সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনীইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

1
নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরার তলুইগাছা সীমান্তে ১৪০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার হওয়া মামলার এজাহারভূক্ত আসামিরা প্রকাশ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ বলছে স্বর্ণসহ আটক আসামি আলিউজ্জামানের স্বীকারোক্তির কারণে এক উইপি সদস্যসহ চারজনকে মামলার এজাহারে নাম দেওয়া হলেও তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে তেমন কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে সীমান্ত এলাকায় প্রচার রয়েছে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এই মামলার এজাহার ভূক্ত ৩ আসামি চার্জশিট থেকে নিজেদের নাম বাদ দেওয়ার প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে, পুলিশের বিশেষ অভিযানে ধড় পাকড় অব্যাহত থাকলেও স্বর্ণ চোরাচালানী মামলার আসামিরা কীভাবে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে তা নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, চলতি বছরের ২সেপ্টেম্বর সদর উপজেলার তলুইগাছা ক্যাম্পের সামনে থেকে হিরোহোন্ডা মটরসাইকেলসহ কলারোয়ার উপজেলা কেঁড়াগাছি গ্রামের আলিউজ্জামান নামের এক স্বর্ণ চোরাচালানীকে আটক করে বিজিবি। পরে তার মটরসাইকেলে তল্লাশি চালিয়ে ১৪০পিচ স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। তবে এই মটরসাইকেলের কাগজপত্রের প্রকৃত মালিক কলারোয়া উপজেলার কেঁড়াগাছি গ্রামের রবীন্দ্রনাথ দাস। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে আলীউজ্জামান জানায়, ০১৭১২-০৮৭৩৭৪ নাম্বার মোবাইলের মাধ্যমে সাতক্ষীরার রাজার বাগান কলেজের সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে এই স্বর্ণ সে গ্রহণ করে। সে জানায়, স্বর্ণের মালিক কলাারোয়া উপজেলার কেঁড়াগাছি গ্রামের ইউপি সদস্য মহিদুল হক, ফিরোজ হাজরা ও রস্তম হাজরা। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক  সাতক্ষীরা ৩৮ বিজিবির হাবিলদার আকরাম হোসেন বাদি হয়ে আলিউজ্জামান, মহিদুল মেম্বর ,রস্তম হাজরা ও ফিরোজ হাজরার নামে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের কয়েকদিন পর উদ্ধারকৃত মটরসাইকেলের মালিক রবীন্দ্রনাথ দাসকে শহরের পলাশপোল এলাকা থেকে পুলিশ আটক করে জেল হাজতে পাঠায়। সম্প্রতি রবিন্দ্র নাথ দাস আদালত থেকে জামিনে মুক্তিও পেয়েছে। মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্লা জানান, মটর সাইকেল মালিক রবিন্দ্রনাথ দাস চোরাকাববারি। চোরাচালানী তার নেশা ও পেশা । সে আন্ত:জেলা স্বর্ণ চোরাকারবারি দলের একজন সক্রিয় সদস্য।  মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফিরোজ হোসেন মোল্লা আরও জানান, এজাহারে দেওয়া ০১৭১২-০৮৭৩৭৪ মোবাইল নাম্বার অনুয়ায়ী সাতক্ষীরা শহরের পুরাতন সাতক্ষীরার সঞ্জয়কেও গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত সঞ্জয় এই স্বর্ণ চোরাচালান দলের একজন সক্রিয় সদস্য। মটর সাইকেল ও স্বর্ণসহ আটল আলীউজ্জামানের পিতা শফিকুল ইসলাম জানান,  তার ছেলের  চায়ের দোকানদার ছিল। ঘটনার দিন বাড়ি থেকে দোকানে মালামাল আনার জন্য সে ব্াশদহা বাজারে য়ায়। এই সময় কে বা কারা অর্থের লোভ দেখিয়ে শভপল স্বর্ন রাখা মটরসাইকেলটি তার কাছে দেয়। পরে বিজিবি তাকে আটক করে।
তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্লা জানান, আটককৃত আসামি আলিউজ্জামানের স্বীকারোক্তি অনুয়ায়ী মহিদুল মেম্বর, ফিরোজ হাজরা, রস্তম হাজরাকে আসামি করে বিজিবি মামলা দায়ের করেছেন। তবে মামালার তদন্তে মহিদুল, রস্তম হাজরা, ফিরোজের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না। এই কারণে তাদের নাম চার্জশিটে নাও যেতে পারে। তারা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো জানান, তারা এই ঘটনার সাথে জড়িত নন। সে কারণে তারাতো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াতেই পারে।
মামলার বাদি সাতক্ষীরা ৩৮ বিজিবির হাবিলদার আকরাম হোসেন মুঠোফোনে জানান, স্বর্ণসহ আটক আলিউজ্জামানের স্বীকারোক্তি মোতাবেক অন্যদের মামলার এজাহারে আসামি করা হয়েছে। পুলিশ ফাইনাল রিপোর্ট দিলে তাদের কিছু করার নেই। তবে তিনি আদালতে স্বাক্ষী দেওয়ার সময় বিষয়টি বলবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

জীবনধারা: বাঙালি তরুণীদের ফ্যাশনে এখন পাশ্চাত্য সাজ-পোশাক ও হাই হিল মিশে গেছে। আর এই ফ্যাশনের সঙ্গে তাল মেলাতে দাগহীন, নরম-কোমল এক কথায় সিল্কি পায়ের ত্বক সবারই চাহিদা। শরীরের বাকি অংশের ত্বকের চেয়ে আমরা পায়ের ত্বকে সাধারণত কমই নজর দেই, যা পায়ের ত্বককে ধীরে ধীরে রুক্ষ ও শুষ্ক করে তোলে। তাই আজ থাকছে পায়ের ত্বককে কোমল, মসৃণ এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে কার্যকর চারটি ঘরোয়া প্যাক, যার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে অনলাইন বিউটি সাইট ‘ডাই হেলথ রেমেডি ডট কম’-এ। চলুন জেনে নেওয়া যাক। প্যাক : ১ যা যা লাগবে : ময়দা তিন টেবিল চামচ, টকদই এক টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়ো এক চা চামচ ও লবণ এক চা চামচ। যেভাবে ব্যবহার করবেন একটি পাত্রে সব উপাদান একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন। প্যাকটি পায়ে লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। এভাবে লবণ ত্বকের থাকা ময়লা ও মৃত কোষ পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে। ৩০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই কোমল মসৃণ ত্বক অনুভব করতে পাবেন। প্যাক : ২ যা যা লাগবে : অ্যালোভেরার রস ও মিল্ক ক্রিম। যেভাবে ব্যবহার করবেন সতেজ অ্যালোভেরা পাতা থেকে রস নিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। সামান্য মিল্ক ক্রিম দিয়ে মিশিয়ে নিন। পায়ে লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। মিল্ক ক্রিম আপনার পায়ের ত্বককে নরম ও সিল্কি করে তুলবে।প্যাক : ৩ যা যা লাগবে : ওটমিল তিন টেবিল চামচ ও টকদই এক টেবিল চামচ।যেভাবে ব্যবহার করবেন একটি বাটিতে উপাদানগুলো মিশিয়ে পায়ের ত্বক ও পাতায় লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে এলে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে পাবেন সুন্দর, সিল্কি ও কোমল ত্বক।প্যাক : ৪ যা যা লাগবে : আমন্ড অয়েল তিন টেবিল চামচ ও মধু দুই টেবিল চামচ।যেভাবে ব্যবহার করবেন একটি বাটিতে ৩ টেবিল চামচ আমন্ড অয়েল ও দুই টেবিল চামচ মধু দিয়ে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি পায়ে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। আমন্ড অয়েল ত্বককে নরম ও মসৃণ করে তুলবে এবং মধু ত্বকের ময়েশ্চারাইজার বজায় রাখতে সাহায্য করবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: রাজধানীর রামপুরায় র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুজন নিহত হয়েছেন।গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে পূর্ব রামপুরায় ব্যাংক কলোনির বালুর মাঠসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।নিহত দুজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রলয় কুমার সাহা দুজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পূর্ব রামপুরার বালুর মাঠ এলাকায় র‍্যাব-৩-এর সদস্যদের সঙ্গে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় গুলিবিদ্ধ দুজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।ওসি আরো জানান, বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে দুটি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন ও পাঁচটি গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় র‍্যাবের চার সদস্য আহত হয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সখিপুর প্রতিনিধি: দেবহাটার সখিপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় দুই জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় সখিপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন কাঠ মিলের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন, উপজেলার বদরতলা-খালিষখালির মহাসিন আলীর পুত্র আল আমিন হোসেন (২২) ও সখিপুরের আব্দুল গফ্ফার গাজীর পুত্র রোকনুজ্জামান (১৭)। স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, কালিগঞ্জ থেকে আসা একটি ট্রাক (যশোর-ট ১১-১৫১৫) সখিপুর কাঠ মিলের সামনে আসলে সামনে থেকে আসা একটি মোটর সাইকেল ওভারটিক করতে যেয়ে ট্রাকের সাথে ধাক্কা খায়। এসময় মোটর সাইকেলের ড্রাইভার ও পিছনে বসে থাকা ব্যক্তি দু’জনই গুরুতর আহত হয়। আহতদের স্থানীয় সখিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: পাচারের কবল থেকে ফিরে আসা এবং যৌন নির্যাতনের শিকার ভিকটিমদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে হাঁস পালন প্রশিক্ষণ কর্মসুচির উদ্বোধন করা হয়েছে।গতকাল সকালে সিডাব্লুসিএস’র আয়োজনে ও ফাউন্ডেশন ফির আর্থিক সহযোগিতায় শহরের পলাশপোরস্থ বউ বাজার এলাকায় এ কর্মসুচির উদ্বোধন করা হয়। সিডাব্লুসিএস এর সমন্বয়কারি মোঃ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন লোকাল কো-অডিনেটর নাসরিন জাহান, লিয়াজো কমিউনিকেশ অফিসার মারুফা সুলতানা, দৈনিক যুগের বার্তার মফস্বল বার্তা সম্পাদক খন্দকার আনিসুর রহমান, বুথ ম্যানেজার রুহুল আমিন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে বলেন, হাঁস পালন কর্মসুচির মাধ্যমে ভিকটিমরা অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী হতে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ২৯ নভেম্বর মঙ্গলবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা জেলা মুুক্তিযোদ্ধা সংসদ মিলনায়তনে আগামী ২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে এক জরুরিসভা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক বীরমুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদের সভাপতিত্বে এবং জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহমেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সদর উপজেলা থেকে নির্বাচিত বীরমুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি বলেন, জেলা আওয়ামীলীগের সকল নেতৃবৃন্দকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যে প্রার্থীকে জেলা পরিষদে মনোনয়ন দিয়েছেন সেই প্রার্থীর পক্ষে সকল ব্যাথ্যা, ক্ষোভ, দু:খ ভুলে গিয়ে তার পক্ষে একযোগে কাজ করে বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা যদি শৃঙ্খলা এবং ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি তাহলে আগামীতেও সকল নির্বাচনে আমরা জয়লাভ করবো। তিনি জেলার ৭৮টি ইউনিয়ন, ২টি পৌরসভা ও ৭টি উপজেলার চেয়ারম্যান, মেয়র, ভাইস চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর ও মেম্বরবৃন্দকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন সুখি, সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা গড়তে জেলা পরিষদ নির্বাচনে মুনসুর আহমেদ কে চেয়ারম্যানপদে ভোট দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান। সভায় আরো সিদ্ধান্ত হয় যে, দলের মধ্যে থেকে যাতে করে অন্যকেউ স্বতন্ত্রভাবে প্রার্থী হতে না পারে তার জন্যে সকলের সাথে যোগাযোগ করার লক্ষ্যে মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপিকে প্রধান করে অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, শেখ নূরুল হক ও আসাদুজ্জামান অসলেকে সদস্য করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদারকি কমিটি গঠন করা হয়। সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, মহিলা এমপি বেগম রিফাত আমীন, সহ-সভাপতিদ্বয় সাবেক এমপি একে ফজলুল হক, সাবেক এমপি ডা. মোখলেছুর রহমান, আবুল খায়ের, এড. এস এম হায়দার, মোফজুলার রহমান খোকন, যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র ও শেখ সাহিদ উদ্দীন, আইন সম্পাদক এড. ওসমান গণি পিপি, কৃষি সম্পাদক সরদার মুজিব, তথ্যা গবেষণা সম্পাদক সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক এড. আজহারুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, প্রচার সম্পাদক শেখ নূরুল হক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এড. স.ম গোলাম মোস্তফা, মহিলা সম্পাদক মনোয়ারা ফারুক, মুক্তিযোদ্ধা সম্পাদক এনামুল হক বিশ্বাস, যুব ক্রীড়া সম্পাদক শেখ আব্দুল কাদের, শিক্ষা সম্পাদক শফিউল আযম লেলিন, শ্রম সম্পাদক ছাইফুল করিম সাবু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক এড. অনীত কুমার মুখার্জী, সাংগঠনিক সম্পাদকদ্বয় ফিরোজ আহমেদ, উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু ও অধ্যক্ষ জাফরুল আলম বাবু, উপ- দপ্তর সম্পাদক জে এম ফাত্তাহ, উপ-প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক প্রণব ঘোষ বাবলু, কোষাধ্যক্ষ আসাদুল হক, সদস্যদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন, শেখ নূরুল ইসলাম, চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. মজিবুর রহমান, এড. শহীদুল ইসলাম পিন্টু, মনিরুজ্জামান মনি, মোঃ শাহাদত হোসেন, সাইদ মেহেদী, আতাউল হক দোলন, শেখ নাসির উদ্দিন, এড. আব্দুল লতিফ, এম এ হামিদ, আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম, আসাদুজ্জামান অসলে, শেখ মোজাহার হোসেন কান্টু, ডা. মিজানুর রহমান, মমতাজুন নাহার, বিশ্বজিত সাধু, ডা. মুনসুর আহমেদ, অসীম কুমার মৃধা ও এড. শাহনাওয়াজ পারভীন মিলি প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা প্রতিনিধি: আগামী ২৮ ডিসেম্বর আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার লতা, দেলুটী, সোলাদানা এবং ডুমুরিয়া থানার শরাফপুর ও মাগুরখালী ইউনিয়ন নিয়ে ১২ নং ওয়ার্ড গঠিত। সারা দেশের ন্যায় নির্বাচনী হাওয়া থেকে পিছিয়ে নেই পাইকগাছার ওয়াচপাড়া গাঁ হিসাবে পরিচিত লতা ও দেলুটী ইউনিয়ন। ঠিক সেই মুহুর্তে উক্ত ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী হিসাবে আওয়ামীলীগ নেতা সুকৃতি মোহন সরকার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। তিনি বলেন, পাইকগাছা উপজেলার অবহেলিত দেলুটী ইউনিয়নে আমার জন্ম। যে ইউনিয়নে উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি। ইউনিয়নটি তিনটি বদ্বীপের মধ্যে অবস্থিত। বর্ষা মৌসুমে কেউ ঘর থেকে বাহিরে আসতে পারে না। একই অবস্থা ৩নং লতা ইউনিয়ন। যেখানে ২টি বদ্বীপ রয়েছে। দীর্ঘদিন আওয়ামীলীগের রাজনীতির সহিত আমিসহ আমার পরিবার জড়িত আছে। আমার স্ত্রী ইতিকার রানী চক্রবর্তী উপজেলা মহিলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পাইকগাছা উপজেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের নির্বাচিত সদস্য। আমি বর্তমান উপজেলা আ’লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য। ২০০৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত উপজেলা আ’লীগের নির্বাহী সদস্য হিসাবে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করছি। ২০০২ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ঐতিহ্যবাহী দেলুটী ইউনিয়নের দলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলাম। উপজেলার মধ্যে এ দুটি ইউনিয়ন আ’লীগের ঘাঁটি হিসাবে এবং হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা হিসাবে পরিচিত। আমি একজন শিক্ষক। নিজ পেশা ও রাজনীতির পাশাপাশি সমাজের ব্যাপক উন্নয়ন মুলক কাজে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। এর মধ্যে মসজিদ, মন্দির, স্কুল, যাত্রী ছাউনি, শ্মশানঘাট, ব্রিজ কালভার্ট, পুকুর খনন রয়েছে। নির্বাচনে আমি জয়ী হতে পারলে আমার নির্বাচনী ওয়ার্ডকে ডিজিটাল ওয়ার্ড হিসাবে গড়ে তোলার জন্য যা যা করার দরকার তা আমি করবো। এটাই আমার অঙ্গীকার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

15অনলা্ইন ডেস্ক: ডেস্ক: যারা স্বাস্থ্যসচেতন তাদের কাছে তোকমা দানা বেশ পরিচিত। ফালুদা তৈরিতে এবং বিভিন্ন ফলের জুসে তোকমা দানা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তোকমা দানা প্রচুর পুষ্টি ও মিনারেল সমৃদ্ধ। ছোট ডিম্বাকৃতির নরম বীজটি `সালভিয়া হিসপানিকা` নামেও পরিচিত। বাদামি, কালো, সাদা বিভিন্ন রঙয়ের হয়ে থাকে এই তোকমা।

এক কাপ পরিমাণ তোকমা দানা থেকে প্রতিদিন আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় ম্যাংগানিজের ৩০%, ক্যালসিয়ামের ১৮% পাওয়া যায়। প্রতি একশ গ্রাম তোকমা দানায় ভিটামিন-বি, ফোলেইট, ক্যালসিয়াম, ম্যাংগানিজ, থিয়ামিন, দস্তা, ফসফরাস, পর্যাপ্ত পরিমাণে লৌহ এবং রিবোফ্ল্যাভিন রয়েছে।

চমৎকার পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার তোকমা দানা। দীর্ঘক্ষণ নিজেকে ক্ষুধামুক্ত রাখতে চাইলে বাদাম, শুকনো ফল আর এক মুঠো তোকমা দানা মিশিয়ে খেয়ে নিন। এটি অসময়ে ক্ষুধার যন্ত্রণা, ক্ষুধা দমন, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ থেকে বিরত রাখে। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা জানান, প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অল্প পরিমাণ তোকমা দানা রাখলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিপাক প্রক্রিয়াও বৃদ্ধি করে থাকে। তোকমার পর্যাপ্ত পরিমাণ আঁশ হজমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতি একশ গ্রাম তোকমাতে থাকে প্রায় চল্লিশ গ্রাম আঁশ।

পেটের প্রদাহ, পীড়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা সহ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে এই তোকমা। শরীরের জন্য খুবই দরকারী একটি উপাদান ওমেগা-৩। আর তোকমা দানা হচ্ছে এই উদ্ভিদভিত্তিক ওমেগা অ্যাসিডের সবচেয়ে ভালো উৎস।

তোকমা দানা শরীরে শক্তি উৎপন্ন করে। আর এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান প্রদাহ, ক্যানসার কোষ প্রতিরোধ এবং বার্ধক্য রোধে সহায়তা করে থাকে। তোকমা দানায় হাইড্রোফোলিক উপাদান থাকায় খুব সহজে পানি শোষণ করে। এটি ওজনের চেয়ে প্রায় বারোগুণ বেশি পানি শোষণ করতে সমর্থ।

সম্প্রতি কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, তোকমা দানা দেহের জন্য উপকারী কোলেস্টেরল উৎপাদন করে থাকে। এছাড়াও রক্তে চর্বির পরিমাণ কমানো, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে হার্ট সুস্থ এবং হাড় গঠনে সাহায্য করে থাকে গুণে ভরা এই তোকমা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest