সর্বশেষ সংবাদ-
বিএনপির কানাডা পশ্চিম শাখা শাখার সাধারণ সম্পাদক হলেন সাতক্ষীরার মুজিবর রহমানশ্যামনগর উপজেলায় নাগরিক প্লাটফর্মের সাথে যুব ফোরামের তথ্য বিনিময়সাতক্ষীরায় মরিচ্চাপ ফিস এন্ড ফিড এর উদ্বোধনশ্যামনগর উপজেলায় যুব ফোরামের ত্রৈমাসিক সভাদেবহাটায় আমাদের টিমের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণপ্রচন্ড তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে সাতক্ষীরায় মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্টজনগণ যাকে চাইবেন, তিনিই নির্বাচিত হবেন-সাতক্ষীরায় নির্বাচন কমিশনার হাবিব খানসাতক্ষীরায় হিট স্ট্রোকে এক শিক্ষকের মৃত্যু : সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২.২ ডিগ্রিসাতক্ষীরায় রাসায়নিক দ্রব্যে পাকানো ৬ হাজার কেজি গোবিন্দভোগ আম বিনষ্টশ্যামনগরে শরীরে পেট্টোল ঢেলে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ

shokipur-high-schoolসখিপুর(দেবহাটা) প্রতিনিধি: সারাদেশের ন্যায় দেবহাটার সখিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মহান ভাষা শহীদ দিবস একুশে ফেব্রুয়ারী পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বিদ্যালয়ের আয়োজনে শহীদ মিনারে পুষ্পমালা অর্পণ, র‌্যালী, আলোচনা সভা, কবিতা ও রচনা প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ তহিরুজ্জামানের সভাপতিত্ব প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যালয়েল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফারুক হোসেন রতন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোনাজাত আলী, ইউপি সদস্য জগন্নাথ মন্ডল, নির্মল কুমার মন্ডল, আলফাতুন নেছা, মনিরুল ইসলাম, দক্ষিণ সখিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েল প্রধান শিক্ষক খায়রুল ইসলাম প্রমূখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন শিক্ষক প্রদীপ কুমার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

3333আসাদুজ্জামান : সাতক্ষীরার মাছখোলায় আব্দুল মাজেদ নামে এক ব্যক্তি নিজ ট্রলিতে চাপা পড়ে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শোকাহত ওই ট্রলি চালকের চাচা স্কুল শিক্ষক আতাউর রহমানও স্ট্র্রোকে (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ) মৃত্যুবরণ করেছেন। মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার মাছখোলা গ্রামে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহত ট্রলি চালক আব্দুল মাজেদ সাতক্ষীরা সদর উপজেলার পার মাছখোলা গ্রামের কওসার আলীর ছেলে ও আতাউর রহমান মাছখোলা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আব্দুল মাজেদ ট্রলি চালিয়ে মাছখোলা ইটভাটায় যাচ্ছিল। ভাটার কাছাকাছি পৌঁছে ট্রলির সিট ভেঙে তিনি নিচে পড়ে যান। এসময় ট্রলিটি তাকে চাপা দিয়ে পার্শ্ববর্তী খাদে পড়ে। তাৎক্ষণিক এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

এদিকে, ভাইপো মাজেদের এ অবস্থা দেখে বাড়িতে যান আতাউর রহমান। বাড়িতে গিয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে হাসপাতালের পথে রওনা হওয়ার সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। তাৎক্ষণিক তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা (ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্যা এ ঘটনা নিশ্চিত করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

moshin

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরার চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী মহসিনকে ২৫ পিচ ইয়াবসহ আটক করেছেন ডিবি পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে শহরের মিলগেট এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। সে শহরের উত্তর কাটিয়াগ্রামের মৃত ইসমাইল হোসেনের ছেলে।
ডিবি পুলিশ সুত্রে জানাগেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের ওসি মির্জা আব্দুল হাশেমীর নেতৃত্বে এস আই শহীনসহ সঙ্গীয় ফোর্স শহরের মিল বাজার থেকে মহসিনকে আটক করে। এসময় তার কাছ থেকে ২৫ পিচ ইয়াবা উদ্ধার করে পুলিশ। সে সাতক্ষীরার শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

rubelমোস্তাফিজুর রহমান এবং রুবেল হোসেনকে নিয়েই শ্রীলঙ্কা সফরে যাচ্ছে বাংলাদেশ দল। পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ফেব্রুয়ারির শেষ নাগাদ দেশ ছাড়বেন টাইগাররা। মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কা সফরের দুই টেস্টের জন্য ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা করেছেন নির্বাচকরা।

টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পুরো ফিট মোস্তাফিজ। কাটার মাস্টার কাউন্টি খেলতে যেয়ে ইনজুরিতে পড়েছিলেন। পরে কাঁধে অস্ত্রোপচার ও ৬ মাসের পুনর্বাসনের ধকল সামলে নিউজিল্যান্ড সফরের দলে ফেরেন। ওয়ানডে ও টি-টুয়েন্টি খেললেও কিউই সফরে টেস্টে নামেননি। এরপর ভারত সিরিজে নিজে থেকে সরে দাঁড়ান ফিজ।

অন্যদিকে নিউজিল্যান্ড সফরের দলে থাকা রুবেল ভারতের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের স্কোয়াডে জায়গা পাননি। ঘরোয়া লিগ বিসিএলে দারুণ পারফর্ম করে আবারো দলে ফিরলেন তিনি।

ভারত সফরে প্রস্তুতি ম্যাচে ইমরুল কায়েস ইনজুরিতে পড়ায় মোসাদ্দেক হোসেন সৌকতের ডাক পড়েছিল। শ্রীলঙ্কা সফরের দলেও তাকে রাখা হয়েছে। এছাড়া ভারত সফরের দলে থাকা পেসার শফিউল ইসলাম বাদ পড়েছেন।

বাংলাদেশ ২৭ বা ২৮ ফেব্রুয়ারি দেশ ছাড়বে। লঙ্কানদের বিপক্ষে গলে’তে ৭-১১ মার্চ হবে প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট ১৯ থেকে ১৯ মার্চ পি সারায়। এর আগে দুইদিনের প্রস্তুতি ম্যাচটি শুরু হবে ২ মার্চ। পরে তিন ওয়ানডে এবং দুই টি-টুয়েন্টির সিরিজও রয়েছে।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্ট দল:
তামিম ইকবাল, মুমিনুল হক, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহীম (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, লিটন কুমার দাস, সাব্বির রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, কামরুল ইসলাম রাব্বি, তাসকিন আহমেদ, শুভাশিস রায় চৌধুরী, তাইজুল ইসলাম, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, রুবেল হোসেন এবং মোস্তাফিজুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

iiiiiiiiiiআশাশুনি ব্যুরো : আশাশুনি উপজেলার কাদাকাটি গ্রাম রক্ষা সড়ক কেটে জমি পরিণত করা হচ্ছে। উপজেলার কাদাকাটি গ্রামেন কুদ্দুস সরদারের পুত্র আজিবার সরদার কাদাকাটি গ্রামরক্ষা বাধ কেটে জমিতে পরিনত করছে। সরেজমিন ঘুরে বা এলাকাবাসি সুত্রে জানা যায় ২০১০ সালে এনজ্ওি কর্তৃক কাদাকাটি এলাকার বন্যা প্রতিরোধ বাধ বা সড়ক নামে পরিচিত। কাদাকাটি সহ কাদাকাটি ইউনিয়নের ভয়াবহ বন্যার কারনে কাদাকাটি এলাকার প্লাবন বা বন্যা রক্ষার জন্য। এই বাধ বা সড়ক দেওয়া হয় প্রায় ৫ কিলো মিটার দৈর্ঘ্য। সেই থেকে এই এলাকার সাধারণ মানুষ বন্যার বা প্লাবন হাত থেকে রক্ষা পায়। কিন্তু কিছু মানুষ তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সেই বাধ বা সড়ক কেটে জমিতে পরিনত করছেন। এই ব্যাপারে কাদাকাটি গ্রামের তুহিনউল্লাহ তুহিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন কাদাকাটি এই সড়কটি এত গুরুত্বপুর্ণ যে বৃষ্টি মৌসুমে উপারে পানির ঢল যখন নেমে আসে। তখন কাদাকাটি গ্রাম সহ কাদাকাটি ইউনিয়নের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়। যার কারনে হাজার হাজার মানুষ বাড়ি ছাড়া হয়। এলাকা তলানো থাকে এবং চিংড়ী ঘের জমির ফসল ভেসে যায়। এ্ সড়ক করার কারনে এলাকার হাজার হাজার মানুষ প্লাবন ও বন্যার হাত থেকে রক্ষা পায়। এব্যাপরে কাদাকাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দিপাংকার সরকারের সংগে কথা হলে তিনি বলেন, আমি সকালে ব্যবস্থা নিচ্ছি, এব্যাপরে কাদাকাটি ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার একুব আলি বেগ বলেন সড়কটি প্রকৃতিপক্ষে এলাকার মানুষের উপকারের জন্য করা হয়েছে। কিছু স্বার্থ পর ব্যাক্তি নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সড়কটি কেটে জমিতে পরিনত করছে,আমি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। বিষয়টি এলাকার সচেতন মহল প্রসাশনের সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধেতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

unnamedনিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকার মুন্সিগঞ্জ থেকে এক প্রবাসি কোটি পতির স্ত্রীকে ফুসলিয়ে নিয়ে বিয়ে করার পর যৌতুক হিসেবে ১৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের গোলাম মোস্তফা লাভলু নামের এক প্রতারক। শুধু টাকা হাতিয়ে নিয়েই ক্ষ্যান্ত হননি, পরে ওই গৃহবধূ লাভলুর গ্রামের বাড়ি শ্যামনগর উপজেলার কাটিবারহল গ্রামে আসলে তাকে পিটিয়ে আহত করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। ঘটনাটি ঘটেছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রোববার বেলা দেড়টার দিকে। আহত অবস্থায় প্রতিবেশীরা ওই গৃহবধূকে শ্যামনগর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর ওই গৃহবধু হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে শ্যামনগর থানা পুলিশকে অবহিত করেন বিষয়টি আলাপ আলোচনার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার জন্য। বর্তমানে তিনি স্থানীয় এক ইউপি সদস্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। আহত গৃহবধু জান্নাত বেগম মুন্সিগঞ্জ জেলার টুংগিবাড়ি উপজেলার রায়হাল গ্রামের প্রবাসি আব্দুর রশিদের এক মাত্র মেয়ে ও প্রবাসি রুহুল আমিনের স্ত্রী। জান্নাত বেগম জানান, কয়েক বছর পূর্বে গোলাম মোস্তফা নিজেকে অবিবাহিত পরিচয় দিয়ে তার সাথে বিয়ে করে। বিয়ের পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে যৌতুক হিসেবে গোলাম মোস্তফাকে তিনি তের লাখ টাকা যৌতুক হিসেবে দিয়েছেন। জান্নাত বেগম আরো জানান, শুরুতে গোলাম মোস্তফা নিজেকে অবিবাহিত পরিচয় দিয়ে তাকে বিয়ে করে। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি শ্বশুরালয়ে পৌছে জানতে পারেন যে তার স্ত্রী সন্তান সবই রয়েছে। শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এ ব্যাপারে প্রতরণার শিকার গৃহবধূ জান্নাত বেগম বিষয়টি আলাপ আলোচনার মাধ্যমে মিমাংসা করার জন্য মৌখিকভাবে আবেদন জানিয়েছেন। তিনি আরো জানান, আলাপ আলোচনার মাধ্যমে যদি বিষয়টি নিষ্পত্তি না হয় তাহলের প্রতারক লাভলুর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

654421web-01মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : একুশের প্রথম প্রহরে সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শহিদ বেদিতে সর্বস্তরের মানুষ বিন¤্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিবেদন করেছে।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা বাংলা দাবি আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের উপর গুলি চালায় পুলিশ। এতে শহিদ হন রফিক, জব্বার, বরকত, শফিউরসহ নাম না জানা আরো অনেকে। পাকিস্তান শাসনামল থেকেই দিনটিকে শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করে আসছে বাঙালিরা। ভাষার দাবিতে বিশ্বের প্রথম কোনো জাতি জীবন দেওয়ায় ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কোর একটি সভায় ১৮৮টি রাষ্ট্রের সম্মতিতে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। ২০০০ সাল থেকে সারা বিশ্বে দিবসটিকে যথাযথ মর্যাদায় পালন করছে বিভিন্ন ভাষাভাষী জনগোষ্ঠী। দিবসটি উদ্যাপনের লক্ষ্যে সোমবার রাত ১০টা থেকে সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে বিন¤্র শ্রদ্ধায় ভাষা শহিদদের স্মরণ করতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মৌন মিছিল লক্ষ্য করা যায়। এরপর মঙ্গলবার রাত ১২ টা ১ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের শহিদ বেদিতে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। শহিদ বেদিতে প্রথমে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুনসুর আহমেদ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা রিপোর্টার্স ইউনিটি, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ.এন.এম মঈনুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামূল হক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) অরুন কুমার মন্ডল, সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডাঃ উৎপল কুমার দেবনাথ, জজ কোর্টের পিপি এড. ওসমান গণি, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা পরিবার সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস.এম আব্দুল্লাহ আল মামুন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম আনিছুর রহমান, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্সের সিনিয়র সহ-সভাপতি এনছান বাহার বুলবুল, জেলা শ্রমিকলীগ নেতা শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন প্রমুখ। এরপর, দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে শহিদ মিনারের বেদীতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন রাজনীতিক, কূটনীতিক, শিক্ষাবিদ, শিক্ষক, ছাত্রসহ সকল শ্রেণি-পেশা-বয়সের মানুষ। মনোরম আল্পনা আঁকা মিনার প্রাঙ্গণে শূন্যপদে ভিড় করেন তারা। পর্যায়ক্রমে সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন- সাতক্ষীরা জেলা  মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগ, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামীলীগ, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, জেলা শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, পৌর শ্রমিকলীগ, জেলা কৃষক লীগ, দৈনিক কাফেলা, দৈনিক কালের চিত্র, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা, সম্মিলিত সাংবাদিক এ্যাসোসিয়েশন, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ, সাতক্ষীরা নার্সিং ইনস্টিটিউট, সরকারি মহিলা কলেজ, দিবা-নৈশ কলেজ, ছফুরননেছা মহিলা  কলেজ, সাতক্ষীরা সিটি কলেজ, জেলা জাতীয় পার্টি, জাতীয় যুব সংহতি, জাতীয় ছাত্র সমাজ, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিকদল জাসদ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল বাসদ, জেলা আইনজীবী সমিতি, সাতক্ষীরা পৌরসভা, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি সাতক্ষীরা, চেম্বার অব কমার্স, সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সাতক্ষীরা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, নবজীবন ইনস্টিটিউট, সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরি, সাতক্ষীরা জেলা স্কাউটস্, সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতি, সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক), ভয়েস অব সাতক্ষীরা, মাসিক সাহিত্যপাতা, জেলা শিল্পকলা একাডেমী, সাতক্ষীরা আহ্ছানিয়া মিশন, আহ্ছানিয়া মিশন আলিম মাদ্রাসা, পিএন বিয়াম ল্যাবরোটরী স্কুল স্বপ্নীল সাতক্ষীরা পরিবার, সাতক্ষীরা শিশু একাডেমি, বিবেকানন্দ শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ, সাতক্ষীরা ‘ল’ কলেজ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ, বর্ণমালা একাডেমি, দীপালোক একাডেমী, জেলা ক্রীড়া সংস্থা, এল.জি.ই.ডি, জেলা মিনিবাস মালিক সমিতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এড. এন্তাজ আলী স্মৃতি সংসদ, বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি সাতক্ষীরা জেলা শাখা, জেলা মন্দির সমিতি, জেলা যুব মৈত্রী, জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদ, জেলা ট্রাক-ট্রাংক লরি কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন, ওজোপাডিকো বিদ্যুৎ শ্রমিকলীগ, নলকূড়া নাট্যগোষ্ঠি, জেলা মটর শ্রমিক ইউনিয়ন, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট জেলা পরিষদ, জেলা ট্রাক-ট্যাংকলরী শ্রমিক ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ অন্যান্য ছাত্রসংগঠন এবং সর্বস্তরের নাগরিকেরা ফুল দিয়ে বায়ান্নর ভাষাশহিদদের স্মরণ করেন। মাইকে বাজতে থাকে অমর একুশের গানের করুণ সুর ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি। ধারাভাষ্যকারেরা অবিরাম কবিতার পক্তিমালা আবৃত্তি করেন।
ঘোষণা মঞ্চে দায়িত্ব পালন করেন তৈয়েব হাসান বাবু, আবু আফফান রোজ বাবু, হেনরী সরদার ও শেখ মোসফিকুর রহমান মিল্টন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

00000000000ন্যাশনাল ডেস্ক:  ‘অপমানে তুমি জ্বলে উঠেছিলে সেদিন বর্ণমালা/ সেই থেকে শুরু/ সেই থেকে শুরু দিনবদলের পালা।’ গীতিকবির ভাষায় জাতির দিনবদলের পালা শুরু হয়েছিল যেদিন, বাঙালির মননে অনন্য মহিমায় ভাস্বর চিরস্মরণীয় সেই দিন একুশে ফেব্রুয়ারি। ইতিহাসের পাতায় রক্ত পলাশ হয়ে ফোটা সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউর, আউয়াল, অহিউল্লাহর রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আজ। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। সারা বিশ্বের কোটি কণ্ঠে আজ উচ্চারিত হবে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর লেখা কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ঢাকার রাজপথে ঘটেছিল বাঙালির ইতিহাস পাল্টে দেয়ার ঘটনা। ‘বাংলা ভাষা প্রাণের ভাষা’ স্লোগানে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় অকাতরে প্রাণ বিলিয়ে দেয় বাঙালি তরুণ প্রজন্ম। ইতিহাসবিদদের মতে, ভাষার প্রশ্নে একুশের আন্দোলন হলেও প্রকৃত প্রস্তাবে তা ছিল শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদ। সেদিন আত্ম-অধিকার, সমতাভিত্তিক সমাজ আর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রবিনির্মাণের স্বপ্নে জেগে উঠেছিল তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। একুশের আন্দোলনেই ঘটে বাঙালির আত্মবিকাশ, যার ধারাবাহিকতায় দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ। হাজার বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ছিন্ন করে এসেছে মহান স্বাধীনতা।
একুশে তাই বাঙালির চেতনার প্রতীক। একুশের শহীদদের ঠাঁই এখন প্রতিটি বাঙালির মর্মমূলে। পরম শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় উচ্চারিত হয় একেকটি নাম। মহান ভাষা শহীদদের স্মরণে সারা দেশে, অগণিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং বিদেশে যেখানে রয়েছে বাঙালি, সেখানেই গড়ে উঠেছে অহংকারের প্রতীক শহীদ মিনার। একুশে তাই আত্মত্যাগের অহংকারে ভাস্বর মহান একটি দিন জেগে ওঠার প্রেরণা। দেশমাতৃকার প্রয়োজনে আত্মোৎসর্গ করার শপথ গ্রহণের দিন। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষাশহীদদের স্মরণে ‘জাতীয় শহীদ দিবস’ ও ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ বাংলাদেশ ও সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে নানা আনুষ্ঠানিকতায়। রাষ্ট্রীয় আয়োজনে একুশের অনুষ্ঠানমালার সূচনা হয় রাত ১২টা ১ মিনিটে ঢাকা মেডিকেল কলেজসংলগ্ন একুশের রক্তাক্ত স্মৃতিবিজড়িত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেত্রী ও মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা একুশের প্রথম প্রহরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। এরপর সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুলে দেয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।
‘একুশ মানে মাথা নত না করা’ চিরকালের এ স্লোগান আর বুকে শোকের প্রতীক কালো ব্যাজ ধারণ করে, খালি পায়ে আবালবৃদ্ধবনিতা সবাই শামিল হতে শুরু করেন শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। আজ সরকারি ছুটির দিন। অর্ধনমিত থাকবে জাতীয় পতাকা। একই সঙ্গে সর্বত্র ওড়ানো হবে শোকের কালো পতাকা। সংবাদপত্র, টেলিভিশন ও বেতারে ভাষা দিবসের বিশেষ ক্রোড়পত্র ও অনুষ্ঠানমালা প্রচার করা হচ্ছে। মাতৃভাষার মর্যাদা রাখতে গিয়ে বুকের রক্ত ঢেলে বাঙালি জাতি যে ইতিহাস রচনা করেছিল, শুধু বাংলাদেশ নয়, সারাবিশ্ব তাকে বরণ করেছে গভীর শ্রদ্ধায়। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর তাদের ৩০তম সম্মেলনে ২৮টি দেশের সমর্থনে একুশে ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ২০০০ সাল থেকে বিশ্বের ১৮৮টি দেশে একযোগে এ দিবসটি পালিত হচ্ছে। এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বাঙালি জাতির জন্য এক অনন্যসাধারণ অর্জন। রক্তক্ষয়ী এ দিনটি শোক আর বেদনার মধ্যে আবদ্ধ নেই। জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সব মানুষের সর্বজনীন উৎসবের দিন।
ফিরে দেখা সেসব দিন : ১৯৪৭ সালের ব্রিটিশ-ভারত বিভক্তির পর পাকিস্তান রাষ্ট্রের রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে জন্ম নেয় ভাষা-বিরোধ। পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী রাষ্ট্রের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মুখের ভাষা বাংলাকে অস্বীকার করে কৃত্রিম ভাষা উর্দুকে চাপিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র শুরু করে। প্রতিবাদে সোচ্চার হন বাংলার বুদ্ধিজীবীরা। ১৯৪৮ সালেই গড়ে উঠে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ। সে বছরের ২১ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানের গভর্নর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ দম্ভভরে উচ্চারণ করেন, ‘উর্দু, কেবল উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা, অন্য কোনো ভাষা নয়।’ প্রতিবাদের ঝড় ওঠে বাংলাজুড়ে। শুরু হয় ভাষার জন্য বাঙালির প্রাণপণ সংগ্রাম। ১৯৫২ সালে আন্দোলন তীব্রতর হয়ে উঠলে শাসকগোষ্ঠী নিষেধাজ্ঞা জারি করে। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলার সভা থেকে ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভাঙার সিদ্ধান্ত নেয়। মিছিল বের হয় ১০ জন, ১০ জন করে। পুলিশ বাধা দিলে বাধে সংঘর্ষ। একপর্যায়ে গুলিবর্ষণ করে পুলিশ। শহীদ হন আবুল বরকত, রফিকউদ্দিন আহমদ ও আবদুল জব্বার। ছাত্র মিছিলে গুলিবর্ষণের প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকার রাজপথ। পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারিও ঘটে গুলিবর্ষণের ঘটনা। পুলিশের গুলিতে শহীদ হন শফিউর রহমান, রিকশাচালক আবদুল আউয়াল, অহিউল্লাহসহ কয়েকজন অজ্ঞাত মানুষ। ৭ এপ্রিল মারা যান একুশে ফেব্রুয়ারিতে আহত আবদুস সালাম।
রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের কাছে নতিস্বীকার করে পাকিস্তানি সরকার। বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় এলে একুশে ফেব্রুয়ারিকে শোক দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের রীতি চালু হয়। একুশের পথ ধরে শুরু হয় বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম। জন্ম নেয় স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।
কর্মসূচি : আজ সরকারি ছুটির দিন। দিবসটি স্মরণে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক সংগঠন বিশেষ কর্মসূচি পালন করবে। সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে এবং শোকের প্রতীক কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে। অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শহীদ মিনার অভিমুখে প্রভাতফেরি, পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, আজিমপুরে শহীদদের কবর জিয়ারত, দোয়া মাহফিল, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
জাতীয় শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণী দিয়েছেন জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest