সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

সাতক্ষীরার বিতর্কিত সংস্থা স্টাফ’র নিবন্ধন বাতিল করেছে সরকার

ডেস্ক রিপোর্ট: সাতক্ষীরার বিতর্কিত সংস্থা স্টুডেন্টস ট্যালেন্ট এ্যাসিস্টেন্স ফোরাম (স্টাফ) এর নিবন্ধন বাতিল করে দিয়েছে সরকার। গত ৬ ফেব্রুয়ারি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-১ অধিশাখার ৪১,০০,০০০০,০১৬,৯৯,০৪০,১৮,১৭৮ নং স্মারকে উপ-সচিব আবু মাসুদ স্বাক্ষরিত এক পত্রে স্টাফ এর পরিচালককে নিবন্ধন বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হয়েছে। পত্রে স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ (রেজিস্ট্রেশন ও নিয়ন্ত্রণ) বিধি ১৯৬২-এর বিধি ১১ ভঙ্গ, অননুমোদিত কমিটি দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করা, স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ (রেজিস্ট্রেশন ও নিয়ন্ত্রণ) বিধি ১৯৬২-এর ৭(খ) মোতাবেক বার্ষিক হিসাব দাখিল না করা, বিপুল পরিমাণ টাকা ফিস ও অনুদান হিসেবে নিয়ে সংস্থাকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা এবং আয়-ব্যয়ের সঠিক হিসাব দাখিল না করে সংস্থাটির গঠনতন্ত্র ও স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ (রেজিস্ট্রেশন ও নিয়ন্ত্রণ) বিধানবলীর পরিপন্থী কাজ করা ও জনস্বার্থের স্বার্থবিরোধী প্রতীয়মান হওয়ায় স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ (রেজিস্ট্রেশন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৬১-এর ১০(২) ধারা মতে এর নিবন্ধন নির্দেশক্রমে বিলুপ্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা উপেক্ষা করে সাতক্ষীরায় অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল জামায়াত-শিবিরের এনজিও স্টুডেন্টস ট্যালেন্ট এ্যাসিস্টেন্স ফোরাম (স্টাফ)। যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন সাতক্ষীরা জামাতের আমির মাওলানা আব্দুল খালেক ও সাতক্ষীরার শ্যামনগর অঞ্চলের তৎকালীন জামাত দলীয় এমপি গাজী নজরুল এর লিখিত সুপারিশে যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসি কার্যকর হওয়া রাজাকার শিরোমনি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ মন্ত্রী থাকাকলীন তার মন্ত্রণালয় থেকে নিবন্ধন পায় সাতক্ষীরার এই বিতর্কিত এনজিও স্টাফ।
শুরু থেকেই তারা নিবন্ধনের শর্ত ভেঙে লক্ষ লক্ষ টাকার কথিত বৃত্তি বাণিজ্য চালিয়ে আসছিল সাতক্ষীরার হাজার হাজার স্কুল পড়–য়া শিশুদের নিয়ে। নিবন্ধনের শর্তে স্পষ্টতই বলা আছে, সেবা প্রদানের বিনিময়ে এই সংস্থা কোন প্রকার ফিস গ্রহণ করতে পারবে না। অথচ কথিত বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য মাথাপিছু ১৫০ টাকা করে প্রত্যেক শিশু পরীক্ষার্থীর নিকট থেকে গ্রহণ করে স্টাফ। বিনিময়ে এককালীন ট্যালেন্টপুলে ৬০০ ও সাধারণ গ্রেডে ৪০০ টাকা করে বৃত্তি দেয়। অর্থাৎ মাছের তেলে মাছ ভেজেও বিপুল পরিমাণ উদ্বৃত্ত পরীক্ষা কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্টরা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেয়। উপড়ি হিসেবে থাকে সমাজের বিত্তশালীদের নিকট থেকে গ্রহণ করা অনুদান। আর এই অনৈতিক কার্যক্রমে এদেরকে মদদ দেয় বিভিন্ন কিন্ডারগার্টেন ও সরকারি-বেসরকারি স্কুলের কোচিং বাণিজ্যের সাথে জড়িত শিক্ষকরা। ৪ দলীয় জোট সরকারের পতনের পর এরাও গিরগিটির মত রং বদলে আওয়ামীলীগ সরকারের বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও প্রভাবশালীদের উপর ভর করতে শুরু করে। তাদেরকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অতিথি করা, পরিচালনা কমিটিতে স্থান দিয়ে সম্মানিত করাÑ ইত্যাদির মাধ্যমে তারা নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় ও অনৈতিক কার্যকলাপকে আড়াল করার চেষ্টা করে।
বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা(এনএসআই) এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য। এনএসআইয়ের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১৩ আগস্ট’১৭ তারিখে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে ০৩.০৭৯.০১৬.০৪.০০১২.০২০১৬-৮৪৪(৩) নং স্মারকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়কে স্টাফের সকল কার্যক্রম স্থাগিত করে এর নিবন্ধন বাতিলে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়। এর প্রেক্ষিতে গত ১৬ নভেম্বর ’১৭ তারিখে ৪১.০০.০০০০.০৩৪.০০১.১৫.১৬-১১৮৮ নং স্মারকে সাতক্ষীরা জেলা সমাজসেবা কার্যালয়কে স্টাফ এর সকল কার্যক্রম স্থগিত করে তাদের নিবন্ধন বাতিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়া হয়। এর সূত্রে সাতক্ষীরা জেলা সমাজসেবা কার্যালয় গত ৭ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে ৪১.০১.৮৭০০.০০০.২৭.০০৬.১২ নং স্মারকে স্টাফ’র চেয়ারম্যান/সেক্রেটারিকে তাদের যাবতীয় কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয়।
এসব নিদের্শ উপেক্ষা করে স্টাফ কর্তৃপক্ষ সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তাদের এজেন্ট শিক্ষকদের মাধ্যমে কথিত বৃত্তি পরীক্ষার ফরম বিক্রি করেছে ১৫০টাকা হারে। হাজার হাজার শিক্ষার্থীর কাছ থেকে তারা এভাবে কয়েক লক্ষ টাকা সংগ্রহ করেছে। সরকারের পক্ষ থেকে এসব অর্থ ভুক্তভোগীদের ফিরিয়ে দেও
সংগঠনটির বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ থাকায় কারণে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি বালিকা উচ্চ য়িার জন্য নির্দেশনা দেয়া সত্ত্বেও স্টাফ কর্তৃপক্ষ আজও তা ফিরিয়ে দেয়নি।
স্টাফ’র কথিত বৃত্তি বাণিজ্যে অংশ নেওয়ার জন্য ১০১৭ সালেও ফরম পূরণ করেছে প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষার্থী। অথচ বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা পেত শিক্ষার্থী প্রতি এককালীন মাত্র ৪০০ থেকে ৬০০ শত টাকা। যে টাকা শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে ফি বাবদ গ্রহণ করা হবে প্রায় সেই পরিমাণ টাকা বৃত্তি বাবদ দেয়া হবে। কিন্তু বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার নিকট থেকে পাওয়া লক্ষ লক্ষ টাকা অনুদান আত্মসাৎ করে এই সংস্থার সাথে যুক্তরা অথবা যায় জামাত-শিবিরের মতাদর্শ প্রচারের ফান্ডে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফকরাবাদ ঈদগাহ মাঠে ভলিবলের ফাইনাল খেলা

বড়দল প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়নের ফকরাবাদ ঈদগাহ মাঠে ফকরাবাদ আদর্শ যুব সংঘ আয়োজিত আটদলীয় ভলিবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বিকাল ৪ টায় এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
ফকরাবাদ আদর্শ যুব সংঘের আয়োজনে খেলার শুভ উদ্ধোধন করেন মোঃ আবুল কালাম আজাদ। উক্ত খেলায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আশাশুনি উপজেলা চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি হিসাবে জগদীশ চন্দ্র সানা। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ বকুল শিকারী, কাদাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান দিপংকর কুমার সরকার আ-লীগ নেতা মোঃ রমজান আলী মোড়ল, সোহরাব হোসেন মোড়ল, সাবেক মেম্বর সাইদ হোসেন টেকা-কাশিপুর, চাপড়া সাবেক মেম্বর মোঃ নজরুল ইসলাম,বড়দল যবুলীগ নেতা মনিরুজ্জামান (টিটু), বি এম আলাউদ্দীন মোঃ আলমগীর, ছাত্রলীগ নেতা কামরুজ্জামান (মিঠু)। এসময় বড়দল ইউপি সদস্য হাফেজ মোঃ রুহুল আমিন সহ সকল মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। খেলায় আশাশুনি উপজেলার চাপড়া হিন্দোল যুব সংঘ ৩-০ সেটের ব্যবধানে ফকরাবাদ আদর্শ যুব সংঘকে পরাজিত করে। খেলা পরিচালনা করেন শিক্ষক মোঃ আবুল কালাম আজাদ (চাপড়া)ও মোঃ শাহিনুর ইসলাম (নাকসা) উক্ত খেলায় বিজয়ী দলকে পুরুষ্কার প্রদান করেন বাবু জগদীশ চন্দ্র সানা একটি ২১” কালার টিভি এবং পরাজিত দলকে পুরুষ্কার প্রদান করেন মেসার্স বকুল এন্টার প্রাইজ একটি ১৪” কালার টিভি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় পুলিশি অভিযানে গাঁজাসহ যুবক আটক

কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়ায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম (৩৫) কে আটক করেছে থানা পুলিশ। শনিবার বিকালে উপজেলার সোনাবাড়ীয়া বাজার থেকে তাকে আটক করা হয়। সে দক্ষিণ সোনাবাড়ীয়া গ্রামের মৃত সুলতান সরদারের ছেলে।
থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার নাথের নির্দেশনায় এসআই পিন্টু লাল দাস, এএসআই মিলন হোসেন ও এএসআই রাসেল রানার নেতৃত্বে সীমান্ত এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে সোনাবাড়ীয়া বাজার থেকে মনিরুলকে আটক করা হয়।
সেসময় তার দেহ তল্লাশী করে পলিথিনে মোড়ানো ১০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার হয়।
এ ব্যাপারে গাঁজা ব্যবসায়ী মনিরুলের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা [নং-১২(২)১৮] দায়ের করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা মেডিকেলে আউটসোর্সিং টেন্ডার নিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতি চেষ্টার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটসোর্সিং টেন্ডার নিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ৪র্থ শ্রেণির জনবল সরবরাহের টেন্ডারে হাসপাতালটির কর্মকর্তা-হিসাবরক্ষকসহ কয়েকজন মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রথম সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজটিকে না দিয়ে চতুর্থ সর্বনিম্ন দরদাতা বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য’র পিমা এ্যাসোসিয়েট লিমিটেডকে দেয়ার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
মাছরাঙ্গা সিকিউরিটি সার্ভিস ও বিএসএস সিকিউিরিটি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে জনবল সরবরাহের জন্য গত ২৮ জানুয়ারি টেন্ডার আহবান করা হয়। উক্ত টেন্ডারে আমার প্রতিষ্ঠানসহ ৮টি প্রতিষ্ঠান সেখানে সিডিউল জমা দেন। যথাযথ নিয়ম অনুযায়ী সেখানে সিডিউল জমা দিয়ে সলিউশন ফোর্স লিঃ এন্ড একুশে সিকিউরিটি সার্ভিসেস (প্রাঃ) লিঃ প্রথম সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হন। তারপরও তাকে কাজটি না দিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয় আমি পরবর্তী দ্বিতীয় দরদাতা হয়েও আমাকে কাজটি না দিয়ে হাসপাতালটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও হিসাবরক্ষক মোত্তাজুলসহ টেন্ডার কমিটির কয়েকজন মোটা অংকে টাকার বিনিময়ে চতুর্থ সর্বনিম্ন দরদাতা বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য পিমা এ্যাসোসিয়েট লিমিেিটডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেলোয়ার হোসেন দুলালকে দেয়ার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
তবে, প্রচার রয়েছে তৃতীয় সবৃনিম্ন দরদাতা নাশকতা মামলাসহ বিভিন্ন মামলায় কারাবরণকারী জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি গালফ সিকিউরিটি সার্ভিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবিএস খান স্বপনও টাকার বিনিময়ে কাজ পাওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দরদাতা জানান, টেন্ডারের সিডিউলটির শর্তসমূহ পিমা এ্যাসোসিয়েট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দুলালই তৈরি করে কর্তৃপক্ষকে দেন। কর্তৃপক্ষ ওই সিডিউল দিয়েই টেন্ডার আহবান করেন।
ইতিপূর্বে সাতক্ষীরা মেডিকেলে পিমা এ্যাসোসিয়েট লিঃ এর নিয়োগপ্রাপ্ত অফিস সহায়ক নাইম হাসান জানান, মাত্র ৬ মাসের টেন্ডারে হাইকোর্টে রিট করে গত ৫ বছর যাবত পিমা এ্যাসোসিয়েট লিঃ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ৪৬ জন জনবলের কাজ করে আসছে। তারা কর্মচারীদের মাসিক বেতন ১৪,৪৫০ টাকা উত্তোলন করে আমাদের দেন মাত্র ৮/৯ হাজার টাকা। এমনকি আমাদের বেতন শিটে জোর করে স্বাক্ষর করে নিয়ে বেতন ঠিকমত দেননা। স্বাক্ষর না দিলে চাকুরীচ্যুত করার হুমকিও দেন তারা। তাদের অনিয়ম অত্যাচারে কর্মচারী ও মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ অতিষ্ঠ।
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ শেখ শাহজান জানান, টেন্ডারটি মূল্যয়নের জন্য সিপিটিইউ এর কাছে সকল দরপত্রের বিষয়ে মতামত চেয়ে পাঠানো হয়েছে।
তবে, এ ব্যাপারে সলিউশন ফোর্স লিঃ এন্ড একুশে সিকিউরিটি সার্ভিসেস (প্রাঃ) লিঃ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান সোহাগ জানান, ১০ বছরের আউটসোর্সিং ব্যবসার জগতে কোন দরপত্র মূল্যয়নের সিপিিিটইউ এর মতামত চাওয়া এই প্রথম দেখলাম। তিনি আরো বলেন, টেন্ডার মূল্যয়ন পরবর্তী কোন অনিয়ম হলে তখন সিপিটিইউ এর আশ্রয় নেয়া হয়। এটা প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয় বলে তিনি দাবি করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে মতবিনিময়

দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহাটায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের একীভূত স্বাস্থ্য ও পুর্নবাসন প্রকল্পের আওতায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বিকাল ৩টায় উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে বে-সরকারি সংস্থা ডিআরআরএ’র আয়োজনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও সেবার মান উন্নয়নে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত থেকে মতবিনিময় বক্তব্য রাখেন দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল ওহাব, দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, সাধারণ সম্পদক আব্দুর রব লিটু, যুগ্ন-সম্পাদক কবির হোসেন, অর্থ সম্পাদক এমএ মামুন, ডিআরআরএ’র জেলা ম্যানেজার আবুল হোসেন, কমিউনিটি মবিলাইজার করবী স্বর্ণকার, এমএসআই অফিসার এহছান আলী প্রমুখ। এসময় প্রতিবন্ধীদের স্বাস্থ্য সেবা ও পুর্নবাসন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন মতামত গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রশ্নফাঁস: ভিআইপি নম্বরসহ ৩শ মোবাইল-টেলিফোন নম্বর শনাক্ত

চলমান এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের সঙ্গে জড়িত ভিআইপি নম্বরসহ তিনশ মোবাইল ও টেলিফোন নম্বর শনাক্ত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসব মোবাইল ফোন ও টেলিফোন নম্বর ব্যবহারকারীর মধ্যে পরীক্ষার্থী ছাড়াও রয়েছেন অভিভাবক এবং মেডিক্যাল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। এই নম্বরগুলো ধরে পুলিশ গ্রেফতার অভিযানে নেমেছে। এরই মধ্যে শনাক্ত হওয়া নম্বরগুলো বন্ধ করে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ সংক্রান্ত তথ্য যাচাই-বাছাই কমিটি’র প্রথম সভায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
কমিটির প্রধান এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় বিভিন্ন মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁসের সব তথ্য যাচাই-বাছাই করে পর্যালোচনা করে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার বিষয়ে সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান মো. তিনি।

সভা শেষে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে যে অভিযোগ এসেছে, সেগুলো নিয়ে কাজ করা। এ পর্যন্ত তিনশ মোবাইল ও টেলিফোন নম্বর চিহ্নিত করে তা ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। ফেসবুক ও টেলিফোনে প্রশ্নপত্র ফাঁসকারীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। এই নম্বরধারীদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী যারা মেডিক্যাল, ইঞ্জিনিয়ারিং বা কম্পিউটার সায়েন্সের মতো বিষয়ে পড়ালেখা করছেন। অনেক অভিভাবকের নম্বরও রয়েছে এই তালিকায়।’
বৈঠক শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত ওই নম্বরগুলোর মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নম্বরও পাওয়া গেছে। তারা আবার খোঁজ নিচ্ছেন, কেন তাদের নম্বর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলমগীরও জানান, যাদের নম্বর বন্ধ হয়েছে, তারা অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে জানতেও চাচ্ছেন।
মো. আলমগীর জানান, এরই মধ্যে শনাক্ত হওয়া নম্বরের ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযানে নেমেছে। ১৪ জনকে আটকও করা হয়েছে। এদের সবার বিরুদ্ধেই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শিক্ষা সচিব মো. আলমগীর বলেন, ‘টেলিফোন নম্বর যাদের পাওয়া যাবে, তাদের সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাবলিক পরীক্ষা আইন ও সাইবার অপরাধ আইনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনও হতে পারে, তারা যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছে, সেখান থেকে তারা বহিষ্কারও হতে পারে।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে কিনা, মিডিয়ায় যেসব তথ্য-প্রমাণ এসেছে কমিটি সেগুলো দেখে পর্যালোচনা করবে। সভায় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেওয়া হয়েছে। আসলেই ফাঁস হয়েছে কিনা, কতক্ষণ আগে ফাঁস হয়েছে, তার প্রভাবটা কী, কতজন ছাত্র-ছাত্রী এটির মধ্য দিয়ে প্রভাবিত হয়েছে, পরীক্ষা বাতিল করা হবে কিনা, বাতিল করা হলে কতজন ক্ষতিগ্রস্ত হবে— এগুলো পর্যালোচনা করে সুপারিশ করব।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘দেখা যাচ্ছে, পরীক্ষার মাত্র ৫-১০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীরা প্রশ্নপত্র পাচ্ছে। ওই প্রশ্ন পেয়ে তো বেশি প্রভাব পড়ার সুযোগ নেই। আবার দেখা গেছে, বেশ আগে ফাঁস হলেও পাঁচ বা ১০ হাজার ছেলেমেয়ে এসব প্রশ্ন পেয়েছে। কিন্তু পরীক্ষা দিয়েছে ২০ লাখের বেশি। এমন বিষয়গুলো হিসাব-নিকাশ করব। তারপর সুপারিশ করা হবে। কর্তৃপক্ষ (মন্ত্রণালয়) সিদ্ধান্ত নেবে।’ আগামী রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ সংক্রান্ত তথ্য যাচাই-বাছাই কমিটির দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, চলমান এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের মধ্যে গত ৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কমিটির জরুরি সভায় ১১ সদস্যের যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ ও বিটিআরসি প্রতিনিধি, আট সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি এবং মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের প্রতিনিধি কমিটিতে রয়েছে।
কমিটিকে দুই দিন আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কমিটির কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে বলা হলেও কমিটি প্রধান জানান, কমিটি গঠন সংক্রান্ত কাজ পেয়েই প্রথম বৈঠক করছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় এক ছাত্রীকে তুলে নিতে বাধা দেওয়ায় ফুফাকে পিটিয়ে জখম

দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহাটায় ৮ম শ্রেণির ছাত্রীকে ফুঁশলিয়ে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বাধা দেওয়ায় পিটিয়ে জখমের খবর পাওয়া গেছে।
জানা যায়, উপজেলার ফুলবাড়িয়া এলাকার আশরাফুল ইসলামের কন্যা ও পারুলিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রীকে পারুলিয়া শেখপাড়া এলাকার রিয়াসাদ আলীর পুত্র ইমরান আলী(২৫) দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন কু-প্রস্তাব দিয়ে আসত। এসব প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় শনিবার বিকাল ৪টার দিকে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ঐ ছাত্রীকে ফুঁসলিয়ে ইমরান ও তার বন্ধু কাশেম মল্লিকের পুত্র শিমুল মল্লিক(২৪) সু-কৌশলে মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালায়। এসময় কিশোরীর আতœচিৎকারে পাশ্ববর্তী বাড়িতে থাকা তার ফুফা শেখ সামাদের পুত্র সুবাহান আলী(৫০) বাধা প্রদান করলে তারা পালিয়ে যায়। এঘটনার জের ধরে রবিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ছাত্রীর ফুফা সুবাহান আলী প্রতিদিনের ন্যায় স্থানীয় কাশেমের দোকানে চা খেতে আসে। এসময় দোকানের পাশে উৎপেতে থাকা ইমরান, শিমুল এবং তার সাথে থাকা অজ্ঞাত ৫/৭জন সন্ত্রাসী লোহার রড ও দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্র দিয়ে সুবাহান আলীর উপর এলোপাতাড়ি হামলা চালিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এ হামলায় শিকার হওয়া সুবাহান আলীকে স্থানীয়রা মারাক্তক জখম অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দেবহাটা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
গরমে খাদ্য তালিকায় রাখুন আনারস

বহু গুণে গুণান্বিত আনারস খেয়ে যেমন শরীরে পানির চাহিদা মেটানো যায়, তেমনি বাড়তি পুষ্টিগুণ পেতে জুড়ি নেই আনারসের। সামনে গরমে তাই খাদ্য তালিকায় যুক্ত হোক আনারস। জেনে নিই আনারসের ৭টি উপকারিতা-

হজমশক্তি বাড়ায়: আনারস আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন, যা আমাদের হজমশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বদহজম বা হজমজনিত যে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন আনারস খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।

পুষ্টির অভাব দূর করে: আনারস পুষ্টির বেশ বড় একটি উৎস। আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস। এসব উপাদান আমাদের দেহের পুষ্টির অভাব পূরণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে: শুনতে অবাক লাগলেও আনারস আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ আনারসে প্রচুর ফাইবার এবং অনেক কম ফ্যাট রয়েছে। সকালে আনারস বা সালাদ হিসেবে এর ব্যবহার অথবা আনারসের জুস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর।

হাড় গঠনে: আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ম্যাঙ্গানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিমিত পরিমাণ আনারস রাখলে হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনও রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

দাঁত ও মাড়ি সুরক্ষায়: আনারসের ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে।

চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায়: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, আনারস ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন হওয়া থেকে আমাদের রক্ষা করে। এ রোগটি আমাদের চোখের রেটিনা নষ্ট করে দেয় এবং আমরা ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাই। আনারসে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। এতে সুস্থ থাকে আমাদের চোখ।

রক্ত জমাটে বাধা দেয়: দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এই ফল। ফলে শিরা-ধমনির (রক্তবাহী নালি) দেয়ালে রক্ত না জমার জন্য সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে। হৃদপিণ্ড আমাদের শরীরে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ করে। আনারস রক্ত পরিষ্কার করে হৃদপিণ্ডকে কাজ করতে সাহায্য করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest