সর্বশেষ সংবাদ-
ইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক সাতনদী সম্পাদক হাবিব কারাগারেমুক্ত গণমাধ্যম দিবস উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় র‌্যালি ও আলোচনাসভাসাংবাদিক টিপুকে কারাদ্বন্ডাদেশ দেওয়া ইউএনও শেখ রাসেল রংপুর বিভাগে বদলীদেবহাটায় বাবার সঙ্গে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যুবেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরায় সাতক্ষীরা জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের শুভেচ্ছাপ্রযুক্তির সহায়তায় নারী ক্ষমতায়নে ফ্রিল্যান্সর প্রশিক্ষন শেষে ল্যাপটপ বিতরণ

_93353335_15978727_10157951784305401_119964129_n২০০৭ সালের এগারোই জানুয়ারি বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে বিরাট পট পরিবর্তন হয়েছিল তা সবারই জানা।
গতকাল দশ বছর পূর্ণ হলো সেই দিনটির।

সেদিন বিকেলে বঙ্গভবনের ভেতরে সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের উপস্থিতিতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ও প্রধান উপদেষ্টা প্রয়াত প্রফেসর ইয়াজউদ্দিন আহমেদের সাথে কী হয়েছিল, তা বিভিন্ন জনের বয়ানে খণ্ড খণ্ড ভাবে এসেছে বিভিন্ন সময়ে।

কিছু চিত্র পাওয়া যায়, সেদিনকার ঘটনাপ্রবাহের প্রধান কুশীলব সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইন ইউ আহমেদের লেখা একটি বই থেকে।

২০০৯ সালে প্রকাশিত ‘শান্তির স্বপ্নে’ নামক স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থে সেসময়কার জেনারেল আহমেদ লিখেছেন, তিনি-সহ সশস্ত্র বাহিনীর অন্যান্য প্রধান ও ডিজিএফআইয়ের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্তা সেদিন প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহমেদকে পরিস্থিতি বোঝানোর জন্য বঙ্গভবনে গিয়েছিলেন।

তারা আড়াইটার সময় বঙ্গভবনে প্রবেশ করেন। ভেতরে গিয়ে শোনেন, প্রেসিডেন্ট মধ্যাহ্নভোজ করছেন। তাদের একটি কামরায় অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়। ঘণ্টা দেড়েক অপেক্ষা করবার পর প্রেসিডেন্টের দেখা মেলে। প্রেসিডেন্টকে তারা ‘মহা-সংকটময় পরিস্থিতি’ থেকে দেশকে উদ্ধার করার অনুরোধ জানান। প্রেসিডেন্ট বিষয়টি ভেবে দেখার সময় নেন।

জেনারেল আহমেদ তার বইতে লিখেছেন, “আমি জানতাম ইতোপূর্বে উপদেষ্টা পরিষদের অনেক ইতিবাচক সিদ্ধান্ত অজানা কোন কারণে ও প্রভাবে পরিবর্তন হয়ে গেছে। যার কারণে আমরা কোনো দুষ্টচক্রকে আবার নতুন কোনো খেলা শুরু করার সুযোগ দিতে চাচ্ছিলাম না। কক্ষে নেমে এলো সুনসান নীরবতা …… আমার মনে হলো আমাদের চোখ দিয়ে পুরো দেশ যেন তাকিয়ে আছে প্রেসিডেন্টের দিকে”।

দীর্ঘ নীরবতার পর প্রেসিডেন্ট জরুরী অবস্থা জারীর পক্ষে মত দেন।

সেই সাথে তিনি নিজে প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে সরে দাঁড়িয়ে উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেবেন বলে জানান।

বইতে ছ’টার সময় বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে আসার কথা লিখেছেন জেনারেল আহমেদ, অর্থাৎ দু’ঘণ্টার মত তারা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে।

এই দু’ঘণ্টায় ঠিক কিভাবে তারা বুঝিয়েছিলেন প্রেসিডেন্টকে, কোন প্রেক্ষাপটে গিয়ে প্রেসিডেন্ট জরুরী অবস্থা জারী ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ভেঙে দিতে রাজী হলেন, তার খুব স্পষ্ট একটা ধারণা জেনারেল আহমেদের এই লেখায় পাওয়া যায় না।

তবে বঙ্গভবনে যাওয়ার প্রেক্ষাপট কেন তৈরি হল, তা তিনি তার বইতে সবিস্তার লিখেছেন।
মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি:

ওইদিন বঙ্গভবন থেকে আর জীবিত ফিরে নাও আসতে পারেন বলে ধারণা করেছিলেন জেনারেল আহমেদ।

মইন ইউ আহমেদ লিখেছেন, তিনি এমন কিছু প্রস্তাব নিয়ে যাচ্ছিলেন, যার কারণে তৎক্ষণাৎ রাষ্ট্রপতি তাদের বরখাস্ত করতে পারেন, গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিতে পারেন, এমনকি হত্যার নির্দেশও দিতে পারেন।

বঙ্গভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্ভেদ্য উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, “…তারা সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য হলেও তাদের কর্মপদ্ধতি ভিন্ন। বঙ্গভবনে তাদের কাছে প্রেসিডেন্টই একমাত্র ভিভিআইপি যাকে রক্ষা করতে তারা নিয়োজিত”।

“এমনকি প্রেসিডেন্টের জীবনের উপর হুমকি মনে করলে তারা যে কাউকে হত্যা করতে পারে। পিজিআর কিংবা এসএসএফ, সেনাবাহিনী কিংবা অন্য কোনো বাহিনীর চেইন অব কমান্ডের আওতাধীন নয়। এমন নিরাপত্তা বলয়ে আমরা কজন যাচ্ছি সম্পূর্ণ নিরস্ত্র অবস্থায়”।

“আমি জানতাম হতে পারে এ যাত্রাই সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আমার শেষ যাত্রা কিংবা কে জানে হয়তো জীবনের শেষ যাত্রা”।

বঙ্গভবনে রওয়ানা হওয়ার আগে মেজর জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়াকে তিনি বলেছিলেন, “আমি না ফিরলে পরবর্তী পরিস্থিতি সিজিএস হিসেবে প্রাথমিকভাবে তাকেই সামাল দিতে হবে”।

যে কারণে ১/১১:
রাজনীতিতে কোনোভাবেই সেনাবাহিনীকে জড়াতে চাননি, একথা বারবার ‘শান্তির স্বপ্নে’ বইতে লিখেছেন জেনারেল মইন ইউ আহমেদ।

এমনকি তিনি যখন ডিভিশন কমান্ডারদেরকে দেশের অবস্থা বর্ণনা করতেন এবং তাদের মতামত শুনতে চাইতেন তখন তারাও দ্রুত কিছু করার তাগিদ দিতেন।

এক্ষেত্রে সাভারের জিওসি মেজর জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর কথা বইতে বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন জেনারেল আহমেদ।

“আমি তাদের বুঝাতাম রাষ্ট্র পরিচালনায় সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ করার কোন সুযোগ নেই”।

তাহলে কেন জড়ালেন?

এক-এগারো পরবর্তী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে সেনাবাহিনী সরাসরি না থাকলেও সবখানেই যে তাদের প্রচ্ছন্ন হস্তক্ষেপ ছিল একথা সর্বজনবিদিত, যে কারণে দেশে-বিদেশে ওই সরকার ‘সেনা সমর্থিত সরকার’ বলেই পরিচিত।

জেনারেল আহমেদ বলছেন, জাতিসংঘের একটি প্রচ্ছন্ন হুমকির কথা, যেখানে শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাংলাদেশকে বাদ দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছিল।

তিনি লিখছেন, “সেনাবাহিনীর সীমিত আয়ের চাকরিতে সৈনিকদের একমাত্র অবলম্বন জাতিসংঘ মিশন। তাদের সামনে থেকে যদি সেই সুযোগ কেড়ে নেয়া হয় তাহলে তাদের নিয়ন্ত্রণ করা কষ্টকর হয়ে পড়বে”।

প্রধান উপদেষ্টার সন্ধানে:
বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর শীর্ষ কর্তাদের মূল কাজ হয় প্রধান উপদেষ্টা হতে রাজী এমন একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তি খুঁজে বের করা।

জেনারেল আহমেদ লিখেছেন, বঙ্গভবনেই প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন তাদের দুটো নাম প্রস্তাব করেছিলেন, একজন শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস, অপরজন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমেদ।

প্রফেসর ইউনুসকে প্রথম ফোনটি করেন জেনারেল আহমেদ।

প্রফেসর ইউনুস অস্বীকৃতি জানান।

“তিনি বললেন, বাংলাদেশকে তিনি যেমন দেখতে চান সেরকম বাংলাদেশ গড়তে খণ্ডকালীন সময় যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশকে আরো দীর্ঘ সময় ধরে সেবা দিতে আগ্রহী। সেই মুহূর্তে ড. ইউনুসের কথার মর্মার্থ বুঝিনি……..পরবর্তী সময়ে আমরা দেখেছি তিনি একটি রাজনৈতিক দল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন যদিও পরিস্থিতির কারণে তাকে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হয়েছিল”।

ড. ফখরুদ্দীন আহমেদকে ফোন করে ঘুম থেকে জাগানো হয় গভীর রাতে।

প্রধান উপদেষ্টা হবার আমন্ত্রণ পেয়ে স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার জন্য সময় চান তিনি।

আধ ঘণ্টা পর ফিরতি ফোনে সম্মতি জানান।

ওই দিনটিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘটনাবহুল দিন নাইন-ইলেভেনের মত করে এক-এগারো হিসেবে অভিহিত করার সিদ্ধান্তও তারাই নিয়েছিলেন বলে বইতে লিখেছেন মইন ইউ আহমেদ।

সেনাবাহিনীর ওই দিনের এই উদ্যোগ সেসময়ে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।

যদিও সেনা সমর্থিত ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরবর্তী দুবছরের কর্মকাণ্ড পরে বেশ বিতর্কই সৃষ্টি করেছে।

এর মধ্যে ‘মাইনাস-টু’ ফর্মুলা বলে পরিচিত প্রধান দুই দলের দুই নেত্রীকে অপসারণের একটি চেষ্টা নিয়ে আজো সমালোচনা চলে।
এখন কে কোথায়?

২০০৮ সালের শেষাংশে ভোটের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসার পরবর্তীতে ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান।
এরপর আর দেশে ফিরেছেন বলে শোনা যায়নি।

ওয়াশিংটনে তিনি থাকেন বলে বাংলাদেশের কোন কোন গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে, যদিও জনসমক্ষে তিনি আসেন না বলেই প্রকাশ।
জেনারেল মইন ইউ আহমেদও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী হয়েছেন অবসর গ্রহণের পর।
গণমাধ্যমের বরাতে জানা যাচ্ছে, তিনি নিউইয়র্কের জ্যামাইকার বাসিন্দা।
ক্যান্সারে ভুগছেন তিনি।
তিনিও জনসমক্ষে আসেন না।
মেজর জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী নতুন রাজনৈতিক সরকারের অধীনে বিদেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বও পালন করেন।
পরে তিনি অবসর গ্রহণ করেন এবং তিনি এখন দেশেই বসবাস করছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

duঢাকা: ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক ছাত্রী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। গতকাল বুধবার সকালে রাজধানীর পূর্ব নাখালপাড়ার একটি বাসা থেকে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশটি হস্তান্তর করা হয়।

নিহত মহসিনা মেধা ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী।

এ ব্যাপারে স্বজনদের বরাত দিয়ে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ওসি আব্দুর রশিদ জানিয়েছেন, মেধা পড়ালেখা বন্ধ করে গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত ফেসবুক চালাচ্ছিলেন। রাত আড়াইটার দিকে তার মা তাকে ফেসবুকে দেখে গালমন্দ করেন। এরপর তিনি নিজের কক্ষে ঘুমিয়ে যান। পরিবারের সদস্যরা ভোরে উঠে দেখেন, মেধার নিথর দেহ শোবার ঘরের ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে।

ওসি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে মায়ের বকুনিতে অভিমান করে মেধা আত্মহত্যা করেছেন। এছাড়া পরিবারের কোনো অভিযোগও নেই। এজন্য ময়নাতদন্ত ছাড়া মেধার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আমজাদ আলী বলেন, মেধা পূর্ব নাখালপাড়ায় তার পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে। মৃতদেহ কুমিল্লায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে তারা জানতে পেরেছেন।

ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এহসানুল হক জানান, ‘বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে জানিয়েছে মেধা নামে এক শিক্ষার্থী পারিবারিক কারণে আত্মহত্যা করেছে। তবে তারা অফিসিয়ালি এখনও কিছু জানেন না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1812397b8ce38726590d90cda5777302-587657173e242নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচটি বাংলাদেশ সময় আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৪টায় শুরু হবে। ম্যাচটি সরাসরি দেখা যাবে বিটিভি ও চ্যানেল নাইনে।

বাতাসের শহর হিসেবে ‘খ্যাতি’ আছে ওয়েলিংটনের। সেই শহরেই বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট ভেন্যু বেসিন রিজার্ভ স্টেডিয়াম। যেটি আবার সাগরের খুব কাছে। অবস্থানগত কারণে বাতাসের গতিটা এখানে একটু বেশিই।

শুধু কী তাই, বেসিন রিজার্ভ পার্কের সবুজ চত্তরে আছে বিশ্বের অন্যতম বাউন্সি উইকেটও। এখানে বাংলাদেশের জন্য অপেক্ষা করছে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। কিউই পেসারদের সুইং-বাউন্স চোখ যে রাঙাচ্ছে টাইগাদের।

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচটি বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার ভোর ৪টায় শুরু হবে। ম্যাচটি সরাসরি দেখা যাবে বিটিভি ও চ্যানেল নাইনে।

নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে এখন পর্যন্ত কোনও সাফল্য পায়নি বাংলাদেশ। মাশরাফির নেতৃত্বে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে অনেক স্বপ্ন নিয়ে যাওয়া লাল-সবুজরা। সীমিত ওভারের পরীক্ষা্য় ব্যর্থ হওয়ার পর এখন টাইগারদের সামনে টেস্ট পরীক্ষা।

মাশরাফির ব্যর্থতার পর মুশফিকের কিছু করে দেখানোর সুযোগ! তবে সীমিত ওভারের চেয়ে অনেকে বেশি পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের জন্য এটা আরও বেশি কঠিন।

বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জটা কঠিন ভিন্ন কারণে। একে তো বাংলাদেশ টেস্ট ম্যাচ কম খেলে, তার ওপর দেশের বাইরে একদমই সুযোগ পায় না। এই যেমন বাংলাদেশের বিদেশের মাটিতে সর্বশেষ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতাটা প্রায় আড়াই বছর আগে! ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। এর পর বিদেশের মাটিতে আর কোনও টেস্ট খেলেনি তারা। এই অবস্থায় এতদিন পর বিদেশের মাটিতে ভালো খেলাটা বাড়তি একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবেই আসছে মুশফিকেদের সামনে। মুশফিক তার সতীর্থদের নিয়ে এই চ্যালেঞ্জ কতটা টপকাতে পারবেন, এটাই দেখার বিষয়।

এখন পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৬টি টেস্ট সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। ২০১৩ সালে সর্বশেষ দুই দলের টেস্ট সিরিজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের মাটিতে হওয়া সেই দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ড্র করেছে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডকে একটি টেস্টেও জিততে দেয়নি।

এদিকে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সর্বশেষ ২০১০ সালে টেস্ট সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। একমাত্র টেস্টটি হারে বাংলাদেশ। ২০০১ ও ২০০৮ সালেও একই দশা হয়। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হারে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে হওয়া প্রতিটি টেস্ট সিরিজেই বড় ব্যবধানে হারতে হয়েছে টাইগারদের।

অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ৫টি টেস্ট খেলে তিনটিতেই ইনিংস ব্যবধানে হারে সাকিব-তামিমরা। সবমিলিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে এখন পর্যন্ত ১১বারের দেখায় ৮ ম্যাচে জয় পেয়েছে কিউইরা। বাকি তিন ম্যাচ ড্র।

এদিকে মুশফিক-তামিম-ইমরুলকে নিয়ে দুশ্চিন্তা কেটেছে বাংলাদেশ শিবিরে। প্রথম টেস্টের আগে বেসিন রিজার্ভে অনুশীলনে করেছেন তারা। সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচে ফিল্ডিংয়ের সময় তামিম ইকবাল হাতে ও ইমরুল কায়েস হাঁটুতে চোট পেয়েছিলেন। ৪৮ ঘন্টা পর্যবেক্ষণে থাকার পর তাদের নিয়ে শঙ্কা প্রায় কেটে গেছে। রোমাঞ্চটা সবচেয়ে বেশি সম্ভবত তাসকিন আহমেদের। সব ঠিক থাকলে যে ওয়েলিংটনেই ২১ বছর বয়সী এই পেসারের টেস্ট অভিষেক হয়ে যাচ্ছে!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc05402
নিজস্ব প্রতিবেদক: সাংবাদিক জুলফিকারের উপর হামলাকারী চেয়ারম্যান মোশাররফ ও তার সন্ত্রাসী বাহিনীর অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবিতে কদমতলায় মানববন্ধন এবং প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের উপর কোন প্রকার নির্যাতন সহ্য করা হবে না। মফস্বলে বাগ্রামে সাংবাদিকতা করে বলেই কাউকে দুর্বল ভেবে অত্যাচার করলে সেই অত্যাচারীর বিষ দাঁত ভেঙে দেয়া হবে।
বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টায় মফস্বল সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের ব্যানারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, কদমতলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আব্দুল মান্নান। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র সদস্য সচিব হাফিজুর রহমান মাসুম, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি’র সাতক্ষীরা সদর উপজেলা সভাপতি শেখ হারুন উর রশিদ, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কাজী জামাল উদ্দিন মামুন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং আজকের সাতক্ষীরা বিশেষ প্রতিনিধি হাসান হাদী, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার বিশেষ প্রতিনিধি ও শেখ শরিফুল ইসলাম, বার্তা সম্পাদক এম. বেলাল হোসাইন, ব্রহ্মরাজপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি এস এম রবিউল ইসলাম, প্রভাষক শওকাত আলী বাবু, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার নিজস্ব প্রতিবেদক আবুল হোসাইন প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সীমান্ত রিপোর্টার্স ক্লাবের জাহিদ হোসেন। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, একজন সাংবাদিককে মারপিট করে অনিয়ম দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না। সাংবাদিকদের নির্যাতন করে আজ পর্যন্ত কেউ রক্ষা পায়নি। বাঁশদহা ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন মনে করছেন তার অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদ যে প্রকাশ করবে তাকে মারপিট করা হবে। কিন্তু এটা হতে পারে না। আমরা থাকতে সেটা হতে পারে না। এসময় বক্তারা আরো বলেন, আজকে যারা ওই সন্ত্রাসী চেয়ারম্যানের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন তারা ভুলে যাবেন না- এদিন আপনাদেরও আসতে পারে। কারণ সন্ত্রাসীরা কখনো কারো বন্ধু হতে পারে না। আজকে ওই মোশাররফ চেয়ারম্যানের মত দুর্নীতিবাজরা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, শেখ হাসিনার অভাবনীয় উন্নয়ন কর্মকা-কে তার মত চেয়ারম্যান মলিন করে দেবে এটা হতে পারে না। অবিলম্বে ওই চেয়ারম্যানকে পরিষদ থেকে বহিস্কার করে এই নগ্ন হামলার বিচার করতে হবে। তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন বক্তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেসবিজ্ঞপ্তি:
মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তণ দিবস উপলক্ষ্যে পথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় পলাশপোল বৌ বাজারে অনুষ্ঠিত পথসভায় সভাপতিত্ব করেন সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু বক্কর। এসময় প্রধান হিসাবে বক্তব্য রাখেন, জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ হাসান ইমাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন, মোঃ বাদশা, মাসুদ রানা, ইমরান হোসেন, শহর শাখার সেক্রেটারী সৈয়দ হোসেন ইমাম, সদর থানার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম, যুবলীগ নেতা আব্দুস সবুর। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন রুবেল, আব্দুল্লাহ, দিপু, ইমরান, সুমন, শহর নেতা কাজী মিঠু প্রমুখ। এসময় প্রধান বক্তা বলেন, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু আজকের এই দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। আজ তার জন্যই আমরা পেয়েছিলাম স্বাধীন বাংলাদেশ। বাংলাদেশ যতদিন থাকবে, জাতির জনকের নাম আজীবন স্মারনীয় হয়ে থাকবে

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নলতা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতার মো. আনিছুজ্জামান খোকনের পুত্র, মোবারকনগর মো. রোকনুজ্জামান বাবু (৩৯) এর চেহেলাম উপলক্ষে ৯ জানুয়ারি সোমবার বাদ আছর নলতা শরীফ শাহী জামে মসজিদে আলোচনা, মিলাদ শরীফ ও দোয়া অনুষ্ঠান হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে আলোচনা রাখেন নলতা শরীফ শাহী জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্জ মাওলানা মো. আবু সাঈদ। মিলাদ শরীফ পরিচালনা করেন নলতা শরীফ শাহী জামে মসজিদের পেশ ইমাম আলহাজ্জ হাফেজ মো. শামছুল হুদা ও হাফেজ মো. হাবিবুর রহমান। মিলাদ শরীফ শেষে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রোকনুজ্জামান বাবু ও নিহত নলতা রূপালী ব্যাংক ব্যবস্থাপক মো. জহুরুল ইসলাম এর আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দুর্ঘটনায় আহত নিহত বাবুর পিতা নলতা মোবারকনগর বাজার কমিটির সম্পাদক আলহাজ্জ মো. আনিছুজ্জামান খোকনসহ সকল আহত ব্যক্তিদের আশু সুস্থ্যতা কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন নলতা শরীফ শাহী জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্জ মাওলানা মো. আবু সাঈদ(রংপুরী)। মরহুমের পারিবারিকভাবে আয়োজিত মিলাদ শরীফ অনুষ্ঠানে পাক রওজা শরীফের শ্রদ্ধেয় খাদেম, মিশন কর্মকর্তাবৃন্দ, মরহুম বাবুর চাচা শিক্ষক মো. মশিউজ্জামানসহ পিতৃকুল, শ্বশুরকুল এর আত্মীয়-স্বজন, এলাকাবাসী তথা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার কয়েক হাজার মুসল্লী। এছাড়া মরহুম বাবুর নিজস্ব বাসভবনে একই সময়ে মহিলাদের মিলাদ শরীফ ও দোয়া অনুষ্ঠান হয়েছে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড নলতা মোবারকনগর শাখার উদ্যোগে গত ৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব দুটি বাসযোগে কুয়াকাটায় পিকনিকের উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে খুলনা রূপসা সেতু পার হয়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে কুদীর বটতলা নামক স্থানে পৌঁছালে একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পানিভর্তি খাদে পড়ে। সেখানে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নলতা রূপালী ব্যাংক ব্যবস্থাপক মো. জহুরুল ইসলাম (৪৫) ও নলতা শরীফ গ্রামের বস্ত্র ব্যবসায়ী রোকনুজ্জামান বাবু নিহত ও আলহাজ্জ আনিছুজ্জামান খোকন, শ্যামল ব্যাণার্জীসহ অনেকে আহত হন। গুরুতর আহত আলহাজ্জ আনিছুজ্জামান খোকন ঢাকা ট্রমা সেন্টারে এবং বাগবাটীর শ্যামল ব্যাণার্জী ভারতে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেসবিজ্ঞপ্তি : দেবহাটার নাজিরের ঘেরের জমি জবর দখল চেষ্টায় হামলা চালিয়েছিল সুবর্নাবাদ গ্রামের বেল্লাল হোসেনের নেতৃত্বে দুই শতাধিক ভাড়াটে সন্ত্রাসী। এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে তাদের আঘাতে আহত হন ঘের মালিক নুর ইসলামের পরিবার ও স্বজনরা। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় খবরও ছাপা হয়েছিল। এ সবের বিরুদ্ধে বেল্লালের মা রহিমা খাতুনের সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদ করেছেন ঘের মালিক  দক্ষিন নাজিরের ঘেরের নুর ইসলাম ও তার স্বজন আলি আহমেদ। মঙ্গলবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে  এই সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।  সংবাদ সম্মেলনে নুর ইসলাম তার লিখিত বক্তব্যে বলেন তিনি ১৯৬৯ সালের ৩১ মার্চ  দুটি  খতিয়ানের ৩ একর ৭৭ শতক জমি ক্রয় করে তা ভোগ দখলে রয়েছেন। বর্তমান জরিপেও তার নাম রেকর্ডভূক্ত হয়েছে। তিনি জানান সুবর্নাবাদ গ্রামের মোক্তার সরদারের ছেলে বেল্লাল ওই জমির মধ্যে ১ একর ১১ শতক তাদের ক্রয়কৃত বলে দাবি করে। এ নিয়ে সৃষ্ট চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মামলায় নুর ইসলাম গত ১০ এপ্রিল রায় পান ও ডিক্রিপ্রাপ্ত হন। এ সংক্রান্ত অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আরও এক মামলায় তিনি রায় লাভ করেন বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন।  নুর ইসলাম অভিযোগ করে বলেন এসব কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে জমি দখলের লক্ষ্যে বেল্লাল হোসেনের হুকুমে তার ভাই আবুল কালাম আজাদ, গোলাম মোস্তফা, মোক্তার সরদার, দক্ষিন পারুলিয়ার খায়রুল সরদার, আফছার আলি ও আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে দ্ইু শতাধিক ভাড়াটে গত ৬ জানুয়ারি তার ঘেরে হামলা করে। তাদের রড. শাবল, লাবনা ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত হন নুর ইসলামের স্ত্রী আশুরা, ছেলের বউ আসমা খাতুন, ভাতিজি কোহিনুর, মেহেরুননেসা, মেয়ে আসমা,ছোট ভাইয়ের স্ত্রী সাজেদা খাতুনসহ অনেকেই। স্থানীয় ইউপি সদস্য এয়ামিন মোড়ল তাদের উদ্ধার করে দেবহাটার সখিপুর হাসপাতালে ভর্তি করে দেন। পরে তাদের সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ নিয়ে পত্র পত্রিকায় খবর ছাপা হয়। নুর ইসলাম জানান এসব ঘটনা ধামাচাপা দিতে বেল্লালের মা রহিমা দেবহাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে আমাদের কাগজপত্র জাল বলে জানিয়েছেন। তিনি প্রশ্ন করেন কাগজপত্র জাল হয়ে থাকলে নুর ইসলাম দুটি মামলায়ই জয়ী হন কি ভাবে। তিনি বলেন জমি জবর দখলে ব্যর্থ হয়ে বেল্লালের হুকুমে তার মা এই সংবাদ সম্মেলন করে মিথ্যাচার করেছেন। তিনি বেল্লালদের নির্যাতনের কবল থেকে তাকে ও তার পরিবারকে  রক্ষা এবং নিজের জমিতে শান্তিপূর্নভাবে দখলে থাকার জন্য পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : মার্কস ফাউন্ডেশনের সার্বিক সহযোগিতায়, মার্কস সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিডেট এর পরিচালনায় শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় মার্কস ফাউন্ডেশন হলরুমে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মার্কস সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির সভাপতি এম. আব্দুর রহমান খান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা সমবায় কর্মকর্তা শেখ নওশের আলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সদর উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মীর মনিরুল ইসলাম, এবি ব্যাংক সাতক্ষীরা শাখার ম্যানেজার মোঃ সাহিদুজ্জামান, মার্কস ফাউন্ডেশনের লিগ্যাল এ্যাডভাইজার এ্যাড. আজিবর রহমান, ডা. মাহতাবউদ্দীন মেমো. হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: কামরুজ্জামান রাসেল, এমসিএস সাতক্ষীরার নির্বাহী পরিচালক শেখ মামুন অর রশিদ। মার্কস ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা ওয়াদুদ শাহীর পরিচালনায় প্রধান অতিথি বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড, জাতিকে শিক্ষিত করানোর জন্য মার্কস ফাউন্ডেশনের আজকের এই উদ্যোগ অনুপ্রেরণার বিষয় হয়ে থাকবে। তিনি যার যার অবস্থান থেকে হত দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার মানোন্নয়নে সার্বিক সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়ে মার্কস ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমকে আরো ত্বরান্বিত করার পরামর্শ প্রদান করেন। এসময় ১০০ জন হত দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে স্কুল ব্যাগ, খাতা, কলম, পেন্সিল, রং পেন্সিল, রাবার, কার্টার, স্কেল, বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest