সর্বশেষ সংবাদ-
“নানা রঙের রবীন্দ্রনাথ” বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীত অনুষ্ঠিতসাতক্ষীরায় ভূমি কর্মকর্তা তপন কর্তৃক না মেনে প্রাচীর নির্মান বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলনসাংবাদিক জুলফিকারের পিতা রাহাতুল্লাহ সরদারের সুস্থতা কামনাপ্রতিপক্ষ প্রার্থী কর্তৃক হুমকি ধামকির বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সাঈদের সংবাদ সম্মেলনফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সাতক্ষীরায় ছাত্রলীগের অবস্থান কর্মসূচিসাতক্ষীরায় পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাইকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগসাতক্ষীরায় তুচ্ছ ঘটনায় প্রতিবন্ধী নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগশ্যামনগরে “সম্পদ ও আত্মার পরিশুদ্ধতায় যাকাত” শীর্ষক সেমিনারফেলোশিপে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন সামেকের ডা. পলাশসাতক্ষীরায় পাওয়ার ব্লাড ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে শরবত বিতরণ

ইন্টারপোল খুঁজে না পেলেও লন্ডনে আয়েশে আছে আলবদর নেতা মঈনুদ্দীন

অনলাইন ডেস্ক: বিশ্ব পুলিশের আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারপোলের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড ব্রিটিশ ফিউজিটিভ’ এর সংক্ষিপ্ত ২৪ জনের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের আলবদর নেতা চৌধুরী মঈনুদ্দীনের নাম। বেশ আগেই মঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করলেও অজানা কারণে তাকে গ্রেফতারের উদ্যোগ নিচ্ছে না ইন্টারপোল। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে ১৮ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যার দায়ে দণ্ডিত চৌধুরী মঈনুদ্দীনের অবাধ ও বিলাসী জীবন নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদন ছেপেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য সান’।

বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দিনের আলোয় কুখ্যাত এই আলবদর নেতার নির্বিকার ঘুরে বেড়ানোর বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করে তাকে ধরতে ইন্টারপোলের আদৌ কোনো তৎপরতা আছে কি না, সে ব্যাপারেই প্রশ্ন করেছে পত্রিকাটি। ম্যাট উইলকিনসন নামের দ্য সানের এক প্রতিবেদকের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, সাবেক এনএইচএস নেতা চৌধুরী মঈনুদ্দীন (৬৯) লন্ডনের শহরতলীতেই দিব্যি বসবাস করছে। নর্থ লন্ডনের সাউথগেটে ১ মিলিয়ন ব্রিটিশ পাউন্ড মূল্যমানের এক বাড়িতে সহজেই তাকে খুঁজে পায় ব্রিটিশ গণমাধ্যম সান।
মঈনুদ্দীনের প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে সান জানতে পেরেছে যে, চৌধুরী মঈনুদ্দীনকে বাজার করতে দেখা যায়, দেখা যায় মসজিদে যেতে। ইন্টারপোলের তো খুব বেশি খোঁজার প্রয়োজন নেই। এছাড়া নিজ বাসায় দ্য সানের সঙ্গে কথা বলার সময়, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার বিষয়ে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্য করতে দেখা গেছে মঈনুদ্দীনকে। সানকে তিনি বলেন, এটা পুরাই ‘রাবিশ’। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারকে ‘প্রহসন’ বলেন তিনি। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন বলেও জানান।সান আরো বলছে, মুক্তিযুদ্ধের পরই ব্রিটেনে পালিয়ে আসেন মঈনুদ্দীন। ব্রিটেনের নাগরিকত্ব লাভ করেন। স্ত্রী ফরিদার (৫৭) ঘরে তার চার সন্তান রয়েছে। ব্রিটিশ প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে মঈনুদ্দীনের একটি ছবিও রয়েছে, যা তোলা হয়েছিলো লেইসেস্টারশায়ারে একটি ইসলামিক ইভেন্টে। লন্ডনে জামায়াতের সংগঠন দাওয়াতুল ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি লন্ডনভিত্তিক সাপ্তাহিক দাওয়াতের বিশেষ সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন তিনি। এছাড়া তিনি সেখানকার ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের একজন সাবেক পরিচালক, মুসলিম এইডের ট্রাস্টি এবং টটেনহ্যাম মসজিদ পর্ষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্বেও ছিলেন। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের দ্বৈত নাগরিক চৌধুরী মঈনুদ্দীন। বাংলাদেশে তার ঠিকানা ফেনীর দাগনভূঞার চানপুর গ্রাম।১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের দুদিন আগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, চিকিৎসক, শিল্পী, লেখক, সাংবাদিকসহ বহু খ্যাতিমান বাঙালিকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করা হয়। সেই নীলনকশা বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেয়া দুই বদর নেতা আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মঈনুদ্দীন। বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের ‘দায়িত্বপ্রাপ্ত’ আলবদর বাহিনীর ‘চিফ এক্সিকিউটর’ ছিলেন আশরাফুজ্জামান খান। আর চৌধুরী মঈনুদ্দীন ছিলেন সেই পরিকল্পনার ‘অপারেশন ইনচার্জ’। আশরাফুজ্জামান খান যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে বলেও জানা যায়।২০১০ সালে ট্রাইব্যুনাল গঠন করে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর পর মুঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্ত করেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তা মো. আতাউর রহমান। জামায়াতে ইসলামীর তখনকার সহযোগী সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের এই দুই কেন্দ্রীয় নেতা মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়জন শিক্ষক, ছয়জন সাংবাদিক ও তিনজন চিকিৎসকসহ ১৮ বুদ্ধিজীবীকে অপহরণের পর হত্যা করেন বলে রায়ে ‍উঠে আসে। মুঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধে আনা ১১টি অভিযোগের সবগুলোই প্রমাণিত হওয়ায় ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করার আদেশ দেন। এই আসামি আত্মসমর্পণ অথবা গ্রেপ্তারের পর তার সাজা কার্যকর করা হবে বলেও জানান ট্রাইব্যুনাল। তারপরও আত্মস্বীকৃত এবং দণ্ডপ্রাপ্ত এই যুদ্ধাপরাধী একাত্তরে ‘পাকিস্তানের অখণ্ডতার’ পক্ষে থাকার কথা নিজেই নিজের ওয়েবসাইটে পোস্ট করেন। দ্য সান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘প্রেমিকাদের’ নিয়ে সালমানের রাতভর পার্টি!

মুম্বাইয়ে বিরাট-আনুশকার রিসেপশনে ছিলেন ক্যাটরিনা কাইফ।কিন্তু, হঠাৎ উধাও হয়ে যান ক্যাট। সেই ঘটনা চোখে পড়ার পরই শুরু হয় গুঞ্জন। কোথায় গেলেন ক্যাট?

পরে জানা যায়, সেখান থেকে সোজা সালমান খানের ফার্ম হাউজে হাজির হন ক্যাটরিনা। ‘ভাইজান’-এর ৫২তম জন্মদিন বলে কথা। তাই, বিরুশকার রিসেপশন ছেড়ে সালমানের পানভেল ফার্ম হাউজে হাজির হন ক্যাটরিনা কাইফ। সেখানেই চলে রাতভর পার্টি।

তবে শুধু কি ক্যাটরিনা? সলমনের জন্মদিনের পার্টিতে হাজির হন মাহেন্দ্র সিং ধোনিও। এদিন সালমান খানের জন্মদিনের পার্টিতে হাজির হন তাঁর প্রাক্তন বান্ধবীরা।

সেই তালিকায় ছিলেন সঙ্গীতা বিজলানি, স্নেহা উলালও। ‘ভাইজান’-এর ফার্ম হাউজে দেখা যায় মৌনী রায়, কারিশমা তান্না, আথিয়া শেঠি, আরবাজ খান, সোহেল খান, অনিল কাপুরদেরও।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফরহাদ মজহার দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে মামলা করায় কবি-প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহার ও তার স্ত্রী ফরিদা আক্তারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন মামলা দায়ের করেছে ডিবি পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আদাবর থানার নন জিআর শাখায় এ প্রসিকিউশন মামলাটি ডাক যোগে পাঠান মামলার বাদী ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মাহাবুবুল ইসলাম।

নন জিআর শাখার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা আলম মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রশিকিউশন মামলাটি রোববার আদালতে উপস্থাপন করা হবে।

এর আগে ৭ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলম চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে প্রসিকিউশন মামলা করার জন্য অনুমতি প্রদান করেন।

৩১ অক্টোবর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মাহাবুবুল ইসলাম আদালতে কবি ও প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহারকে অপহরণ করে চাঁদাদাবি করার অভিযোগে যে মামলা দায়ের করা হয়েছিল সেটিতে অভিযোগের বিষয়ে সত্যতা প্রমাণিত না হওয়ায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।

অপরদিকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত ও হয়রানির অভিযোগ দণ্ডবিধির ২১১ ও ১০৯ ধারায় ফরহাদ মজহার ও তার স্ত্রী ফরিদা আক্তারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন মামলা দায়েরের অনুমতি চেয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা।

গত ৩ জুলাই ভোরে শ্যামলীর রিং রোডের ১ নং হক গার্ডেনের বাসা থেকে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হন ফরহাদ মজহার। পরে স্ত্রীকে নিজের মোবাইল ফোনে জানান, কে বা কারা তাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তাকে মেরেও ফেলা হতে পারে। সন্ধ্যা পর্যন্ত ছয়বার কল করে ৩৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।

নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী তাৎক্ষণিক উদ্যোগ নিয়ে মোবাইল ট্র্যাকিং করে তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয় এবং ১৯ ঘণ্টা পর যশোরের অভয়নগরে হানিফ পরিবহনের বাস থেকে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ।

ফরহাদ মজহারের নিখোঁজের ঘটনায় ওই দিন রাতেই স্ত্রী ফরিদা আক্তার বাদী হয়ে আদাবর থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলা নং- ০৪। এর আগে তিনি জিডি করেছিলেন। জিডি নং- ১০১।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
১ বছরের জন্য জেলে গেলেন আগোরার মালিক!

ভেজাল ঘি বিক্রির অভিযোগে সুপার শপ আগোরার চেয়ারম্যান নিয়াজ রহিমকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়। জরিমানার অর্থ অনাদায়ে আদালত তাকে আরও একমাসের কারাদণ্ড দেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক মাহবুব সোবহানী এক রায়ে নিয়াজ রহিমকে এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন। ২০০৮ সালে দায়ের করা দু’টি মামলার রায়ে তাকে এই সাজা দেওয়া হয়েছে।

বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত সূত্র জানায়, রায় দেওয়ার সময় নিয়াজ রহিম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি রহিম আফরোজ গ্রুপের একজন পরিচালক। রায়ের পর আদালত থেকে তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত সূত্রে জানা গেছে, ভেজাল খাদ্য বিক্রির অভিযোগে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে ২০০৮ সালে দু’টি মামলা হয়েছিল। দু’টি মামলাতেই ভেজাল ঘি বিক্রির অভিযোগ আনা হয়েছিল আগোরার বিরুদ্ধে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ভবনের ১০ তলায় আদালতে ওই দু’টি মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হয় বৃহস্পতিবার।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের খাদ্য পরিদর্শক ফখরুদ্দিন বলেন, ‘২০০৮ সালে সুপার শপ আগোরা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া গাওয়া ঘি ও স্পেশাল গাওয়া ঘি নামে ভেজাল ঘি বিক্রির অভিযোগে মামলা দু’টি দায়ের করেছিলাম। আদালতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আগোরার চেয়ারম্যান নিয়াজ রহিমের বিরুদ্ধে আদালত রায় দেন। রায়ে তাকে এক বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।’

ফখরুদ্দিন জানান, রায়ের সময় নিয়াজ রহিম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায়ের পর তাকে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নুরনগরে উপ-নির্বাচনে আ ’লীগ সমর্থিত প্রার্থীর জয়

নুরনগর প্রতিনিধি: শ্যামনগর উপজেলার নুরনগর ইউনিয়নের ১নং ওর্য়াডে উপ-নির্বাচনে আ ’লীগ সমর্থীত প্রার্থী জয়লাভ করেছে। মো. আব্দুল করিম টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৬৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মোবারক হোসেন লাচ্চু ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৫২১ ভোট পেয়েছেন। ভোট গণনা শেষে মো. আব্দুল করিম ১৩১ ভোটে এগিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নুরনগর ইউনিয়নের ১নং ওর্য়াডে নারী-পুরুষ মিলিয়ে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৪৩৯ জন। তার মধ্যে ভোট পোল হয়েছে ১১৮৬জন। এর মধ্যে বালিত ভোটের সংখ্যা ১২টি। মোঃ আব্দুল করিম কে ওর্য়াড বাসীর পক্ষ থেকে নুরনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বখতিয়ার আহমেদ ও ইউনিয়ন আ ’লীগের সভাপতি জি এম হাবিবুর রহমান হবি বিজয়ী মালা পরিয়েছেন। নুরনগর নবীন সংঘ মাঠে আনন্দ মূখর পরিবেশে এলাকার ভোটারদের সাথে কুশল বিনিময় করেন বিজয়ী ইউপি সদস্য। সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ১নং ওর্য়াডের ইউপি সদস্য নির্বাচিত হলেন মোঃ আব্দুল করিম। নুরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই উপ-নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে আইন শৃংখলা বাহিনীর কঠোর নজরদারী লক্ষ করা গেছে। কোন রকম সমস্যা ছাড়াই উপ-নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

উল্লেখ্য, গত ১০ সেপ্টেম্বর নুরনগর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সদস্য গোলাম সিদ্দিক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় মাদক ব্যাবসায়ী ও জামাত কর্মী আটক

কলারোয়া প্রতিনিধি: কলারোয়া থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ০১(এক) জন জামায়াত নেতাসহ ৭০ (সত্তর) বোতল ভারতীয় ফেনসিডিলসহ ০২(দুই) জন আসামি ও ০১(এক) জন জি, আর ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি মোট ০৪(চার) জন আসামি গ্রেফতার।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব বিপ্লব কুমার নাথ সাহেবের নির্দেশনায় কলারোয়া থানা এলাকায় পৃথক পৃথকভাবে বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে এসআই(নিঃ) পিন্টু লাল দাস, এসআই(নিঃ) মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, এএসআই(নিঃ) রাসেল হোসেন, এর সহযোগিতায়, ধৃত আসামি ১। মো. রবিউল ইসলাম পিতা-মৃত হোসেন আলী সাং-মির্জাপুর, ২। মো. আ. আহাদ পিতা-মৃত সিরাজুল গাজী ৩। মো. মেহেদী হাসান পিতা-শফিকুল ইসলাম উভয় সাং-বাঘাডাঙ্গা ৪। মো. নবাব আলী পিতা-মো. জমির উদ্দীন মোড়ল সাং-সিংহলাল, উভয় থানা-কলারোয়া জেলা-সাতক্ষীরাদেরকে গ্রেফতার করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় রোটারী ক্লাব’র সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : রোটারি ক্লাব অব সাতক্ষীরার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে শহরের চায়না বাংলা শপিং কমপ্লেক্সের সম্মেলন কক্ষে ১১শত ৩৮ তম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

রোটারি ক্লাব অব সাতক্ষীরা’র প্রেসিডেন্ট রোটা. এনছান বাহার বুলবুলের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, রোটা. পিপি সৈয়দ হাসান মাহমমুদ, রোটা. পিপি ডা. সুশান্ত ঘোষ, রোটা. পিপি প্রফেসর ভূধর সরকার, রোটা. মো. মনিরুজ্জামান টিটু, রোটা. মীর মোশাররফ হোসেন মন্টু, রোটা. মো. এমদাদ হোসেন, রোটা. মাহবুবুর রহমান, রোটা. সেলিনা আকতার, রোটার্যাক্ট ক্লাব অব সাতক্ষীরা’র সভাপতি রোটা. জি.এম আবুল হোসাইন প্রমুখ।

১১শত ৩৮ তম সাধারণ সভায় ইনডাকশন হয়েছেন রোটা. গোপাল চন্দ্র সরদার, রোটা. মাহফুজা সুলতানা রুবি ও রোটা. নাজমুন নাহার মুন্নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনি বড়দলে কৃষকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বড়দল প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়ন কৃষকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ টায় বড়দল ইউনিয়নের বুড়িয়া ফকরাবাদ কানুর মোড়ে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা কৃষক লীগের আহবায়ক স ম সেলিম রেজার সভাপতিত্বে পবিত্র কোরআন ও গীতা পাঠের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি প্রভাষক সুবোধ কুমার চক্রবর্তী,।বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা শিক্ষা ও কৃষি বিষয়ক সম্পাদক প্রভাষক আব্দুল আলিম, আশাশুনি উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাংবাদিক আব্দুস সামাদ বাচ্ছু, আ-লীগ নেতা জাকির হোসেন, ছেদাম চন্দ্র বাছাড়, আবুবাক্কার ছিদ্দিক, বড়দল ইউনিয়ন আ-লীগ সাঃ সম্পাদক আঃ রহমান ফকির,।বীর মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমাণ্ডার লিয়াকত, মুক্তিযোদ্ধা আকবার মাস্টার, বিল্লাল হোসেন গাজী, বজলু সরদার, পউল সরকার, মন্তেজ গাজী, ইউসুপ আলী খাঁ,।যুবলীগ নেতা টিটু সানা, বি এম আলাউদ্দীনসহ ইউনিয়ন পর্যায়ের আওয়ামীলীগের বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকগণ।

প্রধান বক্তা তার বক্তব্যে বলেন, আগামী নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত কে শক্তিশালী করতে হলে আমাদের সকল ভেদাভেদ ভূলে নৌকা প্রতীককে জয়যুক্ত করতে হবে এবং কৃষকলীগে যেন কোন জামাত-শিবির, চিহ্নিত সন্ত্রাসী, মাদকসেবী ডুকতে না পারে সে ব্যাপারে সবার সজাগ থাকতে হবে।
উক্ত সম্মেলনে মোঃ সোহরাব হোসেন মোড়ল সভাপতি, বিধান চন্দ্র মন্ডল সাধারণ সম্পাদক এবং মোঃ শুকুর মালী সাংগঠনিক সম্পাদক করে বড়দল ইউনিয়ন কৃষকলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়।
সমগ্র অনুষ্টানটি পরিচালনা করেন এম এম সাহেব আলী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest