সর্বশেষ সংবাদ-
কলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টুর গণ সমাবেশএডভোকেসি নেটওয়ার্ক এবং সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন সদস্যদের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভাশ্যামনগরের কৈখালী পোলের খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধনশ্যামনগরে সালাতুল ইস্তেকার নামাজ আদায়তীব্র তাপদাহে পুড়ছে উপকুলীয় জেলা সাতক্ষীরা, তাপমাত্রা আজ সর্বোচ্চ ৩৯.৩ ডিগ্রিদেবহাটায় উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময়সাতক্ষীরায় বেসিক ট্রেড স্কীল ডেভেলপমেন্ট ফোরামের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি পেশদেবহাটায় প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরা উপজেলা আওয়ামী লীগের শোক জ্ঞাপনদেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে-৫: ভাইস চেয়ারম্যান-২ : মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জনের মনোনয়নপত্র জমা

satkhira-dc
প্রেসবিজ্ঞপ্তি : কালিগঞ্জ উপজেলার বালাকাটি গ্রামের শোকর আলী গাজীর ছেলে রবিউল ইসলাম। শ্রম দিয়েই সংসার চলে তার। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঝলসে গিয়ে বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ণ ইউনিটের ৫২৫ নাম্বার রুমের ২২ নাম্বার বেডে চিকিৎসাধীন। তাকে সুস্থ করতে টাকার প্রয়োজন। ছেলেকে বাঁচাতে রবিউলের বাবা-মা এখন মানুষের দ্বারে দ্বারে। কখনো কালিগজ্ঞের বিত্তশালীদের কাছে কখনো সাতক্ষীরায়। এমন সময়ে টাকার অভাবে ঔষধ কিনতে পারছে না রবিউলের পরিবার শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিষয়টি জেলা প্রশাসনের দৃষ্টিতে আসার পর আবেদন করতে বলা হয়। গত মঙ্গলবার আবেদনের পর দ্রুত ব্যবস্থা ও তদন্ত সম্পন্ন করে রবিবার সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীন রবিউল ইসলামের বাবা শোকর আলী গাজী ও মা রোকেয়া বেগমের হাতে ১৫ হাজার টাকার চেক তুলে দেন। যা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ মানবিক সহায়তা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এএফএম এহতেশামূল হকসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ। নিজের ১৫ কাটা জমি বিক্রি করে ছেলের চিকিৎসার জন্য ইতিমধ্যে খরচ করে ফেলেছেন রবিউলের বাবা। রবিউলের মা সহায়তার চেক পাওয়ার পর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ডিসি স্যার ১৫ হাজার টাকা দিয়েছেন। কালিগঞ্জ থানার ওসি স্যার দুই হাজার টাকা দিয়েছেন। এখনো এক লাখ টাকার প্রয়োজন। আপনারা দোয়া করবেন আমার ছেলেটা যেন সুস্থ হয়ে যায়। কেউ সহায়তা করতে চাইলে কথা বলতে পারেন রবিউলের বাবার সাথে ০১৭২৭০১৩৭৯৭। বার্ন ইউনিটে থাকা রবিউলের ভাইয়ের কাছে রয়েছে এই নাম্বারটি ০১৯৬০০৩৭৯৬৫।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়া থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার পৃথক স্থান থেকে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীসহ দুই ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করেছে। রোববার ভোর রাতে পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, উপজেলার চান্দুড়িয়া গ্রামের মোঃ জামালের ছেলে মোঃ রবিউল বাশার (৪৫) ও কলারোয়া পৌর সদরের গদখালী এলাকার মাহবুব মোড়লের ছেলে থানার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী মাজহারুল (৪০)। কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমদাদুল হক শেখ গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ভোর রাতে থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার পৃথক স্থান থেকে এক ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীসহ দুই জনকে গ্রেফতার করে। তিনি আরো বলেন, বেলা ১২টার দিকে গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে সাতক্ষীরা জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1-large
জি.এম আবুল হোসাইন : সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবকাটি বাজার সংলগ্ন আল আমিন  মহিলা দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষকের পদ দীর্ঘদিন ধরে শুণ্য, শ্রেণিকক্ষ সংকট, জরাজীর্ণ টিনসেড ও অনুকূল পরিবেশের অভাবে শিক্ষা কার্যক্রম দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে। সহকারী শিক্ষকের পদ শুন্য থাকায় প্রশাসনিক ও শিক্ষা কার্যক্রম দারুনভাবে বিঘিœত হচ্ছে। এছাড়া শ্রেণি কক্ষ সংকট, জরাজীর্ণ টিনসেড ভবন, আসবাবপত্রের অপ্রতুলতার পাশাপাশি অবকাঠামগত সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করায় শিক্ষার্থীদের পাঠ দান ব্যাহত হচ্ছে। সেই সাথে শিক্ষকদের বেতন ভাতা না থাকার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসায় প্রথম শ্রেণি থেকে দাখিল পর্যন্ত প্রায় তিন শতাধিক ছাত্রছাত্রী অধ্যয়ন করছে। আমাদের জাতীয় জীবনে শিক্ষার গুরুত্ব অত্যাধিক। দেশের মানুষের শিক্ষার আয়োজন এবং জনসংখ্যাকে দক্ষ করে গড়ে তোলার ভিত্তি মূল প্রাতিষ্ঠনিক শিক্ষা। তাই মানসম্মত শিক্ষা গ্রহণের জন্য জাতিস্বত্ত্বা-আর্থসামাজিক, শারীরিক ও মানসিক ভাবে গড়ে তোলার জন্য সকল শিশুদের সমান সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থা চালু হয়েছে। কোমলমতি শিক্ষর্থীদের মনে আনন্দদায়ক পঠনে আগ্রহ সৃষ্টির পাশাপাশি সুরক্ষার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে নানামুখি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বর্তমান সরকার। এছাড়া তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষা প্রদানে মাল্টি মিডিয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পাঠদানের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থার উপর যখনই যুগান্তকারী পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে, তখনই উপজেলার গুটিকয়েক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বহীনতা ও স্বেচ্ছাচারিতায় শিক্ষার মান একেবারে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। এতে করে অভিভাবক সহ সচেতন মহলের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি সদর উপজেলার আল আমিন মহিলা মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা গেছে শ্রেণি কক্ষ সংকট, প্রাণহানির ঝুঁকিতে জরাজীর্ণ টিনসেড ভবনে পাঠদান, খেলার মাঠ, টয়লেট ও সুপেয় পানির সুব্যবস্থা নেই। এছাড়া অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বর্ষা মৌসুম এলেই পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় পাঠ দান বন্ধ করে দেয়া হয়। সরকার শিক্ষার ক্রমাগত সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নানা মুখি উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নিলেও প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রমে এর কোন প্রভাব পড়েনি। ফলে প্রতিবছর শত শত কোমলমতি ছেলেমেয়েরা ঝড়ে পড়ছে। এসব নানাবিধ সমস্যা মাথায় নিয়ে চলছে পাঠদান। যা কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মাদ্রাসার সুপার মাওলানা গোলাম রসুল জানান, তিনি শিক্ষা কার্যক্রম গতিশীল করতে প্রাণান্তকর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। ১৬ বছর ধরে শিক্ষকেরা বেতন ভাতা না পেলেও তারা দায়িত্ব পালনে যথেষ্ট যতœবান। ৭নং ওয়ার্ড আ’লীগ ও মাদ্রাসার সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. খলিলুর রহমান সানা বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে শিক্ষকের পাঠদানে বাধ্য হচ্ছেন। সংস্কার করার মত যথেষ্ট অর্থ মাদ্রাসার তহবিলে নেই। এছাড়া সরকারি ভাবে তেমন কোন বরাদ্দ পাওয়া যায় নি। ব্যক্তিগত উদ্যোগে যথা শিঘ্রই সংস্কার করা ছাড়া বিকল্প উপায় নেই। এব্যাপারে সদর এমপি ও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা সহ অভিভাবকবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_777479234_1478424388অনলাইন ডেস্ক: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
রোববার আওয়ামী লীগের নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

সালমান এফ রহমান তার শ্রম, মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে বেসরক‍ারি খাতের উন্নয়নে নতুন গতিবেগের সঞ্চার করবেন বলেও আশা প্রকাশ করা হয় চিঠিতে।
সফল ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান বেক্সিমকোর প্রতিষ্ঠাতা ও আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান। তিনি ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) একজন সফল নেতা। এছাড়া আবাহনী ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান হয়ে ক্রীড়া সংগঠক হিসেবেও সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। মনোনীত হয়েছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ ও বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি হিসেবেও সুনাম-দুর্নাম সবই কুড়িয়েছেন সালমান এফ রহমান। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউট (বিএনআই) ও ইংরেজি দৈনিক ইনডিপেনডেন্ট-এর সম্পাদকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান।
সালমান এফ রহমান ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ রপ্তানি ও আমদানি কোম্পানি (বেক্সিমকো গ্রুপ) প্রতিষ্ঠা করেন। বেলজিয়াম,  ফ্রান্স, ব্রিটেন, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডে শুরু করেন সীফুড ও হাড় গুঁড়া রপ্তানি। ওই রপ্তানির আয় দিয়ে শুরু করেন ওষুধ আমদানি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

unnamed মুখের মাঝে মিষ্টি হাসি
ঝিলিক সদা মারে
মিষ্টি হাসি সব মানুষের
আপন করে তারে।
শিশুর প্রতি ভালোবাসা
বুকের মাঝে আঁকা
সবার কাছে নামটি যেন
ভালোবাসায় মাখা।
হারিয়ে গেল সেই হাসিটি
সাদা কাপড় ঢেকে
শিশু সুহৃদ ‘এম আর খান’
স্বপ্ন গেলেন রেখে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1930606590_1478250139ভিন্ন স্বাদের সংবাদ: যেখানে কারও দিনে এনে দিনে খেতেই সমস্যায় পড়তে হয়, সেখানে সরকারের ক্রয় বিভাগের এক কর্মকর্তার বাড়ি ১৪৯টি! ঘটনাটি সত্যিই। তার বাড়ির সংখ্যা ১৪৯টি। এই কর্মকর্তা চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় জানঝি প্রদেশের। নাম জুন লিনবাও। তিনি প্রদেশের নানাচাং শহরের সরকারি ক্রয় বিভাগে কর্মরত।

তার এই ১৪৯টি বাড়ির খবর প্রকাশ হওয়ায় আলোচনার ঝড় বইছে চীনা সংবাদমাধ্যমে। এ ঘটনায় তদন্তও শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। এমনকি এরইমধ্যে লিনবাওকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম।

সংবাদমাধ্যম জানায়, জু লিনবাও অবৈধভাবে হাউজিং ইউনিটের ১৪৯টি বাড়ি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে ক্রয় করেছেন। ১৯৯৫ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাড়িগুলো তিনি ক্রয় করতে খরচ করেন ১ কোটি ৬০ লাখ ডলার বা ১২৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

কেবল এতোগুলো বাড়িই নয়, নানাচাং শহরে লিনবাওয়ের নামে অন্তত তিনশ’ প্রপার্টি রয়েছে। এসব সম্পদ দেখিয়ে স্থানীয় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে তিনি ৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার ঋণও নিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_367015575_1478009292ভিন্ন স্বাদের সংবাদ: ‘ড্রেনড্রকনাইড মরইডেস’ নামক এ ধরনের প্রাণঘাতী গাছ অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রেইনফরেস্টে দেখতে পাওয়া যায়। এটি ‘আত্মহত্যার গাছ’ হিসেবে পরিচিত, কারণ এই গাছের হুল শরীরে লাগলে তা এতটাই যন্ত্রণাদায়ক যে, শোনা যায় একজন ভুক্তভোগী ওই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন!

ঝোপঝাড়ে বেড়ে ওঠা যন্ত্রণাদায়ক গুল্ম হিসেবে খ্যাত এই উদ্ভিদটি গেম্পি গেম্পি, দ্য সুইসাইড প্লান্ট, মুনলাইটার নামেও পরিচিত। এই গাছটি সম্পূর্ণভাবে হুলে আচ্ছাদিত এবং এর হুল এতটাই পীড়াদায়ক কারণ, তা প্রবলভাবে কার্যকর উচ্চ নিওরোটক্সিন নির্গত করে। বিষাক্ত এই হুল মানব শরীরে লাগলে তা দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক অনুভূতি দেয়।

এই গাছের হুল শরীরে বিঁধলে তার চিকিৎসা হচ্ছে, ওয়াক্স স্ট্রিপের মাধ্যমে ত্বক থেকে গাছের হুল তুলে ফেলা এবং ত্বকের আক্রান্ত স্থানে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের দ্রবণ লাগানো। গাছটির হুল শরীরে লাগায় যে ব্যথা শুরু হয় তা দুই বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ভুক্তভোগীদের মতে, এই ব্যথা খুবই অসহনীয়।

এরনিক রাইডার নামক এক ভুক্তভোগী ১৯৬৩ সালে তার মুখ এবং ঘাড়ে এই গাছের স্পর্শ লেগেছিলো। তিনি বলেন, দুই বা তিন দিনের জন্য ব্যথা প্রায় অসহনীয় ছিল, আমি কোনো কাজ করতে পারিনি, ঘুমাতে পারিনি। এরপর তা শরীরে খুব খারাপ একটা যন্ত্রণায় পরিণত হয় এবং চলতেই থাকে। এই যন্ত্রণা দুই বছর ধরে চলেছে এবং সবসময় আমি ঠাণ্ডা পানিতে শরীর আবৃত রাখতাম। এটার প্রতিদ্বন্দ্বী কিছুই নেই, অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে এটি দশগুণ বেশি ভয়ানক। সুতরাং আপনাকে ভীতি ধরিয়ে দেবার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় এর চেয়ে ভয়ানক বোধহয় আর কিছু নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1002639334_1478367354বিনোদন ডেস্ক: প্রায় দুই মাস বিরতি দিয়ে আবারও অভিনয়ে ফিরলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় তারকা সারিকা করিম। একসঙ্গে ‘কিলার’ ও ‘আমন্ত্রণ’ নামের দুটি এক ঘণ্টার নাটকে অভিনয় করছেন তিনি।

শনিবার থেকে কক্সবাজারের লোকেশনে নাটক দুটির শুটিং শুরু হয়েছে। দুটি নাটকের টানা চার দিন কাজ হবে সেখানে। দুটি নাটকেই সারিকার বিপরীতে অভিনয় করছেন ইমন।
ঈদুল আজহার পর থেকেই আরো কোনো নাটকে অভিনয় করা হয়নি এই অভিনেত্রীর।
এ বিষয়ে সারিকা জানিয়েছিলেন, তার দেড় বছরের মেয়ে অসুস্থ থাকায় অভিনয় করতে চাননি। বলেছিলেন, ‘আগে আমার মেয়ে। তারপর অভিনয়’।
সারিকা বলেন, ‘এখন আমার মেয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাই কাজে ফিরে আসলাম’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest