সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশপ্রাণসায়ের খাল বাঁচাতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশদিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস অন্যায় কাজে কাউকে প্ররোচিত করবো না, উন্নয়নই হবে মূল লক্ষ্য : সাবেক এমপি হাবিবশোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনজবাবদিহিতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে গোলটেবিল সভাতালায় টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলনপুজামণ্ডপে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারজলবায়ু পরিবর্তনে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা

সাতক্ষীরার মাদক ব্যবসায়ীরা দেশ ছেড়েছে কিন্তু মাদক ছাড়েনি !

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরার মাদক ব্যবসায়ীরা দেশ ছেড়েছে কিন্তু মাদক ছাড়েনি। মাদকপাচার কিংবা মাদক ব্যবহার কোনোটাই ছাড়েনি তারা। সরকারের মাদকবিরোধী কঠোর অবস্থানের মধ্যে গা-ঢাকা দিয়েছে সীমান্তের ওপারে। কেউ বৈধভাবে। আবার কেউ অবৈধপথে ভারতে পাড়ি জমিয়েছে। আর সেখানে বসেই তারা দেশে মাদকবিরোধী অভিযানের খোঁজ-খবর নিচ্ছে।

এদিকে মাদকবিরোধী অভিযান চলাকালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাদক কারবারিদের তালিকা অনুযায়ী তাদের বাড়িতে ও আড্ডাখানায় প্রায়ই হানা দিচ্ছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কর্মকর্তারা জানান, মাদক কারবারিরা এখন গ্রেপ্তার এড়াতে বাড়ি ছেড়েছে। রাতদিন অভিযান চালিয়েও তাদের নাগাল পাওয়া যাচ্ছে না। তবে অভিযানের মুখে মাদক চোরাচালান দৃশ্যত হ্রাস পেয়েছে।

সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মে মাসে সাতক্ষীরা জেলায় বিভিন্ন অপরাধে গ্রেপ্তার হয়েছে এক হাজার ২৯৩ জন। এর মধ্যে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত আসামি আছে ১৫২ জন। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ১২৯টি। এসব অভিযানে বিভিন্ন ধরনের বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার হয়েছে।

পুলিশের দাবি, মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধ এবং মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। গত ২৩ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সাতক্ষীরায় এসব ঘটনায় পাঁচজন ‘মাদক ব্যবসায়ী’ নিহত হয়েছেন।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন কলারোয়া উপজেলার পাকুড়িয়া গ্রামের ইয়াবা সম্রাট হিসেবে পরিচিত আনিসুর রহমান, কলারোয়ার দক্ষিণ ভাদিয়ালি গ্রামের ইউনুস আলী, সদর উপজেলার পরানদহা গ্রামের আবদুল আজিজ, ভোমরার খলিলুর রহমান পুটে ও শহরের মধু মোল্লার ডাঙ্গির এমদাদুল হক কারিগর।

এদিকে সাতক্ষীরায় মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তার এবং ক্রসফায়ার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীরা গা ঢাকা দিতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে তারা পাসপোর্টে অথবা বিনা পাসপোর্টে দেশ ছেড়েছে। সীমান্ত এলাকার অধিবাসী হওয়ায় চোরাইপথে ভারতে যাওয়া তাদের জন্য অনেকটাই সহজ।

সূত্র বলছে, মাদক পাচার মামলায় ১৪ বছর জেল ভোগের পর বাড়ি ফিরে ফের মাদকে জড়িয়ে পড়া সদর উপজেলার বাঁশদহা ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রামের মিজানুর রহমান মাদক চক্রের ১০০ সদস্যের ‘গডফাদার’ এখন শতবিঘা জমির মালিক। ১১৮ টুকরা স্বর্ণসহ গ্রেপ্তার হওয়া সদর উপজেলার তলুইগাছা গ্রামের হাসান আলী, কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি গ্রামের মাদক পাচারকারী ডন ইয়ার আলী, তাঁর ছেলে বহু ঘটনার নায়ক জাহাঙ্গীর, একই উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামের মাদক চক্রের প্রধান মোটরসাইকেলচালক থেকে ধনাঢ্য হয়ে ওঠা হাসান, ফেনসিডিল পাচারের বহু মামলার আসামি সদর উপজেলার নারানঝোল গ্রামের মুজিবর রহমান, সদর উপজেলার কুশখালির রিপন, বহুবার মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া কুশখালির আশরাফ হোসেন, তালতলার ঘাঘু চোরাচালানি জাহাঙ্গীর, সোনা ও মাদক পাচারের গডফাদার অগাধ ধনসম্পদের মালিক মনি ও তলুইগাছা গ্রামের রবিউল ইসলাম গা ঢাকা দিয়েছে। এ ছাড়া সদর উপজেলার কুশখালি গ্রামের আবদার রহমান বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে।

অপরদিকে কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি ইউনিয়নের চারাবাড়ির আবুল কালাম ও লাল্টু গোয়েন্দা পুলিশের তাড়া খেয়ে সীমান্তের সোনাই নদীতে ঝাঁপ দিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছে। বাড়ি ও আড্ডা ছেড়ে পালিয়েছে কলারোয়ার গাড়াখালির শীর্ষ চোরাচালানি আজহারুল ইসলাম, কেড়াগাছির আলিম ও বোয়ালিয়া গ্রামের পন্টু। তারা ভারতে চলে গেছে বলে বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে।

সূত্র বলছে, আলোচিত এসব মাদক কারবারি এত দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়িয়ে নানাভাবে সমঝোতার মাধ্যমে বাড়িতে থেকে চোরাচালান চক্র পরিচালনা করে আসছিল। কিন্তু দেশজুড়ে মাদকবিরোধী অভিযান এবং বিশেষ করে ক্রসফায়ার এবং চোরাচালানিদের দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এ কারণে অনেকেই ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ নিয়েছে। তারা ভারতীয় এলাকায় থেকে তাদের মাদকচক্র পরিচালনা করছে বলে জানা গেছে।

সূত্র বলছে, মাদকসহ সব ধরনের চোরাচালান ও হুন্ডির সঙ্গে জড়িত কলারোয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী দুটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এখন পর্যন্ত নিজ নিজ এলাকায় হেসে খেলে বেড়াচ্ছেন। তাঁরা কোনো না কোনোভাবে সমঝোতা করে রয়েছেন।

একইভাবে সদর উপজেলার ঘোনার আনিস এবং সীমান্তের অপর একটি ইউপির চেয়ারম্যান এখন পর্যন্ত টাকার জোরে নিজ বাড়িঘরে রয়েছেন।

এদিকে ক্রসফায়ার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় নিজ থেকে পুলিশের হাতে ধরা দিয়ে জেলে গেছেন কলারোয়ার কেড়াগাছির আনারুল ইসলাম, তলুইগাছার সাজ্জাদ হোসেন কালুসহ বেশ কয়েকজন। তাঁরা বর্তমান পরিস্থিতিতে জামিন না নিয়ে জেলে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন। আটকের পর তাঁরা কোনো জামিনের আবেদন করেননি।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ আহমেদ বলেন, ‘মাদকবিরোধী অভিযান জোরদার হওয়ায় চোরাচালানিরা গা-ঢাকা দিয়েছে। তাদের এখন আর নিজ বাড়িঘর কিংবা চোরাচালানের ডেরায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।’

ওসি বলেন, ‘অভিযান অব্যাহত থাকায় চোরাচালান পণ্য আটকের পরিমাণও কমে গেছে। বিশেষ করে ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক ভারত থেকে বাংলাদেশে পাচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে বড় ব্যবধানে হারল তামিমের বিশ্ব একাদশ

খেলার খবর: ‘মোর দ্যান অ্যা টি-টোয়েন্টি ম্যাচ’ ব্যানারে খেলা প্রদর্শনীমূলক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাত্তাই পায়নি বিশ্ব একাদশ। ছন্নছাড়া বোলিংয়ের পর অগোছালো ব্যাটিংয়ে ৭২ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে তামিম ইকবালের দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৯৯ রানের জবাবে মাত্র ১২৭ রানেই অলআউট হয়েছে বিশ্ব একাদশ।

২০০ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে যাচ্ছেতাই শুরু করে বিশ্ব একাদশ। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে এভিন লুইসের দুর্দান্ত এক ক্যাচে সাজঘরে ফেরেন তামিম। ৮ বল খেলে মাত্র ২ রান করেন তামিম। এরপর রানের খাতা খুলতে ব্যর্থ হন লুক রঙ্কি এবং দীনেশ কার্তিক। স্যাম বিলিংসের ব্যাট থেকে আসে ৪ রান। ৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে অকূল পাথারে তখন তামিমরা।

সেখান থেকে ইনিংসের হাল ধরেন লংকান অলরাউন্ডার থিসারা পেরেরা। মাত্র ৩৭ বলে ৭ চার এবং ৩ ছক্কার মারে ৬১ রান করেন পেরেরা। তার ইনিংসেই মূলত একশো পেরোয় বিশ্ব একাদশ। এছাড়া শোয়েব মালিক ১২ এবং শহিদ আফ্রিদি করেন ১১ রান। ইনজুরির কারণে টাইমাল মিলস ব্যাট করতে না নামলে ১৬.৪ ওভারে ১২৭ রানে নবম উইকেটের পতনেই শেষ হয়ে যায় ম্যাচ।

৭২ রানের জয়ে ক্যারিবীয়দের পক্ষে বল হাতে ৩ উইকেট নেন কেসরিক উইলিয়ামস। তবে মাত্র ৩.৪ ওভার বল করেই ৪২ রান খরচ করেন তিনি। অন্যদিকে ৩ ওভারে ১ মেইডেনসহ মাত্র ৪ রান খরচায় ২ উইকেট নেন স্যামুয়েল বদ্রি। অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেলও নেন ২টি উইকেট।

এর আগে ক্রিকেটের মক্কাখ্যাত লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এভিন লুইস এক পাশে ঝড়ো শুরু করলেও ব্যাট হাতে চেনা ছন্দ খুঁজে পাননি ক্রিস গেইল। মাত্র ২৬ বলে ৫৮ রান করেন লুইস। ৫টি করে চার এবং ছক্কায় সাজানো তার ইনিংস। অন্যদিকে লুইসের চেয়ে ২ বল বেশি খেলেও মাত্র ১৮ রান করতে সক্ষম হন গেইল।

৭৫ রানের উদ্বোধনী জুটির পর মারলন স্যামুয়েলস, দীনেশ রামদিন এবং আন্দ্রে রাসেলের ব্যাটে ২০০ ছোঁয়া সংগ্রহ পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২টি চার এবং ৪টি ছক্কার মারে ২২ বলে ৪৩ রান করে আউট হন স্যামুয়েলস। ৩টি করে চার এবং ছয়ের মারে ২৫ বলে ৪৪ রান করে অপরাজিত থাকেন রামদিন। রাসেলের ব্যাট থেকে আসে ১০ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংস।

বিশ্ব একাদশের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন রশিদ খান। তবে ৪ ওভার থেকে ৪৮ রান খরচ করেন এই আফগান তরুণ। অন্য ২ উইকেট নেন দুই পাকিস্তানি শোয়েব মালিক এবং শহিদ আফ্রিদি।

৫৮ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলা এভিন লুইস জেতেন ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়ের পুরষ্কার। এই ম্যাচ থেকে অর্জিত সকল অর্থ ব্যয় করা হবে গত বছর ক্যারিবীয় অঞ্চলে ঘুর্ণিঝড়ের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সকল স্টেডিয়ামের পুনর্বাসনের কাজে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা পৌরসভার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: পবিত্র মাহে-রমজানের ১৪ তম দিনে সাতক্ষীরা পৌরসভার উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১২ রমজান বৃহস্পতিবার সাতক্ষীরা পৌরসভার আয়োজনে পৌর মিলনায়তনে পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি’র সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য মিসেস রিফাত আমিন, জেলা পুলিশ সুপার মো. সাজ্জাদুর রহমান, বিজিবির অধিনায়ক লে.কর্ণেল মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক শাহ্ আবদুল সাদী, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুনসুর আহমেদ, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ বিশ^াস সুদেব কুমার, ডা. আবতাবুজ্জামান, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল বারী, সহকারি পুলিশ সুপার মেরিনা আক্তার, জেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক শেখ নুরুল হক, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, এন.এস.আইয়ের সহকারী পরিচালক আনিসুজ্জামান, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনছান বাহার বুলবুল, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আবু সায়ীদ, সাধারণ সম্পাদক মো. সাহাদাৎ হোসেন, জেলার আবু জাহেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, সাপ্তাহিক ইচ্ছেনদীর সম্পাদক মকসুমুল হাকিম, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ নিজাম উদ্দিন, জেলা শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি এপিপি এড. শেখ তামিম আহমেদ সোহাগ, জেলা জাতীয় পার্টির আইন বিষয়ক সম্পাদক এডিশনাল পিপি মিজানুর রহমান, শেখ আলমগীর হাসান আলম, ফিফা রেফারী তৈয়েব হাসান বাবু, প্যানেল মেয়র কাজী ফিরোজ হাসান, ফারহা দীবা খান সাথী, শেখ আব্দুস সেলিম, শাহিনুর রহমান, শহিদুল ইসলাম, শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন কালু, শফিকুল আলম বাবু, শেখ শফিক উদ দৌলা সাগর, অনিমা রাণী মন্ডল, পৌরসভার সচিব সাইফুল ইসলাম বিশ^াস, প্রকৌশলী সেলিম সরোয়ার, পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল করিম, সহকারি প্রকৌশলী কামরুল আখতার, পৌরসভার শহর পরিকল্পনাবিদ শুভ্র চন্দ্র মহলী, এস.ও সাগর দেবনাথ, পৌরসভার সার্ভেয়ার মামুন, স্টোর কিপার নাসের প্রমুখ। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন জেলা ইমাাম পরিষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুর রশিদ। দোয়া ও মোনাজাতে দেশের অব্যাহত শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এসময় সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, সাতক্ষীরা পৌরসভার কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পৌর কাউন্সিলর শেখ শফিক উদ দৌলা সাগর।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যেসব কারণে রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়লেন জিদান

খেলার খবর: রিয়াল মাদ্রিদের সবচেয়ে সফল কোচ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় জিনেদিন জিদানকে। বার্সেলোনার সঙ্গে লড়াই করার মতো রিয়ালে একটা দল তৈরি করেন জিদান। তার অধীনে চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে টানা তিনটি শিরোপা জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ।

রিয়ালকে একের পর এক সফলতা এনে দেয়া এই কোচ হঠাৎ করেই ঘোষণা দেন মাদ্রিদ ছাড়ার।

বৃহস্পতিবার জিনেদিন জিদানের অনুরোধে হঠাৎ করেই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে রিয়াল মাদ্রিদ। সংবাদ সম্মেলনে জিদান বলেন, আমার কাছে মনে হয় রিয়াল ছাড়ার এটাই সেরা সময়। জয়ের ধারায় থেকে বিদায় নেয়াটা উপযুক্ত মুহূর্ত।

মাত্র আড়াই বছরে ৯টি শিরোপা এনে দিয়েছেন জিদান। এমন সাফল্যও তাকে সিদ্ধান্ত থেকে সরানো যায়নি। বিস্মিত ক্লাব সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজকে পাশে নিয়ে ক্লাবের দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন জিদান।

ক্লাবের দায়িত্ব ছাড়ার কারণগুলো ব্যাখ্যা করেছেন জিনেদিন জিদান-

তিনি বলেন, আগামী মৌসুমে আমি আর রিয়াল মাদ্রিদের কোচ থাকব না। এ দলের জয় অব্যাহত থাকা উচিত কিন্তু তিন বছর কাটানোর পর একটা পরিবর্তন দরকার। একটু ভিন্ন কিছু, ভিন্ন এক বার্তা। সব ব্যাপারে ভিন্নভাবে এগোনোর চিন্তা। আমি জানি, এটার সঙ্গে জড়িত সবার জন্য খুব অদ্ভুত এক সময় এটি। কিন্তু আমার মনে হয়, এটাই সঠিক সময়।

‘এ কারণেই আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ ক্লাবকে আমি ভালোবাসি এবং সভাপতিকেও। তিনি আমাকে এত বিশাল এক ক্লাবে এনেছেন এবং আমি এ জন্য সব সময় কৃতজ্ঞ থাকব। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে, একটা পরিবর্তন দরকার। তাই আগামী মৌসুমে থাকছি না।’

জিনেদিন জিদান বলেন, আমি যদিও আগামী মৌসুমে এখানে ম্যানেজার থাকতাম, তাহলে আমাদের জন্য খুব কঠিন হতো কোনো শিরোপা জেতা। এ মৌসুমে কোপাতেই দেখেছেন এটা। ঘরোয়া টুর্নামেন্টের কথা ভুলে যেতে পারেন না আপনি। আপনাকে জানতে হবে কখন থামতে হয়। দলের জন্য এটাই সঠিক সিদ্ধান্ত। আমি কোচিং করে ক্লান্ত না। আমি তিন বছর ধরে ম্যানেজারের দায়িত্বে আছি কিন্তু এ ক্লাব ছাড়ার এটাই সময়।

তিনি বলেন, অবশ্যই আমি ফিরতে পারি। আমি সব সময় এ ক্লাবের কাছেই থাকব, কারণ এটা আমার হৃদয়ের খুব কাছের ক্লাব। অনেকেই বুঝতে চাইবে না কিন্তু এটাই সঠিক সময়। খেলোয়াড়দের জন্যও। আমি কীভাবে খেলোয়াড়দের কাছ থেকে আরও বেশি চাই? বড় খেলোয়াড়দেরও পরিবর্তন দরকার।

‘আমরা অনেক কঠিন সময় কাটিয়েছি। মাঝে মাঝে অনেক কঠিন ছিল। কিন্তু সমর্থকদের কাছ থেকে মাঝে মাঝে এটাও দরকার হয়। কখনো খেলোয়াড়দেরও এটা দেখা দরকার।’

‘আমরা স্কোয়াডের শক্তি বাড়ানো নিয়ে কথা বলেছি উল্লেখ করে জিদান বলেন, নতুন খেলোয়াড় আনা নিয়ে কথা বলেছি। কিন্তু এ কারণে আমি যাচ্ছি না। কিন্তু কোচিং করতে চাইলে, এটাও তো কাজের অংশ। পরিবর্তন দরকার। কিন্তু আমি এর মধ্যে জড়াব না। আমি এ দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে আসিনি।

তিনি বলেন, কিছুই না। দলের যে চাহিদা, সেটা অনেক চাপ ফেলে। সেদিন (চুক্তি নবায়ন করার কথা বলার দিন) হয়তো এমনটাই ভেবেছিলাম। কিন্তু পরে আমার ভিন্ন কিছু মনে হয়েছে, মত পরিবর্তন করেছি। আমি সব সময় বলেছি, এ ক্লাবে যেকোনো কিছু ঘটতে পারে এবং আমার সময় শেষ হয়েছে।

জিদান বলেন, আমার সবচেয়ে প্রিয় মুহূর্ত হলো যখন আমি খেলোয়াড় হিসেবে রিয়ালে যোগ দিলাম। খেলোয়াড় হিসেবে এখানে আমার শেষটা ভালো হয়েছে এবং কোচ হিসেবেও সেটাই হয়েছে। আমি সার্জিও রামোসের সঙ্গে খেলেছি এবং সে আমার সিদ্ধান্তকে সম্মান করে।

আমি কঠোর পরিশ্রম করার পাশাপাশি সৎ থাকার চেষ্টা করেছি জানিয়ে জিদান বলেন, ক্লাবকে গর্বিত করার চেষ্টা করেছি। আমি সব সময় আমার খেলোয়াড়ের সম্মান পেয়েছি এবং এটা ছাড়া কিছু অর্জন করা কঠিন। খেলোয়াড়দের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই কিন্তু তিন বছর ধরে এত উচ্চমান ধরে রাখা কঠিন। আমি জন্মগতভাবে বিজয়ী এবং আমি জিততে ভালোবাসি। আমি হারতে অপছন্দ করি। যখনই মনে হয়েছে আমি জিতব না, তখনই মনে হয়েছে পরিবর্তন দরকার। এই খেলোয়াড় কিংবা ওই খেলোয়াড়কে বদলানোর সিদ্ধান্ত নিইনি। আমি নিজেই চলে যাব বলেছি।

রিয়ালের হয়ে কোচ জিদানের সাফল্য-

ম্যাচ:১৪৯

জয়: ১০৪

ড্র: ২৯

হার: ১৬

গোল: ৩৯৩

শিরোপা: ৯

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘টেকনাফে একরাম হত্যা ছিল পূর্বপরিকল্পিত’ -সংবাদ সম্মেলনে স্ত্রী আয়েশা

ন্যাশনাল ডেস্ক: টেকনাফে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত পৌর কাউন্সিলর একরামুল হকের স্ত্রী আয়েশা বেগম বলেছেন, তার স্বামীর হত্যাকাণ্ড পূর্ব-পরিকল্পিত। তিনি গতকাল কক্সবাজার প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন এবং হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন একরামের স্কুলপড়ুয়া দুই মেয়ে তাহিয়া ও নাহিয়ান। তারা দুজনই ‘আব্বু আব্বু’ বলে আহাজারি করছিল। তাদের আহাজারিতে সাংবাদিকরা চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি।

স্ত্রী আয়েশা বেগম বলেন, গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা ‘জমি কেনার বিষয়ে আপনার সঙ্গে কথা আছে’ বলে ২৬ মে রাত ৯টার দিকে তার স্বামীকে মোবাইল ফোনে ডেকে নেন। ফোনে একরামকে হোটেল নেটিংয়ে দেখা করতে বলা হয়েছিল। এই কর্মকর্তাটি দুই সপ্তাহ ধরে একরামের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছিলেন। আয়েশা বেগম দাবি করেন যে, পরবর্তী ঘটনাগুলো তার মোবাইল কল রেকর্ডে রয়েছে।

তিনি জানান, রাত ১১টা ৩২ মিনিটের পর একরামকে গুলি করা হত্যা করা হয়। রাত ১১টা ৩২ মিনিটে একরামের নম্বরে তার মেয়ে ফোন করলে তা কোনো এক ব্যক্তি রিসিভ করে। কিন্তু একরাম কথা বলতে পারেননি। অপর প্রান্ত থেকে অপরিচিত এক কণ্ঠ শোনা যায়, ‘তাহলে তুমি জড়িত নও’। আর একরামের কণ্ঠে শোনা যায় ‘না আমি জড়িত নই’। এরপরে গুলির আওয়াজ এবং একরামের আর্তচিৎকার শোনা যায়।

কিছুক্ষণ পর কয়েক ব্যক্তির কথাবার্তা শোনা যায়। তাদের একজন বলে ‘এখন গাড়িতে গুলি কর’। এর আগে রাত ১১টা ১৩ মিনিটে একরামের মোবাইলে ফোন করলে তিনি মেয়েকে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে বলেন, ‘মা আমি নীলা যাচ্ছি। আমি যাদের সঙ্গে এসেছিলাম সেই মেজর সাহেবের সঙ্গে নীলা যাচ্ছি।’

আয়েশা বেগম বলেন, মোবাইলের ভয়েস রেকর্ড যাচাই করলেই প্রমাণিত হবে, বন্দুকযুদ্ধ নয়। একরামকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, তার স্বামী কখনো ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত ছিলেন না। তার কোনো অঢেল সম্পত্তি ছিল না। তার ব্যাংক ব্যালেন্স বা তার সম্পদ অস্বাভাবিক কিছু নেই। প্রতি মাসে মেয়েদের টিউশন ফি আর বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে গিয়ে একরামকে হিমশিম খেতে হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে আয়েশা বেগম বলেন, তার স্বামী সারাটা জীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ব্যয় করেছেন। নিজের এবং দলের সম্মান নষ্ট হয় এ রকম কোনো কাজ তিনি কখনো করেননি। এখন অকালে পিতৃহারা দুই কন্যার ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি খুবই উদ্বিগ্ন। আয়েশা বেগম বলেন, আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই। চাই সন্তানদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয় ও সুরক্ষা।

উল্লেখ্য, গত ২৬ মে রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের নোয়াখালী পাড়া এলাকায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে টেকনাফ কায়ুকখালি পাড়ার আবদুস সাত্তারের পুত্র একরামুল হক (৪৬) নিহত হন। তিনি টেকনাফ পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের ৩ বারের নির্বাচিত কাউন্সিলর, উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে ‘ইয়াবাসহ’ মাদক ব্যবসায়ী আটক

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: কালিগঞ্জে ২০ পিচ ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটকের কথা জানিয়েছেপুলিশ। সে উপজেলার চাম্পাফুল ইউনিয়নের চাঁদখালি গ্রামের শামছুর গাইন এর ছেলে বাবলু (২৮)।

থানা সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১ টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার উপ-পরিদর্শক মামুনুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ উপজেলার তারালী ইউনিয়নের আমিয়ান সাইক্লোন শেল্টারের সামনে অভিযান চালায়। এসময় মাদক বিক্রয়রত অবস্থায় ২০ পিচ ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী বাবলুকে আটক করে। কালিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) রাজীব হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন মাদক দ্রব্য নিয়ত্রণ আইনে বাবলুর বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা হয়েছে (মামলা নম্বর-২৫)।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে দুই মাদকসেবীর জরিমানা

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: কালিগঞ্জে পুলিশের পৃথক দুটি অভিযানে মাদকসেবনের অপরাধে আটক দুই মাদকসেবীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তারা হলেন উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের দেয়া গ্রামের শাহাজান গাইন এর ছেলে রেদওয়ান রিগান (৩০) এবং উপজেলার চাম্পাফুল ইউনিয়নের উজিরপুর গ্রামের মো শোকর এর ছেলে আশরাফুল ইসলাম (৩১)। থানা সূত্রে যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে থানার উপ-পরিদর্শক নেওয়াজ মোহাম্মদ খান এর নেতৃত্বে পুলিশ দেয়া ফুটবল মাঠে অভিযান পরিচালনা করে মাদকসেবনরত অবস্থায় রেদওয়ানকে আটক করে।পৃথক অভিযানে দুপুর ১টার দিকে উজিরপুর বাজার এলাকা থেকে মাদক সেবনরত অবস্থায় আশরাফুলকে আটক করে। পরবর্তীতে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) নুর আহম্মেদ মাছুম ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে মাদক সেবনের অপরাধে তাদের দুইজনকে ৩ হাজার টাকা করে মোট ৬ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে নকল প্রসাধনী তৈরির অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ব্যবসায়ীর কারাদণ্ড

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: কালিগঞ্জে নকল প্রসাধনী সামগ্রী তৈরীর অপরাধে মুরশিদ আলী (৪৫) নামের এক ব্যাক্তিকে ৬ কারাদন্ড প্রদান করেছে এবং বিভিন্ন প্রকার উপকরন সহ মালামাল বিনিষ্ট করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। সে উপজেলার তারালী ইউনিয়নের জাফরপুর গ্রামের মৃত সলেমান আলীর ছেলে। থানার উপ-পরিদর্শক নেওয়াজ মোহম্মদ খান জানান বৃহস্পতিবার সকালে ভ্রাম্যমাণ আদলতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারি কমিশনার (ভূমি) নুর আহম্মেদ মাছুম ওই নকল প্রসাধনী তৈরিকারি ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে নকল ডিটারজেন্ট পাউডার তৈরির গুড়া।ফাস্ট সুপার ষ্টেল তৈরির জেলি ও ৫ থেকে ৭ শত খালি প্যাকেট এবং ফেস ওয়াশ তৈরির জন্য কেম্যিকেল ও বিভিন্ন ধরনের ৮ থেকে ৯ হাজার খালি প্যাকেট।চক পাউডার ও পাঞ্চিৎ করার মেশিন সহ রুলিং মেশিন এবং বিভিন্ন ধরনের সিল উদ্ধার করেন।পরবর্তীতে নকল প্রসাধনী তৈরির মালামাল ও তৈরির বিভিন্ন সারঞ্জম রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাকে ৬ মাসের কারদন্ড ও উদ্ধারকৃত নকল সারঞ্জম সহ মালামাল বিনিষ্ট করার নির্দেশদেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest