সর্বশেষ সংবাদ-
খাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনীইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক সাতনদী সম্পাদক হাবিব কারাগারেমুক্ত গণমাধ্যম দিবস উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় র‌্যালি ও আলোচনাসভাসাংবাদিক টিপুকে কারাদ্বন্ডাদেশ দেওয়া ইউএনও শেখ রাসেল রংপুর বিভাগে বদলী

30সখিপুর প্রতিনিধি: দেবহাটার সখিপুর ইউনিয়নের সখিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২ দিনব্যাপী ক্রীড়া, কুইজ, রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বে-সরকারি প্রতিষ্ঠান অগ্রগতি সংস্থার বাস্তবায়নে রুপান্তরের সহযোগিতায় পিস কনসোর্টিয়াম বাংলাদেশ প্রকল্পের আওতায় গত রবিবার থেকে শুরু হয়ে সোমবার দুপুরে পুরস্কার বিতরণের মধ্যে দিয়ে শেষ হয়। ক্রীড়া ও প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শেখ মোয়াজ্জেম হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সখিপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ফারুক হোসেন রতন। অন্যান্যদের মধ্যে অগ্রগতি সংস্থার উপজেলা অফিসার তহিদুজ্জামান(তহিদ), বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী, বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক তৌহিদুল ইসলাম সুজন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

30-1-17দেবহাটা ব্যুরো: দেবহাটা উপজেলা নবাগত নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে ফুলের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেবহাটা রিপোর্টাস ক্লাবের নের্তৃবৃন্দ। সোমবার দুপুরে নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিস আল-আসাদের সাথে এ শুভেচ্ছা জানান, দেবহাটা ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, সহ-সভাপতি কেএম রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রব লিটু, অর্থ সম্পাদক এমএ মামুন, সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক নাজমুল হোসেন, নির্বাহী সদস্য গোপাল কুমার দাস, তরিকুল ইসলাম লাভলু, আরাফাত হোসেন লিটন, আবু জাফর প্রমুখ। এসময় নবাগত নির্বাহী কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে সমাজের কল্যাণ বয়ে আনতে অনুরোধ জানন। একই সাথে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারার সঠিক তথ্য সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সহযোগিতার কথা বলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kb-ahsanullah-pre-cadet-schoolনলতা প্রতিনিধি: কালিগঞ্জ উপজেলার নলতার ঐতিহ্যবাহী কে বি আহ্ছানউল্লা জুনিয়র হাইস্কুলে অন্যান্য বছরের ন্যায় এবছরও দু’দিন ব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, সমাপনী ও জেএসসি পরীক্ষায় বিদ্যালয়ের বৃত্তিপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অত্যন্ত আনন্দঘন ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের মধ্যদিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। অত্র বিদ্যালয়ের আয়োজনে বিদ্যালয় সংলগ্ন নলতা হাইস্কুল মাঠে ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি দু’দিন ব্যাপী বার্ষিক অনুষ্ঠানের ২য় বা সমাপনী দিন রবিবার সকাল ৯ টা হতে বেলা ৩টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানের মাঝে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি এ কে মুনছুর আহমদ’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মাঈনউদ্দীন হাসান। তিনি তার বক্তব্যে বলেন- সরকারি বিভিন্ন কাজের চরম ব্যস্ততার মধ্যেও নলতার ঐতিহ্যবাহী কে বি আহ্ছানউল্লা জুনিয়র হাইস্কুলের মনোমুগ্ধকর ও সুশৃঙ্খল একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। কারণ প্রতিষ্ঠানটির লেখাপড়ার মান যেমন জেলা সহ বিভাগের শীর্ষে। তেমনি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে মনোমুগ্ধকর পরিবেশনার পাশাপাশি ইংরেজিতে শিক্ষার্থীদের সাবলিলভাবে উপস্থিত বক্তৃতা শুনে এবং ২০১৫ সালে ৫ম ও ৮ম শ্রেণিতে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫৪ জন বৃত্তি পাওয়ায় সত্যই আমি অভিভূত হয়েছি। তাই আমি প্রত্যাশা রাখি বিদ্যালয়ের এ্যাকটিভ ম্যানেজিং কমিটি ও দক্ষ শিক্ষকমন্ডলীর সম্মিলিত অব্যাহত প্রচেষ্টায় অত্র প্রতিষ্ঠানটি একদিন সর্ববিষয়ে বাংলাদেশের অন্যতম স্বণামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেেেব আত্মপরিচিতি লাভ করবে। সে কারণে লেখাপড়া এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক চর্চার পাশাপাশি সকল শিক্ষার্থীদের শিক্ষকমন্ডলী কর্তৃক নৈতিক শিক্ষার উপর গুরুত্বারোপ করেন প্রধান অতিথি। অনুষ্ঠানের প্রথম দিন শনিবার একই সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নব নির্বাচিত সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের সদস্য এস এম আসাদুর রহমান সেলিম। প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক শেখ আলমগীর কবীর ও সেখ আল-আজাদের যৌথ সঞ্চালনায় ২ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি, বিচারকমন্ডলী ও সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নলতা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তোফায়েল আহমেদ, কালিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম তুষার কান্তি মন্ডল, নলতা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন পাড়, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, অর্থ সম্পাদক এনামুল হক খোকন, কর্মকতা ডা. আবুল ফজল মাহমুদ বাপ্পী, অমিয় কুমার বসাক, আব্দুর রাজ্জাক, সহকারী অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মহসিন, মোক্তারুল হক বুলবুল, সহকারী অধ্যাপক মমতাজুর রহমান, এ এস এম মিজানুর রহমান, আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী, সহকারী অধ্যাপক মানস চক্রবর্তী, প্রভাষক প্রশান্ত কুমার, অনন্ত কুমার, শিক্ষক রমেশ চন্দ্র বিশ্বাস, আবু হাসান, দেবেন্দ্রনাথ, অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রীকুমার বসাক, সহাকারী প্রধান শিক্ষক জগন্নাথ ঘোষ, সিনিয়র শিক্ষক কাজী আবেদুল ইসলাম, আব্দুর রউফ, আলীমুজ্জামান শাহীন, ব্রজ কুমার ঘোষ, দু’দিন ব্যাপী অনুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির আহবায়ক শিক্ষিকা মুর্শিদা ওয়ার্ছী নিলা, শিক্ষক মিহির কুমার, নাজমা খাতুন, আনোয়ারা খাতুন, রেজাউল করিমসহ অন্যান্য শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দ, অত্র বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও বিচারক, অভিভাবক, প্রতিযোগী শিক্ষার্থী, ৬ষ্ঠ শ্রেণি ক্যাডেট শাখাসহ প্লে থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের প্রায় দেড় হাজার ব্যক্তিবর্গ। বিদ্যালয়ের আয়োজনে ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি শনি ও রবিবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত দু’দিনব্যাপী বার্ষিক অনুষ্ঠানের ২য় বা সমাপনী দিনে ইংরেজি ও বাংলায় উপস্থিত বক্তৃতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, যেমন খুঁশি তেমন সাজ, একক অভিনয়, নৃত্য, রবীন্দ্র সঙ্গীতসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিযোগিতা, পূর্বে অনুষ্ঠিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতাসহ মোট ৪৯ টি ইভেন্টে ২১৪টি পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে ৫ম শ্রেণি সমাপনী পরীক্ষায় ২১জন ট্যালেন্টপুলসহ ২৬ জন ও জেএসসি পরীক্ষায় ১৫জন ট্যালেন্টপুলসহ ২৮ জন সহ মোট ৫৪ জন বৃত্তিপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট পুরস্কারসহ দু’দিন ব্যাপী বার্ষিক অনুষ্ঠানে সর্বমোট ২৬৮ জন বিজয়ী শিক্ষার্থীকে প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত পুরস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। এছাড়া প্রতিবিছরের ন্যায় ২০১৬ সালে বিদ্যালয়ে একদিনও অনুপস্থিত না থাকা শিক্ষক-কর্মচারীদেরকে প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

pic-15_137497নিজস্ব প্রতিবেদক: পাসপোর্ট অফিস নির্মান সংক্রান্ত পাঁচ কোটি টাকার টেন্ডারে ঘাপলার অভিযোগ উঠেছে। যুবলীগ ও  ছাত্রলীগ নেতাদের চাপের মুখে অনেক ঠিকাদার সিডিউল কিনেও তা ড্রপ করতে পারেন নি। অপরদিকে সর্বনি¤œ দরদাতার সিডিউল প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য করা হয়েছে। এর ফলে সরকারকে অতিরিক্ত ৬৭ লাখ টাকা গুনতে হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে আজ সকালে কথা বললেও বিকালে সর্বশেষ কথা বলার জন্য সংশ্ল্ষ্টি কর্মকর্তা গণপূর্ত বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. হেলাল উদ্দিনকে পাওয়া যায়নি। তিনি তার টেলিফোন বন্ধ রেখেছেন। সকালে তিনি জানান  গনপূর্ত বিভাগ সাতক্ষীরা জেলায় পাসপোর্ট অফিস নির্মানের জন্য টেন্ডার আহবান করে । সিডিউল ক্রয়ের শেষ দিন ছিল রোববার। সোমবার দুপুর ১২ টার মধ্যে তা ড্রপ করার নির্দেশ ছিল। গণপূর্ত অফিস, জেলা প্রশাসকের অফিস, পুলিশ সুপারের অফিস ও খুলনায় বিভাগীয় গণপূর্ত অফিসে তা ড্রপ করার কথা। তিনি জানান পুলিশ সুপার অফিসে একটি ও গণপূর্ত অফিসে চারটিসহ মোট পাঁচটি দরপত্র পাওয়া গেছে। কয়েকজন ঠিকাদার অভিযোগ করে বলেন, তারা জেলা যুবলীগের আহবায়ক আবদুল মান্নান, জেলা ছাত্র লীগের সভাপতি তানভির হুসাইন সুজনসহ দলীয় নেতাদের চাপের মুখে পড়ে টেন্ডার জমা দিতে পারেন নি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ঠিকাদার বলেন, তিনি সিন্ডিকেটের বাইরে থেকে পুলিশ সুপারের অফিসে থাকা বাক্সে টেন্ডার ড্রপ করে আসতেই শহরের মধ্যে তাকে সরকার দলীয় সদস্যরা ঘিরে ফেলেন। তারা তার কাছে টাকা দাবি করেন। সেখান থেকে তিনি সরে যাবার পর তারা তার বাড়িতে যান।
এদিকে, বিকাল ৩ টায় টেন্ডার বাক্স ওপেন করা হলে মাত্র পাঁচটি দরপত্র পাওয়া যায়। ওই মুহুর্তে সেখানে উপস্থিত এসএম বিল্ডার্সের প্রতিনিধি সিন্ডিকেটের চাপের মুখে লিখিতভাবে তার সর্ব নি¤œদর তিন কোটি ২০ লাখ টাকার টেন্ডার প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়েছেন। অবশিষ্ট চারটির মধ্যে সর্বনি¤œ ৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার টেন্ডার জমাদানকারী সনেক্স ইন্টারন্যাশনাল কার্যাদেশ পেয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এর ফলে সরকারকে বাড়তি ৬৭ লাখ টাকা গুণতে হবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। তবে দরপত্র জমাদানে বাধা দেওয়ার কথা অস্বীকার করেন জেলা যুবলীগ আহবায়ক আবদুল মান্নান ও জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি তানভির হুসাইন সুজন। তারা বলেন, এ সম্পর্কে আমরা কিছুই জানিনা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

rrrrদৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জি এম নুর ইসলামের ছোট বোন আমেনা খাতুনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন, সাতক্ষীরা জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র আহবায়ক রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী, সদস্য সচিব হাফিজুর রহমান মাসুম, সদস্য বাংলাদেশ বেতারের এ. কে এম শহীদ উল্যাহ, বাসস’র এড. অরুণ ব্যানার্জি, দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জিএম নূর ইসলাম, প্রথম আলো’র কল্যাণ ব্যানার্জি, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার সম্পাদক মহসিন হোসেন বাবলু, সময় টিভি ও এনএনবির মমতাজ আহমেদ বাপী, দৈনিক সাতনদীর সম্পাদক হাবিবুর রহমান, এটিএন বাংলা, দৈনিক সমকাল, রেটিও টুডে, ইউএনবির নিজস্ব প্রতিনিধি ও ভয়েস অব সাতক্ষীরা সম্পাদক এম কামরুজ্জামান, দৈনিক যুগের বার্তার সম্পাদক আবু নাসের মো: আবু সাঈদ, দৈনিক যুগের বার্তার নির্বাহী সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, দৈনিক দৃষ্টিপাতের নির্বাহী সম্পাদক আবু তালেব মোল্ল্যা, লোকসমাজের শেখ মাসুদ হোসেন, দৈনিক কল্যাণের কাজী শওকত হোসেন ময়না, গাজী টিভি ও দৈনিক পূর্বাঞ্চলের কামরুল হাসান, দৈনিক জনতার কালিদাস কর্মকার, দৈনিক করতোয়া, দৈনিক যশোর এবং দৈনিক বাংলার খবরের সেলিম রেজা মুকুল, বাংলাভিশন টিভি ও বাংলাদেশ সময়ের আসাদুজ্জামান, আমাদের অর্থনীতির শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, আবাস ও প্রবর্তনের কাজী জামাল উদ্দিন মামুন, একাত্তর টিভি ও দৈনিক সাতক্ষীরার বরুন ব্যানার্জি, মানবজমিনের ইয়ারব হোসেন, এসএ টিভি, আলোকিত বাংলাদেশ, রাইজিং বিডি ও দ্যা এশিয়ান এজের এম শাহীন গোলদার, মোহনা টিভি ও সমাজের কথার আব্দুল জলিল, দৈনিক দৃষ্টিপাতের বার্তা সম্পাদক জিএম আদম শফিউল্লাহ, দৈনিক ভোরের ডাকের মাহমুদ আলী সুজন ও দৈনিক যুগের বার্তার চিফ রিপোর্টার আমিনুর রশিদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

চাকরী ডেস্ক: নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাঁচ তারকা হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও। ‘পারচেজ ম্যানেজার’ পদে এই নিয়োগ দেওয়া হবে। যোগ্যতা : যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে স্নাতকোত্তর অথবা ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে এমবিএ ডিগ্রিধারী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট (পিজিডিএসসিএম) ডিগ্রি থাকলে তা বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পাঁচ থেকে সাত বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে দক্ষ এবং কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্রাইজিং ও মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপ্লিকেশনে পারদর্শী হতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়া: সদ্য তোলা ছবি, আবেদনপত্র এবং জীবনবৃত্তান্ত সরাসরি বা ডাকযোগে পাঠিয়ে আবেদন করা যাবে। আবেদন করার ঠিকানা ‘হিউম্যান ক্যাপিটাল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, ১০৭, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা-১২১৫’। প্রার্থীরা আবেদন পাঠানোর সুযোগ পাবেন ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ পর্যন্ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ক্রীড়া ডেস্ক: কিউই পেসারদের দাপটে ৬৬ রানে সাত উইকেট হারানোর পরই অস্ট্রেলিয়ার হারটা নিশ্চিত হয়ে যায়। তবে এত সহজে হারটা মানতে রাজি হননি মার্কাস স্টয়নিস। সপ্তম উইকেটে জেমস ফকনারকে নিয়ে যোগ করেন ৮১ রান। ফকনারের অবদান সেখানে মাত্র ২৫ রান। প্যাট কামিন্সকে নিয়ে করলেন ৪৮ আর মিচেল স্টার্ককে নিয়ে স্কোরে যোগ করেন ৩০ রান। তবে জয় থেকে তখনও ৬০ রান দূরে অস্ট্রেলিয়া। জস হ্যাজেলউডকে নিয়ে অসম এক লড়াইয়ে নামলেন স্টয়নিস। ৯৩ বলে ৯৮ রানে অপরাজিত অজি অলরাউন্ডার। সবার চোখ স্টয়নিসের শতকে, তবে তখনো জয় নিয়ে ভাবছেন তিনি। বোল্টকে ৪৪তম ওভারের চতুর্থ বলে লং অনের উপর ছয় মেরে সেঞ্চুরি পূর্ণ করার সঙ্গেই প্রথম অস্ট্রেলীয় হিসেবে একই ম্যাচে তিন উইকেট ও সেঞ্চুরি করলেন স্টয়নিস। পরের বলে মিড অফের ওপর দিয়ে আরেকটি ছয়। শেষ বলে এক রান নিয়ে স্ট্রাইক নিজের কাছেই রাখলেন তিনি। টিম সাউদির পরের ওভারে দুটি ছয় ও এক চার। ফিরিতি ওভারে আবার সাউদিকে জোড়া ছক্কা মেরে দলকে একেবারে জয়ে কাছে নিয়ে আনেন স্টয়নিস। ওভারের শেষ বলে সিঙ্গেল নিয়ে স্টয়নিসকে স্ট্রাইক দিতে চেয়েছিলেন হ্যাজেলউড। তাই কিছুটা এগিয়ে এসেছিলেন অজি পেসার। সাউদির ইয়র্কার লেন্থের বলটা ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন স্টয়নিস। বল ধরেই স্টাম্পে ছুড়ে মারলেন উইলিয়ামসন। আর তাতেই জয়ের স্বপ্নটা ভেঙে গেল অস্ট্রেলিয়ার। তখন জয় থেকে মাত্র ছয় রান দূরে অজিরা। এর আগে অকল্যান্ডে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে নেইল ব্রুমের ৭৩, মার্টিন গাপটিলের ৬১ ও জেমস নিশামের ৪৮ রানে ভর করে ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৮৬ রান সংগ্রহ করে নিউজিল্যান্ড। বল হাতে ৪৯ রানে তিন উইকেট নেন মাকার্স স্টয়নিস। জবাবে ট্রেন্ট্র বোল্ট, টিম সাউদি ও লকি ফার্গুসনের বোলিং তোপে মাত্র ৬৭ রানে ৬ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। এরপর শুরু স্টয়নিসের ব্যাটিং বীরত্ব। ১১৭ বলে ১১টি ছয়ে ১৪৬ রান করলেও দলকে জেতাতে পারেননি এই অলরাউন্ডার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ডেস্ক: একটি শিশুকে পূর্ণভাবে গড়ে তোলার জন্য মা-বাবার ভূমিকাই প্রধান। তার হাঁটাচলা থেকে শুরু করে কথা বলা, নিয়মানুবর্তিতা, পড়াশোনা, ঘরের টুকিটাকি কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের উৎসাহ তাকে অনুপ্রেরণা জোগায়। শিশুর সঙ্গে আপনি কেমন ব্যবহার করবেন? মনে রাখবেন, আপনার আচরণের ওপর নির্ভর করে আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ। কখনো কখনো দায়িত্বশীল মা-বাবাও এ ব্যাপারে ভুল করে থাকেন। তাঁদের ভুলের জন্য নষ্ট হতে পারে সন্তানের জীবন। আপনার শিশুর সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত তা নিচে আলোচনা করা হলো। এক. খুব বেশি কিংবা খুব কম প্রশংসা করবেন না : ‘তুমি তোমার ময়লা কাপড়চোপড় বালতিতে রেখেছ? বাহ কী সুন্দর! তুমি পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ভালো ছেলে।’ কোন কাজে কী ধরনের উৎসাহ দিতে হবে তা আপনাকেই ঠিক করতে হবে। অনেক সময় বাবা-মা এসব খেয়াল করেন না। এতে একটি ভালো কাজ করে শিশুটি যদি সামান্য ধন্যবাদ পর্যন্ত না পায়, মানসিকভাবে সে দুর্বল হয়ে পড়ে। আপনার শিশু কোনো ভুল করলে তার সমালোচনা না করে বরং সুন্দরভাবে তাকে বুঝিয়ে বলতে হবে। আপনি যদি শিশুর খুঁত ধরে বেড়ান তাহলে ভবিষ্যতে নিজেকে দাঁড় করাতে সে ব্যর্থ হবে। তবে খেয়াল রাখবেন অতিরিক্ত প্রশংসাও শিশুর জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত প্রশংসা শিশুকে ভুল পথে চালিত করে। যতটুকু প্রশংসার প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই করবেন, বেশি কিংবা কম। কোনোটাই নয়।  দুই.  মাঝেমধ্যে শিক্ষকসুলভ আচরণ করুন: স্যাটেলাইটের যুগে আপনার শিশু এমন কোনো ছবি দেখতে চাইতে পারে, যা তার দেখা উচিত নয়। সে বলতে পারে তার বন্ধুরাও এসব দেখছে, তবে সে কেন দেখতে পারবে না? আপনি সরাসরি তাকে গাইড করুন। প্রথমেই যদি আপনি নতি স্বীকার করেন তার চাহিদা আরো বেড়ে যাবে এবং শিগগিরই সে নষ্ট হয়ে যাবে। যদি আপনার শিশুর বোঝার মতো বয়স হয় এবং রীতিনীতি সম্পর্কে প্রশ্ন করার বুদ্ধি জন্মায় তবেই তাকে যুক্তি প্রদর্শন করুন। তিন. কখনোই উত্তেজিত হবেন না: শিশুর সঙ্গে কথা বলার সময় কখনো চিৎকার করে কথা বলবেন না। তারা যদি নিজেদের মধ্যে মারামারি করে, আপনি শান্ত অথচ দৃঢ় স্বরে তাকে বুঝিয়ে বলুন। আপনার শিশু যদি কান্না করে তাকে ধমক দেবেন না। আপনার আচরণ তার নরম মনে গেঁথে থাকে। মনে রাখবেন শিশুদের সঙ্গে উত্তেজিত হয়ে কথা বললে শিশুর মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। চার. শিশুকে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন করুন: আপনি নিজের ব্যক্তিত্ব দিয়ে আপনার শিশুর মধ্যে ব্যক্তিত্ব আনুন। মুখ গোমরা করে রাখা, অন্যের সঙ্গে ঝগড়া করা, অন্যের ব্যাপারে নাক গলানো প্রভৃতি বাজে অভ্যাস থেকে তাকে বিরত রাখুন। সে কোনো কাজে ভুল করলে তা ধরিয়ে দিয়ে কিভাবে সংশোধন করতে পারে তা শেখান। সমবয়সীদের সঙ্গে ‘হ্যালো’ বলে শুভেচ্ছা বিনিময়, বয়স্কদের সালাম দেওয়া, ভুল করলে ‘দুঃখিত’ বলে দুঃখ প্রকাশ করা প্রভৃতি আদবকায়দা তাকে শিখিয়ে দিন। পোশাকের পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে তাকে সচেতন করুন। তার শোয়া, ওঠাবসা কেমন হবে তাকে তা শেখান। পাঁচ. একটি পছন্দনীয় কৌশল বেছে নিন: শিশুরা অনুকরণপ্রিয়। তারা যদি কিছু শেখে, দেখেই শেখে। আপনি যা করবেন আপনার শিশুও তা করার চেষ্টা করবে। আপনার শৃঙ্খলাবোধ দেখে তারাও শৃঙ্খলাপ্রিয় হয়ে উঠবে। আপনি যদি মেজাজ গরম করেন, আপনার শিশুও চেষ্টা করবে আপনার মতো হতে। তাই আপনি নিজে এমন একটি কৌশল বেছে নিন, যা থেকে আপনার শিশু নিজেকে আপনার মতো করে গড়ে তোলার সুযোগ পাবে। ছয়. শাস্তি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন: প্রকৃত অর্থে নিয়মানুবর্তিতা হলো শেখার বিষয়। কঠোর আচরণ বা শাস্তি দেওয়ার মাধ্যমে তা আদায় করা যায় না। অনেক বাবা-মা তাদের শিশুকে শাস্তি দিয়ে থাকেন, এটা মোটেই উচিত নয়। শিশুরা বুঝতে পারে না কোন কাজটি ঠিক, কোন কাজটি ঠিক নয়। আপনি তাদের শেখান। শিশুদের শাস্তি প্রদান করলে হিতে বিপরীত হয়। শিশুকে মারধর করবেন না। বিশিষ্ট মনোচিকিৎসা বিশেষজ্ঞ জেমস উইনডেল বলেন, ‘এমন কোনো ভুল নেই যার জন্য শিশুদের শাস্তি দেওয়া চলে না। কিন্তু আপনি সর্বদা আপনার শিশুর সঙ্গে সুন্দর, মানবিক ও ক্ষমাসুন্দর আচরণ করুন।’ শিশুকে যদি শাস্তি দিতেই হয়, তাকে মারধর না করে অন্যভাবে শাস্তি দিন। যেমন :  আপনার শিশু যদি স্কুলে যাওয়ার সময় গাড়ি মিস করে, তাহলে সন্ধ্যায় তাকে বেশি করে হোমওয়ার্ক দিন। দেখবেন বেশি পড়াশোনার ভয়ে সে ঠিকই পরের দিন থেকে চেষ্টা করবে তাড়াতাড়ি স্কুলের বাস ধরতে।  সাত.  শিশুকে খেলাধুলা করতে বলুন : খেলাধুলায় শরীর সতেজ থাকে। শিশুকে খেলাধুলা করতে বলুন, এতে তার আলস্য কেটে যাবে। সুস্বাস্থ্যের জন্য ব্যায়াম প্রয়োজন। খেলাধুলা করা চমৎকার ব্যায়াম। আট. ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দিন:  আপনার শিশু যদি কোনো ভালো কাজ করে, তার জন্য তাকে পুরস্কার দিন। তাকে একটি সুন্দর বই, আইসক্রিম কিংবা একটি সুন্দর পোশাক কিনে দিতে পারেন। এতে তার ভেতর উৎসাহ সৃষ্টি হবে। সে অনুপ্রেরণা পাবে কাজ করতে।  নয়. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা শেখান: আপনার শিশুকে কখন গোসল করতে হবে, কখন হাত-পা ধুতে হবে তা বলুন। সকালে ও রাতে দুবার তাকে দাঁত ব্রাশ করতে বলুন। নখ কাটতে বলুন, নখে যাতে ময়লা না জমে সে ব্যাপারে সতর্ক করে দিন। তার বাথরুমটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে বলুন। ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদা বাথরুম তৈরি করুন। দশ. শিশুকে সহনশীল হতে বলুন : আপনার স্কুলপড়ুয়া ছেলে আপনাকে এসে বলল, তার বন্ধু তাকে মেরেছে। আপনি সে ক্ষেত্রে বলতে পারেন, ‘তুমি নিশ্চয়ই এমন কিছু করছ যা তাকে প্ররোচিত করে তুলেছিল তোমাকে মারতে।’ আপনার শিশুকে আপনি সহনশীল হতে শেখান। সে যদি কারো সঙ্গে অসদাচরণ করে তাকে তা বোঝান। তাকে সব সময় মাথা ঠান্ডা রাখতে বলুন। তার কাছ থেকে যেন অন্যরা শিখতে পারে সে ব্যাপারে তাকে জ্ঞান দিন। আপনার সমর্থন আপনার সন্তানদের শান্ত রাখবে। যখন তারা জানবে আপনি তাদের পাশেই আছেন, তারা চমৎকার অনুভূতি অনুভব করবে। প্রত্যেক বাবা-মায়েরই উচিত তাদের সন্তানের দিকে লক্ষ রাখা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest