সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

মর্নিং সান প্রি – ক্যাডেট স্কুলে বসন্ত বরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক : পাতা ঝরিয়ে প্রকৃতির রঙ্গমঞ্চ থেকে বিদায় নিয়েছে কষ্টের শীত। বসন্ত বন্দনায় প্রকৃতিতে রঙের আবির আর সৌন্দর্যের আগুন ছড়িয়ে হাজির হয়েছে ফাগুন। মুনজিতপুরস্থ সাতক্ষীরা মর্নিং সান প্রি-ক্যাডেট স্কুল বাসন্তী বরণে পালন করে ফাগুনের প্রথম দিন। স্কুলের ছোট্ট সোনামনি ও তাদের অভিভাবকরা বসন্ত বরণ উৎসবে মেতে ওঠে। তাদের আনন্দ উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয় স্কুল ক্যাম্পাস। এ যেনো মাতঙ্গী মেতেছে আজ বসন্ত বরণে। কন্ঠে কন্ঠে বসন্ত বন্দনার গান। আহা আজি এ বসন্তে…। মধুর বসন্ত এসেছে, মধুর মিলন ঘটাতে…। আজ সবাই গেছে বনে, বসন্তেরই মাতাল সমীরণে…। আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে…। সুর ছন্দ আর নৃত্যের তালে অন্য রকম আবেশ ছড়িয়ে পড়ে অনুষ্ঠানে। সাতক্ষীরায় বসন্ত বরণ উৎসবের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের প্রকৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেন জন্য মর্নিং সান স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্কুলের পরিচালক শেখ আমিনুর রহমান কাজলের পরিচালনায় বসন্ত বরণ উৎসবে বসন্তের কবিতা আবৃত্তি করেন বিশিষ্ট কবি মনিরুজ্জামান ছট্ট, কবি দিলরুবা, গান পরিবেশন করেন রুপসী বাংলা ব্যান্ড দল ও কলারোয়া থেকে আগত আব্দুর রহিমসহ স্কুলের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, প্রাবন্ধিক কবির রায়হান, স্কুলের উপাধ্যক্ষ রুনা লায়লা, সেলিনা সুলতানা প্রমুখ।

১৩.০২.২০১৮

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রশিক্ষণের সমাপনী

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: ‘বৈষম্য নয় সামাজিক মর্যাদা হিজড়াদের প্রাপ্য’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় ৫০দিন ব্যাপি হিজড়া জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে জেলা সমাজসেবা অফিসের আয়োজনে সমাজসেবা কার্যালয়ে জেলা সমাজসেবা অধিদফতরের উপ-পরিচালক দেবাশিস সরদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। এসময় তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়নে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। হিজড়াদের সমাজের মূল ¯্রােতধারায় ফিরিয়ে আনতে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সহায়তা দিয়ে কর্মমূখি করছে।’
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা সমাজসেবা অধিদফতরের সহকারি পরিচালক মো. হারুন অর রশিদ, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, শহর সমাজসেবা অফিসার শেখ সহিদুর রহমান, সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো. রোকনুজ্জামান, সমাজসেবা কার্যালয়ের প্রবেশন অফিসার মো. মিজানুর রহমান, কলারোয়া উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শেখ ফারুক হোসেন প্রমুখ। ৫০দিন ব্যাপি হিজড়া জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হিজড়াদের মাঝে সনদ পত্র, সেলাই মেশিন, ছাগল ও নগত ১০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সমাজসেবা কার্যালয়ের প্রবেশন অফিসার মো. মিজানুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে আটক ৪৪

আসাদুজ্জামান: সাতক্ষীরায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি-জামায়াতের ১০ নেতা-কর্মী ৪৪ জনকে আটক করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১৬ জন, কলারোয়া থানা ৬ জন, তালা থানা ৩ জন, কালিগঞ্জ থানা ৪ জন, শ্যামনগর থানা ৫ জন, আশাশুনি থানা ৪ জন, দেবহাটা থানা ৪ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ২ জনকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। তিনি আরো জানান, যে কোন ধরনের নাশকতা এড়াতে জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নিলামে ফোর-জি সেবার তরঙ্গ পেল গ্রামীণফোন-বাংলালিংক

চতুর্থ প্রজন্মের (ফোর-জি) ইন্টারনেট সেবার তরঙ্গ নিলাম করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। গ্রামীণফোন ও বাংলালিংক তরঙ্গ নিলামে অংশ নিয়ে ১৫.৬ মেগাহার্টজ তরঙ্গ কিনেছে। ১৮০০ ও ২১০০ মেগাহার্টজে তরঙ্গ নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে ফোর-জি ইন্টারনেট সেবা পাবেন গ্রাহকরা। আজ ঢাকা ক্লাবে এই সেবার তরঙ্গ নিলাম করে বিটিআরসি।

এতে ১৮০০ মেগাহার্টজে গ্রামীণফোন ৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ কিনেছে। ২১০০ মেগাহার্টজে বাংলালিংক কিনেছে ৫ মেগাহার্টজ এবং ১৮০০ মেগাহার্টজে কিনেছে ৫.৬ মেগাহার্টজ তরঙ্গ। ১০ শতাংশ ভ্যাট ধরে ১৫.৬ মেগাহার্টজ তরঙ্গের মূল্য পাঁচ হাজার ২৬৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

নিলামে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ও বিটিআরসির চেয়ারম্যান শাজাহান মাহমুদের উপস্থিতিতে নিলামের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এসময় গ্রামীণফোন ও বাংলালিংকের শীর্ষ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

তরঙ্গ কেনার পরে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো সেবার মান বাড়াতে পারবে বলে মনে করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রক্তকে দূষণমুক্ত করতে ৯টি খাদ্য

আমাদের শরীরের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি যদি ঠিক না থাকে, তাহলে শরীর ঠিক থাকবে কী করে বলুন! তাই তো রক্তকে সব সময় পরিষ্কার রাখাটা আমাদের প্রথম কর্তব্য। রক্ত যে আর শুদ্ধ নেই, তা অনেক ভাবে বোঝা সম্ভব, যেমন আপনার কি খুব ব্রণ হয়? এও কিন্তু রক্ত দূষিত হয়ে যাওয়ার একটা লক্ষণ। এছাড়া সোরিয়াসিস নামে এক ধরনের ত্বকের রোগও কিন্তু রক্ত দূষিত হয়ে গেলেই হয়ে থাকে। এখানেই শেষ নয়, রক্ত যেহেতু শরীরের প্রতিটি কোণায়, প্রতিটি অংশে পৌঁছে যায়, তাই রক্ত যদি ঠিক না তাকে তাহলে কিন্তু একে একে শরীরের বাকি অংশেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করে। তাই সাবধান!

এখানে এমন কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা প্রসঙ্গে আলোচনা করা হল, যা মেনে চললে রক্ত দূষিত হয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগই পায় না। আর একবার রক্ত বিশুদ্ধ হয়ে গেলে দেখবেন ত্বকের রোগ তো দূরে থাকবেই, সেই সঙ্গে শরীরও একেবারে চাঙ্গা হয়ে উঠবে। তাহলে অপেক্ষা কীসের চলুন জেনে নেওয়া যাক রক্ত বিশুদ্ধ করার ঘরোয়া উপায়গুলি সম্পর্কে।

১. রসুন
এই প্রাকৃতিক উপাদানটিতে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ রক্তে জমা হওয়া নানাবিধ জীবাণুকে মেরে ফেলে শরীরকে বিষ মুক্ত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি সার্বিকভাবে শরীরকে সুস্থ রাখতেও রসুনের কোনো বিকল্প নেই বললেই চলে।

২. করলা
আমার মতই আপনারা নিশ্চয় ছোট বেলা থেকে শুনে আসছেন তেঁতো খেলে শরীর ভাল থাকে! একথাটি বাস্তবিকই সত্যি যে করলা জাতীয় তেঁতো খাবার খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়, ফলে নানা রোগের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শরীর বেঁচে থাকে। প্রসঙ্গত, করলায় প্রচুর মাত্রায় ডিটক্সিফাই এজেন্ট রয়েছে, যা রক্ত থেকে ক্ষতিকর উপাদানকে টেনে টেনে শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে সোরিয়ায়িস এবং ব্রণের মতো ত্বকের রোগের প্রকোপ যেমন কমে, তেমনি নানা ধরনের জটিল শারীরিক সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও কমে।

৩. গাজর
রক্ত দূষিত হয়ে যাওয়ার কারণে সরিয়াসিস সহ যেসব ত্বকের রোগ হয়, সেগুলির প্রকোপ কমাতে গাজরের কোনো বিকল্প নেই বললেই চলে। প্রসঙ্গত, গাজরে রয়েছে গ্লুটেথিয়ান নামে একটি উপাদান, যা একপ্রকার ক্লিনজিং এজেন্ট, অর্থাৎ রক্তকে পরিষ্কার করতে এই উপাদানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাছাড়া এই সবজিটিতে রয়েছে বিপুল পরিমাণে ভিটামিন- এ, বি, সি এবং কে এবং পটাশিয়াম। এই সবকটি উপাদানই শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে দারুন কাজে আসে। তাই যখনই বুঝবেন রক্ত দূষিত হতে শুরু শুরু করেছে, গাজর খাওয়া শুরু করবেন, দেখবেন দারুন ফল পাবেন।

৪. জাম
রক্ত শুদ্ধ করতে এই ফলটির কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। শুধু তাই নয়, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতিতেও এই ফলটি দারুন কাজে আসে। ফলে সার্বিকভাবে যদি শরীর সুস্থ রাখতে চান তাহলে প্রতিদিন খেতেই হবে এই গুস বেরি।

৫. গুড়
রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে গুড় নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। আসলে এতে থাকা ফাইবার, পাকস্থলিতে উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানদের বের করে দেয়। সেই সঙ্গে শরীরে জমতে থাকা বর্জ্য পদার্থদের দেহের বাইরে বের করে দিতেও এটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, এখন তো বাজারে নানা ধরনের গুড় পাওয়া যাচ্ছে। তাই রক্তকে বিষ মুক্ত করে শরীরকে যদি চাঙ্গা রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত অল্প পরিমাণ গুড়, দুধে গুলে খেতে ভুলবেন না যেন!

৬. বিটরুট
এতে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপার্টিজ, যা শরীরকে নানা ক্ষতিকর উপাদানের হাত থেকে রক্ষা করে। শুধু তাই নয়, লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও বিটরুট দারুন কাজে আসে। আর একবার লিভার চাঙ্গা হয়ে গেলে শরীর থেকে বিনা বাঁধায় ক্ষতিকর সব বিষাক্ত উপাদানগুলিও খুব সহজে বেরিয়ে যায়।

৭. ব্রকলি
এতে প্রচুর মাত্রায় ডিটক্স এজেন্ট বা ময়লা বের করে দেওয়ার উপাদান রয়েছে। তাই তো প্রতিদিন এই সবজিটি খেলে রক্ত ময়লা হয়ে যাওয়ার কোনো আশঙ্কাই থাকে না। প্রসঙ্গত, রক্তের কোণায় কোণায় লুকিয়ে থাকা ময়লাকে টেনে বের করতে ব্রকলি দারুন কার্যকরী, তাই তো রক্ত বিশুদ্ধ করতে ব্যবহৃত ঘরোয়া চিকিৎসাগুলির মধ্যে এটি এত জনপ্রিয়।

৮. লেবু
শরীরে ক্ষতিকর টক্সিনের মাত্রা যত বৃদ্ধি পাবে, তত রক্ত দূষিত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে। লেবু নানাভাবে শরীর থেকে এইসব বিষগুলিকে বের করে দেয়। ফলে রক্ত খারাপ হয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগই পায় না। এখানেই শেষ নয়, লেবুর মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা শরীরে উপস্থিত বিশেষ কিছু এনজাইমের কর্মক্ষতা বৃদ্ধি করে। এই এনজাইমগুলি শরীরে উপস্থিত টক্সিনগুলিকে দ্রবণীয় উপাদানে পরিবর্তিত করে দেয়। ফলে সেগুলি সহজে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। আর যেমনটা আগেই বলেছি, শরীরে টক্সিনের মাত্রা যত কমবে, তত রক্ত বিশুদ্ধ থাকবে।

৯. আদা
এই মশলাটি সেই আদি কাল থেকে নানা রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে কার্কিউমিন নামে এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর মাত্রায় রয়েছে, যা রক্তকে শুদ্ধ করার পাশাপাশি একাধিক রোগের প্রকোপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই তো প্রতিদিন যদি অল্প করে হলুদ খাওয়া যায়, তাহলে কিডনির কর্মক্ষমতা এবং হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে, ফলে শরীর থেকে টক্সিন বেশি মাত্রায় বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দাঁতের ক্ষতি এড়াতে…

দাঁতের ক্ষতি এড়াতে…

কর্তৃক Daily Satkhira

দাঁতের জন্য কিছু খাবার ও পানীয় অত্যন্ত বিপজ্জনক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব খাবার হয় বাদ দিতে হবে অথবা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

মিষ্টি চা-কফি

বাড়তি দুধ ও চিনি দিয়ে যারা নিয়মিত চা বা কফি পান করেন, তাদের দাঁতের ওপর মারাত্মক চাপ পড়ে। কারণ মুখে দুধ ও চিনির অবশিষ্টাংশ দীর্ঘক্ষণ থেকে যায়, যা দাঁতের ক্যাভিটির জন্য দায়ী। তাই মিষ্টি চা-কফির পর অবশ্যই মুখ পরিষ্কার করতে হবে।

আরো পড়ুন : ইন্টারনেটের গতি কমানোর উদ্যোগ কতটা সফল হবে?

পপকর্ন

পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে পপকর্ন খারাপ নয়। তবে এতে প্রায়ই শক্ত দানা থেকে যায়। এসব দানায় কামড় দিয়ে দাঁত ভেঙে ডেন্টিস্টের শরণাপন্ন হতে হয় অনেককে। এ কারণে পপকর্ন খেতে বাড়তি সতর্ক থাকা উচিত।

লেবুপানি

উষ্ণ লেবুপানি পান করতে অনেকেই পছন্দ করেন। তবে ডেন্টিস্টরা বলেন, এর এসিড দাঁতের এনামেল দ্রুত ক্ষয় করে।

বরফ

বরফ মুখে নেওয়া ও চিবানো দাঁতের জন্য মোটেই ভালো না। এটি দাঁত ভাঙার কিংবা দাঁতের এনামেল নষ্ট করার কারণ হতে পারে।

এনার্জি ও স্পোর্টস ড্রিংকস

এনার্জি ড্রিংকস এসিডিক। এ ছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। নিয়মিত এনার্জি ড্রিংকস পান করলে তা দাঁতে মারাত্মক ক্যাভিটির কারণ হয়।

চকোলেট ও ক্যান্ডি

চকোলেটের চিনি ও অন্যান্য উপাদান দাঁতে আটকে থাকে। এতে দাঁতে ক্যাভিটি তৈরি হয়। একই ধরনের ক্ষতি করে ক্যান্ডি এবং এ ধরনের অন্যান্য খাবার। শিশুদের দাঁতের ক্যাভিটির জন্য এসব খাবারকেই সবচেয়ে বেশি দায়ী করা হয়।

কৌটাজাত ফলমূল

নানা ধরনের ফলমূল শিল্প-কারখানায় প্রক্রিয়াজাত করে কৌটায় ভরে বিক্রি করা হয়। এ ধরনের প্রক্রিয়াজাত ও কৌটাজাত ফলমূলে প্রচুর চিনি ও নানা রাসায়নিক উপাদান ব্যবহৃত হয়, যা দাঁতের জন্য ক্ষতিকর।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে বই খুলে পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা করা হচ্ছে: শিক্ষাসচিব

আগামীতে এসএসসির মত বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র না ছাপিয়ে বই খুলে পরীক্ষা নেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষাসচিব মো. সোহরাব হোসাইন। তিনি বলেন, পরীক্ষার বর্তমান পদ্ধতিতে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া রোধ কোনোভাবেই সম্ভব নয়। পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র না ছাপিয়ে বই খুলে পরীক্ষা নেয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি ) ঢাকায় জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম) অডিটোরিয়ামে শিক্ষাথাতে উচ্চতর গবেষণা সহায়তা কর্মসূচি বিষয়ক কর্মশালা ও চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

এসএসসি কিংবা এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের সামনে ছাপানো কোনো প্রশ্ন নেই! বরং পরীক্ষার হলে তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া প্রশ্নে শিক্ষার্থীরা বই খুলেই উত্তর লিখতে পারছে! এমন অপরিচিত পরীক্ষা পদ্ধতি অনেকের কাছে অদ্ভুত শোনালেও আগামীতে এভাবে পরীক্ষা নেওয়া যায় কি না, সেটাই এখন চিন্তা করতে হচ্ছে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ভয়াবহ প্রেক্ষাপটে।

এ প্রসঙ্গে সোহরাব হোসাইন বলেন, ‘ভিন্ন পদ্ধতিতে যাতে প্রশ্ন ছাপানোর প্রয়োজন না হয় সেই রকম কোনো কিছু করা যায় কি না সেজন্য তিন-চারটা কমিটি কাজ করছে এবং মন্ত্রণালয় থেকেও ভিন্নভাবে চিন্তা করা হচ্ছে এমন কিছু করা যায় কি না যে প্রশ্ন ছাপানোর প্রয়োজনীয়তা নেই। প্রশ্ন ওপেন থাকতে পারে, ওপেন বুক এক্সাম হতে পারে বা আরো অনেক কিছু আমরা চিন্তাভাবনা করছি।’

সোহরাব হোসাইন আরো বলেন, ‘এই প্রক্রিয়ায় প্রশ্নপত্র আউট বন্ধ করা কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি এবং মনে করি।’

শিক্ষাসচিব আরো বলেন, ‘২০ লাখ ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেয়। একটি প্রশ্ন ছাপাতে চার-পাঁচদিন সময় নেয়। একজন মানুষ যদি অসৎ হয়, সে যদি মনে করে আমি প্রতিদিন একটা বা দুইটা করে মুখস্থ করে যাব, বাইরে গিয়ে লিখেই রাখব। তার পর একসাথে করব, একটি প্রশ্ন হবে। এটি কীভাবে ঠেকাব? আমি ২০১৪ খ্রিস্টাব্দেই বলেছি এ পদ্ধতিতে প্রশ্ন আউট রোধ করা সম্ভব নয়।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় গ্রাম পুলিশ সদস্যদের মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিবেদক : স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়াধীন ইউনিয়ন পরিষদের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর সদস্য গ্রাম পুলিশের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারিদের ন্যায় সমস্কেলের বেতন বাস্তাবায়নের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন কর্মসুচি পালিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ কর্মচারি ইউনিয়ন সাতক্ষীরা জেলা শাখার আয়োজনে এ মানববন্ধন কর্মসুচিটি পালিত হয়।

মানববন্ধনে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ কর্মচারি ইউনিয়ন সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান, কালিগঞ্জ শাখার সভাপতি আব্দুল মাজেদ, কলারোয়া শাখার সভাপতি এজাহার আলি, শ্যামনগর শাখার সভাপতি আব্দুল জলিল, তালার সভাপতি জালাল উদ্দিন, পাটকেলঘাটার সভাপতি শীবপদ দাস প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ৪৬ হাজার ৮’শ ৭০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য স্থানীয় আইন শৃংখলা রক্ষায় কাজ করে আসছে। বৃটিশ আমল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আমরা বিরামহীন ভাবে কাজ করলেও এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে অধিনস্থ কর্মচারি হওয়া স্বত্ত্বেও অদ্যবধি কোন বেতন স্কেল আমাদের বাস্তবায়ন হয়নি। বক্তারা অবিলম্বে গ্রাম পুলিশ সদস্যদের ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারিদের ন্যায় বেতন স্কেল বাস্তবায়নের জোর দাবি জানান।
মানববন্ধন শেষে সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলিপি পেশ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest