবস্থায় ফারুক ও জাকির ১০ পারা পর্যন্ত কোরআন শরীফ মুখস্থ করে বলে তারা জানায়। সাংসারিক অভাব অনাটনের জন্য আবুলের দু’পুত্র ফারুক ও জাকির ভিক্ষার পথ বেছে নেয়। সকাল ৮ টা থেকে দুপুর পর্যন্ত গদাইপুর বাসস্ট্যান্ডে বসে থাকে কখন বাস আসে। বাস দাঁড়াতেই উঠে পড়ে তাতে যাত্রীদের কাছে ২/১ টি টাকার জন্য হাত পাততে থাকে। তা থেকে প্রতিদিন আয় ৪০/৫০ টাকা এবং ৬ মাস পরে দু’ভাইয়ের ৬ হাজার প্রতিবন্ধী ভাতা দিয়ে চলে তাদের সংসার। তবে বিস্ময়কর হলো, চলাচল করতে পথ চিনিয়ে দিতে কারো সাহায্যের প্রয়োজন হয় না তাদের। অনুভূতি ও নাকের ঘ্রাণ দিয়ে তাদের পথ চলা। ৮ বছর আগে পার্শ্ববর্তী থানা আশাশুনির মুড়োগাছা গ্রামের সুমি নামে এক মেয়েকে বিয়ে করে ফারুক। সংসার জীবনে ফারুক ২ সন্তানের জনক। বর্তমানে সে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। শেফালী খাতুন আবুল বিশ্বাসের ছোট কন্যা সেও জন্মান্ধ ও বোবা। লোকজন গেলে কোন কিছুই বুঝতে না পারলেও ঘাড়-মুখ এদিক-ওদিক ফিরিয়ে ফ্যাল-ফ্যাল করে হাসে। সারা দিন ছোট্ট একটি ঘরে বসে কান্না-কাটি করে। তথ্য সংগ্রহে এ পরিবারে যাওয়ার পর অসহায় এ পরিবারের সকলেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে এবং বলতে থাকে এমনকি পাপ করেছি আল্লাহ আমাদের উপর এমননিভাবে প্রতিশোধ নিচ্ছে। আবুল বিশ্বাসের দাদা খাতের আলী বিশ্বাস ছিলেন পাইকগাছার শীর্ষ জমিদার। অথচ আজ সে পরিবারটি সবকিছু হারিয়ে পথের ভিখারী। অসহায় এ পরিবারটির আয়ের কোন উৎস না থাকায় সন্তানদের ভবিষ্যৎ ভাবনায় প্রধানমন্ত্রীর সাহায্য কামনা করেছেন তাদের পরিবার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কুলিয়া প্রতিনিধি: দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের খাসখামার গ্রামের মৃত: গফুর গাজীর পুত্র জাহাঙ্গীর হোসেন কে বিগত ১৫মে’১৬ তারিখে একই গ্রামের ধোনা গাজীর পুত্র আক্তারুল ও তার ভগ্নিপতি মিলে চোরাই ভিসার মাধ্যমে ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে ৪ লাক্ষ টাকা নিয়ে ওমানে পাঠায়। কিন্তু জাহাঙ্গীর হোসেন ওমানে পৌছে জানতে পারেন আক্তারুল ও তার ভগ্নিপতি দুজনে মিলে তাকে একটি কোম্পানির কাছে ২বছরের জন্য বিক্রি করে দিয়েছে। এ সময় জাহাঙ্গীর কোন উপায় না দেখে ওমান প্রবাসী বাংলাদেশীদের সহযোগিতায় ওমান পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করে দেশে ফিরে জাহাঙ্গীর হোসেন স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে আদম ব্যবসায়ী আক্তারুলের কাছে তার বিদেশ যাওয়ার টাকা ফেরত চাইলে আক্তারুল বিভিন্ন টালবাহানা শুরু করে। উপায় না দেখে জাহাঙ্গীর আক্তারুলের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ সিনিয়র চিপ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালতে ৩১জুলাই’১৬ তা’িখে মানব পাচার আইনে একটি মামলা দায়ের করে। এতে আক্তারুল আরও ক্ষিপ্ত হয়ে জাহাঙ্গীর ও তার ছেলে রিপন কে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেয় ।  এসময় ভুক্ত ভোগী জাহাঙ্গীর আরও জানান, আক্তার এর হুমকির প্রেক্ষিতে  গত ০৬আগস্ট’১৬ তা’িখে আমার ছেলে রিপন কে সাতক্ষীরা ডিবি পুলিশ মিথ্যা মাদকের অভিযোগে আটক করে নিয়ে যায়। কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকায় সাতক্ষীরা ডিবি পুলিশ তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। বর্তমানে আক্তারুল আবারও আমার ও আমার ছেলে রিপন কে মিথ্যা হয়রানী মূলক মামলা দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। তাই আমি ও আমার পরিবার মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার আতংকে ভুগছি। এব্যাপারে আক্তারুল এর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করতে চাইলে তা সম্ভব হয়নি। তবে এলাকার সাধারণ জনগন আক্তারুলের উপযুক্ত বিচারের দাবি করে। এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীর ও এলাকার সচেতন মহল প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

02-large
নিজস্ব প্রতিবেদক:  সাতক্ষীরার শ্যামনগরে হরিণের চামড়াসহ দুইযুবককে আটক করেছে শ্যামনগরথানা পুলিশ। রোববার দুপুরে শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর ইউনিয়নের কালিঞ্চী গ্রামের সিদ্দিক গাজীর বাড়ি থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন, উপজেলার বংশীপুর গ্রামে মৃত আহাদ গাজীর ছেলে ইউনুস গাজী ও একই গ্রামে মেহের চাঁদ গাজীর ছেলে আলমগীর গাজী। পুলিশ জানায়, শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর ইউনিয়নের কালিঞ্চী গ্রামের সিদ্দিক গাজীর বাড়ী থেকে হরিনের চামড়া পাচার করা হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তার বাড়ি হতে একটি হরিনের চামড়াসহ উক্ত দুই জনকে আটক করা হয়। শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1
নিজস্ব প্রতিবেদক: শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রণীত কোচিং বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা বাস্তবায়নে সাতক্ষীরায় কোচিং বিরোধী ঝটিকা অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। রোববার সকাল থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্কুল ও কোচিং সেন্টারে এ অভিযান পরিচালনা করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) খুলনা অঞ্চল। কোচিং বিরোধী অভিযান টের পেয়ে এ সময় কোচিং সেন্টারে তালা ঝুলিয়ে পালিয়েছেন অনেক শিক্ষক। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক টিএম জাকির হোসেনের নেতৃত্বে মাউশির কর্মকর্তারা এ অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. হাসান সোরওয়ার্দী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম, গবেষণা কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান, জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন সরকার, সহকারী পরিদর্শক শেখ হেদায়েত হোসেন প্রমুখ। সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি কোচিংয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় খানবাহাদুর আহছানউল্লাহ পলিটেকনিক কলেজ, কালিগঞ্জ কাটুনিয়া রাজবাড়ি ডিগ্রি কলেজের দুই শিক্ষককে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় সতর্ক করে দেওয়া হয় বলে জানান মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক টি এম জাকির হোসেন। তিনি জানান, কোচিং বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা অনুযায়ী কোনো শিক্ষক নিজ স্কুলের ছাত্রছাত্রী পড়াতে পারবেন না। তারপরও অনেকে গোপনে নীতিমালা ভঙ্গ করছেন। তাদের বিরুদ্ধে মাউশির এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে। এদিকে অভিযান চলাকালে দেখা যায়, কোচিং সেন্টারগুলো সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীতে ভরপুর। অনেকেই স্কুলে না গিয়ে কোচিং করছে। এ ব্যাপারে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক টিএম জাকির হোসেন সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়সমূহ পরিদর্শন করে প্রধান শিক্ষককে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ডেকে সর্তক করার নির্দেশনা দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

arr

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে জামায়াতের এক কর্মী সহ ৩৬ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১৩ জন, কলারোয়া থানা থেকে ০৬ জন, তালা থানা ০৪ জন, কালিগঞ্জ থানা ০৪ জন, শ্যামনগর থানা ০৩ জন, আশাশুনি থানা ০৩ জন, দেবহাটা থানা ০১ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ০২ জনকে আটক করা হয়। সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মইনুল ইসলাম: আশাশুনি মহিলা কলেজের ৩ ছাত্রী একসাথে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। তারা ৩ জনই কলেজ হোষ্টেলে অবস্থান করতো। ঘটনাটি এলাকার ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি করেছে। উপজেলার খাসেরবাদ গ্রামের হরিপদ সরকারের কন্যা সুবর্ণা, বলাবাড়িয়া গ্রামের স্বপন মন্ডলের কন্যা মৌসুমী ও গাইয়াখারী গ্রামের সাধনের কন্যা শিল্পী শুক্রবার বিকাল ৫ টার দিকে কলেজের হোষ্টেল থেকে কলেজের ৩য় তলায় গিয়ে একসাথে বিষপান করে। তাদের এক সাথে বিষ পানের কারন জানা না গেলেও এলাকায় নানা ধরনের গুনজন সৃষ্টি হয়েছে। একটি সূত্রে জানাগেছে তারা ইঁদুর মারা ওষুধ কোমল পারীয় টাইগারের সাথে মিশিয়ে খেয়েছিল। বিষয়টি জানাজানির পর বিকালেই তাদেরকে আশাশুনি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে দীর্ঘ চিকিৎসার (ওয়াশসহ) পর তারা জীবনে রক্ষা পায়। তাদের প্রত্যেকে স্ব স্ব বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মহিলা কলেজের অধ্যাক্ষের কাছে মুঠো ফোনে ঘটনাটি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফোনে আমি কিছু বলব না। কিছু জানতে চাইলে সামনে আসতে হবে। আশাশুনি হাসপাতালের ডাঃ সুদীপ্ত মন্ডল সাংবাদিকদের জানান, তারা ইঁদুরমারা ঔষধ পান করেছিল। এখন তারা শংকামুক্ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest