সর্বশেষ সংবাদ-
নিখোঁজ স্বামীর সন্ধান পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন অসহায় স্ত্রী রুবিনাআশাশুনিতে কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী বিতরণআশাশুনিতে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময়দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের রাইট টু গ্রো প্রকল্পের নীতি সংলাপআশাশুনিতে ঝুঁকিহ্রাস কর্ম পরিকল্পনা অনুমোদনকরণ কর্মশালাজলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যুব উদ্যোক্তা তৈরিতে সাতক্ষীরায় অবহিতকরণ সভাসাতক্ষীরায় জেন্ডার বৈষম্যহীন ও অধিকারভিত্তিক য²া পরিসেবা প্রদানে সামাজিক অর্ন্তভূক্তির জন্য সেমিনারএ্যাডভোকেট সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভচিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনআমীরে জামায়াতের সাতক্ষীরায় আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

nhjআশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে মায়ের উপর অভিমান করে এক সন্তানের জনক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। প্রাপ্ত তথ্যে জানাগেছে, রবিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার কুল্যা ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের বিমল ঘোষের পুত্র এক সন্তানের জনক উজ্জল ঘোষ (২৫) ঘরের আড়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। বাড়ির লোকজন টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে তাকে বুধহাটার একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত তাকে চিকিৎসক সাতক্ষীরা সদরে নেওয়ার জন্য পরামর্শ দেন। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে রাত ১০টার দিকে পৌছালে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত্যু ঘোষণা করে। এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সোমবার অপমৃত্যু মামলা রুজু হয় এবং সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য প্রস্তুতি চলছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

এস,এম,আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু: কালিগঞ্জে আশংকাজনক ভাবে বেড়েছে বাল্যবিয়ে। এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে শিক্ষাক্ষেত্রেও। চলতি বছরের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় উপজেলায় মোট অনুপস্থিত শিক্ষার্থী ছিল ১৫০ জন। এর মধ্যে ৯৭ জনই মেয়ে। এই ৯৭ শিশু শিক্ষার্থীর মধ্যে অধিকাংশই বিয়ের পিড়িতে বসতে বাধ্য হয়েছে বলে জানা গেছে। ২০১৪ সালের ২৩ মার্চ খুলনা বিভাগীয় কমিশনার আব্দুস সামাদ কালিগঞ্জ উপজেলাকে দেশের প্রথম বাল্যবিয়ে মুক্ত মডেল উপজেলা হিসেবে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা দেন। তৎপূর্ববর্তী সময়ে কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফারুক আহম্মেদ উপজেলাকে বাল্যবিয়ে মুক্ত করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়। এ সময় উপজেলার সকল ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে বাল্য বিয়ে প্রতিরোধের জন্য কমিটি গঠন করা হয়। এবং প্রত্যেক ইউনিয়ন কে বাল্য বিয়ে ঘোষনায় অনুষ্ঠানিকতা গ্রহণ করা হয়। এর ফলশ্রুতিতে অভিভাবকরা তাদের শিশুকণ্যাকে বিয়ে দেয়া থেকে কিছুটা সময় বিরত থাকে। সে সময়ে কিছু সংখ্যক বাল্যবিয়ের ঘটনা ঘটলেও সেটা ছিল অনেকটা লোক চক্ষুর অন্তরালে। বর্তমানে আবারও বাল্যবিয়ের প্রবনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের নির্লিপ্ততার কারণে এটি হয়েছে বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে। প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, চলতি বছর উপজেলার কালিগঞ্জ পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, কালিগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ও মোজাহার মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভেন্যুতে ২৩ টি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৬১ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত রয়েছে। এর মধ্যে ৩৯ জনই মেয়ে শিক্ষার্থী। মৌতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে সর্বাধিক ৭ জন মেয়ে শিক্ষার্থী অনুপস্থিত। উক্ত ৭ জনের মধ্যে ৪ জনই বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে বলে জানা গেছে। তারা হলো মৌতলার পরমানন্দকাটি গ্রামের রোমেছা, পশ্চিম মৌতলার রুপা পারভীন, রাণীতলার আকলিমা খাতুন, নরহরকাটির মমতাজ পারভীন। উকশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দু’শিক্ষার্থী শরিফা ও রেক্সোনার বিয়ে হয়ে গেছে জেএসসি পরীক্ষার কিছুদিন পূর্বে। রতনপুর তারকনাথ বিদ্যাপিঠ, নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কৃষ্ণনগর কৃষাণ মজদুর ইউনাইটেড একাডেমীসহ বিভিন্ন বিদ্যালয় থেকে একাধিক শিশু শিক্ষার্থীর বিয়ে হওয়ায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি। এছাড়া নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রে অংশ নেয়া ১০ স্কুলের ৬ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত। এর মধ্যে ৪ জন ছাত্রী। চাম্পাফুল আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪ স্কুলের ৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত। এর মধ্যে ৩ জনই মেয়ে শিক্ষার্থী। এদিকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জেডিসি পরীক্ষায় কালিগঞ্জের ২৫ টি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা দু’টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছে। নাসরুল উলুম মাদ্রাসা কেন্দ্র ও নলতা মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৭৬ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত। এর মধ্যে ৫১ জনই মেয়ে শিক্ষার্থী। অধিকাংশ মাদ্রাসা থেকেই একাধিক শিক্ষার্থী অনুপস্থিত আছে। তবে কেন্দ্রের পরীক্ষা কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা জানান, কাটুনিয়া মাদ্রাসার ৩জন, বন্দকাটি মাদ্রাসার ৪জন, মৌতলা মাদ্রাসার ৩ জন, কালিকাপুর মাদ্রাসার ৪ জন, মানপুর মাদ্রাসার ৪ জন, হাজী তফিল উদ্দীন মহিলা মাদ্রাসার ৬জন, ভদ্রখালী মাদ্রাসার ৩জন, ইন্দ্রনগর মাদ্রাসার ৫জন, ঘোনা মাদ্রাসার ৩জন মেয়ে পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত রয়েছে। সরেজমিন জানা যায়, অনুপস্থিত ছেলে শিক্ষার্থীর মধ্যে অনেকেই ইট ভাটায় কাজ করতে যাওয়া বা অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতার কারণে উপার্জনের জন্য বিভিন্ন পেশায় জড়িয়ে পড়ায় তারা জেএসসি বা জেডিসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি। তবে মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ভিন্ন চিত্র লক্ষ্য করা গেছে। বাল্যবিয়ের কারণেই তারা অষ্টম শ্রেণির গন্ডি পার হতে পারেনি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। ১৮ বছরের কম বয়সের মেয়েদের বিয়ে দেয়ার নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেটি কাজে আসছে না। অহরহ বাল্য বিয়ে হচ্ছে। এজন্য প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দায়সারা ভাব, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটির নির্লিপ্ততা, জন প্রতিনিধিদের যথাযথ ভূমিকা পালন না করা, সর্বোপরি অভিভাবকদের সচেতনতার অভাবের কারণে বাল্যবিয়ে রোধ করা অনেক ক্ষেত্রে সম্ভব হচ্ছে না বলে সচেতন মহল মনে করছেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মাঈন উদ্দীন হাসান জানান, কিছু ছেলে ইট ভাটায় যাওয়া ও অন্যান্য পেশায় কাজ করার কারণে পরীক্ষায় অনুপস্থিতি বেড়েছে। মেয়েদের বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রশাসনের সর্বাত্মক তদারকি রয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা সভা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি। নবনির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের দিয়ে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ কমিটি গুলো সক্রিয় করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জের কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর থেকে চারটি তাজা বোমা উদ্ধার করেছে পুলিশ। থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানা পুলিশের একটি দল সোমবার ভোর রাতে রঘুনাথপুর গ্রামের মুছা মোড়লের ছেলে লোকমান মোড়লের বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় তল্লাশী চালিয়ে লোকমান মোড়লের বাড়ির পিছনে থাকা একটি তুষের বস্তার ভিতর থেকে চারটি তাজা হাত বোমা উদ্ধার হয়। পরে ঘটনাস্থলেই বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করা হয়। লোকমান মোড়লকে ফাঁসানোর জন্য পরিকল্পিত ভাবে তার বাড়িতে ওই বোমাগুলো রাখা হয়েছে বলে পুলিশ ও এলাকাবাসীর ধারণা করছেন। প্রসঙ্গত, কৃষ্ণনগর বাজার ও এর আশে পাশে প্রায়ই বোমা বিষ্ফোরণের শব্দ শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে এলাকার মানুষের মাঝে আতংক বিরাজ করছে। প্রশাসনের তৎপরতা বৃদ্ধি করে এই চক্রকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জে অসুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা, সন্তানদের লেখাপড়া ও বিয়ের জন্য নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। সোমবার বেলা ১১ টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈনউদ্দীন হাসান আনুষ্ঠানিক ভাবে ১৯ জনকে নগদ সহায়তা প্রদান করেন। এর মধ্যে ৪ জন মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত একজন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীকে চিকিৎসা বাবদ নগদ ৩৯ হাজার টাকা, প্রয়াত অপর এক মুক্তিযোদ্ধা মেয়ের বিয়ের জন্য সহায়তা ও ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের লেখাপড়ার সহায়তা বাবদ মোট ৬৮ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। এসময় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কালিগঞ্জ উপজেলা কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাকিম, সহকারী কমান্ডার শাহাদাত হোসেনসহ মুক্তিযোদ্ধা ও পরিবারের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kaligonj-news-pictur-7
কালিগঞ্জ ব্যুরো: আলহাজ্জ্ব খান আসাদুর রহমান ভাড়াশিমলা ইউনিয়নের বড়শিমলা কারাবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মনোনীত হয়েছেন। সোমবার দুপুর তিন টায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এম কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের নিজস্ব কার্যালয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে অভিভাবক প্রতিনিধি, শিক্ষক প্রতিনিধি, দাতা সদস্যসহ সকলের উপস্থিতিতে আলহাজ্জ্ব খান আসাদুর রহমানকে পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মনোনীত করা হয়। তিনি কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ভাড়াশিমলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

new-image
জি.এম আবুল হোসাইন : সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা, মাধবকাটি, তুজলপুর, ঝাউডাঙ্গা সহ বিভিন্ন এলাকা এক সময় শালিক পাখিতে ভরপুর ছিল। ভোর হলেই কিচিরমিচির শব্দে ঘুম ভাঙতো গ্রামের মানুষের। আবার কখনো সন্ধ্যায় কিচিরমিচির আওয়াজ তুলে বসত পাখিদের আসর। কিন্তু আজ কালের গর্ভে এসব এলাকা থেকে বিলুপ্তির পথে শালিক পাখি। আগের মত আর চোখে পড়ে না। নেই বললেই চলে। আমাদের অতি পরিচিত ও চেনা জানা উপকারী প্রধান কয়েকটি পাখির মধ্যে অন্যতম হলো শালিক পাখি। ছোট আকৃতির এ পাখি গুলো অত্যন্ত নিরীহ ও শান্ত স্বভাবের। এরা আমাদের ফসলি জমির ক্ষতিকারক পোকা-মাকড় খেয়ে কৃষিপণ্য উৎপাদনে সহায়তা করে। এক সময় সকাল সন্ধ্যায় কিচির-মিচির শব্দে মুখরিত করে তুলতো পল্লী গাঁয়ের বাঁশ বাগান ও বিলের ধার। মনে হতো এ যেন শালিক পাখির হাট বসেছে। কিন্তু এখন বড়ই দুঃখের বিষয়, ফসলের জমিতে অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারে সেই কীটনাশক খেয়ে সবার পরিচিত এই পাখি অকালে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ছে। আবার অধিকাংশ বিলের কিছু পাখি খেকো মানুষদের শিকারের বলি হচ্ছে নিরীহ শালিক পাখি। আখড়াখোলা, ভাটপাড়া সহ বিভিন্ন এলাকায় ফাঁদ পেতে প্রতি রাতে ধরা হচ্ছে বিভিন্ন পাখি। এছাড়া দিনের বেলায়ও থেমে নেই পাখি ধরার কার্যক্রম। পরিবেশ ও কৃষির বিশেষ উপকারী এসব পাখি গুলোই অবাধে নিধন করা হচ্ছে। পাখি শিকারীরা বিভিন্ন ফাঁদ পেতে কৌশলে শালিক পাখিসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি নিধন ও প্রকাশ্যে বাজারে বিক্রি করছে।
পাখি রক্ষায় এগিয়ে আসছেনা সমাজের কোন সচেতন ব্যক্তি বা প্রশাসন। দেশে পাখি নিধন আইন থাকলেও নেই শুধু আইনের প্রয়োগ। আইনের প্রয়োগ না থাকায় এক শ্রেণির মানুষ পাখি শিকারকে এখন মূূল পেশা হিসেবে গ্রহণ করছে। মূলত পাখি শুধু পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে না প্রকৃতির সৌন্দর্য্যও বাড়ায়। তাই শালিক পাখিসহ সব শ্রেনীর পাখি নিধন বন্ধের পাশা-পাশি সংশ্লিষ্ট এলাকার গ্রাম গুলোতে পাখির অভয়াশ্রম গড়ে তোলা এখন আমাদের সকলের দায়িত্ব। এ বিষয়ে সরকারি-বেসরকারি পরিবেশ বান্ধব সংগঠনসহ সংশ্লিষ্ট সকলে এগিয়ে আসলেই শালিক সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি রক্ষা সম্ভব হবে। সেই সাথে দরকার গণসচেতনতা ও পাখি নিধন আইনের যথার্থ প্রয়োগ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

untitled-1-copy
কুলিয়া প্রতিনিধি: দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ কুলিয়া পাগলা পুকুর ধার নামক স্থানে সোমবার বিকাল ৪টায় ০৫নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য পদে উপ-নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী আলহাজ্ব মোঃ আসাদুল ইসলাম কে গণ সংবর্ধনা দিয়েছেন এলাকার জনগণ। উক্ত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মাষ্টার হাবিবুর রহমান এর সভাপতিত্বে নব নির্বাচিত ইউপি সদস্য আলহাজ্ব মোঃ আসাদুল ইসলামকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও ১লাখ টাকার মালা দিয়ে বরণ করেন তুহিন, জাহাঙ্গীর, মজনু, মুকুল,ফারুক, শাহিন ও সর্বস্তরের জনগণ।  এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন কুলিয়া ইউপিএর প্যানেল চেয়ারম্যান বিকাশ সরকার, ইউপি সদস্যা শিরিনা রসুল, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি হাফিজুর রহমান, জামাল গাজী, সামাদ গাজী, ওহাব গাজী, রেজাউল করিম, আঃ কাদির, ডাঃরবিউল ইসলাম, আরিফ বিল্লাহ  প্রমুখ। নব নির্বাচিত ইউপি সদস্য আলহাজ্ব মোঃ আসাদুল ইসলাম তার বক্তব্যে বলেন, এ কৃতিত্ব আমার একার নয়, আপনাদের সকলের সহযোগিতার কারনেই আমি নির্বাচিত হয়েছি। তাই এলাকার উন্নয়নে সবাই আমাকে আন্তরিক ভাবে সহযোগিতা করবেন এটাই আমার প্রত্যাশা। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাংবাদিক ওমর ফারুক মুকুল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানী, শাররিক ও মানসিক শাস্তি বন্ধের লক্ষ্যে সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ১২ টায় উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের জগন্নাথপুর আলিম মাদ্রাসায় বেসরকারি সংস্থা ভূমিজের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত থেকে আলোচনা রাখেন ভূমিজ ফাউন্ডেশনের এরিয়া ম্যানেজার অক্ষয় সরকার ও ফিল্ড অফিসার মহিমা আক্তার। সচেতনতামূলক আলোচনা সভায় বাল্যবিবাহ, যৌতুক, নারী নির্যাতন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানী ও শাররিক-মানসিক শাস্তি বন্ধের করনীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার পাশাপাশি সকলকে সচেতন হয়ে এক হয়ে কাজ করার আহবান জানানো হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest