সর্বশেষ সংবাদ-
ইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক সাতনদী সম্পাদক হাবিব কারাগারেমুক্ত গণমাধ্যম দিবস উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় র‌্যালি ও আলোচনাসভাসাংবাদিক টিপুকে কারাদ্বন্ডাদেশ দেওয়া ইউএনও শেখ রাসেল রংপুর বিভাগে বদলীদেবহাটায় বাবার সঙ্গে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যুবেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরায় সাতক্ষীরা জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের শুভেচ্ছাপ্রযুক্তির সহায়তায় নারী ক্ষমতায়নে ফ্রিল্যান্সর প্রশিক্ষন শেষে ল্যাপটপ বিতরণ

ooooooনিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা রিপোর্টার্স ইউনিটি গঠনের লক্ষ্যে আয়োজিত এক সভায় সাংবাদিক নেতারা বলেছেন, সাতক্ষীরার অধিকাংশ সাংবাদিক সংগঠন সাংবাদিকদের যথাযথ সুরক্ষা দিতে পাচ্ছে না। নির্যাতিত সাংবাদিকদের পাশে সাংবাদিক সংগঠনগুলোর যেভাবে দাঁড়ানোর কথা সেভাবে তারা দাঁড়াচ্ছে না।
সম্প্রতি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাঁশদহা এলাকায় দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা ও অনলাইন সংবাদপত্র ডেইলি সাতক্ষীরায় কর্মরত সাংবাদিক জুলফিকার আলীর ওপর হামলা হয়। সাংবাদিক জুলফিকার বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। একটি সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও এক মেম্বরের নেতৃত্বে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। দুর্বৃত্তরা গত ১ জানুয়ারি ওই সাংবাদিকের উপর হামলা চালিয়ে তার হাতের নখ উঠিয়ে নিয়েছে। অত্যন্ত মর্মান্তিক ও লোমহর্ষক এ ঘটনার পর দুই সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও সাতক্ষীরার শীর্ষস্থানীয় কোন সাংবাদিক সংগঠন হামলাকারীদের বিচার দাবি করেনি, এমনকি একটি বিবৃতি পর্যন্ত দেয়নি। যদিও জেলার কয়েকটি বিশেষায়িত সাংবাদিক সংগঠন, বিভিন্ন উপজেলা প্রেসক্লাব, রিপোর্টার্স ক্লাব ও আঞ্চলিক প্রেসক্লাব-রিপোর্টার্স ক্লাব মানববন্ধন, প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিবৃতির মাধ্যমে এ নৃশংসতার তীব্র নিন্দা জানায় এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে সোচ্চার থেকেছে। এ হামলার পর সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি মামলা হলেও পুলিশ এখনও হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।
সাংবাদিক নেতারা উদ্বেগ প্রকাশ করে আরও বলেন, সাতক্ষীরার উপজেলা পর্যায়ের অধিকাংশ সাংবাদিক সংগঠন নিয়ন্ত্রণ করছে স্ব-স্ব এলাকার প্রভাবশালী এমপি বা উপজেলা চেয়ারম্যান। ফলে সাংবাদিক সংগঠনগুলো কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণে থাকছে না। ওই এলাকার স্থানীয় প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃত্ব কারা দেবেন তাও নির্ভর করে ওইসব প্রভাবশালী নেতাদের ওপর। এ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে প্রয়োজন একটি শক্তিশালী সাংবাদিক সংগঠন। যে সংগঠন সাতক্ষীরার সর্বস্তরের সাংবাদিকদেরকে সুরক্ষা দেবে এবং জেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে শক্তিশালী একটি ইউনিটি গঠন করবে।
সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা শহরের একটি অভিজাত চাইনিজ রেস্টুরেন্টের সম্মেলন কক্ষে বহুল প্রচারিত দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জি এম নূর ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সাংবাদিক নেতারা এসব কথা বলেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরার প্রথিতযশা সাংবাদিক দৈনিক প্রথম আলোর স্টাফ রিপোর্টার ও দ্যা ডেইলি স্টারের প্রতিনিধি কল্যাণ ব্যানার্জি, আরটিভির রামকৃঞ্চ চক্রবর্তী, এটিএন বাংলা, দৈনিক সমকালের নিজস্ব প্রতিনিধি ও ভয়েস অব সাতক্ষীরা সম্পাদক এম কামরুজ্জামান, লোকসমাজের শেখ মাসুদ হোসেন, দৈনিক কল্যাণের কাজী শওকত হোসেন ময়না, দৈনিক জনতার কালিদাস কর্মকার, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও ডেইলি সাতক্ষীরার সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম, দৈনিক করতোয়া, দৈনিক যশোর এবং দৈনিক বাংলার খবরের সেলিম রেজা মুকুল, বাংলাভিশন টিভি ও বাংলাদেশ সময়ের আসাদুজ্জামান, আমাদের অর্থনীতির শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, আবাস ও প্রবর্তনের কাজী জামাল উদ্দিন মামুন, একাত্তর টিভির বরুন ব্যানার্জি, মানবজমিনের ইয়ারব হোসেন, এসএ টিভি, আলোকিত বাংলাদেশ, এম শাহিন গোলদার, মোহনা টিভির আব্দুল জলিল, দৈনিক ভোরের ডাকের মাহমুদ আলী সুজন প্রমুখ।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে আরটিভি’র রামকৃঞ্চ চক্রবর্তীকে আহবায়ক এবং দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দৈনিক ভোরের দর্পণের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি ও ডেইলি সাতক্ষীরার সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুমকে সদস্য সচিব করে ২৯ সদস্য বিশিষ্ট সাতক্ষীরা রিপোর্টার্স ইউনিটি গঠন করা হয়।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেনÑ বাংলাদেশ বেতারের এ. কে এম শহীদ উল্যাহ, বাসস’র এড. অরুণ ব্যানার্জি, দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জিএম নূর ইসলাম, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কল্যাণ ব্যানার্জি, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার সম্পাদক মহসিন হোসেন বাবলু, দৈনিক যুগের বার্তার সম্পাদক আবু নাসের মো: আবু সাঈদ, দৈনিক সাতনদীর সম্পাদক হাবিবুর রহমান, সময় টিভি ও এনএনবির মমতাজ আহমেদ বাপী, এটিএন বাংলা, দৈনিক সমকাল, রেটিও টুডে, ইউএনবির নিজস্ব প্রতিনিধি ও ভয়েস অব সাতক্ষীরা সম্পাদক এম কামরুজ্জামান, দৈনিক যুগের বার্তার নির্বাহী সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, দৈনিক দৃষ্টিপাতের নির্বাহী সম্পাদক আবু তালেব মোল্ল্যা, লোকসমাজের শেখ মাসুদ হোসেন, দৈনিক কল্যাণের কাজী শওকত হোসেন ময়না, গাজী টিভি ও দৈনিক পূর্বাঞ্চলের কামরুল হাসান, দৈনিক জনতার কালিদাস কর্মকার, দৈনিক করতোয়া, দৈনিক যশোর এবং দৈনিক বাংলার খবরের সেলিম রেজা মুকুল, বাংলাভিশন টিভি ও বাংলাদেশ সময়ের আসাদুজ্জামান, আমাদের অর্থনীতির শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, আবাস ও প্রবর্তনের কাজী জামাল উদ্দিন মামুন, একাত্তর টিভির বরুন ব্যানার্জি, মানবজমিনের ইয়ারব হোসেন, এসএ টিভি, আলোকিত বাংলাদেশ, রাইজিং বিডি ও দ্যা এশিয়ান এজের এম শাহিন গোলদার, মোহনা টিভি ও সমাজের কথার আব্দুল জলিল, দৈনিক দৃষ্টিপাতের বার্তা সম্পাদক জিএম আদম শফিউল্লাহ, দৈনিক ভোরের ডাকের মাহমুদ আলী সুজন ও দৈনিক যুগের বার্তার আমিনুর রশিদ।
গঠিত কমিটি আগামী ৯০ দিনের মধ্যে গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়। সাতক্ষীরা জেলায় কর্মরত সকল সাংবাদিক উক্ত সংগঠনের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করতে পারবেন বলেও সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

111-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘উন্নয়নের গণতন্ত্র, শেখ হাসিনার মূলমন্ত্র’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে জেলায় তিন দিন ব্যাপী উন্নয়ন মেলা ২০১৭ উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয় শোভাযাত্রাটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে এসে শেষ হয়। পরে বেলা ৩টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিন দিন ব্যাপী এ মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বেলুন- ফেস্টুন ও শান্তির প্রতিক পায়রা উড়িয়ে উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা সদর-০২ আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত আসনের সংসদস সদস্য মিসেস রিফাত আমিন, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক এ.এন.এম মঈনুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামূল হক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, অতিরিক্ত প্রশাসক (রাজস্ব) অরুন কুমার মন্ডল, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ, সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, এন.এস.আই’য়ের উপ-পরিচালক মোজাম্মেল হক, সিভিল সার্জন ডাঃ উৎপল কুমার দেবনাথ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি এ্যাড. আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) এস.এম আব্দুল্লাহ আল-মামুন, জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আফসানা কাওসার, বি.আর.টিএ’র সাতক্ষীরা সার্কেলের সহকারি পরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারী, জেলা সমাজসেবা অধিদফতরের উপ-পরিচালক দেবাশিস সরদার, সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার আতিকুল হক, এন.এস.আইয়ে’র সিনিয়র সহকারি পরিচালক আনিসুজ্জামান, এন.এস.আইয়ে’র সহকারি পরিচালক জুনায়েদ খান, এন.এস.আইয়ে’র সহকারি পরিচালক ইমতিয়াজ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, জেলা তথ্য অফিসার শাহনেওয়াজ করিম, সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জি এম রবীন্দ্র নাথ দাস, সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ জি.এম আজিজুর রহমান, সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোদাচ্ছের আলী, অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন, জেলা শ্রমিকলীগ নেতা শেখ তৌহিদুর রহমান ডাবলু, জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা তারাময়ী মুখার্জী, নবারুণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আমিনুর রহমান উল্লাস, ভোমরা ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইসরাইল গাজী, বৈকারী ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান অছলে, ধুলিহর ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, ঘোনা ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ফজলুর রহমান, কাউন্সিলর জ্যোৎন্সা আরা, শেখ শফিক উদ- দৌল্লা সাগরসহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান প্রধান, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসকে সামনে রেখে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে ০৯ জানুয়ারী থেকে ১১ জানুয়ারী পর্যন্ত তিন দিন ব্যাপী উন্নয়ন মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা হতে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের গৃহীত উন্নয়ন কার্যক্রম প্রান্তিক পর্যায়ে তুলে ধরার পাশাপাশি জনগণকে সরকারের উন্নয়ন কাজে সম্পৃক্ত করণ ও সরকারের মুখপাত্র হিসেবে প্রচারণায় অংশগ্রহণ হলো মেলার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য। এবারের মেলায় সরকারি-বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত দপ্তর-ব্যাংক বীমা, এনজিও প্রতিষ্ঠানের মোট ৭৮টি স্টল স্থান পেয়েছে। দুপুর ১২টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বিকাল সাড়ে ৪টায় মেলা প্রাঙ্গনে মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত করা হয়। সমাপনী দিনে ১১ জানুয়ারী সকাল ১১টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা এবং দুপুর আড়াইটায় আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

maruf

নিজস্ব প্রতিবেদক: সড়ক দুর্ঘটনায় এক যুবলীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলীপুর বলফিল্ড নামকস্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম মারুফ হোসেন (২৮)। তিনি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিমুলবাড়িয়া গ্রামের মৃত. আবুল হোসেনের ছেলে। তিনি সাতক্ষীরা সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। এলাকা সূত্রে জানাগেছে,  মারুফ তার ব্যক্তিগত কাজে সোমবার দুপুরে বাড়ি থেকে দেবহাটায় যাচ্ছিলো। পথিমধ্যে দুপুর আড়াইটার দিকে  আলীপুর বলফিল্ড নামকস্থানে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহি ট্রলির সঙ্গে তার মোটর সাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মারাত্মক জখম  মারুফ হোসেনের মস্তিকে রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই  মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পরপরই ট্রলি চালক পালিয়ে যায়। সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফিরোজ হোসের মোল্লা মারুফ হোসেনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, লাশ উদ্ধার করে তার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া  হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

15942674_10210138908696958_1294096965_oডেস্ক রিপোর্ট: সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের সেক্রেটারির দায়িত্ব পালনরত ব্যক্তিকে এমপিওভূক্ত করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে সাতক্ষীরা সিটি কলেজ পরিচালনা পরিষদ। আর এ কারণে ওই জামাত নেতার নামে কোন মামলা নেই জানিয়ে তাকে শূন্য পদে এমপিওভূক্ত করার জন্য সুপারিশও করেছে কলেজটি সুযোগ্য(!) পরিচালনা পরিষদ।
উল্লেখ্য, বিগত ২০০৩ সালে বিএনপি-জামায়াতের সময় খ-কালীন শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান খুলনা মহানগর ছাত্রশিবিরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে সভাপতি এ. কে. এম ফজলুল হক। তিনি কলারোয়া উপজেলার ঝিকরা গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে। ১৯৯৯ সালে খুলনা বিএল কলেজ থেকে এম এ পাশ করেন। সেসময় তিনি খুলনা মহানগর ছাত্র শিবিরের সভাপতি ছিলেন।
এরপর সাতক্ষীরায় ফিরে শিক্ষাজীবন শেষে করে দায়িত্ব নেন কলারোয়া উপজেলার জামায়াতের। বর্তমানে তিনি কলারোয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করছেন। খুলনায় দায়িত্ব পালন করার কারণে সাতক্ষীরার সাধারণ মানুষের কাছে ফজলুল হকের পরিচিতি কম।
এদিকে ২০১৩ সালের পর থেকে সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি নূরুল হুদা পলাতক রয়েছে। এ কারণে ফজলুল হক সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারির দায়িত্বও পালন করছেন। নাশকতার অভিযোগের এ পর্যন্ত তার নামে বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনে ৬টি মামলাও রয়েছে। এরমধ্যে ৫টি রয়েছে কলারোয়া থানায় আর পাটকেলঘাটা থানায় রয়েছে একটি। কলারোয়া থানার মামলা (১) নং- ২৯, ২৬ আগস্ট-২০১৬, জি আর নং- ২৪২/১৬, ২৫ আগস্ট, ২০১৬, ধারা- ৩/৬ ১৯০৮। (২) কলারোয়া থানার মামলা নং- ১০- তাং ০৮/৩/১৩ ধারা, ১৪৩/১৪৭/৩২৩/ ৩৭৯/৩৮০/৪২৭/৪৩৬/ ৪৪৮ পি,সি। (৩) কলারোয়া থানার এফ আই আর নং- ৩০, ২৭ জুলাই ২০১৬; জি আর নং- ২০৭/১৬, তারিখ ২৭ জুলাই, ২০১৬ ধারা- ৩/৪ ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইন। (৪) কলারোয়া থানার এফ আই আর নং- ৫, তারিখ ০৬ সেপ্টে, ২০১৫, জি আর নং- ১৯৩/১৫, তারিখ ০৬- সেপ্টে, ২০১৫, ধারা- ৪/৩ ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইন,। (৫) কলারোয়া থানার মামলা নং ১২ তাং ১৫/৭/১৩ ধারা, ১৪৩/১৪৮/১৪৯/৩৪১/৩৭৯/ ৪২৭/১০৯।
জামাতের এই শীর্ষ নেতা এমপিওভূক্তির জন্য গত ৯ অক্টোবর’ ১৬ তারিখে আবেদন করেন। আর এ আবেদনের প্রেক্ষিতে অধ্যক্ষ আবু সাঈদসহ কলেজের পরিচালনা পরিষদ রেজুলেশন করে তার এমপিওভূক্তির সুপারিশ করেছেন। আর এমপিওভূক্তির আবেদন পত্রে ফজলুল হকের নামে কোন মামলা নেই মর্মে সুপারিশ করেছেন কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি সাতক্ষীরা সদর আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এবং সদস্য সচিব অধ্যক্ষ আবু সাঈদ।
অভিযোগ রয়েছে মোটা অংকের অথের বিনিময়ে অধ্যক্ষ এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছেন। আর এ কাজে তাকে সহযোগিতা করেছে কলেজ পরিচালনা পরিষদ।
সরকার যখন জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদ দমনে বদ্ধপরিকর তখন সাতক্ষীরা সিটি কলেজে জেলা জামাতের শীর্ষ একজন নেতা যে কিনা নাশকতার একাধিক মামলার আসামি তাকে এমপিওভূক্ত করার চেষ্টা সরকারের সাথে চরম প্রতারণা। এধরনের সুপারিশে হতাশ হয়েছেন স্বাধীনতার স্বপক্ষে বিশ্বাসী আ.লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষেরা। কি কারণে সিটি কলেজের মত প্রতিষ্ঠানকে জামায়াতের ঘাঁটি তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে তা নিয়ে চলছে কানাঘুষা। জামাতের বাইতুল মালের বিপুল পরিমাণ অর্থই যে এ অসম্ভবকে সম্ভব করেছে তা বুঝতে আর কারও বাকি নেই। এভাবে চলতে থাকলে সাতক্ষীরার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জামাতিকরণ ঠেকায় কে!
সচেতন মহলের দাবি বিষয়টির যথাযথ তদন্ত করে মুক্তিযুদ্ধ ও সরকারের উদ্দেশ্যের সাথে প্রতারণা করে যে বা যারা জামাতের এসব শীর্ষস্থানীয় নেতাদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করছেন তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।

এ বিষয়ে জানতে কলেজটির অধ্যক্ষ আবু সাঈদকে একাধিকবারের ফোন দিয়েও তার সাথে কোন সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc03044-copy-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলা লেবার শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য মৃত শ্রমিক পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। রোববার সকালে জেলা লেবার শ্রমিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে জেলা লেবার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. মোসলেম আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে এ আর্থিক সহায়তার অর্থ তুলে দেন জাতীয় শ্রমিকলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি ছাইফুল করিম সাবু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় শ্রমিকলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা এম.এ খালেক ও সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ সরদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা লেবার শ্রমিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি মো. শাহিনুর রহমান শাহিন, সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল হোসেন, নির্বাহী সদস্য মো. আবদার হোসেন, মো. মনোয়ার হোসেন, খাইরুল হক, মুনসুর আলী, সাজ্জাদ হোসেন, আরশাদ আলী, রেজাউল করিম, ইমান আলী, আবুবক্কর ও ইউপি সদস্য আমিরুল ইসলামসহ সংগঠনের সদস্যবৃন্দ। জেলা লেবার শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য কুলিয়া ইউনিয়নের লেবার শ্রমিক মৃত আরশাদ আলী’র পরিবারের হাতে এ আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc03047-copy
নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলার মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির উপদেষ্টা সদর-০২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মোস্তাক আহমেদ রবি, তালা-কলারোয়া -০১ আসনের সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্য মিসেস্ রিফাত আমিন, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, সাতক্ষীরা ৩৮ বিজিবি’র অধিনায়ক আরমান হোসেন, সাতক্ষীরা ১৭ বিজিবি’র অধিনায়ক মেজর আব্দুল্লাহ আল-মামুন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, এন.এস.আই’য়ের উপ-পরিচালক মোজাম্মেল হক, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোশারফ হোসেন মশু, বি.আর.টিএ’র সাতক্ষীরা সার্কেলের সহকারি পরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী, বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. মতিউর রহমান, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারী, জেলা সমাজসেবা অধিদফতরের উপ-পরিচালক দেবাশিস সরদার, তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফরিদ হোসেন, কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাইনুদ্দিন, কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায়, সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার আতিকুল হক, সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জি এম রবীন্দ্র নাথ দাস, অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান, সিনিয়র শিক্ষক সমরেশ কুমার সরকার, অতিরিক্ত পিপি এড. আব্দুল লতিফ, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বিশ্বজিৎ সাধু, বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ জেলা সভাপতি মনোরঞ্জন মুখার্জী, কাউন্সিলর জ্যোৎন্সা আরা প্রমুখ। জেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভায় সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা জোরদার করা, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থা গ্রহনের পর ও কেন সেখানে দ্বিতল ভবন হচ্ছে সে বিষয়ে ব্যবস্থা, প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহরে হামলা মামলার অগ্রগতি, বিভিন্ন ছাত্রাবাসে ছাত্র/ছাত্রীদের গতিবিধির উপর নজরদারি, ব্যাটারি চালিত ও ইঞ্জিন চালিত ভ্যান বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, সকল কওমী মাদ্রাসায় জাতীয় সংগীত পরিবেশন করতে হবে, যানজট নিরসন, জঙ্গি তৎপরতা রোধ সংক্রান্ত, রাস্তাঘাট সংস্কার সংক্রান্ত, সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা, শহরের প্রান সায়ের খালের দু’ধারের অবৈধ স্থাপনার ৯৫ ভাগ তালিকা তৈরি হয়ে গেছে। খুব শ্রীঘ্রই উচ্ছেদ অভিযানসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জেলা প্রশাসক অবৈধ স্থাপনা বিষয়ে বলেন, বিষয়টি নিষ্পত্তির দিকে ছিল কিন্তু মেয়র ও পৌরসভার সকল কাউন্সিলররা আমাকে বলেছিল অবৈধ স্থাপনা ভেঙ্গে নেবে। দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার পৌর মেয়রকে আহবান জানান। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ না হলে পরে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানানো হয়। এছাড়া কোন সাধারণ মানুষ যেন হয়রানীর শিকার না হয় সে জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহবান জানান। জেলার থানা ওয়ারী মামলা অনুযায়ী ডিসেম্বর ২০১৬ মাসে মামলা হয়েছে ১শ’ ৮৩টি এবং নভেম্বর ২০১৬ মাসে মামলা ছিল ১শ’ ৮৫টি। সে তুলনায় পূর্বের মাসের তুলনায় মামলা সংখ্যা কমেছে। সাতক্ষীরা জেলার মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভায় কমিটির সদস্য ও প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর প্রতিনিধি: উপজেলার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরার লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সোমবার শুরু হচ্ছে ‘উন্নয়ন মেলা-২০১৭’। তিন দিনব্যাপী এই উন্নয়ন মেলা চলবে ৯ থেকে ১১ জানুয়ারি। শ্যামনগর উপজেলা চত্বরে এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। ‘শেখ হাসিনার দর্শন, সব মানুষের উন্নয়ন’ এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ২০২১ সালের মধ্যে ‘ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ’ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ‘উন্নত বাংলাদেশ’ গঠনে সরকারের উন্নয়ন নিয়ে শ্যামনগর উপজেলা প্রশাসনের কার্যক্রম জনসাধারণের সামনে এ মেলায় উপস্থাপন করা হবে। এ মেলায় উপজেলার বিভিন্ন অধিদপ্তরের পৃথক পৃথক স্টল থাকবে। শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সায়েদ মোঃ মনজুর আলম বলেন“ সব সরকারি, আধা-সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার পক্ষ থেকে মেলায় আগত লোকদের সামনে তাদের নিজ নিজ সংস্থার উন্নয়ন কার্যক্রম তুলে ধরা হবে এবং ৩০ টির অধিক স্টল থাকবে মেলায়। সরকারি সংস্থাগুলোর সেবাসমূহ মেলাস্থল থেকে সরাসরি প্রদান করা হবে”। তিন দিনব্যাপী মেলায় থাকবে আলোচনা সভা।উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মোঃ আকরাম হোসেন বলেন “উপজেলার প্রতিটি কার্যালয়ের ন্যায় উপজেলা সমবায় কার্যালয়ের বিগত এক বছরের কার্যক্রম উপস্থাপন করা হবে মেলায়, এছাড়া আমাদের কার্যক্রম সম্পর্র্কে জনসাধারনের কাছে উপস্থাপন করা হবে।”তাছাড়া মেলায় সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের নানা দিক তুলে ধরা হবে। থাকবে বিতর্ক প্রতিযোগিতা। শিল্পী-কলাকুশলীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে মেলা চলাকালীন প্রতিদিন বিকালে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ক্রীড়া ডেস্ক: নিউজিল্যান্ড সফরে এখনো জয়ের মুখ দেখেনি বাংলাদেশ। ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর টি-টোয়েন্টিতেও প্রথম দুটি ম্যাচে বেশ বড় ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। রোববার শেষ ম্যাচে কিউইদের অবশ্য চেপে ধরেছিল টাইগাররা। ৪১ রানে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে ফেলে দিয়েছিল স্বাগতিকদের। দলের বিপদে দাঁড়িয়ে যান অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ও কোরে অ্যান্ডারসন। মাশরাফি-তাসকিনদের হতাশ করে নিউজিল্যান্ডের স্কোরটাকে বড় করে তোলেন তাঁরা। তবে তাঁদের বড় স্কোরে বাংলাদেশি ফিল্ডারদের অবদানও কম নয়। দলীয় ১০৭ রানে উইলিয়ামসনের ক্যাচ মিস করেন সাকিব। এরপর ১৫১ রানে আবার সেই উইলিয়ামসনকেই জীবন দেন তামিম। ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে কিউই দলনেতার লোপ্পা ক্যাচ ছাড়েন তামিম। এর আগে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সপ্তম হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পরই আউট হতে বসেছিলেন উইলিয়ামসন। মাশরাফির বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ক্যাচ দেন। তবে সহজ সেই ক্যাচ নিতে পারেননি সাকিব। শেষ পর্যন্ত ৬০ রান করে রুবেলের বলে বোল্ড হন উইলিয়ামসন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest