সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় ভূমি কর্মকর্তা তপন কর্তৃক না মেনে প্রাচীর নির্মান বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলনসাংবাদিক জুলফিকারের পিতা রাহাতুল্লাহ সরদারের সুস্থতা কামনাপ্রতিপক্ষ প্রার্থী কর্তৃক হুমকি ধামকির বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সাঈদের সংবাদ সম্মেলনফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সাতক্ষীরায় ছাত্রলীগের অবস্থান কর্মসূচিসাতক্ষীরায় পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাইকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগসাতক্ষীরায় তুচ্ছ ঘটনায় প্রতিবন্ধী নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগশ্যামনগরে “সম্পদ ও আত্মার পরিশুদ্ধতায় যাকাত” শীর্ষক সেমিনারফেলোশিপে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন সামেকের ডা. পলাশসাতক্ষীরায় পাওয়ার ব্লাড ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে শরবত বিতরণসাতক্ষীরায় কৃষকের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ

full_1930606590_1478250139ভিন্ন স্বাদের সংবাদ: যেখানে কারও দিনে এনে দিনে খেতেই সমস্যায় পড়তে হয়, সেখানে সরকারের ক্রয় বিভাগের এক কর্মকর্তার বাড়ি ১৪৯টি! ঘটনাটি সত্যিই। তার বাড়ির সংখ্যা ১৪৯টি। এই কর্মকর্তা চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় জানঝি প্রদেশের। নাম জুন লিনবাও। তিনি প্রদেশের নানাচাং শহরের সরকারি ক্রয় বিভাগে কর্মরত।

তার এই ১৪৯টি বাড়ির খবর প্রকাশ হওয়ায় আলোচনার ঝড় বইছে চীনা সংবাদমাধ্যমে। এ ঘটনায় তদন্তও শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। এমনকি এরইমধ্যে লিনবাওকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম।

সংবাদমাধ্যম জানায়, জু লিনবাও অবৈধভাবে হাউজিং ইউনিটের ১৪৯টি বাড়ি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে ক্রয় করেছেন। ১৯৯৫ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাড়িগুলো তিনি ক্রয় করতে খরচ করেন ১ কোটি ৬০ লাখ ডলার বা ১২৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

কেবল এতোগুলো বাড়িই নয়, নানাচাং শহরে লিনবাওয়ের নামে অন্তত তিনশ’ প্রপার্টি রয়েছে। এসব সম্পদ দেখিয়ে স্থানীয় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে তিনি ৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার ঋণও নিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_367015575_1478009292ভিন্ন স্বাদের সংবাদ: ‘ড্রেনড্রকনাইড মরইডেস’ নামক এ ধরনের প্রাণঘাতী গাছ অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রেইনফরেস্টে দেখতে পাওয়া যায়। এটি ‘আত্মহত্যার গাছ’ হিসেবে পরিচিত, কারণ এই গাছের হুল শরীরে লাগলে তা এতটাই যন্ত্রণাদায়ক যে, শোনা যায় একজন ভুক্তভোগী ওই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন!

ঝোপঝাড়ে বেড়ে ওঠা যন্ত্রণাদায়ক গুল্ম হিসেবে খ্যাত এই উদ্ভিদটি গেম্পি গেম্পি, দ্য সুইসাইড প্লান্ট, মুনলাইটার নামেও পরিচিত। এই গাছটি সম্পূর্ণভাবে হুলে আচ্ছাদিত এবং এর হুল এতটাই পীড়াদায়ক কারণ, তা প্রবলভাবে কার্যকর উচ্চ নিওরোটক্সিন নির্গত করে। বিষাক্ত এই হুল মানব শরীরে লাগলে তা দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক অনুভূতি দেয়।

এই গাছের হুল শরীরে বিঁধলে তার চিকিৎসা হচ্ছে, ওয়াক্স স্ট্রিপের মাধ্যমে ত্বক থেকে গাছের হুল তুলে ফেলা এবং ত্বকের আক্রান্ত স্থানে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের দ্রবণ লাগানো। গাছটির হুল শরীরে লাগায় যে ব্যথা শুরু হয় তা দুই বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ভুক্তভোগীদের মতে, এই ব্যথা খুবই অসহনীয়।

এরনিক রাইডার নামক এক ভুক্তভোগী ১৯৬৩ সালে তার মুখ এবং ঘাড়ে এই গাছের স্পর্শ লেগেছিলো। তিনি বলেন, দুই বা তিন দিনের জন্য ব্যথা প্রায় অসহনীয় ছিল, আমি কোনো কাজ করতে পারিনি, ঘুমাতে পারিনি। এরপর তা শরীরে খুব খারাপ একটা যন্ত্রণায় পরিণত হয় এবং চলতেই থাকে। এই যন্ত্রণা দুই বছর ধরে চলেছে এবং সবসময় আমি ঠাণ্ডা পানিতে শরীর আবৃত রাখতাম। এটার প্রতিদ্বন্দ্বী কিছুই নেই, অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে এটি দশগুণ বেশি ভয়ানক। সুতরাং আপনাকে ভীতি ধরিয়ে দেবার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় এর চেয়ে ভয়ানক বোধহয় আর কিছু নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1002639334_1478367354বিনোদন ডেস্ক: প্রায় দুই মাস বিরতি দিয়ে আবারও অভিনয়ে ফিরলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় তারকা সারিকা করিম। একসঙ্গে ‘কিলার’ ও ‘আমন্ত্রণ’ নামের দুটি এক ঘণ্টার নাটকে অভিনয় করছেন তিনি।

শনিবার থেকে কক্সবাজারের লোকেশনে নাটক দুটির শুটিং শুরু হয়েছে। দুটি নাটকের টানা চার দিন কাজ হবে সেখানে। দুটি নাটকেই সারিকার বিপরীতে অভিনয় করছেন ইমন।
ঈদুল আজহার পর থেকেই আরো কোনো নাটকে অভিনয় করা হয়নি এই অভিনেত্রীর।
এ বিষয়ে সারিকা জানিয়েছিলেন, তার দেড় বছরের মেয়ে অসুস্থ থাকায় অভিনয় করতে চাননি। বলেছিলেন, ‘আগে আমার মেয়ে। তারপর অভিনয়’।
সারিকা বলেন, ‘এখন আমার মেয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাই কাজে ফিরে আসলাম’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1684695528_1478368507অনলাইন ডেস্ক: প্রথম ইনিংসে মাত্র ২৪২ রান করে অলআউট হওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় ইনিংসে বিশাল লক্ষ্য দাঁড় করানোর পথে রয়েছে।

তৃতীয় দিন শেষে জেপি দুমিনি ও ডিন এলগারের শতকে ৩৮৮ রানে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
দিন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার মোট সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৩৯০ রান।

কুইন্টন ডি কক ১৬ ও ভার্নন ফিল্যান্ডার ২৩ রানে অপরাজিত আছেন। শনিবার ওয়াকায় ২ উইকেটে ১০৪ রান নিয়ে খেলা শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা।

দ্বিতীয় সেশনের শেষ ওভারে ডুমিনিকে আউট করে ২৫০ রানের জুটি ভাঙেন সিডল। তার আগে নিজের পঞ্চম শতক পূর্ণ করেন ডুমিনি।

ডুমিনি ২২৫ বলে ১৪১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। তার ইনিংসটি ২০টি চার ও একটি ছক্কায় সাজানো। এদিকে ১২৭ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন এলগার। ১৭টি চার ও একটি ছক্কায় এ ইনিংস সাজিয়েছেন এলগার।

এদিকে নিজেদের প্রথম ইনিংসে বিনা উইকেটে দেড়শ রান পার করেও মাত্র ২৪৪ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

aবিনোদন ডেস্ক: বলিউড তারকাদের সন্তান নিয়ে বেশ সরব সোশ্যাল মিডিয়া। অমিতাভ বচ্চনের নাতনি নভ্যা নভেলি, সাইফ আলী খানের মেয়ে সারা আলী খানের পর এবার আলোচনায় শাহরুখ খানের মেয়ে সুহানা খান।
বর্তমানে তারকদের সন্তানদের মধ্যে একটা নয়া প্রবণতা দেখা দিয়েছে। বিশেষত, মেয়েরা নিজেদের পরিচিতি জানান দিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিত্য নতুন খোলামেলা পোষাকের ছবি পোস্ট করছেন। আর তাতেই একের পরে এক শোরগোল সৃষ্টি হচ্ছে। যদিও, এদের মধ্যে কেউই এখনও বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করেননি। কিন্তু নিজেদের তারকা হিসেবে মেলে ধরার বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে চলেছেন।
বাকি স্টার-কিডদের মতো শাহরুখ খানের মেয়ে সুহানা খানও আজ অনেকটাই বড় হয়ে গিয়েছে। অন্যান্য বলি তারকার ছেলেমেয়েদের মতো সেও নিজের একটা আলাদা ইমেজ গড়তে চায়। আর সেই জন্যেই হয়তো নিজের একের পর এক লাস্যময়ী ছবি পোস্ট করে চলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে ছবিগুলি দেখে স্পষ্ট, সুহানা ইতিমধ্যেই বুঝে গিয়েছে কীভাবে স্পটলাইট নিজের উপরে ধরে রাখতে হয়!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

2016_01_03_16_38_15_qem9fxpxdxplgoqqittmgddj51aynk_originalঅনলাইন ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দুদের মন্দির ও বাড়িঘরে হামলার ঘটনার জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়া স্থানীয় এমপি এবং সরকারের মৎস্য মন্ত্রী ছায়েদুল হক দাবি করেছেন, সেখানকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে কোন নিরাপত্তাহীনতা নেই।
বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেছেন, আওয়ামী লীগের যে তিন নেতাকে এই ঘটনায় সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে, তারা সম্পূর্ণ নির্দোষ এবং এরা বরং হিন্দুদের ওপর হামলা প্রতিরোধের চেষ্টা করেছিলেন।
এর পর স্থানীয় হিন্দুদের সম্পর্কে মন্ত্রীর কথিত এক মন্তব্য নিয়ে এখন দেশে সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার যে তীব্র সমালোচনা-বিতর্ক চলছে – তা অস্বীকার করেছেন এমপি ছায়েদুল হক।
মুসলমানদের পবিত্র কাবাঘরের প্রতি অবমাননাসূচক এক ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছে রসরাজ দাস নামে স্থানীয় এক হিন্দু যুবক – এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে গত রোববার নাসিরনগরে হিন্দুদের বাড়িঘর ও মন্দিরে হামলার ওই ঘটনা ঘটে। রসরাজ দাসকে গত শুক্রবারই গ্রেফতার করে পুলিশ।
বিবিসি বাংলার মোয়াজ্জেম হোসেনকে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে মি. হক আরো বলেন, নাসিরনগরের ঘটনা নিয়ে তার সাথে প্রধানমন্ত্রীর কোন কথা হয় নি।
এ ঘটনার পর তিনি স্থানীয় হিন্দুদের ‘মালাউন’ বলে উল্লেখ করে ‘তারা বাড়াবাড়ি করছে’ এমন মন্তব্য করেছেন কিনা – এ প্রশ্নের জবাবে মি. ছায়েদুল হক বলেন, “এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, অসত্য এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমি জীবনে কোন দিন এ কথা বলি নি।”
তিনি বলেন “আমি, ১৯৬৮ সালে নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করি। পাঁচ বার এমপি হয়েছি, মন্ত্রী হয়েছি। এই সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কোনদিন হিন্দুদের ‘মালাউনের বাচ্চা’ বলি নাই।”
গত কয়েকদিন ধরেই হামলা-ভাঙচুরের ঘটনার সাথে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করা হচ্ছিল। এর পর শুক্রবার তিন জন আওয়ামী লীগ নেতাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
কি ভাবে এ ঘটনা ঘটলো, এসম্পর্কে দলটির একজন গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় নেতা এবং সংসদসদস্য হিসেবে তার মন্তব্য জানতে চাওয়া হলে মি. হক বলেন – এটা ছিল অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ বা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভাবমূতি নষ্ট করার একটা গভীর ষড়যন্ত্র।
কিন্তু যারা এ কাজ করেছে বলে অভিযোগ তারা তো তার দলেরই লোক – এ কথা বলা হলে মি. হক বলেন, “না, এটা মিথ্যা, বানোয়াট এবং অসত্য। আমি এর নিন্দা জানাই।”
“আমার দলের মধ্যে কোন কোন্দল নেই। এই তিনজন নেতা বরং প্রতিহত করেছে।”
তাই যদি হবে তাহলে তাদের সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হলো? এ প্রশ্নের জবাবে মি. হক বলেন, “এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট, উদেদশ্যপ্রণোদিত। এর নিন্দা জানাই আমি। তারা আমাদের জিজ্ঞেস করে নি। আরা নাসিরনগরে আসেও নি। পরিস্থিতিও দেখে নি।”
নাসিরনগরের ঘটনা নিয়ে কি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তার কথা হয়েছে? এ প্রশ্নের জবাবে ছায়েদুল হক বলেন, না, প্রধানমন্ত্রীর সাথে আমার কথা হয় নি।
বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এ ঘটনার পর এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, এর দায় স্থানীয় প্রশাসন এড়াতে পারে না, জনপ্রতিনিধিরাও তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেন নি।
স্থানীয় এমপি হিসেবে তিনি কি এর দায় নেবেন?
এ প্রশ্নের জবাবে মি. হক বলেন, “এ ঘটনার শুরু থেকে আমি সবকিছু জানি। স্থানীয় প্রশাসন, থানার ওসি, ইউএনও – তারা পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। তাদের মধ্যে কোন গাফিলতি ছিল না।”
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারাও এ অভিযোগকে “মিথ্যা-বানোয়াট” বলেছেন বলে দাবি করেন তিনি।
নাসিরনগরের ঘটনার জন্য এমপি হিসেবে তাকে দায়ী করে তার পদত্যাগ দাবি করেছেন অনেকেই। তিনি কি পদত্যাগ করবেন? এর জবাবে মি. হক বলেন, “নো নো পদত্যাগের প্রশ্নই ওঠে না। বরং আমি আমি যদি পদক্ষেপ না নিতাম, ঘটনা আরো বিস্তার লাভ করতে পারতো।”
স্থানীয় সংখ্যালঘুদের মধ্যেও এখন আর কোন নিরাপত্তাহীনতা নেই বলে দাবি করে মি. হক বলেন, “আমি রিকশা নিয়ে প্রতিটি ঘরে গিয়েছি। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণ দিয়েছি আমরা।”
তাকে প্রশ্ন করা হয়, বিবিসি বাংলার সাথে কথা বলার সময় সংখ্যালঘুদের অনেকে তাদের নাম না প্রকাশ করার অনুরোধ করে তার নিরাপত্তাহীনতার অনুভুতির কথা বলেছেন – একে তিনি বলবেন?
জবাবে ছায়েদুল হক বলেন, এগুলো মিথ্যা , বানোয়াট – নাসিরনগরের হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে কোন আতংক বা নিরাপত্তাহীনতা নেই্, তারা খব স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে।- বিবিসি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1474970148আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আমেরিকায় এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রচারাভিযানকে ঘিরে রয়েছে দুই প্রার্থীর মধ্যে ব্যক্তিত্বের লড়াই। নীতির পার্থক্য নিয়ে দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে লড়াই সেভাবে সামনে আসেনি। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি মূল ইস্যুতে হিলারি ক্লিন্টন আর ডোনাল্ড ট্রাম্পের কার অবস্থান কোথায়?
অভিবাসন:
এটাকেই ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যবহার করছেন তার তুরুপের তাস হিসাবে। আমেরিকা আর মেক্সিকো সীমান্তে দু হাজার মাইলের বেশি দুর্ভেদ্য দেওয়াল তুলে দেবার যে আহ্বান মি: ট্রাম্প জানিয়েছেন। তার সমালোচকরা যদিও বলছেন তা অবাস্তব এবং বিশাল ব্যয়সাপেক্ষ। কিন্তু তার এই আহ্বানে সমর্থন রয়েছে রিপাবলিকান দলের।

মি: ট্রাম্প বৈধ অভিবাসন কমানোর কথা বলেছেন।
তিনি বলেছেন, নথিবিহীন যেসব অভিবাসীকে নিজের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া প্রেসিডেন্ট ওবামা নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে পেছিয়ে দিয়েছেন তিনি তা আবার চালু করার পক্ষে। অবৈধ যেসব অভিবাসী আমেরিকায় বসবাস করছে। তাদের সংখ্যা কমাতে কঠোর ব্যবস্থা নিতে চান তিনি।

মি: ট্রাম্প আগে বলেছিলেন আমেরিকার মাটিতে যে এক কোটি ১০ লাখের বেশি নথিবিহীন অভিবাসী রয়েছে, তাদের তিনি দেশত্যাগে বাধ্য করবেন এবং সমস্ত মুসলমানের আমেরিকায় ঢোকা বন্ধ করে দেবেন- সে বক্তব্য থেকে তিনি আপাতত সরে এসেছেন। কিন্তু তার এই নীতি তিনি পরিত্যাগ করেননি।

হিলারি ক্লিন্টন বলেছেন, আমেরিকায় নথিবিহীন যেসব অভিবাসী ও তাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে বাস করছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা একপাক্ষিকভাবে নির্বাহী ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে তাদের থাকার বিষয়কে বৈধতার দেবার যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি সেই প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে চান।

মিসেস ক্লিন্টন অভিবাসন নীতির সার্বিক সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছেন। যার মধ্যে রয়েছে বৈধ কাগজপত্র ছাড়া আমেরিকায় আছেন, তাদের স্থায়ী ও বৈধভাবে দেশটিতে থাকার এবং তাদের মার্কিন নাগরিকত্ব দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া। বেসরকারিভাবে পরিচালিত আটককেন্দ্রের তিনি বিরোধী এবং বলেছেন দেওয়াল তোলা সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি ”মূর্খ পদক্ষেপ”।

পররাষ্ট্র নীতি:

হিলারি ক্লিন্টন মার্কিন সেনেটার এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে তার কার্যকালে পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে বেশ কট্টরপন্থী বলে পরিচিতি পেয়েছেন। তিনি ইরাকে আমেরিকান যুদ্ধের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। অবশ্য এখন তিনি বলছেন তার আগের ওই অবস্থানের জন্য তিনি অনুশোচনা করেন।

ওবামা প্রশাসনের মধ্যে যারা লিবিয়ায় মার্কিন বিমান হামলা চালানোর পক্ষে তদ্বির করেছেন মিসেস ক্লিন্টন তাদের মধ্যে প্রথম সারিতে রয়েছেন।

সিরিয়ায় কথিত ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমেরিকার বিস্তৃত ভূমিকা নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে বিমান চলাচল নিষিদ্ধ এলাকা জারি করা এবং সিরীয় বিদ্রোহীদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া। তবে তিনি বলেছেন সিরিয়ায় স্থল সৈন্য মোতায়েনের তিনি বিপক্ষে।

তিনি কুর্দী পেশমের্গা যোদ্ধাদের সশস্ত্র অভিযানে সমর্থন দিয়েছেন। আফগানিস্তানে আমেরিকান সেনা উপস্থিতি বজায় রাখার পক্ষে তিনি এবং নেটোয় আমেরিকার ভূমিকাকেও তিনি সমর্থন করেন। মিসেস ক্লিন্টন মনে করেন নেটো জোটে থাকাটা ইউরোপীয় মিত্রদের হাত শক্ত করার এবং রুশ শক্তির বিরোধিতা করার জন্য প্রয়োজন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরাক যুদ্ধের এবং মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন গোড়া থেকেই তিনি ইরাক যুদ্ধের বিরোধী ছিলেন, যদিও তার এই বক্তব্যের সমর্থনে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় নি।

মিঃ ট্রাম্প রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতি জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন আমেরিকা ইউরোপ আর এশিয়ায় মিত্র অবশ্যই চায়।

কিন্তু এসব দেশকে এই জোটে থাকার জন্য তাদের জাতীয় বাজেট থেকে তাদের ভাগের অর্থ দিতে হবে। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতিতে সবসময়েই আমেরিকার স্বার্থকে সবার উপরে রাখতে হবে।

অন্যদিকে, মিঃ ট্রাম্প আই এস দমনে কঠোর অবস্থান ব্যক্ত করেছেন এবং কোনো কোনো সময় এমন কথাও বলেছেন যে আইএস-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমেরিকার কয়েক হাজার স্থল সেনা পাঠানো উচিত।

তিনি বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাস মোকাবেলায় নেটোর আরো ভূমিকা রাখা উচিত। তিনি যুক্তি দেখিয়েছেন নেটো জোটের ব্যয়ের একটা বড় অংশ দেয় আমেরিকা। তার বক্তব্য জোটের সদস্যদের নিজেদের নিরাপত্তার জন্য আরও অর্থ ব্যয় করা উচিত।

শরণার্থী:
ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন যে কোনো কোনো এলাকা- যেমন মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলো থেকে শরণার্থী নেওয়া আমেরিকার জন্য বড়ধরনের জাতীয় নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করবে। তার বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি দেখিয়ে তিনি বলেছেন সিরীয় শরণার্থীরা প্রধানত তরুণ অবিবাহিত পুরুষ।

তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যতক্ষণ পর্যন্ত না “কঠোর বাছাই” প্রক্রিয়া চালু করতে পারছে, ততক্ষণ আমেরিকায় বাস করতে ইচ্ছুক কোনো শরণার্থী গ্রহণের প্রক্রিয়া আমেরিকাকে স্থগিত রাখতে হবে।

তিনি চান চরমপন্থীদের শনাক্ত করার জন্য এই বাছাই প্রক্রিয়ায় মতাদর্শের পরীক্ষাও অর্ন্তভূক্ত করা উচিত।

তিনি জোর দিয়ে বলেছেন মধ্যপ্রাচ্যে সহিংসতা থেকে যারা পালাচ্ছে তাদের জন্য নিরাপদ এলাকা তৈরি করতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোরই আরও উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত।

উল্লেখ্য, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ইতিমধ্যেই কয়েক লক্ষ সিরীয় ও ইরাকী শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে।

হিলারি ক্লিন্টন আমেরিকায় সিরীয় শরণার্থীর সংখ্যা বাড়ানোর কথা বলেছেন। তিনি চাইছেন যুক্তরাষ্ট্রে সিরীয় শরণার্থীর বর্তমান সংখ্যা যা বছরে ১০ হাজার, তা বাড়িয়ে ৬৫ হাজারে উন্নীত করতে। মিঃ ট্রাম্প ইতিমধ্যেই বলেছেন এটা ৫৫০ শতাংশ বৃদ্ধি।

তবে তিনিও বলেছেন, যে শরণার্থীদের “সতর্কতার সঙ্গে যাচাই-বাছাই” করতে হবে। কোনো দেশে আশ্রয় নেওয়ার জন্য বর্তমান আবেদন প্রক্রিয়ায় এখনই বেশ কয়েকটি স্তর রয়েছে এবং শরণার্থীরা জানেন না কোনো দেশে তাকে আশ্রয় দেওয়া হবে।

মিসেস ক্লিন্টন বলেছেন, সহিংসতা এবং দমনপীড়ন থেকে পালানো মানুষদের স্বাগত জানানোর ইতিহাস আমেরিকার আছে এবং তিনি সেই ধারা অব্যাহত রাখতে চান।

জলবায়ু পরিবর্তন:

পরিবেশ বিষয়ে হিলারি ক্লিন্টন ডেমোক্রাটিক পার্টির মূলধারার নীতিতেই বিশ্বাসী। তিনি মনে করেন জলবায়ু পরিবর্তন আমেরিকার নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকির কারণ এবং জ্বালানি শিল্পের ক্ষেত্রে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের পক্ষপাতী তিনি।

আলাস্কায় তেলের জন্য অতিরিক্ত মাত্রায় খনন এবং ক্যানাডা থেকে তেল আনার জন্য পাইপলাইন নির্মাণের তিনি বিরোধী। তবে ফ্র্যাকিং অর্থাৎ তেল অনুসন্ধানের জন্য খনন বন্ধ রাখার জন্য পরিবেশবাদীদের দাবিতে তিনি কিছুটা বিরক্তি প্রকাশ করেছেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ওয়েবসাইটে পরিবেশ বিষয়ে কোনো অবস্থান তুলে ধরেননি। তার ভাষণে এবং বিতর্কে তিনি পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে “রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের” জন্য পরিবেশের দোহাই দিয়ে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিকর নিয়মকানুন তৈরির তিনি বিরোধী।

তিনি পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখার পক্ষে। কিন্তু এনভায়রমেন্টাল প্রোটেকশান এজেন্সির তহবিল তিনি ছাঁটতে চান। মানুষের কারণে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে এই ধারণাকে তিনি মনে করেন “ভূয়া”। তিনি বলেছেন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নেওয়া প্যারিস চুক্তি ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক চুক্তি তিনি “বাতিল” করে দিতে চান।

গর্ভপাত:

হিলারি ক্লিন্টন গর্ভপাত বিষয়ে ডেমোক্রাট দলের বর্তমান নীতিই অব্যাহত রাখতে আগ্রহী। বিশ সপ্তাহ গর্ভাবস্থার পর গর্ভপাত ঘটানো যাবে না এমন কোনো নিয়ম চালু করার তিনি বিরোধী।

গর্ভপাত যারা করেন তাদের কার্যকলাপের ওপর আরো বিধিনিষেধ আরোপ করে আইন প্রণয়নের তিনি বিরোধী। যুদ্ধের সময় ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এমন নারীদের গর্ভপাতের ব্যবস্থা করে যেসব বেসরকারি সংস্থা তাদের কেন্দ্রীয় সরকারি তহবিল থেকে অনুদান দেওয়ার পক্ষে হিলারি ক্লিন্টন।

কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে প্ল্যানড পেরেন্টহুড নামে নারীদের স্বাস্থ্যসেবাদানকারী একটি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া অর্থসাহায্য সম্প্রতি কাটছাঁট করার সমালোচনা করেছেন মিসেস ক্লিন্টন।

তিনি বলেছেন, এই স্বাস্থ্যসেবার আওতায় গর্ভপাতও পড়ে।

মার্চ মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন গর্ভপাত অবৈধ করা উচিত। তিনি বলেন, যেসব মহিলা গর্ভপাত করান তাদের জন্য “কোনো না কোনো ধরনের শাস্তির” ব্যবস্থার তিনি পক্ষে। তবে তিনি এধরনের বক্তব্য প্রথমে করলেও মিঃ ট্রাম্পের প্রচারণা দপ্তর কিছুদিনের মধ্যেই এই বিবৃতি প্রত্যাহার করে নেয়। তাদের প্রার্থী মিঃ ট্রাম্প মনে করেন- গর্ভপাতের বৈধতার প্রশ্নটি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের ওপর ছেড়ে দেয়া উচিত। যারা গর্ভপাত করছে কোনরকম ফৌজদারি সাজা তাদেরই দেয়া উচিত।

মিঃ ট্রাম্প বলেন, “ধর্ষণ, অজাচার এবং প্রসূতির জীবনসঙ্কট”এর বেলায় তিনি ব্যতিক্রম হিসাবে গর্ভপাতকে গ্রহণ করতে রাজি আছেন। প্ল্যানড পেরেন্টহুড সংস্থার তহবিল তিনি বন্ধ করে দিতে চান। ২০০০ সাল পর্যন্ত মিঃ ট্রাম্প গর্ভপাতকে সমর্থনই করেছেন।

কিন্তু তিনি বলেছেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগানের মত তিনি এখন এ ব্যাপারে তার মত বদলেছেন। -বিবিসি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1478366517নিজস্ব প্রতিবেদক: দক্ষিণ-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আজ রোববার সকালে বরিশাল-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে শুধু বরিশাল বোর্ডের অধীনে থাকা শিক্ষার্থীদের আজকালের জেএসসি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরীক্ষার পরিবর্তিত তারিখ ১২ নভেম্বর।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার যা দমকা বা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল আছে। নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করছে।  সারা দেশে সব ধরনের নৌ চলাচল বন্ধ আছে।
পটুয়াখালীতে বঙ্গোপসাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুটি ট্রলার ডুবে গেছে। এতে তিন জেলে নিখোঁজ রয়েছে এবং ৩৩ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ট্রলার মালিক সমিতি। দেশের প্রায় সব কটি অঞ্চলে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছে। ভোলায় নিম্নচাপের প্রভাবে ভারি বৃষ্টির সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া বইছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের নির্দেশে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, খুলনাসহ উপকূলীয় এলাকায় ভারি থেকে অতিভারি বর্ষণসহ ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষ্ণীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে দুই থেকে তিন ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
উপকূলের এসব অদূরবর্তী জেলা, দ্বীপ ও চরাঞ্চলে বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। উত্তর বঙ্গোপসাগরের সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest