সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় ৩৪তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস পালনসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ছাত্রদলের দোয়াফেসবুক পোস্ট মুছে ফেলাকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা সরকারি বালক বিদ্যালয়ে সংঘর্ষতালায় যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের পর তরুণীকে হত্যার অভিযোগক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার কমানোর দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধনবেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়াবারসিকের উদ্যোগে পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের ওরিয়েন্টেশনজামায়াত শুধু নিজেদের মানুষকেই চাকরি দেয়, তারা সার্বজনীন হতে শেখেনি: কাজী আলাউদ্দিনদেবহাটায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আহাদ আলীর রাস্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন উপকূলের মানুষের সংকট নিরসনের সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি নির্বাচনী ইশতেহারে অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে নাগরিক সংলাপ

আসাদুজ্জামান: তালায় বিষপান করে গৃহবধূ ময়না বেগম (২৬) ও তার ৩ বছর বয়সী শিশু পুত্র হাসানুর রহমানের মৃত্যু হয়েেেছ। নিহতরা হল, তালা উপজেলার মুড়াগাছা গ্রামের শহিদুল মোড়লের স্ত্রী ও শিশু পুত্র। শুক্রবার ভোর রাতে এ ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার দিনগত রাতে শহিদুল মোড়ল তার শশুরবাড়ী তালা উপজেলার বালিয়া গ্রামে অবস্থান করছিলো। রাতে তাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে গৃহবধূ ময়না বেগম স্বামীর উপর অভিমান করে বিষপান করেন। এর কিছুক্ষণ পর তার ৩ বছর বয়সী অবুঝ শিশু সন্তান হাসানুর রহমান তার মায়ের ওই বিষপায়িত দুগ্ধপান করে। এরপর একে একে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে মা ও শিশু পুত্র হাসানুর রহমান। যদিও শিুটির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ ময়নাতদন্তের পূর্বে নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।

তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ছগির মিঞা এ ঘটানার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শুক্রবার ভোর রাত তিনটার দিকে এ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মা ও ছেলের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sabbirস্পোর্টস ডেস্ক: টাইগারদের বিপক্ষে দু’টেস্ট সিরিজের আগে দু’টি দু’দিনের প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে সফরকারী ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ড তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে পাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) একাদশকে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের দল এখনো ঘোষণা করেনি বিসিবি। তাই ইংল্যান্ডের সাথে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে নিজেদের প্রমাণের সুযোগ পাচ্ছেন সাব্বির, সৌম্য ও নাফীস। কারণ ইংল্যান্ডের সাথে প্রস্তুতি ম্যাচে বিসিবি একাদশের হয়ে খেলবেন সাব্বির রহমান, সৌম্য সরকার ও শাহরিয়ার নাফীস। ভালো পারফরমেন্স করলে, নির্বাচকদের চোখে পড়বেন তারা।
বাংলাদেশের হয়ে ২৯টি ওয়ানডে ও ২৬টি টুয়েন্টি টুয়েন্টি খেললেও, এখনও টেস্ট খেলেননি সাব্বির। তাই সাব্বিরের লক্ষ্য থাকবে প্রস্তুতিমূলক ম্যাচে ভালো পারফরমেন্স করে প্রথমবারের মত টেস্ট দলে সুযোগ পাওয়া। এদিকে ২০১৫ সালে সর্বশেষ বাংলাদেশের হয়ে টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন সৌম্য। পাকিস্তানের বিপক্ষে ২টি ও ভারতের সাথে একটি টেস্ট খেলেন তিনি। কিন্তু নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি সৌম্য। ৫ ইনিংসে ১০৭ রান করেন তিনি। বাজে ফর্মের জন্য তাকে দলের বাইরে চলে যেতে হয়। তাই আবারো টেস্ট দলে সুযোগ পাওয়ায় আশায় আছেন তিনি।
টেস্ট স্কোয়াডে ফেরার স্বপ্ন রয়েছে বাংলাদেশের আরেক প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান নাফীসেরও। ২০১৩ সালে বাংলাদেশের হয়ে সর্বশেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেন ৩১ বছর বয়সী নাফিস। এক সময় বাংলাদেশের টেস্টে দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। ২৪ টেস্টে ১টি সেঞ্চুরি ও ৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ১২৬৭ রান করেছেন এ ক্রিকেটার। বিসিবি একাদশের স্কোয়াড : সাব্বির রহমান (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, শাহরিয়ার নাফীস, নাজমুল হোসেন শান্ত, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, শুভাগত হোম, নুরুল হাসান, রুবেল হোসেন, কামরুল ইসলাম রাব্বি, আবু জায়েদ রাহি, এবাদত হোসেন ও সাদমান ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1476359140ডেস্ক রিপোর্ট: বাংলাদেশের মহান ৭১’এর স্মৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছেন সাহিত্যে নোবেলজয়ী সংগীত কিংবদন্তি বব ডিলান। যুক্তরাষ্ট্র সেই সময় পাকিস্তানের নারকীয় গণহত্যার পক্ষে অবস্থান নিলেও ব্যক্তি ডিলান রুখে দাঁড়িয়েছিলেন নিজ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে কণ্ঠে তুলে নিয়েছিলেন গানের অস্ত্র। ডিলান তাই বাংলাদেশের বন্ধু। সেই জন্মকালের স্বজন।
এই দেশের জন্ম আর বব ডিলানের আত্মা বাঁধা পড়েছে ঐতিহাসিকতার সুতোয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত ঐতিহাসিক ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ এর অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিলেন ডিলান।
১৯৪১ সালে জন্ম নেওয়া বব ডিলান জীবন্ত কিংবদন্তি।  ১৯৫৯ সালে মিনেসোটার এক কফি হাউজ থেকে সূচনা।  কণ্ঠে তুলে নেওয়া গানকে কখনও অভিমানের, কখনওবা আবার প্রতিরোধের অস্ত্র বানিয়ে ষাটের দশকে তিনি হয়ে ওঠেন যুদ্ধ বিরোধিতার অনন্য প্রতীক। নাগরিক অধিকার আন্দোলনের প্রেরণাদায়ী গণসঙ্গীতে রূপান্তরিত হয়েছিল ডিলানের গান।
মার্কিন সমাজের অভ্যন্তরে জারি থাকা অন্যায্যতাগুলো উঠে আসে তার কথা-সুর-কণ্ঠে। চলমান ইতিহাসে নিজের সংগীতের দর্শনকে থিতু করেছিলেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির মিছিলেও একদিন হেঁটেছিলেন। নোবেল জয়ের পর বাংলাদেশের দৃশ্যপটে ডিলান সেই একাত্তরের স্মৃতিকেই সামনে নিয়ে আসেন। মনে করিয়ে দেন ম্যাডিসন স্কয়ারের ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর কথা।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের পক্ষে নিউ ইয়র্কে আয়োজিত হয় ওই কনসার্ট। যাতে জর্জ হ্যারিসন, রিংগো স্টার, এরিক ক্ল্যাপটন, বিলি প্যাটারসন, রবিশঙ্করের সঙ্গে ছিলেন ডিলানও।  গেয়েছিলেন ‘আ হার্ড রেইনস আ-গনা ফল’, ‘ব্লোইং ইন দ্য উইন্ড’, ‘জাস্ট লাইক আ ওমেন’সহ কয়েকটি গান।

মানবাত্মার বিজয়ধ্বনিই যেন সংগীত হয়ে উঠেছিল ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ নামের ওই আয়োজনে। পরবর্তীতে এমন আরও অনেক মানবিক আয়োজনের প্রেরণা হয়েছিল ওই কনসার্ট।
পাকিস্তানি বর্বরতা থেকে মুক্তিপ্রত্যাশী এই ভূখন্ডের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়নে কনসার্টটির প্রভাব ছিলো অপরিসীম। বাংলাদেশের অস্তিত্ব আর পাকিস্তানি গণহত্যার প্রসঙ্গ আন্তর্জাতিক দুনিয়ার নজরে আনতে সমর্থ হয়েছিল কনসার্টটি। এর আয়োজক হিসেবে  রবি শঙ্কর পরে বলেছিলেন,  ‘এক অসাধারণ আয়োজন ছিল ওই কনসার্টটি। এক দিনের মধ্যেই, গোটা বিশ্ব বাংলাদেশের নাম জেনেছিলো।’
২০০৫ সালে দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ- এর ডিভিডি-সংক্রান্ত এক প্রকাশনায় ইউএসএ ফান্ড ফর ইউনিসেফের সভাপতি চার্লস জে. লিওনস জানান, কনসার্টের টিকিট থেকে প্রায় আড়াই লাখ ডলার সংগ্রহ হয়েছিল তখন।
মানুষের জন্য গান করেছেন ডিলান। লোকসম্পদে খুঁজেছেন সংগীতের মুক্তির বারতা। আর নাগরিক অধিকার এবং যুদ্ধবিরোধিতায় তিনি গড়তে চেয়েছেন ন্যায় আর শান্তির এক বিশ্ব। সুরের কোনও সীমানা থাকে না। ডিলানের সুর জাতিরাষ্ট্রের কাঁটাতারকে উপেক্ষা করে এগিয়ে যেতে থাকে মানুষের মুক্তির বারতা হয়ে। তার গান মুক্তিরই আরেক নাম। তাই তো দেশ পেরিয়ে বাংলাদেশের মুক্তির মিছিলও সঙ্গী করতে পারে ডিলানের সুরধারাকে।
ষাটের দশকে ঝড় তোলা ডিলান গেয়েছিলেন, ‘How many roads must a man walk down, Before you call him a man?’ সত্যিকারের মানবীয় পৃথিবীর কল্পনা থেকে আমাদের বাস্তব পৃথিবীর দূরত্ব সেই প্রশ্নটি বারবার সামনে নিয়ে আসে।
ডিলান ও তার গান মানুষ হওয়ার অমসৃণ যাত্রাপথে আমাদের জীবনের প্রেরণা হয়ে থাকে।
সূত্র: দ্য ডন অব ইন্ডিয়ান মিউজিক ইন দ্য ওয়েস্ট নামের বইতে লেখা রবি শঙ্করের প্রবন্ধ ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’, দ্য বাংলাদেশ রিডার: হিস্টরি কালচার অ্যান্ড পলিটিক্স, উইকিপিডিয়া, বাংলাপিডিয়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

7909586dc9b538e5a63551032babd872-57ff731b506e9ডেস্ক রিপোর্ট: পুলিশের কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে র‌্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) অভিযোগ করেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবরে।  অভিযোগপত্রে তিনি উল্লেখ করেছেন, এ ব্যাপারে এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে পরবর্তী সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অস্ত্রধারী দু’টি দলের মধ্যে বড় ধরনের দুর্ঘটনা সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া পুলিশ বাহিনী তথা সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হতে পারে।

সিনিয়র সচিব বরাবরে দেওয়া চিঠিতে র‌্যাবের ডিজি বেনজীর আহমেদ উল্লেখ করেন, ‘র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) বাংলাদেশ পুলিশের একটি স্বতন্ত্র বিশেষায়িত এলিট ফোর্স। বাংলাদেশের সাতটি নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী (সশস্ত্র বাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ পুলিশ, বাংলাদেশ আনসার বাহিনী ও কোস্টগার্ড) থেকে আগত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে এই বাহিনী গঠিত। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই র‌্যাব জঙ্গিবাদ দমন, অবৈধ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গ্রেফতার, অবৈধ মাদক উদ্ধারসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সমগ্র বাংলাদেশের র‌্যাব ক্যাম্প থেকে প্রতিনিয়ত র‌্যাবের অসংখ্য আভিযানিক ও গোয়েন্দা দল এবং সরকারি কাজে নিয়োজিত প্রশাসনিক দল প্রয়োজনবোধে ইউনিফর্ম বা সাদা পোশাকে সশস্ত্র বা নিরস্ত্র অবস্থায় সরকারি যানবাহনে অভিযান চালায়। একইসঙ্গে সরকারি কাজেও যাতায়াত করে থাকে। সম্প্রতি এ সব অভিযান বা সরকারি কার্যক্রম পরিচালনাকালে র‌্যাবের আভিযানিক ও গোয়েন্দা দলের সদস্যরা পুলিশ বাহিনীর কতিপয় পুলিশ সদস্য কর্তৃক র‌্যাবের পরিচয় দেওয়ার পরেও র‌্যাব সদস্যদের সঙ্গে অশ্লীল ভাষায় আক্রমণাত্মক কথা বলে, বিভিন্ন বাহিনী সম্পর্কে কটূক্তিপূর্ণ মন্তব্যসহ শারীরিকভাবে হেনস্থা করে। কিছু ক্ষেত্রে র‌্যাবের সদস্যদের লাঠি এমনকি রাইফেল দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত করার ঘটনাও ঘটেছে।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘বর্ণিত ঘটনাগুলো পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, অধিকাংশ সময়েই এ সব ঘটনায় র‌্যাবের পরিচয় পাওয়ার পরেও পুলিশ সদস্যরা র‌্যাব সদস্যদের ওপর চড়াও হচ্ছে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই র‌্যাব সদস্যরা আক্রান্ত হলেও অত্যন্ত ধৈর্য, পেশাদারী মনোভাব ও দক্ষতার পরিচয় দিয়ে নিষ্ক্রিয় থেকে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেছে বিধায় বড় ধরনের কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে। এ সব ঘটনায় জড়িত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পত্রালাপ করা হলেও কোনও প্রকার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়নি। অথবা কার্যক্রম সম্পর্কে র‌্যাবকে অবগত করা হয়নি বিধায় দোষীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, এমন বিরূপ ধারণা র‌্যাব সদস্যদের মনে সৃষ্টি হচ্ছে। যা তাদের মনোবল বা আভিযানিক কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। র‌্যাব সদস্যদের মনে ক্ষতের সৃষ্টি করছে। ফলে পরবর্তী সময়ে অস্ত্রধারী দু’দলের মধ্যে এরূপ ঘটনা ঘটলে যেকোনও সময়ে তা বড় আকারের দুর্ঘটনার সৃষ্টি করতে পারে যা পুলিশ বাহিনী তথা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী সময়ে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ও পরিস্থিতি এড়ানোর লক্ষ্যে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণসহ অন্যদের প্রয়োজনীয় প্রেষণা দেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা  নেওয়ার অনুরোধ করা হলো।’ চিঠির সঙ্গে অভিযোগ সংক্রান্ত একটি বিবরণও দেন র‌্যাবের ডিজি।

বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ সদর দফতরে একটি মোবাইল অ্যাপস উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ করেননি র‌্যাবের ডিজি। তাছাড়া আইজিপিকে বাদ দিয়ে তিনি এমন অভিযোগ করতেও পারেন না। কোনও অভিযোগ করতে চাইলে তা আইজিপি বরাবরই করতে হবে। তবে র‌্যাবের কাছ থেকে এমন অভিযোগ পেয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc02086নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরাবাসীকে বিনোদন দিতে ব্যাপক আয়োজন ও নিরাপত্তার মধ্যে শুভ উদ্বোধন হয়েছে। সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ উন্নয়নকল্পে গ্রামীণ হস্তশিল্প ও ঈদ আনন্দ মেলা ২০১৬। ৯টি বিশেষ শর্তে জেলা প্রশাসন মাস ব্যাপী এই মেলা চালানোর অনুমতি দিয়েছে।
গতকাল  বৃহস্পতিবার সকালে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ মাঠে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সাতক্ষীরা ইউনিট কমান্ডের আয়োজনে ও সবুজ বাংলা ট্রেড ফেয়ার অর্গানাইজেশনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সাতক্ষীরা ইউনিট কমান্ডার মো. মোশারফ হোসেন (মশু)’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে, বেলুন ও ফেস্টুন এবং শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে উদ্বোধন করেন সদর -২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোহাম্মাদ মহিউদ্দিন, সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ, সহকারি পুলিশ সুপার হেটকোয়ার্ডার মোস্তফা খসরু, জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সেক্রেটারী শেখ নুরুল হক, জেলা ডেপুটি কমান্ডার আবু বক্কর সিদ্দীক, সদর উপজেলা কমান্ডার মো. হাসানুল ইসলাম, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফিরোজ হোসেন মোল্যা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রশিদ ও সবুজ বাংলা ট্রেড ফেয়ার অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান সোহেল প্রমুখ। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আবু বকর সিদ্দিক মেলাটি সুষ্ঠভাবে পরিচালনা ও নিরাপত্তার স্বার্থে ৪ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা রয়েছে। মেলার ভিতরে ও বাইরে ২৫ টি অত্যাধুনিক সিটি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রণ। এছাড়া এলিট ফোর্স, বিএনসিসি এবং প্রশাসনিক নজরদারিতে থাকবে এ মেলাটি। সবুজ বাংলা ট্রেড ফেয়ার অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান সোহেল বলেন, সাতক্ষীরাবাসীকে বিনোদন দিতে এখানে  থাকছে নাগর দোলা, দরিমন, রেল গাড়ী, মটরসাইকেল গেম ও সাকার্স।  এছাড়া নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদী নিয়ে এ মেলায় থাকছে দেশী বিদেশী স্টল, প্যাভিলন, জামদানি ও কুঠির শিল্প। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংস্কৃতিক শামীমা পারভীন রতœা।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই মেলা পরিচালনার জন্য কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। গত ১০.০৯.২০১৬ তারিখে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের তৎকালীন নেজারত ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট নূর আহমেদ মাছুম স্বাক্ষরিত ০৫.৪৪.৮৭০০.০০০৫.৩৩.০১৯.১৬ – ৮৪৩ স্মারকে দেয়া শর্তগুলো হলো: ১. মেলা চলাকালে কোনো প্রকার জুয়া, হাউজি, অশ্লীল নৃত্য পরিবেশন বা আপতিকর পাশাক পরিধান করা যাবে না । ২. আয়োজকদের পক্ষ হতে শক্তিশালী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর মাধ্যমে (স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর নির্দিষ্ট পোশাক ও ব্যাজ থাকতে হবে) আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে হবে। সরকারে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে এরূপ কোন  কার্যকলাপ পরিচালনা করা যাবে না। অশ্লীল ও জনমতে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে এরূপ নৃত্য পরিবেশন/ কার্যকলাপ হতে বিরত থাকতে হবে। এর কোনো প্রকার ব্যত্যয় ঘটলে তার সকল দায় দায়িত্ব আয়োজকদের বহন করতে হবে এবং তাৎক্ষণিক মেলা প্রদর্শনী বন্ধ করে দেয়া হবে। ৩. কোনো প্রকার মাদকদ্রব্য গ্রহণ, পান, সেবন, বিক্রি বা সরবরাহ করা যাবে না। কেউ এরূপ অবৈধ কার্যকলাপে লিপ্ত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্হা গ্রহণ করা যাবে। ৪. কোনো প্রকার জুয়া, হাউজি, লটারি ভিডিও। ভিসিপি প্রদর্শনী, পুতুলনাচ ইত্যাদির আয়োজন করা যাবে না। এরূপ অবৈধ কার্যকলাপে লিপ্ত হলে আয়োজকদের আইনগত ব্যবহা গ্রহণ করাসহ তাৎক্ষণিক মেলা বন্ধ করে দেয়া হবে। ৫. অধিক রাত্রি পর্যন্ত  মেলা পরিচালনা করা যাবে না সীমিত অ সহনীয় শব্দে মাইক ও বাজনা বাজাতে হবে, যাতে পার্শ্ববর্তী কারোর কোনো প্রকার কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি না হয়। আযান ও নামাজের  সময় অবশ্যই মাইক ও বাজনা বন্ধ রাখতে হবে। ৬. নগ্ন নৃত্য বা অশ্লীল কোনো কার্যক্রম অথবা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে এরূপ কার্যকলাপ পরিচালনা করা যাবে না। এ বিষয়ে সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকতে হবে। ৭. মেলাকে কেন্দ্র করে স্হানীয় জনমনে যাতে কোনো প্রকার বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি না হয় সেদিকে আয়োজকদের সতর্ক দৃষ্টি রেখে যথাযথভাবে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে হবে। ৮. অনুষ্ঠান শেষে অনুমোদিত সংস্থা কর্তৃক আয় হিসাব নিরীক্ষণপূর্বক যথাসময়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। ৯. কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে অনুমতি প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ যে কোনো কারণে যে কোনো সময় মেলা বন্ধ করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

badshah-01নিজস্ব প্রতিবেদক: নাম বাদশা মিয়া। সাতক্ষীরার পাইলস ডাক্তার নুরুল ইসলামের ছেলে তিনি। সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সাহারা খাতুন তার মা এই পরিচয় দিয়ে এক সময় প্রতারণা করতেন তিনি। পুলিশে চাকুরি এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের বদলির নামে টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। এই ভুয়া পরিচয় দিয়ে জেলে আটকাও পড়েছিলেন। একবার পুলিশের পিটুনি, আরেকবার গণপিটুনি খেয়েছিলেন তিনি। পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হয় তাকে নিয়ে। সেই বাদশা মিয়া গতকাল ডিবি পুলিশের হাতে ধরা খেয়ে পরে মুক্তি পেয়েছেন। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি জিডি করা হয়েছে যার নং-৭৩।
এই প্রতারক এবার নিজেকে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির পরিচয় দেন। আরও বলেন তিনি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদের কেন্দ্রীয় সভাপতি। যদিও এ দুটির কোনটিই আওয়ামীলীগের স্বীকৃত সহযোগী সংগঠন নয়।
সাতক্ষীরা গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক আলি আহমেদ হাশেমী জানান, গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে মাদক চোরাকারবারী ধরতে তাদের অভিযান চলছিল। শহরের পলাশপোল এলাকায় আদালতপাড়ার পেছনের দিকে এ অভিযান চলাকালে বাধা হয়ে দাঁড়ান বাদশা মিয়া। প্রথমে তিনি নিজেকে আওয়ামী লীগের বড় নেতা বলে পরিচয় দেন। বলেন দলের শীর্ষ পর্যায়ে তার ভাল যোগাযোগ রয়েছে। তার দাবি এদের কাউকে গ্রেফতারের চেষ্টা করবেন না। তাছাড়া এখানে মাদক কেনাবেচা বা মাদক ব্যবহার হয় না। এরা সবাই তো আমার লোক, আমার দলের লোক। এদের ধরে আটকে রাখতেও পারবেন না। গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তা এসআই লুৎফর রহমান ও তার সহযোগীরা তাকে বারবার বলেন আপনি সরকারি কাজে বাধা দেবেন না। আমাদের দায়িত্ব পালন করতে দিন। সাহায্য করুন। বাদশা উল্টো অভদ্র ভাষায় তাদের গালিগালাজ করেন। পুলিশ, থানা, ওসি, ডিবি সবাইকে নানান অপ্রীতিকর ভাষায় আক্রমন করে বলেন ‘ওরা আমার কি করতে পারে। আমার কথা না মানলে আমিও দেখে নেবো’ এসময় তাদের সাথে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিদর্শক মো. নাসিরউদ্দিন ছিলেন বলে জানান তিনি। ডিবি পরিদর্শক জানান, বাদশাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে আসা হয় ডিবিতে। এরপর তিনি নিজের অপরাধ স্বীকার ও ভবিষ্যতে এমন কাজ আর করবো না বলে মুচলেকা দেন। সন্ধ্যায় তার বাবা নুরুল ইসলামের জিম্মায় দেওয়া হয় বাদশা মিয়াকে। পরে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান ডিবি কর্মকর্তা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ মাঠে মাসব্যাপী গ্রামীণ হস্তশিল্প ও ঈদ আনন্দ মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় সরকারি কলেজ মাঠে এ মেলার উদ্বোধন করা হয়। মেলা উদ্বোধনের পর থেকে বাজানো হয় বিভিন্ন গান ও ঢোল তবলা। এসব বাজিয়ে মেলায় দর্শকদের আকর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে।
কিন্তু মাইকের তীব্র আওয়াজের মধ্যেই গতকাল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা দিতে হয়েছে হাজার খানেক পরীক্ষার্থীকেÑ এমন অভিযোগ করেছেন একাধিক পরীক্ষার্থী।
পরীক্ষার কেন্দ্র সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে দুপুর দেড়টা থেকে পরীক্ষা শুরু হলেও বন্ধ করা হয়নি মেলার মাইক বাজানো। এতে করে ভীষণ বিরক্ত বোধ করেছেন পরীক্ষার্থীরা। অসুবিধায় পড়তে হয়েছে তাদের। এনিয়ে পরীক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। গতকাল প্রায় ১ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে এ ধরনের মাইক বাজানো কতটা যুক্তিযুক্ত এটাই প্রশ্ন তাদের। এব্যাপারে মেলার চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান সোহেলের সাথে যোগাযোগ করার জন্য তার ০১৬১১ ৩১৭৭৪৫ নম্বর মোবাইলে ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
তবে সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ দাবি করেন, আমরা মেলা কর্তৃপক্ষকে বলেছিলাম যেন পরীক্ষা চলাকালে মাইক না বাজে। সে কারণে তারা পরীক্ষার সময় মাইক বন্ধ রেখেছিলো। এছাড়া তাদেরকে মাঠের দক্ষিণ পার্শ্বের দিকে যেতে নির্দেশ দিয়েছিলাম।
একাধিক পরীক্ষার্থী অবশ্য ফোনে আমাদেরকে জানিয়েছেন পরীক্ষা চলাকলীন মাইক বেজেছে যথারীতি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নাজমুল হক, পাটকেলঘাটা: পাটকেলঘাটার সেনপুর বাজারে বিদ্যুৎ না থাকায় এলাকাবাসী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তালা উপজেলার সেনপুর বাজারটি এখন বেশ জমজমাট হয়েছে। এখানে অল্প দিনের মধ্যেই প্রায় শতাধিক দোকানপাঠ গড়ে উঠেছে। কিছু দিন আগে এতাদাঞ্চলের সর্ববৃহৎ গরুহাট স্থাপন হওয়ায় দুর-দুরান্ত থেকে হাজারো ক্রেতা বিক্রেতার সমাগম ঘটে বাজারটিতে। সকাল থেকে অধিক রাত পর্যন্ত বাজারের লোকারণ্যে কেনা বেচা চলতে থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বাজারটিতে কোন বিদ্যুৎ এর সুবিধা না থাকায় নিরাপত্তহীনতায় ভুগছে এখানকার ক্রেতা বিক্রেতারা। জীবন রক্ষাকারী গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ ফ্রিজ না থাকায় রাখতে পারছে না ফার্মেসীগুলো। বাজারের বিশিষ্ট্য ব্যবসায়ী বাবলুর রহমান, শিক্ষক মিজানুর রহমান ও স্থানীয় বাসিন্দা সাইকুল ইসলাম জানান, বাজারটিতে অনেকেই মিল কলকারখানা তৈরীর উদ্দ্যোগ নিয়েও বিদ্যুৎ না থাকার কারণে উদ্দ্যোক্তারা পিছিয়ে যাচ্ছেন। বাজারটিতে দ্রুত বিদ্যুৎ সুবিধা পাইবার জন্য জোরদাবী জানান স্থানীয়রা। প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়ন সম্পর্কে বাজারটির এ বেহালদশার বিষয়ে সাতক্ষীরা পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার রবীন্দ্রনাথ দাসের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন- বাজার কমিটির পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে আমার কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। আগামী জুন-২০১৮ এর মধ্যে প্রধান মন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী তালা উপজেলার প্রতিটি ঘরে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে দ্রুত বাজারটিতে বিদ্যুৎ সেবা পেতে হলে আনুমানিক ৪/৫ লক্ষ টাকা খরচ করলে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব বলে তিনি জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest