সর্বশেষ সংবাদ-
নিখোঁজ স্বামীর সন্ধান পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন অসহায় স্ত্রী রুবিনাআশাশুনিতে কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী বিতরণআশাশুনিতে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময়দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের রাইট টু গ্রো প্রকল্পের নীতি সংলাপআশাশুনিতে ঝুঁকিহ্রাস কর্ম পরিকল্পনা অনুমোদনকরণ কর্মশালাজলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যুব উদ্যোক্তা তৈরিতে সাতক্ষীরায় অবহিতকরণ সভাসাতক্ষীরায় জেন্ডার বৈষম্যহীন ও অধিকারভিত্তিক য²া পরিসেবা প্রদানে সামাজিক অর্ন্তভূক্তির জন্য সেমিনারএ্যাডভোকেট সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভচিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনআমীরে জামায়াতের সাতক্ষীরায় আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

বাবুল আক্তার পাইকগাছা: জেলা গঠনের সকল উপাদান ও অবকাঠামো থাকলেও প্রস্তাবিত সুন্দরবন জেলা ঘোষণার ৩৪ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে প্রস্তাবিত জেলাকে দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে পাইকগাছাসহ দক্ষিণ জনপদ আবারো সোচ্ছার হচ্ছে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের সাথে কথা বলে এমনটি জানা গেছে। খুলনা জেলার সর্বদক্ষিণে অবস্থিত উপজেলার নাম পাইকগাছা ও কয়রা। যা খুলনা থেকে দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার। ১৭টি ইউনিয়ন বেষ্টিত প্রায় ৮ লাখ জনগোষ্ঠির বসবাস। এক সময় দুটি থানা পাইকগাছা থানা হিসেবে পরিগণিত হতো। যার আয়তন ছিল ৮৫০ বর্গ মাইল। খুলনা সদর থেকে যশোর জেলার দূরত্ব ৫৬ কিলোমিটার, বাগেরহাটের দূরত্ব ৩৩ কিলোমিটার, সাতক্ষীরার দূরত্ব ৫৬ কিলোমিটার। অথচ, খুলনা সদর থেকে পাইকগাছার দূরত্ব ৬৮ কিলোমিটার ও কয়রার দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার। যার সর্বদক্ষিণে বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবন অঞ্চল। এ দূর্গম অঞ্চল থেকে খুলনা সদরে যাবতীয় কর্মকান্ড কষ্টসাধ্য হওয়ায় ১৯৮২ সালের প্রথম দিকে মহাকুমার জন্য দাবি তোলা হয়। যার প্রেক্ষিতে ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জায়গীরমহলের এক জনসভায় তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও বিচারপতি আব্দুস সাত্তার মহাকুমার ঘোষণা দেন। সে সময় মহাকুমাগুলো জেলায় পরিণত হওয়ায় সংগতি কারণে পাইকগাছা আজ জেলার হওয়ার দাবী রাখে বলে সুন্দরবন জেলা বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক এ্যাডঃ জি,এ, সবুর জানান। ১৯৯০ সাল পর্যন্ত মহামান্য রাষ্ট্রপতির ঘোষণা বাস্তবায়ন না হওয়ায় এ্যাডঃ জি,এ সবুরকে আহবায়ক ও মরহুম এ্যাডঃ স.ম. ইউসুফ আলীকে সদস্য সচিব করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট সুন্দরবন জেলা বাস্তবায়ক কমিটি গঠণ করা হয়। ২০০১ সালে সুন্দরবন জেলা বাস্তবায়ন সংগ্রাম কমিটি গঠণ করা হয়। যার আহবায়ক জি,এম, মিজানুর রহমান, যুগ্ম আহবায়ক প্রশান্ত কুমার মন্ডল। সুন্দরবন জেলা গঠণে সাতক্ষীরার তালা উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়ন, দাকোপের ২/১ টি ইউনিয়ন, সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়ন নিয়ে জেলা গঠণে ম্যাপ তৈরি করা হয় বলে পৌরসভা বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক শেখ শাহাদাৎ হোসেন বাচ্চু জানান। এছাড়া পাইকগাছা উপজেলায় ১টি পৌরসভা, ১টি মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র, ৯টি কলেজ, ২টি সরকারি বিদ্যালয় রয়েছে। দু’উপজেলায় পৃথক সহকারী জজ আদালত ও জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত রয়েছে। জন্মগ্রহণ করেছেন বৈজ্ঞানিক, মনীষী ও পীর পয়গম। যার মধ্যে জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানী আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, বিনোদ বিহারী সাধু, পীর জাফর আউলিয়া, আলমশাহী, দানবীর মেহের মুছল্লী, সাহিত্যিক কাজী ইমদাদুল হক, সর্বশেষ বাংলাদেশের গর্বিত সাবেক স্পীকার শেখ রাজ্জাক আলীর মত কৃতি সন্তানরা। এ ব্যাপারে পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর বলেন, জেলা দাবি একটি বাস্তব সম্মত দাবি। যতদিন দাবি পূরণ না হবে আমরা আন্দোলন করবো। অচিরেই আমরা কর্মসূচি ঘোষণা করব। জেলা বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক জি,এ, সবুর বলেন, এ দাবি আমাদের ন্যায্য দাবি। এটি যাতে দ্রুত বাস্তবায়ন হয় সে ব্যাপারে আমরা কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_348410363_1478527296বিনোদন ডেস্ক: বলিউডে নায়কদের মত নায়িকাদের মধ্যেও মনোমালিন্য চরম। তাদের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক খুবই কম। তবে অবাক করার মত হলেও একই ছবিতে এবার অভিনয় করবেন বলিউডের তিন কুইন আলিয়া ভাট, শ্রদ্ধা কাপুর এবং পরিনীতি চোপড়া।

সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী আলিয়া ভাট জানিয়েছিলেন যে, ‘দিল চাহতা হ্যায়’ এর সিক্যুয়েলে শ্রদ্ধা কাপুর ও পরিনীতি চোপড়ার সঙ্গে অভিনয় করতে চান তিনি। একথা শুনে প্রাথমিকভাবে ফারহান আখতার বলেছিলেন বিষয়টা বেশ অভিনব। কিন্তু তার পরে আর কোনও উচ্চবাচ্য শোনা যায়নি।

বর্তমানে তিনি ‘রক অন-২’ এর প্রমোশনে ব্যস্ত। তবে তিনি টুইট করে জানিয়েছেন যে খুব শীঘ্রই ‘দিল চাহতা হ্যায়’ এর সিক্যুয়েল নিয়ে আসবেন। এ ছবিটিতে এর আগে অভিনয় করেছিলেন আমির খান, সাইফ আলী খান ও অক্ষয় খান্ন্যা। তবে এবার তিন নায়ক নয়, এ ছবির সিকুয়্যালে থাকছেন তিন নায়িকা। ছবির মুখ্য ভুমিকায় অভিনয় করবেন আলিয়া ভাট, শ্রদ্ধা কাপুর এবং পরিনীতি চোপড়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

arr
নিজস্ব প্রতিবেদক: মোটর সাইকেল চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে জনতা ৪জন আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। সোমবার ভোরে সদর উপজেলার বাঁশদহা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আটককৃতরা হলো, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাঁশদহা গ্রামের মাঝেরপাড়ার আবুল কাশেমের ছেলে আজিজুল ইসলাম (৩৪), তার ভাই সিরাজুল ইসলাম (২৮), একই গ্রামের মৃত আফছার আলীর ছেলে আলাউদ্দিন (২৮) ও শেখ মিজানুর রহমানের ছেলে শহীদুজ্জামান রাজা (৩০)। বাঁশদহা গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে নাজমুল বাসার জানান, সোমবার ভোর চারটার দিকে বাড়ির গ্রীলের দরজার চারটি তালা ভেঙে ঘরের দরজা ভাঙার পর একদল দুর্বৃত্ত তার বাড়িতে ঢোকে। এ সময় দুর্বৃত্তরা তার সাতক্ষীরা- ল-১১=২৯৭৯নং এপাচি মোটর সাইকেলটি চুরি করে নিয়ে যায়। সকালে উঠে বাড়ির পাশে রাস্তার উপর দুর্বত্তদের ফেলে যাওয়া একটি গামছা দেখে তাদের সন্দেহ হয়। একপর্যায়ে গামছাটি প্রতিবেশি আলমগীরের বলে সকলে সনাক্ত করে। এর সূত্র ধরে আলমগীরকে স্থানীয় বাড়ি থেকে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই সে মোটর সাইকেল চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। জিজ্ঞাসাবাদে সে আজিজুর, তার ভাই সিরাজুল, শহীদুজ্জামান রাজা ও একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে ফারুক হোসেনসহ যশোরের অস্ত্রধারী কয়েকজন দুর্বৃত্ত জড়িত থাকার কথা বলে। সে অনুযায়ি আজিজুল, সিরাজুল ও শহীদুজ্জামানকে আটক করা গেলেও ফারুক পালিয়ে যায়। পরে চারজনকে গণধোলাই দিয়ে সোমবার সকাল ১০টার দিকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। থানায় মামলা হচ্ছে জানতে পেরে ফারুক পলাতক অবস্থায় মোবাইল ফোনে তাকে হুমকি ধামকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন নাজমুল। সাতক্ষীরা সদর থানার উপপরিদর্শক আব্দুল মালেক জানান, আটকের পর জনতার গণধোলাইয়ের শিকার চার মোটর সাইকেল চোরকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আটককৃতরা এলাকার আরো দু’টি মোটর সাইকেল চুরির বিষয়টি স্বীকার করেছে। এ ঘটনায় গৃহকর্তা নাজমুল বাসার বাদি হয়ে আটককৃত চারজন ও ফারুক হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে সোমবার বিকেলে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1814332411_1478519954অনলাইন ডেস্ক: ভারতীয় সন্ত্রাসী দাউদ মার্চেন্টের মুক্তির খবর জানেন না ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার আবদুল বাতেন। নিয়মানুযায়ী এ ধরনের কোন বড় ধরনের সন্ত্রাসীকে মুক্তি দেয়া হলে তা প্রশাসনের গোয়েন্দা ও পুলিশকে জানাতে হয়। এছাড়াও কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকেও জানানো হয়নি তার মুক্তির খবর। তবে কারা প্রশাসন বলছে, এটা আমাদের দায়িত্ব আমরাই ভালো জানি, কাকে জানাবো আর কাকে জানাবো না।

গতকাল কঠোর গোপনীতার মধ্যে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয় ভারতীয় সন্ত্রাসী আবদুর রউফ ওরফে দাউদ মার্চেন্টকে। যা আজ সোমবার বিকালে গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করে কারা অধিদপ্তর।

ভারতের বিখ্যাত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টি-সিরিজের কর্ণধার গুলশান কুমার হত্যা মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ডাদেশ পাওয়া আসামি ছিলেন এই দাউদ মার্চেন্ট। ১৯৯৭ সালের ১২ আগস্ট মুম্বাইয়ে গুলি করে গুলশানকে হত্যা করা হয়। ২০০৯ সালের ২৭ মে তাকে এক সহযোগীসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গ্রেপ্তার করেছিল গোয়েন্দা ডিবি পুলিশ।  জাল পাসপোর্ট তৈরি ও অনুপ্রবেশের অভিযোগে তখন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। সে সময় পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, দাউদ অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঢুকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবস্থান করছিলেন। ভারতের অপরাধ জগতের আলোচিত ডন দাউদ ইব্রাহিম বাংলাদেশে নিজের কর্মকাণ্ড বিস্তারের জন্য দাউদ মার্চেন্টকে এদেশে পাঠিয়েছেন। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে দাউদ জামিন পেলে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তির পরপরই তাকে আবার আটক করে পুলিশ। পরে তাকে ৫৪ ধারায় সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডেও নেয়া হয়। এরপর বিভিন্ন সময়ে দাউদকে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য ভারতের পক্ষ থেকে আলোচনা তোলা হলেও বিষয়টি দীর্ঘদিন আটকে থাকে।

এ ব্যাপারে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল ইকবাল হোসেন বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তাকে মুক্ত করা হয়েছে।  তার মুক্তির বিষয়টির প্রশাসনের কোনো গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানো হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এই কারা কর্মকর্তা বলেন, এটা আমার দায়িত্ব। কাকে জানাতে হবে আর কাকে জানাতে হবে না, সেটা আমি আপনার থেকে বেশি জানি।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম একেএম মঈন উদ্দিন সিদ্দিকী তাকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেন।

দাউদ মার্চেন্টের মুক্তির ব্যাপারে কোনো তথ্যই নেই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে। আজ সোমবার বিকালে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার আবদুল বাতেন বলেন, দাউদের মুক্তির ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না।

এ ব্যাপারে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম বলেন, দাউদ মার্চেন্টের মুক্তির খবর আমি জানি না। আদালতের নির্দেশনানুযায়ী তাকে মুক্তি দেয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে আমাদের জানানোটা মুখ্য বিষয় নয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_2123675539_1478526157অনলাইন ডেস্ক: চৌম্বক ক্ষেত্রকে আমরা যতটা নিরাপদ ভেবেছিলাম এটা ততটা নিরাপদ নয় বলে দাবি করেছে গবেষকরা। এরই মধ্যে ম্যাগনেটোস্ফিয়ারে ফাটল ধরেছে বলেও দাবি করেছে তারা।

টেলিস্কোপে দেখা তথ্য বিশ্লেষণ করে যেখানে ছায়াপথসংক্রান্ত মহাজাগতিক রশ্মির একটি বৃহদায়তন বিস্ফোরণ তারা দেখতে পান।

এটি অনেক শক্তিশালী এবং এটি খুব সহজেই একটি মহাকাশযানের দিক পরিবর্তন করে দিতে পারে।

গবেষকরা ধারণা করছেন যে ভূচৌম্বকীয় ঝড় আসলেই উন্মুক্ত দূর্বল দাগ তৈরি, প্রিজিং বিকিরণ এবং মহাজাগতিক রশ্মির মাধ্যমে আমাদের চৌম্বক ঢালকে ‘পুনরায় কনফিগার’ করার মতো যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল।

দৈত্যাকৃতির মেঘ সূর্যের পুষ্পমুকুট থেকে নির্গত হয় এবং শেষ পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ২.৫ মিলিয়ন কিলোমিটার গতিবেগ ম্যাগনেটোস্ফিয়ারকে তাড়িত করে।

ওই সময়ে একটি গুরুতর ভূচৌম্বকীয় ঝড় আলোড়ন তৈরি করে যে কারণে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার অনেক উচ্চ অক্ষাংশের দেশে রেডিও সংকেত ব্ল্যাকআউট হয়ে যায়।

ভারতের টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ এর একটি দল গ্রেপস-৩ থেকে অসংখ্য সিমিউলেশন সম্পাদিত করেন। যেটি সুস্পস্ট ইঙ্গিত দেয় যে ম্যাগনেটোস্ফিয়ারে সাময়িকভাবে ফাটল ধরেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6অনলাইন ডেস্ক: আজব একটি ফলের সন্ধান পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা। এটি ক্যান্সার-বিরোধী ফল। ঘাড় ও মাথার টিউমার ধ্বংস করার এক আশ্চর্য ক্ষমতা রয়েছে এই ফলের এমনটিই দাবি করছেন তারা।

অস্ট্রেলিয়ার একটি গাছে এ ফল পাওয়া গেছে। ফলটি দেখে রীতিমত বিস্মিত বিজ্ঞানীরা। আট বছর ধরে গবেষণা চালানোর পর ব্রিসবেনের একটি ইন্সটিটিউট এই ফলটি আবিষ্কার করেছে। এখনও পর্যন্ত ওই ফল থেকে তৈরি ওষুধ ৩শ’ প্রাণীর ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে। ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রে টিউমার নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আর ফিরে আসছে না।

গবেষকদের মতে, এ ফল থেকে ওষুধ তৈরি করা কঠিন ও সময়সাপেক্ষ। এই ওষুধের কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। তবে বিজ্ঞানীদের যা আরও বেশি চমক দিয়েছে, তা হলো মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যে এই ওষুধ কাজ করা শুরু করে দেয়। কয়েক দিনের মধ্যে উধাও হয়ে যায় টিউমার এমনটাই দাবি করেছেন তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

bnp
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি রাহমাতউল্লাহ পলাশ বলেছেন, মিথ্যা মামলা হামলা দিয়ে সাধারণ মানুষের মন থেকে শহীদ জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলা যাবে না। শহীদ জিয়া রয়েছেন সাধারণ মানুষের হৃদয়ে। হৃদয়ের লেখা নাম কখনো মুছে ফেলা যায় না। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিজের ভবিষ্যতের কথা না চিন্তা করে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি জানতেন এই বিদ্রোহ করা মানে নিজের মৃত্যুকে ডেকে নেওয়া। যেকারণে তাকে বন্দি করা হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ৭নভেম্বর বাংলার জেলের তালা ভেঙ্গে শহীদ জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করে আনেন। ৭নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, শহীদ জিয়া ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। জনগনের মতামত কে প্রধান্য দিতেন। জনগণ যাকে যোগ্য মনে করবে সেই দেশ পরিচালনা করবেন। কিন্তু গায়ের জোরে ক্ষমতা থাকা নই। এটাই ছিলো তার আদর্শ। এদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
সোমবার সকাল ১১টায় শহরের আমতলা মোড় এলাকায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা পরিচালনা করেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম। এসময় বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, আব্দুস সামাদ, অধ্যাপক মোদাচ্ছেরুল হুদা, শের আলী, আব্দুর রাজ্জাক শিকদার, আব্দুল্লাহ আল মামুন রাজু, হাফিজুর রহমান মুকুল, আহাদুজ্জামান আর্জেদ, সালাউদ্দিন লিটন, খায়রুজ্জামান রঞ্জু, শফিকুল আলম বাবু, এম এ রাজ্জাক, ফারুক হোসেন, শাহিনুল করিম, মাহমুদুল হক প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান, দেশবরেণ্য শিশু চিকিৎসক ও সমাজসেবক জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খানের মরদেহ ঢাকা থেকে যশোর হয়ে সাতক্ষীরায় পৌছানোর পর সকাল ১০টায় রসুলপুর ফুটবল মাঠ তথা রসুলপুর হাইস্কুল মাঠে তার নামাযে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা নামাযে অংশ গ্রহন করেন সাতক্ষীরা ১আসনের সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লা, ৪আসনের সংসদ সদস্য জগলুল হায়দার, জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনসুর আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জমান বাবুসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক শ্রেনী পেশার মানুষ। জানাযা শেষে তাকে রসুলপুরস্থ পারিবারিক গোরস্থানে সমাধিস্থ করা হয়। এর আগে রবিবার রাতে তার মরদেহ ঢাকা থেকে যশোর এসে পৌছলে যশোর শিশু হাসপাতাল প্রাঙ্গণে তার নামাযে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে রবিবার সকাল থেকে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে তার মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করে দেশের সর্বস্তরের মানুষ। উল্লেখ্য, স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিশু চিকিৎসক ও জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম আর খান গত শনিবার বিকাল ৪টা ২৫ মিনিটে রাজধানীর সেন্ট্রাল হসপিটালে চিকিৎসারত অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি শিশু চিকিৎসক হিসেবে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। বাংলাদেশের বাইরে বিশ্বব্যাপী তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। নিজ জন্মস্থান সাতক্ষীরার প্রতি তার ছিল অকৃত্রিম ভালোবাসা। তিনি শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন, শিশু হসপিটালসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest