সর্বশেষ সংবাদ-
অন্যায় কাজে কাউকে প্ররোচিত করবো না, উন্নয়নই হবে মূল লক্ষ্য : সাবেক এমপি হাবিবশোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনজবাবদিহিতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে গোলটেবিল সভাতালায় টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলনপুজামণ্ডপে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারজলবায়ু পরিবর্তনে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভালাপা প্রকল্পের জেলা পর্যায়ে স্টেকহোল্ডার পরামর্শ সভাসাতক্ষীরায় যৌথবাহিনির অভিযানে অস্ত্র-মাদকসহ তিনজন আটকসাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা

তুরস্কের কাছে ক্ষমা চাইল ন্যাটো

আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তফা কামাল আতাতুর্ক ও তুরস্কের বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ানকে সম্প্রতি ন্যাটো বাহিনীর শত্রু হিসেবে উপস্থাপন করে এক জোট সেনা। এর জেরে গত শুক্রবার ন্যাটো থেকে নিজ দেশের সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন এরদোয়ান।
ওই ঘটনায় এবার ক্ষমা চাইল নর্থ আটলান্টিক ট্রিয়েটি অরগাইনেজেশন (ন্যাটো)।

মূলত জোটভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে নরওয়ের দক্ষিণাঞ্চলের শহর স্তাভানগারে এ মহড়ার আয়োজন করা হয়।

বিব্রতকর এ ঘটনায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। তিনি বলেন, ‘এভাবে জোট গড়া সম্ভব নয়। ঘটনার প্রতিবাদে মহড়া থেকে আংকারা তাদের ৪০ সেনাকে প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। ’

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের যাতে আবার সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার মতো ঘটনা না ঘটে সে লক্ষ্যে ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ স্টোলটেনবার্গ দ্রুততার সঙ্গে দুঃখ প্রকাশ করেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘যে ঘটনা ঘটেছে তার জন্য আমি দুঃখিত। ঘটনাটি কোনো একক ঘটনার ফলে ঘটেছে এবং এখানে ন্যাটোর দর্শনের প্রতিফলন হয়নি। তুরস্ক ন্যাটোর শক্তিশালী মিত্র এবং তারা জোট নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে থাকে।
স্টোলটেনবার্গ আরো বলেন, ‘ঘটনার জন্য যিনি দায়ী তিনি ন্যাটোর কর্মকর্তা নন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে মিস ওয়ার্ল্ড হলেন ভারতীয় তরুণী

১৭ বছর পর আবার ভারতে ফিরল মিস ওয়ার্ল্ডের মুকুট। ২০০০ সালে মাকে নিজের আদর্শ হিসেবে উল্লেখ করে মিস ওয়ার্ল্ডের মুকুট পেয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
এবারও মাকে সম্মান জানিয়েই সেরার শিরোপা পেলেন ভারতীয় তরুণী মানুষী চিল্লার।

শনিবার চীনের বেইজিংয়ে ২০১৭-র মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার ফাইনালিস্ট মানুষীকে প্রশ্ন করা হয়, কোন পেশার মানুষের সবচেয়ে বেশি বেতন হওয়া উচিত এবং কেন?

মেডিক্যাল ছাত্রী মানুষী বলেন, সবচেয়ে বেশি সম্মান পাওয়া উচিত মায়ের। শুধু টাকা নয়, মাকে সবসময় ভালবাসা ও শ্রদ্ধা করা উচিত। আমার মা-ও আমার কাছে সবচেয়ে বড় আদর্শ। তাই মায়েরাই সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়ার যোগ্য।

২০০০ সালে মিস ওয়ার্ল্ডের খেতাব জিততে মা নিয়ে দেওয়া উত্তর সাহায্য করেছিল প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে। প্রশ্ন করা হয়, এখনকার কোন নারীকে আপনি সবচেয়ে সফল বলে মনে করেন এবং কেন?’ উত্তরে প্রিয়াঙ্কা বলেন, আমি অনেককে নিজের আদর্শ বলে মনে করি। কিন্তু সবচেয়ে শ্রদ্ধা করি মাদার তেরেসাকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পলাশপোল প্রাইমারিতে পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : পলাশপোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুর ১২টায় স্কুল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি খলিলুর রহমান খান। প্রধান অতিথি ছিলেন, পৌর ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: শফিকুল আলম বাবু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, পলাশপোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মালেকা বানু। বিশেষ অতিথি ছিলেন, পলাশপোল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সুরাইয়া পারভীন, স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মো: আব্দুস সামাদ। এসময় ৫৫ জন বিদায়ী শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন উপকরণ প্রদান করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মঞ্জু সরকার। এছাড়া স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা আজ; জেলায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭ হাজার ৯শত ২জন

এম. বেলাল হোসাইন : আজ থেকে শুরু হচ্ছে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরিক্ষা-২০১৭। সাতক্ষীরা জেলায় এ বছর পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭ হাজার ৯শত ২জন। এর মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ১৬ হাজার ৯৭ জন ও ছাত্রীর সংখ্য্ া১৭হাজার ৫শত ৬২ জন। মোট ৩৩ হাজার ৬শত ৫৯জন এবং ইবতেদায়ী পরিক্ষায় পরিক্ষার্র্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ২শত ৪৩ জন। এবারের পরীক্ষা পরীক্ষা নকলমুক্ত করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে জনসাধারণের প্রবেশ সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ করার জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারা জারি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ থাকবে। পরীক্ষা কেন্দ্রের গেটে পরীক্ষার্থীদেরকে দেহ তল্লাশী করে হলে ঢুকানো হবে এবং সাথে কোন অবৈধ কাগজপত্রাদি রাখতে পারবে না। পরীক্ষা কেন্দ্রের আশ-পাশে এক কিলোমিটারের মধ্যে সকর ফটোষ্ট্যাট মেশিন পরীক্ষা চলাকালিন সময়ের জন্য বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলায়: প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরিক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪শত ৪৪জন এবং ইবতেদায়ী শিক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৯০ জন। এর মধ্যে পি এন হাই স্কুল এন্ড কলেজে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮শত ৮১জন, নবারুন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২শত ৪১জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২শত ২১জন, কারিমা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪শত ২৭ জন, পল্লী মঙ্গল স্কুল এন্ড কলেজে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪শত ৪৫জন, মির্জানগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩শত ২৫জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৪জন, শিকড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩শত ৪৭জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৪জন, বৈকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২শত ৯০জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭৩ জন, ঘোনা ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২শত ১৮ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৯জন, শিবপুর ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২শত ৯১জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় ৫৯ জন, শাখারা কোমরপুর এজি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৪৭জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় ৩৯ জন, আলিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় ৭৭জন, ধুলিহর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪২৪ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় ৫২ জন, মাছখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫৫জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় ১০জন, ডিবি ইউনাউটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২১৩ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৪জন, আগরদাড়ি আমিনিয়া কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭৯ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৭৩ জন, ঝাউডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫২২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৯জন, বল্লী মোঃ মুজিবুর রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫৩ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩ জন, তালতলা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪২৩ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৩ জন, গাভা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৪৪ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১শ জন।
আশাশুনি উপজেলায়: আশাশুনি উপজেলায় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ২৩৮৮ জন, ছাত্রী ২৫৪৫ জন। মোট ৪৯৩৩ জন। এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ৪৮৪ জন, ছাত্রী ৩৯৯ জন। মোট ৮৮৩ জন। এর মধ্যে- কামালকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪২৬ জন, বুধহাটা বিবি এম কলেজিয়েট স্কুল কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৫৪ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৭ জন, গুনাকরকাটি খায়রিয়া আজিজিয়া কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৩জন, দরগাহপুর এসকেআরএইচ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩১৭ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৮জন, বড়দল আফতাব উদ্দীন কলেজিয়েট স্কুল কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০৬ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭০ জন, আশাশুনি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪১৬ জন, মাড়িয়ালা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৭০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৪ জন, পি.এন.এফ ধনিরাম মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১৭ জন, বিছট নিউ মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬৩ জন, প্রতাপনগর ইউনাইটেড একাডেমি কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৪৯ জন, টেংরাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫৫ জন, আশাশুনি আলিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২৮, চেউটিয়া এস. জি. এস দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২১৪ জন, প্রতাপনগর আল-আমিন মহিলা মাদ্রাসা কেন্দ্রে ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪৯ জন।
কলারোয়া উপজেলায়: কলারোয়া উপজেলায় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ১৮৩৭ জন, ছাত্রী ২০৪৬ জন। মোট ৩৮৮৩ জন। এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ২২৮ জন, ছাত্রী ১৭৩ জন। মোট ৪০১ জন। এর মধ্যে- কলারোয়া জি, কে, এম, কে পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬৮ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৪ জন, বদরুন্নেছা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮৯ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৬ জন, জালালাবাদ দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩৫ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৬ জন, কয়লা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫০ জন, কে, এল (লাঙ্গলঝাড়া) আদর্শ মাঃ বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৭২ জন এবং ইবেতদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩ জন, বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০৭ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৪ জন, সোনাবাড়িয়া সম্মিলিত মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৬ জন, চন্দনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৪০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় ৬৩ জন, বি, এস, এইচ (সিংগা) মাধ্যমিক বিদ্যায়লয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২৮ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৬ জন, কাজিরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৩৮ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৯ জন, কুশোডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৭জন, খোরদো মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৩০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬০ জন, বামনখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৭৬ জন, এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৭জন।
কালিগঞ্জ উপজেলা: কালিগঞ্জ উপজেলায় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ২১৮৩ জন, ছাত্রী ২৪৭২ জন। মোট ৪৬৫৩ জন। এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬৯ জন। এর মধ্যে- কৃষ্ণনগর ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭৪ জন, এবং ইবতেদায় শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭০ জন, চৌমুহনী ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৪৩ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০ জন, চাম্পাফুল আপ্রচ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৭৯ জন, এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩ জন, ফতেপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২৮ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৯জন, ভদ্রখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৩১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭১জন, নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৩২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০৮ জন, তারালী কেন্দ্রিয় আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৪১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৭ জন, বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪১০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ জন, ডাঃ মুজিব রুবি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৪২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮জন, উকসা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬৯ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৭ জন, রতনপুর টি এন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৪২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১ জন, মৌতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫জন।
তালা উপজেলা: তালা উপজেলায় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ২৫১১ জন, ছাত্রী ২৬২২ জন। মোট ৫১৩৩ জন। এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ২৩৯ জন, ছাত্রী ২৩৯ জন। মোট ৪৭৮ জন। এর মধ্যে- ফুলবাড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৪৯ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫ জন, কবি নজরুল বিদ্যাপীঠ কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৫৩ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৮ জন, পাটকেলঘাটা আদর্শ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৫০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৮ জন, কুমিরা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭৪ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০জন, সুভাষিনী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৮০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৩ জন, তালা বি.দে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬০২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৬ জন, সুজনসাহা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৮৭ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২ জন, মাগুরা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১২ জন, পিন্স্রিপাল আক্তারুজ্জামান এস এ টি সি কলেজ কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৫১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৩ জন, শালিখা কলেজ কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৫২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২ জন, জাগরণী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪০২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৫ জন, খলিলনগর ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪১২ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪জন।
দেবহাটা উপজেলা: দেবহাটা উপজেলায় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ৮৭৫ জন, ছাত্রী ১০০৫ জন। মোট ১৮৮০ জন। এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ১৪৭ জন, ছাত্রী ৯৪ জন। মোট ২৪১ জন। এর মধ্যে- বহেরা এটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৮১ জন, পারচলিয়া এসএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪১৪ জন, সখিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৯৪, আহছানিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১১ জন, টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮০ জন, সখিপুর আলিম মাদরাসা ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৪১ জন।
শ্যামনগর উপজেলা: উপজেলায় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ২৮০৫ জন, ছাত্রী ৩১৮৬ জন। মোট ৫৯৯১ জন। এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্র ৩৬০ জন, ছাত্রী ৩২১ জন। মোট ৬৮১ জন। এর মধ্যে- ভুরুলিয়া নাগবাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৮১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৪ জন, গোবিন্দপুর এইচ সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৭০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০০ জন, নকিপুর এইচ সি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৩৩ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬ জন, নূর নগর আশলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৭ জন, কৈখালী এস আর মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৫৩ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬০ জন, ভেটখালী এ করিম মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬৮ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪২ জন, বনশ্রী শিক্ষা নিকেতন কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৭০ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৫ জন, গুমানতলী ফাযিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৬৫ জন, এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬ জন, আড়পাঙ্গাশিয়া পি এন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৫৭ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৯ জন, নওয়াবেকী বিড়ালক্ষী কাদেরিয়া মাদরাসা কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৩১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৫ জন, পাখিমারা আমিনিয়া মাদরাসা কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫৯ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২ জন, ৪৬নং পাতাখালী সপ্রাবি কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫১ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৮ জন, গাবুরা জিএল এম মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬৭ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬ জন, চাদনীমুখা পি, জে আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩১৫ জন এবং ইবতেদায়ী শাখায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬১জন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কমিটি ঘোষিত হতে না হতে কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ; বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

নিজস্ব প্রতিনিধি : জেলা সম্মেলনের মাত্র কয়েকদিন আগে প্রেস রিলিজের মাধ্যমে কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা ছাত্রলীগের কোন প্রকার মিটিং ছাড়াই সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরে ঘোষিত ওই কমিটিতে নাম থাকা সাধারণ সম্পাদকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ করেছে কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের একাংশ।
শনিবার বিকেলে কলারোয়া সরকারি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিলটি বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
পরে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়েজিত সমাবেশ বক্তারা বলেন- ঘোষিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালামকে কখনো কলেজে ক্যাম্পাসে দেখা-ই যায়নি। এমনকি কলারোয়ার ছাত্রলীগের কোন কর্মসূচিতে এর আগে কখনোই তৎপরভাবে তাকে পাওয়া যায়নি। হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসায় সাধারণ নেতাকর্মীরা বিষ্মিত। কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি থেকে সাধারণ সম্পাদক পদে পরীক্ষিত ও নিবেদিত বঙ্গবন্ধুর সৈনিককে দেখতে চায় কর্মীসমর্থকরা।
বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন ঘোষিত নয়া কমিটি সহ.সভাপতি মাসুদ পারভেজ হৃদয়, যুগ্ম সম্পাদক আবিদ হাসান রাসেল, শাহরিয়ার ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক অন্তিক ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশটি পরিচালনা করেন ছাত্রলীগ নেতা রেজওয়ান জামিল।
এদিকে, শনিবার দুপুরে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাইন সুজন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন স্বাক্ষরিত জেলা শাখা ছাত্রলীগের প্যাডের মাধ্যমে জানা যায়- মেহেদী হাসান ফাহিমকে সভাপতি ও আব্দুস সালামকে সাধারণ সম্পাদক করে কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়। ঘোষিত ওই কমিটিতে আছেন- সহ.সভাপতি সবুর হোসেন, মাসুদ পারভেজ হৃদয়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবিদ হাসান রাসেল, শেখ শাহারিয়া ইসলাম, শামসুজ্জামান টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক অন্তিক ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, নাহিদ হাসান ইমরান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে আনন্দ উৎসব ও শোভাযাত্রা

আশাশুনি ব্যুরো : আশাশুনিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্ট্রার এ অন্তুর্ভূক্তির মাধ্যমে বিশ্ব প্রামান্য ঐতিহ্য স্বীকৃতি উপলক্ষে আনন্দ উৎসব ও শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আয়োজনে সকাল ১০ টায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সামনে থেকে শোভাযাত্রা বের করা হয়। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচারের মধ্যদিয়ে শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। পরে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ স্মৃতিসৌধ পাদদেশে আনন্দ উৎসব ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আঃ হান্নানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানা। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী, সরদার নাজিম উদ্দিন, শামছুল হুদা, আঃ করিম, নুরুল হুদা, ইউনিয়ন কমান্ডার আহাদ আলি, আঃ হক, আকের আলি, জি এম কওছার আলি, আঃ গফফার, এবাদুল মোল্যা, মোক্তার হোসেন, মোফাজ্জেল হোসেন প্রমুখ।

 

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বঙ্গবন্ধু ৭মার্চের ভাষণের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি; শ্যামনগরে আনন্দ শোভা যাত্রা ও সভা

শ্যামনগর প্রতিনিধি : বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ এর ভাষণ ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’ এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে” বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করায় শ্যামনগরে আনন্দ শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শ্যামনগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সন্তান কমান্ডের আয়োজনে ১৮ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধা কম্পেক্স হতে একটি আনন্দ র‌্যালি বেরিয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ফিরে আসে। আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার দেবী রঞ্জন মন্ডল এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: কামরুজজামান। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা জি.এম আবুল হোসেন, মাস্টার নজরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, সূধীবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্যবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন; ড্রেজার মেশিনসহ ট্রলার আটক, মুচলেকায় মুক্তি

শ্যামনগর প্রতিনিধি : শ্যামনগর উপজেলার আটুলিয়া বড়কুপট এলাকার খোলপেটুয়া নদী থেকে ব্যবসায়ী জামান এর লোকজন অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কালে জেলা প্রশাসকের নির্দ্দেশে শ্যামনগর ইউএনও ড্রেজার মেশিন সহ বালু উত্তোলনের ৪টি ট্রলার আটক করে নওয়াবেঁকী খেয়া ঘাটে নিয়ে আসে। আটকের সময় ট্রলার মালিকগণ নদী সাতরিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে স্থানীয় বাসার মেম্বর এর সহযোগিতায় ইউএনও ট্রলার মালিকগণের মুচলেকার মাধ্যমে ছেড়ে দেন। স্থানীয় বাসার মেম্বর ও এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুজ্জামান এর উপস্থিতিতে জানান, নওয়াবেঁকী ব্যবসায়ী জামান তার এক কর্মচারী রমজান আলীর নামে পাতাখালীর চর ইজারা নিয়ে মেম্বরের বাড়ির সামনে বড়কুপট খোলপেটুয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে জামান ট্রেডিং ব্রিকস এর সামনে নদীর চরে সবুজ বনায়নের মধ্যে স্থুপ্ত করে বিক্রি করে আসছে। বালু উত্তোলন কারি ট্রলার মালিকরা স্বীকার করলেও ইউএনও উক্ত বালি জব্দ না করে জেলা প্রশাসক বরাবর রিপোর্ট দেবেন বলে জানান। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ইউএনও নদীর চরে গাছ কেটে বালু স্তুপের বিষয়ে জামানের ম্যানেজার খোকন ও কর্মচারী রমজান এর নিকট জিজ্ঞাসা করলে, তারা জানান, নদীর চরে বালু রাখার জন্য আবেদন করেছি ও নদীর চরে বনায়ন করার অনুমতি পেয়েছি। কিন্তু কিছু দেখাতে পারেনি। ইউএনও বলেন, নদীর চরে বনায়নের অনুমতি পেয়ে বনায়ন না করে বালুর ব্যবসা হাকিয়ে দিয়েছেন। তিনি আর কোন বালু বা ইট না রাখার জন্য জামানের ম্যানেজারকে নির্দ্দেশ দিয়েছেন। সাথে সাথে তিনি উক্ত এলাকা মাপ জরিপের জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর নির্ধারন করেছেন। উক্ত দিনে অবৈধ দখলকারীদের কাগজপত্রাদিসহ এবং স্থানীয় জন প্রতিনিধি, সাংবাদিক ও এলাকাবাসীকে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন। অবৈধ বালু উত্তোলনের বিষয়ে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীন জানান, যেহেতু তাহাদের মালিকের নামে ইজারা রয়েছে সেহেতু অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের মুচলেকার মাধ্যমে এবার ক্ষমা করা হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest