সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদেররাষ্ট্রপতির ক্ষমার আগে ভুক্তভোগী ও পরিবারের মতামত নেওয়ার প্রস্তাবতালায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিতভোমরায় জামায়াতের হুইল চেয়ার বিতরণসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ইটাগাছা এলাকা পরির্দশনে সদর ইউএনওপ্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদসাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদল নেতার ব্যতিক্রমী উদ্যোগ !জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আশিকুর রহমানের পিতার মৃত্যু

1ডেস্ক রিপোর্ট: সরকারের নজরদারিতে রয়েছে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সর্বোচ্চ দণ্ডপ্রাপ্তদের পরিবারের সদস্যরা। যেকোন সময়ে যেকোনও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারেন এসব পরিবারের সদস্যরা বলে মনে করছেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নীতি-নির্ধারকরা।

জানা গেছে, পরিবারগুলোর সদস্যদের অতীত ও বর্তমান সব তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। এদের কে কোথায় লেখাপড়া করেছেন। কোথায় ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। আত্মীয়-স্বজনদের কার কোথায় অবস্থান। তাদের যোগাযোগ কার সঙ্গে এবং বিদেশি কোন কোন দেশে যাতায়াত বেশী ও কী কাজে বিদেশ যাতায়াত করেন। এসব খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। এসব পরিবারের শুভাকাঙ্ক্ষী, বন্ধু কারা এসবেরও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি পরিবারগুলোর আর্থিক ভিত্তি দুর্বল করারও পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।

জানাগেছে, সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তাদের ওপর নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।

সরকারের নীতি-নির্ধারকরা মনে করেন, মীর কাসেম আলীর পরিবার যথেষ্ট সম্পদশালী। অর্থ-বিত্ত দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে যেকোনও ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে পারে এ পরিবারটি। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী যেহেতু রাজনৈতিক পরিবারের ও পাকিস্তানপন্থী, ফলে রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে ষড়যন্ত্র করতে পারে এই পরিবার, এমন আশঙ্কা রয়েছে সরকারের ভেতরে। আর গোলাম আযমের সন্তান একটি বিশেষ বাহিনীতে বড় কর্মকর্তা ছিলেন। তাই তার ‘নেটওয়ার্ক’ রয়েছে মনে করে এ পরিবারটিও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে সরকারে।

সরকারের নীতি-নির্ধারকরা মনে করেন, এসব পরিবারের সদস্যরা বসে থাকবেন না। সময় সুযোগ পেলেই তারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারকে উৎখাতের যেকোনও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন। তাই তাদের ওপর নজরদারি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, ‘সাজাপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীদের পরিবারের সদস্যরা ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত, এমন কিছু তথ্য আমাদের কাছে এসেছে। আমরা এগুলো খতিয়ে দেখছি।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের পরিবারগুলোর সদস্যদের ওপর সরকারের নজরদারি রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, তারা সুযোগ পেলেই ছোবল মারবে এবং কিছু ষড়যন্ত্রের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার তথ্য ইতোমধ্যে সরকারের নজরে এসেছে।’

তিন পরিবারের নজরদারিতে যারা

গোলাম আযম: সদ্যপ্রয়াত শীর্ষ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত গোলাম আযমের ছয় ছেলে। বড় সন্তান আব্দুল্লাহ হিল মামুন আল আযমী, দ্বিতীয় ছেলে আব্দুল্লাহ হিল আমিন আল আযমী তিনি দেশের বাইরে রয়েছেন, তৃতীয় ছেলে আব্দুল্লাহ হিল মোমেন আল আযমী, চতুর্থ ছেলে আব্দুল্লাহ হিল আমান আল আযমী ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ২০০৯ সালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে কর্মরত অবস্থায় অবসরে যান। পঞ্চম ছেলে আব্দুল্লাহ হিল নোমান আল আযমী, ছোট ছেলে আব্দুল্লাহ হিল সালমান আল আযমী।

মীর কাসেম আলী: সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত জামায়াতের অর্থ যোগানদাতাদের শীর্ষনেতা ছিলেন মীর কাসেম আলী। তার দুই ছেলে ও তিন মেয়ে। ছেলে মোহাম্মদ বিন কাসেম (সালমান), তিনি পাকিস্তান ডেন্টাল কলেজে পড়েছেন। আরেক ছেলে মীর আহমেদ বিন কাসেম (আরমান), তিনি লন্ডনে বার এট ল’ সম্পন্ন করেছেন। মেয়ে হাসিনা তাইয়্যেবা মাস্টার্স করেছেন হোম ইকোনমিকস কলেজ থেকে। অপর মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়া, আরেক মেয়ে তাহেরা হাসনিন।

সালাহ উদ্দীন কাদের চৌধুরীর পরিবার: সাকার স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরী। ছেলে ফজলুল কাদের চৌধুরী ফাইয়াজ ও হুম্মাম কাদের চৌধুরী। মেয়ে ফারজিন কাদের চৌধুরী। দুই বোন জোবায়দা কাদের চৌধুরী ও হাসিনা কাদের চৌধুরী। ফাইয়াজের স্ত্রী দানিয়া খন্দকার, মেয়ের জামাই জাফর খান এবং সাকার ভাই জামালউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

b
নিজস্ব প্রতিবেদক: সুলতানুল ইসলাম তারেক। গার্মেন্টস ব্যবসায়ী। বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলায়। বাবার সরকারি চাকরির সুবাদে এক সময় সাতক্ষীরায় থাকতেন তিনি। ১৯৮৬ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উর্ত্তীণ হওয়ার পর বদলীজনিত কারণে সাতক্ষীরা ছাড়তে হয় তাকে। তা প্রায় ৩০ বছর আগের কথা। এতোদিন পরে সাতক্ষীরার মাটিতে পা রেখে বাল্য বন্ধুদের পেয়ে প্রাণের উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তারেক। শুধু কি তারেক, ১৯৮৬ (এসএসসি) ব্যাচের বন্ধু ও তাদের পরিবার-পরিজনের সাড়ে তিন শতাধিক মানুষের প্রাণের উল্লাসে মেতে উঠেছিল সাতক্ষীরার তুফান কনভেনশন সেন্টার। ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৯৮৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিকিরণ ৮৬ নামে দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আগত বন্ধুদের দেওয়া হয় টি-শার্ট, মগ, কলম ও ডায়েরি। এ উপলক্ষ্যে বিকিরণ ৮৬ নামে একটি স্মরণিকাও বের করেছে তারা। সারাদিন চলে আড্ডা। এরই মধ্যে আরাধনা শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় কানে আসে ‘মন শুধু মন চেয়েছে’, ‘আমার হাড় কালা করলাম রে’, ‘নিঝুম সন্ধ্যা’সহ ৮০’র দশকের বিভিন্ন জনপ্রিয় গান। সন্ধ্যার পর অনুষ্ঠিত হয় র‌্যাফেল ড্র। রাত ৭টার দিকে যখন এই মিলন মেলা ভাঙছিল, তখন অনেকেরই নিজের অজান্তে চোখের কোনে জল জমে। কিছুতেই যেন যেতে চাইছিল না কেউ। তাই বার বার বিদায় নিতে দেখা যায় অনেককে। এই মিলন মেলায় অংশ নেয়া বিকিরণ ৮৬’র এক সদস্যের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়–য়া ছেলে জানায়, বন্ধুত্ব যে এমন মধুর হয়, তা আগে জানতাম না। আবক্ষুদের সকলকে দেখলাম এক সাথে কত মজা করতে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

picture-kaliganj-satkhira-15-sepকালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জের ‘পারুলগাছা প্রগতি সংঘ’ আয়োজিত চার দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টায় পারুলগাছা ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর প্রান্তিক সংঘ ও পি ডি কে মিতালী সংঘের মধ্যকার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ফাইনালের নির্দ্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে অমিমাংসিত ভাবে শেষ হয়। পরবর্তীতে টাইব্রেকারে বিষ্ণুপুর প্রান্তিক সংঘ ৪-৩ গোলের ব্যবধানে পি ডি কে মিতালী সংঘকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন পিডিকে মিতালী সংঘের জহুরুল ইসলাম এবং ফাইনালের সেরা হয়েছেন বিষ্ণুপুর প্রান্তিক সংঘের এনামুল হোসেন। প্রচুর সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতিতে খেলা পরিচালনা করেন ফিফা রেফারী শেখ ইকবাল আলম বাবলু এবং সহকারী হিসেবে ছিলের সৈয়দ মোমিনুর রহমান ও রাশেদুজ্জামান। প্রগতি সংঘের সভাপতি আব্দুর রাশেদ ঢালীর সভাপতিত্বে এবং প্রগতি সংঘের কর্মকর্তা অসীম রায় ও শাহআলম ঢালীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চ্যাম্পিয়ন দলের হাতে পুরস্কার (ফ্রিজ) তুলে দেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কালিগঞ্জ ইউনিটের কমান্ডার আলহাজ্জ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে রানার্স আপ দল ও সেরা খেলোয়াড়দের হাতে পুরস্কার তুলে দেন কালিগঞ্জ রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি, পারুলগাছা প্রগতি সংঘের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিয়াজ কওছার তুহিন, মৌতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল হক সরদার, সাধারণ সম্পাদক নিরঞ্জন কুমার পাল বাচ্চু, দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গোবিন্দ মন্ডল, কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা কবিরুজ্জামান মন্টু, বিষ্ণুপুর ইউপি’র মেম্বর আফছার উদ্দীন মোড়ল, সাবেক মেম্বর জিএম রফিকুল ইসলাম, উপজেলা তরুণলীগ সভাপতি শেখ শাহজালাল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ সরদার, পারুলগাছা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মৃণাল মন্ডল, ওয়ার্ড পুলিশিং কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম ঢালী, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সামাদ প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1465740417582কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জে জুয়া খেলার অপরাধে আটক তিন জুয়াড়ীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। থানা সূত্রে জানা যায়, কালিগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক আমল কুমার রায়ের নেতৃত্বে পুলিশ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫ দিকে উপজেলার তারালী ইউনিয়নের মাওলার কাছারি নামক স্থান থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো তারালী ইউনিয়নের তেতুলিয়া গ্রামের মাওলা কারিকরের ছেলে আলম কারিকর (৪৫), একই ইউনিয়নের জাফরপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রহমান ওরফে ভদো গাজীর ছেলে মোজাফ্ফার হোসেন (৪০), একই গ্রামের মৃত কাংলা কারিকরের ছেলে ফজর আলী কারিকর ওরফে নুনু (৪৬)। পরবর্তীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিমুল কুমার সাহা ১৮৬৭ সালের জুয়া আইনের ৩/৪  ধারায় প্রত্যেকে একশত শত টাকা করে জরিমানা আদায় করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: জেলা প্রশাসকের নির্দেশ উপেক্ষা করে তালায় সরকারি খাস জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, তালার রাজাপুর মৌজায় ১নং খাস খতিয়ানে ১৪১৭ নং দাগে ০৭ একর সরকারি জমি রয়েছে। ওই জমি দখল করে অবৈধ ভাবে তালা উপজেলার মেশারডাংগা গ্রামের প্রফুল্ল ব্যানার্জীর ছেলে আদিত্য ব্যানার্জী, কার্তিক ব্যানার্জী, অর্জুন ব্যনার্জী অবৈধ স্থাপনা নির্মান করে। সরকারি জমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা বন্ধের জন্য সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এলাকাবাসী।
অভিযোগটি আমলে নিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) গত ৭ এপ্রিল’১৬ তারিখে ৭৫২ নং স্মারকে আগামি ৩০ দিনের মধ্যে ওই জমি উপর থেকে স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু নোটিশ প্রদানের প্রায় ৬মাস অতিবাহিত হলেও ওই স্থাপনা সরানো হয়নি। বরং ওই স্থাপনাটি আরো মজবুদ করার কার্যক্রম চলছে বলে এলাকাবাসি জানিয়েছেন।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের নির্দেশ উপেক্ষা করে স্থাপনা করায় এলাকাবাসী হতাশ হয়ে পড়েছেন। কিভাবে তারা জেলা প্রশাসকের নির্দেশ অমান্য করে এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ওই সরকারি জমি থেকে অবিলম্বে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটা উপজেলার সখিপুর ইউনিয়নে মাঘরী গ্রামে প্রতি বছরের ন্যায় ঈদ উপলক্ষ্যে বার্ষিক প্রীতি ফুটবল ম্যাচে জুনিয়র গ্রুপকে হারিয়ে সিনিয়র গ্রুপ জয়লাভ করেছে। বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টায় দেবহাটা পাইলট হাইস্কুল মাঠে মাঘরী যুবসমাজের আয়োজনে উক্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলায় সিনিয়র গ্রুপ ও জুনিয়র গ্রুপের মধ্যে ২/১ গোলের ব্যাবধানে প্রতিবারের ন্যায় এবারও সিনিয়রা জয়লাভ করেছে। খেলা শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় সখিপুর ইউনিয়নের15-9-16 ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট তরুন সমাজসেবক আসাদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান সবুজ, আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল আলিম। খেলায় সিনিয়র গ্রুপের অধিনায়ক ৯নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য হাফিজুর রহমান হাফিজ ও জুনিয়র গ্রুপের অধিনায়ক হিলেন আছাদুজ্জামান সোহাগ এবং রেফারির দায়িত্ব পালন কেরেন ফারুক হোসেন। প্রতিবছর জুনিয়র গ্রুপ পরাজয় বরন করায় অনেকটা হাস্যকর পরিস্থিতির সম্মুখিন হয়েছে সকলের কাছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

received_623681207813955ধুলিহর প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ডি,বি ইউনাইটেড হাইস্কুলে ২০১১সালের এস.এস.সি শিক্ষার্থীদের আয়োজনে এক ঈদ পূর্ণমিলণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।উক্ত অঅনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিদ্যালয়ের মাননীয় প্রধান শিক্ষক,সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ২০১৬সালের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক মোঃ মোমিনুর রহমান মুকুল।এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন,স্কুলের অন্যান্য সহকারী শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীরা।প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন,ছাত্র-ছাত্রীদের জ্ঞানজ্ঞান-বিজ্ঞানে আরও যত্নবান হতে হবে।তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে ভালভালো ধারণা নেওয়ার জন্য তিনি বিশেষভাবে আহবান জানান।তিনি বলেন,মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বলিষ্ঠ নের্তৃত্বে যেভাবে দেশ হতে জঙ্গিবাদ দূর করা হচ্ছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়।কোন শিশিক্ষার্থী যেন জঙ্গিবাদে জড়িয়ে না পড়ে সে ব্যাপারে তিনি শিক্ষার্থীদের নানা দিক নির্দেশনা দেন।তিনি আরও বলেন,শিক্ষায় সফল যারা,বাস্তব জীবনেপ্রতিষ্ঠিত তারা।প্রকৃত শিক্ষা অর্জনের জন্য আজ যারা বাইরে অবস্থান করছে,শিক্ষা জীবন শেষে তারা যেন তাদের অর্জিত জ্ঞানেরর আলো দিয়ে এই প্রতিষ্ঠানের সেবা করতে পারে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।তিনি ছাত্রছাত্র-ছাত্রীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ও উন্নতি কামনা করে তার বক্তব্য শেষ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1473927248ডেস্ক রিপোর্ট: মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর রায় ফাঁস মামলায় স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরী ও ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম সামসুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় সালাউদ্দিন কাদেরের আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অন্য চার আসামির সাত বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
চারজন হলেন—ম্যানেজার এ কে এম মাহবুবুল হাসান, জুনিয়র আইনজীবী মেহেদী হাসান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের অফিস সহকারী (সাঁটলিপিকার) ফারুক হোসেন ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী নয়ন আলী।
রায় ঘোষণার সময় সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা আদালতে হাজির ছিলেন। আদালত তাঁদের সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলায় বিভিন্ন সময়ে ২১ সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদেরকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। তবে তার আগেই সালাউদ্দিনের স্ত্রী, পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীরা রায় ফাঁসের অভিযোগ তোলেন। তাঁরা রায়ের খসড়া কপি সংবাদকর্মীদের দেখান।
রায় ঘোষণার পরদিন ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার এ কে এম নাসির উদ্দিন মাহমুদ বাদী হয়ে ২ অক্টোবর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে শাহবাগ থানায় মামলা করেন। ওই বছরের ৪ অক্টোবর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ফজলুর রহমান বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় আরেকটি মামলা করেন।
২০১৪ সালের ২৮ আগস্ট ডিবির পরিদর্শক শাহজাহান সাকার স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে সিএমএম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest