সর্বশেষ সংবাদ-

unnamedনিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি শিশু পরিবার (বালক) এতিম শিশুদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার সকালে সরকারি শিশু পরিবারে জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক দেবাশিষ সরদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে এ শীত বস্ত্র বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এতিম শিশুদের লালন পালন ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা হতে নিয়ে কাজ করছে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে এবং এতিম শিশুদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এতিম শিশুদের লেখা পড়া শিখে মানুষের মত মানুষ হওয়ার আহবান জানান।’ সাতক্ষীরা সরকারি শিশু পরিবার এর ৬৬ জন এতিম শিশুকে শীত বস্ত্র সোয়েটার দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা সমাজ সেবা অফিসার (রেজিঃ) এমদাদুল হকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

এস,এম,আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু: সারাদেশের ন্যায় কালিগঞ্জ উপজেলায় প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা আগামী ২০ নভেম্বর শুরু হতে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে উপজেলার ১২ ইউনিয়ন ১২ টি কেন্দ্রের সমাপনী পরীক্ষার গ্রহণের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা অডিটোরিয়ামে পরীক্ষা সংক্রান্ত প্রস্তুতি সভার পর হঠাৎ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের একটি আবেদনকে কেন্দ্র করে আসন্ন পরীক্ষা নিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আশংকা দেখা দিয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে গত ১৬ অক্টোবর দুপুরে প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জনবল নিয়োগের বিষয়ে আলোচনা শেষে জেলার বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হল সুপার ও সহকারী হলসুপার হিসেবে এবং যোগ্য সহকারী শিক্ষকদের সহকারী হলসুপার হিসেবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এদিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে পারছেন না কালিগঞ্জ উপজেলায় কর্মরত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকবৃন্দ। সহকারী শিক্ষকদের সহকারী হল সুপার হিসেবে দায়িত্ব দিলে প্রধান শিক্ষকগণ হল সুপার ও সহকারী হল সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর উক্ত দায়িত্ব হতে অব্যহতি প্রদানের জন্য লিখিত আবেদন জানিয়েছেন। যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দেয়া ওই আবেদনের অনুলিপি সদয় অবগতির জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর প্রদান করা হয়েছে। গত ১৬/১১/১৬ তারিখে দাখিলকৃত আবেদনে উপজেলার গান্ধুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩৮নং মৌতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, ভদ্রখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ ৯৭ জন প্রধান শিক্ষক সাক্ষর করেছেন। ওই আবেদনে তারা জানান, গত ০৯/০৩/২০১৪ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী এক প্রজ্ঞাপনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির পদ মর্যাদা প্রদান করা হয়। সেই বিবেচনায় আসন্ন পরীক্ষায় সহকারী হল সুপার হিসেবে সহকারী শিক্ষকদের দায়িত্ব দেয়া হলে প্রটোকল অনুযায়ী সাংঘর্ষিক হবে। তাই সহকারী শিক্ষকদের পরীক্ষায় সহকারী হল সুপারের দায়িত্ব দেয়া হলে সেক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকদের অব্যহতি প্রদানের দাবি জানিয়েছেন তারা। তবে এই আবেদনকে কেন্দ্র করে শিক্ষকদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বৃহৎ ব্যবস্থাপনার এই পরীক্ষার ঠিক পূর্ব মূহুর্তে প্রধান শিক্ষকগণ এ ধরণের সিদ্ধান্ত নেয়ায় পরীক্ষায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে বলে আশংকা দেখা দিয়েছে। এদিকে প্রধান শিক্ষকদের দাখিলকৃত আবেদনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার আহবায়ক এস,এম গোলাম রহমান ও সদস্যসচিব বিশ্বনাথ অধিকারী শীলন জানান, উপজেলার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনেক যোগ্য সহকারী শিক্ষক সুনামের সাথে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় সহকারী শিক্ষকদের সহকারী হল সুপার হিসেবে দায়িত্ব দিলে প্রধান শিক্ষকগণ অব্যহতি নিবেন বলে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এটা হতাশাজনক। এর মাধ্যমে সহকারী শিক্ষকদের প্রকারান্তরে অপমান করা হয়েছে। বড় পরিসরে আয়োজিত পাবলিক পরীক্ষার পূর্বে প্রধান শিক্ষকদের এধরণের আচরণ প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে অবমূল্যায়ন ও সরকারি চাকুরি বিধি লংঘনের শামিল বলে তারা মনে করছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান প্রধান শিক্ষকদের হল সুপার ও সহকারী হল সুপারের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেয়ার বিষয়ে কোন আবেদন পাননি জানিয়ে বলেন, সরকারি দায়িত্ব পালন না করার কোন কারণ নেই। বিষয়টি সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হওয়ার জন্য উপজেলা শিক্ষা অফিসার শেখ ফারুখ হোসেনের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজেস্ব প্রতিবেদক: আশাশুনি উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে সরকারের খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির রেশন কার্ড বিতরনে অনিয়মের অভিযোগের প্রথমিক তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে।
উল্লেখ্য, বুধহাটা ইউপি’র ৯নং ওয়ার্ডের অনেক দুঃস্থ পরিবারকে বঞ্চিত করে কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে স্বচ্ছল ব্যাক্তিদের নামে স্বল্পমূল্যে খাদ্য বিতরণের রেশন কার্ড বিতরণ করা হয়। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ায় আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুষমা সুলতানা বিষয়টি তদন্তের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এস এম আজিজুল ইসলামকে দায়িত্ব দেন।
তদন্ত কর্মকর্তা এস এম আজিজুল ইসলাম ইউনিয়নের নৈকাটি গ্রামে সরজমিনে তদন্ত করেন। এসময় তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখিত অভিযুক্ত ব্যাক্তিদের বাড়ী যান এবং তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও অভিযুক্তের বক্তব্য রেকর্ড করেন। এবিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা এস এম আজিজুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান প্রাথমিক ভাবে অভিযুক্ত ব্যাক্তিদের বিষয়ে তথ্যাদি সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলি যাচাই বাছাই করে তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে আগামী ১সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর পেশ করা হবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নৈকাটি গ্রামের ইসমাইল সরদারের পুত্র রুহুল আমিন সরদারকে ১৯৩৯ নং ও ২০৫৪নাম্বারের দুটি কার্ড দেওয়ার বিষয়টি রেশন কার্ড তালিকায় পাওয়া গেলেও রুহুল আমিন সরদারের কাছে শুধু মাত্র ১৯৩৯ নং কার্ডটি পাওয়া যায় যেটার সুফল তিনি ভোগ করছেন। তবে ২০৫৪ নাম্বারের রেশন কার্ডের বিষয়ে মূল নথি দেখে নিশ্চিত হবেন বলে জানান। প্রকৃত অর্থে যে সকল দুঃস্থ পরিবার রেশন কার্ড পাওয়ার যোগ্য তাদের মধ্যে অনেকের দাবী সে সমস্ত অভিযুক্ত ব্যক্তিরা তাদের সম্পদের তথ্য দিয়েছেন সেগুলো বেশির ভাগই সত্য নয় তাই সঠিক তদন্তের মাধ্যমে বিয়য়টিকে সমাধানের দাবি জানিয়েছেন তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

imagesনিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ভোরে কয়ার বিল থেকে তরিকুল ইসলাম (১৮) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে সদর উপজেলার পাচরখি গ্রামের কয়ার বিল থেকে ওই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তরিকুল ইসলাম একই উপজেলার রেইউ গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে।
সদর থানার এসআই আসাদ জানান, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর কয়ার বিল থেকে তরিকুলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1
নিজস্ব প্রতিবেদক : জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ এর দ্বিতীয় দিনের জাঁকজমকপূর্ণ খেলায় কলারোয়া উপজেলা দলকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে জয়লাভ করেছে সদর উপজেলা দল। বুধবার বিকালে সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের ব্যবস্থাপনায় এবং জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযেগিতায় ৬ষ্ঠ জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টর দ্বিতীয় দিনের খেলা উপভোগ করেন সাতক্ষীরা ০২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামূল হক, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম খান, কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ ফিরোজ আহমেদ স্বপন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার, জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সভানেত্রী জেলা প্রশাসক পত্মী সেলিনা আফরোজ, সদর সহকারি কমিশনার (ভূমি) মনিরা পারভীন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি মো. আজহার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম আনিছুর রহমান, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মীর মাহমুদ হাসান লাকি, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি আহম্মদ আলী সরদার, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির খান বাপ্পি, ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ফজলুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান সামছুর রহমান, লাবসা ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মো. গোলাম কিবরিয়া বাবু, ট্রেজারার শেখ মাসুদ আলী, জেলা যুবলীগের আহবায়ক মো. আব্দুল মান্নানসহ অসংখ্য ক্রীড়ামোদি দর্শক শ্রোতারা খেলাটি উপভোগ করেন। সদর উজজেলা দল প্রথমার্ধের খেলায় ৪টি গোল করে এবং দ্বিতীয়ার্ধের খেলায় আরো ১টি গোল করে ফলে দ্বিতীয় দিনের খেলায় কলারোয়া উপজেলা দলকে ৫-০ গোলে পরাজিত করে সদর উপজেলা দল জয়লাভ করে। সদর উপজেলা দলের পক্ষে ১০ নং জার্সি পরিহীত খেলোয়াড় সুমন ২টি, ৮নং জার্সি পরিহীত জহির ১টি, ৯নং জার্সি পরিহীত মিলন ১টি ও ১১নং জার্সি পরিহীত খেলোয়াড় বাপ্পি ১টি গোল করে। খেলার রেফারী ছিলেন শেখ ইকবাল আলম বাবলু, সহকারি রেফারী ছিলেন মিজানুর রহমান, কবির হোসেন, সুকুমার দাস বাচ্চু। আজ বৃহস্পতিবার খেলবে আশাশুনি উপজেলা দল বনাম তালা উপজেলা দল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

5
তালা প্রতিনিধি : তালায় আগোলঝাড়া-জাতপুর সড়কের বারুইহাটি নামক স্থান থেকে প্রকাশ্যে দু’টি সরকারি মেহগনি গাছ বিক্রি করে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার সকালে গাছ দু’টি কাটা হয়। ফলে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী জানান, তালা উপজেলার বারুইহাটি গ্রামের নুর উদ্দীনের পুত্র পলাশ মালী তালা-জাতপুর সড়কের বারুইহাটি নামক স্থান থেকে দু’টি মেহগনি গাছ বিক্রি করে দেয় একই গ্রামের আফাজ মোড়লের পুত্র ফারুখের কাছে। উক্ত মেহগনি গাছ দুটি গত মঙ্গলবার কেটে তার নিজ বাড়িতে নিয়ে যায়। এব্যাপারে ফারুখের কাছে জনতে চাইলে তিনি জানান,তিনি গাছ দুটি পলাশের কাছ থেকে ক্রয় করেছেন। এঘটনায় তালা সদরের নায়েব আব্দুল মজিদকে জানালে তিনি বলেন,বিষয়টি আমার জানা ছিল না তবে ঘটনাটি সত্য হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর ব্যুরো: শ্যামনগরের হরিনগরে জমি বিরোধেকে কেন্দ্র করে মারপিট ও ক্ষতি সাধনের অভিযোগে মামলা হয়েছে। বিজ্ঞ আদালতে সি.আর,পি মামলা নং ২২৮ ও শ্যামনগর থানা মামলা নং-০১। মামলাটি দায়ের করেন-হরিনগর গ্রামের আঃ মজিদের পুত্র মাহফুজুর রহমান। মাহফুজুর রহমানের দায়েরকৃত অভিযোগে জানা যায়, সাতক্ষীরা অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মহিবুল হাসান স্বাক্ষরিত এক নির্দেশ পত্রে ৩ দিনের মধ্যে বিষয়টির উপর এজাহার হিসাবে গণ্য করতে শ্যামনগর থানা কে নির্দেশনা দেওয়া হয়। ফলে শ্যামনগর থানা গত ১ নভেম্বর হরিনগর(মক্তব)গ্রামের শওকত আলি বৈদ্য ,আঃ হামিদ,গফফার মোল্যাসহ ১৩ জন কে আসামি করে মামলাটি রেকর্ড হয়। বর্তমানে আসামিরা প্রকাশ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং মামলার বাদী মাহফুজুর রহমানকে খুন ,জখম,মিথ্যা মামলা সহ তার পরিবারকেও নানাবিধ হুমকী অব্যাহত রেখেছে আসামীরা। এমনকি এ মামলাটি থেকে আসামিরা অব্যহতি পেতে ও ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে পুলিশ প্রশাসন কে ম্যানেজ করতে দৌড়ঝাপ শুরু করেছে মর্মে মাহফুজুর অভিযোগ করেন। মামলার বাদী নিরীহ ও অসহায় গরীব হওয়ায় দারুণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ ব্যাপারে শওকত বৈদ্য জানান, জমি বিরোধে তাদের নামে মামলা হয়েছে সত্য,ঐ জমিতে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত কাজে শ্যামনগর থানা পুলিশ তাদের বাড়িতে আসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

2
সখিপুর প্রতিনিধি: সাধারণ মানুষের হয়রানী কমাতে এবং সঠিক সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সখিপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সকল দলিল লেখক, অফিস সহকারিসহ কর্মরতদের পরিচয় পত্র প্রদান করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় সাব-রেজিস্ট্রি অফিসারের কার্যালয়ে উক্ত পরিচয়পত্র প্রদান করা হয়। সখিপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সাব-রেজিস্টার নারায়ন চন্দ্র মন্ডল সকলের হাতে পরিচয়পত্র তুলে দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন দলিল লেখক  নজরুল ইসলাম, ওয়ালীউল¬াহ, কালী চরণ স্বর্ণকার, হাজের আলী, সন্তোষ কুমার সরকার, রমজান আলী, প্রফুল্য কুমার তরফদার, এস.এ. জামান, শেখ মমিনুল ইসলাম, মোঃ মানিক গাজী, শেখ মোকররম হোসেন, আবুল কালাম আজাদ, প্রশান্ত কুমার মন্ডল, শেখ মারুফ হোসেন, আবু তালেব, আকবার হোসেন, শেখ আবু হাসান সাঈদ, শেখ মনিরুল ইসলাম, শেখ হাসাৃনুজ্জামান, মশিউর রহমান, আবদুল¬াহ আল মামুন, শেখ জাহিদ আলমসহ সকল দলিল লেখক, অফিস সহকারিসহ কর্মকর্তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest